Tag Archives: calcium

Calcium Age List: ‘বয়স’ অনুযায়ী ক্যালসিয়াম লেভেল কত হলে আপনি ‘ফিট’…? ডেইলি ‘কত’ Calcium চাই শরীরের? দেখে নিন লিস্ট

দীর্ঘদিন আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে হাড় শক্ত থাকা জরুরি। হাড় শরীরের ভিত্তি এবং যখন তারা দুর্বল হয়ে পড়ে তখন মানুষের চলাফেরা করা কঠিন হয়ে পড়ে। হাড় মজবুত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ক্যালসিয়াম।
দীর্ঘদিন আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে হাড় শক্ত থাকা জরুরি। হাড় শরীরের ভিত্তি এবং যখন তারা দুর্বল হয়ে পড়ে তখন মানুষের চলাফেরা করা কঠিন হয়ে পড়ে। হাড় মজবুত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ক্যালসিয়াম।
ক্যালসিয়াম এমন একটি উপাদান যা অন্যান্য খনিজগুলির সঙ্গে মিলিত হলে শক্তিশালী স্ফটিক গঠন করে। এতে হাড় মজবুত হয়। আমাদের শরীরের বেশিরভাগ ক্যালসিয়াম হাড়ে পাওয়া যায়। এই কারণেই হাড়ের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম গ্রহণ করা উচিত।
ক্যালসিয়াম এমন একটি উপাদান যা অন্যান্য খনিজগুলির সঙ্গে মিলিত হলে শক্তিশালী স্ফটিক গঠন করে। এতে হাড় মজবুত হয়। আমাদের শরীরের বেশিরভাগ ক্যালসিয়াম হাড়ে পাওয়া যায়। এই কারণেই হাড়ের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম গ্রহণ করা উচিত।
আমরা খাদ্য সামগ্রী থেকে ক্যালসিয়াম পাই এবং দুগ্ধজাত দ্রব্যগুলিকে এর সেরা উৎস হিসাবে বিবেচনা করা হয়। আজ এই প্রতিবেদনে জেনে নেওয়া যাক, মানুষের বয়স অনুযায়ী প্রতিদিন কতটা ক্যালসিয়াম প্রয়োজন।
আমরা খাদ্য সামগ্রী থেকে ক্যালসিয়াম পাই এবং দুগ্ধজাত দ্রব্যগুলিকে এর সেরা উৎস হিসাবে বিবেচনা করা হয়। আজ এই প্রতিবেদনে জেনে নেওয়া যাক, মানুষের বয়স অনুযায়ী প্রতিদিন কতটা ক্যালসিয়াম প্রয়োজন।
ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া (UCSF) র রিপোর্ট অনুযায়ী, ১ থেকে ৩ বছর বয়সি শিশুদের দৈনিক ৫০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম প্রয়োজন। ৪ থেকে ৮ বছর বয়স পর্যন্ত প্রতিদিন ৮০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম প্রয়োজন।
ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া (UCSF) র রিপোর্ট অনুযায়ী, ১ থেকে ৩ বছর বয়সি শিশুদের দৈনিক ৫০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম প্রয়োজন। ৪ থেকে ৮ বছর বয়স পর্যন্ত প্রতিদিন ৮০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম প্রয়োজন।
৯-১৮ বছর বয়সি ব্যক্তিদের দৈনিক ১৩০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম গ্রহণ করা উচিত। ১৯-৫০ বছর বয়সি ব্যক্তিদের দৈনিক ১০০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম গ্রহণ প্রয়োজন।
৯-১৮ বছর বয়সি ব্যক্তিদের দৈনিক ১৩০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম গ্রহণ করা উচিত। ১৯-৫০ বছর বয়সি ব্যক্তিদের দৈনিক ১০০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম গ্রহণ প্রয়োজন।
৫১-৭০ বছর বয়সি ব্যক্তিদের প্রতিদিন ১২০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম গ্রহণ করা উচিত এবং ৭০ বছর বা তার বেশি বয়সিদের প্রতিদিন ১২০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম গ্রহণ করা উচিত।
৫১-৭০ বছর বয়সি ব্যক্তিদের প্রতিদিন ১২০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম গ্রহণ করা উচিত এবং ৭০ বছর বা তার বেশি বয়সিদের প্রতিদিন ১২০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম গ্রহণ করা উচিত।
এই পরিমাণে ক্যালসিয়াম নিয়মিত গ্রহণ করলে হাড় দীর্ঘজীবন মজবুত থাকে। সহজ ভাষায়, মানুষের বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাদের ক্যালসিয়াম গ্রহণ বৃদ্ধি করা উচিত, যাতে হাড়ের ক্ষয় প্রক্রিয়াটি ধীর হয়ে যায়।
এই পরিমাণে ক্যালসিয়াম নিয়মিত গ্রহণ করলে হাড় দীর্ঘজীবন মজবুত থাকে। সহজ ভাষায়, মানুষের বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাদের ক্যালসিয়াম গ্রহণ বৃদ্ধি করা উচিত, যাতে হাড়ের ক্ষয় প্রক্রিয়াটি ধীর হয়ে যায়।
ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার, দুগ্ধজাত পণ্য এবং শুকনো ফলকে ক্যালসিয়ামের সেরা উৎস হিসাবে বিবেচনা করা যেতে পারে। সবুজ শাক-সবজি, মৌসুমি ফল এবং বীজ ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণের জন্য ভাল বলে মনে করা হয়।
ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার, দুগ্ধজাত পণ্য এবং শুকনো ফলকে ক্যালসিয়ামের সেরা উৎস হিসাবে বিবেচনা করা যেতে পারে। সবুজ শাক-সবজি, মৌসুমি ফল এবং বীজ ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণের জন্য ভাল বলে মনে করা হয়।
ডাল, বীজ এবং মাছেও প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। অনেক গবেষণা অনুসারে, ২৫০ গ্রাম দুধে প্রায় ২৭০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। একজন ব্যক্তি যদি দিনে এক বা দুই কাপ দুধ পান করেন তবে ক্যালসিয়াম সহজেই সরবরাহ হয়ে যায়।
ডাল, বীজ এবং মাছেও প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। অনেক গবেষণা অনুসারে, ২৫০ গ্রাম দুধে প্রায় ২৭০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। একজন ব্যক্তি যদি দিনে এক বা দুই কাপ দুধ পান করেন তবে ক্যালসিয়াম সহজেই সরবরাহ হয়ে যায়।
এ ছাড়া ১০০ গ্রাম সয়াবিনে প্রায় ২৭৭ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। ১০০ গ্রাম বাদামে প্রায় ২৭০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। ১০০ গ্রাম চিয়া বীজে ৬৩১ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে, যা ২ গ্লাস দুধেরও বেশি।
এ ছাড়া ১০০ গ্রাম সয়াবিনে প্রায় ২৭৭ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। ১০০ গ্রাম বাদামে প্রায় ২৭০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। ১০০ গ্রাম চিয়া বীজে ৬৩১ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে, যা ২ গ্লাস দুধেরও বেশি।
আপনি যদি খাবার থেকে ক্যালসিয়াম পেতে না পারেন, তাহলে আপনি আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট নেওয়া শুরু করতেও পারেন।
আপনি যদি খাবার থেকে ক্যালসিয়াম পেতে না পারেন, তাহলে আপনি আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট নেওয়া শুরু করতেও পারেন।

Calcium: দুধের প্রয়োজন নেই, ওষুধ ছাড়াই ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ করে এই ৮ দুর্দান্ত সুস্বাদু খাবার, রোজ অবশ্যই একটি অন্তত পাতে রাখুন

