বিনোদন Bollywood Actress: যৌনদৃশ্যে কখনওই মানা করতেন না, বরং ঘনিষ্ঠ সিনে…! বলুন তো, কে এই লাস্যময়ী নায়িকা? Gallery April 25, 2024 Bangla Digital Desk চলচ্চিত্র জীবনের পাশাপাশি অভিনেত্রীর ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও চর্চা আজও তুঙ্গে৷ হাজারও পুরুষ আজও তাঁর সৌন্দর্যে মুগ্ধ৷ জীবনে একাধিক প্রেমও এসেছে নায়িকার৷ তবে কোনওপ্রেমই সেভাবে টেকেনি৷ প্রেম থেকে বিয়ে রেখার পুরো জীবনটাই যেন রূপোলি পর্দার চিত্রনাট্য৷ সালটা ১৯৮৪৷ ‘উত্সব’ ছবিতে মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন অভিনেত্রী রেখা ও শেখর সুমন৷ শেখর কাপুরের বলিউডে প্রথম ছবি ছিল এটি। ভরপুর যৌনতায় ঠাসা এই ছবি মুক্তি পাওয়ার পরই দর্শকের নজর কেড়েছিল তারকাজুটি৷ সম্প্রতি রেখার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ দৃশ্য নিয়ে মুখ খুললেন শেখর সুমন৷ সাক্ষাৎকারে শেখর বলেন, রেখার কাজের প্রতি নিষ্ঠা ও পেশাদারিত্ব যা ভীষণই প্রশংনীয়৷ শুধু তাই নন, ছবির প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে অভিনেতা বলেন, তিনি তাঁর জীবনে রেখার থেকে বেশি প্রফেশনাল কোনও অভিনেতা-অভিনেত্রীকে দেখেননি৷ একাধিক ঘনিষ্ঠ দৃশ্যে ঠাসা এই ছবি প্রসঙ্গে শেখর জানান, অন্তরঙ্গতার সময় কখনওই কোনওকিছুতে মানা করতেন না তিনি৷ এমনকি অন্যান্য তারকাদের মতো কখনওই অস্বস্তিতেও ভোগেননি তিনি৷ শেখর জানান, রেখা ভীষণই প্রোফেশনাল৷ এবং আমি চিরকৃতজ্ঞ থাকব আজবীবন৷ রেখার প্রতি মুগ্ধতার কথা একাধিকবার তুলে ধরেছেন অভিনেতা৷ আজও পুরনো দিনের মধুর স্মৃতি আগলে রেখেছেন অভিনেতা শেখর সুমন৷
বিনোদন Rekha: সেটে চরম ঘনিষ্ঠ দৃশ্যের শ্যুটিং, বাড়িতে ইনকাম ট্যাক্সের রেড! জানেন কী করেছিলেন রেখা? Gallery April 23, 2024 Bangla Digital Desk রেখার জীবন সিনেমার চেয়ে কোনও অংশে কম নয়। সৌন্দর্য, গ্ল্যামার, অভিনয় দিয়ে তিনি একসময় মাত করেছেন বলিউড। তবে আজও ভক্তদের হৃদয়ে রেখাকে নিয়ে কৌতুহলের শেষ নেই। রেখার জীবনের বহু ঘটনাই বহুল চর্চিত। রেখার একাধিক প্রেম নিয়ে প্রায়শই চর্চা হয়ে থাকে। জানেন কী, একসময় রেখার বাড়িতে ইনকাম ট্যাক্স রেড হয়েছিল। সেইদিনই একটি ছবির জন্য ঘনিষ্ঠ দৃশ্যের শ্যুট করেছিলেন রেখা। অভিনেতা শেখর সুমনের বলিউডে প্রথম ছবি ছিল ‘উত্সব’। এই ছবিতে রেখার বিপরীতে অভিনয় করেছিলেন শেখর। রেখা ততদিনে বলিউডের স্টার। সেই সদ্য বলিউডে পা দিয়েছেন শেখর। নিজের প্রথম ছবিতে অভিনয় করার অভিজ্ঞতা নিয়ে কথা বলতে গিয়েই শেখর বলেন, তাঁর মতো ব্রেক বলিউডে খুব কম অভিনেতারই হয়েছে। পাটনা থেকে মুম্বই আসার মাত্র কয়েকদিনের মধ্যেই তিনি রেখার বিপরীতে এই ছবিতে কাজ করার সুযোগ পেয়েছিলেন। তিনি বলেন মাত্র ১৫ দিনের মধ্যেই তিনি কাজ পেয়ে যান। স্যুটকেস খোলার আগেই শ্যুটিংয়ের সেটে। প্রথম ছবিতেই রেখার সঙ্গে অন্তরঙ্গ দৃশ্যে অভিনয় করেছিলেন শেখর। ‘উত্সব’-এর শেখর-রেখার ঘনিষ্ঠ দৃশ্য নিয়ে একসময় প্রচুর চর্চা হয়েছে। প্রথম দিনের শ্যুটিং যেদিন হওয়ার কথা সেদিনই রেখার বাড়িতে ইনকাম ট্যাক্সের রেড হয়েছিলেন। অন্যদিকে সেটে তখন শেখরের সঙ্গে রেখার ঘনিষ্ঠ দৃশ্যের শ্যুট। শেখরের কথায়, ‘‘অন্য কোনও অভিনেত্রী হলে তখনই ব্যাগ গুছিয়ে বাড়ি চলে যেত। কিন্তু রেখা বললেন, ওঁরা ওঁদের কাজ করুক, আমি আমার কাজ করব।’’ রেখার ব্যক্তিত্ব এবং পেশাদারিত্বের ভূয়সী প্রশংসা করে শেখর বলেন, ‘‘উনি কখনও আমাকে বলেননি কোনও বিশেষ অংশে স্পর্শ করা যাবে না। আমি সারাজীবন ওনার কাছে কৃতজ্ঞ থাকব।’’
