Tag Archives: High Blood Sugar Control

Insulin for Diabetes Control: সুগারের রোগীদের কোন পর্যায়ে নিতে হয় ইনসুলিন? ওষুধ খেয়েও কি এড়ানো যায় না! জানালেন চিকিৎসক

হাই ব্লাড সুগার বা ডায়াবেটিস এখন প্রায় প্রতি ঘরের সমস্যা৷ এটা এমন একটা রোগ যা অন্য হাজার একটা অসুখকে শরীরে টেনে আনে৷ ঠিক মতো সুগার কন্ট্রোল না করলে ভবিষ্যতে কিডনি ফেলিওর-সহ, হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার মতো ঘটনা ঘটতে পারে৷ সেই কারণে, সুগার ধরা পড়ার পর থেকেই কোনও রকম গাফিলতি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ মতো নিয়মিত ওষুধ খেয়ে ও খাবার-দাবার নিয়ন্ত্রণ করে সুগার কন্ট্রোলে রাখা উচিত৷
হাই ব্লাড সুগার বা ডায়াবেটিস এখন প্রায় প্রতি ঘরের সমস্যা৷ এটা এমন একটা রোগ যা অন্য হাজার একটা অসুখকে শরীরে টেনে আনে৷ ঠিক মতো সুগার কন্ট্রোল না করলে ভবিষ্যতে কিডনি ফেলিওর-সহ, হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার মতো ঘটনা ঘটতে পারে৷ সেই কারণে, সুগার ধরা পড়ার পর থেকেই কোনও রকম গাফিলতি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ মতো নিয়মিত ওষুধ খেয়ে ও খাবার-দাবার নিয়ন্ত্রণ করে সুগার কন্ট্রোলে রাখা উচিত৷
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও ব্যায়াম ছাড়াও কিছু ওষুধ খেতে হয়। এই ওষুধগুলি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। তবে কিছু ডায়াবেটিক রোগী সুগার নিয়ন্ত্রণে ইনসুলিনের ডোজ নেন। অনেকেই এটা মনে করেন যে শুধুমাত্র টাইপ 1 ডায়াবেটিস রোগীদেরই ইনসুলিন প্রয়োজন হয়, টাইপ 2 ডায়াবেটিস রোগীদের ইনসুলিনের প্রয়োজন হয় না। তবে এই তথ্য সঠিক নয়।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও ব্যায়াম ছাড়াও কিছু ওষুধ খেতে হয়। এই ওষুধগুলি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। তবে কিছু ডায়াবেটিক রোগী সুগার নিয়ন্ত্রণে ইনসুলিনের ডোজ নেন। অনেকেই এটা মনে করেন যে শুধুমাত্র টাইপ 1 ডায়াবেটিস রোগীদেরই ইনসুলিন প্রয়োজন হয়, টাইপ 2 ডায়াবেটিস রোগীদের ইনসুলিনের প্রয়োজন হয় না। তবে এই তথ্য সঠিক নয়।
নয়াদিল্লির স্যর গঙ্গারাম হাসপাতালের প্রিভেনটিভ হেলথ ডিপার্টমেন্টের ডিরেক্টর ডাঃ সোনিয়া রাওয়াত নিউজ 18 কে জানান, দুই ধরনের ডায়াবেটিস আছে। টাইপ 1 ডায়াবেটিস এবং টাইপ 2 ডায়াবেটিস। যে সমস্ত মানুষ টাইপ 1 ডায়াবেটিসে আক্রান্ত, তাদের শরীরে ইনসুলিন তৈরি হওয়াই বন্ধ হয়ে যায় বা খুব কম পরিমাণে ইনসুলিন তৈরি হয়। সেই কারণে এই ধরনের রোগীদের ক্ষেত্রে রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য প্রতিদিন ইনসুলিন নিতে হয়।
নয়াদিল্লির স্যর গঙ্গারাম হাসপাতালের প্রিভেনটিভ হেলথ ডিপার্টমেন্টের ডিরেক্টর ডাঃ সোনিয়া রাওয়াত নিউজ 18 কে জানান, দুই ধরনের ডায়াবেটিস আছে। টাইপ 1 ডায়াবেটিস এবং টাইপ 2 ডায়াবেটিস। যে সমস্ত মানুষ টাইপ 1 ডায়াবেটিসে আক্রান্ত, তাদের শরীরে ইনসুলিন তৈরি হওয়াই বন্ধ হয়ে যায় বা খুব কম পরিমাণে ইনসুলিন তৈরি হয়। সেই কারণে এই ধরনের রোগীদের ক্ষেত্রে রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য প্রতিদিন ইনসুলিন নিতে হয়।
কিন্তু, টাইপ 2 ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের শরীরে ইনসুলিন তৈরি হয়, তবে তা সঠিকভাবে কাজ করতে পারে না। তাই যখন কোনও ব্যক্তির প্রথম টাইপ ২ ডায়াবেটিস ধরা পড়ে, তখন তাঁকে সাধারণত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রক ওরাল ট্যাবলেট দেওয়া হয়। তবে এ ধরনের রোগীদেরও অনেক ক্ষেত্রে ইনসুলিনের প্রয়োজন হতে পারে। কিন্তু, কখন?
কিন্তু, টাইপ 2 ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের শরীরে ইনসুলিন তৈরি হয়, তবে তা সঠিকভাবে কাজ করতে পারে না। তাই যখন কোনও ব্যক্তির প্রথম টাইপ ২ ডায়াবেটিস ধরা পড়ে, তখন তাঁকে সাধারণত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রক ওরাল ট্যাবলেট দেওয়া হয়। তবে এ ধরনের রোগীদেরও অনেক ক্ষেত্রে ইনসুলিনের প্রয়োজন হতে পারে। কিন্তু, কখন?
