Tag Archives: egg shells

Egg Shell Uses: ডিম খেয়ে খোসা ফেলে দেন? রয়েছে হাজার গুণ! রোজকার ঘরের ৩ ‘কঠিন’ কাজের মুশকিলাসান

ডিম খেতে ভালবাসেন। কিন্তু ডিম খাওয়ার পর খোসা ফেলে দেন প্রতিবার। এবার থেকে তা না করে জমিয়ে রাখুন এক জায়গায়।
ডিম খেতে ভালবাসেন। কিন্তু ডিম খাওয়ার পর খোসা ফেলে দেন প্রতিবার। এবার থেকে তা না করে জমিয়ে রাখুন এক জায়গায়।
ডিমের খোসায় প্রচুর ক্যালসিয়াম থাকে বলে মত বিশেষজ্ঞদের। সেজন্য ডিমের খোসা গুঁড়ো করে গাছের সার হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে।
ডিমের খোসায় প্রচুর ক্যালসিয়াম থাকে বলে মত বিশেষজ্ঞদের। সেজন্য ডিমের খোসা গুঁড়ো করে গাছের সার হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে।
পাখিদের খাবার হিসাবে ডিমের খোসা ব্যবহার করা যেতে পারে। সেজন্য ডিমের খোসা গুঁড়ো করে বারান্দায় কিংবা ছাদে একটি পাত্রে রেখে দিতে হবে।
পাখিদের খাবার হিসাবে ডিমের খোসা ব্যবহার করা যেতে পারে। সেইজন্য ডিমের খোসা গুঁড়ো করে বারান্দায় কিংবা ছাদে একটি পাত্রে রেখে দিতে হবে।
রান্না করার সময় অজান্তে অনেক সময় পুড়ে যায় কড়াই। সেই কড়াই আবার ঝকঝকে করে তুলতে ডিমের খোসা ব্যবহার করা যেতে পারে পারে।
রান্না করার সময় অজান্তে অনেক সময় পুড়ে যায় কড়াই। সেই কড়াই আবার ঝকঝকে করে তুলতে ডিমের খোসা ব্যবহার করা যেতে পারে পারে।
প্রথমে ডিমের পরিষ্কার খোসাগুলি গুঁড়ো করে নিতে হবে। এরপর ওই পোড়া পাত্রের মধ্যে খোসার গুঁড়ো, লবণ এবং জল দিয়ে ফুটিয়ে নিতে হবে।
প্রথমে ডিমের পরিষ্কার খোসাগুলি গুঁড়ো করে নিতে হবে। এরপর ওই পোড়া পাত্রের মধ্যে খোসার গুঁড়ো, লবণ এবং জল দিয়ে ফুটিয়ে নিতে হবে।
জল ফুটে উঠলে সেটা ফেলে দিয়ে ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। তাহলেই দেখবেন ডিমের খোসার কামাল।
জল ফুটে উঠলে সেটা ফেলে দিয়ে ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। তাহলেই দেখবেন ডিমের খোসার কামাল।

Lifestyle Tips: ডিম সেদ্ধ করা ‘জলভাত’! শুধু খোসা ছাড়াতে গেলেই হিমশিম? এই কাজটি করলেই সমস্যার সমাধান

