Tag Archives: Engineering

Engineering Course: দশম শ্রেণি পাশ করে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়া যায়? কোর্সের তালিকা-ফি-বেতন জানুন, চমকে যাবেন!

ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের জনপ্রিয়তা সবসময় তুঙ্গে। দেশে ৮ হাজারের বেশি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ রয়েছে। এখানে ভর্তি হতে গেলে জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষায় উর্ত্তীর্ণ হতে হয়। এর জন্য অষ্টম বা নবম শ্রেণি থেকেই প্রস্তুতি শুরু করে দেন শিক্ষার্থীরা। কিছু কলেজে দ্বাদশ শ্রেণির রেজাল্টের উপর ভিত্তি করে ভর্তি হওয়ার সুযোগ রয়েছে।
ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের জনপ্রিয়তা সবসময় তুঙ্গে। দেশে ৮ হাজারের বেশি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ রয়েছে। এখানে ভর্তি হতে গেলে জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষায় উর্ত্তীর্ণ হতে হয়। এর জন্য অষ্টম বা নবম শ্রেণি থেকেই প্রস্তুতি শুরু করে দেন শিক্ষার্থীরা। কিছু কলেজে দ্বাদশ শ্রেণির রেজাল্টের উপর ভিত্তি করে ভর্তি হওয়ার সুযোগ রয়েছে।
চার বছরের ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স শেষে মেলে বি.টেক ডিগ্রি। বি.টেকে ভর্তি হতে গেলে দ্বাদশ শ্রেণি পাশ করতেই হবে। তবে কিছু ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স রয়েছে যেখানে দশম শ্রেণি পাশ করেই ভর্তি হওয়া যায়। এগুলোকে বলা হয় ডিপ্লোমা কোর্স। কত ধরনের ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স রয়েছে এবং তাতে ভর্তির জন্য কী যোগ্যতা লাগবে, তার তালিকা এখানে দেওয়া হল।
চার বছরের ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স শেষে মেলে বি.টেক ডিগ্রি। বি.টেকে ভর্তি হতে গেলে দ্বাদশ শ্রেণি পাশ করতেই হবে। তবে কিছু ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স রয়েছে যেখানে দশম শ্রেণি পাশ করেই ভর্তি হওয়া যায়। এগুলোকে বলা হয় ডিপ্লোমা কোর্স। কত ধরনের ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স রয়েছে এবং তাতে ভর্তির জন্য কী যোগ্যতা লাগবে, তার তালিকা এখানে দেওয়া হল।
ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সের তালিকা – বি.টেক, বিই, এম.টেক, পিএইচডি, ইন্টিগ্রেটেড বি.টেক-এম.টেক। ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স লেভেল – স্নাতক, স্নাতকোত্তর, ডক্টরেট, ডিপ্লোমা।
ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সের তালিকা – বি.টেক, বিই, এম.টেক, পিএইচডি, ইন্টিগ্রেটেড বি.টেক-এম.টেক। ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স লেভেল – স্নাতক, স্নাতকোত্তর, ডক্টরেট, ডিপ্লোমা।
ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সের যোগ্যতার মানদণ্ড: ডিপ্লোমা – দশম শ্রেণি পাস। ইউজি অর্থাৎ বি.টেক - ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ট্রান্স পরীক্ষার সার্টিফিকেট সহ দ্বাদশ শ্রেণি পাস। এম.টেক – ৬০ শতাংশ নম্বর এবং বি.টেক ডিগ্রি। পিএইচডি – এম.টেক এবং গেট স্কোর বাধ্যতামূলক।
ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সের যোগ্যতার মানদণ্ড: ডিপ্লোমা – দশম শ্রেণি পাস। ইউজি অর্থাৎ বি.টেক – ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ট্রান্স পরীক্ষার সার্টিফিকেট সহ দ্বাদশ শ্রেণি পাস। এম.টেক – ৬০ শতাংশ নম্বর এবং বি.টেক ডিগ্রি। পিএইচডি – এম.টেক এবং গেট স্কোর বাধ্যতামূলক।
ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সের মেয়াদ: ডিপ্লোমা - ৩ বছর। ইউজি অর্থাৎ বি.টেক - ৪ বছর। পিজি অর্থাৎ এমটেক - ২ বছর। পিএইচডি – ৩ থেকে ৬ বছর।
ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সের মেয়াদ: ডিপ্লোমা – ৩ বছর। ইউজি অর্থাৎ বি.টেক – ৪ বছর। পিজি অর্থাৎ এমটেক – ২ বছর। পিএইচডি – ৩ থেকে ৬ বছর।
একজন ইঞ্জিনিয়ার কত টাকা বেতন পান: ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সের নির্দিষ্ট ফি নেই। বিভিন্ন কলেজে বিভিন্ন রকম। সরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ফি তুলনামূলক ভাবে কম। ২৭ হাজার থেকে ৯ লাখ টাকার মধ্যে হতে পারে। একই সময়ে বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ফি বেশি। সেটা ২০ থেকে ২৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
একজন ইঞ্জিনিয়ার কত টাকা বেতন পান: ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সের নির্দিষ্ট ফি নেই। বিভিন্ন কলেজে বিভিন্ন রকম। সরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ফি তুলনামূলক ভাবে কম। ২৭ হাজার থেকে ৯ লাখ টাকার মধ্যে হতে পারে। একই সময়ে বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ফি বেশি। সেটা ২০ থেকে ২৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
একজন ইঞ্জিনিয়ার প্রতি মাসে লাখ টাকা বা তারও বেশি বেতন হতে পারে। ভাল কলেজ থেকে বি.টেক করার পর শিক্ষার্থী গুগল, অ্যামাজন, টিসিএস-এর মতো গ্লোবাল কোম্পানিতে চাকরি পেতে পারেন। এই সব কোম্পানিতে কোটি টাকার বেতন প্যাকেজও অফার করা হয়।
একজন ইঞ্জিনিয়ার প্রতি মাসে লাখ টাকা বা তারও বেশি বেতন হতে পারে। ভাল কলেজ থেকে বি.টেক করার পর শিক্ষার্থী গুগল, অ্যামাজন, টিসিএস-এর মতো গ্লোবাল কোম্পানিতে চাকরি পেতে পারেন। এই সব কোম্পানিতে কোটি টাকার বেতন প্যাকেজও অফার করা হয়।

