Calcium

Calcium Suppliments: হাড় শক্ত করতে রোজ ক্যালসিয়ামের ট্যাবলেট বা সাপ্লিমেন্ট খাচ্ছেন? জানেন এতে শরীরে কী হচ্ছে? বিশেষজ্ঞদের কথায় শিউরে উঠবেন

শরীরে যেমন প্রোটিন- কার্বোহাইড্রেট- ফ্যাট প্রয়োজ, তেমনি প্রয়োজন ভিটামিন ও মিনারেল। আর এই মিনারেলের মধ্যে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ হল ক্যালসিয়াম। হাড়ের কাঠামো শক্ত রাখার মূল উপাদানই ক্যালসিয়াম। আমাদের হাড়, দাঁত সুস্থ রাখতে ক্যালসিয়াম অত্যন্ত জরুরি। এ ছাড়াও পেশি সচল রাখা, স্নায়ুতন্ত্রকে কার্যকর রাখতেও ক্যালশিয়ামের গুরুত্ব অপরিসীম।
শরীরে যেমন প্রোটিন- কার্বোহাইড্রেট- ফ্যাট প্রয়োজ, তেমনি প্রয়োজন ভিটামিন ও মিনারেল। আর এই মিনারেলের মধ্যে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ হল ক্যালসিয়াম। হাড়ের কাঠামো শক্ত রাখার মূল উপাদানই ক্যালসিয়াম। আমাদের হাড়, দাঁত সুস্থ রাখতে ক্যালসিয়াম অত্যন্ত জরুরি। এ ছাড়াও পেশি সচল রাখা, স্নায়ুতন্ত্রকে কার্যকর রাখতেও ক্যালশিয়ামের গুরুত্ব অপরিসীম।
এক জন পূর্ণবয়স্ক মানুষের শরীরে প্রতিদিন এক হাজার মিলিগ্রাম ক্যালশিয়ামের প্রয়োজন। ইদানীং অনেকেই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই মুঠো-মুঠো ক্যালসিয়ামের ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট খান। এতে কী হচ্ছে শরীরে জানেন? বিশেষজ্ঞের কথায় শিউরে উঠবেন--