ডাঃ রাওয়াত বলেন যে টাইপ 2 ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণের জন্য ওষুধ দেওয়া হয়, কিন্তু অনেক রোগীর জন্য এই ওষুধগুলি অকার্যকর হতে শুরু করে এবং তাদের রক্তে শর্করার মাত্রা অনিয়ন্ত্রিত হতে শুরু করে। এই ধরনের পরিস্থিতিতে, টাইপ 2 ডায়াবেটিস রোগীদেরও ইনসুলিন দেওয়ার প্রয়োজন হয়।
ডাঃ রাওয়াত বলেন যে টাইপ 2 ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণের জন্য ওষুধ দেওয়া হয়, কিন্তু অনেক রোগীর জন্য এই ওষুধগুলি অকার্যকর হতে শুরু করে এবং তাদের রক্তে শর্করার মাত্রা অনিয়ন্ত্রিত হতে শুরু করে। এই ধরনের পরিস্থিতিতে, টাইপ 2 ডায়াবেটিস রোগীদেরও ইনসুলিন দেওয়ার প্রয়োজন হয়।
যখন কোনও ব্যক্তির ব্লাড সুগার ৩০০-৩৫০ mg/dL হয়ে যায়৷ A1C 7%- এর বেশি হয়ে যায়, তখন ২-৩ মাস ওষুধ খেয়ে দেখার পরেও যদি সুগার নিয়ন্ত্রণে না আসে এবং A1C 7%- এর নীচে না নামে, তাহলে অনেক সময় চিকিৎসকেরা সেই রোগীকে ইনসুলিন নেওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন৷
যখন কোনও ব্যক্তির ব্লাড সুগার ৩০০-৩৫০ mg/dL হয়ে যায়৷ A1C 7%- এর বেশি হয়ে যায়, তখন ২-৩ মাস ওষুধ খেয়ে দেখার পরেও যদি সুগার নিয়ন্ত্রণে না আসে এবং A1C 7%- এর নীচে না নামে, তাহলে অনেক সময় চিকিৎসকেরা সেই রোগীকে ইনসুলিন নেওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন৷
এছাড়াও, ওষুধের বদলে ইনসুলিন প্রেসক্রাইব করার পিছনে রোগীদের আরও অন্যান্য কোমর্বিডিটিও খেয়াল রাখা হয়৷ যে সমস্ত রোগীর ঘন ঘন সুগার ফল করার বা হাইপোগ্লাইসেমিয়ার প্রবণতা থাকে, তাদের ক্ষেত্রেও ইনসুলিম থেরাপির পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকেরা৷ হাইপোগ্লাইসেমিয়া, হার্ট, কিডনি, লিভারের মতো গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে৷
এছাড়াও, ওষুধের বদলে ইনসুলিন প্রেসক্রাইব করার পিছনে রোগীদের আরও অন্যান্য কোমর্বিডিটিও খেয়াল রাখা হয়৷ যে সমস্ত রোগীর ঘন ঘন সুগার ফল করার বা হাইপোগ্লাইসেমিয়ার প্রবণতা থাকে, তাদের ক্ষেত্রেও ইনসুলিম থেরাপির পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকেরা৷ হাইপোগ্লাইসেমিয়া, হার্ট, কিডনি, লিভারের মতো গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে৷
অনেক রোগীর ক্ষেত্রে প্রথম থেকই ইনসুলিন থেরাপি চালু করে দেওয়া লাভদায়ক প্রমাণিত হতে পারে৷ তবে কোন রোগীকে ওষুধ দেবেন এবং কখন কোন রোগীকে ইনসুলিন দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা শুরু হচ্ছে, তার পুরোটাই তাঁর চিকিৎসক সব দিক বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন৷ প্রতিটি রোগীর ক্ষেত্রে এই প্যারামিটারগুলি এক রকম ভাবে বিবেচ্য হয় না৷
অনেক রোগীর ক্ষেত্রে প্রথম থেকই ইনসুলিন থেরাপি চালু করে দেওয়া লাভদায়ক প্রমাণিত হতে পারে৷ তবে কোন রোগীকে ওষুধ দেবেন এবং কখন কোন রোগীকে ইনসুলিন দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা শুরু হচ্ছে, তার পুরোটাই তাঁর চিকিৎসক সব দিক বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন৷ প্রতিটি রোগীর ক্ষেত্রে এই প্যারামিটারগুলি এক রকম ভাবে বিবেচ্য হয় না৷
তাই সুগার থাকলে, নিয়মিত ওষুধ থান, প্রতি মাসে ফাস্টিং, পিপি এবং প্রতি তিন মাস অন্তর HbA1c পরীক্ষা করান৷ রিপোর্ট দেখিয়ে আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷
তাই সুগার থাকলে, নিয়মিত ওষুধ থান, প্রতি মাসে ফাস্টিং, পিপি এবং প্রতি তিন মাস অন্তর HbA1c পরীক্ষা করান৷ রিপোর্ট দেখিয়ে আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷
Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্যের সত্যতা নিউজ১৮ বাংলা নিশ্চিত করে না৷ প্রত্যেক মানুষের শরীর এবং রোগের ধরন ভিন্ন৷ চিকিৎসকের পরামর্শ মেনেই পদক্ষেপ স্থির করুন৷
Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্যের সত্যতা নিউজ১৮ বাংলা নিশ্চিত করে না৷ প্রত্যেক মানুষের শরীর এবং রোগের ধরন ভিন্ন৷ চিকিৎসকের পরামর্শ মেনেই পদক্ষেপ স্থির করুন৷

High Blood Sugar Control Tips: ব্লাডসুগারে এই তিন খাবার ভয়ঙ্কর! কোটি কোটি কিমি দূরে থাকুন, নইলে শরীরের সাড়ে সর্বনাশ

ডায়াবেটিস এমন এক রোগ যা কোনও ভাবেই শেষ হয়না এটিকে নিয়ন্ত্রণ করতে হয় ৷ নানান রোগের অঙ্গের ক্ষতি হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ডায়াবেটিস এমন এক রোগ যা কোনও ভাবেই শেষ হয়না এটিকে নিয়ন্ত্রণ করতে হয় ৷ নানান রোগের অঙ্গের ক্ষতি হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে সব থেকে জরুরি বিষয় হল শরীরকে সক্রিয় রাখতে হবে ৷ ডায়াবেটিসে অত্যন্ত সহজেই সুগার নিয়ন্ত্রিত করতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে সব থেকে জরুরি বিষয় হল শরীরকে সক্রিয় রাখতে হবে ৷ ডায়াবেটিসে অত্যন্ত সহজেই সুগার নিয়ন্ত্রিত করতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ডায়াবেটিসে এমন বেশ কিছু খাবার আছে যা মোটেও খাবেন না নইলে নানান ধরনের সমস্যা ঘিরে ধরতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ডায়াবেটিসে এমন বেশ কিছু খাবার আছে যা মোটেও খাবেন না নইলে নানান ধরনের সমস্যা ঘিরে ধরতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
তিনটি সাদা খাবার ছাড়তে হবে ৷ চিনি, সাদা চাল, ময়দা এই তিনটি খাবার ছেড়ে দিলেই ব্লাডসুগারের স্তর নিয়ন্ত্রিত হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