*শরীর সুস্থ রাখতে মানুষ সবসময়ই সচেতন। শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হল হাড়। নির্দিষ্ট একটা বয়সের পর, আবার অনেক সময় তারও বহু আগে হাড়ের সমস্যার সম্মুখীন হন অনেকেই। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য, কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন। সংগৃহীত ছবি।
*শরীর সুস্থ রাখতে মানুষ সবসময়ই সচেতন। শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হল হাড়। নির্দিষ্ট একটা বয়সের পর, আবার অনেক সময় তারও বহু আগে হাড়ের সমস্যার সম্মুখীন হন অনেকেই। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য, কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন। সংগৃহীত ছবি।
*একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের শরীরে প্রতিদিন এক হাজার মিলিগ্রাম ক্যালসিয়ামের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। এই যোগান মেটাতে অনেকেই ক্যালসিয়ামের ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট খান। কিন্তু প্রতিটা ওষুধের-ই কিছু না কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে। কাজেই চেষ্টা করুন খাবারের মাধ্যমে ক্যালশিয়ামের ঘাটতি পূরণ করতে। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য, কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।
*একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের শরীরে প্রতিদিন এক হাজার মিলিগ্রাম ক্যালসিয়ামের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। এই যোগান মেটাতে অনেকেই ক্যালসিয়ামের ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট খান। কিন্তু প্রতিটা ওষুধের-ই কিছু না কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে। কাজেই চেষ্টা করুন খাবারের মাধ্যমে ক্যালশিয়ামের ঘাটতি পূরণ করতে। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য, কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।
*যাদের দুধ এবং দুধের তৈরি খাবার খেলে হজমের সমস্যা হয়, তাদের জন্য দুধের থেকেও বেশি ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার সম্পর্কে এই প্রতিবেদনে বিশ্লেষণ করা হল। সংগৃহীত ছবি।
*যাদের দুধ এবং দুধের তৈরি খাবার খেলে হজমের সমস্যা হয়, তাদের জন্য দুধের থেকেও বেশি ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার সম্পর্কে এই প্রতিবেদনে বিশ্লেষণ করা হল। সংগৃহীত ছবি।
*ক্যালসিয়ামের অভাবে হাড়ের সমস্যা হয়। এই ক্যালসিয়ামের অভাব দেখা দিলে সর্বপ্রথম অনেকে বিভিন্ন ওষুধ খান। তবে এ বার আর ওষুধ খাওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই। সংগৃহীত ছবি।
*ক্যালসিয়ামের অভাবে হাড়ের সমস্যা হয়। এই ক্যালসিয়ামের অভাব দেখা দিলে সর্বপ্রথম অনেকে বিভিন্ন ওষুধ খান। তবে এ বার আর ওষুধ খাওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই। সংগৃহীত ছবি।
*ওষুধ ছাড়াই পূরণ করা যাবে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি। কিন্তু কীভাবে ওষুধ ছাড়া এই কাজ হবে? চিকিৎসকরা ওষুধ ছাড়াও ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ করবে নিম্নলিখিত ৮ খাবার। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য, কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন। সংগৃহীত ছবি।
*ওষুধ ছাড়াই পূরণ করা যাবে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি। কিন্তু কীভাবে ওষুধ ছাড়া এই কাজ হবে? চিকিৎসকরা ওষুধ ছাড়াও ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ করবে নিম্নলিখিত ৮ খাবার। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য, কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন। সংগৃহীত ছবি।
*যাদের দুধ এবং দুধের তৈরি খাবার খেলে হজমের সমস্যা হয়, তাদের জন্য দুধের থেকেও বেশি ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার সম্পর্কে এই প্রতিবেদনে বিশ্লেষণ করা হল। সংগৃহীত ছবি।
*যাদের দুধ এবং দুধের তৈরি খাবার খেলে হজমের সমস্যা হয়, তাদের জন্য দুধের থেকেও বেশি ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার সম্পর্কে এই প্রতিবেদনে বিশ্লেষণ করা হল। সংগৃহীত ছবি।
*তিল বীজ: এক টেবিল চামচ তিল বীজ থেকে ৮৮ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম পাওয়া যায় । তাই যাদের ক্যালসিয়ামের ঘাটতি রয়েছে তাদেরপক্ষে মাঝে মধ্যে এক টেবিল চামচ তিল বীজ খাওয়া যেতে পারে। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য, কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন। সংগৃহীত ছবি।
*তিল বীজ: এক টেবিল চামচ তিল বীজ থেকে ৮৮ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম পাওয়া যায় । তাই যাদের ক্যালসিয়ামের ঘাটতি রয়েছে তাদেরপক্ষে মাঝে মধ্যে এক টেবিল চামচ তিল বীজ খাওয়া যেতে পারে। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য, কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন। সংগৃহীত ছবি।
*সোয়া মিল্ক: এই সোয়া মিল্কে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি পাওয়া যায় তাই যাদের দুধ এবং দুধ জাতীয় খাবারে অ্যালার্জি হয় তাদের পক্ষে দুধের পরিবর্তে সোয়া মিল্ক খাওয়া যেতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
*সোয়া মিল্ক: এই সোয়া মিল্কে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি পাওয়া যায় তাই যাদের দুধ এবং দুধ জাতীয় খাবারে অ্যালার্জি হয় তাদের পক্ষে দুধের পরিবর্তে সোয়া মিল্ক খাওয়া যেতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
*চিয়া সিড: চিয়া সিডে মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ম্যাগনেসিয়াম এবং ফসফরাস পাওয়া যায়। সংগৃহীত ছবি।
*চিয়া সিড: চিয়া সিডে মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ম্যাগনেসিয়াম এবং ফসফরাস পাওয়া যায়। সংগৃহীত ছবি।
*কাঠ বাদাম: ৫০ গ্রাম কাঠবাদাম থেকে প্রায় ১৩৫ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য, কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন। সংগৃহীত ছবি।
*কাঠ বাদাম: ৫০ গ্রাম কাঠবাদাম থেকে প্রায় ১৩৫ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য, কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন। সংগৃহীত ছবি।
*ব্রোকলি: তিল বীজের মতোই এক কাপ ব্রোকোলি থেকে প্রায় ৮৭ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। সংগৃহীত ছবি।
*ব্রোকলি: তিল বীজের মতোই এক কাপ ব্রোকোলি থেকে প্রায় ৮৭ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। সংগৃহীত ছবি।
*টফু: এটা সয়াবিন থেকে তৈরি করা হয়। এটি ভীষণ ভাল একটি প্ল্যান্ট বেসড ক্যালসিয়ামের উৎস। সংগৃহীত ছবি।
*টফু: এটা সয়াবিন থেকে তৈরি করা হয়। এটি ভীষণ ভাল একটি প্ল্যান্ট বেসড ক্যালসিয়ামের উৎস। সংগৃহীত ছবি।
*মিষ্টি আলু: একটি বড় সাইজের মিষ্টি আলু থেকে প্রায় ৬৮ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। এ ছাড়াও পটাশিয়াম ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি পাওয়া যায়। সংগৃহীত ছবি।
*মিষ্টি আলু: একটি বড় সাইজের মিষ্টি আলু থেকে প্রায় ৬৮ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। এ ছাড়াও পটাশিয়াম ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি পাওয়া যায়। সংগৃহীত ছবি।
*কেল ভেজিটেবল: কেল হচ্ছে এক ধরনের সবুজ কচিপাতা। তার মধ্যেও প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য, কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন। সংগৃহীত ছবি।
*কেল ভেজিটেবল: কেল হচ্ছে এক ধরনের সবুজ কচিপাতা। তার মধ্যেও প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য, কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন। সংগৃহীত ছবি।

Calcium Tablet Side-Effects: হাড় শক্ত করতে ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খাচ্ছেন? প্রস্টেট ক্যানসার, হার্টের অসুখের মত আর যে-যে মারণ রোগের রাস্তা খুলে দিচ্ছেন

হাড়ের কাঠামো ঠিক রাখা, পেশি সচল রাখা, স্নায়ুতন্ত্রকে কার্যকর রাখতে ক্যালশিয়ামের ভূমিকা অপরিসীম। বিশেষজ্ঞদের মতে, ৫০-এর নীচে থাকা মহিলা এবং ৭০-এর নীচে থাকা পুরুষের শরীরে প্রতি দিন ১০০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম প্রয়োজন।
হাড়ের কাঠামো ঠিক রাখা, পেশি সচল রাখা, স্নায়ুতন্ত্রকে কার্যকর রাখতে ক্যালশিয়ামের ভূমিকা অপরিসীম। বিশেষজ্ঞদের মতে, ৫০-এর নীচে থাকা মহিলা এবং ৭০-এর নীচে থাকা পুরুষের শরীরে প্রতি দিন ১০০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম প্রয়োজন।
৫০ এবং ৭০-এর উপরে থাকা মহিলা ও পুরুষের জন্য রোজ প্রয়োজন ১২০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম। মেনোপজের পরে মহিলাদের দরকার ১৫০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম।
৫০ এবং ৭০-এর উপরে থাকা মহিলা ও পুরুষের জন্য রোজ প্রয়োজন ১২০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম। মেনোপজের পরে মহিলাদের দরকার ১৫০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম।
এই যোগান মেটাতে অনেকেই ক্যালসিয়ামের ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট খান। এখানেই করে ফেলেন বড় ভুল। শরীরের জন্য ক্যালসিয়াম প্রয়োজঠিক, কিন্তু কখনও-ই বাড়তি ক্যালসিয়াম শরীরের জন্য ভাল নয়। ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খাওয়ার ফলে আপনার শরীরে কী কী ক্ষতি হচ্ছে জানেন?
এই যোগান মেটাতে অনেকেই ক্যালসিয়ামের ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট খান। এখানেই করে ফেলেন বড় ভুল। শরীরের জন্য ক্যালসিয়াম প্রয়োজঠিক, কিন্তু কখনও-ই বাড়তি ক্যালসিয়াম শরীরের জন্য ভাল নয়। ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খাওয়ার ফলে আপনার শরীরে কী কী ক্ষতি হচ্ছে জানেন?
অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম শরীরে গেলে হার্টের অসুখের ঝুঁকি বাড়ে। বহুগুণ বাড়ে হার্ট অ্যাটাক ওস স্ট্রোকের ঝুঁকি। ২০২১ -এর ১৩টি ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে দেখা গিয়েছে, মেনোপজের পর মহিলাদের মধ্যে কার্ডিওভাসকিউলার ডিজিজ ১৫ শতাংশ বেড়েছে শুধুমাত্র ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট খাওয়ার ফলে।
অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম শরীরে গেলে হার্টের অসুখের ঝুঁকি বাড়ে। বহুগুণ বাড়ে হার্ট অ্যাটাক ওস স্ট্রোকের ঝুঁকি। ২০২১ -এর ১৩টি ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে দেখা গিয়েছে, মেনোপজের পর মহিলাদের মধ্যে কার্ডিওভাসকিউলার ডিজিজ ১৫ শতাংশ বেড়েছে শুধুমাত্র ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট খাওয়ার ফলে।
সাপ্লিমেন্ট বা ওষুধের মাধ্যমে শরীরে অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম ঢুকলে, তার থেকে কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। কিডনিতে পাথরও হতে পারে। ইনস্টিটিউট অফ মেডিসিন-এর বিশেষজ্ঞদের মতে, রোজ ২০০০ মিলিগ্রামের বেশি ক্যালসিয়াম খেলে কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বহুগুণ বেড়ে যায়। অন্য একাধিক গবেষণায় এও দেখা গিয়েছে, রোজ ১২০০-১৫০০ মিলিগ্রামের বেশি ক্যালসিয়াম-ই কিডনির জন্য ক্ষতিকর।
সাপ্লিমেন্ট বা ওষুধের মাধ্যমে শরীরে অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম ঢুকলে, তার থেকে কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। কিডনিতে পাথরও হতে পারে। ইনস্টিটিউট অফ মেডিসিন-এর বিশেষজ্ঞদের মতে, রোজ ২০০০ মিলিগ্রামের বেশি ক্যালসিয়াম খেলে কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বহুগুণ বেড়ে যায়। অন্য একাধিক গবেষণায় এও দেখা গিয়েছে, রোজ ১২০০-১৫০০ মিলিগ্রামের বেশি ক্যালসিয়াম-ই কিডনির জন্য ক্ষতিকর।
সাপ্লিমেন্ট বা ওষুধের মাধ্যমে শরীরে অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম ঢুকলে হাইপারক্যালসেমিয়া দেখা দেয়। এই অসুখের প্রধান উপসর্গ হল পেট ব্যথা, বমিভাব, অবসাদ। হতে পারে শরীরে জনশূন্যতা।
সাপ্লিমেন্ট বা ওষুধের মাধ্যমে শরীরে অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম ঢুকলে হাইপারক্যালসেমিয়া দেখা দেয়। এই অসুখের প্রধান উপসর্গ হল পেট ব্যথা, বমিভাব, অবসাদ। হতে পারে শরীরে জনশূন্যতা।
অতিরিক্ত ক্যালসিয়ামের ফলে পুরুষদের ক্ষেত্রে প্রস্টেট ক্যানসারের ভয় থাকে।
অতিরিক্ত ক্যালসিয়ামের ফলে পুরুষদের ক্ষেত্রে প্রস্টেট ক্যানসারের ভয় থাকে।
শরীরে আয়রন, জিঙ্ক ও ম্যাগনেসিয়ামের মিশে যাওয়া নিয়ন্ত্রিত করে দেয় অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম।
শরীরে আয়রন, জিঙ্ক ও ম্যাগনেসিয়ামের মিশে যাওয়া নিয়ন্ত্রিত করে দেয় অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম।
ক্যালসিয়ামের অভাব হলেও চলবে না আবার বেশি ক্যালসিয়াম শরীরে ঢুকলেও চলবে না।  ক্যালসিয়ামের অভাবও কিন্তু শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর। কারণ, রোজকার খাবার থেকে ক্যালসিয়াম না পাওয়া গেলে রক্তে ক্যালসিয়ামের অভাব তৈরি হয়। তখন শরীর ক্যালসিয়াম নেওয়া শুরু হয় হাড় থেকে। স্বভাবতই, হাড়ের ক্ষয় হতে শুরু করে।