Engineering Course: ইলেক্ট্রনিক্স অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে চান? বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ে দারুণ সুযোগ, জানুন

পূর্ব বর্ধমান: এবার বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ে ইলেক্ট্রনিক্স অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশোনার সুযোগ পাওয়া যাবে। ইতিমধ্যেই এই বিষয়ে বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের দেওয়া বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী উপরে উল্লিখিত বিষয়ে মাস্টার্স ইন টেকনোলজি অর্থাৎ এমটেক ডিগ্রি লাভের সুযোগ পাবেন আগ্রহীরা। যাঁরা আবেদন করবেন তাঁদের অনলাইন মাধ্যমে একটি ফর্ম পূরণ করে ভর্তির জন্য আবেদন জানাতে হবে।

বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, মোট ২৪ জনকে ভর্তি নেওয়া হবে। নির্দিষ্ট বিষয়ে আবেদনের জন্য আগ্রহীদের সর্বপ্রথম ৪৫০ টাকা ফি হিসাবে জমা দিতে হবে। এর পর সেই নির্দিষ্ট রশিদ সংগ্রহ করে অনলাইন ফর্মের সঙ্গে জুড়ে দিতে হবে। আবেদনকারীদের সমস্ত শিক্ষাগত যোগ্যতার ডকুমেন্টস সহযোগে ওই ফর্মটি চলতি ইংরেজি মাসের ১৬ জুলাইয়ের মধ্যে জমা দিতে হবে। তবে অনলাইন মাধ্যম ছাড়া অন্য কোনওভাবে আবেদন জানানো যাবে না।

