Tag Archives: Knowledge Story

Rail: ট্রেনের কি গাড়ি বা বাইকের মতো চাবি রয়েছে? কীভাবে ইঞ্জিন চালু-বন্ধ হয়? ৯৯% মানুষই উত্তর দিতে পারেনি, আপনি জানেন?

*রেল ভারতের লাইফলাইন। আপনারাও নিশ্চয়ই কোনও না কোনও সময়ে ট্রেনে যাতায়াত করেছেন। কখনও কি ভেবে দেখেছেন, ট্রেন কীভাবে চলতে শুরু করে? গাড়ি-বাইকের মতো ট্রেন চালু এবং বন্ধ করার জন্য কী কোনও চাবির প্রয়োজন হয়?
*রেল ভারতের লাইফলাইন। আপনারাও নিশ্চয়ই কোনও না কোনও সময়ে ট্রেনে যাতায়াত করেছেন। কখনও কি ভেবে দেখেছেন, ট্রেন কীভাবে চলতে শুরু করে? গাড়ি-বাইকের মতো ট্রেন চালু এবং বন্ধ করার জন্য কী কোনও চাবির প্রয়োজন হয়?
*ভারতীয় রেল দু-ধরনের ইঞ্জিন ব্যবহার করে। প্রথমত- ডিজেল এবং দ্বিতীয়টি বৈদ্যুতিন অর্থাৎ অর্থাৎ বৈদ্যুতিক শক্তি দিয়ে চালানো হয়। ডিজেল ইঞ্জিনের একটি বিশেষ হ্যান্ডেল রয়েছে, যাকে বিপরীত হ্যান্ডেল বলা হয়। এই হ্যান্ডেলটি ট্রেন চালু এবং বন্ধ করার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি দেখতে গাড়ি বা বাইকের চাবির মতো না হলেও একে ট্রেনের চাবি বলা যেতেই পারে।
*ভারতীয় রেল দু-ধরনের ইঞ্জিন ব্যবহার করে। প্রথমত- ডিজেল এবং দ্বিতীয়টি বৈদ্যুতিন অর্থাৎ অর্থাৎ বৈদ্যুতিক শক্তি দিয়ে চালানো হয়। ডিজেল ইঞ্জিনের একটি বিশেষ হ্যান্ডেল রয়েছে, যাকে বিপরীত হ্যান্ডেল বলা হয়। এই হ্যান্ডেলটি ট্রেন চালু এবং বন্ধ করার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি দেখতে গাড়ি বা বাইকের চাবির মতো না হলেও একে ট্রেনের চাবি বলা যেতেই পারে।
*ট্রেনের গতি নিয়ন্ত্রণ করতে এবং রিভার্স করতেও রিভার্সার হ্যান্ডেল ব্যবহার করা হয়। বৈদ্যুতিক ইঞ্জিনের কথা বললে, প্রথমে প্যান্টোগ্রাফটি (ওভারহেড লাইনের সংস্পর্শের মাধ্যমে বিদ্যুৎ পরিবহনের উপায়) বায়ুচাপ দিয়ে পূরণ হয়। পরে যোগাযোগের তারটি উপরের দিকে তুলে সার্কিট ব্রেকার চালু করা হয়।
*ট্রেনের গতি নিয়ন্ত্রণ করতে এবং রিভার্স করতেও রিভার্সার হ্যান্ডেল ব্যবহার করা হয়। বৈদ্যুতিক ইঞ্জিনের কথা বললে, প্রথমে প্যান্টোগ্রাফটি (ওভারহেড লাইনের সংস্পর্শের মাধ্যমে বিদ্যুৎ পরিবহনের উপায়) বায়ুচাপ দিয়ে পূরণ হয়। পরে যোগাযোগের তারটি উপরের দিকে তুলে সার্কিট ব্রেকার চালু করা হয়।
*এই পুরো প্রক্রিয়াটি একটি চাবি বা লিভারের মাধ্যমে করা হয়, যাকে রেলের ভাষায় 'জেডপিটি' বা 'প্যান্টো কি' বলা হয়।
*এই পুরো প্রক্রিয়াটি একটি চাবি বা লিভারের মাধ্যমে করা হয়, যাকে রেলের ভাষায় ‘জেডপিটি’ বা ‘প্যান্টো কি’ বলা হয়।
*ভারতীয় রেলের ডব্লিউডিএম ২ ক্যাটাগরির কিছু ইঞ্জিনে এই প্রক্রিয়া ব্যবহার করা হয়। তবে, সাম্প্রতিক বছরগুলিতে নতুন বৈদ্যুতিক ইঞ্জিন এসেছে, যাতে অনেক পরিবর্তন এসেছে।
*ভারতীয় রেলের ডব্লিউডিএম ২ ক্যাটাগরির কিছু ইঞ্জিনে এই প্রক্রিয়া ব্যবহার করা হয়। তবে, সাম্প্রতিক বছরগুলিতে নতুন বৈদ্যুতিক ইঞ্জিন এসেছে, যাতে অনেক পরিবর্তন এসেছে।
*নতুন বৈদ্যুতিক ইঞ্জিন চালু করার জন্য কোনও কী, লিভার বা প্যান্টো প্রয়োজন হয় না। বরং এটি একটি সুইচের মাধ্যমে চালু এবং বন্ধ করা হয়। ঠিক যেমন অনেক বৈদ্যুতিক গাড়িতে রয়েছে।
*নতুন বৈদ্যুতিক ইঞ্জিন চালু করার জন্য কোনও কী, লিভার বা প্যান্টো প্রয়োজন হয় না। বরং এটি একটি সুইচের মাধ্যমে চালু এবং বন্ধ করা হয়। ঠিক যেমন অনেক বৈদ্যুতিক গাড়িতে রয়েছে।

Biryani: কাচ্চি বিরিয়ানির হাঁড়ি কেন ‘লাল’ কাপড়েই মোড়া থাকে…? অধিকাংশ বিরিয়ানি প্রেমিকদেরই অজানা! চমকে দেবে ‘সঠিক’ উত্তর

