Money Making Tips: করলাই ভাগ্য খুলে দিল, আয় হবে লক্ষ লক্ষ টাকা! হিসেব জানলে চমকে উঠবেন

এমনটা বলা হয় যে, মেধা থাকলে কারও ওপরেই নির্ভর করতে হয় না। বাঁকার এক যুবক আবারও সেটাই প্রমাণ করলেন। কিছুদিন আগে পর্যন্ত ওই যুবক শ্রমিকের কাজ করে দুবেলা খাবার জোগাড় করতে হিমশিম খাচ্ছিলেন। আজ তিনি কোটিপতি হয়েছেন। করলা চাষ করে তিনি আজ লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করছেন। কীভাবে সম্ভব হল, বিস্তারিত বিবরণ রইল।
এমনটা বলা হয় যে, মেধা থাকলে কারও ওপরেই নির্ভর করতে হয় না। বাঁকার এক যুবক আবারও সেটাই প্রমাণ করলেন। কিছুদিন আগে পর্যন্ত ওই যুবক শ্রমিকের কাজ করে দুবেলা খাবার জোগাড় করতে হিমশিম খাচ্ছিলেন। আজ তিনি কোটিপতি হয়েছেন। করলা চাষ করে তিনি আজ লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করছেন। কীভাবে সম্ভব হল, বিস্তারিত বিবরণ রইল।
চন্দন কুমার মাহাতো বাঁকা জেলার কাঠরা গ্রামে থাকেন। তাঁর আগে দুবেলা খাওয়ার মতো টাকাও ছিল না। তিনি উচ্চ শিক্ষিত নন। কাজেই, কাজের সন্ধানে তিনি বেঙ্গালুরুতে গিয়েছিলেন শ্রমিকের কাজ করতে।
চন্দন কুমার মাহাতো বাঁকা জেলার কাঠরা গ্রামে থাকেন। তাঁর আগে দুবেলা খাওয়ার মতো টাকাও ছিল না। তিনি উচ্চ শিক্ষিত নন। কাজেই, কাজের সন্ধানে তিনি বেঙ্গালুরুতে গিয়েছিলেন শ্রমিকের কাজ করতে।
কয়েকদিন কাজ করলেও তেমন লাভ পাননি। তাই মন খারাপ করে বাড়ি ফেরার সিদ্ধান্ত নেন চন্দন। কিন্তু দেশে ফিরে কী করবেন? আশেপাশে কোনও জমি ছিল না, তাই জমানো সামান্য টাকা দিয়ে জমি লিজ নিয়ে সবজি চাষ শুরু করেন। এখন দুই একর জমিতে চাষাবাদ করছেন চন্দন। এবার করলা চাষ করেছেন। তাঁর ফসলের মানও বেশ উৎকৃষ্ট।
কয়েকদিন কাজ করলেও তেমন লাভ পাননি। তাই মন খারাপ করে বাড়ি ফেরার সিদ্ধান্ত নেন চন্দন। কিন্তু দেশে ফিরে কী করবেন? আশেপাশে কোনও জমি ছিল না, তাই জমানো সামান্য টাকা দিয়ে জমি লিজ নিয়ে সবজি চাষ শুরু করেন। এখন দুই একর জমিতে চাষাবাদ করছেন চন্দন। এবার করলা চাষ করেছেন। তাঁর ফসলের মানও বেশ উৎকৃষ্ট।
করলাই ভাগ্য খুলে দিলচন্দন কুমার জানিয়েছেন যে ২০১৮ সাল পর্যন্ত তিনি বেঙ্গালুরুতে থাকতে শ্রমিক হিসাবে কাজ করতেন। যেটুকু কাজ পাওয়া যেত, তা পরিবারের ভরণপোষণের জন্যই ব্যয় হত। কিন্তু এই কারণে সংসার টিকতে পারেনি। এরপর গ্রামে ফিরে চাষের কথা ভাবলেন।
করলাই ভাগ্য খুলে দিল
