High Blood Sugar Control: অতিরিক্ত গরমে বেড়ে যায় সুগার…কী কী ঘটতে পারে শরীরে! কেমন ভাবেই বা সামলাবেন? জানালেন চিকিৎসক

 ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশনের সমস্যা আজকাল ঘরে ঘরে৷ ডায়বেটিস থাকলে আমাদের অনেক বিষয়ের উপরেই বিশেষ মনোযোগ দিতে হয়৷ কারণ, কে না জানে ডায়াবেটিস হল ‘সাইলেন্ট কিলার’৷ ডায়াবেটিস ধীরে ধীরে আমাদের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলি খারাপ করে দিতে শুরু করে৷ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় চোখ, কিডনি৷ দেখা দেয় লিভারের সমস্যাও৷
ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশনের সমস্যা আজকাল ঘরে ঘরে৷ ডায়বেটিস থাকলে আমাদের অনেক বিষয়ের উপরেই বিশেষ মনোযোগ দিতে হয়৷ কারণ, কে না জানে ডায়াবেটিস হল ‘সাইলেন্ট কিলার’৷ ডায়াবেটিস ধীরে ধীরে আমাদের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলি খারাপ করে দিতে শুরু করে৷ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় চোখ, কিডনি৷ দেখা দেয় লিভারের সমস্যাও৷
একে ভয়ঙ্কর গরম! কলকাতার তাপমাত্রা ইতিমধ্যেই ছুঁয়ে ফেলেছে ৪০ ডিগ্রি৷ রাজ্যের একাধিক জেলায় তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি৷ এই সময় নিজেদের সুস্থ রাখা অত্যন্ত জরুরি৷ মনে রাখতে হবে, অতিরিক্ত গরমে আমাদের শরীর অন্যরকম ভাবে কাজ করতে শুরু করে৷ একাধিক সমস্যা দেখা দিতে পারে এই সময়৷
একে ভয়ঙ্কর গরম! কলকাতার তাপমাত্রা ইতিমধ্যেই ছুঁয়ে ফেলেছে ৪০ ডিগ্রি৷ রাজ্যের একাধিক জেলায় তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি৷ এই সময় নিজেদের সুস্থ রাখা অত্যন্ত জরুরি৷ মনে রাখতে হবে, অতিরিক্ত গরমে আমাদের শরীর অন্যরকম ভাবে কাজ করতে শুরু করে৷ একাধিক সমস্যা দেখা দিতে পারে এই সময়৷
যেমন অনেকেই জানেন না, যে সমস্ত রোগীদের ডায়াবেটিসের সমস্যা রয়েছে, তাঁদের এই সময় সমস্যা আরও বেড়ে যেতে পারে৷ সুগারের রোগীরা এই সময় প্রবল ডিহাইড্রেশনের শিকার হতে পারেন৷
যেমন অনেকেই জানেন না, যে সমস্ত রোগীদের ডায়াবেটিসের সমস্যা রয়েছে, তাঁদের এই সময় সমস্যা আরও বেড়ে যেতে পারে৷ সুগারের রোগীরা এই সময় প্রবল ডিহাইড্রেশনের শিকার হতে পারেন৷
একে সুগারের রোগীদের ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়ার সমস্যা থাকে, অন্যদিকে, সুগারের রোগীদের সাধারণ সুস্থ মানুষের তুলনায় গরমও বেশি লাগে৷ এঁদের শরীর ঠান্ডা হতে বেশি সময় নেয়৷
একে সুগারের রোগীদের ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়ার সমস্যা থাকে, অন্যদিকে, সুগারের রোগীদের সাধারণ সুস্থ মানুষের তুলনায় গরমও বেশি লাগে৷ এঁদের শরীর ঠান্ডা হতে বেশি সময় নেয়৷
হিটওয়েভ, তাপপ্রবাহ হলে বা অতিরিক্ত গরমের সময়ে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ডিহাইড্রেশনের সমস্যা দেখা দিতে পারে৷ এছাড়া, অন্যদিকেও শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়৷ ড. মোহন ডায়াবেটিক স্পেশালিসিটিস সেন্টারের ডায়াবেটোলজিস্ট ড. ভামা পনমানি জানাচ্ছেন, ডায়াবেটিসের রোগীদের হিটস্ট্রোকের বিষয়ে অতিরিক্ত নজর রাখা উচিত, অতিরিক্ত গরমে রক্তে সুগারের মাত্রাও বেড়ে যায়৷  সমস্যা এড়াতে বিশেষ কিছু টিপস মেনে চলা উচিত৷
হিটওয়েভ, তাপপ্রবাহ হলে বা অতিরিক্ত গরমের সময়ে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ডিহাইড্রেশনের সমস্যা দেখা দিতে পারে৷ এছাড়া, অন্যদিকেও শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়৷ ড. মোহন ডায়াবেটিক স্পেশালিসিটিস সেন্টারের ডায়াবেটোলজিস্ট ড. ভামা পনমানি জানাচ্ছেন, ডায়াবেটিসের রোগীদের হিটস্ট্রোকের বিষয়ে অতিরিক্ত নজর রাখা উচিত, অতিরিক্ত গরমে রক্তে সুগারের মাত্রাও বেড়ে যায়৷ সমস্যা এড়াতে বিশেষ কিছু টিপস মেনে চলা উচিত৷
