Snake Facts: বলুন তো, সাপ কোন কোন পশুপাখিকে যমের মতো ভয় পায়! শুধুই নেউল নয় কিন্তু, একটা তো থাকে বাড়িতেই

সাপ দেখলে আমরা সকলেই ভয় পেয়ে যাই। যদিও সব সাপই যে বিষধর হবে এমনটা নয়। তবে যেহেতু আমরা বাইরে থেকে দেখে বুঝতে পারি না সাপটি বিষধর না বিষধর নয়, তাই আমরা সব সাপ দেখেই ভয় পেয়ে থাকি। এ তো গেল সাপ দেখে আমাদের ভয় পাওয়ার কথা, কিন্তু, আপনি কি জানেন এমন একাধিক পশু এবং পাখি রয়েছে যাদের সাপেরা ভয় পায়! শুধু তাই নয়, এর মধ্যে ক’টা তো আমাদের বাড়িতেই থাকে৷
সাপ দেখলে আমরা সকলেই ভয় পেয়ে যাই। যদিও সব সাপই যে বিষধর হবে এমনটা নয়। তবে যেহেতু আমরা বাইরে থেকে দেখে বুঝতে পারি না সাপটি বিষধর না বিষধর নয়, তাই আমরা সব সাপ দেখেই ভয় পেয়ে থাকি। এ তো গেল সাপ দেখে আমাদের ভয় পাওয়ার কথা, কিন্তু, আপনি কি জানেন এমন একাধিক পশু এবং পাখি রয়েছে যাদের সাপেরা ভয় পায়! শুধু তাই নয়, এর মধ্যে ক’টা তো আমাদের বাড়িতেই থাকে৷
সাপকে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক বিষাক্ত প্রাণির অন্যতম বলে গণ্য করা হয়। তাই মানুষ ছাড়াও বহু পশুপাখিও সাপকে ভয় পায়৷ কিন্তু, শুধু বেজি নয়, এমন আরও বেশ কিছু পশুপাখি রয়েছে যাদের দেখে সাপ ভয় পায়৷ পারতপক্ষে তাদের দেখে এড়িয়েই চলে৷
সাপকে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক বিষাক্ত প্রাণির অন্যতম বলে গণ্য করা হয়। তাই মানুষ ছাড়াও বহু পশুপাখিও সাপকে ভয় পায়৷ কিন্তু, শুধু বেজি নয়, এমন আরও বেশ কিছু পশুপাখি রয়েছে যাদের দেখে সাপ ভয় পায়৷ পারতপক্ষে তাদের দেখে এড়িয়েই চলে৷
কথায় বলে সাপে-নেউলে সম্পর্ক৷ সাপ এবং নেউল একে অপরের প্রাকৃতিক শত্রু৷ তবে, জানেন তো, বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, নেউল বা বেজি কখনওই সাপকে প্রথম আক্রমণ করে না। প্রথম ফোঁসটা আসে সাপের দিক থেকেই৷
কথায় বলে সাপে-নেউলে সম্পর্ক৷ সাপ এবং নেউল একে অপরের প্রাকৃতিক শত্রু৷ তবে, জানেন তো, বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, নেউল বা বেজি কখনওই সাপকে প্রথম আক্রমণ করে না। প্রথম ফোঁসটা আসে সাপের দিক থেকেই৷
ফরেস্ট ওয়াইল্ডলাইফ ওয়েবসাইটের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাপ আসলে নেউলের খাদ্য। এরা সাপ শিকার করে শুধু খাবারের জন্য। তবুও, নেউল বা বেজিরা প্রথমেই সাপেদের আক্রমণ করে না৷ বরং নিজেদের এবং নিজেদের বাচ্চাকে সাপের হাত থেকে রক্ষা করার চেষ্টা করে। ভারতীয় গ্রে মঙ্গুজকে সবচেয়ে বিপজ্জনক ‘স্নেক কিলার’ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এমনকি, এই প্রজাতির বেজি কিং কোবরাকেও মেরে ফেলতে পারে। আসলে বেজিদের শরীরে অ্যাসিটাইলকোলিন থাকে। এটি এক ধরনের নিউরোট্রান্সমিটার, যা সারা শরীরে রাসায়নিক বার্তাবহ হিসাবে কাজ করে। বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, রক্তে অ্যাসিটাইলকোলিনের পরিমাণ বেশি থাকলে তা বিষের প্রভাব কমায়। তাই সাপে কামড়ালেও বেজিরা মরে না।