ক্যালসিয়ামের অভাব হলেও চলবে না আবার বেশি ক্যালসিয়াম শরীরে ঢুকলেও চলবে না। ক্যালসিয়ামের অভাবও কিন্তু শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর। কারণ, রোজকার খাবার থেকে ক্যালসিয়াম না পাওয়া গেলে রক্তে ক্যালসিয়ামের অভাব তৈরি হয়। তখন শরীর ক্যালসিয়াম নেওয়া শুরু হয় হাড় থেকে। স্বভাবতই, হাড়ের ক্ষয় হতে শুরু করে।
একটা বয়সের পর মহিলাদের শরীরে স্বাভাবিক ভাবেই ক্যালসিয়ামের মাত্রা কমতে থাকে। এইসময়ে হাড় ভঙ্গুর হতে থাকে যার মূল কারণ-ই হল ক্যালসিয়ামের ঘাটতি। কাজেই চিকিৎসকরা বলেন, অল্প বয়স থেকেই ক্যালসিইয়াম নিয়ে সতর্ক হন। কিন্তু তাই বলে ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট নয়, ক্যালসিয়ামে ভরপুর খাবার খান।
একটা বয়সের পর মহিলাদের শরীরে স্বাভাবিক ভাবেই ক্যালসিয়ামের মাত্রা কমতে থাকে। এইসময়ে হাড় ভঙ্গুর হতে থাকে যার মূল কারণ-ই হল ক্যালসিয়ামের ঘাটতি। কাজেই চিকিৎসকরা বলেন, অল্প বয়স থেকেই ক্যালসিইয়াম নিয়ে সতর্ক হন। কিন্তু তাই বলে ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট নয়, ক্যালসিয়ামে ভরপুর খাবার খান।
ক্যালসিয়ামের উৎস বলতে প্রথমেই আমাদের মাথায় আসে গরুর দুধের কথা। ইউএস ডিপার্টমেন্ট অফ এগরিকালচার (USDA)-এর তথ্য অনুযায়ী, ১ কাপ গরুর দুধে ৩১৪ মিলিগ্রাম ক্যালশিয়াম থাকে, যা আপনার প্রতিদিনের ক্যালসিয়াম গ্রহণের ২৪ শতাংশ। কিন্তু সবাই গরুর দুধ খেতে পারেন না। অনেকের-ই গরুর দুধে অ্যালার্জি হয়। অনেকেই ল্যাকটোজ ইনটলারেন্সের রোগী। অনেকের আবার গরুর দুধের স্বাদ পছন্দ নয়।
ক্যালসিয়ামের উৎস বলতে প্রথমেই আমাদের মাথায় আসে গরুর দুধের কথা। ইউএস ডিপার্টমেন্ট অফ এগরিকালচার (USDA)-এর তথ্য অনুযায়ী, ১ কাপ গরুর দুধে ৩১৪ মিলিগ্রাম ক্যালশিয়াম থাকে, যা আপনার প্রতিদিনের ক্যালসিয়াম গ্রহণের ২৪ শতাংশ। কিন্তু সবাই গরুর দুধ খেতে পারেন না। অনেকের-ই গরুর দুধে অ্যালার্জি হয়। অনেকেই ল্যাকটোজ ইনটলারেন্সের রোগী। অনেকের আবার গরুর দুধের স্বাদ পছন্দ নয়।
তবে এটা ভাববেন না, গরুর দুধ না খেলে আপনি ক্যালসিয়াম পাবেন না। দই, টোফু, কাঠবাদাম, আমন্ডের দুধ, ভিয়া বীজে দুধের থেকেও বেশি ক্যালসিয়াম।
তবে এটা ভাববেন না, গরুর দুধ না খেলে আপনি ক্যালসিয়াম পাবেন না। দই, টোফু, কাঠবাদাম, আমন্ডের দুধ, ভিয়া বীজে দুধের থেকেও বেশি ক্যালসিয়াম।

Calcium: ক্যালসিয়ামের ঘাটতি মেটায় অতি সহজেই! সস্তার এই বীজ পাতে রাখুন সপ্তাহে ২-৩ দিন, ওষুধের দরকার নেই