বিনোদন Bollywood Actress: ৬৯-বছরেও গ্ল্যামারাস, ৬ টি অ্যাফেয়ার, তাও এখনও সিঙ্গল! জানেন কে এই অভিনেত্রী? Gallery April 18, 2024 Bangla Digital Desk ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতের অন্যতম সেরা অভিনেত্রীর তালিকায় তাঁর উজ্জ্বল অবস্থান। নায়িকার সৌন্দর্য আর গ্ল্যামারে আজও মুগ্ধ অগুণতি ভক্ত। জীবনে অনেক উত্থান-পতন দেখেছেন তিনি। সিনেমার গল্পের চেয়ে কোনও অংশে কম নয় তাঁর বাস্তব জীবন। বারবার প্রেম এসেছে জীবনে। তবে স্থায়ী হয়নি। খুব অল্প বয়সেই অভিনয় জগতে পা দেন নায়িকা। রুপোলি পর্দায় তাঁর মনোমুগ্ধকর হাসিতে তখন পাগল ভক্তকুল। প্রমাণ করলেন নিজের অভিনয় দক্ষতাও। অনেক প্রচেষ্টার ফলেই হয়ে উঠলেন তারকা। তাঁর ফিল্মি কেরিয়ার যতটা উজ্জ্বল ছিল, ব্যক্তিগত জীবন ছিল ততটাই অশান্তিতে ভরপুর। মিডিয়ার অন্দরে কান পাতলে শোনা যায় তাঁর একাধিক প্রেমের খবর। শোনা যায়, ৬ ব্যক্তির সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন নায়িকা। এক ব্যবসায়ীকে নাকি বিয়েও করেন তিনি। তবে সেই বিয়েও টেকেনি। ৭০ বছরের অপার্থিব সৌন্দর্যের অধিকারিনী রেখা। তাঁর সৌন্দর্যে মুগ্ধ আট থেকে আশি। রেখার প্রেমজীবনের কথা বলতে বসলে অবধারিত ভাবে যে নায়কের নাম উঠে আসবে তিনি অমিতাভ। তবে শুধুমাত্র অমিতাভ নয়, আরও একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন রেখা বলেই খবর। অমিতাভের পর অভিনেতা জিতেন্দ্রর সঙ্গে রেখার সম্পর্ক নিয়ে চর্চা শোনা যায়। যদিও এই সম্পর্ক খুব বেশিদিন স্থায়ী হয়নি। পরে অভিনেতা কিরণ কুমারের সঙ্গে রেখার সম্পর্ক কিছুকাল স্থায়ী হয়। এর পর শোনা যায় বলিউডের আরেক নায়ক বিনোদ মেহরার সঙ্গে সম্পর্কে ছিলেন রেখা। দুজনে গোপনে বিয়ে করেছেন বলেও গুঞ্জন ছিল। কিন্তু জনপ্রিয় অভিনেত্রী সিমি গ্রেওয়ালের এক সাক্ষাৎকারে রেখা বিনোদ মেহরার সঙ্গে তার বিয়ের খবর অস্বীকার করেছিলেন। পরে রেখা দিল্লির ব্যবসায়ী মুকেশ আগরওয়ালকে বিয়ে করেন। ‘রেখা: দ্য আনটোল্ড স্টোরি’ বই অনুসারে, মুকেশ তার বইয়ে উল্লেখ করেছেন যে তিনি বিষণ্নতায় ভুগছিলেন এবং রেখার অভিনয় ক্যারিয়ারে খুশি ছিলেন না। তাদের সম্পর্ক দুঃখজনকভাবে শেষ হয়েছিল। পরে বয়সে ছোট সঞ্জয় দত্তের সঙ্গে রেখার সম্পর্কের গুঞ্জন শোনা যায়। যদিও দু’জনেই অস্বীকার করেন এই সম্পর্কের কথা।