তিনটি সাদা খাবার ছাড়তে হবে ৷ চিনি, সাদা চাল, ময়দা এই তিনটি খাবার ছেড়ে দিলেই ব্লাডসুগারের স্তর নিয়ন্ত্রিত হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এইমসের প্রাক্তন কনসালটেন্ট ও সাওল হার্ট সেন্টারের প্রতিষ্ঠাতা ও ডিরেক্টর বিমল ঝাঞ্ঝোর সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে সুগারে ময়দা অত্যন্ত ক্ষতিকারক ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এইমসের প্রাক্তন কনসালটেন্ট ও সাওল হার্ট সেন্টারের প্রতিষ্ঠাতা ও ডিরেক্টর বিমল ঝাঞ্ঝোর সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে সুগারে ময়দা অত্যন্ত ক্ষতিকারক ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ময়দা থেকে তৈরি হয় রুটি যা শহর থেকে গ্রাম অত্যন্ত জনপ্রিয়, কিন্তু এমনই এক খাবার হল ময়দা যাতে বেশ কয়েকটি ভয়ঙ্কর পদার্থ থাকে ৷ যা শরীরের জন্য অত্যন্ত খারাপ ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ময়দা থেকে তৈরি হয় রুটি যা শহর থেকে গ্রাম অত্যন্ত জনপ্রিয়, কিন্তু এমনই এক খাবার হল ময়দা যাতে বেশ কয়েকটি ভয়ঙ্কর পদার্থ থাকে ৷ যা শরীরের জন্য অত্যন্ত খারাপ ৷ প্রতীকী ছবি ৷
মেডিক্যাল রিপোর্টে জানতে পারা গিয়েছে এতে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স প্রচুর রয়েছে যা শুধুই ডায়াবেটিস নয়, প্রি-ডায়াবেটিসেও কাজে লাগে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
মেডিক্যাল রিপোর্টে জানতে পারা গিয়েছে এতে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স প্রচুর রয়েছে যা শুধুই ডায়াবেটিস নয়, প্রি-ডায়াবেটিসেও কাজে লাগে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ময়দা, চিনি, চাল অত্যন্ত ক্ষতিকারক ৷ এবার বিশেষজ্ঞের মতামত জেনে নিন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ময়দা, চিনি, চাল অত্যন্ত ক্ষতিকারক ৷ এবার বিশেষজ্ঞের মতামত জেনে নিন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ময়দাতে প্রচুর পরিমাণে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স রয়েছে ৷ যা প্রি-ডায়াবেটিসের জন্য অত্যন্ত ঘাতক হতে পারে ৷ ডায়াবেটিসে ময়দা খেলে ব্লাডসুগার হাই হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ময়দাতে প্রচুর পরিমাণে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স রয়েছে ৷ যা প্রি-ডায়াবেটিসের জন্য অত্যন্ত ঘাতক হতে পারে ৷ ডায়াবেটিসে ময়দা খেলে ব্লাডসুগার হাই হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
কেননা ময়দা দিয়ে পাউরুটি, রুমালি রুটি, ভটুরা, কুলচা, নান, বার্গার, পিৎজা তৈরি হয়ে থাকে প্রতিটিই ডায়াবেটিসের জন্য অত্যন্ত ভয়ঙ্কর ৷ প্রতীকী ছবি ৷
কেননা ময়দা দিয়ে পাউরুটি, রুমালি রুটি, ভটুরা, কুলচা, নান, বার্গার, পিৎজা তৈরি হয়ে থাকে প্রতিটিই ডায়াবেটিসের জন্য অত্যন্ত ভয়ঙ্কর ৷ প্রতীকী ছবি ৷
চিনির থেকে সমদূরত্ব বজায় রাখলে ব্লাডসুগারের জন্য অত্যন্ত ভাল হতে পারে ৷ পানীয়, ফলের রস, সবজি, কুকিজ, ক্যান্ডি এই সমস্ত খাবারের থেকে দূরত্ব বজায় রাখুন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
চিনির থেকে সমদূরত্ব বজায় রাখলে ব্লাডসুগারের জন্য অত্যন্ত ভাল হতে পারে ৷ পানীয়, ফলের রস, সবজি, কুকিজ, ক্যান্ডি এই সমস্ত খাবারের থেকে দূরত্ব বজায় রাখুন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
স্যুপ, ব্রেড, মাংস, ক্যাচআপের ফলে ব্লাডসুগার স্পাইক হতে পারে ৷ হার্বাড হেল্থ পাবলিশিং-এর পক্ষ থেকে জানতে পারা গিয়েছে ব্লাডপ্রেশার, ব্যথা, যন্ত্রণা, অতিরিক্ত পরিমাণে মেদ, ফ্যাটি লিভারের ফলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেড়েই যায় ৷
স্যুপ, ব্রেড, মাংস, ক্যাচআপের ফলে ব্লাডসুগার স্পাইক হতে পারে ৷ হার্বাড হেল্থ পাবলিশিং-এর পক্ষ থেকে জানতে পারা গিয়েছে ব্লাডপ্রেশার, ব্যথা, যন্ত্রণা, অতিরিক্ত পরিমাণে মেদ, ফ্যাটি লিভারের ফলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেড়েই যায় ৷
চিনির থেকে ডায়াবেটিসে সীমিত রূপে গুড় সেবন করা উচিৎ ৷ এরফলে শরীর থাকবে অত্যন্ত পরিমাণে ভাল হলে ৷
চিনির থেকে ডায়াবেটিসে সীমিত রূপে গুড় সেবন করা উচিৎ ৷ এরফলে শরীর থাকবে অত্যন্ত পরিমাণে ভাল হলে ৷
সাদাচাল অর্থাৎ প্রতিদিন যা বাড়িতে রান্না হয়ে থাকে ৷ সেই চাল খেলে সুগারের স্তর বাড়তে থাকে ৷ তাই এই চাল না খেয়ে ডায়াবেটিসে ঢেঁকি ছাঁটা চাল খেতে পারেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
সাদাচাল অর্থাৎ প্রতিদিন যা বাড়িতে রান্না হয়ে থাকে ৷ সেই চাল খেলে সুগারের স্তর বাড়তে থাকে ৷ তাই এই চাল না খেয়ে ডায়াবেটিসে ঢেঁকি ছাঁটা চাল খেতে পারেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ঢেঁকিছাঁটা চাল বা ব্রাউন রাইসে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স থাকে যা শরীরের জন্য অত্যন্ত ভয়ঙ্কর হতে পারে ৷ সব মিলিয়ে জীবনে বিরাট উন্নতিকর পরিস্থিতি আসতে চলেছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ঢেঁকিছাঁটা চাল বা ব্রাউন রাইসে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স থাকে যা শরীরের জন্য অত্যন্ত ভয়ঙ্কর হতে পারে ৷ সব মিলিয়ে জীবনে বিরাট উন্নতিকর পরিস্থিতি আসতে চলেছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

Diabetes Control Tips: সুগার কমাতে চিনির বদলে খাবারে মধু-গুড়? হিতে বিপরীত হচ্ছে না তো? কী বলছেন বিশেষজ্ঞ

মিষ্টি খেতে কে না ভালবাসে? তবে, বর্তমানে ডায়াবেটিসের কারণে বহু মানুষ মিষ্টি পরিত‍্যাগ করেছেন। ডাক্তারেরা নির্দেশ দিচ্ছেন চিনি বাদ দেওয়ার।
মিষ্টি খেতে কে না ভালবাসে? তবে, বর্তমানে ডায়াবেটিসের কারণে বহু মানুষ মিষ্টি পরিত‍্যাগ করেছেন। ডাক্তারেরা নির্দেশ দিচ্ছেন চিনি বাদ দেওয়ার।
বেশি চিনি খেলে ডায়াবিটিস ও স্থূলতার সমস্যায় ভোগা রোগীদের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে। এখন তাই অনেকেই চিনির বিকল্প হিসাবে গুড় কিংবা মধু খাচ্ছেন।
বেশি চিনি খেলে ডায়াবিটিস ও স্থূলতার সমস্যায় ভোগা রোগীদের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে। এখন তাই অনেকেই চিনির বিকল্প হিসাবে গুড় কিংবা মধু খাচ্ছেন।
বাড়িতে মিষ্টি কিছু তৈরি করতে গেলেও অনেকে সময় চিনির বদলে গুড় বা মধু ব‍্যবহার করে। কিন্তু অনেকের মনেই প্রশ্ন সত‍্যি কী গুড় আর মধু উপকারী?
