তবে এই ম্যাগনেটিক ফিল্ড পরিবর্তিত হয়৷ বিজ্ঞানীরা বলছেন, সাধারণত ধীরে ধীরে ২ লক্ষ থেকে ৩ লক্ষ বছর ধরে ধীরে ধীরে পৃথিবীর ম্যাগনেটিক ফিল্ড পরিবর্তিত হয়৷ পৃথিবীর জন্ম থেকে শুরু করে এখনও পর্যন্ত বার দু’য়েক এই ঘটনা ঘটেছে৷ তবে এই সময়টায় সূর্যের বিকিরণের অতিরিক্ত প্রভাব পৃথিবীতে পড়ে, পৃথিবীর কর্মকাণ্ডের উপর পড়ে৷

Knowledge Story: হঠাৎ ঘুরতে থাকা পৃথিবী যদি থেমে যায়, কী হবে আন্দাজ আছে? বিজ্ঞানীরা বলছেন অদ্ভুত কথা

পৃথিবী তার নিজের কক্ষপথে অবিরাম ঘুরে চলেছে৷ সেই ঘোরার কারণে পৃথিবীতে দিন রাতের ফারাক আছে৷ আছে সময়ের নানা দিক, আছে ঋতু পরিবর্তন৷ কিন্তু এই পৃথিবীর গতির ফল আমরা যেমন আপাত ভাবে বুঝতে পারি, তেমনই, যদি পৃথিবী ঘোরা থামিয়ে দেয়, তা হলেও কি আমরা বুঝতে পারব সব?
পৃথিবী তার নিজের কক্ষপথে অবিরাম ঘুরে চলেছে৷ সেই ঘোরার কারণে পৃথিবীতে দিন রাতের ফারাক আছে৷ আছে সময়ের নানা দিক, আছে ঋতু পরিবর্তন৷ কিন্তু এই পৃথিবীর গতির ফল আমরা যেমন আপাত ভাবে বুঝতে পারি, তেমনই, যদি পৃথিবী ঘোরা থামিয়ে দেয়, তা হলেও কি আমরা বুঝতে পারব সব?
পৃথিবীতে ঘুরছে, প্রতিদিন চলতে চলতে আমরা তা আলাদা করে বুঝতে পারি না, কারণ আমরাও সেই গতির অংশ৷ কত শত মাইল প্রতি ঘণ্টায় ঘুরে চলেছে পৃথিবী, অথচ আমরা তেমন কিছুই বুঝতে পারছি না৷ এ ছাড়া নিজের গতির পাশাপাশি, সূর্যকে কেন্দ্র করেও পৃথিবী ঘুরছে৷
পৃথিবীতে ঘুরছে, প্রতিদিন চলতে চলতে আমরা তা আলাদা করে বুঝতে পারি না, কারণ আমরাও সেই গতির অংশ৷ কত শত মাইল প্রতি ঘণ্টায় ঘুরে চলেছে পৃথিবী, অথচ আমরা তেমন কিছুই বুঝতে পারছি না৷ এ ছাড়া নিজের গতির পাশাপাশি, সূর্যকে কেন্দ্র করেও পৃথিবী ঘুরছে৷
নিউটনের প্রথম গতিসূত্রের কথা এক্ষেত্রে খাটে৷ পৃথিবী ঠিক কত জোরে ঘোরে? সে আন্দাজেরও বাইরে৷ প্রতিঘণ্টায় এটি ১০৩৬ মাইল অর্থাৎ ১,৬৬৭ কিলোমিটার জোরে ঘুরছে৷ শব্দের গতির থেকেও জোরে৷
নিউটনের প্রথম গতিসূত্রের কথা এক্ষেত্রে খাটে৷ পৃথিবী ঠিক কত জোরে ঘোরে? সে আন্দাজেরও বাইরে৷ প্রতিঘণ্টায় এটি ১০৩৬ মাইল অর্থাৎ ১,৬৬৭ কিলোমিটার জোরে ঘুরছে৷ শব্দের গতির থেকেও জোরে৷
কিন্তু সেই পৃথিবী যদি ঘোরা বন্ধ করে দেয়, তা হলে কী হবে? কী হতে পারে? প্রথমত দিন রাতের চক্র ঘেঁটে যাবে৷ পৃথিবীর একটি অর্ধে ছ’মাস রাত থাকবে, আরও একটি অর্ধে থাকবে ছ’মাস দিন৷ সেটিই বদলে বদলে যাবে৷ তবে প্রতিটি অংশে ঋতূপরিবর্তন আগের মতোই হবে৷
কিন্তু সেই পৃথিবী যদি ঘোরা বন্ধ করে দেয়, তা হলে কী হবে? কী হতে পারে? প্রথমত দিন রাতের চক্র ঘেঁটে যাবে৷ পৃথিবীর একটি অর্ধে ছ’মাস রাত থাকবে, আরও একটি অর্ধে থাকবে ছ’মাস দিন৷ সেটিই বদলে বদলে যাবে৷ তবে প্রতিটি অংশে ঋতূপরিবর্তন আগের মতোই হবে৷
যে খানে দিন থাকবে, সেখানে থাকবে তীব্র গরম, আর যেদিকে থাকবে রাত, সেখানে থাকবে তীব্র ঠাণ্ডা৷ তবে সাগরের জলের সরবরাহ ব্যহত হবে৷ গতির জন্যই মেরু থেকে জল গলে আসে সাগরে৷ সেটি আর হবে না
যে খানে দিন থাকবে, সেখানে থাকবে তীব্র গরম, আর যেদিকে থাকবে রাত, সেখানে থাকবে তীব্র ঠাণ্ডা৷ তবে সাগরের জলের সরবরাহ ব্যহত হবে৷ গতির জন্যই মেরু থেকে জল গলে আসে সাগরে৷ সেটি আর হবে না
মানুষের জীবনও পাল্টে যাবে অনেকটা৷ তখন এক অর্ধের মানুষকে ছ’মাস আঁধারে কাটাতে হবে৷ তাতে সব কাজের ধরণ পাল্টে যাবে, পাল্টে যাবে গাছগাছালির প্রকৃতি৷ উল্টোদিকে, একদিকের মানুষ রোদের তাপে তেতেপুড়ে উঠবে৷
মানুষের জীবনও পাল্টে যাবে অনেকটা৷ তখন এক অর্ধের মানুষকে ছ’মাস আঁধারে কাটাতে হবে৷ তাতে সব কাজের ধরণ পাল্টে যাবে, পাল্টে যাবে গাছগাছালির প্রকৃতি৷ উল্টোদিকে, একদিকের মানুষ রোদের তাপে তেতেপুড়ে উঠবে৷
আর পৃথিবীর নিজস্ব ঘোরার গতি পৃথিবীতে ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করতে বিশেষ ভাবে সাহায্য করে৷ সেই ঘোরার গতি যদি কমে আসে, তা হলে ম্যাগনেটিক ফিল্ডও তৈরি হবে না, এর ফলে পৃথিবীর অনেককিছুর বদল ঘটবে৷
আর পৃথিবীর নিজস্ব ঘোরার গতি পৃথিবীতে ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করতে বিশেষ ভাবে সাহায্য করে৷ সেই ঘোরার গতি যদি কমে আসে, তা হলে ম্যাগনেটিক ফিল্ডও তৈরি হবে না, এর ফলে পৃথিবীর অনেককিছুর বদল ঘটবে৷