Snake Weird Facts: সাপ নিয়ে নিশ্চই অনেক কথাই জানেন…তাহলে, বলুন তো সাপ দিনে ক’ঘণ্টা ঘুমোয়? জানলে তবেই দিতে পারবেন উত্তর

সাপ নিয়ে জন সাধারণে নানা গল্পগাথা প্রচলিত রয়েছে৷ যার কিছু মিথ্যে, কিছু সত্যি৷ তবুও এই সত্যি-মিথ্যের ঘোলাজলে এখন সাপ সংক্রান্ত বহু বিষয়ই আমাদের অজানা রয়ে গেছে৷
সাপ নিয়ে জন সাধারণে নানা গল্পগাথা প্রচলিত রয়েছে৷ যার কিছু মিথ্যে, কিছু সত্যি৷ তবুও এই সত্যি-মিথ্যের ঘোলাজলে এখন সাপ সংক্রান্ত বহু বিষয়ই আমাদের অজানা রয়ে গেছে৷
আসলে সাপ এমন একটা প্রাণী, যাকে দেখলে যে কারোরই পিলে চমকে যায়৷ সাপটা আদৌ বিষাক্ত না বিষহীন তা না বুঝেই আমরা ভয় পাই৷ কারণ, আমরা অধিকাংশ মানুষই সাপ চেনার চেষ্টাতেই যাই না৷ অথচ, সাপ নিয়ে অযথা ভয় ভীতি পালন করার চেয়ে এ বিষয়ে সাধারণ জ্ঞান আহরণ করা যথেষ্ট কার্যকর৷ যেমন, আমাদের সকলেরই উচিত, কোনও মানুষ সাপে ছোবল মারলে সেই ব্যক্তির সঙ্গে বিন্দুমাত্র পরীক্ষা নিরীক্ষা না করে, ক্ষতস্থানের কিছুটা উপরের দিকে কষে একটা কাপড় বেঁধে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া৷
snake
 সাপকে যেমন আমরা ভয় পাই, তেমন ঘৃণাও করি অনেকে৷ যার পিছনে অন্যতম কারণ, আমাদের অনেকের ধারণা সাপের ছোবল মাত্রই মানুষের অবধারিত মৃত্যু৷ যদিও এখন অনেকেই জানি, বিষয়টা মোটেই তেমন নয়৷ সাপ বিষধর, বিষহীন দুই-ই হতে পারে৷ বিষহীন সাপের ছোবলে কারও মৃত্যু হয় না৷ শুধু তাই নয়, খুব কমই এমন বিষধর সাপ রয়েছে, যার ছোবলে মানুষের মৃত্যু হয়৷ বাকি সচেতন থাকলে, সঠিক সময়ে চিকিৎসা করালেই কাটে বিপদ৷
সাপকে যেমন আমরা ভয় পাই, তেমন ঘৃণাও করি অনেকে৷ যার পিছনে অন্যতম কারণ, আমাদের অনেকের ধারণা সাপের ছোবল মাত্রই মানুষের অবধারিত মৃত্যু৷ যদিও এখন অনেকেই জানি, বিষয়টা মোটেই তেমন নয়৷ সাপ বিষধর, বিষহীন দুই-ই হতে পারে৷ বিষহীন সাপের ছোবলে কারও মৃত্যু হয় না৷ শুধু তাই নয়, খুব কমই এমন বিষধর সাপ রয়েছে, যার ছোবলে মানুষের মৃত্যু হয়৷ বাকি সচেতন থাকলে, সঠিক সময়ে চিকিৎসা করালেই কাটে বিপদ৷
সাপ যেমন নিঃশব্দে, এঁকে বেঁকে চলে, তা দেখে অনেকেই মনে করেন, সাপের বুঝি কোনও মেরুদণ্ড নেই৷ এই ধারণাও কিন্তু সম্পূর্ণ ভুল৷ মজার বিষয় হল, এই চেরা জিভ-ই কিন্তু আসলে সাপের ঘ্রাণেন্দ্রিয়৷ এই জিভের সাহায্যেই আসলে গন্ধ শোঁকে সাপ৷ গন্ধ আসলে একটি বা একাধিক উদ্বায়ী রাসায়নিক পদার্থের সমষ্টি৷ সেই রাসায়নিকই জিভের সাহায্যে ‘সেন্স’ করে মুখে থাকা স্নায়ু মারফত ‘সিগনাল’ মস্তিষ্কে পাঠায় সাপ৷ তবেই সেই গন্ধটি কিসের, সেটা বুঝতে পারে৷ এই গোটা পদ্ধতিকে বিজ্ঞানের ভাষায় বলে ট্রোপোট্যাক্সিস৷