বিনোদন কোনওদিন পদবী ব্যবহার করেন না রেখা, কী তাঁর পদবী? অভিনেত্রীর জীবনের গল্পে চোখ ভিজবে Gallery April 8, 2024 Bangla Digital Desk বলিউড ইন্ডাস্ট্রিতে এমন অনেকেই আছেন যাঁরা বিভিন্ন কারণে পদবী ব্যবহার করেন না৷ তাব্বু, কাজল, আসিন প্রত্যেকেই সুবিধার জন্য পদবী ছেঁটে ফেলেছেন৷ কিন্তু এই তালিকায় এমন একজন আছেন যাঁর পদবী বাদ দেওয়ার পিছনে রয়েছে শিউরে দেওয়া কারণ৷ রেখা যখন ছোট ছিলেন তখন তাঁর বাবা জেমিনি গনেশন স্ত্রী এবং কন্যাকে ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন। একপ্রকার বাধ্য হয়ে সিনেমাতে নামতে হয়েছিল ছোট্ট রেখাকে। রেখা বলেছিলেন তিনি কখনও তাঁর বাবাকে বাড়িতে দেখেননি। বাবার আরও সন্তান ছিল। তাই তিনি কখনও রেখা এবং তাঁর বোনকে স্বীকার করেননি। জেমিনি গনেশনের সঙ্গে বিয়ে না হতেই পুষ্পাবলি দুই কন্যা সন্তানের জন্ম দিয়েছিলেন। জেমিনি তাঁর অন্যান্য সন্তানদের যখন স্কুলে দিতে আসতেন তখন দূর থেকে রেখা তাঁর বাবাকে দেখতেন। এমন নয় যে রেখা অভিনেত্রী হতে চাইতেন বলে ইন্ডাস্ট্রিতে এসেছিলেন৷ তাঁকে বাধ্য হয়ে পেট চালানোর জন্য রোজগার শুরু করতে হয়েছিল৷ ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করার সময় তাঁর নাম হয় শুধু রেখা। নিজের নামের পাশে বাবার পদবী কোনদিনও বসেননি। তাঁর আসল নাম ভানুরেখা গনেশন৷ রেখা সম্পর্কে চর্চার কোনও শেষ নেই বলিউডে। এমন অনেক কিছু আছে যা আজও ইন্ডাস্ট্রিতে আলোচিত। ছবিতে অভিনয় দক্ষতাই হোক বা এক সময়ে অমিতাভ বচ্চনের সঙ্গে তার সম্পর্ক নিয়ে গুঞ্জন, অভিনেত্রী রেখা সবসময়ই লাইমলাইটে ছিলেন, আছেন ও থাকবেন। রেখার বিয়ে ১৯৯১ সালে মুকেশ আগওয়ালের সঙ্গে হয় ৷ কিন্তু তাঁরা লুকিয়ে মন্দিরে বিয়ে করেন ৷ মাঝরাতে রেখা মুকেশ আগরওয়ালের সঙ্গে সাত পাকে বাঁধা পড়েন ৷ তবে এই খবর পরিবারের লোকেরাও জানতেন না ৷ ফাইল ছবি ৷ রেখা এবং পাকিস্তানি ক্রিকেটার ইমরান খানের সম্পর্কের খবর সামনে আসে একসময়। সেইসময় পাকিস্তানি ক্রিকেটার ইমরানের ইমেজও ছিল একজন রোমান্টিক পুরুষ হিসেবে চর্চার কেন্দ্রে। শোনা যায়, ৭০-৮০-র দশকের বলিউড কুইন রেখার সৌন্দর্যের সামনে ইমরানও ক্লিন বোল্ড হয়েছিলেন। রেখার মাও রাজি হয়েছিলেনএমনও দাবি করা হয়েছিল যে রেখা-ইমরান বিয়ে করতে চলেছেন এবং রেখার মাও এই সম্পর্কের জন্য প্রস্তুত ছিলেন। ১৯৮৫ সালের ১১ জুন স্টার পত্রিকায় খবর প্রকাশিত হয় যে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে চলেছেন ইমরান খান এবং রেখা। পরে নানা কারণে এই সম্পর্ক ভেঙে যায়৷ ইমরানের একটি সাক্ষাৎকারের উদ্ধৃতিও রয়েছে, যেখানে তিনি বলেছেন, ‘অভিনেত্রীর সঙ্গ অল্প সময়ের জন্যই ভাল। আমি তার সঙ্গ উপভোগ করি এবং তারপরে জীবনে এগিয়ে যাই।’ একই সাক্ষাৎকারে ইমরান বলেন, ‘একজন চলচ্চিত্র অভিনেত্রীকে বিয়ে করার কথা ভাবতেও পারি না।’ বিনোদ মেহরা বেশিরভাগ ছবিই রেখার সঙ্গে করেছিলেন এবং একসঙ্গে কাজ করার সুবাদেই তাঁদের ঘনিষ্ঠতা বাড়ে। দুজনেই একে অপরের প্রেমে পড়েন একটা সময়ে এবং সেখানেই শেষ নয়, পরে বিষয়টি বিয়ে পর্যন্তও গড়ায়। কিন্তু, রেখাকে বিয়ে করার পরও তাঁকে স্ত্রীর মর্যাদা দিতে পারেননি বিনোদ মেহরা। কারণ রেখা বা বিনোদ মেহরা কেউই তাদের বিয়ের ঘোষণা করতে পারেননি। সর্বত্র তাদের প্রেমের আলোচনা থাকলেও দুজনের ভাগ্যেই হয়তো প্রেম ছিল না। রেখা-অমিতাভের জুটিও ছিল সুপারহিট। তাঁদের রসায়ন মুগ্ধ করত ভক্তদের। কিন্তু গোপন প্রেমের কথা জানাজানি হওয়ার পরে তাঁরা আচমকাই একসঙ্গে কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছিলেন। আসলে প্রকাশ্যে আসতেই এই খবর অমিতাভ-জায়া