*ক্রিসমাস ট্রি প্ল্যান্টকে অনেকেই এভারগ্রিন উদ্ভিদের তালিকায় রাখেন। এটিকে আসলে চিরসবুজ গাছ যেমন পাইন বা ফারের মতো উদ্ভিদ পরিবারের অংশ বলে গণ্য করা হয়। সংগৃহীত ছবি।*আমরা সাধারণত এই গাছটিকে বিশেষ করে বড়দিনের উৎসবে বাড়িতে ঘর সাজানোর উপকরণ হিসেবে ব্যবহার করি। তবে ঘর সাজানোর উপকরণ ছাড়াও পরিবেশের জন্য যেমন এই উদ্ভিদ ভাল, তেমনই এটি স্বাস্থ্যসংক্রান্ত সমস্যাতেও সমান উপকারী। গাছবিলাসীরা এটিকে বাড়িতেও লাগাতে পারেন। সংগৃহীত ছবি।*ক্রিসমাস ট্রি প্ল্যান্ট এমন একটি ওষুধ যা শ্বাসকষ্ট, মানসিক চাপ এবং প্রস্রাব সংক্রান্ত সমস্যার জন্য খুবই কার্যকর। এর কাণ্ড ও ফল বিভিন্ন ওষুধ তৈরিতে ব্যবহার করা হয়। এর ক্বাথ শ্বাসকষ্ট, মানসিক চাপ এবং প্রস্রাব সংক্রান্ত সমস্যার মতো সব রোগ সারাতে কার্যকর। সংগৃহীত ছবি।*রঞ্জিত সিং মেমোরিয়াল ক্লিনিক খেকরার আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. রাঘবেন্দ্র চৌধুরি আমাদের জানিয়েছেন যে, এখন অনেকেই তাঁদের বাড়ির সাজসজ্জার জন্য ক্রিসমাস ট্রি ব্যবহার করেন। সংগৃহীত ছবি।*এই গাছটি সুন্দর গাছের মধ্যে গণ্য হলেও এর ঔষধি গুণও কম নয়। ক্রিসমাস ট্রির ঔষধিগুণও আয়ুর্বেদে বর্ণিত হয়েছে। এর ফল এবং পাতা থেকে একটি ক্বাথ তৈরি করা হয়। সংগৃহীত ছবি।*৫০-৫০ মিলি অনুপাতে এই ক্বাথ সকাল-সন্ধ্যায় খেলে রোগীদের শ্বাসকষ্ট, মানসিক চাপ ও প্রস্রাবের সমস্যা দ্রুত সেরে যায়। ব্যবহারকারীরা সহজেই এটি যে কোনও জায়গা থেকে সংগ্রহ করতে পারেন। এটি একটি কার্যকর ওষুধ হিসাবে ব্যবহৃত হয়। সংগৃহীত ছবি।*পাতা ও ফল সেদ্ধ করে ব্যবহারঃ রঞ্জিত সিং মেমোরিয়াল ক্লিনিক খেকরার আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. রাঘবেন্দ্র চৌধুরি আমাদের সঙ্গে আলোচনাকালে জানান, ক্রিসমাস ট্রি প্ল্যান্টের ফল এবং পাতা জলে সেদ্ধ করার পর এর ক্বাথ তৈরি করতে হবে। সংগৃহীত ছবি।*যে কোনও ব্যক্তি যদি সকাল ও সন্ধ্যায় ৫০-৫০ মিলি অনুপাতে জল ও রস দিয়ে তৈরি এই ক্বাথ ব্যবহার করতে পারেন, তাহলে রোগ দ্রুত নিরাময় হবে। এর ব্যবহার খুবই সহজ। এটি শ্বাসকষ্ট, মানসিক চাপ এবং প্রস্রাব সংক্রান্ত সমস্যা থেকে দ্রুত মুক্তি দেয়। সংগৃহীত ছবি।