ফরেস্ট ওয়াইল্ডলাইফ ওয়েবসাইটের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাপ আসলে নেউলের খাদ্য। এরা সাপ শিকার করে শুধু খাবারের জন্য। তবুও, নেউল বা বেজিরা প্রথমেই সাপেদের আক্রমণ করে না৷ বরং নিজেদের এবং নিজেদের বাচ্চাকে সাপের হাত থেকে রক্ষা করার চেষ্টা করে। ভারতীয় গ্রে মঙ্গুজকে সবচেয়ে বিপজ্জনক ‘স্নেক কিলার’ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এমনকি, এই প্রজাতির বেজি কিং কোবরাকেও মেরে ফেলতে পারে। আসলে বেজিদের শরীরে অ্যাসিটাইলকোলিন থাকে। এটি এক ধরনের নিউরোট্রান্সমিটার, যা সারা শরীরে রাসায়নিক বার্তাবহ হিসাবে কাজ করে। বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, রক্তে অ্যাসিটাইলকোলিনের পরিমাণ বেশি থাকলে তা বিষের প্রভাব কমায়। তাই সাপে কামড়ালেও বেজিরা মরে না।
তবে বেজি ছাড়াও, সাপ বুনো শুকর, রেকুন, শেয়াল এবং কোয়োট নামের মার্কিন প্রজাতির এক ধরনের শেয়াল খুব ভয় পায়। তাছাড়া,  যে কোনও ছোট প্রজাতির সাপের কাছেও বড় প্রজাতির সাপ অত্যন্ত ভয়ের কারণ৷ সাপেরা আসলে অন্য সাপকেই বেশি ভয় পায়। সাপের প্রায় অন্য সব প্রজাতিই কিং কোবরা এবং ভাইপার গোত্রের সমস্ত সাপকে ভয় পায়। এই প্রজাতি সাপেরা অন্য সাপেদের চেয়ে অনেক বেশি আক্রমণাত্মক ও বিষধর।
তবে বেজি ছাড়াও, সাপ বুনো শুকর, রেকুন, শেয়াল এবং কোয়োট নামের মার্কিন প্রজাতির এক ধরনের শেয়াল খুব ভয় পায়। তাছাড়া, যে কোনও ছোট প্রজাতির সাপের কাছেও বড় প্রজাতির সাপ অত্যন্ত ভয়ের কারণ৷ সাপেরা আসলে অন্য সাপকেই বেশি ভয় পায়। সাপের প্রায় অন্য সব প্রজাতিই কিং কোবরা এবং ভাইপার গোত্রের সমস্ত সাপকে ভয় পায়। এই প্রজাতি সাপেরা অন্য সাপেদের চেয়ে অনেক বেশি আক্রমণাত্মক ও বিষধর।
আফ্রিকান বুলফ্রগ এক ধরনের বিশাল ব্যাঙ৷ এই ব্যাঙ কিন্তু সাপ শিকার করে। এই ব্যাঙের গড় দৈর্ঘ্য ১০ থেকে ১২ ইঞ্চি এবং গড় ওজন ১.৪ কেজি থেকে ২ কেজি। কখনও কখনও তাদের ওজন ৩ থেকে ৩.৪ কেজি পর্যন্ত যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ধরনের ব্যাঙ শুধুমাত্র আফ্রিকাতেই পাওয়া যায়। এগুলি আফ্রিকার তানজানিয়া, অ্যাঙ্গোলা, বতসোয়ানা, কেনিয়া, মালাউই, মোজাম্বিক, নামিবিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, সোয়াজিল্যান্ড, জাম্বিয়া, জিম্বাবয়ে এবং কঙ্গোতে পাওয়া যায়। আফ্রিকান বুলফ্রগ আচরণে বেশ আক্রমণাত্মক এবং বিপজ্জনক।
আফ্রিকান বুলফ্রগ এক ধরনের বিশাল ব্যাঙ৷ এই ব্যাঙ কিন্তু সাপ শিকার করে। এই ব্যাঙের গড় দৈর্ঘ্য ১০ থেকে ১২ ইঞ্চি এবং গড় ওজন ১.৪ কেজি থেকে ২ কেজি। কখনও কখনও তাদের ওজন ৩ থেকে ৩.৪ কেজি পর্যন্ত যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ধরনের ব্যাঙ শুধুমাত্র আফ্রিকাতেই পাওয়া যায়। এগুলি আফ্রিকার তানজানিয়া, অ্যাঙ্গোলা, বতসোয়ানা, কেনিয়া, মালাউই, মোজাম্বিক, নামিবিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, সোয়াজিল্যান্ড, জাম্বিয়া, জিম্বাবয়ে এবং কঙ্গোতে পাওয়া যায়। আফ্রিকান বুলফ্রগ আচরণে বেশ আক্রমণাত্মক এবং বিপজ্জনক।