ডিম সেদ্ধ করার সময় অধিকাংশ ক্ষেত্রেই একটা সমস্যার সম্মুখীন হই আমরা। আর সেটা হল ডিমের উপরের খোসা ফেটে যাওয়া। যার ফলে ওই ফাটা অংশ দিয়ে ডিমের সাদা অংশ বেরিয়ে এসে তা সেদ্ধ করার জলে মিশে যায়। ফলে ওই ডিমটা আর খেতে ইচ্ছে করে না।
ডিম সেদ্ধ করার সময় অধিকাংশ ক্ষেত্রেই একটা সমস্যার সম্মুখীন হই আমরা। আর সেটা হল ডিমের উপরের খোসা ফেটে যাওয়া। যার ফলে ওই ফাটা অংশ দিয়ে ডিমের সাদা অংশ বেরিয়ে এসে তা সেদ্ধ করার জলে মিশে যায়। ফলে ওই ডিমটা আর খেতে ইচ্ছে করে না।
অথচ ডিম সেদ্ধ কিন্তু অত্যন্ত সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যকর খাবার। শীতকালে তো খুবই জরুরি এই খাবার। আর সেই ডিম অনেক সময়ে সেদ্ধ করার সময় সমস্যা দেখা দেয়। ভাল করে সেদ্ধা না হওয়ায় খোসা ছাড়াতেও খুবই সময় লাগে, ভেঙে যায়। কীভাবে সহজে এই সমস্যার সমাধান করবেন, তার টিপস রইল।
অথচ ডিম সেদ্ধ কিন্তু অত্যন্ত সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যকর খাবার। শীতকালে তো খুবই জরুরি এই খাবার। আর সেই ডিম অনেক সময়ে সেদ্ধ করার সময় সমস্যা দেখা দেয়। ভাল করে সেদ্ধা না হওয়ায় খোসা ছাড়াতেও খুবই সময় লাগে, ভেঙে যায়। কীভাবে সহজে এই সমস্যার সমাধান করবেন, তার টিপস রইল।
স্বাভাবিক তাপমাত্রা জরুরি– অধিকাংশ মানুষই ফ্রিজে ডিম রাখেন। আর তা ফ্রিজ থেকে বের করেই সরাসরি রান্না করে ফেলেন। এটাই সবচেয়ে বড় ভুল। রান্না করার কিছুক্ষণ আগে ডিম ফ্রিজ থেকে বের করে রাখতে হবে। যেন তা ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় আসতে পারে। নাহলে ফ্রিজ থেকে বের করা ঠান্ডা ডিম সরাসরি ফুটন্ত জলে দিলে তা ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
স্বাভাবিক তাপমাত্রা জরুরি– অধিকাংশ মানুষই ফ্রিজে ডিম রাখেন। আর তা ফ্রিজ থেকে বের করেই সরাসরি রান্না করে ফেলেন। এটাই সবচেয়ে বড় ভুল। রান্না করার কিছুক্ষণ আগে ডিম ফ্রিজ থেকে বের করে রাখতে হবে। যেন তা ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় আসতে পারে। নাহলে ফ্রিজ থেকে বের করা ঠান্ডা ডিম সরাসরি ফুটন্ত জলে দিলে তা ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
একসঙ্গে অনেক ডিম নয়– সেদ্ধ করার সময় অতিরিক্ত ডিম একসঙ্গে নেওয়া উচিত নয়। জল ফুটতে থাকলে এক-একটি ডিমের সঙ্গে অন্য ডিমের ধাক্কা লাগে। তাই ছোট পাত্র ব্যবহার করলে তাতে ৩-৪টির বেশি ডিম সেদ্ধ করা যাবে না। আর বেশি সংখ্যক ডিম সেদ্ধ করার ক্ষেত্রে বড় পাত্র ব্যবহার করতে হবে।
একসঙ্গে অনেক ডিম নয়– সেদ্ধ করার সময় অতিরিক্ত ডিম একসঙ্গে নেওয়া উচিত নয়। জল ফুটতে থাকলে এক-একটি ডিমের সঙ্গে অন্য ডিমের ধাক্কা লাগে। তাই ছোট পাত্র ব্যবহার করলে তাতে ৩-৪টির বেশি ডিম সেদ্ধ করা যাবে না। আর বেশি সংখ্যক ডিম সেদ্ধ করার ক্ষেত্রে বড় পাত্র ব্যবহার করতে হবে।
ভিনেগার– এটা সবচেয়ে কার্যকরী উপায়। এর জন্য পাত্রে জল ভরতে হবে। তার মধ্যে যতগুলি ডিম সেদ্ধ করা হবে, তত পরিমাণ এক চা-চামচ করে ভিনেগার ওই জলে যোগ করতে হবে। এবার পাত্রটি আগুনে দিয়ে ডিম সেদ্ধ করে নিতে হবে।
ভিনেগার– এটা সবচেয়ে কার্যকরী উপায়। এর জন্য পাত্রে জল ভরতে হবে। তার মধ্যে যতগুলি ডিম সেদ্ধ করা হবে, তত পরিমাণ এক চা-চামচ করে ভিনেগার ওই জলে যোগ করতে হবে। এবার পাত্রটি আগুনে দিয়ে ডিম সেদ্ধ করে নিতে হবে।
ডিম সেদ্ধ করার সঠিক উপায়– একটি পাত্রের অর্ধেক অংশ জল দিয়ে ভরতে হবে। এরপর তা আগুনে চাপাতে হবে। নুন অথবা ভিনেগার যোগ করে তা ফুটতে দিতে হবে। এবার ঘরের তাপমাত্রায় থাকা ডিম ওই ফুটন্ত জলে যোগ করতে হবে। ডিমগুলি কিন্তু ধীরে ধীরে দিতে হবে। এরপর পাত্রটিতে একটি ঢাকনা চাপা দিতে হবে। তা ১০-১২ মিনিটের মতো রেখে দিতে হবে। তবে সেদ্ধ করার সময় আগুন মাঝারি আঁচে রাখা উচিত।
ডিম সেদ্ধ করার সঠিক উপায়– একটি পাত্রের অর্ধেক অংশ জল দিয়ে ভরতে হবে। এরপর তা আগুনে চাপাতে হবে। নুন অথবা ভিনেগার যোগ করে তা ফুটতে দিতে হবে। এবার ঘরের তাপমাত্রায় থাকা ডিম ওই ফুটন্ত জলে যোগ করতে হবে। ডিমগুলি কিন্তু ধীরে ধীরে দিতে হবে। এরপর পাত্রটিতে একটি ঢাকনা চাপা দিতে হবে। তা ১০-১২ মিনিটের মতো রেখে দিতে হবে। তবে সেদ্ধ করার সময় আগুন মাঝারি আঁচে রাখা উচিত।

