আমেরিকার জর্জ ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটির স্কুল অফ মেডিসিনের সহকারী সহযোগী অধ্যাপক টেলর সি. ওয়ালেস বলেন, ডাল খেলে সেই বিপজ্জনক ও দীর্ঘমেয়াদী রোগগুলি এড়ানো যায়। এ ধরনের রোগে আক্রান্ত মানুষ নিয়মিত ডাল খেলে ডায়াবেটিস ও হৃদরোগ থেকে নিরাপদ থাকবেন।

Summer Food: গরমেও ঠান্ডা ঠান্ডা কুল কুল! রোজ পাতে ‘এই’ ডাল রাখা মাস্ট, নইলে বড় বিপদ, সানস্ট্রোক থেকে ডায়রিয়ার ঝুঁকি

বর্তমানে, ৪০ ডিগ্রি গরমে প্রাণ ওষ্ঠাগত বঙ্গবাসীদের। কোনও খাবারই খেতে ইচ্ছে করছে না। ডাক্তাররাও পরামর্শ দিয়েছেন এই সময় হালকা কিছু খাওয়ার জন‍্য।
বর্তমানে, ৪০ ডিগ্রি গরমে প্রাণ ওষ্ঠাগত বঙ্গবাসীদের। কোনও খাবারই খেতে ইচ্ছে করছে না। ডাক্তাররাও পরামর্শ দিয়েছেন এই সময় হালকা কিছু খাওয়ার জন‍্য।
তীব্রগরমে উপযুক্ত খাবার টক ডাল। প্রতিবাড়িতে কম বেশি রান্না হয় এই ডাল। এখন, পাকা আম না মিললেও বাজারে উপচে পড়ছে কাঁচা আম। সেই কাঁচা আম ডাল খেতেও যেমন ভাল তার উপকারিতাও অনেক।
তীব্রগরমে উপযুক্ত খাবার টক ডাল। প্রতিবাড়িতে কম বেশি রান্না হয় এই ডাল। এখন, পাকা আম না মিললেও বাজারে উপচে পড়ছে কাঁচা আম। সেই কাঁচা আম ডাল খেতেও যেমন ভাল তার উপকারিতাও অনেক।
মুসুর ডাল এবং কাঁচা আম দিয়ে তৈরি ডাল খেলে সারাটা দিন ফুরফুরে থাকবে শরীর। কাঁচা আম শরীরের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে।
মুসুর ডাল এবং কাঁচা আম দিয়ে তৈরি ডাল খেলে সারাটা দিন ফুরফুরে থাকবে শরীর। কাঁচা আম শরীরের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে।
টক ডাল শরীরটাকে শীতল করে তোলে। এই সময় পেট ঠান্ডা রাখতে এই ডালের জুড়ি নেই। শরীর ঠান্ডা করতে সাহায্য করে কাঁচা আম।
টক ডাল শরীরটাকে শীতল করে তোলে। এই সময় পেট ঠান্ডা রাখতে এই ডালের জুড়ি নেই। শরীর ঠান্ডা করতে সাহায্য করে কাঁচা আম।
তীব্র দাবদহের দিনের পর দিন বাড়ছে, খাবার যত হালকা আর সহজপাচ্য হয়, ততই ভাল। এতে শরীর খারাপ হবার সম্ভাবনাও কমে। তাছাড়া অরুচি কাটাতেও আম ডাল একাই একশো।
তীব্র দাবদহের দিনের পর দিন বাড়ছে, খাবার যত হালকা আর সহজপাচ্য হয়, ততই ভাল। এতে শরীর খারাপ হবার সম্ভাবনাও কমে। তাছাড়া অরুচি কাটাতেও আম ডাল একাই একশো।

 

এখানে দেখে নেওয়া যাক আম ডাল বানানোর প্রক্রিয়া- কাঁচা আমের খোসা ছাড়িয়ে নিন। লম্বা-লম্বা করে কাটুন। নুন-হলুদ মাখিয়ে রেখে দিন কিছুক্ষণ। মুসুর ডালে জল দিয়ে ফুটিয়ে নিন। একটি কড়াইয়ে সরষের তেল গরম করে তাতে পাঁচ ফোঁড়ন দিন। নুন-হলুদ মাখানো কাঁচা আমের টুকরোগুলো দিয়ে একটু নাড়ুন।
এখানে দেখে নেওয়া যাক আম ডাল বানানোর প্রক্রিয়া- কাঁচা আমের খোসা ছাড়িয়ে নিন। লম্বা-লম্বা করে কাটুন। নুন-হলুদ মাখিয়ে রেখে দিন কিছুক্ষণ। মুসুর ডালে জল দিয়ে ফুটিয়ে নিন। একটি কড়াইয়ে সরষের তেল গরম করে তাতে পাঁচ ফোঁড়ন দিন। নুন-হলুদ মাখানো কাঁচা আমের টুকরোগুলো দিয়ে একটু নাড়ুন।
সিদ্ধ মুসুর ডালটাকে দিয়ে দিন জল সমেত। খানিক নেড়ে ঢাকা দিন। গ্যাস হাল্কা আঁচে রাখুন। তারপর ঢাকা সরিয়ে একটু জল দিন। ৫-১০ মিনিট ফুটতে দিন চাপা দিয়ে। আপনার টক ডাল তৈরি। একটু ঠান্ডা করে গরম না করা ভাতের সঙ্গে এক থালা সাবাড় করে দিন। সঙ্গে আলু সিদ্ধ খেলে সারাদিন এনার্জির একফোঁটাও অভাব হবে না।
সিদ্ধ মুসুর ডালটাকে দিয়ে দিন জল সমেত। খানিক নেড়ে ঢাকা দিন। গ্যাস হাল্কা আঁচে রাখুন। তারপর ঢাকা সরিয়ে একটু জল দিন। ৫-১০ মিনিট ফুটতে দিন চাপা দিয়ে। আপনার টক ডাল তৈরি। একটু ঠান্ডা করে গরম না করা ভাতের সঙ্গে এক থালা সাবাড় করে দিন। সঙ্গে আলু সিদ্ধ খেলে সারাদিন এনার্জির একফোঁটাও অভাব হবে না।