*এক জন পূর্ণবয়স্ক মানুষের শরীরে প্রতিদিন এক হাজার মিলিগ্রাম ক্যালসিয়ামের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। এই যোগান মেটাতে অনেকেই ক্যালসিয়ামের ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট খান। কিন্তু প্রতিটা ওষুধের-ই কিছু না কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে। কাজেই চেষ্টা করুন খাবারের মাধ্যমে ক্যালশিয়ামের ঘাটতি পূরণ করতে। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য, কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।
*এক জন পূর্ণবয়স্ক মানুষের শরীরে প্রতিদিন এক হাজার মিলিগ্রাম ক্যালসিয়ামের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। এই যোগান মেটাতে অনেকেই ক্যালসিয়ামের ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট খান। কিন্তু প্রতিটা ওষুধের-ই কিছু না কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে। কাজেই চেষ্টা করুন খাবারের মাধ্যমে ক্যালশিয়ামের ঘাটতি পূরণ করতে। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য, কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।
*একটা বয়সের পর মহিলাদের শরীরে স্বাভাবিক ভাবেই ক্যালসিয়ামের মাত্রা কমতে থাকে। এইসময়ে হাড় ভঙ্গুর হতে থাকে যার মূল কারণ-ই হল ক্যালসিয়ামের ঘাটতি। কাজেই চিকিৎসকরা বলেন, অল্প বয়স থেকেই ক্যালসিইয়াম নিয়ে সতর্ক হন। হাড়ের কাঠামোকে ঠিক রাখা, পেশি সচল রাখা, স্নায়ুতন্ত্রকে কার্যকর রাখতে ক্যালশিয়ামের ভূমিকা অপরিসীম।
*একটা বয়সের পর মহিলাদের শরীরে স্বাভাবিক ভাবেই ক্যালসিয়ামের মাত্রা কমতে থাকে। এইসময়ে হাড় ভঙ্গুর হতে থাকে যার মূল কারণ-ই হল ক্যালসিয়ামের ঘাটতি। কাজেই চিকিৎসকরা বলেন, অল্প বয়স থেকেই ক্যালসিইয়াম নিয়ে সতর্ক হন। হাড়ের কাঠামোকে ঠিক রাখা, পেশি সচল রাখা, স্নায়ুতন্ত্রকে কার্যকর রাখতে ক্যালশিয়ামের ভূমিকা অপরিসীম।
*খরমুজের বীজে উপস্থিত বহু পুষ্টিগুণ। Trumeds.com-র রিপোর্ট অনুযায়ী এই বীজটিও খুব স্বাস্থ্যকর কারণ এতে অনেক পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে। এটি শক্তি, প্রোটিন, ফাইবার, কার্বোহাইড্রেট, দস্তা, পটাসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, সোডিয়াম, ক্যালসিয়াম, আয়রন সমৃদ্ধ।  (ছবি ক্যানভা)
*খরমুজের বীজে উপস্থিত বহু পুষ্টিগুণ। Trumeds.com-র রিপোর্ট অনুযায়ী এই বীজটিও খুব স্বাস্থ্যকর কারণ এতে অনেক পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে। এটি শক্তি, প্রোটিন, ফাইবার, কার্বোহাইড্রেট, দস্তা, পটাসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, সোডিয়াম, ক্যালসিয়াম, আয়রন সমৃদ্ধ।  (ছবি ক্যানভা)
*খরমুজের বীজ উদ্ভিদ-ভিত্তিক প্রোটিনের প্রধান উৎস। এতে প্রায় ৩.৬ শতাংশ প্রোটিন, ৪ শতাংশ ফ্যাট, ২.৫ শতাংশ কার্বোহাইড্রেট থাকে। এই বীজ খাওয়ার মাধ্যমে প্রোটিন গ্রহণের পরিমাণ বাড়াতে পারেন।  (ছবি ক্যানভা)
*খরমুজের বীজ উদ্ভিদ-ভিত্তিক প্রোটিনের প্রধান উৎস। এতে প্রায় ৩.৬ শতাংশ প্রোটিন, ৪ শতাংশ ফ্যাট, ২.৫ শতাংশ কার্বোহাইড্রেট থাকে। এই বীজ খাওয়ার মাধ্যমে প্রোটিন গ্রহণের পরিমাণ বাড়াতে পারেন। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য, কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।
(ছবি ক্যানভা)
*তরমুজ এবং খরমুজের বীজে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন এ, সি, ই যা চোখের জন্য স্বাস্থ্যকর। ভিটামিন এ, সি, ই চোখের রোগ ম্যাকুলার ডিজেনারেশন থেকে রক্ষা করে। তাছাড়া দৃষ্টিশক্তিও তীক্ষ্ণ।  (ছবি ক্যানভা)
*তরমুজ এবং খরমুজের বীজে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন এ, সি, ই যা চোখের জন্য স্বাস্থ্যকর। ভিটামিন এ, সি, ই চোখের রোগ ম্যাকুলার ডিজেনারেশন থেকে রক্ষা করে। তাছাড়া দৃষ্টিশক্তিও তীক্ষ্ণ।  (ছবি ক্যানভা)
*শরীরের রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে খরমুজের বীজ দারুণ বিকল্প। তরমুজের বীজে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য, কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন। (ছবি ক্যানভা)
*শরীরের রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে খরমুজের বীজ দারুণ বিকল্প। তরমুজের বীজে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। (ছবি ক্যানভা)
*তরমুজের বীজের ক্যানসারের ঝুঁকি কমানোর ক্ষমতা রয়েছে। এ ছাড়া এসব বীজে উপস্থিত ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে কফ-সর্দি, ফ্লু ইত্যাদি থেকে রক্ষা করে। (ছবি ক্যানভা)
*তরমুজের বীজের ক্যানসারের ঝুঁকি কমানোর ক্ষমতা রয়েছে। এ ছাড়া এসব বীজে উপস্থিত ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে কফ-সর্দি, ফ্লু ইত্যাদি থেকে রক্ষা করে। (ছবি ক্যানভা)
*হাড় মজবুত করতেও তরমুজের বীজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই বীজ হাড় মজবুত করার পাশাপাশি এর ঘনত্বও বাড়ায়।  (ছবি ক্যানভা)
*হাড় মজবুত করতেও তরমুজের বীজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই বীজ হাড় মজবুত করার পাশাপাশি এর ঘনত্বও বাড়ায়।  (ছবি ক্যানভা)
*খরমুজের বীজ নিয়মিত খেলে টাইপ-২ ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে কমে যায়। শুধু তাই নয়, এটি মাইগ্রেন, নিদ্রাহীনতা, ডিপ্রেসিভ ডিসঅর্ডার ইত্যাদির লক্ষণগুলিও পরিচালনা করে। (ছবি ক্যানভা)
*খরমুজের বীজ নিয়মিত খেলে টাইপ-২ ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে কমে যায়। শুধু তাই নয়, এটি মাইগ্রেন, নিদ্রাহীনতা, ডিপ্রেসিভ ডিসঅর্ডার ইত্যাদির লক্ষণগুলিও পরিচালনা করে। (ছবি ক্যানভা)
*খরমুজের বীজে পাওয়া ওমেগা -3 ফ্যাটি অ্যাসিডগুলি কার্ডিওভাসকুলারের কাজ ভাল রাখে। কার্ডিওভাসকুলার রোগ দূর করতেও এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।  (ছবি ক্যানভা)
*খরমুজের বীজে পাওয়া ওমেগা -3 ফ্যাটি অ্যাসিডগুলি কার্ডিওভাসকুলারের কাজ ভাল রাখে। কার্ডিওভাসকুলার রোগ দূর করতেও এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।  (ছবি ক্যানভা)
*ভাঙা চুল ও দুর্বল নখ ঠিক করতে তরমুজের বীজ খাওয়া উপকারী। আসলে এই বীজে উপস্থিত হাই প্রোটিনের কারণে চুল, নখ সুস্থ থাকতে পারে। এটি শরীরের টিস্যুগুলি সুস্থ রাখতেও সহায়তা করে।  (ছবি ক্যানভা)
*ভাঙা চুল ও দুর্বল নখ ঠিক করতে তরমুজের বীজ খাওয়া উপকারী। আসলে এই বীজে উপস্থিত হাই প্রোটিনের কারণে চুল, নখ সুস্থ থাকতে পারে। এটি শরীরের টিস্যুগুলি সুস্থ রাখতেও সহায়তা করে। (ছবি ক্যানভা)
*ওজন কমাতেও তরমুজের বীজ খাওয়া যেতে পারে। ব্যাখ্যা করুন যে বীজে ফাইবারের পরিমাণ খুব বেশি, যা ওজন কমাতে সহায়তা করে, কারণ ফাইবার গ্রহণের ফলে অনেকক্ষণ পেট ভরা থাকে। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য, কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন। (ছবি ক্যানভা)
*ওজন কমাতেও তরমুজের বীজ খাওয়া যেতে পারে। ব্যাখ্যা করুন যে বীজে ফাইবারের পরিমাণ খুব বেশি, যা ওজন কমাতে সহায়তা করে, কারণ ফাইবার গ্রহণের ফলে অনেকক্ষণ পেট ভরা থাকে। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য, কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন। (ছবি ক্যানভা)

Calcium Rich Foods: হাড় হবে লোহার মতো মজবুত! ক্যালসিয়ামে ঠাসা সস্তার এই ৬ খাবার! ফল মিলবে ১০ দিনে

শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাবে হাড় খুব ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং শরীর সম্পূর্ণ প্রাণহীন হয়ে পড়ে। রিকেট, অস্টিওপোরোসিস এবং অস্টিওপেনিয়া এবং আরও অনেক রোগ হাড়ে দেখা যায়।
শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাবে হাড় খুব ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং শরীর সম্পূর্ণ প্রাণহীন হয়ে পড়ে। রিকেট, অস্টিওপোরোসিস এবং অস্টিওপেনিয়া এবং আরও অনেক রোগ হাড়ে দেখা যায়।
শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতির কারণে অনেক সমস্যায় পড়তে হতে পারে। পেশিতে ব্যথা, ক্র্যাম্প, হাঁটার সময় উরু ও বাহুতে ব্যথা এবং আরও অনেক কিছু শরীরে দেখা যায়। জেনে নেওয়া যাক কী কী খেলে ক‍্যালসিয়াম ঘাটতি কমে যাবে-
শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতির কারণে অনেক সমস্যায় পড়তে হতে পারে। পেশিতে ব্যথা, ক্র্যাম্প, হাঁটার সময় উরু ও বাহুতে ব্যথা এবং আরও অনেক কিছু শরীরে দেখা যায়। জেনে নেওয়া যাক কী কী খেলে ক‍্যালসিয়াম ঘাটতি কমে যাবে-
১) মজবুত হাড় পেতে নিয়মিত ব্রোকলি খেতে পারেন। ক্যালসিয়ামে ভরপুর এই সবজিটি শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণে সাহায্য করে।
১) মজবুত হাড় পেতে নিয়মিত ব্রোকলি খেতে পারেন। ক্যালসিয়ামে ভরপুর এই সবজিটি শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণে সাহায্য করে।
২) টক জাতিয় ফল হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারি। মুসম্বি, কমলালেবু, পাতিলেবুর মতো যে কোনও লেবুতেই থাকে ভিটামিন সি আর সাইট্রিক অ্যাসিড যা শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণে সাহায্য করে।
২) টক জাতিয় ফল হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারি। মুসম্বি, কমলালেবু, পাতিলেবুর মতো যে কোনও লেবুতেই থাকে ভিটামিন সি আর সাইট্রিক অ্যাসিড যা শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণে সাহায্য করে।
৩) শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি মেটাতে সয়াবিন খুবই উপকারি। এক কাপ (১০০ গ্রাম) সয়াবিনে প্রায় ১৭৫ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। তাই নিয়মিত সয়াবিন খান। উপকার পাবেন।
৩) শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি মেটাতে সয়াবিন খুবই উপকারি। এক কাপ (১০০ গ্রাম) সয়াবিনে প্রায় ১৭৫ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। তাই নিয়মিত সয়াবিন খান। উপকার পাবেন।
৪) শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণে নিয়মিত ঢ্যাড়স খেয়ে দেখুন। ৫০ গ্রাম ভেন্ডি বা ঢ্যাড়সে প্রায় ১৭২ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে।
৪) শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণে নিয়মিত ঢ্যাড়স খেয়ে দেখুন। ৫০ গ্রাম ভেন্ডি বা ঢ্যাড়সে প্রায় ১৭২ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে।
৫) কাঠ বাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম। এক মুঠো (১০০ গ্রাম) কাঠ বাদামে প্রায় ২৬৬ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। তাই শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দ্রুত পূরণ করতে প্রতিদিন পাতে রাখুন এক মুঠো কাঠ বাদাম।
৫) কাঠ বাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম। এক মুঠো (১০০ গ্রাম) কাঠ বাদামে প্রায় ২৬৬ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। তাই শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দ্রুত পূরণ করতে প্রতিদিন পাতে রাখুন এক মুঠো কাঠ বাদাম।
৬) শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি মেটাতে তিলের বীজ খুবই উপকারি! কারণ, তিলের বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম। ১০০ গ্রাম কাঁচা তিলের বীজে ১,০০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। (Disclaimer: উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করেনা নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত নিন।)
৬) শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি মেটাতে তিলের বীজ খুবই উপকারি! কারণ, তিলের বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম। ১০০ গ্রাম কাঁচা তিলের বীজে ১,০০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। (Disclaimer: উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করেনা নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত নিন।)