সাপও কিছু পাখিকেও ভয় পায়। যে কোনও শিকারি পাখিরই অন্যতম মূল খাদ্য সাপ। এর মধ্যে প্রথম যে নামটি মাথায় আসে তা হল ঈগল।
সাপও কিছু পাখিকেও ভয় পায়। যে কোনও শিকারি পাখিরই অন্যতম মূল খাদ্য সাপ। এর মধ্যে প্রথম যে নামটি মাথায় আসে তা হল ঈগল।
এছাড়া, গ্রেট ব্লু হেরন, বড় আকারের এবং নীল-বাদামি পালকের একটি পাখি৷ এগুলি উত্তর আমেরিকার দ্বীপগুলিতে পাওয়া যায়। যদিও এই পাখিরা মাছ খায়, তবে এরা কিন্তু সাপ শিকারেও এরা পারদর্শী। এ ছাড়া আফ্রিকায় পাওয়া সেক্রেটারি বার্ড নামের এক পাখিকেও সাপের অন্যতম শত্রু বলা যায়। লম্বা পা এবং পেশিবহুল শরীরের কারণে এই পাখিটিকে বাজপাখি এবং সারসের মিশ্রণের মতো দেখায়। এরা পায়ে হেঁটে শিকার করে। সাপ শিকার করার সময়, তারা তাদের শরীরের ওজনের তুলনায় প্রায় ৫ গুণ বেশি শক্তি প্রয়োগ করে থাকে। তাই সাপ পালানোর কোনও সুযোগই পায় না।
এছাড়া, গ্রেট ব্লু হেরন, বড় আকারের এবং নীল-বাদামি পালকের একটি পাখি৷ এগুলি উত্তর আমেরিকার দ্বীপগুলিতে পাওয়া যায়। যদিও এই পাখিরা মাছ খায়, তবে এরা কিন্তু সাপ শিকারেও এরা পারদর্শী। এ ছাড়া আফ্রিকায় পাওয়া সেক্রেটারি বার্ড নামের এক পাখিকেও সাপের অন্যতম শত্রু বলা যায়। লম্বা পা এবং পেশিবহুল শরীরের কারণে এই পাখিটিকে বাজপাখি এবং সারসের মিশ্রণের মতো দেখায়। এরা পায়ে হেঁটে শিকার করে। সাপ শিকার করার সময়, তারা তাদের শরীরের ওজনের তুলনায় প্রায় ৫ গুণ বেশি শক্তি প্রয়োগ করে থাকে। তাই সাপ পালানোর কোনও সুযোগই পায় না।
আমেরিয়া পাওয়া যায় লাফিং ফ্যালকন নামের একটি পাখি, এই পাখিও সাপ শিকারে দুর্দান্ত পটু। এরা এদের ধারাল চঞ্চু দিয়ে সাপের মাথা কামড়িয়ে প্রথমেই মেরে ফেলে সাপকে। এদের মাথা, ঘাড় ও নীচের অংশ সাদা, গাঢ় বাদামি ডানা এবং বাদামি ও সাদা ডোরাকাটা লেজ থাকে। এছাড়া পেঁচাও সাপেদের অন্যতম শত্রু৷ পেঁচারও অন্যতম প্রধান খাদ্য সাপ৷
আমেরিয়া পাওয়া যায় লাফিং ফ্যালকন নামের একটি পাখি, এই পাখিও সাপ শিকারে দুর্দান্ত পটু। এরা এদের ধারাল চঞ্চু দিয়ে সাপের মাথা কামড়িয়ে প্রথমেই মেরে ফেলে সাপকে। এদের মাথা, ঘাড় ও নীচের অংশ সাদা, গাঢ় বাদামি ডানা এবং বাদামি ও সাদা ডোরাকাটা লেজ থাকে। এছাড়া পেঁচাও সাপেদের অন্যতম শত্রু৷ পেঁচারও অন্যতম প্রধান খাদ্য সাপ৷
আফ্রিকার ব্রাউন স্নেক ঈগল শিকার করে ফেলতে পারে কোবরা কিংবা ব্ল্যাক মাম্বা। ব্রাউন স্নেক ঈগল একবার একটা সাপ ধরলে, সেটা সম্পূর্ণ গিলে ফেলে। যদি সাপটা খুব বড় হয় তাহলেই এরা ছিঁড়ে ছিঁড়ে খায়। এছাড়া, বাড়িতে পালন করা মুরগিও কিন্তু ছোট সাপ অনায়াসেই ধরে খেয়ে ফেলতে পারে।
আফ্রিকার ব্রাউন স্নেক ঈগল শিকার করে ফেলতে পারে কোবরা কিংবা ব্ল্যাক মাম্বা। ব্রাউন স্নেক ঈগল একবার একটা সাপ ধরলে, সেটা সম্পূর্ণ গিলে ফেলে। যদি সাপটা খুব বড় হয় তাহলেই এরা ছিঁড়ে ছিঁড়ে খায়। এছাড়া, বাড়িতে পালন করা মুরগিও কিন্তু ছোট সাপ অনায়াসেই ধরে খেয়ে ফেলতে পারে।