বাড়িতে মিষ্টি কিছু তৈরি করতে গেলেও অনেকে সময় চিনির বদলে গুড় বা মধু ব‍্যবহার করে। কিন্তু অনেকের মনেই প্রশ্ন সত‍্যি কী গুড় আর মধু উপকারী?
মুম্বইয়ের কোকিলাবেন হসপিটালের ডায়েটিশিয়ান শ্রীমতী ঐশ্বর্য কুম্ভকোনি, এই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘মধু এবং গুড় উভয়ই সাধারণ চিনি দিয়ে তৈরি। কিন্তু প্রক্রিয়াকরণ ভিন্ন।’
মুম্বইয়ের কোকিলাবেন হসপিটালের ডায়েটিশিয়ান শ্রীমতী ঐশ্বর্য কুম্ভকোনি, এই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘মধু এবং গুড় উভয়ই সাধারণ চিনি দিয়ে তৈরি। কিন্তু প্রক্রিয়াকরণ ভিন্ন।’
তিনি আরও বলেন, ‘গুড় এবং মধুতে একই পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট এবং সাধারণ চিনি থাকে। তাই খাওয়ার পরে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা দ্রুত বাড়াতে পারে এই দুই খাদ‍্য কারণ তাতে উচ্চ গ্লাইসেমিক সূচক রয়েছে। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের এ ধরনের সাধারণ চিনি কম খাওয়া উচিত।’
তিনি আরও বলেন, ‘গুড় এবং মধুতে একই পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট এবং সাধারণ চিনি থাকে। তাই খাওয়ার পরে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা দ্রুত বাড়াতে পারে এই দুই খাদ‍্য কারণ তাতে উচ্চ গ্লাইসেমিক সূচক রয়েছে। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের এ ধরনের সাধারণ চিনি কম খাওয়া উচিত।’
ডায়েটিশিয়ান শ্রীমতী ঐশ্বর্য কুম্ভকোনি জানান, ‘যদি ডায়াবেটিসের রোগীরা গুড় এবং মধুতে খান তবে তাদের সুগার স্পাইক নিয়ন্ত্রণে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন এবং ফাইবার খেতে হবে।’ (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
ডায়েটিশিয়ান শ্রীমতী ঐশ্বর্য কুম্ভকোনি জানান, ‘যদি ডায়াবেটিসের রোগীরা গুড় এবং মধুতে খান তবে তাদের সুগার স্পাইক নিয়ন্ত্রণে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন এবং ফাইবার খেতে হবে।’ (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

High Blood Sugar Control Tips: সুগার কমিয়ে দেয় হুহু করে, ডায়াবেটিসে দুর্দান্ত উপকারী! কোলেস্টেরল, হার্টের জন্য মহৌষধ

প্রত্যেক সব্জিরই নিজস্ব উপকারিতা রয়েছে৷ শীতকালে আমরা চুটিয়ে ফুলকপি খেয়ে থাকি৷ কিন্তু, ঠিক ফুলকপির মতো দেখতে আরেকটিও সব্জি আছে৷ নাম ব্রকোলি৷ এই সব্জির উপকারিতা সম্পর্কে অনেকেই তেমন ভাবে কিছু জানি না৷
প্রত্যেক সব্জিরই নিজস্ব উপকারিতা রয়েছে৷ শীতকালে আমরা চুটিয়ে ফুলকপি খেয়ে থাকি৷ কিন্তু, ঠিক ফুলকপির মতো দেখতে আরেকটিও সব্জি আছে৷ নাম ব্রকোলি৷ এই সব্জির উপকারিতা সম্পর্কে অনেকেই তেমন ভাবে কিছু জানি না৷
জানেন কি, ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য এই ব্রকোলি অত্যন্ত উপকারী৷ এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ তো করেই, ক্যানসারের ঝুঁকিও অনেকটাই কমিয়ে দেয়৷ আসুন দেনে নেওয়া যাক ব্রকোলি কী কী রোগের জন্য অত্যন্ত উপকারী৷
জানেন কি, ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য এই ব্রকোলি অত্যন্ত উপকারী৷ এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ তো করেই, ক্যানসারের ঝুঁকিও অনেকটাই কমিয়ে দেয়৷ আসুন দেনে নেওয়া যাক ব্রকোলি কী কী রোগের জন্য অত্যন্ত উপকারী৷
 ডায়াটেশিয়ান এমিলি ল্যাকট্রুপ জানাচ্ছেন, ব্রকোলিতে অনেক ধরনের ভিটামিন, মিনারেল, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। ব্রকোলির মধ্যে অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি গুণাবলি রয়েছে৷ রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করে।
ডায়াটেশিয়ান এমিলি ল্যাকট্রুপ জানাচ্ছেন, ব্রকোলিতে অনেক ধরনের ভিটামিন, মিনারেল, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। ব্রকোলির মধ্যে অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি গুণাবলি রয়েছে৷ রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করে।
 ব্রকোলির গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (GI) খুবই কম৷ ব্রকোলির মধ্যে থাকে ভরপুর ডায়াটারি ফাইবার৷ খাবারে ফাইবার বেশি থাকায় এটি হজম করতে বেশি সময় নেয়৷ ফলে শর্করাও ধীরে ধীরে হজম হয়৷ ফলে রক্তে অনিয়মিত গ্লুকোজ স্পাইক কম থাকে৷
ব্রকোলির গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (GI) খুবই কম৷ ব্রকোলির মধ্যে থাকে ভরপুর ডায়াটারি ফাইবার৷ খাবারে ফাইবার বেশি থাকায় এটি হজম করতে বেশি সময় নেয়৷ ফলে শর্করাও ধীরে ধীরে হজম হয়৷ ফলে রক্তে অনিয়মিত গ্লুকোজ স্পাইক কম থাকে৷
ব্রকোলিতে শর্করার পরিমাণ খুব কম৷ ১০০ গ্রাম ব্রকোলিতে শর্করা থাকে মাত্র ৭ গ্রাম৷ ব্রকোলিতে খুব কম ক্যালোরি থাকে৷ এটি অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এবং মিনারেলে পরিপূর্ণ৷ ব্রকোলি শরীরে শর্করা পরিপাককারী ইনসুলিনের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে৷
ব্রকোলিতে শর্করার পরিমাণ খুব কম৷ ১০০ গ্রাম ব্রকোলিতে শর্করা থাকে মাত্র ৭ গ্রাম৷ ব্রকোলিতে খুব কম ক্যালোরি থাকে৷ এটি অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এবং মিনারেলে পরিপূর্ণ৷ ব্রকোলি শরীরে শর্করা পরিপাককারী ইনসুলিনের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে৷
