প্রায়শই বাচ্চারা রেগেমেগে চেঁচামেটি বা কান্নাকাটি করতে শুরু করলে বাবা-মায়েরাও আরও চেঁচামেচি শুরু করে দেন৷ এমনটা কখনওই করবেন না৷ যদি চান, আপনার বাচ্চার মধ্যে পজেটিভ চেঞ্জ আসুক, তাহলে নিজের আবেগ সবসময় নিয়ন্ত্রণ করুন৷

Parenting Tips: প্রচণ্ড রেগে গেছে বাচ্চা? ভয়ঙ্কর জেদ করছে…খবরদার! তখন কখনও করবেন না এই কাজ

বাচ্চা মানুষ করতে গেলে কখনও রাগ-বকুনি, কখনও আদর-আহ্লাদ তো লেগেই থাকে৷ এই রাগ, অভিমান, আদরের মাঝেই ক্রমশ মজবুত হতে থাকে মা-বাবা এবং সন্তানের সম্পর্ক৷ আবার, একটা ভুলে সেটা তিক্তও হয়ে যায়৷ বাবা-মায়ের সঙ্গে সন্তানের চলে আসে দূরত্ব৷ আমরা অনেক সময়ই এমন অনেক কাজ করে ফেলি, যাতে হিতে হয়ে যায় বিপরীত৷ যেমন, বাচ্চারা যদি কোনও কারণে ভয়ঙ্কর রেগে থাকে তখন কিছু কাজ একেবারেই করা উচিত নয়৷ করলে সমস্যা বাড়ে বই কমে না৷
বাচ্চা মানুষ করতে গেলে কখনও রাগ-বকুনি, কখনও আদর-আহ্লাদ তো লেগেই থাকে৷ এই রাগ, অভিমান, আদরের মাঝেই ক্রমশ মজবুত হতে থাকে মা-বাবা এবং সন্তানের সম্পর্ক৷ আবার, একটা ভুলে সেটা তিক্তও হয়ে যায়৷ বাবা-মায়ের সঙ্গে সন্তানের চলে আসে দূরত্ব৷ আমরা অনেক সময়ই এমন অনেক কাজ করে ফেলি, যাতে হিতে হয়ে যায় বিপরীত৷ যেমন, বাচ্চারা যদি কোনও কারণে ভয়ঙ্কর রেগে থাকে তখন কিছু কাজ একেবারেই করা উচিত নয়৷ করলে সমস্যা বাড়ে বই কমে না৷
প্রায়শই বাচ্চারা রেগেমেগে চেঁচামেটি বা কান্নাকাটি করতে শুরু করলে বাবা-মায়েরাও আরও চেঁচামেচি শুরু করে দেন৷ এমনটা কখনওই করবেন না৷ যদি চান, আপনার বাচ্চার মধ্যে পজেটিভ চেঞ্জ আসুক, তাহলে নিজের আবেগ সবসময় নিয়ন্ত্রণ করুন৷
প্রায়শই বাচ্চারা রেগেমেগে চেঁচামেটি বা কান্নাকাটি করতে শুরু করলে বাবা-মায়েরাও আরও চেঁচামেচি শুরু করে দেন৷ এমনটা কখনওই করবেন না৷ যদি চান, আপনার বাচ্চার মধ্যে পজেটিভ চেঞ্জ আসুক, তাহলে নিজের আবেগ সবসময় নিয়ন্ত্রণ করুন৷
যেমন ধরুন, যখন দেখছেন আপনার বাচ্চা প্রচণ্ড রেগে গিয়েছে, তখন ওকে কিছু বোঝাতে যাবেন না৷ বকাবকি করবেন না৷ এটা করা উচিত নয়, ওটা করা উচিত নয়, এটা বলবেন না৷ কারণ, সেই সময় ওকে কিছু বললে ও কোনও কথা বুঝবেও না, কানেও তুলবে না৷ সেই সময় বরং ওকে কিছু ভাল কথা বলুন৷ শান্ত করার চেষ্টা করুন৷ ভোলানোর চেষ্টা করুন৷
