উচ্চ মাধ্যমিক ২০২৪-এর রেজাল্ট আউট হয়েছে। অনেক ছাত্রছাত্রীই এবার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার দিকে এগোবেন। মেধার দিক থেকে দেশে পশ্চিমবঙ্গের স্থান একেবারে প্রথম সারিতে বলাই যায়। এই রাজ্যের শিক্ষাগত ঐতিহ্যের খ্যাতি সুবিদিত। প্রচুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ রয়েছে। প্রতি বছর বহু ছাত্রছাত্রী সেখানে ভর্তি হন। পড়ানো হয় কম্পিউটার সায়েন্স, মেকানিক্যাল, সিভিল, ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং-এর মতো বিভিন্ন বিষয়।

Best Engineering Colleges in West Bengal: রাজ্যের সেরা ৫ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ কোনগুলি? নাম জানেন? NIRF-এর তালিকা দেখুন

উচ্চ মাধ্যমিক ২০২৪-এর রেজাল্ট আউট হয়েছে। অনেক ছাত্রছাত্রীই এবার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার দিকে এগোবেন। মেধার দিক থেকে দেশে পশ্চিমবঙ্গের স্থান একেবারে প্রথম সারিতে বলাই যায়। এই রাজ্যের শিক্ষাগত ঐতিহ্যের খ্যাতি সুবিদিত। প্রচুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ রয়েছে। প্রতি বছর বহু ছাত্রছাত্রী সেখানে ভর্তি হন। পড়ানো হয় কম্পিউটার সায়েন্স, মেকানিক্যাল, সিভিল, ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং-এর মতো বিভিন্ন বিষয়।
উচ্চ মাধ্যমিক ২০২৪-এর রেজাল্ট আউট হয়েছে। অনেক ছাত্রছাত্রীই এবার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার দিকে এগোবেন। মেধার দিক থেকে দেশে পশ্চিমবঙ্গের স্থান একেবারে প্রথম সারিতে বলাই যায়। এই রাজ্যের শিক্ষাগত ঐতিহ্যের খ্যাতি সুবিদিত। প্রচুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ রয়েছে। প্রতি বছর বহু ছাত্রছাত্রী সেখানে ভর্তি হন। পড়ানো হয় কম্পিউটার সায়েন্স, মেকানিক্যাল, সিভিল, ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং-এর মতো বিভিন্ন বিষয়।
অধিকাংশ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজেই অত্যাধুনিক সুযোগ সুবিধা রয়েছে। যার মধ্যে অন্যতম হল - উন্নত মানের ল্যাবরেটরি, অভিজ্ঞ শিক্ষক। তাত্ত্বিক জ্ঞানের সঙ্গে ব্যবহারিক প্রয়োগ শেখেন পড়ুয়ারা। পশ্চিমবঙ্গের ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলিতে অ্যাকাডেমিক দক্ষতার পাশাপাশি সামগ্রিক উন্নয়নের উপরেও জোর দেওয়া হয়। আয়োজন করা হয় কর্মশালা, সেমিনারের। যাতে শিক্ষার্থীদের সমস্যা সমাধানের দক্ষতা বাড়ে।
অধিকাংশ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজেই অত্যাধুনিক সুযোগ সুবিধা রয়েছে। যার মধ্যে অন্যতম হল – উন্নত মানের ল্যাবরেটরি, অভিজ্ঞ শিক্ষক। তাত্ত্বিক জ্ঞানের সঙ্গে ব্যবহারিক প্রয়োগ শেখেন পড়ুয়ারা। পশ্চিমবঙ্গের ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলিতে অ্যাকাডেমিক দক্ষতার পাশাপাশি সামগ্রিক উন্নয়নের উপরেও জোর দেওয়া হয়। আয়োজন করা হয় কর্মশালা, সেমিনারের। যাতে শিক্ষার্থীদের সমস্যা সমাধানের দক্ষতা বাড়ে।
এই ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলির মধ্যে থেকে সেরা ৫টি কলেজ বেছে নিয়েছে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউশনাল র‍্যাঙ্কিং ফ্রেমওয়ার্ক বা এনআইআরএফ। গবেষণা এবং উদ্ভাবনের উপর জোর দিয়ে দেশের যে সব কলেজ ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিশেষ অবদান রেখেছে, তাদেরকেই এই তালিকায় জায়গা দেওয়া হয়েছে। এখন দেখে নেওয়া যাক এনআইআরএফ-এর তালিকায় পশ্চিমবঙ্গের কোন ৫টি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ জায়গা পেল।