ব্রকোলি একটি ক্রুসিফেরাস সব্জি। এতে উপস্থিত বায়োঅ্যাকটিভ যৌগগুলি কোষের ক্ষতি কমিয়ে দীর্ঘস্থায়ী রোগ প্রতিরোধ করে। বেশ কয়েকটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ক্রুসিফেরাস শাকসবজি খাওয়া কিছু ধরনের ক্যানসার থেকে আমাদের রক্ষা করতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে স্তন ক্যানসার, প্রস্টেট ক্যানসার, পাকস্থলীর ক্যানসার, কোলোরেক্টাল, কিডনি, মূত্রাশয় ক্যানসার ইত্যাদি। যাইহোক, ক্রুসিফেরাস শাকসবজি এবং ক্যানসার প্রতিরোধের মধ্যে যোগসূত্র নির্ধারণের জন্য আরও মানব গবেষণা প্রয়োজন।
ব্রকোলি একটি ক্রুসিফেরাস সব্জি। এতে উপস্থিত বায়োঅ্যাকটিভ যৌগগুলি কোষের ক্ষতি কমিয়ে দীর্ঘস্থায়ী রোগ প্রতিরোধ করে। বেশ কয়েকটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ক্রুসিফেরাস শাকসবজি খাওয়া কিছু ধরনের ক্যানসার থেকে আমাদের রক্ষা করতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে স্তন ক্যানসার, প্রস্টেট ক্যানসার, পাকস্থলীর ক্যানসার, কোলোরেক্টাল, কিডনি, মূত্রাশয় ক্যানসার ইত্যাদি। যাইহোক, ক্রুসিফেরাস শাকসবজি এবং ক্যানসার প্রতিরোধের মধ্যে যোগসূত্র নির্ধারণের জন্য আরও মানব গবেষণা প্রয়োজন।
ব্রকোলিতে ডায়াটারি ফাইবার বেশি থাকায়, এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে৷ পাকস্থলীতে স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়া বাড়ায়। পাকস্থলীতে স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়া বাড়ায়।
ব্রকোলিতে ডায়াটারি ফাইবার বেশি থাকায়, এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে৷ পাকস্থলীতে স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়া বাড়ায়। পাকস্থলীতে স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়া বাড়ায়।
এর পাশাপাশি ব্রকোলিতে থাকে ভিটামিন সি থাকার কারণে ব্রকোলি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ভিটামিন কে এবং ক্যালসিয়াম থাকায়, এটি হাড়কে সুস্থ রাখে ও শক্তিশালী করে। কিছু পুষ্টি উপাদান এবং বায়োঅ্যাকটিভ যৌগ বার্ধক্যজনিত মানসিক সমস্যা কমিয়ে একটি সুস্থ মস্তিষ্ক এবং ভালো স্নায়বিক টিস্যু ফাংশনকে সমর্থন করে। ব্রকোলি খেলে শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে, যা হার্টকে সুস্থ রাখে। ব্রকোলিতে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আপনার হার্ট অ্যাটাক এবং অন্যান্য ঝুঁকি কমাতে পারে।
এর পাশাপাশি ব্রকোলিতে থাকে ভিটামিন সি থাকার কারণে ব্রকোলি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ভিটামিন কে এবং ক্যালসিয়াম থাকায়, এটি হাড়কে সুস্থ রাখে ও শক্তিশালী করে। কিছু পুষ্টি উপাদান এবং বায়োঅ্যাকটিভ যৌগ বার্ধক্যজনিত মানসিক সমস্যা কমিয়ে একটি সুস্থ মস্তিষ্ক এবং ভালো স্নায়বিক টিস্যু ফাংশনকে সমর্থন করে। ব্রকোলি খেলে শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে, যা হার্টকে সুস্থ রাখে। ব্রকোলিতে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আপনার হার্ট অ্যাটাক এবং অন্যান্য ঝুঁকি কমাতে পারে।
Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্যের সত্যতা নিউজ ১৮ নিশ্চিত করে না৷ প্রতিটা মানুষের শরীর এবং তাঁদের রোগের ধরন আলাদা৷ নতুন কিছু শুরু করার আগে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷
Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্যের সত্যতা নিউজ ১৮ নিশ্চিত করে না৷ প্রতিটা মানুষের শরীর এবং তাঁদের রোগের ধরন আলাদা৷ নতুন কিছু শুরু করার আগে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷

Wood Apple Benefits: মাত্র ১০ টাকার এই ফল! ডায়াবেটিস-কোলেস্টেরলে দুর্দান্ত কাজের…নিরাময় করে পাঁচ পাঁচটি রোগ

ফল খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এর মধ্যে এমন অনেক ফল রয়েছে যা ওষুধ হিসেবে কাজ করে কিন্তু মানুষের নাগালের বাইরে। কৎবেল তেমনই একটি ফল। কৎবেলের বোটানিক্যাল নাম লিমোনিয়া অ্যাসিডিসিমা।
ফল খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এর মধ্যে এমন অনেক ফল রয়েছে যা ওষুধ হিসেবে কাজ করে কিন্তু মানুষের নাগালের বাইরে। কৎবেল তেমনই একটি ফল। কৎবেলের বোটানিক্যাল নাম লিমোনিয়া অ্যাসিডিসিমা।
আয়রন, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, জিঙ্ক এবং ভিটামিন B1-B2ও পাওয়া যায় এই ফলটিতে। এই সমস্ত উপাদান শরীর বজায় রাখতে কাজ করে। এই সময় বাজারে এই ফলটি পাওয়া প্রায় ১০ টাকায়। আসুন জেনে নেই কৎবেলের আর কী কী উপকারিতা রয়েছে-
আয়রন, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, জিঙ্ক এবং ভিটামিন B1-B2ও পাওয়া যায় এই ফলটিতে। এই সমস্ত উপাদান শরীর বজায় রাখতে কাজ করে। এই সময় বাজারে এই ফলটি পাওয়া প্রায় ১০ টাকায়। আসুন জেনে নেই কৎবেলের আর কী কী উপকারিতা রয়েছে-
হেলথিফাই-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, এই ফল ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি দুর্দান্ত ওষুধ। এই ফলটি রক্তে শর্করার ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। এর নিয়মিত সেবনে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমে যায়। এছাড়াও, এটি ইনসুলিন নিঃসরণকারী কোষের বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে, যাতে তারা দ্রুত কাজ করে এবং শর্করার বিপাককে সহজ করে।
