Tag Archives: Curd

প্রতিদিন এই খাবার পাতে রাখলে কমবে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি, গবেষণায় সামনে এল এক চমকপ্রদ তথ্য

সেই প্রাচীনকাল থেকেই ভারতে দই খাওয়ার চল রয়েছে। আর দই শুধুমাত্র খাবার হিসেবে নয়, ত্বকের যত্নের উপকরণ হিসেবেও এটি ব্যাপক ভাবে ব্যবহৃত হয়। আসলে দইয়ের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে প্রয়োজনীয় পুষ্টিকর উপাদান এবং স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়া থাকে। যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অলৌকিক প্রমাণিত বলে হতে পারে। কারণ দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে, পরিপাকতন্ত্রের উন্নতি করতে এবং হাড় মজবুত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে দই। Representative Image
সেই প্রাচীনকাল থেকেই ভারতে দই খাওয়ার চল রয়েছে। আর দই শুধুমাত্র খাবার হিসেবে নয়, ত্বকের যত্নের উপকরণ হিসেবেও এটি ব্যাপক ভাবে ব্যবহৃত হয়। আসলে দইয়ের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে প্রয়োজনীয় পুষ্টিকর উপাদান এবং স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়া থাকে। যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অলৌকিক প্রমাণিত বলে হতে পারে। কারণ দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে, পরিপাকতন্ত্রের উন্নতি করতে এবং হাড় মজবুত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে দই।
Representative Image
এর পাশাপাশি প্রতিদিনের ডায়েটে দই অন্তর্ভুক্ত করলে রক্তচাপের সমস্যা থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়। আবার দইয়ে উপস্থিত প্রোবায়োটিক অন্ত্রের স্বাস্থ্যকেও অনেকাংশে উন্নত করতে সক্ষম। তবে এক গবেষণায় দই সম্পর্কে চমকপ্রদ তথ্য সামনে এসেছে। তাতে জানা গিয়েছে যে, প্রতিদিন ১-২ কাপ টক দই খেলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেকাংশেই কমে যায়। Representative Image
এর পাশাপাশি প্রতিদিনের ডায়েটে দই অন্তর্ভুক্ত করলে রক্তচাপের সমস্যা থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়। আবার দইয়ে উপস্থিত প্রোবায়োটিক অন্ত্রের স্বাস্থ্যকেও অনেকাংশে উন্নত করতে সক্ষম। তবে এক গবেষণায় দই সম্পর্কে চমকপ্রদ তথ্য সামনে এসেছে। তাতে জানা গিয়েছে যে, প্রতিদিন ১-২ কাপ টক দই খেলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেকাংশেই কমে যায়। Representative Image
জার্নাল অফ নিউট্রিশনে প্রকাশিত একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, নিয়মিত দই খেলে ইনসুলিন সেনসিটিভিটি উন্নত করে। এমনকী দই টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতেও সক্ষম। গবেষণা চলাকালীন গবেষকরা লক্ষ্য করেছেন যে, দইয়ে উপস্থিত প্রোবায়োটিকগুলি গ্লুকোজ মেটাবলিজম নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, যার ফলে রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে থাকে। অর্থাৎ বোঝাই যাচ্ছে যে, ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য দারুণ উপকারী দই। কারণ এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। Representative Image
জার্নাল অফ নিউট্রিশনে প্রকাশিত একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, নিয়মিত দই খেলে ইনসুলিন সেনসিটিভিটি উন্নত করে। এমনকী দই টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতেও সক্ষম। গবেষণা চলাকালীন গবেষকরা লক্ষ্য করেছেন যে, দইয়ে উপস্থিত প্রোবায়োটিকগুলি গ্লুকোজ মেটাবলিজম নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, যার ফলে রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে থাকে। অর্থাৎ বোঝাই যাচ্ছে যে, ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য দারুণ উপকারী দই। কারণ এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। Representative Image
ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অফ ওবেসিটিতে প্রকাশিত আর একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, যাঁরা নিজেদের দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় দই অন্তর্ভুক্ত করেছেন, তাঁদের টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেকটাই কম। ২০১৪ সালে হার্ভার্ড স্কুল অফ পাবলিক হেলথের গবেষকরা একটি গবেষণা চালিয়েছিলেন। যেখানে দেখা গিয়েছে যে, যাঁরা বেশি পরিমাণে দই খান, তাঁদের টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেকটাই হ্রাস পেয়েছে। Representative Image
ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অফ ওবেসিটিতে প্রকাশিত আর একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, যাঁরা নিজেদের দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় দই অন্তর্ভুক্ত করেছেন, তাঁদের টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেকটাই কম। ২০১৪ সালে হার্ভার্ড স্কুল অফ পাবলিক হেলথের গবেষকরা একটি গবেষণা চালিয়েছিলেন। যেখানে দেখা গিয়েছে যে, যাঁরা বেশি পরিমাণে দই খান, তাঁদের টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেকটাই হ্রাস পেয়েছে। Representative Image
চমকপ্রদ বিষয় ছিল যে, অন্যান্য দুগ্ধজাত দ্রব্য ডায়াবেটিস থেকে রক্ষা করার ক্ষেত্রে কিন্তু এতটা কার্যকরী বলে প্রমাণিত হয়নি। গবেষকরা দেখেছেন যে, প্রতিদিন দই খাওয়া হলে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি প্রায় ১৮% কমে যেতে পারে। Representative Image
চমকপ্রদ বিষয় ছিল যে, অন্যান্য দুগ্ধজাত দ্রব্য ডায়াবেটিস থেকে রক্ষা করার ক্ষেত্রে কিন্তু এতটা কার্যকরী বলে প্রমাণিত হয়নি। গবেষকরা দেখেছেন যে, প্রতিদিন দই খাওয়া হলে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি প্রায় ১৮% কমে যেতে পারে। Representative Image
বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন যে, দইয়ের মধ্যে উপস্থিত প্রোবায়োটিকগুলি ইনসুলিন সেনসিটিভিটি উন্নত করে এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। যার ফলে বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি হ্রাস পায়। যদিও এই বিষয়টা খতিয়ে দেখার জন্য আরও গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে। তবে গবেষকরা আরও জানিয়েছেন যে, ডায়াবেটিস প্রতিরোধে দই কোনও ম্যাজিক বুলেট নয়। তাই ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করার জন্য একটি স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস এবং সুস্থ জীবনযাপন বজায় রাখতে হবে। সেই সঙ্গে দেহের ওজনও নিয়ন্ত্রণে রাখা আবশ্যক। (Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷) Representative Image
বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন যে, দইয়ের মধ্যে উপস্থিত প্রোবায়োটিকগুলি ইনসুলিন সেনসিটিভিটি উন্নত করে এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। যার ফলে বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি হ্রাস পায়। যদিও এই বিষয়টা খতিয়ে দেখার জন্য আরও গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে। তবে গবেষকরা আরও জানিয়েছেন যে, ডায়াবেটিস প্রতিরোধে দই কোনও ম্যাজিক বুলেট নয়। তাই ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করার জন্য একটি স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস এবং সুস্থ জীবনযাপন বজায় রাখতে হবে। সেই সঙ্গে দেহের ওজনও নিয়ন্ত্রণে রাখা আবশ্যক। (Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷) Representative Image

