সানস্ক্রিন মাখেন অনেকেই, কিন্তু ‘এই’ নিয়ম মেনে মাখেন না! তাই রোদে বেরোলেই ট্যান

কলকাতা: সানবার্ন, পিগমেন্টেশন, এজিং। শব্দগুলো শুনলেই অনেকে ভয় পেয়ে যান। সঙ্গে যদি জুড়ে যায় স্কিন ক্যানসার, তা হলে তো ভয় বেড়ে যাবে কয়েক গুণ।

প্রচণ্ড গরমের দিন শুরু হয়েছে। এখন বাইরে বেরোলেই প্রখর রোদ। এমন অবস্থায় সানস্ক্রিন ,মেখে না বরোলেই নয়। আপনার ত্বককে সুরক্ষিত রাখে সানস্ক্রিন। তাই সানস্ক্রিন ছাড়া রোদের বেরনো একেবারেই উচিত নয়।

কলকাতা-সহ বাংলার বহু জায়গার তাপমাত্রা ৪০ ছুঁয়েছে প্রায়। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির হাত থেকে ত্বককে বাঁচানোই এখন বড় চ্যালেঞ্জ। বিশেষ করে যাঁদের কড়া রোদে বাইরে বেরোতে হয়। অনেকেই আছেন যাঁদের দিনের একটা বড় সময় বাইরে কাটাতে হয়।

আরও পড়ুন- ছোট ছুটিতে এখনও সবচেয়ে জনপ্রিয় সমুদ্র পাড়ের অফবিট সস্তার এই ডেস্টিনেশন

সুতির ফুলহাতা জামা এই সময় আপনাকে সান ট্যানের হাত থেকে বাঁচাতে পারে। টুপি, সানগ্লাসের ব্যবহার করতে পারেন। ছাতা, সানগ্লাস, জলের বোতল আর সানস্ক্রিন এই সময় অপরিহার্য জিনিস। তবে সানস্ক্রিন মাখলেই হল না। কিছু নিয়ম মেনে মাখতে হবে সানস্ক্রিন।

 ‘এসপিএফ’ যাচাই করে তবে সানস্ক্রিন কিনুন। ৩০ বা ৫০ যুক্ত এসপিএফ সানস্ক্রিন কেনা ভাল। তবে নিজের ত্বকের হিসেবে সানস্ক্রিন কিনবেন অবশ্যই।

রোদে বেরনোর কমপক্ষে ২০-৩০ মিনিট আগে সানস্ক্রিন মাখতে হবে। হাতে, গলায়, মুখে- অর্থাৎ শরীরের যে জায়গায় রোদ পড়ার সম্ভাবনা, সেখানে সানস্ক্রিন লাগাতে হবে।

আরও পড়ুন- এই গরমে গলদা চিংড়ির মালাইকারির বদলে খান চিংড়ির রসা, সহজ রেসিপি দেখুন

খুব ঘাম হয় যাঁদের তাঁদের সানস্ক্রিন বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে যত্নশীল হতে হবে। কারণ অতিরিক্ত ঘাম হলে বারবার সানস্ক্রিন মাখতে হবে। তেমনটা করা কিন্তু আবার ভাল নয়। তাই এক্ষেত্রে একটু ভেবেচিন্তে সানস্ক্রিন বেছে নিতে হবে।