Calcium Suppliments: হাড় শক্ত করতে রোজ ক্যালসিয়ামের ট্যাবলেট বা সাপ্লিমেন্ট খাচ্ছেন? জানেন এতে শরীরে কী হচ্ছে? বিশেষজ্ঞদের কথায় শিউরে উঠবেন

শরীরে যেমন প্রোটিন- কার্বোহাইড্রেট- ফ্যাট প্রয়োজ, তেমনি প্রয়োজন ভিটামিন ও মিনারেল। আর এই মিনারেলের মধ্যে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ হল ক্যালসিয়াম। হাড়ের কাঠামো শক্ত রাখার মূল উপাদানই ক্যালসিয়াম। আমাদের হাড়, দাঁত সুস্থ রাখতে ক্যালসিয়াম অত্যন্ত জরুরি। এ ছাড়াও পেশি সচল রাখা, স্নায়ুতন্ত্রকে কার্যকর রাখতেও ক্যালশিয়ামের গুরুত্ব অপরিসীম।
শরীরে যেমন প্রোটিন- কার্বোহাইড্রেট- ফ্যাট প্রয়োজ, তেমনি প্রয়োজন ভিটামিন ও মিনারেল। আর এই মিনারেলের মধ্যে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ হল ক্যালসিয়াম। হাড়ের কাঠামো শক্ত রাখার মূল উপাদানই ক্যালসিয়াম। আমাদের হাড়, দাঁত সুস্থ রাখতে ক্যালসিয়াম অত্যন্ত জরুরি। এ ছাড়াও পেশি সচল রাখা, স্নায়ুতন্ত্রকে কার্যকর রাখতেও ক্যালশিয়ামের গুরুত্ব অপরিসীম।
এক জন পূর্ণবয়স্ক মানুষের শরীরে প্রতিদিন এক হাজার মিলিগ্রাম ক্যালশিয়ামের প্রয়োজন। ইদানীং অনেকেই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই মুঠো-মুঠো ক্যালসিয়ামের ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট খান। এতে কী হচ্ছে শরীরে জানেন? বিশেষজ্ঞের কথায় শিউরে উঠবেন--

এক জন পূর্ণবয়স্ক মানুষের শরীরে প্রতিদিন এক হাজার মিলিগ্রাম ক্যালশিয়ামের প্রয়োজন। ইদানীং অনেকেই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই মুঠো-মুঠো ক্যালসিয়ামের ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট খান। এতে কী হচ্ছে শরীরে জানেন? বিশেষজ্ঞের কথায় শিউরে উঠবেন–
বিশেষজ্ঞদের মতে, চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ইচ্ছামতো সাপ্লিমেন্ট খেলে হিতে বিপরীত হতে পারে। শরীরে ক্যালশিয়ামের মাত্রা, হাড়ের ঘনত্ব দেখে তবেই ক্যালশিয়াম সাপ্লিমেন্ট খাওয়া উচিত। নয়তো শরীরের নানা জায়গায় ক্যালশিয়াম জমে ভয়ানক পরিস্থিতি হতে পারে। দেখা দিতে পারে হাইপার ক্যালশিমিয়ার ঝুঁকি।
বিশেষজ্ঞদের মতে, চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ইচ্ছামতো সাপ্লিমেন্ট খেলে হিতে বিপরীত হতে পারে। শরীরে ক্যালশিয়ামের মাত্রা, হাড়ের ঘনত্ব দেখে তবেই ক্যালশিয়াম সাপ্লিমেন্ট খাওয়া উচিত। নয়তো শরীরের নানা জায়গায় ক্যালশিয়াম জমে ভয়ানক পরিস্থিতি হতে পারে। দেখা দিতে পারে হাইপার ক্যালশিমিয়ার ঝুঁকি।
হার্টের অসুখ-- বেশি ক্যালসিয়ামের ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট খেলে হার্টের অসুখ বা স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে। ২০২১ সালে ১৩টি ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে দেখা গিয়েছে, ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট মেনোপজ হয়ে গিয়েছে এমন মহিলাদের মধ্যে হার্টের অসুখের ঝুঁকি ১৫ শতাংশ বাড়িয়ে তোলে।
হার্টের অসুখ– বেশি ক্যালসিয়ামের ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট খেলে হার্টের অসুখ বা স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে। ২০২১ সালে ১৩টি ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে দেখা গিয়েছে, ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট মেনোপজ হয়ে গিয়েছে এমন মহিলাদের মধ্যে হার্টের অসুখের ঝুঁকি ১৫ শতাংশ বাড়িয়ে তোলে।
প্রস্টেট ক্যানসার-- একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম প্রস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়।
প্রস্টেট ক্যানসার– একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম প্রস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়।
কিডনিতে পাথর-- অত্যধিক ক্যালসিয়ামে কিডনি স্টোনের ঝুঁকি বাড়ায়, কিডনি বিকল-ও হয়ে যেতে পারে।
কিডনিতে পাথর– অত্যধিক ক্যালসিয়ামে কিডনি স্টোনের ঝুঁকি বাড়ায়, কিডনি বিকল-ও হয়ে যেতে পারে।
পেশিতে ব্যথা--অধিক মাত্রায় ক্যালসিয়াম পেশির সঙ্কোচনে বাধা দেয়, ফলে শরীরের নানা জায়গায় ব্যথা হয়।
পেশিতে ব্যথা–অধিক মাত্রায় ক্যালসিয়াম পেশির সঙ্কোচনে বাধা দেয়, ফলে শরীরের নানা জায়গায় ব্যথা হয়।
মানসিক অবসাদ-- একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, মুঠো মুঠো ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট আর সাপ্লিমেন্ট খেলে মানসিক অবসাদ এবং উদ্বেগ দেখা দিতে পারে।
মানসিক অবসাদ– একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, মুঠো মুঠো ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট আর সাপ্লিমেন্ট খেলে মানসিক অবসাদ এবং উদ্বেগ দেখা দিতে পারে।
অন্যান্য ওষুধের কার্যকারিতা কমে যাওয়া-- অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট হাইপার ক্যালশিমিয়ার ঝুঁকি বাড়ায়। অন্যান্য ট্যাবলেট এবং সাপ্লিমেন্টের কার্যকরিতা কমিয়ে দেয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্টের সঙ্গে কেউ যদি নিয়মিত হার্টের অসুখের ট্যাবলেট বা আয়রন ট্যাবলেট খেতে শুরু করেন, তা হলে হৃদরোগের সম্ভাবনা বাড়ে। বেশি ক্যালসিয়ামের ওষুধ খেলে হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া, মাথা ঘোর, বমি বমি ভাবের মতো উপসর্গ দেখা যায়।
অন্যান্য ওষুধের কার্যকারিতা কমে যাওয়া– অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট হাইপার ক্যালশিমিয়ার ঝুঁকি বাড়ায়। অন্যান্য ট্যাবলেট এবং সাপ্লিমেন্টের কার্যকরিতা কমিয়ে দেয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্টের সঙ্গে কেউ যদি নিয়মিত হার্টের অসুখের ট্যাবলেট বা আয়রন ট্যাবলেট খেতে শুরু করেন, তা হলে হৃদরোগের সম্ভাবনা বাড়ে। বেশি ক্যালসিয়ামের ওষুধ খেলে হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া, মাথা ঘোর, বমি বমি ভাবের মতো উপসর্গ দেখা যায়।
কোষ্ঠকাঠিন্য-- অত্যধিক ক্যালসিয়াম শরীরে জমা হলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বাড়ে।
কোষ্ঠকাঠিন্য– অত্যধিক ক্যালসিয়াম শরীরে জমা হলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বাড়ে।

Calcium: ওষুধকে বলুন ‘টাটা’! এই ৮ ড্রাইফ্রুটস ক্যালসিয়ামের খনি, রোজের ডায়েটে একটি রাখা মাস্ট