আরও পড়ুন: মাত্র ১০০ টাকায় পুরনো জ্যাকেট কিনেছিলেন মহিলা, পার্টিতে গিয়ে পকেটে হাত দিয়ে যা মিলল…! গায়ে কাঁটা দেবে

ইলেক্ট্রনিক্স অ্যান্ড কমিউনিকেশন, ইঞ্জিনিয়ারিং ইলেক্ট্রনিক্স, ইলেক্ট্রনিক্স অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশন অথবা রেডিও ফিজিক্সের মধ্যে যে কোনও একটি বিষয়ে স্নাতক হয়েছেন, এমন পড়ুয়ারা নির্দিষ্ট বিষয়ে ভর্তি হওয়ার জন্য আবেদন জানাতে পারবেন। এ ছাড়াও ইলেক্ট্রনিক্স অথবা পদার্থবিদ্যা বিষয়ে স্নাতকোত্তর যোগ্যতা সম্পন্ন পড়ুয়ারাও নির্দিষ্ট বিষয়ে ভর্তি হতে পারবেন। তবে দু’টো ক্ষেত্রেই স্নাতক কিংবা স্নাতকোত্তর পর্বে ৫০ শতাংশ অথবা তার বেশি নম্বর থাকা অতি প্রয়োজনীয়। এছাড়াও গ্র্যাজুয়েশন অ্যাপটিটিউড টেস্ট অর্থাৎ গেট উত্তীর্ণ হতে হবে তাঁদের। আবেদন গ্রহণের পর স্নাতক অথবা স্নাতকোত্তর পর্বে প্রাপ্ত নম্বর, গেট-এ প্রাপ্ত র‌্যাঙ্কের নিরিখে বাছাই করা প্রার্থীদের তালিকা তৈরি হবে।

বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, ১৮ জুলাই প্রকাশিত হবে ওই তালিকা। পরবর্তীতে অনলাইনে ইন্টারভিউয়ে অংশগ্রহণের জন্য বাছাই করা প্রার্থীদের জানিয়ে দেওয়া হবে ১৯ জুলাই। সবশেষে ফাইনাল মেধাতালিকা প্রকাশিত হবে ২৩ জুলাই। এবং ২৫ জুলাই থেকে শুরু হবে ভর্তির প্রক্রিয়া। নির্দিষ্ট বিষয়ে বিস্তারিত জানতে বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের দেওয়া বিজ্ঞপ্তি দেখে নিতে হবে।

বনোয়ারীলাল চৌধুরী

Viral Engineer Man: নেই পুঁথিগত বিদ্যা! তবুও কম খরচে তৈরি করছেন মুশকিল আসান যন্ত্র! চিনে নিন এই ইঞ্জিনিয়ার ম্যানকে

সার্থক পণ্ডিত, সাতমাইল: বর্তমান সময় আমদের চারপাশে প্রযুক্তি নির্ভর। প্রযুক্তির উপর ভর করে যে কোনও মানুষ চাইলেই দুনিয়া বদলে ফেলতে পারেন। এই বিষয়টি একেবারে সত্যি করে তুলেছেন কোচবিহারের সাতমাইল এলাকার বাসিন্দা আহম্মেদ হোসেন। কোনদিনও ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পুঁথিগত শিক্ষা লাভ করেননি তিনি। তবে ইঞ্জিনিয়ারিং ভাল লাগত তাঁর। ছোট থেকেই ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রতি অধীর আগ্রহ ছিল। বর্তমানে তাঁর তৈরি যন্ত্রপাতি কৃষিক্ষেত্র থেকে শুরু করে অন্যান্য ক্ষেত্রেও বহু মানুষের উপকারে লাগছে। তাই অনেকেই এই মানুষটিকে বর্তমান সময়ে ইঞ্জিনিয়ার ম্যান হিসেবেই চিনে থাকেন।