বিরিয়ানি। শুনলেই চোখে ভেসে আসে সেই চেনা হাঁড়ি যেখান থেকে গরম গরম চালে-ঘিয়ে-মাখামাখি মাংস প্লেটে পড়লেই দিলখুশ। জিভে জল আনা এই একটি পদ দেখলেই জিভে জল আসে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া ভার।
বিরিয়ানি। শুনলেই চোখে ভেসে আসে সেই চেনা হাঁড়ি যেখান থেকে গরম গরম চালে-ঘিয়ে-মাখামাখি মাংস প্লেটে পড়লেই দিলখুশ। জিভে জল আনা এই একটি পদ দেখলেই জিভে জল আসে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া ভার।
বাঙালি মাত্রই ভোজনরসিক। আর বিরিয়ানির কথা শুনলে ভোজনরসিকরা সর্বদাই নড়েচড়ে বসেন। কোনও বাঙালির চোখে ভেসে ওঠে ঢাকার বিখ্যাত নান্না বা হাজির বিরিয়ানির কথা। আবার কারও মনে আসে আরসালান আর আমিনিয়ার মতো রেস্তোরাঁর বিরিয়ানি।
বাঙালি মাত্রই ভোজনরসিক। আর বিরিয়ানির কথা শুনলে ভোজনরসিকরা সর্বদাই নড়েচড়ে বসেন। কোনও বাঙালির চোখে ভেসে ওঠে ঢাকার বিখ্যাত নান্না বা হাজির বিরিয়ানির কথা। আবার কারও মনে আসে আরসালান আর আমিনিয়ার মতো রেস্তোরাঁর বিরিয়ানি।
বাংলাদেশের ঢাকার বিখ্যাত কাচ্চি বিরিয়ানির রেসিপি এখন আবার এ পার বাংলার রেস্তোরাঁতেও। তবে এই বিরিয়ানির হাঁড়ি ছাড়াও যে জিনিসটি চোখ টানে তা হল এই হাঁড়ির সঙ্গে পেঁচানো লাল কাপড়। অনেকেই নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন এই একটি বিষয়?
বাংলাদেশের ঢাকার বিখ্যাত কাচ্চি বিরিয়ানির রেসিপি এখন আবার এ পার বাংলার রেস্তোরাঁতেও। তবে এই বিরিয়ানির হাঁড়ি ছাড়াও যে জিনিসটি চোখ টানে তা হল এই হাঁড়ির সঙ্গে পেঁচানো লাল কাপড়। অনেকেই নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন এই একটি বিষয়?
বিরিয়ানি কাচ্চি হোক বা পাক্কি, অনেকেই নিশ্চয়ই দেখেছেন, এই লাল কাপড় বেঁধে রাখার নিয়ম। কিন্তু এর পিছনে আসল কারণটি কী তা কি কখনও ভেবে দেখেছেন? এই লাল কাপড় আদৌ কেন বাঁধা হয়? চলুন জেনে নেওয়া যাক বিস্তারিত।
বিরিয়ানি কাচ্চি হোক বা পাক্কি, অনেকেই নিশ্চয়ই দেখেছেন, এই লাল কাপড় বেঁধে রাখার নিয়ম। কিন্তু এর পিছনে আসল কারণটি কী তা কি কখনও ভেবে দেখেছেন? এই লাল কাপড় আদৌ কেন বাঁধা হয়? চলুন জেনে নেওয়া যাক বিস্তারিত।
রেস্তোরায় খেতে যাওয়ার কথা হলেই যে খাবারের নাম সবার আগে আসে সেটি হল বিরিয়ানি। এখন অবশ্য বিরিয়ানির প্রতি আমাদের ভালোবাসা বেড়ে গিয়েছে বহুগুণে। শুধু নামিদামি রেস্তোরাঁয় নয়, অলিতে গলিতেও এখন দেখা যায় বিরিয়ানির দোকান।
রেস্তোরায় খেতে যাওয়ার কথা হলেই যে খাবারের নাম সবার আগে আসে সেটি হল বিরিয়ানি। এখন অবশ্য বিরিয়ানির প্রতি আমাদের ভালোবাসা বেড়ে গিয়েছে বহুগুণে। শুধু নামিদামি রেস্তোরাঁয় নয়, অলিতে গলিতেও এখন দেখা যায় বিরিয়ানির দোকান।
আজকাল আর বিরিয়ানি খেতে চাইলে কষ্ট করে দোকান খুঁজতে হয় না। দূর থেকেই নাকে চলে আসে বিরিয়ানির সুবাস। আর চোখে পড়ে যায় লাল কাপড়ে মোড়া বিরিয়ানির বিশাল হাঁড়ি।
আজকাল আর বিরিয়ানি খেতে চাইলে কষ্ট করে দোকান খুঁজতে হয় না। দূর থেকেই নাকে চলে আসে বিরিয়ানির সুবাস। আর চোখে পড়ে যায় লাল কাপড়ে মোড়া বিরিয়ানির বিশাল হাঁড়ি।
এটা নিশ্চয় সকলেই খেয়াল করেছেন বিরিয়ানির পাত্র প্রায় সব দোকানেই একটা লাল কাপড়ে মোড়া থাকে। কখনও কি ভেবে দেখেছেন, কেন বিরিয়ানির হাঁড়ি নীল, সাদা, হলুদ বা অন্য কোনও রঙের কাপড়ে মোড়া থাকে না? সব সময় কেন লাল রঙের কাপড় ব্যবহার হয়?
এটা নিশ্চয় সকলেই খেয়াল করেছেন বিরিয়ানির পাত্র প্রায় সব দোকানেই একটা লাল কাপড়ে মোড়া থাকে। কখনও কি ভেবে দেখেছেন, কেন বিরিয়ানির হাঁড়ি নীল, সাদা, হলুদ বা অন্য কোনও রঙের কাপড়ে মোড়া থাকে না? সব সময় কেন লাল রঙের কাপড় ব্যবহার হয়?
আসলে, মানুষের ভাষার মতো রংয়েরও ভাষা থাকে। সাধারণত লাল রংকে ধরা হয় সৌভাগ্য, আনন্দ-উৎসব ও ভালবাসা ও আবেগের প্রতীক হিসেবে। যার জন্যেই হয়তো উষ্ণ অভ্যর্থনা প্রকাশের ক্ষেত্রেও ব্যবহার হয় লাল গোলাপ।
আসলে, মানুষের ভাষার মতো রংয়েরও ভাষা থাকে। সাধারণত লাল রংকে ধরা হয় সৌভাগ্য, আনন্দ-উৎসব ও ভালবাসা ও আবেগের প্রতীক হিসেবে। যার জন্যেই হয়তো উষ্ণ অভ্যর্থনা প্রকাশের ক্ষেত্রেও ব্যবহার হয় লাল গোলাপ।
ইতিহাস বলছে, সম্রাট হুমায়ুনের খাদ্য পরিবেশনে ছিল দরবারি বিশেষ রীতি। খাবারের মান অনুসারে বিভিন্ন পাত্র ব্যবহার হতো। রূপার পাত্রের খাবারগুলি সাধারণত ঢাকা থাকত লাল কাপড়ে।
ইতিহাস বলছে, সম্রাট হুমায়ুনের খাদ্য পরিবেশনে ছিল দরবারি বিশেষ রীতি। খাবারের মান অনুসারে বিভিন্ন পাত্র ব্যবহার হতো। রূপার পাত্রের খাবারগুলি সাধারণত ঢাকা থাকত লাল কাপড়ে।
একইরকম ভাবে অন্য ধাতব বাসন বা চিনামাটির পাত্রগুলি সাদা কাপড়ে ঢেকে নিয়ে আসা হত। পরবর্তীকালে মুঘল দরবারেও একই রীতি অনুসরণ করা হয়। খাদ্য পরিবেশনের এই মজার রীতি ও রঙের ব্যবহার লখনউয়ের নবাবরাও অনুসরণ করতেন। আর প্রাচীন কাল থেকে সেই প্রথা মেনেই বিরিয়ানির পাত্র লাল কাপড়ে ঢাকার রীতি চলে আসছে বলে মনে করা হয়।
একইরকম ভাবে অন্য ধাতব বাসন বা চিনামাটির পাত্রগুলি সাদা কাপড়ে ঢেকে নিয়ে আসা হত। পরবর্তীকালে মুঘল দরবারেও একই রীতি অনুসরণ করা হয়। খাদ্য পরিবেশনের এই মজার রীতি ও রঙের ব্যবহার লখনউয়ের নবাবরাও অনুসরণ করতেন। আর প্রাচীন কাল থেকে সেই প্রথা মেনেই বিরিয়ানির পাত্র লাল কাপড়ে ঢাকার রীতি চলে আসছে বলে মনে করা হয়।
তবে অনেকে মনে করেন, ইতিহাস বা ঐতিহ্যের রীতি মেনে নয়, ব্যবসার খাতিরে ক্রেতার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে লাল কাপড় ব্যবহার হয়। যেন দূর থেকেই তা ক্রেতার দৃষ্টি আকর্ষণ করা যায়।
তবে অনেকে মনে করেন, ইতিহাস বা ঐতিহ্যের রীতি মেনে নয়, ব্যবসার খাতিরে ক্রেতার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে লাল কাপড় ব্যবহার হয়। যেন দূর থেকেই তা ক্রেতার দৃষ্টি আকর্ষণ করা যায়।
ইতিহাস বা ঐতিহ্যের ব্যাখ্যা যাই হোক না কেন, লাল কাপড়ে বিরিয়ানির পাত্র মোড়া দেখলেই চোখ টানে এই বিষয়ে কোনও দ্বিমত নেই। তবে বিরিয়ানি বিক্রেতারা এর সঠিক কোনও কারণ ব্যাখ্যা করতে পারেন না।
ইতিহাস বা ঐতিহ্যের ব্যাখ্যা যাই হোক না কেন, লাল কাপড়ে বিরিয়ানির পাত্র মোড়া দেখলেই চোখ টানে এই বিষয়ে কোনও দ্বিমত নেই। তবে বিরিয়ানি বিক্রেতারা এর সঠিক কোনও কারণ ব্যাখ্যা করতে পারেন না।
তবে ভোজন রসিকদের সঙ্গে বিরিয়ানি আর লাল কাপড়ের মোড়ক একদম চিরায়ত এক অনুষঙ্গ হয়ে গিয়েছে। কারণ বিরিয়ানির সঙ্গে লাল কাপড়ের সম্পর্ক দীর্ঘ বেশ কয়েক দশকে ধরেই চলে আসছে। আর তাই লাল কাপড়ে মোড়া হাঁড়ি দেখলেই মন আনচান করে ওঠে বিরিয়ানি রসিকদের।
তবে ভোজন রসিকদের সঙ্গে বিরিয়ানি আর লাল কাপড়ের মোড়ক একদম চিরায়ত এক অনুষঙ্গ হয়ে গিয়েছে। কারণ বিরিয়ানির সঙ্গে লাল কাপড়ের সম্পর্ক দীর্ঘ বেশ কয়েক দশকে ধরেই চলে আসছে। আর তাই লাল কাপড়ে মোড়া হাঁড়ি দেখলেই মন আনচান করে ওঠে বিরিয়ানি রসিকদের।

Knowledge Story: এত লিটার রক্ত থাকে মানুষের শরীরে? জানেন পরিমাণটা কত? কতটা রক্ত বের হয়ে গেলে মরে যায় মানুষ…জানেন?