হেলথিফাই-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, এই ফল ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি দুর্দান্ত ওষুধ। এই ফলটি রক্তে শর্করার ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। এর নিয়মিত সেবনে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমে যায়। এছাড়াও, এটি ইনসুলিন নিঃসরণকারী কোষের বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে, যাতে তারা দ্রুত কাজ করে এবং শর্করার বিপাককে সহজ করে।
কৎবেলে পাওয়া রুফেজ এবং ফাইবার আমাদের শিরা ধমনীতে জমা হওয়া কোলেস্টেরলকে শোষণ করে এবং শরীর থেকে তা দূর করতে সাহায্য করে। এ ছাড়া এতে উপস্থিত ভিটামিন সি রক্তনালীকে প্রশস্ত করে এবং রক্ত ​​প্রবাহ উন্নত করতে কাজ করে। এমন পরিস্থিতিতে উচ্চ কোলেস্টেরল রোগীদের অবশ্যই কৎবেল খাওয়া উচিত।
কৎবেলে পাওয়া রুফেজ এবং ফাইবার আমাদের শিরা ধমনীতে জমা হওয়া কোলেস্টেরলকে শোষণ করে এবং শরীর থেকে তা দূর করতে সাহায্য করে। এ ছাড়া এতে উপস্থিত ভিটামিন সি রক্তনালীকে প্রশস্ত করে এবং রক্ত ​​প্রবাহ উন্নত করতে কাজ করে। এমন পরিস্থিতিতে উচ্চ কোলেস্টেরল রোগীদের অবশ্যই কৎবেল খাওয়া উচিত।
পাইলসের সমস্যা দূর করতে কৎবেলের ব্যবহার কার্যকর বলে মনে করা হয়। আসলে, কৎবেলে ফাইবার এবং রুফেজ বিপাকীয় হার বাড়াতে এবং পেটের সমস্যার উন্নতি করতে কাজ করে। এছাড়া এটি মূত্রনালীর ফোলাভাবও কমায়। তবে রোগ অনুযায়ী এর নিয়মিত সেবন আবশ্যক।
পাইলসের সমস্যা দূর করতে কৎবেলের ব্যবহার কার্যকর বলে মনে করা হয়। আসলে, কৎবেলে ফাইবার এবং রুফেজ বিপাকীয় হার বাড়াতে এবং পেটের সমস্যার উন্নতি করতে কাজ করে। এছাড়া এটি মূত্রনালীর ফোলাভাবও কমায়। তবে রোগ অনুযায়ী এর নিয়মিত সেবন আবশ্যক।
লিভার-কিডনি সংক্রান্ত সমস্যা দূর করতে কৎবেলকে খুবই কার্যকরী মনে করা হয়। কৎবেলের মধ্যে অনেকগুলি যৌগও রয়েছে, যা ফ্রি র‌্যাডিক্যালগুলির সাথে লড়াই করে এবং শরীরের আরও ভাল কার্যকারিতায় সহায়তা করে। কৎবেলের পাল্প লিভার ও কিডনির স্বাস্থ্য রক্ষায় সহায়ক।
লিভার-কিডনি সংক্রান্ত সমস্যা দূর করতে কৎবেলকে খুবই কার্যকরী মনে করা হয়। কৎবেলের মধ্যে অনেকগুলি যৌগও রয়েছে, যা ফ্রি র‌্যাডিক্যালগুলির সাথে লড়াই করে এবং শরীরের আরও ভাল কার্যকারিতায় সহায়তা করে। কৎবেলের পাল্প লিভার ও কিডনির স্বাস্থ্য রক্ষায় সহায়ক।
কৎবেলের মূলের গুঁড়ো অনিদ্রা দূর করতে এবং ঘুমের মান উন্নত করতে ব্যবহার করা হয়। জলে মূলের গুঁড়ো মিশিয়ে একটি ঘন দ্রবণ তৈরি করুন এবং এই দ্রবণটি আপনার মন্দির এবং কপালে লাগান যাতে ভাল ঘুম হয়। এটি অনিদ্রা থেকে মুক্তি দেবে।
কৎবেলের মূলের গুঁড়ো অনিদ্রা দূর করতে এবং ঘুমের মান উন্নত করতে ব্যবহার করা হয়। জলে মূলের গুঁড়ো মিশিয়ে একটি ঘন দ্রবণ তৈরি করুন এবং এই দ্রবণটি আপনার মন্দির এবং কপালে লাগান যাতে ভাল ঘুম হয়। এটি অনিদ্রা থেকে মুক্তি দেবে।
 অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের কারণে বেশিরভাগ মানুষেরই হজমের সমস্যা দেখা যায়। এ থেকে পরিত্রাণ পেতে মানুষ নানা ব্যবস্থা নেয়। কিন্তু, লিমোনিয়া অ্যাসিডিসিমার পাতা শিশুদের হজমের সমস্যা নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়।
অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের কারণে বেশিরভাগ মানুষেরই হজমের সমস্যা দেখা যায়। এ থেকে পরিত্রাণ পেতে মানুষ নানা ব্যবস্থা নেয়। কিন্তু, লিমোনিয়া অ্যাসিডিসিমার পাতা শিশুদের হজমের সমস্যা নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়।

Tingling in Feet: ঘন ঘন ঝিনঝিন ধরে হাত-পায়? সুগার থেকে ভিটামিন, সমস্যা থাকতে পারে অনেক গভীরে..ফেলে রাখবেন না একদম

একটু এক জায়গায় বেশিক্ষণ বসে থাকলেই অনেক সময় আমাদের হাতে পায়ে ঝিনঝিন ধরে যায়। কিন্তু, কখনও কি ভেবে দেখেছেন কেন হাত-পায়ে এই ঝিনঝিন হয়?
একটু এক জায়গায় বেশিক্ষণ বসে থাকলেই অনেক সময় আমাদের হাতে পায়ে ঝিনঝিন ধরে যায়। কিন্তু, কখনও কি ভেবে দেখেছেন কেন হাত-পায়ে এই ঝিনঝিন হয়?
ওয়েবএমডির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হাত বা পায়ে ঝিনঝিন ধরে যাওয়া একটি অত্যন্ত স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। এই অনুভূতির একাধিক কারণ থাকতে পারে। অনেক সময় খারাপ ভাবে শোয়া বা বসার কারণেও এই সমস্যা হতে পারে। তবে আপনার যদি বারবার এই সমস্যা হতে থাকে তাহলে তা কখনওই উপেক্ষা করবেন না।
ওয়েবএমডির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হাত বা পায়ে ঝিনঝিন ধরে যাওয়া একটি অত্যন্ত স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। এই অনুভূতির একাধিক কারণ থাকতে পারে। অনেক সময় খারাপ ভাবে শোয়া বা বসার কারণেও এই সমস্যা হতে পারে। তবে আপনার যদি বারবার এই সমস্যা হতে থাকে তাহলে তা কখনওই উপেক্ষা করবেন না।
হাতে পায়ে এই ধরনের ঝিন ঝিন ধরার পিছনে স্নায়ুর সমস্যা কারণ হতে পারে। যদি আপনি ঘন ঘন হাত এবং পায়ে এই ধরনের অনুভূতি অনুভব করেন, তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
হাতে পায়ে এই ধরনের ঝিন ঝিন ধরার পিছনে স্নায়ুর সমস্যা কারণ হতে পারে। যদি আপনি ঘন ঘন হাত এবং পায়ে এই ধরনের অনুভূতি অনুভব করেন, তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