আহম্মেদ হোসেন জানান, “ছোটবেলায় তাঁর দিদির বাড়ির পাশে এটি ঝালাই মেশিনের দোকান ছিল। সেখানে সেই ঝালাইয়ের উল্কি দেখে তাঁর মনে ইঞ্জিনিয়ারিং-এর প্রতি আগ্রহ জন্মায়। তবে পারিবারিক আর্থিক অবস্থা ভাল না থাকার কারণে তা সম্ভব হয়নি। কিন্তু, ইন্টারনেটের সহযোগিতায় তিনি শিখেছেন অনেক কিছু। বর্তমানে তিনি তৈরি করেছেন ছোট থেকে বড় বহু যন্ত্রা। যেগুলি কৃষিক্ষেত্রে এবং অন্যান্য বেশ কিছু ক্ষেত্রেও কাজে লাগানো সম্ভব। ছোটবেলায় যে জিনিসটি তাঁর নেশা ছিল, সেই বিষয়টিকে তিনি তাঁর পেশায় রূপান্তরিত করেছেন।”

আরও পড়ুন : ১ চামচ কালো জিরে করবে ছিপছিপে! কমাবে ব্লাড সুগার! শুধু খেতে হবে এভাবে, দিনের এই সময়ে

তিনি আরও জানান, “বর্তমান সময়ে তাঁর এলাকার মানুষ বিভিন্ন সময় বিভিন্ন আবদার নিয়ে আসেন তাঁর কাছে। তিনি সাধ্য মতো সেই সব যন্ত্র বানিয়ে তাঁদের মন রক্ষা করেন। তবে তাঁর বানানো যন্ত্রপাতি গুলো বাজারে যে সমস্ত যন্ত্র পাওয়া যায় তার চাইতে হয় অনেকটাই কম দামের। তবে গুণগতমান হয় অনেকটাই ভাল। কারণ, মানুষকে বানিয়ে দেওয়া যন্ত্রগুলি যদি খারাপ হতে শুরু করে তবে তাঁর ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। তাই তিনি নিজের সবটুকু দিয়ে এই কাজটি করেন মনোযোগ সহকারে।

বর্তমান সময়ে বহু মানুষ প্রতিনিয়ত তাঁর কাছে আজ এসে থাকেন বিভিন্ন যন্ত্রের বিষয় নিয়ে। তিনিও সাধ্য মতো সেগুলি তৈরি করে থাকেন। কিছুদিন আগে তিনি তৈরি করেছেন এক ধরনের এয়ার লোয়ার। তাঁর আগে তিনি স্বল্প খরচে তৈরি করেছিলেন অটোমেটিক সিট ড্রিলিং মেশিন। এছাড়াও তাঁর অনেক যন্ত্রপাতি রয়েছে যেগুলি বর্তমান সময়ে কৃষিক্ষেত্রে বহু মানুষ ব্যবহার করছেন। তাইতো নিজের কাজ দিয়েই মানুষটি সকলের কাছে পরিচিত ইঞ্জিনিয়ার ম্যান হিসেবে।

Air Blower Machine: মুহূর্তেই পরিষ্কার হবে সব! কোচবিহার থেকে যুগান্তকারী কাজ এই ব্যক্তির, নতুন মেশিন আবিষ্কার

সাতমাইল: কোচবিহারের সাত মাইল এলাকার এক ব্যক্তি, যিনি কোনওদিনও ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশোনা করেননি। তবে বড় বড় ইঞ্জিনিয়ারদের তৈরি জিনিস তিনি মুহূর্তের মধ্যেই তৈরি করতে পারেন। শুধু একবার সেই মেশিনটিকে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তাকে দেখতে দেওয়ার প্রয়োজন রয়েছে।