রক্ত এমন একটা জিনিস, যা আমাদের শরীরের প্রতিটি কোষে প্রয়োজনীয় পদার্থ সরবরাহ করে৷ পাশাপাশি, শরীরের প্রতিটি কোষ থেকে বর্জ্য পদার্থও বয়ে নিয়ে আসে এই রক্তই৷
রক্ত এমন একটা জিনিস, যা আমাদের শরীরের প্রতিটি কোষে প্রয়োজনীয় পদার্থ সরবরাহ করে৷ পাশাপাশি, শরীরের প্রতিটি কোষ থেকে বর্জ্য পদার্থও বয়ে নিয়ে আসে এই রক্তই৷
 রক্তে উপস্থিত হিমোগ্লোবিন ফুসফুস থেকে অক্সিজেন সংগ্রহ করে এবং শরীরের প্রতিটি কোণে তা পৌঁছে দেয়। এই হিমোগ্লোবিনে থাকে আয়রন। বয়সের উপর নির্ভর করে, একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের দৈনিক ১১ মিলিগ্রাম আয়রন প্রয়োজন হয়। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মহিলার শরীরে ১৫ মিলিগ্রাম আয়রন প্রয়োজন।
রক্তে উপস্থিত হিমোগ্লোবিন ফুসফুস থেকে অক্সিজেন সংগ্রহ করে এবং শরীরের প্রতিটি কোণে তা পৌঁছে দেয়। এই হিমোগ্লোবিনে থাকে আয়রন। বয়সের উপর নির্ভর করে, একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের দৈনিক ১১ মিলিগ্রাম আয়রন প্রয়োজন হয়। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মহিলার শরীরে ১৫ মিলিগ্রাম আয়রন প্রয়োজন।
আমাদের শরীরে মোট কত লিটার রক্ত থাকা উচিত বয়স এবং লিঙ্গ অনুযায়ী তা কিন্তু হেরফের করে৷ বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, যে কোনও মানুষের দৈহিক ওজনের ৭-৮ শতাংশ ওজনের রক্ত থাকা উচিত তাঁর শরীরে৷ তবে, এরও একটা মাত্রা রয়েছে৷ এমনও রোগী রয়েছেন, যাঁদের শরীরে আদর্শ পরিমাণের চেয়ে বেশি রক্ত উৎপন্ন হয়৷ সেই রোগও কিন্তু অতি ভয়ঙ্কর৷ তাহলে একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষের শরীরে আদর্শ রক্তের পরিমাণ কত?
আমাদের শরীরে মোট কত লিটার রক্ত থাকা উচিত বয়স এবং লিঙ্গ অনুযায়ী তা কিন্তু হেরফের করে৷ বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, যে কোনও মানুষের দৈহিক ওজনের ৭-৮ শতাংশ ওজনের রক্ত থাকা উচিত তাঁর শরীরে৷ তবে, এরও একটা মাত্রা রয়েছে৷ এমনও রোগী রয়েছেন, যাঁদের শরীরে আদর্শ পরিমাণের চেয়ে বেশি রক্ত উৎপন্ন হয়৷ সেই রোগও কিন্তু অতি ভয়ঙ্কর৷ তাহলে একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষের শরীরে আদর্শ রক্তের পরিমাণ কত?
নবজাতকদের শরীরে তাঁদের দেহের ওজনের ৮-৯ শতাংশ রক্ত থাকা উচিত৷ যেমন ৮ পাউন্ডের নবজাতকদের শরীরে সাধারণত, ২৭০ মিলি লিটার রক্ত থাকে৷
নবজাতকদের শরীরে তাঁদের দেহের ওজনের ৮-৯ শতাংশ রক্ত থাকা উচিত৷ যেমন ৮ পাউন্ডের নবজাতকদের শরীরে সাধারণত, ২৭০ মিলি লিটার রক্ত থাকে৷
শিশুদের ক্ষেত্রে রক্তের আদর্শ পরিমাণ হয় ২,৬৫০ ml অর্থাৎ, ২.৬৫ লিটার৷
শিশুদের ক্ষেত্রে রক্তের আদর্শ পরিমাণ হয় ২,৬৫০ ml অর্থাৎ, ২.৬৫ লিটার৷
গর্ভবতী মহিলাদের শরীরে সাধারণ পূর্ণবয়স্ক মহিলাদের তুলনায় সাধারণত, ৫০-৬০ শতাংশ বেশি রক্ত থাকে৷
গর্ভবতী মহিলাদের শরীরে সাধারণ পূর্ণবয়স্ক মহিলাদের তুলনায় সাধারণত, ৫০-৬০ শতাংশ বেশি রক্ত থাকে৷
সাধারণত, সুস্থ পূর্ণবয়স্ক মহিলার শরীরে কমপক্ষে ৪.৫ লিটার রক্ত থাকে৷ পূর্ণবয়স্ক ছেলের শরীরে থাকে প্রায় ৫.৫ লিটার রক্ত৷ যাঁদের ওজন মোটের উপরে ৬৫-৮০ কেজি, তাঁদের শরীরে ৪.৫ থেকে ৫.৭ লিটার রক্ত থাকা উচিত৷
সাধারণত, সুস্থ পূর্ণবয়স্ক মহিলার শরীরে কমপক্ষে ৪.৫ লিটার রক্ত থাকে৷ পূর্ণবয়স্ক ছেলের শরীরে থাকে প্রায় ৫.৫ লিটার রক্ত৷ যাঁদের ওজন মোটের উপরে ৬৫-৮০ কেজি, তাঁদের শরীরে ৪.৫ থেকে ৫.৭ লিটার রক্ত থাকা উচিত৷
কোনও মানুষের যদি কোনও দুর্ঘটনায় তাঁর শরীরের মোট ওজনের ১০ শতাংশ রক্ত বেরিয়ে যায়, তাহলে তাঁদের বাঁচানো সম্ভব হয় না৷
কোনও মানুষের যদি কোনও দুর্ঘটনায় তাঁর শরীরের মোট ওজনের ১০ শতাংশ রক্ত বেরিয়ে যায়, তাহলে তাঁদের বাঁচানো সম্ভব হয় না৷

Cheapest City of India: বলুন তো ভারতের সবচেয়ে সস্তা শহর কোনটা? পকেটের সঙ্গে সঙ্গে স্বস্তি দেয় চোখকেও…কত নম্বরে আছে কলকাতা?

