ঢাকুরিয়ায় সুরেশ মিষ্টান্ন ভাণ্ডারের দইও দারুণ সুস্বাদু। অনেকেই বলেন, নিঃসন্দেহে টক্কর দিতে পারে উত্তর কলকাতার সেরা দইয়ের ঠিকানাগুলিকে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

প্রতিদিন এই খাবার পাতে রাখলে কমবে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি, গবেষণায় সামনে এল এক চমকপ্রদ তথ্য

সেই প্রাচীনকাল থেকেই ভারতে দই খাওয়ার চল রয়েছে। আর দই শুধুমাত্র খাবার হিসেবে নয়, ত্বকের যত্নের উপকরণ হিসেবেও এটি ব্যাপক ভাবে ব্যবহৃত হয়। আসলে দইয়ের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে প্রয়োজনীয় পুষ্টিকর উপাদান এবং স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়া থাকে। যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অলৌকিক প্রমাণিত বলে হতে পারে। কারণ দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে, পরিপাকতন্ত্রের উন্নতি করতে এবং হাড় মজবুত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে দই। Representative Image
সেই প্রাচীনকাল থেকেই ভারতে দই খাওয়ার চল রয়েছে। আর দই শুধুমাত্র খাবার হিসেবে নয়, ত্বকের যত্নের উপকরণ হিসেবেও এটি ব্যাপক ভাবে ব্যবহৃত হয়। আসলে দইয়ের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে প্রয়োজনীয় পুষ্টিকর উপাদান এবং স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়া থাকে। যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অলৌকিক প্রমাণিত বলে হতে পারে। কারণ দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে, পরিপাকতন্ত্রের উন্নতি করতে এবং হাড় মজবুত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে দই।
Representative Image
এর পাশাপাশি প্রতিদিনের ডায়েটে দই অন্তর্ভুক্ত করলে রক্তচাপের সমস্যা থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়। আবার দইয়ে উপস্থিত প্রোবায়োটিক অন্ত্রের স্বাস্থ্যকেও অনেকাংশে উন্নত করতে সক্ষম। তবে এক গবেষণায় দই সম্পর্কে চমকপ্রদ তথ্য সামনে এসেছে। তাতে জানা গিয়েছে যে, প্রতিদিন ১-২ কাপ টক দই খেলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেকাংশেই কমে যায়। Representative Image
এর পাশাপাশি প্রতিদিনের ডায়েটে দই অন্তর্ভুক্ত করলে রক্তচাপের সমস্যা থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়। আবার দইয়ে উপস্থিত প্রোবায়োটিক অন্ত্রের স্বাস্থ্যকেও অনেকাংশে উন্নত করতে সক্ষম। তবে এক গবেষণায় দই সম্পর্কে চমকপ্রদ তথ্য সামনে এসেছে। তাতে জানা গিয়েছে যে, প্রতিদিন ১-২ কাপ টক দই খেলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেকাংশেই কমে যায়। Representative Image
জার্নাল অফ নিউট্রিশনে প্রকাশিত একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, নিয়মিত দই খেলে ইনসুলিন সেনসিটিভিটি উন্নত করে। এমনকী দই টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতেও সক্ষম। গবেষণা চলাকালীন গবেষকরা লক্ষ্য করেছেন যে, দইয়ে উপস্থিত প্রোবায়োটিকগুলি গ্লুকোজ মেটাবলিজম নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, যার ফলে রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে থাকে। অর্থাৎ বোঝাই যাচ্ছে যে, ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য দারুণ উপকারী দই। কারণ এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। Representative Image
জার্নাল অফ নিউট্রিশনে প্রকাশিত একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, নিয়মিত দই খেলে ইনসুলিন সেনসিটিভিটি উন্নত করে। এমনকী দই টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতেও সক্ষম। গবেষণা চলাকালীন গবেষকরা লক্ষ্য করেছেন যে, দইয়ে উপস্থিত প্রোবায়োটিকগুলি গ্লুকোজ মেটাবলিজম নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, যার ফলে রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে থাকে। অর্থাৎ বোঝাই যাচ্ছে যে, ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য দারুণ উপকারী দই। কারণ এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। Representative Image
ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অফ ওবেসিটিতে প্রকাশিত আর একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, যাঁরা নিজেদের দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় দই অন্তর্ভুক্ত করেছেন, তাঁদের টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেকটাই কম। ২০১৪ সালে হার্ভার্ড স্কুল অফ পাবলিক হেলথের গবেষকরা একটি গবেষণা চালিয়েছিলেন। যেখানে দেখা গিয়েছে যে, যাঁরা বেশি পরিমাণে দই খান, তাঁদের টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেকটাই হ্রাস পেয়েছে। Representative Image
ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অফ ওবেসিটিতে প্রকাশিত আর একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, যাঁরা নিজেদের দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় দই অন্তর্ভুক্ত করেছেন, তাঁদের টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেকটাই কম। ২০১৪ সালে হার্ভার্ড স্কুল অফ পাবলিক হেলথের গবেষকরা একটি গবেষণা চালিয়েছিলেন। যেখানে দেখা গিয়েছে যে, যাঁরা বেশি পরিমাণে দই খান, তাঁদের টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেকটাই হ্রাস পেয়েছে। Representative Image
চমকপ্রদ বিষয় ছিল যে, অন্যান্য দুগ্ধজাত দ্রব্য ডায়াবেটিস থেকে রক্ষা করার ক্ষেত্রে কিন্তু এতটা কার্যকরী বলে প্রমাণিত হয়নি। গবেষকরা দেখেছেন যে, প্রতিদিন দই খাওয়া হলে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি প্রায় ১৮% কমে যেতে পারে। Representative Image
চমকপ্রদ বিষয় ছিল যে, অন্যান্য দুগ্ধজাত দ্রব্য ডায়াবেটিস থেকে রক্ষা করার ক্ষেত্রে কিন্তু এতটা কার্যকরী বলে প্রমাণিত হয়নি। গবেষকরা দেখেছেন যে, প্রতিদিন দই খাওয়া হলে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি প্রায় ১৮% কমে যেতে পারে। Representative Image
বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন যে, দইয়ের মধ্যে উপস্থিত প্রোবায়োটিকগুলি ইনসুলিন সেনসিটিভিটি উন্নত করে এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। যার ফলে বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি হ্রাস পায়। যদিও এই বিষয়টা খতিয়ে দেখার জন্য আরও গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে। তবে গবেষকরা আরও জানিয়েছেন যে, ডায়াবেটিস প্রতিরোধে দই কোনও ম্যাজিক বুলেট নয়। তাই ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করার জন্য একটি স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস এবং সুস্থ জীবনযাপন বজায় রাখতে হবে। সেই সঙ্গে দেহের ওজনও নিয়ন্ত্রণে রাখা আবশ্যক। (Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷) Representative Image
বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন যে, দইয়ের মধ্যে উপস্থিত প্রোবায়োটিকগুলি ইনসুলিন সেনসিটিভিটি উন্নত করে এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। যার ফলে বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি হ্রাস পায়। যদিও এই বিষয়টা খতিয়ে দেখার জন্য আরও গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে। তবে গবেষকরা আরও জানিয়েছেন যে, ডায়াবেটিস প্রতিরোধে দই কোনও ম্যাজিক বুলেট নয়। তাই ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করার জন্য একটি স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস এবং সুস্থ জীবনযাপন বজায় রাখতে হবে। সেই সঙ্গে দেহের ওজনও নিয়ন্ত্রণে রাখা আবশ্যক। (Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷) Representative Image