Health Tips: আম খেয়ে ফেলে দিচ্ছেন খোসা! এতেই কত উপকার! সারায় হাজার রোগ, কাজে লাগান এই ভাবে

আমকে স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। বেশিরভাগ মানুষই আম খাওয়ার পর ডাস্টবিনে খোসা ফেলে দেন। কিন্তু জানেন কি, আমের খোসা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী? ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, উদ্ভিদ যৌগ, ভিটামিন এ, সি, কে, ফোলেট, ম্যাগনেসিয়াম, কোলিন এবং পটাসিয়ামের মতো গুণাবলী আমের খোসায় পাওয়া যায়।
আমকে স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। বেশিরভাগ মানুষই আম খাওয়ার পর ডাস্টবিনে খোসা ফেলে দেন। কিন্তু জানেন কি, আমের খোসা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী? ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, উদ্ভিদ যৌগ, ভিটামিন এ, সি, কে, ফোলেট, ম্যাগনেসিয়াম, কোলিন এবং পটাসিয়ামের মতো গুণাবলী আমের খোসায় পাওয়া যায়।
সেই উপাদানগুলি বার্ধক্য রুখতে সাহায্য করে। অনেক গুরুতর রোগ থেকেও রক্ষা করে। আমের খোসার স্বাস্থ্য উপকারিতা এবং কীভাবে সেটি খাওয়া যায়, জানাচ্ছেন সরকারি মেডিকেল কলেজের ডায়েটিশিয়ান এবং ডায়াবেটিস শিক্ষাবিদ রোহিত যাদব।
সেই উপাদানগুলি বার্ধক্য রুখতে সাহায্য করে। অনেক গুরুতর রোগ থেকেও রক্ষা করে। আমের খোসার স্বাস্থ্য উপকারিতা এবং কীভাবে সেটি খাওয়া যায়, জানাচ্ছেন সরকারি মেডিকেল কলেজের ডায়েটিশিয়ান এবং ডায়াবেটিস শিক্ষাবিদ রোহিত যাদব।
আমের পাশাপাশি এর খোসাও স্বাস্থ্যের জন্য ওষুধের মতো কাজ করে। এটি ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে ব্যবহার করা যেতে পারে। আমের খোসা ম্যাঙ্গিফেরিন, নরেথিওল এবং রেসভেরাট্রলের মতো শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের একটি ভাল উৎস। এগুলি ক্যানসার কোষের বৃদ্ধি রোধ করতে সাহায্য করে।
আমের পাশাপাশি এর খোসাও স্বাস্থ্যের জন্য ওষুধের মতো কাজ করে। এটি ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে ব্যবহার করা যেতে পারে। আমের খোসা ম্যাঙ্গিফেরিন, নরেথিওল এবং রেসভেরাট্রলের মতো শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের একটি ভাল উৎস। এগুলি ক্যানসার কোষের বৃদ্ধি রোধ করতে সাহায্য করে।
আমের খোসা সেবনের মাধ্যমে হার্ট সম্পর্কিত ঝুঁকি হ্রাস করা যেতে পারে। আমের খোসায়  প্রচুর পরিমাণ ফাইবার থাকে। এটি সেবন করলে হৃদরোগের ঝুঁকি ৪০ শতাংশ কমে যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, আমের খোসার প্রভাব পুরুষদের উপর বেশি পাওয়া গেছে।
আমের খোসা সেবনের মাধ্যমে হার্ট সম্পর্কিত ঝুঁকি হ্রাস করা যেতে পারে। আমের খোসায় প্রচুর পরিমাণ ফাইবার থাকে। এটি সেবন করলে হৃদরোগের ঝুঁকি ৪০ শতাংশ কমে যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, আমের খোসার প্রভাব পুরুষদের উপর বেশি পাওয়া গেছে।
ডায়াবেটিস রোগীদের তাদের খাওয়া-দাওয়ার অভ্যাসের ব্যাপারে খুবই সতর্ক থাকতে হয়। তাদের সমস্যা কমাতে আমের খোসা খাওয়া যেতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, আমের খোসায় পাওয়া গুণাগুণ রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে কার্যকর বলে বিবেচিত হয়। এছাড়াও আমের খোসা পরিপাকতন্ত্রের উন্নতিতেও সাহায্য করে।
ডায়াবেটিস রোগীদের তাদের খাওয়া-দাওয়ার অভ্যাসের ব্যাপারে খুবই সতর্ক থাকতে হয়। তাদের সমস্যা কমাতে আমের খোসা খাওয়া যেতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, আমের খোসায় পাওয়া গুণাগুণ রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে কার্যকর বলে বিবেচিত হয়। এছাড়াও আমের খোসা পরিপাকতন্ত্রের উন্নতিতেও সাহায্য করে।
আমের খোসা আমরা নানাভাবে খাওয়া যেতে পারে। আমের খোসা ছাড়িয়ে খেতে পারেন। স্বাদ ভাল না হলেও চিবিয়ে খেতে পারেন। এছাড়াও এই খোসা থেকে স্মুদি তৈরি করে খাওয়া যায়। চাটনি বানিয়েও খেতে পারেন। এগুলি ব্যবহারের আগে ভাল করে ধুয়ে নিন। যাতে রাসায়নিক পদার্থ পরিষ্কার করা যায়।
আমের খোসা আমরা নানাভাবে খাওয়া যেতে পারে। আমের খোসা ছাড়িয়ে খেতে পারেন। স্বাদ ভাল না হলেও চিবিয়ে খেতে পারেন। এছাড়াও এই খোসা থেকে স্মুদি তৈরি করে খাওয়া যায়। চাটনি বানিয়েও খেতে পারেন। এগুলি ব্যবহারের আগে ভাল করে ধুয়ে নিন। যাতে রাসায়নিক পদার্থ পরিষ্কার করা যায়।