কলকাতায় বসে আমরা প্রায়শই হাহুতাশ করে থাকি এখানকার জিনিসপত্রের দাম নিয়ে৷ বাজারে আনাজ, সব্জি এমনকি, মাছ-মাংসের মূল্যও গত কয়েক বছরে বেড়ে গিয়েছে কয়েক গুণ৷ এমন অনেক মেট্রো সিটি রয়েছে, যেখানে সাধারণ জীবনযাপন করতে গেলেও আমাদের কমপক্ষে ৬০-৭০ হাজার টাকার প্রয়োজন হয়ে পড়ে৷ কিন্তু, আপনি জানেন কি, এই ভারতেই এমনও অনেক শহর রয়েছে যেখানে জীবনযাপন করা কিন্তু খুবই সস্তা৷ জানেন সেই সেই শহরের নাম কী? এই প্রতিবেদনে আমরা ১০টি এমন শহরেরই কথা বলব আমরা৷
কলকাতায় বসে আমরা প্রায়শই হাহুতাশ করে থাকি এখানকার জিনিসপত্রের দাম নিয়ে৷ বাজারে আনাজ, সব্জি এমনকি, মাছ-মাংসের মূল্যও গত কয়েক বছরে বেড়ে গিয়েছে কয়েক গুণ৷ এমন অনেক মেট্রো সিটি রয়েছে, যেখানে সাধারণ জীবনযাপন করতে গেলেও আমাদের কমপক্ষে ৬০-৭০ হাজার টাকার প্রয়োজন হয়ে পড়ে৷ কিন্তু, আপনি জানেন কি, এই ভারতেই এমনও অনেক শহর রয়েছে যেখানে জীবনযাপন করা কিন্তু খুবই সস্তা৷ জানেন সেই সেই শহরের নাম কী? এই প্রতিবেদনে আমরা ১০টি এমন শহরেরই কথা বলব আমরা৷
 গত কয়েক বছরে নাগপুর শরীরে বহরে নানা ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে৷ দেশের সবচেয়ে সস্তা ১০টি শহরের তালিকায় দশম স্থানে উঠে এসেছে এই শহরের নাম৷ পড়াশোনা থেকে শুরু করে চিকিৎসা, এমনকি, বাসস্থান কিনতে গেলেও নাগপুর খুব একটা হতাশ করে না আমাদের৷ এখানে যে কোনও মেট্রো সিটির মতোই দুর্দান্ত যোগাযোগ ব্যবস্থা, রয়েছে বিমানবন্দরও৷ রোজের জীবনযাত্রার খরচও বেশ সস্তা৷
গত কয়েক বছরে নাগপুর শরীরে বহরে নানা ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে৷ দেশের সবচেয়ে সস্তা ১০টি শহরের তালিকায় দশম স্থানে উঠে এসেছে এই শহরের নাম৷ পড়াশোনা থেকে শুরু করে চিকিৎসা, এমনকি, বাসস্থান কিনতে গেলেও নাগপুর খুব একটা হতাশ করে না আমাদের৷ এখানে যে কোনও মেট্রো সিটির মতোই দুর্দান্ত যোগাযোগ ব্যবস্থা, রয়েছে বিমানবন্দরও৷ রোজের জীবনযাত্রার খরচও বেশ সস্তা৷
নাগপুরের পরেই দেশের সস্তা শহরের তালিকায় নাম আসে ভারতের গোলাপি শহর (পিঙ্ক সিটি) জয়পুরের৷ নিজের ইতিহাস এবং ঐতিহ্যের জন্য সুপরিচিত এই শহর পকেটের জন্যেও যথেষ্ট বাজেট ফ্রেন্ডলি৷
নাগপুরের পরেই দেশের সস্তা শহরের তালিকায় নাম আসে ভারতের গোলাপি শহর (পিঙ্ক সিটি) জয়পুরের৷ নিজের ইতিহাস এবং ঐতিহ্যের জন্য সুপরিচিত এই শহর পকেটের জন্যেও যথেষ্ট বাজেট ফ্রেন্ডলি৷
ভারতের সবচেয়ে সস্তা শহরের তালিকায় এরপরেই নাম রয়েছে চণ্ডীগড়ের৷ বছরের সারা বছরই এখানে মোটের উপরে মনোরম আবহাওয়া থাকে৷ দূষণের মাত্রাও বেশ কম৷ চিকিৎসা এবং শিক্ষা ব্যবস্থাও খুবই ভাল৷ সেই তুলনায় খরচ বেশি নয় মুম্বই-দিল্লির মতো৷
ভারতের সবচেয়ে সস্তা শহরের তালিকায় এরপরেই নাম রয়েছে চণ্ডীগড়ের৷ বছরের সারা বছরই এখানে মোটের উপরে মনোরম আবহাওয়া থাকে৷ দূষণের মাত্রাও বেশ কম৷ চিকিৎসা এবং শিক্ষা ব্যবস্থাও খুবই ভাল৷ সেই তুলনায় খরচ বেশি নয় মুম্বই-দিল্লির মতো৷
কলকাতাকেও ফেলা হয় ভারতের সস্তা শহরের তালিকায়৷ এখানে এখনও ৫০ টাকায় ভেজ থালি পাওয়া যায়৷ মাছ-মাংসের দামও যথেষ্ট পকেট ফ্রেন্ডলি৷ তবে, খাস কলকাতায় বাড়ি বা ফ্ল্যাট কিনতে বেগ পেতে হবে অনেককেই৷ চিকিৎসা এবং শিক্ষা ব্যবস্থাও ভাল৷
কলকাতাকেও ফেলা হয় ভারতের সস্তা শহরের তালিকায়৷ এখানে এখনও ৫০ টাকায় ভেজ থালি পাওয়া যায়৷ মাছ-মাংসের দামও যথেষ্ট পকেট ফ্রেন্ডলি৷ তবে, খাস কলকাতায় বাড়ি বা ফ্ল্যাট কিনতে বেগ পেতে হবে অনেককেই৷ চিকিৎসা এবং শিক্ষা ব্যবস্থাও ভাল৷
২০২৩ সালের একটি সমীক্ষায় ভারতের সবচেয়ে সস্তা শহর হিসাবে নাম উঠে এসেছিল ইনদওরের নাম৷ এখানকার মোটের উপরে সস্তা লাইফস্টাইল, কম দূষণযুক্ত মনোরম পরিবেশ, শহরের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা সাধারণ মানুষের কাছে যথেষ্ট গ্রহণযোগ্য৷
২০২৩ সালের একটি সমীক্ষায় ভারতের সবচেয়ে সস্তা শহর হিসাবে নাম উঠে এসেছিল ইনদওরের নাম৷ এখানকার মোটের উপরে সস্তা লাইফস্টাইল, কম দূষণযুক্ত মনোরম পরিবেশ, শহরের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা সাধারণ মানুষের কাছে যথেষ্ট গ্রহণযোগ্য৷
 উত্তরাখণ্ডের রাজধানী হলেও দেহরাদূন বাকি শহরের তুলনায় যথেষ্টই সস্তা৷ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি এখানকার কস্ট অফ লিভিং বা জীবনযাত্রার খরচও বেশ আকর্ষণীয়৷
উত্তরাখণ্ডের রাজধানী হলেও দেহরাদূন বাকি শহরের তুলনায় যথেষ্টই সস্তা৷ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি এখানকার কস্ট অফ লিভিং বা জীবনযাত্রার খরচও বেশ আকর্ষণীয়৷
 ভারতের সস্তা শহরের তালিকায় এরপর নাম আসে তামিলনাড়ুর কোয়ম্বত্তূর৷ এখানে এপার্টমেন্ট কেনা থেকে ভাড়া নেওয়া, সবই যথেষ্ট পকেট ফ্রেন্ডলি৷ কর্মসংস্থানের সুযোগও এখানে যথেষ্ট৷ রোজের জীবনের খরচও উল্লেখযোগ্য ভাবে কম৷
ভারতের সস্তা শহরের তালিকায় এরপর নাম আসে তামিলনাড়ুর কোয়ম্বত্তূর৷ এখানে এপার্টমেন্ট কেনা থেকে ভাড়া নেওয়া, সবই যথেষ্ট পকেট ফ্রেন্ডলি৷ কর্মসংস্থানের সুযোগও এখানে যথেষ্ট৷ রোজের জীবনের খরচও উল্লেখযোগ্য ভাবে কম৷
এরপরেই আসছে ভারতের সবচেয়ে সস্তা শহরের নাম৷ সেই শহরও দক্ষিণের৷ নাম তিরুঅনন্তপুরম৷ কেরলের রাজধানী শহর হলেও এই শহরে বসবাস করা এখনও বেশ সস্তাই৷ পাহাড়, জঙ্গল থেকে সমুদ্র৷ শহর থেকে কয়েক পা বাড়েলেই অফুরান প্রাকৃতিক সৌন্দর্য৷ ওয়েস্টার্ন ঘাটের কোলে বসে আরব সাগর দর্শন৷ এমন শহরে থাকতে পারাটাই যেন আশীর্বাদের মতো৷
এরপরেই আসছে ভারতের সবচেয়ে সস্তা শহরের নাম৷ সেই শহরও দক্ষিণের৷ নাম তিরুঅনন্তপুরম৷ কেরলের রাজধানী শহর হলেও এই শহরে বসবাস করা এখনও বেশ সস্তাই৷ পাহাড়, জঙ্গল থেকে সমুদ্র৷ শহর থেকে কয়েক পা বাড়েলেই অফুরান প্রাকৃতিক সৌন্দর্য৷ ওয়েস্টার্ন ঘাটের কোলে বসে আরব সাগর দর্শন৷ এমন শহরে থাকতে পারাটাই যেন আশীর্বাদের মতো৷

Knowledge Story: আইসক্রিম তো ইংরেজি শব্দ, এর বাংলা নাম কী জানেন? ৯০ শতাংশ মানুষই উত্তর দিতে পারেনি, আপনি?