ডায়াবেটিস: কারও ডায়াবেটিসের সমস্যা থাকলে অনেক সময় স্নায়ুর ক্ষতি হয়৷ সেই কারণে হাতের পাতা, আঙুল, পায়ের পাতা আঙুল, পায়ের নীচের দিকে বারবার ঝিনঝিন ধরার মতো সমস্যা হতে পারে৷ ৩০% ক্ষেত্রে, এই ধরনের ঝিন ধরার কারণ হল ডায়াবেটিস। ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথিতে প্রথমে উভয় পায়ে টিঙ্গলিং এবং অন্যান্য উপসর্গ দেখা দেয়।
ডায়াবেটিস: কারও ডায়াবেটিসের সমস্যা থাকলে অনেক সময় স্নায়ুর ক্ষতি হয়৷ সেই কারণে হাতের পাতা, আঙুল, পায়ের পাতা আঙুল, পায়ের নীচের দিকে বারবার ঝিনঝিন ধরার মতো সমস্যা হতে পারে৷ ৩০% ক্ষেত্রে, এই ধরনের ঝিন ধরার কারণ হল ডায়াবেটিস। ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথিতে প্রথমে উভয় পায়ে টিঙ্গলিং এবং অন্যান্য উপসর্গ দেখা দেয়।
 ভিটামিনের ঘাটতি: আজকাল লাইফস্টাইল আমাদের ফিটনেসের উপর সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে। বেশিরভাগ মানুষই ভিটামিনের অভাবে ভুগছেন। সুস্থ স্নায়ুর জন্য, শরীরে ভিটামিন E, B1, B6, B12 থাকা প্রয়োজন। শরীরে ভিটামিনের ঘাটতির কারণেও শিহরণ অনুভূত হয়। ঘন ঘন হাতে পায়ে ঝিন ঝিন ধরে৷
ভিটামিনের ঘাটতি: আজকাল লাইফস্টাইল আমাদের ফিটনেসের উপর সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে। বেশিরভাগ মানুষই ভিটামিনের অভাবে ভুগছেন। সুস্থ স্নায়ুর জন্য, শরীরে ভিটামিন E, B1, B6, B12 থাকা প্রয়োজন। শরীরে ভিটামিনের ঘাটতির কারণেও শিহরণ অনুভূত হয়। ঘন ঘন হাতে পায়ে ঝিন ঝিন ধরে৷
ইনজুরি: হাত-পায়ে যদি পুরনো আঘাত থেকে থাকে, সেখানেও এই ধরনের ঝিন ধরার সমস্যা হতে পারে। অনেক সময় আঘাতের কারণে স্নায়ু চাপা পড়ে বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যায়, যার জেরে ঝিনঝিন করার মতো ও ব্যথার মতো সমস্যার সৃষ্টি হয়।
ইনজুরি: হাত-পায়ে যদি পুরনো আঘাত থেকে থাকে, সেখানেও এই ধরনের ঝিন ধরার সমস্যা হতে পারে। অনেক সময় আঘাতের কারণে স্নায়ু চাপা পড়ে বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যায়, যার জেরে ঝিনঝিন করার মতো ও ব্যথার মতো সমস্যার সৃষ্টি হয়।
অ্যালকোহলিজম: অতিরিক্ত মদ খেলেও হাত ও পা খিঁচুনি, ঝিনঝিনের মতো সমস্য হতে পারে। অ্যালকোহল পান করা এবং খারাপ খাদ্যাভ্যাসের কারণে শরীরে থিয়ামিন বা অন্যান্য প্রয়োজনীয় ভিটামিনের ঘাটতি হতে পারে, যা টিংলিংয়ের সমস্যা (পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি) সৃষ্টি করতে পারে।
অ্যালকোহলিজম: অতিরিক্ত মদ খেলেও হাত ও পা খিঁচুনি, ঝিনঝিনের মতো সমস্য হতে পারে। অ্যালকোহল পান করা এবং খারাপ খাদ্যাভ্যাসের কারণে শরীরে থিয়ামিন বা অন্যান্য প্রয়োজনীয় ভিটামিনের ঘাটতি হতে পারে, যা টিংলিংয়ের সমস্যা (পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি) সৃষ্টি করতে পারে।
 সিস্টেমিক রোগ: সিস্টেমিক রোগ যেমন কিডনি ডিজঅর্ডার, লিভার ডিজিজ, ভাস্কুলার ড্যামেজ এবং রক্তের রোগ, দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহের কারণেও হাত ও পায়ে ঝিনঝিন ধরার মতো সমস্যা হতে পারে।
সিস্টেমিক রোগ: সিস্টেমিক রোগ যেমন কিডনি ডিজঅর্ডার, লিভার ডিজিজ, ভাস্কুলার ড্যামেজ এবং রক্তের রোগ, দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহের কারণেও হাত ও পায়ে ঝিনঝিন ধরার মতো সমস্যা হতে পারে।

High Blood Sugar Control: অতিরিক্ত গরমে বেড়ে যায় সুগার…কী কী ঘটতে পারে শরীরে! কেমন ভাবেই বা সামলাবেন? জানালেন চিকিৎসক

 ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশনের সমস্যা আজকাল ঘরে ঘরে৷ ডায়বেটিস থাকলে আমাদের অনেক বিষয়ের উপরেই বিশেষ মনোযোগ দিতে হয়৷ কারণ, কে না জানে ডায়াবেটিস হল ‘সাইলেন্ট কিলার’৷ ডায়াবেটিস ধীরে ধীরে আমাদের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলি খারাপ করে দিতে শুরু করে৷ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় চোখ, কিডনি৷ দেখা দেয় লিভারের সমস্যাও৷
ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশনের সমস্যা আজকাল ঘরে ঘরে৷ ডায়বেটিস থাকলে আমাদের অনেক বিষয়ের উপরেই বিশেষ মনোযোগ দিতে হয়৷ কারণ, কে না জানে ডায়াবেটিস হল ‘সাইলেন্ট কিলার’৷ ডায়াবেটিস ধীরে ধীরে আমাদের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলি খারাপ করে দিতে শুরু করে৷ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় চোখ, কিডনি৷ দেখা দেয় লিভারের সমস্যাও৷
একে ভয়ঙ্কর গরম! কলকাতার তাপমাত্রা ইতিমধ্যেই ছুঁয়ে ফেলেছে ৪০ ডিগ্রি৷ রাজ্যের একাধিক জেলায় তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি৷ এই সময় নিজেদের সুস্থ রাখা অত্যন্ত জরুরি৷ মনে রাখতে হবে, অতিরিক্ত গরমে আমাদের শরীর অন্যরকম ভাবে কাজ করতে শুরু করে৷ একাধিক সমস্যা দেখা দিতে পারে এই সময়৷
একে ভয়ঙ্কর গরম! কলকাতার তাপমাত্রা ইতিমধ্যেই ছুঁয়ে ফেলেছে ৪০ ডিগ্রি৷ রাজ্যের একাধিক জেলায় তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি৷ এই সময় নিজেদের সুস্থ রাখা অত্যন্ত জরুরি৷ মনে রাখতে হবে, অতিরিক্ত গরমে আমাদের শরীর অন্যরকম ভাবে কাজ করতে শুরু করে৷ একাধিক সমস্যা দেখা দিতে পারে এই সময়৷
যেমন অনেকেই জানেন না, যে সমস্ত রোগীদের ডায়াবেটিসের সমস্যা রয়েছে, তাঁদের এই সময় সমস্যা আরও বেড়ে যেতে পারে৷ সুগারের রোগীরা এই সময় প্রবল ডিহাইড্রেশনের শিকার হতে পারেন৷
