নিয়মিত মেডিক্যাল চেক আপ করানো জরুরি। তাবেই প্রাথমিক পর্যায়ে মারণ রোগের শনাক্তকরণ করা যাবে। সার্ভিক্যাল, স্তন এবং কোলারেক্টল ক্যানসারের জন্য নিয়মিত স্ক্রিনিং এবং নিয়মিত স্ক্রিনিং এবং টিকা অপরিহার্য।

Health Tips: ভারতে কেন বাড়ছে ক্যানসার? অজান্তে কী কী ভুল হচ্ছে, বাঁচার উপায় বলছেন বিশেষজ্ঞরা

আজকের দিনে ক্যানসার খুব প্রচলিত শব্দ। কিন্তু এই রোগের সঙ্গে ঘর করা এক ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা। সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ভারতীয়দের সামগ্রিক স্বাস্থ্যের ক্ষয় হচ্ছে। ফলে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ক্যানসার আক্রান্তের সংখ্যা।
আজকের দিনে ক্যানসার খুব প্রচলিত শব্দ। কিন্তু এই রোগের সঙ্গে ঘর করা এক ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা। সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ভারতীয়দের সামগ্রিক স্বাস্থ্যের ক্ষয় হচ্ছে। ফলে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ক্যানসার আক্রান্তের সংখ্যা।
অ্যাপোলো হাসপাতালের রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২০ সালে ভারতে ১৪ লক্ষ মানুষ ক্যানসারে আক্রান্ত হন। ২০২৫ সালের মধ্যে এই সংখ্যাটা ১৫.৭ লক্ষ ছাড়িয়ে যাবে বলে অনুমান করা হচ্ছে। জার্মান সংবাদ সংস্থা ডয়েচ ভেল-কে পাবলিক হেলথ ফাউন্ডেশন অফ ইন্ডিয়ার প্রাক্তন সভাপতি শ্রীনাথ রেড্ডি বলেছেন, “ক্যানসারের ঘটনা এবং মৃত্যুর সংখ্যা আগামী দুই দশকে আরও বাড়বে বলে মনে হচ্ছে”।
অ্যাপোলো হাসপাতালের রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২০ সালে ভারতে ১৪ লক্ষ মানুষ ক্যানসারে আক্রান্ত হন। ২০২৫ সালের মধ্যে এই সংখ্যাটা ১৫.৭ লক্ষ ছাড়িয়ে যাবে বলে অনুমান করা হচ্ছে। জার্মান সংবাদ সংস্থা ডয়েচ ভেল-কে পাবলিক হেলথ ফাউন্ডেশন অফ ইন্ডিয়ার প্রাক্তন সভাপতি শ্রীনাথ রেড্ডি বলেছেন, “ক্যানসারের ঘটনা এবং মৃত্যুর সংখ্যা আগামী দুই দশকে আরও বাড়বে বলে মনে হচ্ছে”।
ভারতে কোন ধরনের ক্যানসার সবচেয়ে বেশি হয়; ভারতে স্তন, সার্ভিক্স এবং ওভারিয়ান ক্যানসারে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হন মহিলারা। আর পুরুষদের মধ্যে ফুস্ফুস, মুখ এবং প্রস্টেট ক্যানসার দেখা যায় সবচেয়ে বেশি।
ভারতে কোন ধরনের ক্যানসার সবচেয়ে বেশি হয়; ভারতে স্তন, সার্ভিক্স এবং ওভারিয়ান ক্যানসারে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হন মহিলারা। আর পুরুষদের মধ্যে ফুস্ফুস, মুখ এবং প্রস্টেট ক্যানসার দেখা যায় সবচেয়ে বেশি।
কেন ক্যানসার আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে: চিকিৎসক এবং বিশেষজ্ঞরা অস্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রাকেই ক্যানসারের প্রধান কারণ বলে উল্লেখ করেছেন। ইন্ডিয়া টুডে-কে ডা. বেদান্ত কাবরা বলেছেন, দেরিতে বিয়ে এবং সন্তানের জন্মদানের কারণে স্তন ক্যানসারে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। জিনও একটা বড় ভূমিকা পালন করে। ভারতীয় জনসংখ্যার কিছু অংশে বিআরসিএ জিন মিউটেশন বেশি প্রচলিত।