তাপপ্রবাহের সময়ে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ডায়াবেটিস রোগীদের কিছু বিষয় নজরে রাখুন৷ 1. হাইড্রেশনের মাত্রা নিরীক্ষণ করুন: প্রস্রাবের রঙ পরীক্ষা করে আপনার হাইড্রেশন অবস্থার উপরে নজর রাখুন (ফ্যাকাশে হলুদ পর্যাপ্ত হাইড্রেশন নির্দেশ করে, গাঢ় হলুদ ডিহাইড্রেশনের) এবং তৃষ্ণার মাত্রা পর্যবেক্ষণ করুন। তাপপ্রবাহের সময় স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি তরল পান করুন।
তাপপ্রবাহের সময়ে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ডায়াবেটিস রোগীদের কিছু বিষয় নজরে রাখুন৷ 1. হাইড্রেশনের মাত্রা নিরীক্ষণ করুন: প্রস্রাবের রঙ পরীক্ষা করে আপনার হাইড্রেশন অবস্থার উপরে নজর রাখুন (ফ্যাকাশে হলুদ পর্যাপ্ত হাইড্রেশন নির্দেশ করে, গাঢ় হলুদ ডিহাইড্রেশনের) এবং তৃষ্ণার মাত্রা পর্যবেক্ষণ করুন। তাপপ্রবাহের সময় স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি তরল পান করুন।
 প্রচুর জল খান: গরম আবহাওয়ায় জলই একমাত্র পারে আপনাকে বাঁচাতে। প্রতিদিন কমপক্ষে ৮-১০ গ্লাস জল পান করার লক্ষ্য রাখুন এবং যদি তাপমাত্রা বাড়ে বা শারীরিক কাজকর্মের মাত্রা বাড়ে, বেশি ঘামতে থাকেন, তবে জল খাওয়ার পরিমাণ বাড়ান।
প্রচুর জল খান: গরম আবহাওয়ায় জলই একমাত্র পারে আপনাকে বাঁচাতে। প্রতিদিন কমপক্ষে ৮-১০ গ্লাস জল পান করার লক্ষ্য রাখুন এবং যদি তাপমাত্রা বাড়ে বা শারীরিক কাজকর্মের মাত্রা বাড়ে, বেশি ঘামতে থাকেন, তবে জল খাওয়ার পরিমাণ বাড়ান।
ডিহাইড্রেটেড পানীয় এড়িয়ে চলুন: কফি, চা এবং এনার্জি ড্রিংকস, সেইসাথে অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় থেকে দূরে থাকুন। এগুলি ডিহাইড্রেশন বাড়ায় এবং রক্তে শর্করার মাত্রাকেও প্রভাবিত করে।
ডিহাইড্রেটেড পানীয় এড়িয়ে চলুন: কফি, চা এবং এনার্জি ড্রিংকস, সেইসাথে অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় থেকে দূরে থাকুন। এগুলি ডিহাইড্রেশন বাড়ায় এবং রক্তে শর্করার মাত্রাকেও প্রভাবিত করে।
হাইড্রেটিং খাবার খান: আপনার খাদ্যতালিকায় জল-সমৃদ্ধ ফল ও শাকসবজি অন্তর্ভুক্ত করুন, যেমন শসা, তরমুজ, কমলালেবু এবং টম্যাটো। এই খাবারগুলি কেবল হাইড্রেশনই নয়, প্রয়োজনীয় পুষ্টিও সরবরাহ করে।
হাইড্রেটিং খাবার খান: আপনার খাদ্যতালিকায় জল-সমৃদ্ধ ফল ও শাকসবজি অন্তর্ভুক্ত করুন, যেমন শসা, তরমুজ, কমলালেবু এবং টম্যাটো। এই খাবারগুলি কেবল হাইড্রেশনই নয়, প্রয়োজনীয় পুষ্টিও সরবরাহ করে।
 ঠাণ্ডা থাকুন : দিনের উষ্ণতম অংশগুলিতে শীতল পরিবেশ সন্ধান করুন। হালকা ওজনের, ঢিলেঢালা পোশাক পরুন। রোদে পোড়া প্রতিরোধ করতে সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন।
ঠাণ্ডা থাকুন : দিনের উষ্ণতম অংশগুলিতে শীতল পরিবেশ সন্ধান করুন। হালকা ওজনের, ঢিলেঢালা পোশাক পরুন। রোদে পোড়া প্রতিরোধ করতে সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন।
রক্তে শর্করার মাত্রা নিরীক্ষণ করুন: তাপ রক্তে শর্করার মাত্রাকে প্রভাবিত করতে পারে। আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়মিত পরীক্ষা করুন এবং আপনার ডাক্তারের নির্দেশ অনুযায়ী আপনার ওষুধ বা ইনসুলিনের ডোজ পরিবর্তন করুন।
রক্তে শর্করার মাত্রা নিরীক্ষণ করুন: তাপ রক্তে শর্করার মাত্রাকে প্রভাবিত করতে পারে। আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়মিত পরীক্ষা করুন এবং আপনার ডাক্তারের নির্দেশ অনুযায়ী আপনার ওষুধ বা ইনসুলিনের ডোজ পরিবর্তন করুন।