এই ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলির মধ্যে থেকে সেরা ৫টি কলেজ বেছে নিয়েছে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউশনাল র‍্যাঙ্কিং ফ্রেমওয়ার্ক বা এনআইআরএফ। গবেষণা এবং উদ্ভাবনের উপর জোর দিয়ে দেশের যে সব কলেজ ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিশেষ অবদান রেখেছে, তাদেরকেই এই তালিকায় জায়গা দেওয়া হয়েছে। এখন দেখে নেওয়া যাক এনআইআরএফ-এর তালিকায় পশ্চিমবঙ্গের কোন ৫টি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ জায়গা পেল।
আইআইটি খড়গপুর: ২০২৪-এর র‍্যাঙ্কিং অনুযায়ী, এনআইআরএফ-এর তালিকায় গোটা দেশের মধ্যে তৃতীয় স্থানে রয়েছে আইআইটি খড়গপুর। স্বাভাবিকভাবেই পশ্চিমবঙ্গের সেরা ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এটাই।
আইআইটি খড়গপুর: ২০২৪-এর র‍্যাঙ্কিং অনুযায়ী, এনআইআরএফ-এর তালিকায় গোটা দেশের মধ্যে তৃতীয় স্থানে রয়েছে আইআইটি খড়গপুর। স্বাভাবিকভাবেই পশ্চিমবঙ্গের সেরা ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এটাই।
আইআইইএসটি শিবপুর: শিবপুর বিই কলেজ নামেই বেশি পরিচিত। ২০২৪-এর র‍্যাঙ্কিং অনুযায়ী, এনআইআরএফ-এর তালিকায় গোটা দেশের মধ্যে ২০-তম স্থানে রয়েছে আইআইইএসটি শিবপুর।
আইআইইএসটি শিবপুর: শিবপুর বিই কলেজ নামেই বেশি পরিচিত। ২০২৪-এর র‍্যাঙ্কিং অনুযায়ী, এনআইআরএফ-এর তালিকায় গোটা দেশের মধ্যে ২০-তম স্থানে রয়েছে আইআইইএসটি শিবপুর।
এনআইটি দুর্গাপুর: ভারতের সবচেয়ে প্রাচীন ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলির মধ্যে এনআইটি দুর্গাপুর অন্যতম। ১৮৭ একর জমির উপর তৈরি ক্যাম্পাস। এনআইআরএফ-এর ২০২৪ সালের র‍্যাঙ্কিংয়ে ৩০-তম স্থানে রয়েছে এনআইটি দুর্গাপুর।
এনআইটি দুর্গাপুর: ভারতের সবচেয়ে প্রাচীন ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলির মধ্যে এনআইটি দুর্গাপুর অন্যতম। ১৮৭ একর জমির উপর তৈরি ক্যাম্পাস। এনআইআরএফ-এর ২০২৪ সালের র‍্যাঙ্কিংয়ে ৩০-তম স্থানে রয়েছে এনআইটি দুর্গাপুর।
আইইএম কলকাতা: পশ্চিমবঙ্গের প্রাচীন বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলির তালিকা করতে বসলে সবার প্রথমে আসবে আইইএম কলকাতার নাম। ১৯৮৯ সালে তৈরি হয় এই বিশ্ববিদ্যালয়। এনআইআরএফ-এর ২০২৪ সালের র‍্যাঙ্কিং অনুযায়ী আইইএম কলকাতা রয়েছে ৭৯-তম স্থানে।
আইইএম কলকাতা: পশ্চিমবঙ্গের প্রাচীন বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলির তালিকা করতে বসলে সবার প্রথমে আসবে আইইএম কলকাতার নাম। ১৯৮৯ সালে তৈরি হয় এই বিশ্ববিদ্যালয়। এনআইআরএফ-এর ২০২৪ সালের র‍্যাঙ্কিং অনুযায়ী আইইএম কলকাতা রয়েছে ৭৯-তম স্থানে।
বেঙ্গল ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি: পশ্চিমবঙ্গের সেরা পাঁচ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে বেঙ্গল ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি। এনআইআরএফ-এর ২০২৪ সালের র‍্যাঙ্কিং অনুযায়ী এই বিশ্ববিদ্যালয় গোটা দেশের মধ্যে ৯১-তম স্থানে রয়েছে।
বেঙ্গল ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি: পশ্চিমবঙ্গের সেরা পাঁচ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে বেঙ্গল ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি। এনআইআরএফ-এর ২০২৪ সালের র‍্যাঙ্কিং অনুযায়ী এই বিশ্ববিদ্যালয় গোটা দেশের মধ্যে ৯১-তম স্থানে রয়েছে।