যেমন অনেকেই জানেন না, যে সমস্ত রোগীদের ডায়াবেটিসের সমস্যা রয়েছে, তাঁদের এই সময় সমস্যা আরও বেড়ে যেতে পারে৷ সুগারের রোগীরা এই সময় প্রবল ডিহাইড্রেশনের শিকার হতে পারেন৷
একে সুগারের রোগীদের ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়ার সমস্যা থাকে, অন্যদিকে, সুগারের রোগীদের সাধারণ সুস্থ মানুষের তুলনায় গরমও বেশি লাগে৷ এঁদের শরীর ঠান্ডা হতে বেশি সময় নেয়৷
একে সুগারের রোগীদের ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়ার সমস্যা থাকে, অন্যদিকে, সুগারের রোগীদের সাধারণ সুস্থ মানুষের তুলনায় গরমও বেশি লাগে৷ এঁদের শরীর ঠান্ডা হতে বেশি সময় নেয়৷
হিটওয়েভ, তাপপ্রবাহ হলে বা অতিরিক্ত গরমের সময়ে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ডিহাইড্রেশনের সমস্যা দেখা দিতে পারে৷ এছাড়া, অন্যদিকেও শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়৷ ড. মোহন ডায়াবেটিক স্পেশালিসিটিস সেন্টারের ডায়াবেটোলজিস্ট ড. ভামা পনমানি জানাচ্ছেন, ডায়াবেটিসের রোগীদের হিটস্ট্রোকের বিষয়ে অতিরিক্ত নজর রাখা উচিত, অতিরিক্ত গরমে রক্তে সুগারের মাত্রাও বেড়ে যায়৷  সমস্যা এড়াতে বিশেষ কিছু টিপস মেনে চলা উচিত৷
হিটওয়েভ, তাপপ্রবাহ হলে বা অতিরিক্ত গরমের সময়ে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ডিহাইড্রেশনের সমস্যা দেখা দিতে পারে৷ এছাড়া, অন্যদিকেও শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়৷ ড. মোহন ডায়াবেটিক স্পেশালিসিটিস সেন্টারের ডায়াবেটোলজিস্ট ড. ভামা পনমানি জানাচ্ছেন, ডায়াবেটিসের রোগীদের হিটস্ট্রোকের বিষয়ে অতিরিক্ত নজর রাখা উচিত, অতিরিক্ত গরমে রক্তে সুগারের মাত্রাও বেড়ে যায়৷ সমস্যা এড়াতে বিশেষ কিছু টিপস মেনে চলা উচিত৷
তাপপ্রবাহের সময়ে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ডায়াবেটিস রোগীদের কিছু বিষয় নজরে রাখুন৷ 1. হাইড্রেশনের মাত্রা নিরীক্ষণ করুন: প্রস্রাবের রঙ পরীক্ষা করে আপনার হাইড্রেশন অবস্থার উপরে নজর রাখুন (ফ্যাকাশে হলুদ পর্যাপ্ত হাইড্রেশন নির্দেশ করে, গাঢ় হলুদ ডিহাইড্রেশনের) এবং তৃষ্ণার মাত্রা পর্যবেক্ষণ করুন। তাপপ্রবাহের সময় স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি তরল পান করুন।
তাপপ্রবাহের সময়ে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ডায়াবেটিস রোগীদের কিছু বিষয় নজরে রাখুন৷ 1. হাইড্রেশনের মাত্রা নিরীক্ষণ করুন: প্রস্রাবের রঙ পরীক্ষা করে আপনার হাইড্রেশন অবস্থার উপরে নজর রাখুন (ফ্যাকাশে হলুদ পর্যাপ্ত হাইড্রেশন নির্দেশ করে, গাঢ় হলুদ ডিহাইড্রেশনের) এবং তৃষ্ণার মাত্রা পর্যবেক্ষণ করুন। তাপপ্রবাহের সময় স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি তরল পান করুন।
 প্রচুর জল খান: গরম আবহাওয়ায় জলই একমাত্র পারে আপনাকে বাঁচাতে। প্রতিদিন কমপক্ষে ৮-১০ গ্লাস জল পান করার লক্ষ্য রাখুন এবং যদি তাপমাত্রা বাড়ে বা শারীরিক কাজকর্মের মাত্রা বাড়ে, বেশি ঘামতে থাকেন, তবে জল খাওয়ার পরিমাণ বাড়ান।
প্রচুর জল খান: গরম আবহাওয়ায় জলই একমাত্র পারে আপনাকে বাঁচাতে। প্রতিদিন কমপক্ষে ৮-১০ গ্লাস জল পান করার লক্ষ্য রাখুন এবং যদি তাপমাত্রা বাড়ে বা শারীরিক কাজকর্মের মাত্রা বাড়ে, বেশি ঘামতে থাকেন, তবে জল খাওয়ার পরিমাণ বাড়ান।
ডিহাইড্রেটেড পানীয় এড়িয়ে চলুন: কফি, চা এবং এনার্জি ড্রিংকস, সেইসাথে অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় থেকে দূরে থাকুন। এগুলি ডিহাইড্রেশন বাড়ায় এবং রক্তে শর্করার মাত্রাকেও প্রভাবিত করে।
ডিহাইড্রেটেড পানীয় এড়িয়ে চলুন: কফি, চা এবং এনার্জি ড্রিংকস, সেইসাথে অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় থেকে দূরে থাকুন। এগুলি ডিহাইড্রেশন বাড়ায় এবং রক্তে শর্করার মাত্রাকেও প্রভাবিত করে।
হাইড্রেটিং খাবার খান: আপনার খাদ্যতালিকায় জল-সমৃদ্ধ ফল ও শাকসবজি অন্তর্ভুক্ত করুন, যেমন শসা, তরমুজ, কমলালেবু এবং টম্যাটো। এই খাবারগুলি কেবল হাইড্রেশনই নয়, প্রয়োজনীয় পুষ্টিও সরবরাহ করে।
হাইড্রেটিং খাবার খান: আপনার খাদ্যতালিকায় জল-সমৃদ্ধ ফল ও শাকসবজি অন্তর্ভুক্ত করুন, যেমন শসা, তরমুজ, কমলালেবু এবং টম্যাটো। এই খাবারগুলি কেবল হাইড্রেশনই নয়, প্রয়োজনীয় পুষ্টিও সরবরাহ করে।
 ঠাণ্ডা থাকুন : দিনের উষ্ণতম অংশগুলিতে শীতল পরিবেশ সন্ধান করুন। হালকা ওজনের, ঢিলেঢালা পোশাক পরুন। রোদে পোড়া প্রতিরোধ করতে সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন।
ঠাণ্ডা থাকুন : দিনের উষ্ণতম অংশগুলিতে শীতল পরিবেশ সন্ধান করুন। হালকা ওজনের, ঢিলেঢালা পোশাক পরুন। রোদে পোড়া প্রতিরোধ করতে সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন।
রক্তে শর্করার মাত্রা নিরীক্ষণ করুন: তাপ রক্তে শর্করার মাত্রাকে প্রভাবিত করতে পারে। আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়মিত পরীক্ষা করুন এবং আপনার ডাক্তারের নির্দেশ অনুযায়ী আপনার ওষুধ বা ইনসুলিনের ডোজ পরিবর্তন করুন।
রক্তে শর্করার মাত্রা নিরীক্ষণ করুন: তাপ রক্তে শর্করার মাত্রাকে প্রভাবিত করতে পারে। আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়মিত পরীক্ষা করুন এবং আপনার ডাক্তারের নির্দেশ অনুযায়ী আপনার ওষুধ বা ইনসুলিনের ডোজ পরিবর্তন করুন।