তারপর সেই মেশিনের থেকেও কম দামে হুবহু মেশিন তিনি তৈরি করতে পারেন। মূলত একটি মেশিন যেভাবে কাজ করে, সেই কাজ করার বিষয়টি তিনি দেখে নেন। তারপর নিজের বুদ্ধিমত্তা দিয়েই তিনি সেই রকমই একটি মেশিন তৈরি করতে পারেন। তবে বাজারজাত মেশিনের চাইতে তাঁর তৈরি মেশিনের দাম অনেকটাই কম হয়ে থাকে। ফলে যে কোনও মানুষ খুব সহজেই এই মেশিনগুলি কিনতে পারেন।

আরও পড়ুন: বাজারে OnePlus-এর নতুন ফোন! অথচ এত সস্তায়? চোখ ধাঁধানো সব ফিচার, দাম দেখে নিন

মেশিন নির্মাতা আহম্মদ হোসেন জানান, বর্তমানে তিনি তৈরি করেছেন একটি এয়ার ব্লোয়ার মেশিন। যা ১০ থেকে ১২ জন মানুষের কাজ মুহূর্তের মধ্যেই করে দিতে পারবে। খালি একজন মেশিন অপারেটরের প্রয়োজন রয়েছে। এই এয়ার ব্লোয়ার মেশিন দিয়ে রাস্তা থেকে শুরু করে যে কোনও জায়গা হাওয়ার মাধ্যমে পরিষ্কার করা সম্ভব। এতে মানুষের পরিশ্রমও কমবে। ফলে অনেকটাই দ্রুত পরিষ্কার করা সম্ভব হবে এই মেশিনের মাধ্যমে। ইতিমধ্যেই একটি মেশিন তিনি তৈরি করে বিক্রি করছেন। আরও একটি মেশিনের অর্ডার এসেছে তাঁর কাছে। সেই মেশিনটি তৈরি করছেন তিনি বর্তমানে। আগামী কয়েকদিনের মধ্যে সেই মেশিনটিকেও বিক্রি করবেন তিনি।

তিনি আরও জানান, ছোটবেলায় তাঁর ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের এই বিষয়গুলি বেশ আকর্ষণ করত। তখন থেকেই ধীরে ধীরে তিনি এই জিনিসটার প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করতে শুরু করেন। তবে সাংসারিক অভাবের কারণে পুঁথিগত বিদ্যা পাননি। কিন্তু আকর্ষণকেই তিনি তাঁর পেশায় রূপান্তরিত করেছেন। তিনি একটি গ্যারেজ তৈরি করেছেন, যেখানে সমস্ত যন্ত্রাংশ মেরামতি করা হয়ে থাকে। তবে কাজের মাঝেই সুযোগ পেলে তিনি নতুন নতুন যন্ত্র তৈরি করে থাকেন। তাঁর তৈরি যন্ত্রগুলির চাহিদা বাড়ছে কোচবিহারের বাজারে। ইতিমধ্যেই বহু যন্ত্রাংশ বিক্রিও করেছেন তিনি। বর্তমানে জেলার মানুষের কাছে আহম্মদ হোসেনের নাম অনেকটাই পরিচিত। তাঁর তৈরি যন্ত্রপাতি কৃষিক্ষেত্র থেকে শুরু করে বহু মানুষের উপকারে লাগছে।

Sarthak Pandit

Best Engineering Colleges in West Bengal: রাজ্যের সেরা ৫ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ কোনগুলি? নাম জানেন? NIRF-এর তালিকা দেখুন