জয়ার কানেও যায়। বলাই বাহুল্য, বিষয়টা তাঁর একেবারেই ভাল লাগেনি। এ-দিকে আবার অমিতাভের জীবনে পরিবারের একটা বড় জায়গা রয়েছে। বলা যায়, অভিনেতা এক জন আদ্যন্ত পারিবারিক মানুষ। ফলে একপ্রকার পারিবারিক শান্তির জন্যই প্রেমিকার সঙ্গে দূরত্ব বজায় রেখেছিলেন তিনি। শেষ বারের মতো অমিতাভ-রেখার জুটিকে ভক্তরা পেয়েছিলেন যশ চোপড়া পরিচালিত ‘সিলসিলা’ ছবিতে। আসলে অমিতাভ-রেখার গোপন প্রেমের কথা ফাঁস করেছিলেন বলিউডের বিখ্যাত অভিনেতা রঞ্জিতই। খলনায়কের ভূমিকায় অভিনয়ের জন্য বিখ্যাত ছিলেন যিনি। তাঁর পরিচালিত প্রথম ছবির নাম ছিল ‘কারনামা’। তিনি ওই ছবিতে অভিনেত্রী হিসেবে রেখাকে চেয়েছিলেন। কিন্তু তাঁর শ্যুটিংয়ের সময়জনিত সমস্যা থাকায় রেখার বদলে অভিনেত্রী ফারাহ নাজ-কে ছবির জন্য নিয়েছিলেন। সংবাদমাধ্যমের একটি রিপোর্ট অনুসারে, রঞ্জিত এক বার এর সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন যে, “এক দিন রেখা আমাকে ফোন করেছিলেন। অনুরোধ করেন, শ্যুটিংয়ের সময় যেন সকালে রাখা হয়। তা-হলে তিনি অমিতাভের সঙ্গে সন্ধ্যাটা কাটাতে পারবেন।” ভারতীয় সৌন্দর্যের অন্যতম সংজ্ঞা তিনি। অভিনয় জগতের এক ‘মিথ’ অভিনেত্রী রেখা! তাঁকে নিয়ে চর্চা ও জল্পনার শেষ নেই। যাঁকে দেখলে আজও বুক কাঁপে পুরুষের। আর তাঁকে ঘিরে চর্চা যেন শেষ হওয়ার নয়।
বিনোদন Rekha Love Story: বাবা-ছেলের সঙ্গে প্রেম! জুটেছিল ডাইনি অপবাদ! অমিতাভ নয়, তবে কার নামে সিঁদুর পরেন রেখা? জানুন Gallery April 4, 2024 Bangla Digital Desk রেখা! বলিউডের সব থেকে রহস্যময়ী নায়িকা! রেখার অভিনয় জীবন যতটা চর্চিত তার থেকে কয়েকগুণ বেশি চর্চিত তাঁর ব্যক্তিগত জীবন! আজও রেখাকে নিয়ে রহস্যের শেষ নেই! অমিতাভ বচ্চন থেকে সঞ্জয় দত্ত বহু অভিনেতার নাম জড়িয়েছে তাঁর সঙ্গে! রেখা কাকে বিয়ে করেছেন? কেন সিঁদুর পরেন? রেখা কী আসলে বিষ কন্যা? এমন অনেক কিছু নিয়ে প্রশ্ন করতে শোনা যায়! photo source collected সত্যিই রহস্যে মোড়া রেখার জীবন! এমন সুন্দরী আর কে আছে! রেখা যখন অভিনয় করতে শুরু করেছিলেন সে সময় থেকেই সকলের নজরে পড়ে যান! রেখার সঙ্গে সঞ্জয় দত্তের প্রেম কাহিনির কথা নিশ্চয় শুনে থাকবেন! photo source collected ১৯৮৪ সালে সঞ্জয়ের সঙ্গে ‘জমিন আসমান’ ছবিতে অভিনয় করেন রেখা। ছবির শ্যুটিংয়ের সময় থেকেই তাঁরা একে অপরের ঘনিষ্ঠ হতে শুরু করেছিলেন। যা একেবারেই ভাল চোখে দেখেননি সঞ্জয় দত্তের মা নার্গিস ও বাবা সুনীল দত্ত! photo source collected শোনা যায় তাঁরা নাকি পালিয়ে বিয়েও করেছিলেন। রেখার সিঁদুর পরা নিয়ে যে সমস্ত গুঞ্জন শোনা যায় তার মধ্যে অন্যতম হল, রেখা নাকি অমিতাভ বচ্চনের জন্য সিঁদুর পরেন। কিন্তু এক সময় সিঁদুরের নেপথ্যে সঞ্জয়ের নামও উঠে আসতে শুরু করেছিল। তবে এর উত্তর মেলেনি আজও! photo source collected তবে সঞ্জয়ের সঙ্গে নাম জড়ানোর পর তাঁর বাবা সুনীল ছেলের থেকে দূরে থাকার জন্য সতর্ক করেছিলেন রেখাকে। রেখার বাড়ি গিয়ে তিনি সঞ্জয়ের থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে বলেছিলেন। তার পর অবশ্য সঞ্জয় এবং রেখা দু’জনেই সংবাদমাধ্যমের সামনে নিজেদের