যেমন ধরুন, যখন দেখছেন আপনার বাচ্চা প্রচণ্ড রেগে গিয়েছে, তখন ওকে কিছু বোঝাতে যাবেন না৷ বকাবকি করবেন না৷ এটা করা উচিত নয়, ওটা করা উচিত নয়, এটা বলবেন না৷ কারণ, সেই সময় ওকে কিছু বললে ও কোনও কথা বুঝবেও না, কানেও তুলবে না৷ সেই সময় বরং ওকে কিছু ভাল কথা বলুন৷ শান্ত করার চেষ্টা করুন৷ ভোলানোর চেষ্টা করুন৷
প্যারেন্টসার্কেলের মতে, সন্তানের রাগকে কখনওই উপেক্ষা করবেন না। ওর হাত থেকে ছিনিয়ে নিয়ে বকার চেঁচামেচি করবেন না৷ আপনি যদি আশা করেন যে সে এসে আপনার কাছে এসে ক্ষমা চাইবে, তবে তা সবসময় না-ও হতে পারে। বরং, ওর মধ্যে এই বোঝ নিয়ে আসার চেষ্টা করুন৷ বোঝানোর চেষ্টা করুন যে, আপনি ওর সমস্যাটা বুঝতে পেরেছেন৷ পরে ও ঠান্ডা হলে, ওর ব্যবহারের সম্পর্কে ওকে সতর্ক করুন৷ কোনটা ভাল, কোনটা মন্দ বোঝান৷
প্যারেন্টসার্কেলের মতে, সন্তানের রাগকে কখনওই উপেক্ষা করবেন না। ওর হাত থেকে ছিনিয়ে নিয়ে বকার চেঁচামেচি করবেন না৷ আপনি যদি আশা করেন যে সে এসে আপনার কাছে এসে ক্ষমা চাইবে, তবে তা সবসময় না-ও হতে পারে। বরং, ওর মধ্যে এই বোঝ নিয়ে আসার চেষ্টা করুন৷ বোঝানোর চেষ্টা করুন যে, আপনি ওর সমস্যাটা বুঝতে পেরেছেন৷ পরে ও ঠান্ডা হলে, ওর ব্যবহারের সম্পর্কে ওকে সতর্ক করুন৷ কোনটা ভাল, কোনটা মন্দ বোঝান৷
বাচ্চারা জেদ করলে, চেঁচামেচি করলে কখনওই তাদের সামলানোর জন্য মারধর করবেন না, এতে বাচ্চা তো অসুস্থ হয়ে পড়তেই পারে, উপরন্তু, তার মনে রাগ, ক্ষোভ জন্মাতে শুরু করতে পারে৷ মনে ছাপ ফেলতে পারে গভীর ট্রমা৷
বাচ্চারা জেদ করলে, চেঁচামেচি করলে কখনওই তাদের সামলানোর জন্য মারধর করবেন না, এতে বাচ্চা তো অসুস্থ হয়ে পড়তেই পারে, উপরন্তু, তার মনে রাগ, ক্ষোভ জন্মাতে শুরু করতে পারে৷ মনে ছাপ ফেলতে পারে গভীর ট্রমা৷
অনেক অভিভাবক সন্তানের সমস্যার কথা শুনতে চান না এবং না শুনেই সিদ্ধান্তে ঝাঁপিয়ে পড়েন। এই পদ্ধতি ভুল। কিন্তু, সেটা করবেন না৷ মনোযোগ দিয়ে ওর কথা শুনুন এবং বোঝার চেষ্টা করুন সমস্যাটা কী। যদি সে আপনাকে সবকিছু বলতে না পারে, তাহলে এমন কারও কাছে নিয়ে যান, যেমন, দাদু-ঠাকুমা, দিদা-দাদু বা কাকু-কাকিমা...যে ওর সবচেয়ে প্রিয় তার সঙ্গে কথা বলতে দিন। বাচ্চা রাগ করার সময়, আপনি যদি তার বিরোধিতা করেন, তাহলে আপনার ও আপনার সন্তানের দূরত্ব তৈরি হয়৷
