লাইফস্টাইল Personality Test: মানুষ চিনতে ঠকছেন? মুখই বলে দেবে ব্যক্তিত্বের গোপন কথা; মুখমণ্ডলের আকৃতি দেখে মানুষ চিনুন Gallery April 29, 2024 Bangla Digital Desk আমাদের ব্যক্তিত্ব আসলে আমাদের আচরণ, ব্যবহার, মানসিকতা, অভ্যাস এবং বুদ্ধির মিশেল। তবে অতীতে প্রচুর ফিজিওগনমি তথ্য পাওয়া গিয়েছে, যেখানে দাবি করা হয়েছিল যে, আমাদের মুখের আকার-আকৃতির সঙ্গে ব্যক্তিত্বের একটা গভীর যোগ রয়েছে। অর্থাৎ কার মুখের আকৃতি কেমন, সেখান থেকেই তাঁর ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে ধারণা পাওয়া সম্ভব। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।) আয়তাকার বা রেক্টাঙ্গুলার: এঁদের সাধারণত চিবুক ও কপাল বর্গাকার প্রকৃতির হয়। আর তাঁরা যুক্তিবাদী চিন্তাভাবনাকে প্রাধান্য দেন। তবে অনেক সময় অতিরিক্ত ভাবনাচিন্তা করেন। নিজের অনুভূতি বিশেষ জাহির করেন না। গোলাকার বা রাউন্ড: প্রশস্ত হেয়ারলাইন এবং ভরাট গাল মানেই গোলাকৃতি মুখ। তাঁরা সাধারণ দয়ালু প্রকৃতির হন। জীবনে মানুষকেই বেশি প্রাধান্য দেন। তবে সম্পর্কে অনেক সময় যেটা চান, সেটা পান না। ডায়মন্ড: এই ধরনের আকৃতির মুখ মাঝবরাবর চওড়া হয়। আর কপাল ও চিবুক হয় ছুঁচালো প্রকৃতির। এঁরা সাধারণত সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করতে ভালবাসেন। গুণমানসম্পন্ন কাজ করতে পারেন। তবে কথাবার্তায় থাকে রুক্ষতা। যা অনেক সময় খারাপ ভাবে গৃহীত হয়। ডিম্বাকার বা ওভাল: চওড়া আকৃতির মুখের তুলনায় লম্বাটে প্রকৃতির হয় এই ধরনের মুখ। চিকবোনের তুলনায় সরু হয় চিবুক। কোথায় কী বলতে হবে, সেটা তাঁরা ভালই জানেন। সকলকে নিয়ে চলতে ভালবাসেন। স্কোয়ার বা বর্গাকার: হেয়ারলাইন এবং জ’লাইন হয় চওড়া প্রকৃতির। এঁদের প্রচুর স্ট্যামিনা থাকে। যে কোনও কাজ হাতে নিতে সদাপ্রস্তুত থাকেন। এনার্জিও থাকে তুঙ্গে। যা কিছু কিছু সময় বিরক্তিকর হয়ে ওঠে। তবে হ্যাঁ, প্রচুর পরিশ্রম করতে পারেন। হার্ট শেপ: যাঁদের মুখের আকৃতি এমন হয়, তাঁদের অন্তরের শক্তি থাকে তুঙ্গে। সেই সঙ্গে এঁরা জেদি এবং দৃঢ়চেতা প্রকৃতির হন। অত্যন্ত সৃজনশীল এবং দারুণ পারফর্মার হন তাঁরা। পিয়ার অথবা ট্রায়াঙ্গেল: এঁদের মধ্যে সকলের উপর ছড়ি ঘোরানোর প্রবণতা দেখা যায়। এগিয়ে এসে দায়িত্বও নেন। পরিস্থিতি সামলে নিয়ে বেশিরভাগ সময়ে সাফল্য অর্জন করতেও সক্ষম হন তাঁরা। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)