*একটা বয়সের পর শরীরে স্বাভাবিক ভাবেই ক্যালসিয়ামের মাত্রা কমতে থাকে। এইসময়ে হাড় ভঙ্গুর হতে থাকে যার মূল কারণ-ই হল ক্যালসিয়ামের ঘাটতি। সংগৃহীত ছবি।
*একটা বয়সের পর শরীরে স্বাভাবিক ভাবেই ক্যালসিয়ামের মাত্রা কমতে থাকে। এইসময়ে হাড় ভঙ্গুর হতে থাকে যার মূল কারণ-ই হল ক্যালসিয়ামের ঘাটতি। সংগৃহীত ছবি। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
*চিকিৎসকরা বলেন, অল্প বয়স থেকেই ক্যালসিইয়াম নিয়ে সতর্ক হন। হাড়ের কাঠামোকে ঠিক রাখা, পেশি সচল রাখা, স্নায়ুতন্ত্রকে কার্যকর রাখতে ক্যালশিয়ামের ভূমিকা অপরিসীম। সংগৃহীত ছবি।
*চিকিৎসকরা বলেন, অল্প বয়স থেকেই ক্যালসিইয়াম নিয়ে সতর্ক হন। হাড়ের কাঠামোকে ঠিক রাখা, পেশি সচল রাখা, স্নায়ুতন্ত্রকে কার্যকর রাখতে ক্যালশিয়ামের ভূমিকা অপরিসীম। সংগৃহীত ছবি।
*এক জন পূর্ণবয়স্ক মানুষের শরীরে প্রতিদিন এক হাজার মিলিগ্রাম ক্যালসিয়ামের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। এই যোগান মেটাতে অনেকেই ক্যালসিয়ামের ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট খান। কিন্তু প্রতিটা ওষুধের-ই কিছু না কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে। কাজেই চেষ্টা করুন খাবারের মাধ্যমে ক্যালশিয়ামের ঘাটতি পূরণ করতে। সংগৃহীত ছবি।
*এক জন পূর্ণবয়স্ক মানুষের শরীরে প্রতিদিন এক হাজার মিলিগ্রাম ক্যালসিয়ামের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। এই যোগান মেটাতে অনেকেই ক্যালসিয়ামের ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট খান। কিন্তু প্রতিটা ওষুধের-ই কিছু না কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে। কাজেই চেষ্টা করুন খাবারের মাধ্যমে ক্যালশিয়ামের ঘাটতি পূরণ করতে। সংগৃহীত ছবি। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
*এমন ৮ ড্রাইফ্রুটস রয়েছে, যা খেলে শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ হয়। দুধ খাওয়ারও প্রয়োজন হবে না। ফলে প্রতিদিন এই ড্রাইফ্রুটসের যে কোনও একটি রাখুন রোজের কাবারের তালিকায়। সংগৃহীত ছবি।
*এমন ৮ ড্রাইফ্রুটস রয়েছে, যা খেলে শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ হয়। দুধ খাওয়ারও প্রয়োজন হবে না। ফলে প্রতিদিন এই ড্রাইফ্রুটসের যে কোনও একটি রাখুন রোজের কাবারের তালিকায়। সংগৃহীত ছবি।
*ডুমুরঃ ডুমুর ক্যালসিয়ামের উৎকৃষ্ট উৎস। ১০০ গ্রাম ডুমুরের মধ্যে ১৬০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম রয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
*ডুমুরঃ ডুমুর ক্যালসিয়ামের উৎকৃষ্ট উৎস। ১০০ গ্রাম ডুমুরের মধ্যে ১৬০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম রয়েছে। সংগৃহীত ছবি। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
*অ্যাপ্রিকটঃ ক্যালসিয়ামের উৎকৃষ্ট উৎস অ্যাপ্রিকট। ১০০ গ্রাম অ্যাপ্রিকট ১৫ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়ামের উৎস। সংগৃহীত ছবি।
*অ্যাপ্রিকটঃ ক্যালসিয়ামের উৎকৃষ্ট উৎস অ্যাপ্রিকট। ১০০ গ্রাম অ্যাপ্রিকট ১৫ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়ামের উৎস। সংগৃহীত ছবি।
*আমন্ডঃ ১ কাপ কাঠবাদামে ৩৮৫ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। রয়েছে প্রচুর পরিমাণ স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, ফাইবার, ম্যাগনেশিয়াম ও ভিটামিন ই। সংগৃহীত ছবি।
*আমন্ডঃ ১ কাপ কাঠবাদামে ৩৮৫ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। রয়েছে প্রচুর পরিমাণ স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, ফাইবার, ম্যাগনেশিয়াম ও ভিটামিন ই। সংগৃহীত ছবি। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
*আমন্ডের দুধঃ ১ কাপ আমন্ডের দুধে ৪৪৯ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। আপনার যদি গরুর দুধ কিংবা সয়া মিল্ক কোনওটাই সহ্য না হয়, তবে কাঠবাদামের দুধ খেতে পারেন। সংগৃহীত ছবি।
*আমন্ডের দুধঃ ১ কাপ আমন্ডের দুধে ৪৪৯ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। আপনার যদি গরুর দুধ কিংবা সয়া মিল্ক কোনওটাই সহ্য না হয়, তবে কাঠবাদামের দুধ খেতে পারেন। সংগৃহীত ছবি।
*খেজুরঃ খেজুর ক্যালসিয়ামের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উৎস। ১০০ গ্রাম খেজুর ৬৪ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়ামের উৎস। সংগৃহীত ছবি।
*খেজুরঃ খেজুর ক্যালসিয়ামের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উৎস। ১০০ গ্রাম খেজুর ৬৪ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়ামের উৎস। সংগৃহীত ছবি।
*পেস্তাঃ এই সবুজ বাদাম জাতীয় খাবার ক্যালসিয়ামের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উৎস। সংগৃহীত ছবি।
*পেস্তাঃ এই সবুজ বাদাম জাতীয় খাবার ক্যালসিয়ামের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উৎস। সংগৃহীত ছবি। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
*ওয়ালনাট বা আখরোটঃ আখরোট ক্যালসিয়ামে ঠাসা। ১০০ গ্রাম আখরোটের মধ্যে ৯৮ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ উপাদান থাকে। ফলে ক্যালসিয়ামের চাহিদা মেটাতে এই ড্রাইফ্রুট খেতে পারেন। সংগৃহীত ছবি।
*ওয়ালনাট বা আখরোটঃ আখরোট ক্যালসিয়ামে ঠাসা। ১০০ গ্রাম আখরোটের মধ্যে ৯৮ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ উপাদান থাকে। ফলে ক্যালসিয়ামের চাহিদা মেটাতে এই ড্রাইফ্রুট খেতে পারেন। সংগৃহীত ছবি।
*প্রুনঃ প্রুন সাধারণ ফলের দোকানে তেমনভাবে পাওয়া যায় না। প্রুন খুবই স্বাস্থ্যকর, ক্যালসিয়ামে ঠাসা। সংগৃহীত ছবি।
*প্রুনঃ প্রুন সাধারণ ফলের দোকানে তেমনভাবে পাওয়া যায় না। প্রুন খুবই স্বাস্থ্যকর, ক্যালসিয়ামে ঠাসা। সংগৃহীত ছবি। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

Calcium: ক্যালসিয়ামের ঘাটতি মেটাতে আর ওষুধ খেতে হবে না, এই ১০ সস্তা-সাধারণ খাবারে দুধের থেকেও বেশি ক্যালসিয়াম

একটা বয়সের পর মহিলাদের শরীরে স্বাভাবিক ভাবেই ক্যালসিয়ামের মাত্রা কমতে থাকে। এইসময়ে হাড় ভঙ্গুর হতে থাকে যার মূল কারণ-ই হল ক্যালসিয়ামের ঘাটতি। কাজেই চিকিৎসকরা বলেন, অল্প বয়স থেকেই ক্যালসিইয়াম নিয়ে সতর্ক হন। হাড়ের কাঠামোকে ঠিক রাখা, পেশি সচল রাখা, স্নায়ুতন্ত্রকে কার্যকর রাখতে ক্যালশিয়ামের ভূমিকা অপরিসীম।
একটা বয়সের পর মহিলাদের শরীরে স্বাভাবিক ভাবেই ক্যালসিয়ামের মাত্রা কমতে থাকে। এইসময়ে হাড় ভঙ্গুর হতে থাকে যার মূল কারণ-ই হল ক্যালসিয়ামের ঘাটতি। কাজেই চিকিৎসকরা বলেন, অল্প বয়স থেকেই ক্যালসিইয়াম নিয়ে সতর্ক হন। হাড়ের কাঠামোকে ঠিক রাখা, পেশি সচল রাখা, স্নায়ুতন্ত্রকে কার্যকর রাখতে ক্যালশিয়ামের ভূমিকা অপরিসীম।
এক জন পূর্ণবয়স্ক মানুষের শরীরে প্রতিদিন এক হাজার মিলিগ্রাম ক্যালসিয়ামের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। এই যোগান মেটাতে অনেকেই ক্যালসিয়ামের ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট খান। কিন্তু প্রতিটা ওষুধের-ই কিছু না কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে। কাজেই চেষ্টা করুন খাবারের মাধ্যমে ক্যালশিয়ামের ঘাটতি পূরণ করতে।
এক জন পূর্ণবয়স্ক মানুষের শরীরে প্রতিদিন এক হাজার মিলিগ্রাম ক্যালসিয়ামের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। এই যোগান মেটাতে অনেকেই ক্যালসিয়ামের ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট খান। কিন্তু প্রতিটা ওষুধের-ই কিছু না কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে। কাজেই চেষ্টা করুন খাবারের মাধ্যমে ক্যালশিয়ামের ঘাটতি পূরণ করতে।
ক্যালসিয়ামের উৎস বলতে প্রথমেই আমাদের মাথায় আসে গরুর দুধের কথা। ইউএস ডিপার্টমেন্ট অফ এগরিকালচার (USDA)-এর তথ্য অনুযায়ী, ১ কাপ গরুর দুধে ৩১৪ মিলিগ্রাম ক্যালশিয়াম থাকে, যা আপনার প্রতিদিনের ক্যালসিয়াম গ্রহণের ২৪ শতাংশ। কিন্তু সবাই গরুর দুধ খেতে পারেন না। অনেকের-ই গরুর দুধে অ্যালার্জি হয়। অনেকেই ল্যাকটোজ ইনটলারেন্সের রোগী। অনেকের আবার গরুর দুধের স্বাদ পছন্দ নয়। তবে এটা ভাববেন না, গরুর দুধ না খেলে আপনি ক্যালসিয়াম পাবেন না। এমন ৫টি সস্তা-সাধারণ খাবার রয়েছে যাতে দুধের থেকে বেশি ক্যালসিয়াম।
ক্যালসিয়ামের উৎস বলতে প্রথমেই আমাদের মাথায় আসে গরুর দুধের কথা। ইউএস ডিপার্টমেন্ট অফ এগরিকালচার (USDA)-এর তথ্য অনুযায়ী, ১ কাপ গরুর দুধে ৩১৪ মিলিগ্রাম ক্যালশিয়াম থাকে, যা আপনার প্রতিদিনের ক্যালসিয়াম গ্রহণের ২৪ শতাংশ। কিন্তু সবাই গরুর দুধ খেতে পারেন না। অনেকের-ই গরুর দুধে অ্যালার্জি হয়। অনেকেই ল্যাকটোজ ইনটলারেন্সের রোগী। অনেকের আবার গরুর দুধের স্বাদ পছন্দ নয়। তবে এটা ভাববেন না, গরুর দুধ না খেলে আপনি ক্যালসিয়াম পাবেন না। এমন ৫টি সস্তা-সাধারণ খাবার রয়েছে যাতে দুধের থেকে বেশি ক্যালসিয়াম।
দই-- ৮ আউন্স ফুল ফ্যাট দইয়ে থাকে ৪৮৮ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম। টক দইয়ের মধ্যে যে ল্যাক্টোব্যাসিলাস থাকে তা খাবার হজমেও সাহায্য করে।
দই– ৮ আউন্স ফুল ফ্যাট দইয়ে থাকে ৪৮৮ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম। টক দইয়ের মধ্যে যে ল্যাক্টোব্যাসিলাস থাকে তা খাবার হজমেও সাহায্য করে।
টোফু-- ১ কাপ টোফুতে ৫০৬ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। টোফুতে ফ্যাটের পরিমাণ খুব-ই কম। এটি খুব উন্নত মানের প্রোটিন। টোফুতে কোলেস্টেরল নেই। সয়াবিনের দুধ থেকে তৈরি টোফু অস্টিয়োপোরোসিস-এর সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
টোফু– ১ কাপ টোফুতে ৫০৬ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। টোফুতে ফ্যাটের পরিমাণ খুব-ই কম। এটি খুব উন্নত মানের প্রোটিন। টোফুতে কোলেস্টেরল নেই। সয়াবিনের দুধ থেকে তৈরি টোফু অস্টিয়োপোরোসিস-এর সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
আমন্ড-- ১ কাপ কাঠবাদামে ৩৮৫ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। রয়েছে প্রচুর পরিমাণ স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, ফাইবার, ম্যাগনেশিয়াম ও ভিটামিন ই।
আমন্ড– ১ কাপ কাঠবাদামে ৩৮৫ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। রয়েছে প্রচুর পরিমাণ স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, ফাইবার, ম্যাগনেশিয়াম ও ভিটামিন ই।
আমন্ডের দুধ-- ১ কাপ আমন্ডের দুধে ৪৪৯ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। আপনার যদি গরুর দুধ কিংবা সয়া মিল্ক কোনওটাই সহ্য না হয়, তবে কাঠবাদামের দুধ খেতে পারেন।
আমন্ডের দুধ– ১ কাপ আমন্ডের দুধে ৪৪৯ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। আপনার যদি গরুর দুধ কিংবা সয়া মিল্ক কোনওটাই সহ্য না হয়, তবে কাঠবাদামের দুধ খেতে পারেন।
চিয়া বীজ-- ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ক্যালসিয়ামে ভরপুর চিয়া হাড়ের স্বাস্থ্য মজবুত রাখতে সাহায্য করে।

