Tax Savings Investments: প্রবীণ নাগরিকদের বিশেষ সুবিধা, ট্যাক্স ছাড়ের সঙ্গে মোটা রিটার্ন মিলবে এই স্কিমে

অবসরের পর যেন নিশ্চিন্তে জীবন কাটে। টাকাপয়সা নিয়ে চিন্তা করতে না হয়। এমনটাই আশা করেন অধিকাংশ মানুষ। এর জন্য আর্থিকভাবে স্বনির্ভর হতে হবে। এমন জায়গায় বিনিয়োগ করতে হবে, যেখান থেকে ভাল রিটার্ন পাওয়া যায়।
অবসরের পর যেন নিশ্চিন্তে জীবন কাটে। টাকাপয়সা নিয়ে চিন্তা করতে না হয়। এমনটাই আশা করেন অধিকাংশ মানুষ। এর জন্য আর্থিকভাবে স্বনির্ভর হতে হবে। এমন জায়গায় বিনিয়োগ করতে হবে, যেখান থেকে ভাল রিটার্ন পাওয়া যায়।
অবসরের পর ভাল রিটার্ন চাইলে পোস্ট অফিসের সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম আদর্শ। প্রবীণ নাগরিকদের জন্যই এই স্কিম ডিজাইন করা হয়েছে। এসসিএসএস-এর সুবিধা এবং অন্যান্য খুঁটিনাটি বিষয়ে চোখ বুলিয়ে নেওয়া যাক।
অবসরের পর ভাল রিটার্ন চাইলে পোস্ট অফিসের সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম আদর্শ। প্রবীণ নাগরিকদের জন্যই এই স্কিম ডিজাইন করা হয়েছে। এসসিএসএস-এর সুবিধা এবং অন্যান্য খুঁটিনাটি বিষয়ে চোখ বুলিয়ে নেওয়া যাক।
সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে বিনিয়োগের মাপকাঠি: পোস্ট অফিসের সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে বিনিয়োগ করতে হলে, বয়স হতে হবে কমপক্ষে ৬০ বছর। তবে কেউ যদি ৫০ বছর বা তার বেশি বয়সে স্বেচ্ছাবসর নেন, তাহলে তিনিও এই স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারবেন। প্রতিরক্ষা খাতের কর্মীদের জন্য বিশেষ ছাড় দেওয়া হয়েছে।
সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে বিনিয়োগের মাপকাঠি: পোস্ট অফিসের সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে বিনিয়োগ করতে হলে, বয়স হতে হবে কমপক্ষে ৬০ বছর। তবে কেউ যদি ৫০ বছর বা তার বেশি বয়সে স্বেচ্ছাবসর নেন, তাহলে তিনিও এই স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারবেন। প্রতিরক্ষা খাতের কর্মীদের জন্য বিশেষ ছাড় দেওয়া হয়েছে।
কত টাকা বিনিয়োগ করা যায়: সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে ১০০০ টাকা থেকে শুরু করে ৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ করা যায়। আগে বিনিয়োগের সীমা ছিল ১৫ লাখ টাকা। বর্তমানে তা বাড়ানো হয়েছে। ১ লক্ষ টাকার কম বিনিয়োগে নগদেই অ্যাকাউন্ট খোলা যায়।
কত টাকা বিনিয়োগ করা যায়: সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে ১০০০ টাকা থেকে শুরু করে ৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ করা যায়। আগে বিনিয়োগের সীমা ছিল ১৫ লাখ টাকা। বর্তমানে তা বাড়ানো হয়েছে। ১ লক্ষ টাকার কম বিনিয়োগে নগদেই অ্যাকাউন্ট খোলা যায়।
১ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ করলে চেক দিতে হবে। সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে একাধিক অ্যাকাউন্ট খোলা যায়, তবে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ ৩০ লাখ টাকার মধ্যে রাখতে হবে।
১ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ করলে চেক দিতে হবে। সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে একাধিক অ্যাকাউন্ট খোলা যায়, তবে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ ৩০ লাখ টাকার মধ্যে রাখতে হবে।
করছাড় এবং রিটার্ন: বর্তমানে সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে ৮.২ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হচ্ছে। স্কিমের মেয়াদ ৫ বছর। তবে মেয়াদপূর্তির পর আরও তিন বছর বাড়ানো যায়। যদি কেউ পাঁচ বছরে ১০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে তিনি মেয়াদপূর্তিতে ১৪.২৮ লাখ টাকা রিটার্ন পাবেন। এই স্কিমে আয়কর আইনের ধারা ৮০সি-র অধীনে ১.৫ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগে করছাড় পাওয়া যায়।
করছাড় এবং রিটার্ন: বর্তমানে সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে ৮.২ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হচ্ছে। স্কিমের মেয়াদ ৫ বছর। তবে মেয়াদপূর্তির পর আরও তিন বছর বাড়ানো যায়। যদি কেউ পাঁচ বছরে ১০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে তিনি মেয়াদপূর্তিতে ১৪.২৮ লাখ টাকা রিটার্ন পাবেন। এই স্কিমে আয়কর আইনের ধারা ৮০সি-র অধীনে ১.৫ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগে করছাড় পাওয়া যায়।
ফিক্সড ডিপোজিটের চেয়ে ভাল রিটার্ন: যদি কেউ এক, দুই বা তিন বছরের জন্য বিনিয়োগ করতে চান, তাহলে ফিক্সড ডিপোজিটই ভাল। দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগ করতে চাইলে সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম লাভজনক।
ফিক্সড ডিপোজিটের চেয়ে ভাল রিটার্ন: যদি কেউ এক, দুই বা তিন বছরের জন্য বিনিয়োগ করতে চান, তাহলে ফিক্সড ডিপোজিটই ভাল। দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগ করতে চাইলে সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম লাভজনক।
এক বছরের এফডি-তে ৬.৯ শতাংশ, ২ এবং ৩ বছর মেয়াদে ৭ শতাংশ এবং পাঁচ বছর মেয়াদে ৭.৫ শতাংশ হারে সুদ পাওয়া যায়। সেখানে সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে ৮.২ শতাংশ হারে সুদ মিলছে। ফলে পাঁচ বছরের এফডি-র তুলনায় এই স্কিম লাভজনক।
এক বছরের এফডি-তে ৬.৯ শতাংশ, ২ এবং ৩ বছর মেয়াদে ৭ শতাংশ এবং পাঁচ বছর মেয়াদে ৭.৫ শতাংশ হারে সুদ পাওয়া যায়। সেখানে সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে ৮.২ শতাংশ হারে সুদ মিলছে। ফলে পাঁচ বছরের এফডি-র তুলনায় এই স্কিম লাভজনক।