উচ্চ মাধ্যমিক ২০২৪-এর রেজাল্ট আউট হয়েছে। অনেক ছাত্রছাত্রীই এবার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার দিকে এগোবেন। মেধার দিক থেকে দেশে পশ্চিমবঙ্গের স্থান একেবারে প্রথম সারিতে বলাই যায়। এই রাজ্যের শিক্ষাগত ঐতিহ্যের খ্যাতি সুবিদিত। প্রচুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ রয়েছে। প্রতি বছর বহু ছাত্রছাত্রী সেখানে ভর্তি হন। পড়ানো হয় কম্পিউটার সায়েন্স, মেকানিক্যাল, সিভিল, ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং-এর মতো বিভিন্ন বিষয়।
উচ্চ মাধ্যমিক ২০২৪-এর রেজাল্ট আউট হয়েছে। অনেক ছাত্রছাত্রীই এবার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার দিকে এগোবেন। মেধার দিক থেকে দেশে পশ্চিমবঙ্গের স্থান একেবারে প্রথম সারিতে বলাই যায়। এই রাজ্যের শিক্ষাগত ঐতিহ্যের খ্যাতি সুবিদিত। প্রচুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ রয়েছে। প্রতি বছর বহু ছাত্রছাত্রী সেখানে ভর্তি হন। পড়ানো হয় কম্পিউটার সায়েন্স, মেকানিক্যাল, সিভিল, ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং-এর মতো বিভিন্ন বিষয়।
অধিকাংশ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজেই অত্যাধুনিক সুযোগ সুবিধা রয়েছে। যার মধ্যে অন্যতম হল - উন্নত মানের ল্যাবরেটরি, অভিজ্ঞ শিক্ষক। তাত্ত্বিক জ্ঞানের সঙ্গে ব্যবহারিক প্রয়োগ শেখেন পড়ুয়ারা। পশ্চিমবঙ্গের ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলিতে অ্যাকাডেমিক দক্ষতার পাশাপাশি সামগ্রিক উন্নয়নের উপরেও জোর দেওয়া হয়। আয়োজন করা হয় কর্মশালা, সেমিনারের। যাতে শিক্ষার্থীদের সমস্যা সমাধানের দক্ষতা বাড়ে।
অধিকাংশ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজেই অত্যাধুনিক সুযোগ সুবিধা রয়েছে। যার মধ্যে অন্যতম হল – উন্নত মানের ল্যাবরেটরি, অভিজ্ঞ শিক্ষক। তাত্ত্বিক জ্ঞানের সঙ্গে ব্যবহারিক প্রয়োগ শেখেন পড়ুয়ারা। পশ্চিমবঙ্গের ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলিতে অ্যাকাডেমিক দক্ষতার পাশাপাশি সামগ্রিক উন্নয়নের উপরেও জোর দেওয়া হয়। আয়োজন করা হয় কর্মশালা, সেমিনারের। যাতে শিক্ষার্থীদের সমস্যা সমাধানের দক্ষতা বাড়ে।
এই ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলির মধ্যে থেকে সেরা ৫টি কলেজ বেছে নিয়েছে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউশনাল র‍্যাঙ্কিং ফ্রেমওয়ার্ক বা এনআইআরএফ। গবেষণা এবং উদ্ভাবনের উপর জোর দিয়ে দেশের যে সব কলেজ ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিশেষ অবদান রেখেছে, তাদেরকেই এই তালিকায় জায়গা দেওয়া হয়েছে। এখন দেখে নেওয়া যাক এনআইআরএফ-এর তালিকায় পশ্চিমবঙ্গের কোন ৫টি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ জায়গা পেল।