*আইসক্রিম খেতে ভালবাসেন না, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া প্রায় অসম্ভব। এই গরমে আইসক্রিমের চাহিদা প্রতি বছরই থাকে তুঙ্গে। এ বছরও তার ব্যতিক্রম নয়। রাস্তায় বেরলেই দেখা যায় হাতে হাতে আইসক্রিম। প্রতীকী ছবি।
*আইসক্রিম খেতে ভালবাসেন না, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া প্রায় অসম্ভব। এই গরমে আইসক্রিমের চাহিদা প্রতি বছরই থাকে তুঙ্গে। এ বছরও তার ব্যতিক্রম নয়। রাস্তায় বেরলেই দেখা যায় হাতে হাতে আইসক্রিম। প্রতীকী ছবি।
*আইসক্রিমের বিক্রি এই হলেও, তার ইতিহাস অনেকেরই অজানা। বলা হয়, এই খাবারটির সূচনা হয়েছিল চিনে। পরে সুস্বাদু এই খাবারটি বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়ে এবং ধীরে ধীরে জনপ্রিয়তা লাভ করে। প্রতীকী ছবি।
*আইসক্রিমের বিক্রি এই হলেও, তার ইতিহাস অনেকেরই অজানা। বলা হয়, এই খাবারটির সূচনা হয়েছিল চিনে। পরে সুস্বাদু এই খাবারটি বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়ে এবং ধীরে ধীরে জনপ্রিয়তা লাভ করে। প্রতীকী ছবি।
*ঐতিহাসিকদের মতে, ইতালীয় পর্যটক মার্কো পোলো চিনে এসেছিলেন। সেই সময়ে চিনে ক্রিম, দুধ, চিনি সহযোগে আইসক্রিম তৈরি হত। প্রতীকী ছবি।
*ঐতিহাসিকদের মতে, ইতালীয় পর্যটক মার্কো পোলো চিনে এসেছিলেন। সেই সময়ে চিনে ক্রিম, দুধ, চিনি সহযোগে আইসক্রিম তৈরি হত। প্রতীকী ছবি।
*মার্কোপোলো আইসক্রিম তৈরির কৌশল চিন থেকেই শিখে নেন। তারপর তিনি ইউরোপ ফিরে যান। প্রতীকী ছবি।
*মার্কোপোলো আইসক্রিম তৈরির কৌশল চিন থেকেই শিখে নেন। তারপর তিনি ইউরোপ ফিরে যান। প্রতীকী ছবি।
*তবে এটাই একমাত্র মত নয়। আইসক্রিম তৈরির ইতিহাস নিয়ে অনেক বিতর্ক রয়েছে। প্রতীকী ছবি।
*তবে এটাই একমাত্র মত নয়। আইসক্রিম তৈরির ইতিহাস নিয়ে অনেক বিতর্ক রয়েছে। প্রতীকী ছবি।
*ইতালির দাবি, তাদের দেশে আইসক্রিম তৈরি হয়েছিল। যদিও বর্তমানে গোটা বিশ্বেই এই খাবার আইসক্রিম নামেই পরিচিত। এমনকী ভারতেও আইসক্রিম নামেই পরিচিত। প্রতীকী ছবি।
*ইতালির দাবি, তাদের দেশে আইসক্রিম তৈরি হয়েছিল। যদিও বর্তমানে গোটা বিশ্বেই এই খাবার আইসক্রিম নামেই পরিচিত। এমনকী ভারতেও আইসক্রিম নামেই পরিচিত। প্রতীকী ছবি।
*কিন্তু আইসক্রিম আদতে একটি ইংরাজি শব্দ। অনেকেই এর প্রকৃত বাংলা অর্থ জানেন না। প্রতীকী ছবি।
*কিন্তু আইসক্রিম আদতে একটি ইংরাজি শব্দ। অনেকেই এর প্রকৃত বাংলা অর্থ জানেন না। প্রতীকী ছবি।
*আইসক্রিমের প্রকৃত বাংলা অর্থ কুলফি মালাই বা বরফ মালাই। কিন্তু আমাদের এখানে কুলফি মালাই বা বরফ মালাই নামে অন্য আইসক্রিম পাওয়া যায়। কুলফি মালাই এবং আইসক্রিমের মধ্যে বেশ কিছু পার্থক্য রয়েছে। প্রতীকী ছবি।
*আইসক্রিমের প্রকৃত বাংলা অর্থ কুলফি মালাই বা বরফ মালাই। কিন্তু আমাদের এখানে কুলফি মালাই বা বরফ মালাই নামে অন্য আইসক্রিম পাওয়া যায়। কুলফি মালাই এবং আইসক্রিমের মধ্যে বেশ কিছু পার্থক্য রয়েছে। প্রতীকী ছবি।
*ইংরাজি শব্দ আইসক্রিমের প্রকৃত অর্থ হচ্ছে, ক্রিম বা বাটারফ্যাট, দুধ, চিনি দিয়ে তৈরি হিমায়িত দুগ্ধজাত খাবার। প্রতীকী ছবি।
*ইংরাজি শব্দ আইসক্রিমের প্রকৃত অর্থ হচ্ছে, ক্রিম বা বাটারফ্যাট, দুধ, চিনি দিয়ে তৈরি হিমায়িত দুগ্ধজাত খাবার। প্রতীকী ছবি।
*গোটা বিশ্বে আইসক্রিম শব্দের সঙ্গে পরিচিত সকলে। ভারতেও আইসক্রিম শব্দটিই বেশি প্রচলিত। প্রতীকী ছবি।
*গোটা বিশ্বে আইসক্রিম শব্দের সঙ্গে পরিচিত সকলে। ভারতেও আইসক্রিম শব্দটিই বেশি প্রচলিত। প্রতীকী ছবি।

Earth Time: বিরাট বিপদে পৃথিবী, আগের চেয়ে ঘুরছে জোরে! এবার থেকে কি মিনিটে ৫৯ সেকেন্ড গুনতে হবে?

সমস্যাটি যে বেশ জোরালো, তা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই! আসলে সাবেকি সূর্যঘড়ি হোক বা অত্যাধুনিক ডিজিটাল ক্লক- সব জায়গাতেই তো সময় মাপা হয় পৃথিবীর আবর্তন গতির উপরে নির্ভর করে। এবার যদি সেই আবর্তন গতিতেই পরিবর্তন দেখা দেয়, তা হলে কী করণীয়?
সমস্যাটি যে বেশ জোরালো, তা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই! আসলে সাবেকি সূর্যঘড়ি হোক বা অত্যাধুনিক ডিজিটাল ক্লক- সব জায়গাতেই তো সময় মাপা হয় পৃথিবীর আবর্তন গতির উপরে নির্ভর করে। এবার যদি সেই আবর্তন গতিতেই পরিবর্তন দেখা দেয়, তা হলে কী করণীয়?
পৃথিবীর আবর্তন গতি হল তার অক্ষপথে নিজেকেই একবার প্রদক্ষিণ করা। অর্থাৎ নিজের চার দিকে পৃথিবী একবার করে পাক খায় আর তার সময় লাগে ২৪ ঘণ্টা। এই হিসেবেই এত দিন পর্যন্ত মানুষের সভ্যতা অভ্যস্ত। সেই মতো ২৪ ঘণ্টার প্রতিটিতে ৬০ মিনিট এবং প্রতি মিনিটে ৬০ সেকেন্ড করে গণনা করা হয়েছে।
পৃথিবীর আবর্তন গতি হল তার অক্ষপথে নিজেকেই একবার প্রদক্ষিণ করা। অর্থাৎ নিজের চার দিকে পৃথিবী একবার করে পাক খায় আর তার সময় লাগে ২৪ ঘণ্টা। এই হিসেবেই এত দিন পর্যন্ত মানুষের সভ্যতা অভ্যস্ত। সেই মতো ২৪ ঘণ্টার প্রতিটিতে ৬০ মিনিট এবং প্রতি মিনিটে ৬০ সেকেন্ড করে গণনা করা হয়েছে।
কিন্তু সাম্প্রতিক খবর বলছে যে পৃথিবীর এই আবর্তন গতি বা আহ্নিক গতির বেগ না কি খুব সামান্য হলেও বেড়ে গিয়েছে! তার মানে এখন আর নিজের অক্ষপথে এক পাক ঘুরতে পৃথিবীর ২৪ ঘণ্টা সময় লাগছে না। তার চেয়ে একটু কম সময় লাগছে। পৃথিবীর সময়রক্ষরা জানিয়েছেন যে মোটামুটি ভাবে মিনিট পিছু ১ সেকেন্ড করে সময় কম লাগছে!
কিন্তু সাম্প্রতিক খবর বলছে যে পৃথিবীর এই আবর্তন গতি বা আহ্নিক গতির বেগ না কি খুব সামান্য হলেও বেড়ে গিয়েছে! তার মানে এখন আর নিজের অক্ষপথে এক পাক ঘুরতে পৃথিবীর ২৪ ঘণ্টা সময় লাগছে না। তার চেয়ে একটু কম সময় লাগছে। পৃথিবীর সময়রক্ষরা জানিয়েছেন যে মোটামুটি ভাবে মিনিট পিছু ১ সেকেন্ড করে সময় কম লাগছে!
এবার থেকে মিনিটে ৫৯ সেকেন্ড গুনতে হবে?এই জায়গায় আসার আগে লিপ সেকেন্ডের বিষয়টি একটু ব্যাখ্যা না করলেই নয়। সাধারণত আমরা দুই ভাবে সময় মেপে থাকি। সাবেকি পদ্ধতিতে যেমন ঘড়ি চলে তেমন করে এবং ফ্রিকোয়েন্সি স্ট্যান্ডার্ডের ইলেকট্রোম্যাগনেটিক স্পেকট্রামের অ্যাটম ধরে। কখনও কখনও এই দুইয়ের মধ্যে হিসেবে একটা তফাত তৈরি হয়। তখনই দেখা দেয় লিপ সেকেন্ডের বিষয়টি।
এবার থেকে মিনিটে ৫৯ সেকেন্ড গুনতে হবে?এই জায়গায় আসার আগে লিপ সেকেন্ডের বিষয়টি একটু ব্যাখ্যা না করলেই নয়। সাধারণত আমরা দুই ভাবে সময় মেপে থাকি। সাবেকি পদ্ধতিতে যেমন ঘড়ি চলে তেমন করে এবং ফ্রিকোয়েন্সি স্ট্যান্ডার্ডের ইলেকট্রোম্যাগনেটিক স্পেকট্রামের অ্যাটম ধরে। কখনও কখনও এই দুইয়ের মধ্যে হিসেবে একটা তফাত তৈরি হয়। তখনই দেখা দেয় লিপ সেকেন্ডের বিষয়টি।
এক্ষেত্রে ওই তফাৎ পূরণের জন্য ১১:৫৯:৬০ এর বদলে ১১:৫৯:৫৯ করে দেওয়া হয়। ১৯৭২ সালে ইন্টারন্যাশনাল আর্থ রোটেশন ও রেফারেন্স সিস্টেম সার্ভিসের সুপারিশে প্রথমবার এই লিপ সেকেন্ড উদযাপিত হয়েছিল। তার পর থেকে সাকুল্যে ২৬ বার বিষয়টা অনুসরণ করা হয়েছে। ২০১৫ সালের ৩০ জুন যেমন এখনও পর্যন্ত শেষবপারের মতো লিপ সেকেন্ড পালন করা হয়েছিল।
এক্ষেত্রে ওই তফাৎ পূরণের জন্য ১১:৫৯:৬০ এর বদলে ১১:৫৯:৫৯ করে দেওয়া হয়। ১৯৭২ সালে ইন্টারন্যাশনাল আর্থ রোটেশন ও রেফারেন্স সিস্টেম সার্ভিসের সুপারিশে প্রথমবার এই লিপ সেকেন্ড উদযাপিত হয়েছিল। তার পর থেকে সাকুল্যে ২৬ বার বিষয়টা অনুসরণ করা হয়েছে। ২০১৫ সালের ৩০ জুন যেমন এখনও পর্যন্ত শেষবপারের মতো লিপ সেকেন্ড পালন করা হয়েছিল।
কিন্তু এই লিপ সেকেন্ডের উদযাপন নানা ওয়েবসাইট এবং স্টক মার্কেটের ক্ষেত্রে বিপর্যয় ডেকে আনে। ওয়েবসাইটের সার্ভারগুলো আগে থেকেই কোডিং করা থাকে এবং শেয়ার মার্কেটও নির্দিষ্ট হিসেব ধরে চলে।
কিন্তু এই লিপ সেকেন্ডের উদযাপন নানা ওয়েবসাইট এবং স্টক মার্কেটের ক্ষেত্রে বিপর্যয় ডেকে আনে। ওয়েবসাইটের সার্ভারগুলো আগে থেকেই কোডিং করা থাকে এবং শেয়ার মার্কেটও নির্দিষ্ট হিসেব ধরে চলে।
ফলে এক দিকে যেমন লিপ সেকেন্ডের উদযাপন নানা ওয়েবসাইট ক্র্যাশ করে দেয় মাঝে মাঝে, তেমনই শেয়ার বাজারের সূচকের পতনও ঘটায়। কাজেই পৃথিবীর নতুন আবর্তন গতির হিসেবে এবার যদি একটা নেগেটিভ লিপ সেকেন্ড পালন করতে হয়, তা হলেও নানা দিকে সমস্যা তৈরি হবে।
ফলে এক দিকে যেমন লিপ সেকেন্ডের উদযাপন নানা ওয়েবসাইট ক্র্যাশ করে দেয় মাঝে মাঝে, তেমনই শেয়ার বাজারের সূচকের পতনও ঘটায়। কাজেই পৃথিবীর নতুন আবর্তন গতির হিসেবে এবার যদি একটা নেগেটিভ লিপ সেকেন্ড পালন করতে হয়, তা হলেও নানা দিকে সমস্যা তৈরি হবে।