চিয়া বীজ– ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ক্যালসিয়ামে ভরপুর চিয়া হাড়ের স্বাস্থ্য মজবুত রাখতে সাহায্য করে।
চিজ-- চিজে আছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও জিঙ্কের মতো মিনারেল। ১.৫ আউন্স মোৎজারেল্লা চিজে থাকে ৩৩৩ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম। তবে চিজ ওজন বাড়ায়, তাই পরিমান মেপে খান
চিজ– চিজে আছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও জিঙ্কের মতো মিনারেল। ১.৫ আউন্স মোৎজারেল্লা চিজে থাকে ৩৩৩ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম। তবে চিজ ওজন বাড়ায়, তাই পরিমান মেপে খান
ডাল-- রাজমা, সয়াবিনের দানা, ছোলা ও বিভিন্ন ধরনের ডাল ক্যালসিয়ামের খুব ভাল উৎস। এক কাপ রান্না করা মুগ ডাল থেকে প্রায় ২৭০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়।
ডাল– রাজমা, সয়াবিনের দানা, ছোলা ও বিভিন্ন ধরনের ডাল ক্যালসিয়ামের খুব ভাল উৎস। এক কাপ রান্না করা মুগ ডাল থেকে প্রায় ২৭০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়।
কমলালেবুর রস (ক্যালসিয়াম ফর্টিফায়েড)-- এক কাপ ক্যালসিয়াম ফর্টিফায়েড কমলালেবুর রসে ৩৪৭ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে।
কমলালেবুর রস (ক্যালসিয়াম ফর্টিফায়েড)– এক কাপ ক্যালসিয়াম ফর্টিফায়েড কমলালেবুর রসে ৩৪৭ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে।
ওট মিল্ক-- এক কাপ ওট মিল্কে ৩৫০ গ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে।
ওট মিল্ক– এক কাপ ওট মিল্কে ৩৫০ গ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে।
সয়া মিল্ক-- ১ কাপ ফর্টিফায়েড সয়া মিল্কে থাকে ৩০০ গ্রাম ক্যালসিয়াম।

সয়া মিল্ক– ১ কাপ ফর্টিফায়েড সয়া মিল্কে থাকে ৩০০ গ্রাম ক্যালসিয়াম।

Calcium: আপনি সুগারের রোগী? রোজ ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খান? বাড়ছে এই মারণ রোগের আশঙ্কা, সাবধান…

*শরীরের জন্য ক্যালসিয়াম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ক্যালসিয়াম হাড় ও দাঁত মজবুত করে। এটি হৃদস্পন্দন নিয়ন্ত্রণ করে। একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের শরীরে রোজ ১০০০-১৫০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম প্রয়োজন। সংগৃহীত ছবি। 
*শরীরের জন্য ক্যালসিয়াম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ক্যালসিয়াম হাড় ও দাঁত মজবুত করে। এটি হৃদস্পন্দন নিয়ন্ত্রণ করে। একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের শরীরে রোজ ১০০০-১৫০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম প্রয়োজন। সংগৃহীত ছবি। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
*ডাক্তাররা প্রায়শই শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করতে ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট বা ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণের পরামর্শ দেন। এমন পরিস্থিতিতে অনেকেই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খেয়ে থাকেন। সংগৃহীত ছবি। 
*ডাক্তাররা প্রায়শই শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করতে ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট বা ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণের পরামর্শ দেন। এমন পরিস্থিতিতে অনেকেই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খেয়ে থাকেন। সংগৃহীত ছবি।
*তবে প্রতিদিন ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খেলে শরীরের উপকারের চেয়ে ক্ষতিই বেশি হয়। উচ্চ ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ ওষুধ খেলে শরীরে ফোলাভাব দেখা দেয় এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বাড়িয়ে তুলতে পারে। সংগৃহীত ছবি। 
*তবে প্রতিদিন ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খেলে শরীরের উপকারের চেয়ে ক্ষতিই বেশি হয়। উচ্চ ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ ওষুধ খেলে শরীরে ফোলাভাব দেখা দেয় এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বাড়িয়ে তুলতে পারে। সংগৃহীত ছবি। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
*প্রতিদিন নিয়মিত ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট খেলে ডায়াবেটিস রোগীরা হৃদরোগে আক্রান্ত হতে পারেন বলে নতুন একটি গবেষণায় উঠে এসেছে।ইউকে বায়ো ব্যাঙ্কের ৪ লক্ষের বেশি মানুষের ওপরে সমীক্ষা চালানো হয়।সেখানে প্রাপ্ত পরিসংখ্যানের তথ্যের ভিত্তিতে দেখা গিয়েছে, ডায়াবেটিস রোগীদের দীর্ঘমেয়াদি ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার হৃদযন্ত্রের ক্ষতি করতে পারে এবং এমনকি মৃত্যুর ঝুঁকিও বাড়িয়ে তুলতে পারে। সংগৃহীত ছবি। 
*প্রতিদিন নিয়মিত ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট খেলে ডায়াবেটিস রোগীরা হৃদরোগে আক্রান্ত হতে পারেন বলে নতুন একটি গবেষণায় উঠে এসেছে।ইউকে বায়ো ব্যাঙ্কের ৪ লক্ষের বেশি মানুষের ওপরে সমীক্ষা চালানো হয়।সেখানে প্রাপ্ত পরিসংখ্যানের তথ্যের ভিত্তিতে দেখা গিয়েছে, ডায়াবেটিস রোগীদের দীর্ঘমেয়াদি ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার হৃদযন্ত্রের ক্ষতি করতে পারে এবং এমনকি মৃত্যুর ঝুঁকিও বাড়িয়ে তুলতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
*গবেষণা অনুসারে, কিছু লোক অভ্যাসগতভাবে ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ ডায়েট খান, এই অভ্যাস কার্ডিওভাসকুলার রোগ থেকে মৃত্যুর ঝুঁকি প্রায় ৬০ শতাংশ বাড়িয়ে তুলতে পারে। যাদের ডায়াবেটিস নেই তাদের উপর গবেষণা কোনও ঝুঁকি দেখায়নি। সংগৃহীত ছবি। 
*গবেষণা অনুসারে, কিছু লোক অভ্যাসগতভাবে ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ ডায়েট খান, এই অভ্যাস কার্ডিওভাসকুলার রোগ থেকে মৃত্যুর ঝুঁকি প্রায় ৬০ শতাংশ বাড়িয়ে তুলতে পারে। যাদের ডায়াবেটিস নেই তাদের উপর গবেষণা কোনও ঝুঁকি দেখায়নি। সংগৃহীত ছবি। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
*চেন্নাইয়ের মোহন ডায়াবেটিস স্পেশ্যালিটি সেন্টারের সভাপতি ভি মোহন বলেন, চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন ছাড়া কোনও ধরনের ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট খাবেন না। ব্যয়বহুল ক্যালসিয়াম পরিপূরকগুলি মূত্রনালীর সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। শরীরের প্রয়োজন না থাকলেও আপনি যদি ক্যালসিয়াম পরিপূরক খান তবে এটি কোনও উপকারের চেয়ে বেশি ক্ষতি করে। সংগৃহীত ছবি। 
*চেন্নাইয়ের মোহন ডায়াবেটিস স্পেশ্যালিটি সেন্টারের সভাপতি ভি মোহন বলেন, চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন ছাড়া কোনও ধরনের ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট খাবেন না। ব্যয়বহুল ক্যালসিয়াম পরিপূরকগুলি মূত্রনালীর সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। শরীরের প্রয়োজন না থাকলেও আপনি যদি ক্যালসিয়াম পরিপূরক খান তবে এটি কোনও উপকারের চেয়ে বেশি ক্ষতি করে। সংগৃহীত ছবি।
*ডা. মোহন বলেন, "শরীরের প্রয়োজন না থাকলেও যদি আপনি ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খান, তাহলে সেই ক্যালসিয়াম হৃৎপিণ্ডের নালীতে জমা হতে শুরু করে। হার্টের সুস্থতা কেবল করোনারি ধমনীর মাধ্যমেই জানা যায়। ডায়াবেটিক রোগীদের নিয়মিত ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায় এবং হৃদরোগে মৃত্যুও ডেকে আনতে পারে। সংগৃহীত ছবি। 
*ডা. মোহন বলেন, “শরীরের প্রয়োজন না থাকলেও যদি আপনি ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খান, তাহলে সেই ক্যালসিয়াম হৃৎপিণ্ডের নালীতে জমা হতে শুরু করে। হার্টের সুস্থতা কেবল করোনারি ধমনীর মাধ্যমেই জানা যায়। ডায়াবেটিক রোগীদের নিয়মিত ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায় এবং হৃদরোগে মৃত্যুও ডেকে আনতে পারে। সংগৃহীত ছবি। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
*প্রসবের পরে ক্যালসিয়াম পরিপূরক গ্রহণ করা কি মহিলাদের পক্ষে উপকারী? ডা. মোহনের মতে, প্রসবের পরে অনেক মহিলার মধ্যে হাড় সম্পর্কিত ব্যথা বেড়ে যায়। এই ক্ষেত্রে, ওভার-দ্য কাউন্টার ক্যালসিয়াম ট্যাবলেটগুলি প্রায়শই হাড়ের শক্তির জন্য তাঁদের দেওয়া হয়। তবে নিজেরা না খেয়ে হাড়ের স্বাস্থ্য পরীক্ষার পরেই সেই ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খাওয়া উচিৎ। সংগৃহীত ছবি। 
*প্রসবের পরে ক্যালসিয়াম পরিপূরক গ্রহণ করা কি মহিলাদের পক্ষে উপকারী? ডা. মোহনের মতে, প্রসবের পরে অনেক মহিলার মধ্যে হাড় সম্পর্কিত ব্যথা বেড়ে যায়। এই ক্ষেত্রে, ওভার-দ্য কাউন্টার ক্যালসিয়াম ট্যাবলেটগুলি প্রায়শই হাড়ের শক্তির জন্য তাঁদের দেওয়া হয়। তবে নিজেরা না খেয়ে হাড়ের স্বাস্থ্য পরীক্ষার পরেই সেই ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খাওয়া উচিৎ। সংগৃহীত ছবি।
*যদি কোনও মহিলার অস্টিওপোরোসিসের মতো অসুস্থতা থাকে এবং গর্ভবতী হন তবে ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট গ্রহণের সময় তাকেও একটু সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। সংগৃহীত ছবি। 
*যদি কোনও মহিলার অস্টিওপোরোসিসের মতো অসুস্থতা থাকে এবং গর্ভবতী হন তবে ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট গ্রহণের সময় তাকেও একটু সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। সংগৃহীত ছবি।
*তাই সকলের ক্ষেত্রেই প্রাকৃতিক আকারে যতটা সম্ভব ক্যালসিয়াম গ্রহণ করা উচিত। কারণ এতে শরীরের কোনও বিপদের সম্ভাবনা থাকে না।ট্যাবলেটের পরিবর্তে কী কী খাবার থেকে ক্যালসিয়াম নেবেন, জেনে নিন... সংগৃহীত ছবি। 
*তাই সকলের ক্ষেত্রেই প্রাকৃতিক আকারে যতটা সম্ভব ক্যালসিয়াম গ্রহণ করা উচিত। কারণ এতে শরীরের কোনও বিপদের সম্ভাবনা থাকে না।ট্যাবলেটের পরিবর্তে কী কী খাবার থেকে ক্যালসিয়াম নেবেন, জেনে নিন… সংগৃহীত ছবি। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
*শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণে পুরুষ ও মহিলাদের দুধ খাওয়া উচিত। এক গ্লাস দুধে প্রায় ৫০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে এবং সারাদিনের জন্য যথেষ্ট। এ ছাড়াও, ক্যালসিয়াম দুগ্ধজাত পণ্য যেমন পনির, সবুজ শাকসবজি, ওকরা, সয়াবিন এবং মাছে পাওয়া যায়, যা হাড় মজবুত করে এবং শরীর সুস্থ রাখে। সংগৃহীত ছবি।
*শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণে পুরুষ ও মহিলাদের দুধ খাওয়া উচিত। এক গ্লাস দুধে প্রায় ৫০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে এবং সারাদিনের জন্য যথেষ্ট। এ ছাড়াও, ক্যালসিয়াম দুগ্ধজাত পণ্য যেমন পনির, সবুজ শাকসবজি, ওকরা, সয়াবিন এবং মাছে পাওয়া যায়, যা হাড় মজবুত করে এবং শরীর সুস্থ রাখে। সংগৃহীত ছবি। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

