Post Office Schemes: পোস্ট অফিসের এই স্কিমে ২ লাখ টাকা রাখলে মিলবে ৪ লাখ টাকা !

সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে সর্বোচ্চ জমার পরিমাণ ১৫ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩০ লাখ টাকা করা হয়েছে। মাসিক সেভিংস স্কিমে জমার পরিমাণও বৃদ্ধি করেছে পোস্ট অফিস। সিঙ্গল অ্যাকাউন্টে ৪.৫ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৯ লাখ টাকা করা হয়েছে। জয়েন্ট অ্যাকাউন্টে এখন থেকে ৯ লাখের বদলে ১৫ লাখ টাকা জমা করতে পারেন গ্রাহক।
সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে সর্বোচ্চ জমার পরিমাণ ১৫ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩০ লাখ টাকা করা হয়েছে। মাসিক সেভিংস স্কিমে জমার পরিমাণও বৃদ্ধি করেছে পোস্ট অফিস। সিঙ্গল অ্যাকাউন্টে ৪.৫ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৯ লাখ টাকা করা হয়েছে। জয়েন্ট অ্যাকাউন্টে এখন থেকে ৯ লাখের বদলে ১৫ লাখ টাকা জমা করতে পারেন গ্রাহক।
পোস্ট অফিসের সমস্ত সেভিংস স্কিম সরকার সমর্থিত। ফলে টাকা থাকে সম্পূর্ণ নিরাপদ। পাশাপাশি মেলে নিশ্চিত রিটার্নের গ্যারান্টি। দেশ জুড়ে পোস্ট অফিসের প্রায় ১.৫ লক্ষ শাখা রয়েছে। গ্রাহকরা সেখান থেকে এই সব প্রকল্পে সুবিধা নিতে পারেন।
পোস্ট অফিসের সমস্ত সেভিংস স্কিম সরকার সমর্থিত। ফলে টাকা থাকে সম্পূর্ণ নিরাপদ। পাশাপাশি মেলে নিশ্চিত রিটার্নের গ্যারান্টি। দেশ জুড়ে পোস্ট অফিসের প্রায় ১.৫ লক্ষ শাখা রয়েছে। গ্রাহকরা সেখান থেকে এই সব প্রকল্পে সুবিধা নিতে পারেন।
যেমন সরকার প্রতিটা শহরের ৮২০০টি পাবলিক সেক্টর ব্যাঙ্ক এবং পোস্ট অফিসের মাধ্যমে পিপিএফ স্কিম পরিচালনা করে। এই স্কিমও সরকার সমর্থিত হওয়ায় নিশ্চিত রিটার্ন মেলে।
যেমন সরকার প্রতিটা শহরের ৮২০০টি পাবলিক সেক্টর ব্যাঙ্ক এবং পোস্ট অফিসের মাধ্যমে পিপিএফ স্কিম পরিচালনা করে। এই স্কিমও সরকার সমর্থিত হওয়ায় নিশ্চিত রিটার্ন মেলে।
তবে যারা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বিনিয়োগ দ্বিগুণ করতে চান, তাঁদের জন্য পোস্ট অফিসের কিষাণ বিকাশ পত্র আদর্শ। বর্তমানে এই স্কিমে ৭.৫ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হচ্ছে। ন্যূনতম বিনিয়োগের পরিমাণ ১০০০ টাকা। সর্বোচ্চ বিনিয়োগের কোনও সীমা নেই। তবে ১০০ টাকার গুণিতকে বিনিয়োগ করতে হবে। এই স্কিমে জয়েন্ট অ্যাকাউন্টো খোলা যায়। পাওয়া যায় নমিনির সুবিধা। ১০ বছরের বেশি বয়সী শিশুরাও এই স্কিমে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারে।
তবে যারা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বিনিয়োগ দ্বিগুণ করতে চান, তাঁদের জন্য পোস্ট অফিসের কিষাণ বিকাশ পত্র আদর্শ। বর্তমানে এই স্কিমে ৭.৫ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হচ্ছে। ন্যূনতম বিনিয়োগের পরিমাণ ১০০০ টাকা। সর্বোচ্চ বিনিয়োগের কোনও সীমা নেই। তবে ১০০ টাকার গুণিতকে বিনিয়োগ করতে হবে। এই স্কিমে জয়েন্ট অ্যাকাউন্টো খোলা যায়। পাওয়া যায় নমিনির সুবিধা। ১০ বছরের বেশি বয়সী শিশুরাও এই স্কিমে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারে।
১১৫ মাসে টাকা দ্বিগুণ হবে: পোস্ট অফিসের এই স্কিমে টাকা দ্বিগুণ হয়। এর জন্য ১১৫ মাস অর্থাৎ ৯ বছর ৭ মাস সময় লাগবে। অর্থাৎ ১১৫ মাস মেয়াদে যদি কেউ কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেন তাহলে তিনি ২ লাখ টাকা রিটার্ন পাবেন।
১১৫ মাসে টাকা দ্বিগুণ হবে: পোস্ট অফিসের এই স্কিমে টাকা দ্বিগুণ হয়। এর জন্য ১১৫ মাস অর্থাৎ ৯ বছর ৭ মাস সময় লাগবে। অর্থাৎ ১১৫ মাস মেয়াদে যদি কেউ কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেন তাহলে তিনি ২ লাখ টাকা রিটার্ন পাবেন।
একই ভাবে ২ লাখ টাকা বিনিয়োগ করলে রিটার্ন মিলবে ৪ লাখ টাকা। আবার ৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করলে ১০ লাখ টাকা হাতে আসবে। পোস্ট অফিসের ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ পাওয়া যায়, অর্থাৎ সুদের উপর সুদ মেলে।
একই ভাবে ২ লাখ টাকা বিনিয়োগ করলে রিটার্ন মিলবে ৪ লাখ টাকা। আবার ৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করলে ১০ লাখ টাকা হাতে আসবে। পোস্ট অফিসের ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ পাওয়া যায়, অর্থাৎ সুদের উপর সুদ মেলে।
প্রসঙ্গত, কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে টাকা দ্বিগুণ হতে আগে ১২৩ মাস সময় লাগত। ২০২৩-এর জানুয়ারিতে মেয়াদ কমিয়ে ১২০ মাস করা হয়। কয়েক মাস পর বিনিয়োগকারীদের সুবিধার্থে মেয়াদ কমিয়ে ১১৫ মাস করে দেয় সরকার।
প্রসঙ্গত, কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিমে টাকা দ্বিগুণ হতে আগে ১২৩ মাস সময় লাগত। ২০২৩-এর জানুয়ারিতে মেয়াদ কমিয়ে ১২০ মাস করা হয়। কয়েক মাস পর বিনিয়োগকারীদের সুবিধার্থে মেয়াদ কমিয়ে ১১৫ মাস করে দেয় সরকার।