India Population: চমকে ওঠা তথ্য সামনে এল! ভারতে পুরুষ নাকি মহিলা, কাদের সংখ্যা বেশি? কত তফাৎ? শুনলে চোখ কপালে উঠবে

চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ্যে এল। ভারতে পুরুষ নাকি মহিলা, কাদের সংখ্যা বেশি জানেন কি? শুনলে অবাক হয়ে যাবেন প্রথমবার ভারতে পুরুষের থেকে বেড়েছে নারীর সংখ্যা।
চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ্যে এল। ভারতে পুরুষ নাকি মহিলা, কাদের সংখ্যা বেশি জানেন কি? শুনলে অবাক হয়ে যাবেন প্রথমবার ভারতে পুরুষের থেকে বেড়েছে নারীর সংখ্যা।
এমনটাই উঠে এসেছে জাতীয় পরিবার এবং স্বাস্থ্য সমীক্ষায়। ২০২১ সালের ওই পরিসংখ্যান অনুযায়ী, প্রতি ১,০০০ জন পুরুষে ভারতে ১,২০০ জন মহিলা আছেন। সেইসঙ্গে ওই সমীক্ষায় দাবি করা হয়েছে, আর জনবিস্ফোরণের আশঙ্কা নেই ভারতে। জনসংখ্যার বয়সও কমছে না।
এমনটাই উঠে এসেছে জাতীয় পরিবার এবং স্বাস্থ্য সমীক্ষায়। ২০২১ সালের ওই পরিসংখ্যান অনুযায়ী, প্রতি ১,০০০ জন পুরুষে ভারতে ১,২০০ জন মহিলা আছেন। সেইসঙ্গে ওই সমীক্ষায় দাবি করা হয়েছে, আর জনবিস্ফোরণের আশঙ্কা নেই ভারতে। জনসংখ্যার বয়সও কমছে না।
২০২১ সালের নভেম্বর মাসে জাতীয় পরিবার এবং স্বাস্থ্য সমীক্ষার পঞ্চম পর্যায়ের তথ্য প্রকাশ করা হয়েছিল। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ১৯৯০ সালে ভারতে ১,০০০ জন পুরুষপিছু মহিলার সংখ্যা ছিল ৯২৭। ২০০৫-০৬ সালের জাতীয় পরিবার এবং স্বাস্থ্য সমীক্ষায় পুরুষ এবং মহিলার সংখ্যা সমান ছিল। অর্থাৎ প্রতি ১,০০০ জন মহিলায় পুরুষের সংখ্যা ছিল ১,০০০ জন।
২০২১ সালের নভেম্বর মাসে জাতীয় পরিবার এবং স্বাস্থ্য সমীক্ষার পঞ্চম পর্যায়ের তথ্য প্রকাশ করা হয়েছিল। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ১৯৯০ সালে ভারতে ১,০০০ জন পুরুষপিছু মহিলার সংখ্যা ছিল ৯২৭। ২০০৫-০৬ সালের জাতীয় পরিবার এবং স্বাস্থ্য সমীক্ষায় পুরুষ এবং মহিলার সংখ্যা সমান ছিল। অর্থাৎ প্রতি ১,০০০ জন মহিলায় পুরুষের সংখ্যা ছিল ১,০০০ জন।
কিন্তু ২০১৫-১৬ সালে জাতীয় পরিবার এবং স্বাস্থ্য সমীক্ষায় তা কিছুটা কমে গিয়েছিল। মহিলা এবং পুরুষের অনুপাত দাঁড়িয়েছিল ৯৯১:১০০০। এবার পুরুষদের টেক্কা দিয়েছেন মহিলারা। তার ফলে জাতীয় পরিবার এবং স্বাস্থ্য সমীক্ষা হোক বা আদমশুমারি - এই প্রথমবার কোনও পরিসংখ্যানে পুরুষদের নিরিখে নারীদের সংখ্যা বেশি হয়েছে।
কিন্তু ২০১৫-১৬ সালে জাতীয় পরিবার এবং স্বাস্থ্য সমীক্ষায় তা কিছুটা কমে গিয়েছিল। মহিলা এবং পুরুষের অনুপাত দাঁড়িয়েছিল ৯৯১:১০০০। এবার পুরুষদের টেক্কা দিয়েছেন মহিলারা। তার ফলে জাতীয় পরিবার এবং স্বাস্থ্য সমীক্ষা হোক বা আদমশুমারি – এই প্রথমবার কোনও পরিসংখ্যানে পুরুষদের নিরিখে নারীদের সংখ্যা বেশি হয়েছে।
তবে সেই তথ্য ‘স্যাম্পেল সার্ভে’-র (সমীক্ষা) ভিত্তিতে উঠে এসেছে। যে সমীক্ষা ২০১৯ সাল থেকে ২০২১ সালের মধ্যে করা হয়েছিল। দেশের ৭০৭ টি জেলার ৬৫০,০০০ জন বাড়িতে চালানো হয়েছিল সেই সমীক্ষা। দ্বিতীয় দফায় অরুণাচল প্রদেশ, চণ্ডীগড়, ছত্তিশগড়, হরিয়ানা, ঝাড়খণ্ড, মধ্যপ্রদেশ, দিল্লি, ওড়িশা, পুদুচেরি, পঞ্জাব, রাজস্থান, তামিলনাড়ু, উত্তরাখণ্ড এবং উত্তরপ্রদেশে সমীক্ষা হয়েছিল।
তবে সেই তথ্য ‘স্যাম্পেল সার্ভে’-র (সমীক্ষা) ভিত্তিতে উঠে এসেছে। যে সমীক্ষা ২০১৯ সাল থেকে ২০২১ সালের মধ্যে করা হয়েছিল। দেশের ৭০৭ টি জেলার ৬৫০,০০০ জন বাড়িতে চালানো হয়েছিল সেই সমীক্ষা। দ্বিতীয় দফায় অরুণাচল প্রদেশ, চণ্ডীগড়, ছত্তিশগড়, হরিয়ানা, ঝাড়খণ্ড, মধ্যপ্রদেশ, দিল্লি, ওড়িশা, পুদুচেরি, পঞ্জাব, রাজস্থান, তামিলনাড়ু, উত্তরাখণ্ড এবং উত্তরপ্রদেশে সমীক্ষা হয়েছিল।
তাই বৃহত্তর জনসংখ্যার ক্ষেত্রে আদৌও সেই তথ্য প্রযোজ্য কিনা, তা আদমশুমারির পরেই স্পষ্ট হবে। বিশেষজ্ঞদের মতে, সমীক্ষার ফলাফলে সেই তথ্য উঠে এলেও অনেক রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ক্ষেত্রেই সেই তথ্য মিলে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
তাই বৃহত্তর জনসংখ্যার ক্ষেত্রে আদৌও সেই তথ্য প্রযোজ্য কিনা, তা আদমশুমারির পরেই স্পষ্ট হবে। বিশেষজ্ঞদের মতে, সমীক্ষার ফলাফলে সেই তথ্য উঠে এলেও অনেক রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ক্ষেত্রেই সেই তথ্য মিলে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের অধিকর্তা এবং কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের অতিরিক্ত সচিব বিকাশ শীল জানিয়েছিলেন, ‘পুরুষ ও নারীর অনুপাত এবং জন্মের সময় পুরুষ ও নারীর অনুপাত যে ভালো হয়েছে, তাও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আদমশুমারি থেকে আসল ছবিটা স্পষ্ট হলেও এই ফলাফলের দিকে তাকিয়ে বলতে পারি যে নারীর ক্ষমতায়নের আমাদের পদক্ষেপগুলি সঠিক দিকে অগ্রসর হচ্ছে।’
জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের অধিকর্তা এবং কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের অতিরিক্ত সচিব বিকাশ শীল জানিয়েছিলেন, ‘পুরুষ ও নারীর অনুপাত এবং জন্মের সময় পুরুষ ও নারীর অনুপাত যে ভালো হয়েছে, তাও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আদমশুমারি থেকে আসল ছবিটা স্পষ্ট হলেও এই ফলাফলের দিকে তাকিয়ে বলতে পারি যে নারীর ক্ষমতায়নের আমাদের পদক্ষেপগুলি সঠিক দিকে অগ্রসর হচ্ছে।’
উল্লেখ্য, গত সাত-আট বছরে জন্মের সময় পুরুষ এবং নারীর অনুপাত দাঁড়িয়েছে ১০০০:৯২৯-তে। তা থেকেই স্পষ্ট যে এখনও ছেলেদের প্রতি প্রাধান্য আছে। সেই পরিস্থিতিতেও পুরুষদের থেকে নারীদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় (অবশ্যই সমীক্ষায়) আশাবাদী প্রশাসনিক মহল। তবে অনেকে স্মরণ করিয়ে দিচ্ছেন, নারী এবং পুরুষদের গড় আয়ুর মধ্যে ফারাক আছে।
উল্লেখ্য, গত সাত-আট বছরে জন্মের সময় পুরুষ এবং নারীর অনুপাত দাঁড়িয়েছে ১০০০:৯২৯-তে। তা থেকেই স্পষ্ট যে এখনও ছেলেদের প্রতি প্রাধান্য আছে। সেই পরিস্থিতিতেও পুরুষদের থেকে নারীদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় (অবশ্যই সমীক্ষায়) আশাবাদী প্রশাসনিক মহল। তবে অনেকে স্মরণ করিয়ে দিচ্ছেন, নারী এবং পুরুষদের গড় আয়ুর মধ্যে ফারাক আছে।
ভারতীয় সেনসাসের ওয়েবসাইট অনুযায়ী, ২০১০-১৪ সালের মধ্যে পুরুষ এবং মহিলাদের গড় আয়ু ছিল ৬৬.৪ বছর এবং ৬৯.৬ বছর। তাই ভারতের ক্ষেত্রে জন্মের সময় পুরুষ ও নারীর অনুপাত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ভারতীয় সেনসাসের ওয়েবসাইট অনুযায়ী, ২০১০-১৪ সালের মধ্যে পুরুষ এবং মহিলাদের গড় আয়ু ছিল ৬৬.৪ বছর এবং ৬৯.৬ বছর। তাই ভারতের ক্ষেত্রে জন্মের সময় পুরুষ ও নারীর অনুপাত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

Knowledge Story: বলুন তো, AM এবং PM এর ফুল ফর্ম কী? উত্তর কিন্তু খুব সোজা, দেখুন তো আপনি ঠিক উত্তরটা জানেন কি না

সময় লিখে বোঝাতে হলে আমাদের অবশ্যই ব্যবহার করতে হয়  AM এবং PM৷  ভারত তো বটেই, আমেরিকা, কানাডা এবং অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশে সময়ের ১২ ঘণ্টা বোঝাতে আমরা AM ও  PM ব্যবহার করে থাকি৷
সময় লিখে বোঝাতে হলে আমাদের অবশ্যই ব্যবহার করতে হয় AM এবং PM৷ ভারত তো বটেই, আমেরিকা, কানাডা এবং অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশে সময়ের ১২ ঘণ্টা বোঝাতে আমরা AM ও PM ব্যবহার করে থাকি৷
দুপুর ১১টা পর্যন্ত সময় বোঝাতে লেখা হয়ে থাকে AM এবং তারপর থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত PM৷ কিন্তু, কখনও ভেবেছেন কি এই AM-PM এর ফুল ফর্ম কী?
দুপুর ১১টা পর্যন্ত সময় বোঝাতে লেখা হয়ে থাকে AM এবং তারপর থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত PM৷ কিন্তু, কখনও ভেবেছেন কি এই AM-PM এর ফুল ফর্ম কী?
১২-ঘণ্টার এই সিস্টেম দিনের ২৪ ঘণ্টাকে দু’টি অংশে ভাগ করে৷ প্রথম ১২-ঘণ্টা সময়কালকে বলা হয় am. চলে মধ্যরাত থেকে দুপুর পর্যন্ত। দ্বিতীয় সময়কালকে বলা হয়, pm ৷ দুপুর থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত ১২ ঘণ্টা বোঝাতে pm ব্যবহার করা হয়।
১২-ঘণ্টার এই সিস্টেম দিনের ২৪ ঘণ্টাকে দু’টি অংশে ভাগ করে৷ প্রথম ১২-ঘণ্টা সময়কালকে বলা হয় am. চলে মধ্যরাত থেকে দুপুর পর্যন্ত। দ্বিতীয় সময়কালকে বলা হয়, pm ৷ দুপুর থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত ১২ ঘণ্টা বোঝাতে pm ব্যবহার করা হয়।
১ থেকে ১২ পর্যন্ত সংখ্যা ব্যবহার করার পরে am বা pm লিখে, ১২-ঘণ্টা সিস্টেম দিনের ২৪ ঘণ্টার সময় নির্দেশ করা হয়।
১ থেকে ১২ পর্যন্ত সংখ্যা ব্যবহার করার পরে am বা pm লিখে, ১২-ঘণ্টা সিস্টেম দিনের ২৪ ঘণ্টার সময় নির্দেশ করা হয়।
উদাহরণস্বরূপ, সকাল ৫am হলে ভোর, এবং  ৫pm হল বিকেল; ১am হলে মধ্যরাতের এক ঘণ্টা পরে, রাত ১১pm হলে মধ্যরাতের এক ঘণ্টা আগে।
উদাহরণস্বরূপ, সকাল ৫am হলে ভোর, এবং ৫pm হল বিকেল; ১am হলে মধ্যরাতের এক ঘণ্টা পরে, রাত ১১pm হলে মধ্যরাতের এক ঘণ্টা আগে।
AM এর পূর্ণ অর্থ হল Ante meridiem৷  PM এর পূর্ণ অর্থ হল Post meridiem৷
AM এর পূর্ণ অর্থ হল Ante meridiem৷ PM এর পূর্ণ অর্থ হল Post meridiem৷
Ante meridiem- এর অর্থ before noon, অর্থাৎ, দুপুরের আগের অংশকে বোঝায় এবং Post meridiem-এর অর্থ After noon, অর্থাৎ, দুপুরের পরের অংশ বোঝায়৷
Ante meridiem- এর অর্থ before noon, অর্থাৎ, দুপুরের আগের অংশকে বোঝায় এবং Post meridiem-এর অর্থ After noon, অর্থাৎ, দুপুরের পরের অংশ বোঝায়৷
 meridiem হল ল্যাটিন ভাষার একটি শব্দ৷ এর অর্থ দুপুর৷
meridiem হল ল্যাটিন ভাষার একটি শব্দ৷ এর অর্থ দুপুর৷

