Summer Tips: প্রখর রোদে হিটস্ট্রোকের ভয়! মাত্র এই ক’টি জিনিস কাছে থাকলেই নিস্তার! রইল তালিকা

আসানসোল, পশ্চিম বর্ধমান : শিল্পাঞ্চল আসানসোল অথবা দুর্গাপুর। সব জায়গাতে তীব্র গরম। ৪০ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে জেলার তাপমাত্রার পারদ। পানাগড়ের তাপমাত্রা চলতি সপ্তাহে ৪৪ ডিগ্রিতে পৌঁছতে পারে বলে আবহাওয়াবিদদের আশঙ্কা। বাতাসে যেন আগুনের হলকা ছুটছে। খুব প্রয়োজন ছাড়া রাস্তায় কাউকে দেখা যাচ্ছে না। একটু বেলা বাড়লেই কার্যত ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে রাস্তাঘাট।
আসানসোল, পশ্চিম বর্ধমান : শিল্পাঞ্চল আসানসোল অথবা দুর্গাপুর। সব জায়গাতে তীব্র গরম। ৪০ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে জেলার তাপমাত্রার পারদ। পানাগড়ের তাপমাত্রা চলতি সপ্তাহে ৪৪ ডিগ্রিতে পৌঁছতে পারে বলে আবহাওয়াবিদদের আশঙ্কা। বাতাসে যেন আগুনের হলকা ছুটছে। খুব প্রয়োজন ছাড়া রাস্তায় কাউকে দেখা যাচ্ছে না। একটু বেলা বাড়লেই কার্যত ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে রাস্তাঘাট।
আর যাঁরা রাস্তায় কাজের প্রয়োজনে বেরচ্ছেন, তাঁদের সুযোগ পেলেই ঠান্ডা পানীয় চুমুক দিতে দেখা যাচ্ছে। কেউ হাতে তুলে নিচ্ছেন আইসক্রিম। অন্য দিকে, এমন অবস্থায় রাস্তায় বেরিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন অনেকেই। সেক্ষেত্রে চিকিৎসকরা বলছেন, এই সময় একটু সাবধান না হলে হিটস্ট্রোকের সম্ভাবনা বেড়ে যাবে।
আর যাঁরা রাস্তায় কাজের প্রয়োজনে বেরচ্ছেন, তাঁদের সুযোগ পেলেই ঠান্ডা পানীয় চুমুক দিতে দেখা যাচ্ছে। কেউ হাতে তুলে নিচ্ছেন আইসক্রিম। অন্য দিকে, এমন অবস্থায় রাস্তায় বেরিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন অনেকেই। সেক্ষেত্রে চিকিৎসকরা বলছেন, এই সময় একটু সাবধান না হলে হিটস্ট্রোকের সম্ভাবনা বেড়ে যাবে।
আবার কাজের প্রয়োজনে মানুষকে গরম উপেক্ষা করেও রাস্তায় নামতে হবে। তাই এক্ষেত্রে প্রয়োজন কিছু সাবধানতা অবলম্বন করার। কিন্তু কি কি সাবধানতা অবলম্বন করলে মানুষ সুস্থ থাকতে পারবেন? জানিয়েছেন আসানসোল জেলা হাসপাতালের সুপার।
আবার কাজের প্রয়োজনে মানুষকে গরম উপেক্ষা করেও রাস্তায় নামতে হবে। তাই এক্ষেত্রে প্রয়োজন কিছু সাবধানতা অবলম্বন করার। কিন্তু কি কি সাবধানতা অবলম্বন করলে মানুষ সুস্থ থাকতে পারবেন? জানিয়েছেন আসানসোল জেলা হাসপাতালের সুপার।
এমন অবস্থায় মানুষকে সুস্থ থাকার উপায় বলে দিয়েছেন আসানসোল জেলা হাসপাতালের সুপার নিখিল চন্দ্র দাস। তিনি বলেছেন, এই সময় অযথা বাইরে বেরোনো যাবে না। যাঁরা কাজের প্রয়োজনে বাইরে বেরবেন, তাঁদের সুতির ঢিলেঢালা জামাকাপড় পরতে হবে। সঙ্গে অবশ্যই জল এবং ছাতা রাখতে হবে। শরীর অসুস্থ বোধ করলে সঙ্গে সঙ্গে যেতে হবে চিকিৎসকের কাছে।
এমন অবস্থায় মানুষকে সুস্থ থাকার উপায় বলে দিয়েছেন আসানসোল জেলা হাসপাতালের সুপার নিখিল চন্দ্র দাস। তিনি বলেছেন, এই সময় অযথা বাইরে বেরোনো যাবে না। যাঁরা কাজের প্রয়োজনে বাইরে বেরবেন, তাঁদের সুতির ঢিলেঢালা জামাকাপড় পরতে হবে। সঙ্গে অবশ্যই জল এবং ছাতা রাখতে হবে। শরীর অসুস্থ বোধ করলে সঙ্গে সঙ্গে যেতে হবে চিকিৎসকের কাছে।
অভিজ্ঞ এই চিকিৎসক পরামর্শ দিয়েছেন, এই সময় বাইরের খাবার যতটা এড়িয়ে যাওয়া যায় ততটাই ভাল। কাটা ফল, মশলাদার খাবার থেকে এখন দূরে থাকতে হবে। তিনি আরও জানিয়েছেন, বারবার গরম থেকে এসেই ঠান্ডা পানীয়ে চুমুক দিলে শরীর অসুস্থ হতে পারে।
অভিজ্ঞ এই চিকিৎসক পরামর্শ দিয়েছেন, এই সময় বাইরের খাবার যতটা এড়িয়ে যাওয়া যায় ততটাই ভাল। কাটা ফল, মশলাদার খাবার থেকে এখন দূরে থাকতে হবে। তিনি আরও জানিয়েছেন, বারবার গরম থেকে এসেই ঠান্ডা পানীয়ে চুমুক দিলে শরীর অসুস্থ হতে পারে।
অন্য দিকে তিনি জানিয়েছেন, এই তীব্র গরমের মোকাবিলা করতে আসানসোল জেলা হাসপাতাল প্রস্তুত রয়েছে। রোগীরা এলে যাতে তাদের দ্রুত চিকিৎসা দেওয়া যায়, সেদিকে চিকিৎসকদের বিশেষ নজর রয়েছে। নজর রয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের।
অন্য দিকে তিনি জানিয়েছেন, এই তীব্র গরমের মোকাবিলা করতে আসানসোল জেলা হাসপাতাল প্রস্তুত রয়েছে। রোগীরা এলে যাতে তাদের দ্রুত চিকিৎসা দেওয়া যায়, সেদিকে চিকিৎসকদের বিশেষ নজর রয়েছে। নজর রয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের।
গরমের পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হাসপাতালে যথেষ্ট পরিমাণে ওআরএস, স্যালাইন ইত্যাদি রাখা হয়েছে। রোগীদের তিনি পরামর্শ দিয়েছেন, রাস্তায় গরমে অসুস্থ বোধ করলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার। অন্য দিকে তিনি বলছেন, মানুষ যাতে সুস্থ থাকেন, সেদিকে মানুষকেই নজর দিতে হবে।
গরমের পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হাসপাতালে যথেষ্ট পরিমাণে ওআরএস, স্যালাইন ইত্যাদি রাখা হয়েছে। রোগীদের তিনি পরামর্শ দিয়েছেন, রাস্তায় গরমে অসুস্থ বোধ করলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার। অন্য দিকে তিনি বলছেন, মানুষ যাতে সুস্থ থাকেন, সেদিকে মানুষকেই নজর দিতে হবে।