সম্পর্কের কথা অস্বীকার করেছিলেন। তবে মজার বিষয় হল শুধু ছেলের নাম নয়, রেখার সঙ্গে জড়িয়ে ছিল সঞ্জয় দত্তের নামও! photo source collected সুনীলের সঙ্গে কয়েকটি ছবিতে কাজ করার পরই রেখার নাম জড়াতে শুরু করে তাঁর সঙ্গে। ইন্ডাস্ট্রিতে তাঁদের দু’জনের সম্পর্ক নিয়ে গুঞ্জন শুরু হয়। যা নার্গিসের কানেও পৌঁছয়। photo source collected রেখার বয়স তখন মাত্র ২২ বছর। নার্গিস সংবাদমাধ্যমের সামনেই রেখার প্রসঙ্গ টেনে অত্যন্ত অপমানজনক কথা বলেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, রেখার মানসিক চিকিৎসার প্রয়োজন! সহজেই নাকি রেখাকে পাওয়া যায়! এমনকি শোনা যায় তাঁকে ‘ডাইনি’ পর্যন্ত বলে ছিলেন নার্গিস! photo source collected যদিও রেখা এই দুই প্রেম বা সম্পর্ক নিয়ে কখনও কোনও মন্তব্য করেননি! সঞ্জয় দত্তের থেকে মাত্র ৫ বছরের বড় রেখা! বাবা ও ছেলে দু’জনের সঙ্গেই রেখার নাম জড়িয়ে ছিল! এক সময় এই নিয়ে অনেক জলঘোলা হয় বলিউডে! যদিও আজ সে সব অতীত!photo source collected
বিনোদন বিবাহিত নায়কের প্রেমে পড়েছিলেন, বিয়ে না করেই জন্ম দিয়েছিলেন দুই কন্যার! একজন তো বলিউডের সেরা অভিনেত্রীদের মধ্যে অন্যতম Gallery April 3, 2024 Bangla Digital Desk এখনকার যুগে দক্ষিণী ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির অভিনেতা-অভিনেত্রীরা গোটা দেশেই সমাদর পাচ্ছেন। আসলে ডাবিং করা ছবির মাধ্যমেই জাতীয় স্বীকৃতি অর্জন করছেন তাঁরা। তবে কয়েক দশক আগে দক্ষিণী ছবির দুনিয়ার বেশ কিছু অভিনেত্রী বলিউডে নিজেদের জমি পাকা করে নিয়েছিলেন। আর দাপটের সঙ্গে রাজত্ব করেছেন হিন্দি ছবির দুনিয়ায়। এই তালিকায় রয়েছেন রেখা, হেমা মালিনী, শ্রীদেবী, জয়া প্রদা প্রমুখরা। তবে অনেকেই হয়তো জানেন না যে, একসময় তামিল ও তেলুগু ছবির জগতে জনপ্রিয় অভিনেত্রী ছিলেন রেখার মা পুষ্পাবল্লী। আজ সেই গল্পই শুনে নেওয়া যাক। রেখার মা পুষ্পাবল্লী ছিলেন প্রথম অভিনেত্রী, যিনি বড় পর্দায় সীতার ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন। ১৯৩৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘সম্পূর্ণ রামায়ণম’ ছবির হাত ধরে রুপোলি দুনিয়ায় পা রাখেন তিনি। সেই সময় সীতার ভূমিকায় অভিনয় করার জন্য পারিশ্রমিক হিসেবে ৩০০ টাকা পেয়েছিলেন। ধীরে ধীরে খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রধান চরিত্র পেতে শুরু করেন পুষ্পাবল্লী। এরপর ১৯৪০ সালে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন পুষ্পাবল্লী। কিন্তু ৬ বছর পরে ১৯৪৬ সালে ভাঙন ধরে সংসারে। অবশ্য এই দম্পতির দু’টি সন্তানও ছিল। এর কিছু পরেই তাঁর জীবনে আসেন জেমিনি গণেশন। আসলে ১৯৪৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত তামিল ছবি ‘মিস মালিনী’-র হাত ধরে ডেবিউ করেছিলেন তিনি। এই ছবিতে আবার মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন পুষ্পাবল্লী। এই সময়ের পর থেকেই নামী তারকা হয়ে যান জেমিনি। আর পুষ্পাবল্লীর জনপ্রিয়তায় ভাটা পড়তে থাকে। নায়িকার চরিত্রে ফ্লপ হওয়ায় পার্শ্বচরিত্র পেতে থাকেন তিনি। তবে পর্দায় জেমিনির সঙ্গে থাকা