Indian Railways interesting facts: ১১ রকম হর্ন রয়েছে ভারতীয় রেলে, কোনটির কী অর্থ জানলে অবাক হবেন

ভারতীয় রেল বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম রেল নেটওয়ার্ক। ট্রেনের কু… ঝিক ঝিক শব্দের সঙ্গে আমরা কমবেশি সকলেই পরিচিত। কিন্তু এই হর্নেরই রকমফের রয়েছে। ভারতীয় রেলে ১১টি হর্ন রয়েছে, প্রতিটি হর্নের অর্থ আলাদা। জেনে নেওয়া যাক কোনটির অর্থ কী!

১. এক বার ছোট হর্ন: ট্রেনের এক বার ছোট হর্ন দেওয়ার অর্থ মোটরম্যান ট্রেনটিকে পরিস্কার করার জন্য রেল-ইয়ার্ডে নিয়ে যাবেন।

২. দু’বার ছোট হর্ন: দু’বার ছোট হর্ন দেওয়ার অর্থ চালক গার্ডকে ট্রেন ছাড়ার জন্য অনুমতি চাইছেন।

৩. তিন বার ছোট হর্ন: এই হর্নের ব্যবহার কম। তিন বার কম সময়ের জন্য হর্ন বাজালে বুঝতে হবে মোটরম্যান ইঞ্জিনের প্রতি নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছেন এবং গার্ডকে ব্রেক কষে ট্রেন থামাতে হবে।

আরও পড়ুন: বিয়েতে বরযাত্রীদের মিষ্টি পরিবেশন করা হয়নি, রাগে বিয়ে ভেঙে দিল বরের পরিবার

৪. চার বার ছোট হর্ন: এই ধরনের হর্নের অর্থ ট্রেনে কোনও যান্ত্রিক গোলযোগ হয়েছে, তাই ট্রেন আর যাবে না।

৫. এক বার লম্বা হর্নের পর ছোট হর্ন: এই হর্নের মাধ্যমে চালক মোটরম্যানকে ব্রেক পাইপ সিস্টেম সেট করতে বলেন।

৬. দু’বার লম্বা হর্নের পরে দু’বার ছোট হর্ন: এই হর্নের অর্থ হল চালক গার্ডকে ইঞ্জিনের নিয়ন্ত্রণ নিতে বলছে।

আরও পড়ুন: ১৭৪ বলে ৩৬ রান করে নটআউট! বিরাটের স্ট্রাইক রেট নিয়ে তরজার মধ্যেই ভাইরাল গাভাসকরের ইনিংস, গোহারা হারে ভারত

৭. এক বার টানা হর্ন: এক বার টানা হর্ন বাজালে যাত্রীদের বুঝতে হবে যে ট্রেনটি কয়েকটি স্টেশনে থামবে না।

৮. থেমে থেমে দু’বার হর্ন: এই হর্নের অর্থ লাইন পারাপার যিনি করছেন তাকে জানানো যে ট্রেনটি না থেমে সোজা বেরিয়ে যাবে।

৯. দু’বার লম্বা এবং ছোট হর্ন: এই ধরনের হর্নের অর্থ, ট্রেনটি লাইন বদলাচ্ছে।

১০. দু’বার ছোট হর্নের পরে লম্বা হর্ন: এই ধরনের হর্নের দু’টি অর্থ, হয় গার্ড ব্রেক কষেছে বা কোনও যাত্রী চেন টেনেছেন।

১১. ছ’বার ছোট হর্ন: এই হর্নটির অর্থ ট্রেনটি বিপদে আটকে গিয়েছে।

General Knowledge: বলুন তো ‘ATM’ শব্দের ফুলফর্ম কী? ৯৯% মানুষ যা ভাবছেন তা ভুল কিন্তু

সাধারণ জ্ঞান ও ধাঁধা আমাদের অনেকের কাছেই খুব প্রিয়। বর্তমানে স্মার্ট ফোনের যুগে অবসর সময়ে অনেকেই জিকে অথবা ধাঁধার সমাধান করার পিছনে সময় দিয়ে থাকেন।
সাধারণ জ্ঞান ও ধাঁধা আমাদের অনেকের কাছেই খুব প্রিয়। বর্তমানে স্মার্ট ফোনের যুগে অবসর সময়ে অনেকেই জিকে অথবা ধাঁধার সমাধান করার পিছনে সময় দিয়ে থাকেন।
এমন অভ্যাস যাদের রয়েছে তাদের পক্ষে খুব ভাল বিষয়। তার কারণ অজানা বিষয় জেনে নিজের জ্ঞানের ভাণ্ডারকে সমৃদ্ধ করা যায়। একসঙ্গে ধাঁধার সমাধান করে মগজাস্ত্রে শান দেওয়া হয়।
এমন অভ্যাস যাদের রয়েছে তাদের পক্ষে খুব ভাল বিষয়। তার কারণ অজানা বিষয় জেনে নিজের জ্ঞানের ভাণ্ডারকে সমৃদ্ধ করা যায়। একসঙ্গে ধাঁধার সমাধান করে মগজাস্ত্রে শান দেওয়া হয়।
একইসঙ্গে বর্তমানে বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় বুদ্ধির প্রশ্নও এসে থাকে। তবে আজ যে প্রশ্নটি এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে তা চেনা একটি প্রশ্ন হলেও এর উত্তর অনেকের কাছেই অজানা।
একইসঙ্গে বর্তমানে বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় বুদ্ধির প্রশ্নও এসে থাকে। তবে আজ যে প্রশ্নটি এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে তা চেনা একটি প্রশ্ন হলেও এর উত্তর অনেকের কাছেই অজানা।
এই প্রতিবেদনে তেমন একটি ট্রিকি প্রশ্ন করা হয়েছে। জানতে চাওয়া হয়েছে ATM- এর ফুল ফর্ম কী? বর্তমানে আমরা সকলেই কমবেশি ATM ব‍্যবহার করে থাকি টাকা তোলার জন‍্য। ব‍্যাঙ্কের লম্বা লাইন থেকে মুক্তি দিয়েছে ATM।
এই প্রতিবেদনে তেমন একটি ট্রিকি প্রশ্ন করা হয়েছে। জানতে চাওয়া হয়েছে ATM- এর ফুল ফর্ম কী? বর্তমানে আমরা সকলেই কমবেশি ATM ব‍্যবহার করে থাকি টাকা তোলার জন‍্য। ব‍্যাঙ্কের লম্বা লাইন থেকে মুক্তি দিয়েছে ATM।
তবে, রোজ ব‍্যবহার করলেও অনেকেই জানেন না ATM-এর পুরো কথা কী? অনেকের মনে হয় ATM- এর কোনও ফুলফর্ম নেই। আবার অনেকের মতে যেহেতু সবসময় টাকা পাওয়া যায় তাই তার পুরো কথা 'All Time Money'।
তবে, রোজ ব‍্যবহার করলেও অনেকেই জানেন না ATM-এর পুরো কথা কী? অনেকের মনে হয় ATM- এর কোনও ফুলফর্ম নেই। আবার অনেকের মতে যেহেতু সবসময় টাকা পাওয়া যায় তাই তার পুরো কথা ‘All Time Money’।
কিন্তু না একেবারেই নয়। ATM-এর পুরো কথা হল Automated teller machine। বর্তমানে, ব‍্যাঙ্কে না গিয়েও ব‍্যাঙ্কের সমস্ত কাজ এই মেশিনে করা যায়।

কিন্তু না একেবারেই নয়। ATM-এর পুরো কথা হল Automated teller machine। বর্তমানে, ব‍্যাঙ্কে না গিয়েও ব‍্যাঙ্কের সমস্ত কাজ এই মেশিনে করা যায়।