Egg Boiling Tips: ডিম সেদ্ধ করার সময় কি বারবার ভেঙে যায়? এই টোটকায় খোসা ছাড়বে সহজেই, স্বাদও থাকবে অটুট! ‘জিনিয়াস’ টিপস শেফের

আপনিও যদি এমন সমস্যার মধ্য দিয়ে যান, তাহলে সবার আগে জানতে হবে কেন ডিম ফেটে যায়। আসলে, যখন তারা গরম জলের মধ্যে উত্তাপের কারণে লাফাতে শুরু করে, তখন তারা একে অপরকে অবিরাম আঘাত করতে শুরু করে। যার কারণে এর উপরের ভাগ ভেঙে যায়।
আপনিও যদি এমন সমস্যার মধ্য দিয়ে যান, তাহলে সবার আগে জানতে হবে কেন ডিম ফেটে যায়। আসলে, যখন তারা গরম জলের মধ্যে উত্তাপের কারণে লাফাতে শুরু করে, তখন তারা একে অপরকে অবিরাম আঘাত করতে শুরু করে। যার কারণে এর উপরের ভাগ ভেঙে যায়।
এখন প্রশ্ন জাগে যে, যদি সেদ্ধ করতে হয় তবে অবশ্যই তারা লাফ দেবে, এবং যখন তারা লাফ দেবে, তখন তারা সংঘর্ষও করবে। এমন পরিস্থিতিতে কী করবেন যাতে তাদের ডিম না ফাটে এবং তাদের স্বাদও ভালো থাকে?
এখন প্রশ্ন জাগে যে, যদি সেদ্ধ করতে হয় তবে অবশ্যই তারা লাফ দেবে, এবং যখন তারা লাফ দেবে, তখন তারা সংঘর্ষও করবে। এমন পরিস্থিতিতে কী করবেন যাতে তাদের ডিম না ফাটে এবং তাদের স্বাদও ভালো থাকে?
এটি একটি কৌশল যা সারা বিশ্বের শেফরা ব্যবহার করেন। এর সাহায্যে, ডিমের খোসা রাসায়নিক বিক্রিয়ায় শক্ত হয়ে যায় এবং সংঘর্ষে ভেঙে পড়ে না। শুধু তাই নয়, এতে করে ডিমের খোসাও খুব সহজেই উঠে যায়।
এটি একটি কৌশল যা সারা বিশ্বের শেফরা ব্যবহার করেন। এর সাহায্যে, ডিমের খোসা রাসায়নিক বিক্রিয়ায় শক্ত হয়ে যায় এবং সংঘর্ষে ভেঙে পড়ে না। শুধু তাই নয়, এতে করে ডিমের খোসাও খুব সহজেই উঠে যায়।
এর জন্য যখনই ডিম সেদ্ধ করবেন, প্রথমে জল গরম করবেন না। প্রথমে ডিমগুলো ধীরে ধীরে পাত্রে রাখুন। এর পরেই এতে জল দিন। পর্যাপ্ত জল থাকতে হবে যাতে সব ডিম ঠিকমতো ডুবে যায়।
এর জন্য যখনই ডিম সেদ্ধ করবেন, প্রথমে জল গরম করবেন না। প্রথমে ডিমগুলো ধীরে ধীরে পাত্রে রাখুন। এর পরেই এতে জল দিন। পর্যাপ্ত জল থাকতে হবে যাতে সব ডিম ঠিকমতো ডুবে যায়।