রসায়ন আর সেখানে আটকে থাকেনি। প্রেমের দোলা লাগে বাস্তব জীবনেও। যদিও জেমিনি গণেশন আগে থেকেই বিবাহিত ছিলেন। তাঁর প্রথম স্ত্রী ছিলেন আলামেলু। তাঁদের চারটি সন্তান ছিল। তাই পুষ্পাবল্লীর সঙ্গে সম্পর্কে জড়ালেও তাঁর সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধেননি জেমিনি। তবে পুষ্পাবল্লী এবং জেমিনি গণেশনের সম্পর্কের জেরে জন্মায় তাঁদের দুই কন্যা। তাঁদের বড় কন্যাই অভিনেত্রী রেখা! যদিও বহু বছর পুষ্পাবল্লীর দুই মেয়ের পিতৃত্বের দায় অস্বীকার করে গিয়েছেন জেমিনি। যার জেরে পুষ্পাবল্লীর সঙ্গে জেমিনির সম্পর্কের অবনতি ঘটে। অবশ্য পুষ্পাবল্লী-জেমিনির ছোট মেয়ে রাধার জন্মের আগেই গোপনে অভিনেত্রী সাবিত্রীর সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন জেমিনি গণেশন। মা-বাবার এহেন সম্পর্কের কারণে রেখা জীবনের বেশির ভাগ সময়টাই মায়ের সঙ্গে কাটিয়েছেন। বাবার সঙ্গে সময় কাটানোর তেমন সুযোগ পাননি। তিনি মাত্র ১২ বছর বয়সে তেলুগু ছবিতে শিশু শিল্পী হিসেবে কাজ করে অভিনয় জগতে প্রবেশ করেছিলেন। ১৯৯১ সালে মাত্র ৬৫ বছর বয়সে প্রয়াত হয়েছিলেন পুষ্পাবল্লী।
বিনোদন Guess the Celebrity: শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে? Gallery March 28, 2024 Bangla Digital Desk বলিউড তারকাদের ছোটবেলার ছবি নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া সর্বদাই তোলপাড়৷ সম্প্রতি নেটদুনিয়ায় এমন এক তারকার ছবি ভাইরাল হয়েছে যিনি সৌন্দর্য, চোখের চাহনি, হাসি ও অভিনয় দিয়ে কোটি কোটি মানুষের মন জিতে নিয়েছেন৷ মায়ের কোলে ছোট্ট এই শিশুটি আজ বলিউডের এভারগ্রীন অভিনেত্রী৷ চোখে কাজল, কপালে কালো টিপ, মায়ের কোলে হাসিমুখে পোজ দিয়েছেন বলি নায়িকা৷ আজ যতটা হাসিখুশি তিনি থাকেন ঠিক ততটাই ছোটবেলায় কষ্টের মধ্য দিয়ে কাটিয়েছেন তিনি৷ এমনকী অভিনেত্রী হতেও কোনওদিন চাননি তিনি৷ তবে অভিনয়ে এসেই তিনি মন জয় করে নিয়েছেন৷ আজ তিনি বলিউডের এভারগ্রীন অভিনেত্রী রেখা৷ রেখা একাধিক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, তিনি যখন খুব ছোট ছিলেন তখন তাঁর বাবা তাঁর মাকে ছেড়ে চলে যান এবং তাঁর মা -বোনদেরও দায়িত্ব নেননি৷ এমন পরিস্থিতিতে রেখা পরিবারের দায়িত্ব নেওয়ার দায়িত্ব নেন৷ রেখা পেশায় একজন বিমান সেবিকা হতে চেয়েছিলেন এবং সারা বিশ্ব ভ্রমণ করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তাঁর ভাগ্যে সাধ দেয়নি৷ তবে অভিনেত্রী হওয়ার পরেও, তিনি সারা বিশ্ব ভ্রমণ করেছিলেন৷ বাবা ছেড়ে চলে যাওয়ার পর মা পুষ্পাবলির সঙ্গে অনেক বেশি ঘনিষ্ঠ ছিলেন রেখা৷ তিনি একাই পরিবারের দায়িত্ব নিয়ে সমস্ত ভাই-বোনদের বড় করেছেন৷ এবং পরিবারের দায়িত্ব নিতে গিয়ে অভিনয়ে জগতে এসে সকলের মন রাতারাতি জয় করে নিয়েছেন রেখা৷ চলচ্চিত্র জীবনের পাশাপাশি অভিনেত্রীর ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও চর্চা আজও তুঙ্গে৷ হাজারও পুরুষ আজও তাঁর সৌন্দর্যে মুগ্ধ৷ জীবনে একাধিক প্রেমও এসেছে নায়িকার৷ তবে কোনওপ্রেমই সেভাবে টেকেনি৷ প্রেম থেকে বিয়ে রেখার পুরো জীবনটাই যেন রূপোলি পর্দার চিত্রনাট্য৷