এই ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলির মধ্যে থেকে সেরা ৫টি কলেজ বেছে নিয়েছে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউশনাল র‍্যাঙ্কিং ফ্রেমওয়ার্ক বা এনআইআরএফ। গবেষণা এবং উদ্ভাবনের উপর জোর দিয়ে দেশের যে সব কলেজ ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিশেষ অবদান রেখেছে, তাদেরকেই এই তালিকায় জায়গা দেওয়া হয়েছে। এখন দেখে নেওয়া যাক এনআইআরএফ-এর তালিকায় পশ্চিমবঙ্গের কোন ৫টি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ জায়গা পেল।
আইআইটি খড়গপুর: ২০২৪-এর র‍্যাঙ্কিং অনুযায়ী, এনআইআরএফ-এর তালিকায় গোটা দেশের মধ্যে তৃতীয় স্থানে রয়েছে আইআইটি খড়গপুর। স্বাভাবিকভাবেই পশ্চিমবঙ্গের সেরা ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এটাই।
আইআইটি খড়গপুর: ২০২৪-এর র‍্যাঙ্কিং অনুযায়ী, এনআইআরএফ-এর তালিকায় গোটা দেশের মধ্যে তৃতীয় স্থানে রয়েছে আইআইটি খড়গপুর। স্বাভাবিকভাবেই পশ্চিমবঙ্গের সেরা ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এটাই।
আইআইইএসটি শিবপুর: শিবপুর বিই কলেজ নামেই বেশি পরিচিত। ২০২৪-এর র‍্যাঙ্কিং অনুযায়ী, এনআইআরএফ-এর তালিকায় গোটা দেশের মধ্যে ২০-তম স্থানে রয়েছে আইআইইএসটি শিবপুর।
আইআইইএসটি শিবপুর: শিবপুর বিই কলেজ নামেই বেশি পরিচিত। ২০২৪-এর র‍্যাঙ্কিং অনুযায়ী, এনআইআরএফ-এর তালিকায় গোটা দেশের মধ্যে ২০-তম স্থানে রয়েছে আইআইইএসটি শিবপুর।
এনআইটি দুর্গাপুর: ভারতের সবচেয়ে প্রাচীন ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলির মধ্যে এনআইটি দুর্গাপুর অন্যতম। ১৮৭ একর জমির উপর তৈরি ক্যাম্পাস। এনআইআরএফ-এর ২০২৪ সালের র‍্যাঙ্কিংয়ে ৩০-তম স্থানে রয়েছে এনআইটি দুর্গাপুর।
এনআইটি দুর্গাপুর: ভারতের সবচেয়ে প্রাচীন ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলির মধ্যে এনআইটি দুর্গাপুর অন্যতম। ১৮৭ একর জমির উপর তৈরি ক্যাম্পাস। এনআইআরএফ-এর ২০২৪ সালের র‍্যাঙ্কিংয়ে ৩০-তম স্থানে রয়েছে এনআইটি দুর্গাপুর।
আইইএম কলকাতা: পশ্চিমবঙ্গের প্রাচীন বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলির তালিকা করতে বসলে সবার প্রথমে আসবে আইইএম কলকাতার নাম। ১৯৮৯ সালে তৈরি হয় এই বিশ্ববিদ্যালয়। এনআইআরএফ-এর ২০২৪ সালের র‍্যাঙ্কিং অনুযায়ী আইইএম কলকাতা রয়েছে ৭৯-তম স্থানে।
আইইএম কলকাতা: পশ্চিমবঙ্গের প্রাচীন বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলির তালিকা করতে বসলে সবার প্রথমে আসবে আইইএম কলকাতার নাম। ১৯৮৯ সালে তৈরি হয় এই বিশ্ববিদ্যালয়। এনআইআরএফ-এর ২০২৪ সালের র‍্যাঙ্কিং অনুযায়ী আইইএম কলকাতা রয়েছে ৭৯-তম স্থানে।
বেঙ্গল ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি: পশ্চিমবঙ্গের সেরা পাঁচ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে বেঙ্গল ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি। এনআইআরএফ-এর ২০২৪ সালের র‍্যাঙ্কিং অনুযায়ী এই বিশ্ববিদ্যালয় গোটা দেশের মধ্যে ৯১-তম স্থানে রয়েছে।
বেঙ্গল ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি: পশ্চিমবঙ্গের সেরা পাঁচ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে বেঙ্গল ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি। এনআইআরএফ-এর ২০২৪ সালের র‍্যাঙ্কিং অনুযায়ী এই বিশ্ববিদ্যালয় গোটা দেশের মধ্যে ৯১-তম স্থানে রয়েছে।