এবার এই জলের মধ্যে এক চামচ লবণ, এক চামচ লেবুর রস বা ভিনিগার মিশিয়ে পাত্রটি ঢেকে গ্যাস চালু করুন। নরম সেদ্ধ ডিম চাইলে তিন মিনিট পর গ্যাস বন্ধ করে দিন। আপনি যদি মাঝারি ফুটতে চান তবে ৫ থেকে ৭ মিনিট সিদ্ধ করুন। তবে আপনি যদি শক্ত সেদ্ধ ডিম চান তবে ৯থেকে ১২ মিনিট সিদ্ধ করুন।
এবার এই জলের মধ্যে এক চামচ লবণ, এক চামচ লেবুর রস বা ভিনিগার মিশিয়ে পাত্রটি ঢেকে গ্যাস চালু করুন। নরম সেদ্ধ ডিম চাইলে তিন মিনিট পর গ্যাস বন্ধ করে দিন। আপনি যদি মাঝারি ফুটতে চান তবে ৫ থেকে ৭ মিনিট সিদ্ধ করুন। তবে আপনি যদি শক্ত সেদ্ধ ডিম চান তবে ৯থেকে ১২ মিনিট সিদ্ধ করুন।
এইবার এই ডিমগুলোকে সাবধানে অন্য পাত্রে রেখে ঠান্ডা দিন। এতেও আধা চামচ লবণ দিন।২থেকে ৩মিনিট পর ফ্রিজে রাখুন৷ এবং ২০ মিনিট পর খোসা ছাড়ানো খুব সহজ হয়ে যায়। গরম ডিম খেতে চাইলে খোসা ছাড়িয়ে সঙ্গে সঙ্গেও খেতে পারেন।
এইবার এই ডিমগুলোকে সাবধানে অন্য পাত্রে রেখে ঠান্ডা দিন। এতেও আধা চামচ লবণ দিন।২থেকে ৩মিনিট পর ফ্রিজে রাখুন৷ এবং ২০ মিনিট পর খোসা ছাড়ানো খুব সহজ হয়ে যায়। গরম ডিম খেতে চাইলে খোসা ছাড়িয়ে সঙ্গে সঙ্গেও খেতে পারেন।
এইভাবে আপনার ডিম সেদ্ধ করার সময় ভেঙ্গে যাবে না এবং আপনি সহজেই ডিমের খোসা ছাড়িয়ে খেতে পারবেন। এই পদ্ধতিটি আপনার কাজকে অনেক সহজ করে তুলবে। এতে আর ডিম ভাঙবে না, স্বাদও অটুট থাকবে৷ (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
এইভাবে আপনার ডিম সেদ্ধ করার সময় ভেঙ্গে যাবে না এবং আপনি সহজেই ডিমের খোসা ছাড়িয়ে খেতে পারবেন। এই পদ্ধতিটি আপনার কাজকে অনেক সহজ করে তুলবে। এতে আর ডিম ভাঙবে না, স্বাদও অটুট থাকবে৷ (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Egg Shells Benefits: ডিমের খোলা ফেলে দেন? কাজে লাগালে কমবে জয়েন্ট পেন, ঝকঝকে হবে ঘরবাড়ি

রান্নাঘরে মুহূর্তের মধ্যে আবর্জনায় পরিণত হয় ডিমের খোলা। আমরা নানাভাবে ডিম খেলেও খোলা ফেলে দিই জঞ্জালের মধ্যে। অজান্তেই হাতছাড়া করি অফুরন্ত উপকারিতা।
রান্নাঘরে মুহূর্তের মধ্যে আবর্জনায় পরিণত হয় ডিমের খোলা। আমরা নানাভাবে ডিম খেলেও খোলা ফেলে দিই জঞ্জালের মধ্যে। অজান্তেই হাতছাড়া করি অফুরন্ত উপকারিতা।