বিনোদন Rekha- Salman Khan: রেখাকে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন সলমন খান! কী হল তারপর? আজ দুজনের প্রেমই এক ছাদের তলায় Gallery March 23, 2024 Bangla Digital Desk তিনি এক বিতর্কিত নায়িকা। একের পর এক সংগ্রাম করে তবে তিনি এত বছর টিকে রয়েছেন ইন্ডাস্ট্রিতে। তবে তাঁর ব্যক্তিগত জীবন সিনেমার থেকে কম নয়। ঠিক ধরেছেন। রেখার কথাই বলা হচ্ছে। অমিতাভ বচ্চন এবং রেখা সম্পর্কিত অনেক গল্প বি-টাউনে বহুদিন ধরেই আলোচনার শীর্ষে থাকে। তাদের ঘনিষ্ঠতা সবসময়ই নানা সুরে আলোচনা করা হয়েছে। পর্দায় সুপারহিট হওয়া এই জুটি একসময় বলিউডের সবচেয়ে আলোচিত জুটি ছিল। বড় পর্দায় তাঁদের জুটি এবং রসায়ন দর্শকদের বেশ পছন্দ হয়েছিল। নায়িকার জন্ম ভানুরেখা গণেশন নামে, তামিল সুপারস্টার জেমিনি গণেশন এবং তেলুগু অভিনেতা পুষ্পভল্লির কন্যা অধুনা রেখার। পরিবারের দায়ভার বহন করার জন্য অভিনয় শুরু করতে হয়। ১৯৬৬ সালে তেলুগু ছবিতে প্রথম আত্মপ্রকাশ ১২ বছরের খুদের। ১৫ বছর বয়সে রেখার প্রথম প্রাপ্তবয়স্কের চরিত্রে অভিনয়। আজও তিনি অদম্য। তাঁর মতো সাহসী এই বলিউড ইন্ডাস্ট্রিতে খুঁজে পাওয়া কঠিন। তা সে অভিনয়ে হোক অথবা সৌন্দর্যে। আজও তিনি যখন কাঞ্জিভরম শাড়ি পরে প্রকাশ্যে আসেন, তাঁর দিক থেকে চোখ সরিয়ে নেওয়া যায় না। ১৯৯০-তে স্বামী মুকেশ আগরওয়াল তাঁর ওড়না ব্যবহার করে আত্মহত্যা করার পর রেখাকে ‘জাতীয় ভ্যাম্প’-এর তকমা দেওয়া হয়। এক সাক্ষাৎকারে মুকেশের মা বলেছিলেন, ‘‘ওই ডাইনি আমার ছেলেকে খেয়ে ফেলেছে। ঈশ্বর তাকে কখনও ক্ষমা করবেন না।’’ ১৯৮৪-এ ‘জমিন আকাশ’-এর সময়ে সঞ্জয় দত্তের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন রটে। তাঁরা নাকি ছবির পর একে অপরের কাছাকাছি এসেছিলেন, কিন্তু কোনওদিন এই গুঞ্জন সম্পর্কে কথা বলেননি কেউই। কিন্তু সঞ্জয় দত্তের মা নার্গিস একবার বিস্ফোরক দাবি করেছিলেন। শোনা যায় এই রেখাকেই নাকি বিয়ে করতে চেয়েছিলেন বলিউডের ভাইজান সলমন খান। এক রিয়্যালিটি শোতে রেখা বলেন তাঁকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিলেন সলমন খান। বলেছিলেন, তাঁর জন্য একটু অপেক্ষা করতে। কথা শুনে হেসেছিলেন রেখা। সলমনের মনের সেই আবদারের কথা আজও ভলেননি তিনি।
বিনোদন Bollywood Gossip: অমিতাভের সঙ্গে এ কী করছেন! রেখাকে কষিয়ে থাপ্পড় মারেন জয়া… তারপরেই তুলকালাম Gallery March 21, 2024 Bangla Digital Desk বলিউডের অন্দরে অন্যতম চর্চিত জুটি অমিতাভ-রেখা। পর্দায় একের পর এক হিট ছবি উপহার দিয়েছেন তাঁরা। তাঁদের নিয়ে চর্চাও কম নেই। কেরিয়ারের প্রথম দিনগুলিতে রেখা এবং জয়ার বন্ধুত্ব ভালই ছিলেন। অমিতাভ বচ্চনের সঙ্গে জয়ার বিয়ের পর তাঁদের সম্পর্কের অনেকটাই প্রভাব পড়তে শুরু করে। ৭র দশকে, রেখার নাম অমিতাভের সঙ্গে জুড়ে যায়। আজও তাঁদের প্রেমের গল্প বলিউডে বেশ বিখ্যাত। তারপরেই শুরু হয় বিতর্ক। ৮০-র দশকে রেখা-অমিতাভের প্রেম নিয়ে গুঞ্জন ছিল চরম পর্যায়ে৷ প্রত্যেক বলিউড গসিপ ম্যাগাজিনের পাতায় রেখা-অমিতাভের প্রেমের খবর৷ ২০২৪-এও বিতর্কিত রেখা। ধর্মেন্দ্র, অমিতাভ বচ্চন, জিনাত আমন ও রেখা রাম বলরাম নামে একটি