অনেক অভিভাবক সন্তানের সমস্যার কথা শুনতে চান না এবং না শুনেই সিদ্ধান্তে ঝাঁপিয়ে পড়েন। এই পদ্ধতি ভুল। কিন্তু, সেটা করবেন না৷ মনোযোগ দিয়ে ওর কথা শুনুন এবং বোঝার চেষ্টা করুন সমস্যাটা কী। যদি সে আপনাকে সবকিছু বলতে না পারে, তাহলে এমন কারও কাছে নিয়ে যান, যেমন, দাদু-ঠাকুমা, দিদা-দাদু বা কাকু-কাকিমা…যে ওর সবচেয়ে প্রিয় তার সঙ্গে কথা বলতে দিন। বাচ্চা রাগ করার সময়, আপনি যদি তার বিরোধিতা করেন, তাহলে আপনার ও আপনার সন্তানের দূরত্ব তৈরি হয়৷
 বাচ্চা যখন রেগে যাবে, তখন তার কাছে কখনওই পুরনো কোনও ভুলের কথা পুরনো ভুল মনে করিয়ে দেবেন না৷ এতে বাচ্চার মনে হতাশা বা রাগের সৃষ্টি হতে পারে৷
বাচ্চা যখন রেগে যাবে, তখন তার কাছে কখনওই পুরনো কোনও ভুলের কথা পুরনো ভুল মনে করিয়ে দেবেন না৷ এতে বাচ্চার মনে হতাশা বা রাগের সৃষ্টি হতে পারে৷
বাচ্চারা রেগে গেলে, তাদের শাস্তি কখনও দেবেন না৷ শাস্তি দেওয়ার অর্থই হল তার মনে ক্ষোভ, রাগ, অভিমান ইত্যাদি পুষে রাখার সুযোগ করে দেওয়া৷ এতে ওর মনে নেতিবাচকতা দানা বাঁধে৷
বাচ্চারা রেগে গেলে, তাদের শাস্তি কখনও দেবেন না৷ শাস্তি দেওয়ার অর্থই হল তার মনে ক্ষোভ, রাগ, অভিমান ইত্যাদি পুষে রাখার সুযোগ করে দেওয়া৷ এতে ওর মনে নেতিবাচকতা দানা বাঁধে৷
 বাবা মায়ের উচিত প্রথমে বাচ্চার সামনে এক গ্লাস জল এগিয়ে দেওয়া, বা জল খাওয়ানো৷ তারপর ধীরে ধীরে শান্ত করার চেষ্টা করা উচিত তাঁদের৷ এতে আপনিও ভাল বোধ করবেন। এমন পরিবেশ সৃষ্টি করুন যাতে আপনার বাচ্চা সব সময় আপনার কাছে সব কথা খুলে বলতে পারে৷ আপনি চিৎকার করলে ও-ও চিৎকার করা শিখবে, ওর মধ্যে দেখা দেবে নেতিবাচক ব্যবহার৷
বাবা মায়ের উচিত প্রথমে বাচ্চার সামনে এক গ্লাস জল এগিয়ে দেওয়া, বা জল খাওয়ানো৷ তারপর ধীরে ধীরে শান্ত করার চেষ্টা করা উচিত তাঁদের৷ এতে আপনিও ভাল বোধ করবেন। এমন পরিবেশ সৃষ্টি করুন যাতে আপনার বাচ্চা সব সময় আপনার কাছে সব কথা খুলে বলতে পারে৷ আপনি চিৎকার করলে ও-ও চিৎকার করা শিখবে, ওর মধ্যে দেখা দেবে নেতিবাচক ব্যবহার৷