এখনকার যুগে দক্ষিণী ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির অভিনেতা-অভিনেত্রীরা গোটা দেশেই সমাদর পাচ্ছেন। আসলে ডাবিং করা ছবির মাধ্যমেই জাতীয় স্বীকৃতি অর্জন করছেন তাঁরা। তবে কয়েক দশক আগে দক্ষিণী ছবির দুনিয়ার বেশ কিছু অভিনেত্রী বলিউডে নিজেদের জমি পাকা করে নিয়েছিলেন। আর দাপটের সঙ্গে রাজত্ব করেছেন হিন্দি ছবির দুনিয়ায়। এই তালিকায় রয়েছেন রেখা, হেমা মালিনী, শ্রীদেবী, জয়া প্রদা প্রমুখরা। তবে অনেকেই হয়তো জানেন না যে, একসময় তামিল ও তেলুগু ছবির জগতে জনপ্রিয় অভিনেত্রী ছিলেন রেখার মা পুষ্পাবল্লী। আজ সেই গল্পই শুনে নেওয়া যাক।

বিবাহিত নায়কের প্রেমে পড়েছিলেন, বিয়ে না করেই জন্ম দিয়েছিলেন দুই কন্যার! একজন তো বলিউডের সেরা অভিনেত্রীদের মধ্যে অন্যতম

এখনকার যুগে দক্ষিণী ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির অভিনেতা-অভিনেত্রীরা গোটা দেশেই সমাদর পাচ্ছেন। আসলে ডাবিং করা ছবির মাধ্যমেই জাতীয় স্বীকৃতি অর্জন করছেন তাঁরা। তবে কয়েক দশক আগে দক্ষিণী ছবির দুনিয়ার বেশ কিছু অভিনেত্রী বলিউডে নিজেদের জমি পাকা করে নিয়েছিলেন। আর দাপটের সঙ্গে রাজত্ব করেছেন হিন্দি ছবির দুনিয়ায়। এই তালিকায় রয়েছেন রেখা, হেমা মালিনী, শ্রীদেবী, জয়া প্রদা প্রমুখরা। তবে অনেকেই হয়তো জানেন না যে, একসময় তামিল ও তেলুগু ছবির জগতে জনপ্রিয় অভিনেত্রী ছিলেন রেখার মা পুষ্পাবল্লী। আজ সেই গল্পই শুনে নেওয়া যাক।
এখনকার যুগে দক্ষিণী ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির অভিনেতা-অভিনেত্রীরা গোটা দেশেই সমাদর পাচ্ছেন। আসলে ডাবিং করা ছবির মাধ্যমেই জাতীয় স্বীকৃতি অর্জন করছেন তাঁরা। তবে কয়েক দশক আগে দক্ষিণী ছবির দুনিয়ার বেশ কিছু অভিনেত্রী বলিউডে নিজেদের জমি পাকা করে নিয়েছিলেন। আর দাপটের সঙ্গে রাজত্ব করেছেন হিন্দি ছবির দুনিয়ায়। এই তালিকায় রয়েছেন রেখা, হেমা মালিনী, শ্রীদেবী, জয়া প্রদা প্রমুখরা। তবে অনেকেই হয়তো জানেন না যে, একসময় তামিল ও তেলুগু ছবির জগতে জনপ্রিয় অভিনেত্রী ছিলেন রেখার মা পুষ্পাবল্লী। আজ সেই গল্পই শুনে নেওয়া যাক।
রেখার মা পুষ্পাবল্লী ছিলেন প্রথম অভিনেত্রী, যিনি বড় পর্দায় সীতার ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন। ১৯৩৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘সম্পূর্ণ রামায়ণম’ ছবির হাত ধরে রুপোলি দুনিয়ায় পা রাখেন তিনি। সেই সময় সীতার ভূমিকায় অভিনয় করার জন্য পারিশ্রমিক হিসেবে ৩০০ টাকা পেয়েছিলেন। ধীরে ধীরে খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রধান চরিত্র পেতে শুরু করেন পুষ্পাবল্লী।

