মনে রাখবেন, জল ফুটতে শুরু করলে হার্ড বয়েল ডিমসিদ্ধর জন্য ৮-১০ মিনিট, এবং নরম-সিদ্ধ ডিমের জন্য ৩-৩ মিনিট জলে ফোটাতে হয়৷

Lifestyle Tips: ডিম সেদ্ধ করা ‘জলভাত’! শুধু খোসা ছাড়াতে গেলেই হিমশিম? এই কাজটি করলেই সমস্যার সমাধান

ডিম সেদ্ধ করার সময় অধিকাংশ ক্ষেত্রেই একটা সমস্যার সম্মুখীন হই আমরা। আর সেটা হল ডিমের উপরের খোসা ফেটে যাওয়া। যার ফলে ওই ফাটা অংশ দিয়ে ডিমের সাদা অংশ বেরিয়ে এসে তা সেদ্ধ করার জলে মিশে যায়। ফলে ওই ডিমটা আর খেতে ইচ্ছে করে না।
ডিম সেদ্ধ করার সময় অধিকাংশ ক্ষেত্রেই একটা সমস্যার সম্মুখীন হই আমরা। আর সেটা হল ডিমের উপরের খোসা ফেটে যাওয়া। যার ফলে ওই ফাটা অংশ দিয়ে ডিমের সাদা অংশ বেরিয়ে এসে তা সেদ্ধ করার জলে মিশে যায়। ফলে ওই ডিমটা আর খেতে ইচ্ছে করে না।
অথচ ডিম সেদ্ধ কিন্তু অত্যন্ত সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যকর খাবার। শীতকালে তো খুবই জরুরি এই খাবার। আর সেই ডিম অনেক সময়ে সেদ্ধ করার সময় সমস্যা দেখা দেয়। ভাল করে সেদ্ধা না হওয়ায় খোসা ছাড়াতেও খুবই সময় লাগে, ভেঙে যায়। কীভাবে সহজে এই সমস্যার সমাধান করবেন, তার টিপস রইল।
অথচ ডিম সেদ্ধ কিন্তু অত্যন্ত সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যকর খাবার। শীতকালে তো খুবই জরুরি এই খাবার। আর সেই ডিম অনেক সময়ে সেদ্ধ করার সময় সমস্যা দেখা দেয়। ভাল করে সেদ্ধা না হওয়ায় খোসা ছাড়াতেও খুবই সময় লাগে, ভেঙে যায়। কীভাবে সহজে এই সমস্যার সমাধান করবেন, তার টিপস রইল।
স্বাভাবিক তাপমাত্রা জরুরি– অধিকাংশ মানুষই ফ্রিজে ডিম রাখেন। আর তা ফ্রিজ থেকে বের করেই সরাসরি রান্না করে ফেলেন। এটাই সবচেয়ে বড় ভুল। রান্না করার কিছুক্ষণ আগে ডিম ফ্রিজ থেকে বের করে রাখতে হবে। যেন তা ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় আসতে পারে। নাহলে ফ্রিজ থেকে বের করা ঠান্ডা ডিম সরাসরি ফুটন্ত জলে দিলে তা ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
স্বাভাবিক তাপমাত্রা জরুরি– অধিকাংশ মানুষই ফ্রিজে ডিম রাখেন। আর তা ফ্রিজ থেকে বের করেই সরাসরি রান্না করে ফেলেন। এটাই সবচেয়ে বড় ভুল। রান্না করার কিছুক্ষণ আগে ডিম ফ্রিজ থেকে বের করে রাখতে হবে। যেন তা ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় আসতে পারে। নাহলে ফ্রিজ থেকে বের করা ঠান্ডা ডিম সরাসরি ফুটন্ত জলে দিলে তা ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
একসঙ্গে অনেক ডিম নয়– সেদ্ধ করার সময় অতিরিক্ত ডিম একসঙ্গে নেওয়া উচিত নয়। জল ফুটতে থাকলে এক-একটি ডিমের সঙ্গে অন্য ডিমের ধাক্কা লাগে। তাই ছোট পাত্র ব্যবহার করলে তাতে ৩-৪টির বেশি ডিম সেদ্ধ করা যাবে না। আর বেশি সংখ্যক ডিম সেদ্ধ করার ক্ষেত্রে বড় পাত্র ব্যবহার করতে হবে।
একসঙ্গে অনেক ডিম নয়– সেদ্ধ করার সময় অতিরিক্ত ডিম একসঙ্গে নেওয়া উচিত নয়। জল ফুটতে থাকলে এক-একটি ডিমের সঙ্গে অন্য ডিমের ধাক্কা লাগে। তাই ছোট পাত্র ব্যবহার করলে তাতে ৩-৪টির বেশি ডিম সেদ্ধ করা যাবে না। আর বেশি সংখ্যক ডিম সেদ্ধ করার ক্ষেত্রে বড় পাত্র ব্যবহার করতে হবে।
ভিনেগার– এটা সবচেয়ে কার্যকরী উপায়। এর জন্য পাত্রে জল ভরতে হবে। তার মধ্যে যতগুলি ডিম সেদ্ধ করা হবে, তত পরিমাণ এক চা-চামচ করে ভিনেগার ওই জলে যোগ করতে হবে। এবার পাত্রটি আগুনে দিয়ে ডিম সেদ্ধ করে নিতে হবে।
ভিনেগার– এটা সবচেয়ে কার্যকরী উপায়। এর জন্য পাত্রে জল ভরতে হবে। তার মধ্যে যতগুলি ডিম সেদ্ধ করা হবে, তত পরিমাণ এক চা-চামচ করে ভিনেগার ওই জলে যোগ করতে হবে। এবার পাত্রটি আগুনে দিয়ে ডিম সেদ্ধ করে নিতে হবে।
ডিম সেদ্ধ করার সঠিক উপায়– একটি পাত্রের অর্ধেক অংশ জল দিয়ে ভরতে হবে। এরপর তা আগুনে চাপাতে হবে। নুন অথবা ভিনেগার যোগ করে তা ফুটতে দিতে হবে। এবার ঘরের তাপমাত্রায় থাকা ডিম ওই ফুটন্ত জলে যোগ করতে হবে। ডিমগুলি কিন্তু ধীরে ধীরে দিতে হবে। এরপর পাত্রটিতে একটি ঢাকনা চাপা দিতে হবে। তা ১০-১২ মিনিটের মতো রেখে দিতে হবে। তবে সেদ্ধ করার সময় আগুন মাঝারি আঁচে রাখা উচিত।
ডিম সেদ্ধ করার সঠিক উপায়– একটি পাত্রের অর্ধেক অংশ জল দিয়ে ভরতে হবে। এরপর তা আগুনে চাপাতে হবে। নুন অথবা ভিনেগার যোগ করে তা ফুটতে দিতে হবে। এবার ঘরের তাপমাত্রায় থাকা ডিম ওই ফুটন্ত জলে যোগ করতে হবে। ডিমগুলি কিন্তু ধীরে ধীরে দিতে হবে। এরপর পাত্রটিতে একটি ঢাকনা চাপা দিতে হবে। তা ১০-১২ মিনিটের মতো রেখে দিতে হবে। তবে সেদ্ধ করার সময় আগুন মাঝারি আঁচে রাখা উচিত।