চন্দন কুমার জানিয়েছেন যে ২০১৮ সাল পর্যন্ত তিনি বেঙ্গালুরুতে থাকতে শ্রমিক হিসাবে কাজ করতেন। যেটুকু কাজ পাওয়া যেত, তা পরিবারের ভরণপোষণের জন্যই ব্যয় হত। কিন্তু এই কারণে সংসার টিকতে পারেনি। এরপর গ্রামে ফিরে চাষের কথা ভাবলেন।
আশপাশে তেমন জমি না থাকায় গ্রামবাসীর কাছ থেকে দুই একর জমি লিজ নিয়ে সবজি চাষ শুরু করেন। গত ছয় বছর ধরে একটানা সবজি চাষ করছেন তিনি। এবার মাত্র দুই একর জমিতে করলার আবাদ হয়েছে। তাঁর করলার চাহিদাও রয়েছে।
আশপাশে তেমন জমি না থাকায় গ্রামবাসীর কাছ থেকে দুই একর জমি লিজ নিয়ে সবজি চাষ শুরু করেন। গত ছয় বছর ধরে একটানা সবজি চাষ করছেন তিনি। এবার মাত্র দুই একর জমিতে করলার আবাদ হয়েছে। তাঁর করলার চাহিদাও রয়েছে।
কীভাবে কৃষিকাজ করতে হয়চন্দন কুমার জানান, করলা চাষের জন্য প্রথমে বেড তৈরি করে তিন বর্গফুট দূরত্বে ৮ ইঞ্চি গর্ত তৈরি করা হয়। এর মধ্যে জৈব সারসহ করলার বীজ বপন করা হয়। সাত দিন পর অঙ্কুরোদগম শুরু হয় এবং করলা ৪০ থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে ফল দিতে শুরু করে।
কীভাবে কৃষিকাজ করতে হয়
চন্দন কুমার জানান, করলা চাষের জন্য প্রথমে বেড তৈরি করে তিন বর্গফুট দূরত্বে ৮ ইঞ্চি গর্ত তৈরি করা হয়। এর মধ্যে জৈব সারসহ করলার বীজ বপন করা হয়। সাত দিন পর অঙ্কুরোদগম শুরু হয় এবং করলা ৪০ থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে ফল দিতে শুরু করে।
একটি গাছ থেকে ২,০০০ টাকা পর্যন্ত লাভচন্দন কুমার জানান, করলা চাষে একটি গাছের দাম প্রায় ২৫ টাকা এবং এক মৌসুমে ৩০ থেকে ৪০ কেজি করলা পাওয়া যায়। এভাবে একটি গাছ থেকে ২,০০০ টাকা পর্যন্ত লাভ হয়। প্রতি দ্বিতীয় দিনে এক থেকে দেড় কুইন্টাল করলা ক্ষেত থেকে বের করা হয়।
একটি গাছ থেকে ২,০০০ টাকা পর্যন্ত লাভ
চন্দন কুমার জানান, করলা চাষে একটি গাছের দাম প্রায় ২৫ টাকা এবং এক মৌসুমে ৩০ থেকে ৪০ কেজি করলা পাওয়া যায়। এভাবে একটি গাছ থেকে ২,০০০ টাকা পর্যন্ত লাভ হয়। প্রতি দ্বিতীয় দিনে এক থেকে দেড় কুইন্টাল করলা ক্ষেত থেকে বের করা হয়।
ব্যবসায়ীরা মাঠে এসে ফসল নিয়ে যায়। করলা প্রতি কেজি ২৫ টাকা দরে বিক্রি হয়। করলা চাষ করে এক মরশুমে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় হয়। এর জন্য কৃষি বিশেষজ্ঞের পরামর্শে ওষুধ স্প্রেও করা হয়।
ব্যবসায়ীরা মাঠে এসে ফসল নিয়ে যায়। করলা প্রতি কেজি ২৫ টাকা দরে বিক্রি হয়। করলা চাষ করে এক মরশুমে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় হয়। এর জন্য কৃষি বিশেষজ্ঞের পরামর্শে ওষুধ স্প্রেও করা হয়।