ট্রেনের যাত্রীদের জন্য অত্যন্ত বড় খবর ৷ কেননা ভারতীয় রেল প্রতিটি ক্ষেত্রেই বড় যাত্রীদের জন্য বড় বড় প্রকল্প বা সুবিধা দিয়ে থাকেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷রেলের পক্ষ থেকে অটো আপগ্রেশন স্কিম বলেই পরিচিত ৷ এই স্কিমকে অত্যন্ত সুবিধার বলেই মনে করা হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ট্রেনের কোনও সিটই যাতে খালি না থাকে সেই কারণেই এই সুবিধাজনক স্কিম শুরু হয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷বেশিরভাগ সময়েই লক্ষ্য করা যায় ট্রেনের এসি ফাস্ট ক্লাস ও সেকেন্ড ক্লাসের সিট অনেক সময়েই খালি থেকে যায় সফরের সময়ে ৷ সিট খালি থাকলে রেলের ক্ষতি হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এই ক্ষতি থেকে বাঁচতে অনেক ভেবে চিন্তে এই অটো আপগ্রেডেশন স্কিমের সূচনা হয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷আপার ক্লাসের যদি কোনও সিট ফাঁকা থেকে যায় সেক্ষেত্রে নিম্নবর্তী শ্রেণির টিকিটকে আপগ্রেড করা হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷রেলের পক্ষ থেকে টিকিট বুক করার সময় জিজ্ঞাসা করা হয় টিকিট কি অটো আপগ্রেড করা হবে? যদি হ্যাঁ অপশনে তখন ক্লিক করা হয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷সেক্ষেত্রে টিকিট অটো আপগ্রেড হয় ৷ টিকিট বুক করার সমনয়ে অটো আপগ্রেড সিলেক্ট করা না থাকলে হবেনা ৷ প্রতীকী ছবি ৷কিন্তু হ্যাঁ বা না কিছু না থাকলে সেটিকে হ্যাঁ ধরে নেওয়া হয় ৷ ধনে নেওয়া যাক ট্রেনের ফাস্ট এসিতে ৬টি সিট খালি ৷ প্রতীকী ছবি ৷আর সেকেন্ড এসিতে ৩টি সিট খালি থাকে ৷ সেই ক্ষেত্রে সেকেন্ড এসির বেশ কিছু টিকিট ফাস্ট এসিতে স্থানান্তরিত করা হয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷একই ভাবে সেকেন্ড এসিতে থার্ড এসির প্যাসেঞ্জারের টিকিট আপগ্রেড করা হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এরপরে থার্ড এসিতে কিছু সিট খালি থাকলে থার্ড এসির ওয়েটিং লিস্টের প্যাসেঞ্জারেরা জায়গা পেয়ে থাকেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