 

ডিমের খোলা গুঁড়ো করে মিশিয়ে দিন পাখির খাবারে। পোষা পাখি যদি নাও থাকে, বাগানে বা ছাদে ছড়িয়ে দিন। পাখিরা ভিড় জমাবে আপনার বাড়িতে।
ডিমের খোলা গুঁড়ো করে মিশিয়ে দিন পাখির খাবারে। পোষা পাখি যদি নাও থাকে, বাগানে বা ছাদে ছড়িয়ে দিন। পাখিরা ভিড় জমাবে আপনার বাড়িতে।

 

অ্যাপ সিডারে ভিজিয়ে রাখুন ডিমের খোলা। তার পর সেই মিশ্রণ মালিশ করুন গাঁটের যন্ত্রণার জায়গায়। সাময়িক আরাম পাবেন। কোলাজেন, কোন্ড্রইটিন, গল্ুকোস্যামাইন, হ্যালুরনিক অ্যাসিডের মতো উপাদান সাহায্য করবে উপশমে।
অ্যাপ সিডারে ভিজিয়ে রাখুন ডিমের খোলা। তার পর সেই মিশ্রণ মালিশ করুন গাঁটের যন্ত্রণার জায়গায়। সাময়িক আরাম পাবেন। কোলাজেন, কোন্ড্রইটিন, গল্ুকোস্যামাইন, হ্যালুরনিক অ্যাসিডের মতো উপাদান সাহায্য করবে উপশমে।

 

ঘরবাড়ি পরিষ্কার করতে ডিমের খোলা অদ্বিতীয়। ফেলে না দিয়ে ডিমের খোলা গুঁড়ো করে মিশিয়ে দিন ঘর মোছার জলে। জৈব উপাদানে ঝকঝকে তকতকে হবে আপনার ঘরবাড়ি।
ঘরবাড়ি পরিষ্কার করতে ডিমের খোলা অদ্বিতীয়। ফেলে না দিয়ে ডিমের খোলা গুঁড়ো করে মিশিয়ে দিন ঘর মোছার জলে। জৈব উপাদানে ঝকঝকে তকতকে হবে আপনার ঘরবাড়ি।

 

ডিমের খোলা গুঁড়ো করে মেশান গাছের মাটিতে। উপযুক্ত পুষ্টি পেয়ে তরতরিয়ে বেড়ে উঠবে আপনার বাড়ির গাছ। জৈব সার হিসেবে ডিমের খোলা খুবই উপকারী।
ডিমের খোলা গুঁড়ো করে মেশান গাছের মাটিতে। উপযুক্ত পুষ্টি পেয়ে তরতরিয়ে বেড়ে উঠবে আপনার বাড়ির গাছ। জৈব সার হিসেবে ডিমের খোলা খুবই উপকারী।

 

কফির সঙ্গে ডিমের খোলা গুঁড়ো করে মিশিয়ে নিলেও এর স্বাদগুণ বাড়বে দুই-ই।
কফির সঙ্গে ডিমের খোলা গুঁড়ো করে মিশিয়ে নিলেও এর স্বাদগুণ বাড়বে দুই-ই।

Egg: ডিম খাওয়ার পর খোসা ফেলে দিচ্ছেন! কী ভুল করছেন জানেন না!