রেখার মা পুষ্পাবল্লী ছিলেন প্রথম অভিনেত্রী, যিনি বড় পর্দায় সীতার ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন। ১৯৩৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘সম্পূর্ণ রামায়ণম’ ছবির হাত ধরে রুপোলি দুনিয়ায় পা রাখেন তিনি। সেই সময় সীতার ভূমিকায় অভিনয় করার জন্য পারিশ্রমিক হিসেবে ৩০০ টাকা পেয়েছিলেন। ধীরে ধীরে খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রধান চরিত্র পেতে শুরু করেন পুষ্পাবল্লী।
এরপর ১৯৪০ সালে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন পুষ্পাবল্লী। কিন্তু ৬ বছর পরে ১৯৪৬ সালে ভাঙন ধরে সংসারে। অবশ্য এই দম্পতির দু’টি সন্তানও ছিল। এর কিছু পরেই তাঁর জীবনে আসেন জেমিনি গণেশন। আসলে ১৯৪৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত তামিল ছবি ‘মিস মালিনী’-র হাত ধরে ডেবিউ করেছিলেন তিনি। এই ছবিতে আবার মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন পুষ্পাবল্লী। এই সময়ের পর থেকেই নামী তারকা হয়ে যান জেমিনি। আর পুষ্পাবল্লীর জনপ্রিয়তায় ভাটা পড়তে থাকে। নায়িকার চরিত্রে ফ্লপ হওয়ায় পার্শ্বচরিত্র পেতে থাকেন তিনি।
এরপর ১৯৪০ সালে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন পুষ্পাবল্লী। কিন্তু ৬ বছর পরে ১৯৪৬ সালে ভাঙন ধরে সংসারে। অবশ্য এই দম্পতির দু’টি সন্তানও ছিল। এর কিছু পরেই তাঁর জীবনে আসেন জেমিনি গণেশন। আসলে ১৯৪৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত তামিল ছবি ‘মিস মালিনী’-র হাত ধরে ডেবিউ করেছিলেন তিনি। এই ছবিতে আবার মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন পুষ্পাবল্লী। এই সময়ের পর থেকেই নামী তারকা হয়ে যান জেমিনি। আর পুষ্পাবল্লীর জনপ্রিয়তায় ভাটা পড়তে থাকে। নায়িকার চরিত্রে ফ্লপ হওয়ায় পার্শ্বচরিত্র পেতে থাকেন তিনি।
তবে পর্দায় জেমিনির সঙ্গে থাকা রসায়ন আর সেখানে আটকে থাকেনি। প্রেমের দোলা লাগে বাস্তব জীবনেও। যদিও জেমিনি গণেশন আগে থেকেই বিবাহিত ছিলেন। তাঁর প্রথম স্ত্রী ছিলেন আলামেলু। তাঁদের চারটি সন্তান ছিল। তাই পুষ্পাবল্লীর সঙ্গে সম্পর্কে জড়ালেও তাঁর সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধেননি জেমিনি। তবে পুষ্পাবল্লী এবং জেমিনি গণেশনের সম্পর্কের জেরে জন্মায় তাঁদের দুই কন্যা।
তবে পর্দায় জেমিনির সঙ্গে থাকা রসায়ন আর সেখানে আটকে থাকেনি। প্রেমের দোলা লাগে বাস্তব জীবনেও। যদিও জেমিনি গণেশন আগে থেকেই বিবাহিত ছিলেন। তাঁর প্রথম স্ত্রী ছিলেন আলামেলু। তাঁদের চারটি সন্তান ছিল। তাই পুষ্পাবল্লীর সঙ্গে সম্পর্কে জড়ালেও তাঁর সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধেননি জেমিনি। তবে পুষ্পাবল্লী এবং জেমিনি গণেশনের সম্পর্কের জেরে জন্মায় তাঁদের দুই কন্যা।
তাঁদের বড় কন্যাই অভিনেত্রী রেখা! যদিও বহু বছর পুষ্পাবল্লীর দুই মেয়ের পিতৃত্বের দায় অস্বীকার করে গিয়েছেন জেমিনি। যার জেরে পুষ্পাবল্লীর সঙ্গে জেমিনির সম্পর্কের অবনতি ঘটে। অবশ্য পুষ্পাবল্লী-জেমিনির ছোট মেয়ে রাধার জন্মের আগেই গোপনে অভিনেত্রী সাবিত্রীর সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন জেমিনি গণেশন।
তাঁদের বড় কন্যাই অভিনেত্রী রেখা! যদিও বহু বছর পুষ্পাবল্লীর দুই মেয়ের পিতৃত্বের দায় অস্বীকার করে গিয়েছেন জেমিনি। যার জেরে পুষ্পাবল্লীর সঙ্গে জেমিনির সম্পর্কের অবনতি ঘটে। অবশ্য পুষ্পাবল্লী-জেমিনির ছোট মেয়ে রাধার জন্মের আগেই গোপনে অভিনেত্রী সাবিত্রীর সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন জেমিনি গণেশন।
মা-বাবার এহেন সম্পর্কের কারণে রেখা জীবনের বেশির ভাগ সময়টাই মায়ের সঙ্গে কাটিয়েছেন। বাবার সঙ্গে সময় কাটানোর তেমন সুযোগ পাননি। তিনি মাত্র ১২ বছর বয়সে তেলুগু ছবিতে শিশু শিল্পী হিসেবে কাজ করে অভিনয় জগতে প্রবেশ করেছিলেন। ১৯৯১ সালে মাত্র ৬৫ বছর বয়সে প্রয়াত হয়েছিলেন পুষ্পাবল্লী।
মা-বাবার এহেন সম্পর্কের কারণে রেখা জীবনের বেশির ভাগ সময়টাই মায়ের সঙ্গে কাটিয়েছেন। বাবার সঙ্গে সময় কাটানোর তেমন সুযোগ পাননি। তিনি মাত্র ১২ বছর বয়সে তেলুগু ছবিতে শিশু শিল্পী হিসেবে কাজ করে অভিনয় জগতে প্রবেশ করেছিলেন। ১৯৯১ সালে মাত্র ৬৫ বছর বয়সে প্রয়াত হয়েছিলেন পুষ্পাবল্লী।