ছবিতে অভিনয় করেছিলেন। এই ছবিতে অভিনয়ের জন্য পারিশ্রমিক নেননি তিনি। শোনা যায়, ওই ছবির শুট চলাকালীন একদিন জয়া আসেন অমিতাভের সঙ্গে দেখা করতে। তখনই অন্তরঙ্গ মুহূর্তে রেখার সঙ্গে স্বামীকে দেখে ফেলেন জয়া। শোনা যায়, তারপর তিনি নিজেকে আর সামলাতে পারেননি। কষিয়ে এক থাপ্পড় মেরে দেন। আবার শোনা যায়, ইরানীয় নৃত্যশিল্পীর সঙ্গে অমিতাভের ঘনিষ্ঠতার খবরে নিজেকে রীতিমতো প্রতারিত মনে করছিলেন রেখা৷ অমিতাভের ফিল্মের সেটে পৌঁছে অমিতাভের মুখোমুখি হন রেখা৷ স্পষ্ট প্রশ্ন করেন ওই ইরানীয় নৃত্যশিল্পীকে নিয়ে৷ শোনা যায়, সেই সময় তুমুল ঝগড়া হয়েছিল দু’জনের মধ্যে৷ এমন অশ্লীল অভিযোগে রীতিমতো রেগে গিয়েছিলেন অমিতাভ৷ একসময় কথা কাটাকাটি এমন পর্যায়ে পৌঁছয় যে রেখাকে সজোড়ে একটি থাপ্পড় মারেন অমিতাভ৷ অমিতাভ-রেখার সম্পর্ক, বলিউডের চিরকালীন না পূরণ হওয়া প্রেমের কিংবদন্তী৷ এমন অনেক গল্প রয়েছে যা এখনও বলিউডের আনাচে কানাচে ঘুরে বেড়ায়৷ অমিতাভের প্রতি গভীর প্রেম, তা সত্ত্বেও একের পর এক বিয়ে৷ অথচ কোনও বিয়েই থিতু করতে পারেনি রেখাকে৷ অমিতাভ বচ্চন যখন স্ত্রী, সন্তান, নাতি-নাতনি নিয়ে ভরা সংসার যাপন করছেন৷ রেখা তখন একা৷
বিনোদন Rekha: অমিতাভ নয়, বয়সে ছোট এই নায়কের নামেই সিঁদুর পরেন রেখা? বিয়েও হয়ে যায় গোপনে? জানেন কে তিনি Gallery March 19, 2024 Bangla Digital Desk বলিউডে একসময় রাজত্ব করেছেন অভিনেত্রী রেখা। ফিল্মি কেরিয়ারের পাশাপাশি ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও বরাবর চর্চায় থেকেছেন তিনি। অমিতাভের সঙ্গে রেখার সম্পর্ক নিয়ে আজও কানাঘুঁষো বলিপাড়ার অন্দরে। কিন্তু শুধু অমিতাভ নয় আরও বহু নায়কের সঙ্গে নাম জড়িয়েছে রেখার। রেখার জীবন কোনও সিনেমার চিত্রনাট্যর চেয়ে কম আকর্ষণীয় নয়। তাঁর সৌন্দর্য, অভিনয়, জীবন, রেখাকে নিয়ে ভক্তদের আজও উন্মাদনা। অমিতাভের সঙ্গে রেখার সম্পর্ক নিয়ে আজও জোর চর্চা। কিন্তু শুধু অমিতাভ নয়, বলিউডের আরও অনেক নায়কের সঙ্গে নাম জড়িয়েছে রেখার। বলিউডের এক জনপ্রিয় নায়কের সঙ্গে নাম জড়ায় রেখার। শোনা যায় গোপনে তাঁকে বিয়েও করেছিলেন রেখা। বলিউডের এই নায়কের সঙ্গে একটি সিনেমাতে কাজ করেছিলেন রেখা। অমিতাভের নামে সিঁদুর পরেন রেখা, এমন গুঞ্জন বহুবার শোনা গিয়েছে। তবে, মিডিয়ার অন্দরে জোর গুঞ্জন এই নায়কের সঙ্গে বিয়ের পর থেকেই সিঁদুর পরেন রেখা। ১৯৮৪ সালে সঞ্জয় দত্তের ‘জমিন আকাশ’ নামের একটি ছবিতে সঙ্গে কাজ করেছিলেন রেখা। মিডিয়ার অন্দরে গুঞ্জন এই ছবিতে কাজ করতে গিয়েই ঘনিষ্ঠতা বাড়ে রেখা এবং সঞ্জয় দত্তের। শোনা যায়, সঞ্জয় দত্তের সঙ্গে রেখার এই সম্পর্ককে একেবারেই ভাল চোখে দেখেন নি সঞ্জয়ের মা নার্গিস। একটি জনপ্রিয় সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট অনুযায়ী, নার্গিস রেখা ‘ডাইনি’ও বলে বসেন। ১৯৮৪ নাগাদ এই খবর ছড়িয়ে পড়ে মিডিয়ার অন্দরে। প্রায় এই সময়ের পর থেকেই সিঁদুর পরতে শুরু করেন রেখা। তারপর থেকেই গুঞ্জন, অমিতাভ নয়, সঞ্জয় দত্তের নামেই সিঁদুর পরেন রেখা। যদিও রেখা কখনওই কিছু বলেন নি। রেখার সঙ্গে সম্পর্ক কিছু বলেন নি সঞ্জয়ও।