Batasa Health Benefits: ৭ দিনে উধাও অম্বলের সমস‍্যা! ঠাকুরের এই প্রসাদে কাজে দেবে আপনারও! রোজ এভাবে খেলে কমবে মুক্তি পাবেন কিডনির রোগ থেকে

বছর ভর বাতাসা খেতে কেউ মোটেই চায় না তবে এই একটা দিন মুড়কি, বাতাসা, ফল, মিষ্টি এসব খেতে খুবই ভাল লাগে। তবে মা-ঠাকুমারা পরামর্শ দেন পেট ঠিক না থাকলে বাতাসা-মুড়ি খাওয়ার
বছর ভর বাতাসা খেতে কেউ মোটেই চায় না তবে এই একটা দিন মুড়কি, বাতাসা, ফল, মিষ্টি এসব খেতে খুবই ভাল লাগে। তবে মা-ঠাকুমারা পরামর্শ দেন পেট ঠিক না থাকলে বাতাসা-মুড়ি খাওয়ার
গরমকালে কাউকে যদি জল-বাতাসা দেওয়া যায় তাহলে পুণ্যলাভ করা যায়। এই বাতাসার একাধিক স্বাস্থ্যকর উপকারিতাও রয়েছে
গরমকালে কাউকে যদি জল-বাতাসা দেওয়া যায় তাহলে পুণ্যলাভ করা যায়। এই বাতাসার একাধিক স্বাস্থ্যকর উপকারিতাও রয়েছে
যাঁরা ব্রণ, মুখের আলসারে ভুগছেন তাঁরা যদি রোজ নিয়ম করে বাতাসা খান তাহলে এই সব সমস্যা অনেকটাই কমে। এছাড়াও মুখের ফোলা ভাব কমাতে সাহায্য করে বাতাসা। চিনির পরিবর্তে বাতাসা খান। বাতাসা দিয়ে পায়েস খুবই সুস্বাদু হয়। এমনকী তরকারিতেও দিতে পারেন
যাঁরা ব্রণ, মুখের আলসারে ভুগছেন তাঁরা যদি রোজ নিয়ম করে বাতাসা খান তাহলে এই সব সমস্যা অনেকটাই কমে। এছাড়াও মুখের ফোলা ভাব কমাতে সাহায্য করে বাতাসা। চিনির পরিবর্তে বাতাসা খান। বাতাসা দিয়ে পায়েস খুবই সুস্বাদু হয়। এমনকী তরকারিতেও দিতে পারেন
অতিরিক্ত অ্যাসিডিটির সমস্যায় ভুগলেও বাতাসা খান। লাল বা চিনির বাতাসা যে কোনও একটা খেতে পারেন। যদিও এই সাদা বাতাসা শরীরের জন্য বিশেষ উপকারী। বাতাসা আর শুকনো মুড়ি সঙ্গে রাখুন। খিদে পেলে তাই খান
অতিরিক্ত অ্যাসিডিটির সমস্যায় ভুগলেও বাতাসা খান। লাল বা চিনির বাতাসা যে কোনও একটা খেতে পারেন। যদিও এই সাদা বাতাসা শরীরের জন্য বিশেষ উপকারী। বাতাসা আর শুকনো মুড়ি সঙ্গে রাখুন। খিদে পেলে তাই খান
যারা কিডনির সমস্যায় ভুগছেন তাঁরাও খেতে পারেন বাতাসা। এতে কিডনির উপর বিশেষ চাপ পড়ে না। তবে এর সঙ্গে খই-মুড়কিও খাবেন। শুধু বাতাসা খাওয়া ঠিক নয়। কোষ্ঠকাঠিন্যের উপশমেও খুব ভাল কাজ করে বাতাসা। রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে গরম দুধে একটা বাতাসা ফেলে খান। ভাল ফল পাবেন
যারা কিডনির সমস্যায় ভুগছেন তাঁরাও খেতে পারেন বাতাসা। এতে কিডনির উপর বিশেষ চাপ পড়ে না। তবে এর সঙ্গে খই-মুড়কিও খাবেন। শুধু বাতাসা খাওয়া ঠিক নয়। কোষ্ঠকাঠিন্যের উপশমেও খুব ভাল কাজ করে বাতাসা। রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে গরম দুধে একটা বাতাসা ফেলে খান। ভাল ফল পাবেন
শরীরে যদি ক্যালশিয়াম, ভিটামিন ডি এর ঘাটতি থাকে তাহলেও কিন্তু বাতাসা খেতে পারেন। এর মধ্যে রয়েছে পুষ্টি। আর তাই দই, খই, বাতাসা, কলা এসব দিয়েও মেখে খেতে পারেন। ব্রেকফাস্ট হিসেবে খুবই ভাল। এতে ওজনও বাড়ে না আর শরীর ভাল থাকে
শরীরে যদি ক্যালশিয়াম, ভিটামিন ডি এর ঘাটতি থাকে তাহলেও কিন্তু বাতাসা খেতে পারেন। এর মধ্যে রয়েছে পুষ্টি। আর তাই দই, খই, বাতাসা, কলা এসব দিয়েও মেখে খেতে পারেন। ব্রেকফাস্ট হিসেবে খুবই ভাল। এতে ওজনও বাড়ে না আর শরীর ভাল থাকে