এক জন পূর্ণবয়স্ক মানুষের শরীরে প্রতিদিন এক হাজার মিলিগ্রাম ক্যালশিয়ামের প্রয়োজন। ইদানীং অনেকেই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই মুঠো-মুঠো ক্যালসিয়ামের ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট খান। এতে কী হচ্ছে শরীরে জানেন? বিশেষজ্ঞের কথায় শিউরে উঠবেন–
বিশেষজ্ঞদের মতে, চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ইচ্ছামতো সাপ্লিমেন্ট খেলে হিতে বিপরীত হতে পারে। শরীরে ক্যালশিয়ামের মাত্রা, হাড়ের ঘনত্ব দেখে তবেই ক্যালশিয়াম সাপ্লিমেন্ট খাওয়া উচিত। নয়তো শরীরের নানা জায়গায় ক্যালশিয়াম জমে ভয়ানক পরিস্থিতি হতে পারে। দেখা দিতে পারে হাইপার ক্যালশিমিয়ার ঝুঁকি।
বিশেষজ্ঞদের মতে, চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ইচ্ছামতো সাপ্লিমেন্ট খেলে হিতে বিপরীত হতে পারে। শরীরে ক্যালশিয়ামের মাত্রা, হাড়ের ঘনত্ব দেখে তবেই ক্যালশিয়াম সাপ্লিমেন্ট খাওয়া উচিত। নয়তো শরীরের নানা জায়গায় ক্যালশিয়াম জমে ভয়ানক পরিস্থিতি হতে পারে। দেখা দিতে পারে হাইপার ক্যালশিমিয়ার ঝুঁকি।
হার্টের অসুখ-- বেশি ক্যালসিয়ামের ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট খেলে হার্টের অসুখ বা স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে। ২০২১ সালে ১৩টি ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে দেখা গিয়েছে, ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট মেনোপজ হয়ে গিয়েছে এমন মহিলাদের মধ্যে হার্টের অসুখের ঝুঁকি ১৫ শতাংশ বাড়িয়ে তোলে।
হার্টের অসুখ– বেশি ক্যালসিয়ামের ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট খেলে হার্টের অসুখ বা স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে। ২০২১ সালে ১৩টি ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে দেখা গিয়েছে, ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট মেনোপজ হয়ে গিয়েছে এমন মহিলাদের মধ্যে হার্টের অসুখের ঝুঁকি ১৫ শতাংশ বাড়িয়ে তোলে।
প্রস্টেট ক্যানসার-- একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম প্রস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়।
প্রস্টেট ক্যানসার– একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম প্রস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়।
কিডনিতে পাথর-- অত্যধিক ক্যালসিয়ামে কিডনি স্টোনের ঝুঁকি বাড়ায়, কিডনি বিকল-ও হয়ে যেতে পারে।
কিডনিতে পাথর– অত্যধিক ক্যালসিয়ামে কিডনি স্টোনের ঝুঁকি বাড়ায়, কিডনি বিকল-ও হয়ে যেতে পারে।
পেশিতে ব্যথা--অধিক মাত্রায় ক্যালসিয়াম পেশির সঙ্কোচনে বাধা দেয়, ফলে শরীরের নানা জায়গায় ব্যথা হয়।
পেশিতে ব্যথা–অধিক মাত্রায় ক্যালসিয়াম পেশির সঙ্কোচনে বাধা দেয়, ফলে শরীরের নানা জায়গায় ব্যথা হয়।
মানসিক অবসাদ-- একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, মুঠো মুঠো ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট আর সাপ্লিমেন্ট খেলে মানসিক অবসাদ এবং উদ্বেগ দেখা দিতে পারে।
মানসিক অবসাদ– একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, মুঠো মুঠো ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট আর সাপ্লিমেন্ট খেলে মানসিক অবসাদ এবং উদ্বেগ দেখা দিতে পারে।
অন্যান্য ওষুধের কার্যকারিতা কমে যাওয়া-- অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট হাইপার ক্যালশিমিয়ার ঝুঁকি বাড়ায়। অন্যান্য ট্যাবলেট এবং সাপ্লিমেন্টের কার্যকরিতা কমিয়ে দেয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্টের সঙ্গে কেউ যদি নিয়মিত হার্টের অসুখের ট্যাবলেট বা আয়রন ট্যাবলেট খেতে শুরু করেন, তা হলে হৃদরোগের সম্ভাবনা বাড়ে। বেশি ক্যালসিয়ামের ওষুধ খেলে হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া, মাথা ঘোর, বমি বমি ভাবের মতো উপসর্গ দেখা যায়।
অন্যান্য ওষুধের কার্যকারিতা কমে যাওয়া– অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট হাইপার ক্যালশিমিয়ার ঝুঁকি বাড়ায়। অন্যান্য ট্যাবলেট এবং সাপ্লিমেন্টের কার্যকরিতা কমিয়ে দেয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্টের সঙ্গে কেউ যদি নিয়মিত হার্টের অসুখের ট্যাবলেট বা আয়রন ট্যাবলেট খেতে শুরু করেন, তা হলে হৃদরোগের সম্ভাবনা বাড়ে। বেশি ক্যালসিয়ামের ওষুধ খেলে হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া, মাথা ঘোর, বমি বমি ভাবের মতো উপসর্গ দেখা যায়।
কোষ্ঠকাঠিন্য-- অত্যধিক ক্যালসিয়াম শরীরে জমা হলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বাড়ে।
কোষ্ঠকাঠিন্য– অত্যধিক ক্যালসিয়াম শরীরে জমা হলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বাড়ে।