*ডিম খাওয়ার পর আমরা ডিমের খোসা ফেলে দেই। কারণ ডিমের খোসার ব্যবহার আমরা জানি না এটা আমাদের কাছে আবর্জনা বলেই মনে হয়। তবে এই ডিমের খোসার ত্বকের যত্ন থেকে শুরু করে গৃহসজ্জার প্রয়োজনে অনায়াসে ব্যবহার করা যেতে পারে। প্রতিবেদনঃ পিয়া গুপ্তা। ফাইল ছবি।
*ডিম খাওয়ার পর আমরা ডিমের খোসা ফেলে দেই। কারণ ডিমের খোসার ব্যবহার আমরা জানি না এটা আমাদের কাছে আবর্জনা বলেই মনে হয়। তবে এই ডিমের খোসার ত্বকের যত্ন থেকে শুরু করে গৃহসজ্জার প্রয়োজনে অনায়াসে ব্যবহার করা যেতে পারে। প্রতিবেদনঃ পিয়া গুপ্তা। ফাইল ছবি।
*ত্বকের যত্ন: ডিমের খোসা আপনার ত্বকের জন্য চমৎকার কাজ করবে। ডিমের খোসা গুঁড়ো করে ডিমের সাদা অংশের সঙ্গে মেশান। এরপর মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ। এই ফেসপ্যাকটি আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনবে। ফাইল ছবি।
*ত্বকের যত্ন: ডিমের খোসা আপনার ত্বকের জন্য চমৎকার কাজ করবে। ডিমের খোসা গুঁড়ো করে ডিমের সাদা অংশের সঙ্গে মেশান। এরপর মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ। এই ফেসপ্যাকটি আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনবে। ফাইল ছবি।
*ইনডোর প্ল্যান্ট রাখতে: ইনডোর প্লান্ট গুলো রাখতে এই ডিমের খোসা ভীষণ কার্যকরী। ডিমের খোসার উপরের অংশে ফেলে ভিতর মাটি ও খোল ভরে ইন্ডোর প্ল্যান্ট রাখতে পারেন। তবে এক্ষেত্রে কম মাটিতে বেড়ে উঠতে পারে এমন ইনডোর প্ল্যান্ট বেছে নিতে হবে। ফাইল ছবি।
*ইনডোর প্ল্যান্ট রাখতে: ইনডোর প্লান্ট গুলো রাখতে এই ডিমের খোসা ভীষণ কার্যকরী। ডিমের খোসার উপরের অংশে ফেলে ভিতর মাটি ও খোল ভরে ইন্ডোর প্ল্যান্ট রাখতে পারেন। তবে এক্ষেত্রে কম মাটিতে বেড়ে উঠতে পারে এমন ইনডোর প্ল্যান্ট বেছে নিতে হবে। ফাইল ছবি।
*সার হিসেবে: টপ্পা বাগানের গাছের জন্য সার কিনতে অনেক টাকা খরচ করি আমরা। অথচ হাতের কাছেই রয়েছে ডিমের খোসার প্রাকৃতিক সার। ডিমের খোসা গুঁড়ো করে গাছের গোড়ায় দিয়ে দিন। ডিমের খোসায় থাকা ক্যালসিয়াম ও অন্যান্য মিনারেল গাছের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। ফাইল ছবি।
*সার হিসেবে: টপ্পা বাগানের গাছের জন্য সার কিনতে অনেক টাকা খরচ করি আমরা। অথচ হাতের কাছেই রয়েছে ডিমের খোসার প্রাকৃতিক সার। ডিমের খোসা গুঁড়ো করে গাছের গোড়ায় দিয়ে দিন। ডিমের খোসায় থাকা ক্যালসিয়াম ও অন্যান্য মিনারেল গাছের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। ফাইল ছবি।
*শোপিস হিসেবে: ডিমের খোসায় ছোট ছিদ্র করে ডিমের ভিতরের অংশ বের করে নিন এবার পছন্দ মত রং দিয়ে ছবি আঁকুন ।ডিমের খোসায় সাজিয়ে রাখুন বসার ঘরে। ফাইল ছবি।
*শোপিস হিসেবে: ডিমের খোসায় ছোট ছিদ্র করে ডিমের ভিতরের অংশ বের করে নিন এবার পছন্দ মত রং দিয়ে ছবি আঁকুন ।ডিমের খোসায় সাজিয়ে রাখুন বসার ঘরে। ফাইল ছবি।
*হাঁড়ি কড়াই পরিষ্কার করতে: হাঁড়ি কড়াই থেকে রান্নার তেল বা পোড়া দাগ দূর হয় না সহজে। তাই হাড়ি পাতিল পরিষ্কার করার সময় ডিমের খোসা গুঁড়ো করে মিলিয়ে নিন। পরিষ্কার হয়ে যাবে চট করে। ফাইল ছবি।
*হাঁড়ি কড়াই পরিষ্কার করতে: হাঁড়ি কড়াই থেকে রান্নার তেল বা পোড়া দাগ দূর হয় না সহজে। তাই হাড়ি পাতিল পরিষ্কার করার সময় ডিমের খোসা গুঁড়ো করে মিলিয়ে নিন। পরিষ্কার হয়ে যাবে চট করে। ফাইল ছবি।