কেন ক্যানসার আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে: চিকিৎসক এবং বিশেষজ্ঞরা অস্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রাকেই ক্যানসারের প্রধান কারণ বলে উল্লেখ করেছেন। ইন্ডিয়া টুডে-কে ডা. বেদান্ত কাবরা বলেছেন, দেরিতে বিয়ে এবং সন্তানের জন্মদানের কারণে স্তন ক্যানসারে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। জিনও একটা বড় ভূমিকা পালন করে। ভারতীয় জনসংখ্যার কিছু অংশে বিআরসিএ জিন মিউটেশন বেশি প্রচলিত।
৯০ শতাংশ মুখের ক্যানসার হয় ধোঁয়াবিহীন তামাক, যেমন গুটখা এবং পানমশলার কারণে। এইচপিভি সংক্রমণ, কম বয়সে যৌনতা, একাধিক সঙ্গীর সঙ্গে যৌন সম্পর্কের কারণে হচ্ছে সার্ভিক্যাল ক্যানসার। পরিবেশগত দূষণ এবং রান্নার জ্বালানি থেকে অভ্যন্তরীণ বায়ু দূষণের কারণে হয় ফুসফুসের ক্যানসার।
৯০ শতাংশ মুখের ক্যানসার হয় ধোঁয়াবিহীন তামাক, যেমন গুটখা এবং পানমশলার কারণে। এইচপিভি সংক্রমণ, কম বয়সে যৌনতা, একাধিক সঙ্গীর সঙ্গে যৌন সম্পর্কের কারণে হচ্ছে সার্ভিক্যাল ক্যানসার। পরিবেশগত দূষণ এবং রান্নার জ্বালানি থেকে অভ্যন্তরীণ বায়ু দূষণের কারণে হয় ফুসফুসের ক্যানসার।
বাঁচার উপায়: বিশেষজ্ঞরা প্রতিরোধমূলক স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার গুরুত্বের উপর জোর দিয়েছেন। নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার কথা বলছেন। ফোর্টিস মেমোরিয়াল রিসার্চ ইনস্টিটিউটের মেডিকেল অনকোলজির সিনিয়র ডিরেক্টর নীতেশ রোহাতগি ডয়েচ ভেল-কে বলেন, “ক্যানসারের ঘটনা যে বাড়ছে এতে কোনও সন্দেহ নেই। তাই নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে হবে।
বাঁচার উপায়: বিশেষজ্ঞরা প্রতিরোধমূলক স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার গুরুত্বের উপর জোর দিয়েছেন। নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার কথা বলছেন। ফোর্টিস মেমোরিয়াল রিসার্চ ইনস্টিটিউটের মেডিকেল অনকোলজির সিনিয়র ডিরেক্টর নীতেশ রোহাতগি ডয়েচ ভেল-কে বলেন, “ক্যানসারের ঘটনা যে বাড়ছে এতে কোনও সন্দেহ নেই। তাই নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে হবে।
ক্যানসারের জন্য অতিরিক্ত ধূমপান, অ্যালকোহল সেবন, ফল ও শাকসবজি কম খাওয়া, অতিরিক্ত ওজন, স্থূলতা এবং শারীরিক নিষ্ক্রিয়তাকে দায়ী করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু)। চিকিৎসকরা বলছেন, জেনেটিক মিউটেশন নিয়ন্ত্রণ করা যায় না, তবে ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে নির্দিষ্ট জীবনধারা এবং পরিবেশগত পরিবর্তন করা যেতে পারে।
ক্যানসারের জন্য অতিরিক্ত ধূমপান, অ্যালকোহল সেবন, ফল ও শাকসবজি কম খাওয়া, অতিরিক্ত ওজন, স্থূলতা এবং শারীরিক নিষ্ক্রিয়তাকে দায়ী করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু)। চিকিৎসকরা বলছেন, জেনেটিক মিউটেশন নিয়ন্ত্রণ করা যায় না, তবে ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে নির্দিষ্ট জীবনধারা এবং পরিবেশগত পরিবর্তন করা যেতে পারে।