সাপ যেমন নিঃশব্দে, এঁকে বেঁকে চলে, তা দেখে অনেকেই মনে করেন, সাপের বুঝি কোনও মেরুদণ্ড নেই৷ এই ধারণাও কিন্তু সম্পূর্ণ ভুল৷ মজার বিষয় হল, এই চেরা জিভ-ই কিন্তু আসলে সাপের ঘ্রাণেন্দ্রিয়৷ এই জিভের সাহায্যেই আসলে গন্ধ শোঁকে সাপ৷ গন্ধ আসলে একটি বা একাধিক উদ্বায়ী রাসায়নিক পদার্থের সমষ্টি৷ সেই রাসায়নিকই জিভের সাহায্যে ‘সেন্স’ করে মুখে থাকা স্নায়ু মারফত ‘সিগনাল’ মস্তিষ্কে পাঠায় সাপ৷ তবেই সেই গন্ধটি কিসের, সেটা বুঝতে পারে৷ এই গোটা পদ্ধতিকে বিজ্ঞানের ভাষায় বলে ট্রোপোট্যাক্সিস৷
সাপের দৃষ্টিশক্তি খুব একটা ভাল নয়৷ তাই নিজের পরিবেশ যাচাই করতে, শিকার খুঁজতে, বিপদ বুঝতে, নিজের জিভের উপরেই নির্ভর করতে হয় সাপকে৷ বার বার মুখ থেকে জিভ বের করে আসলে নিজের চারপাশের এলাকা থেকে পাওয়া কেমিক্যাল সিগনাল নিজের মস্তিষ্কে পাঠিয়ে পরিস্থিতি আঁচ করে সরীসৃপ প্রাণীটি৷ এবার আসুন জেনে নিই সাপ আসলে দিনে কতক্ষণ ঘুমোয়!
সাপের দৃষ্টিশক্তি খুব একটা ভাল নয়৷ তাই নিজের পরিবেশ যাচাই করতে, শিকার খুঁজতে, বিপদ বুঝতে, নিজের জিভের উপরেই নির্ভর করতে হয় সাপকে৷ বার বার মুখ থেকে জিভ বের করে আসলে নিজের চারপাশের এলাকা থেকে পাওয়া কেমিক্যাল সিগনাল নিজের মস্তিষ্কে পাঠিয়ে পরিস্থিতি আঁচ করে সরীসৃপ প্রাণীটি৷ এবার আসুন জেনে নিই সাপ আসলে দিনে কতক্ষণ ঘুমোয়!
ভারতে প্রায় ৫০০ প্রজাতির সাপ পাওয়া যায়, তবে এর মধ্যে মেরেকেটে ৫০ প্রজাতির সাপ যা বিষাক্ত। ভারতের সবচেয়ে বিপজ্জনক ৪টি সাপ হল কেউটে, চন্দ্রবোড়া, কালাচ এবং স স্কেলড ভাইপার৷
ভারতে প্রায় ৫০০ প্রজাতির সাপ পাওয়া যায়, তবে এর মধ্যে মেরেকেটে ৫০ প্রজাতির সাপ যা বিষাক্ত। ভারতের সবচেয়ে বিপজ্জনক ৪টি সাপ হল কেউটে, চন্দ্রবোড়া, কালাচ এবং স স্কেলড ভাইপার৷
মানুষ সাধারণত দিনে ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমোয়৷ কিন্তু সাপ? সাপেরা মানুষের চেয়ে প্রায় তিনগুণ বেশি ঘুমায়। বিভিন্ন জায়গা থেকে সাপ উদ্ধারকার্যে জড়িত নির্মল কুমার বলেন, সাপ দিনে প্রায় ১৬ ঘণ্টা ঘুমোয়। শুধু তাই নয়, সাপের চোখের পাতাও থাকে না। তাই, মনে হতেই পারে সাপ জেগে জেগে ঘুমোয়৷
মানুষ সাধারণত দিনে ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমোয়৷ কিন্তু সাপ? সাপেরা মানুষের চেয়ে প্রায় তিনগুণ বেশি ঘুমায়। বিভিন্ন জায়গা থেকে সাপ উদ্ধারকার্যে জড়িত নির্মল কুমার বলেন, সাপ দিনে প্রায় ১৬ ঘণ্টা ঘুমোয়। শুধু তাই নয়, সাপের চোখের পাতাও থাকে না। তাই, মনে হতেই পারে সাপ জেগে জেগে ঘুমোয়৷