 

Curd In Fridge: কিনে খাবেন কেন, কোনও খাটনি ছাড়াই অনায়াসে ফ্রিজেই পাতুন দই! চিন্তা দূর, গরমে নিশ্চিন্তে খান বাটির পর বাটি

গরম কালে বাড়িতে পাতা দই, যেন অমৃত। কিন্তু ঝামেলা বিস্তর। দুধ জ্বাল দেওয়া। ক্রমাগত নাড়া। মাটির হাঁড়িতে রাখা। খাটুনির কাজ। কিন্তু যদি ফ্রিজই দই তৈরি করে দেয়, তাহলে? ম্যাজিক না কি! একপ্রকার তাই।
গরম কালে বাড়িতে পাতা দই, যেন অমৃত। কিন্তু ঝামেলা বিস্তর। দুধ জ্বাল দেওয়া। ক্রমাগত নাড়া। মাটির হাঁড়িতে রাখা। খাটুনির কাজ। কিন্তু যদি ফ্রিজই দই তৈরি করে দেয়, তাহলে? ম্যাজিক না কি! একপ্রকার তাই।
প্রযুক্তি ক্রমাগত বদলাচ্ছে। আজ যা নতুন, কাল তা সেকেলে। এই প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে গেলে গ্রাহকের নাড়ি নক্ষত্র জানতে হবে। এটা স্যামসং-এর চেয়ে ভাল আর কেউ বোঝে না। সম্প্রতি Samsung লঞ্চ করল Curd Maestro। এমন এক রেফ্রিজারেটর যা নিখুঁত দই তৈরি করতে পারে।
প্রযুক্তি ক্রমাগত বদলাচ্ছে। আজ যা নতুন, কাল তা সেকেলে। এই প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে গেলে গ্রাহকের নাড়ি নক্ষত্র জানতে হবে। এটা স্যামসং-এর চেয়ে ভাল আর কেউ বোঝে না। সম্প্রতি Samsung লঞ্চ করল Curd Maestro। এমন এক রেফ্রিজারেটর যা নিখুঁত দই তৈরি করতে পারে।
শেষ পাতে দই না হলে ভারতীয়দের চলে না। এর সঙ্গে ঘোল, লস্যি তো আছেই। তাছাড়া দইকে শুভ মনে করা হয়। পুজো পার্বনে লাগবেই। পরীক্ষা দিতে যাওয়ার আগে কপালে ফোঁটাও। তাই প্রত্যেক ভারতীয় রান্নাঘরে দই থাকেই।
শেষ পাতে দই না হলে ভারতীয়দের চলে না। এর সঙ্গে ঘোল, লস্যি তো আছেই। তাছাড়া দইকে শুভ মনে করা হয়। পুজো পার্বনে লাগবেই। পরীক্ষা দিতে যাওয়ার আগে কপালে ফোঁটাও। তাই প্রত্যেক ভারতীয় রান্নাঘরে দই থাকেই।
দই পাতার ঝামেলা আছে। কিন্তু ঝামেলা পোহালেই যে নিখুঁত গাঢ় দই মিলবে তার নিশ্চয়তা নেই। জ্বাল একটু এদিক ওদিক হলেই ব্যস। দই বসবে না। জলের মতো পাতলা হয়ে যাবে। আবার চিনির পরিমাণ ভুল হলে বদলে যাবে স্বাদ।
দই পাতার ঝামেলা আছে। কিন্তু ঝামেলা পোহালেই যে নিখুঁত গাঢ় দই মিলবে তার নিশ্চয়তা নেই। জ্বাল একটু এদিক ওদিক হলেই ব্যস। দই বসবে না। জলের মতো পাতলা হয়ে যাবে। আবার চিনির পরিমাণ ভুল হলে বদলে যাবে স্বাদ।
এই সব সমস্যা মেটাতেই ওয়ান স্টপ দই সলিউশন নিয়ে এসেছে স্যামসং। রেফ্রিজারেটরে স্বয়ংক্রিয়ভাবেই তৈরি হবে দই। গ্রাহককে শুধু দুধ ফুটিয়ে ঠান্ডা করে ফ্রিজে ঢুকিয়ে দিতে হবে। স্যামসং-এর এই ফ্রিজে আছে ‘কার্ড’ বাটন। দুধ ঢিকিয়ে সেটা অন করতে হবে। এবার দুটো অপশন আসবে। ঘন দই না কি পাতলা দই। পছন্দ মতো যে কোনও একটা বেছে নিলেই হল।
এই সব সমস্যা মেটাতেই ওয়ান স্টপ দই সলিউশন নিয়ে এসেছে স্যামসং। রেফ্রিজারেটরে স্বয়ংক্রিয়ভাবেই তৈরি হবে দই। গ্রাহককে শুধু দুধ ফুটিয়ে ঠান্ডা করে ফ্রিজে ঢুকিয়ে দিতে হবে। স্যামসং-এর এই ফ্রিজে আছে ‘কার্ড’ বাটন। দুধ ঢিকিয়ে সেটা অন করতে হবে। এবার দুটো অপশন আসবে। ঘন দই না কি পাতলা দই। পছন্দ মতো যে কোনও একটা বেছে নিলেই হল।
Curd Maestro রেফ্রিজারেটরে পাতলা দই হতে ৬.৫ ঘণ্টা সময় লাগে। আর ঘন দই হতে ৭.৫ ঘণ্টা। ফার্মেন্টেশন থেকে সংরক্ষণ, সব দায়িত্ব ফ্রিজের। দই তৈরি হয়ে গেলে জ্বলে উঠবে ‘সার্ভ’ আইকন। ব্যস, ঠান্ডা ঘন দই শুধু পাতে দেওয়ার অপেক্ষা।
Curd Maestro রেফ্রিজারেটরে পাতলা দই হতে ৬.৫ ঘণ্টা সময় লাগে। আর ঘন দই হতে ৭.৫ ঘণ্টা। ফার্মেন্টেশন থেকে সংরক্ষণ, সব দায়িত্ব ফ্রিজের। দই তৈরি হয়ে গেলে জ্বলে উঠবে ‘সার্ভ’ আইকন। ব্যস, ঠান্ডা ঘন দই শুধু পাতে দেওয়ার অপেক্ষা।
কোনটা কতটা দেব, সেই আন্দাজে ভুল হওয়ার সম্ভাবনাও নেই। ফ্রিজই বুঝে নেবে। দইয়ের স্বাদ নিয়েও ভাবতে হবে না। বাড়ির সদস্য থেকে অতিথি, চেটেপুটে খাবে সবাই।
কোনটা কতটা দেব, সেই আন্দাজে ভুল হওয়ার সম্ভাবনাও নেই। ফ্রিজই বুঝে নেবে। দইয়ের স্বাদ নিয়েও ভাবতে হবে না। বাড়ির সদস্য থেকে অতিথি, চেটেপুটে খাবে সবাই।

Curd: থকথকে-নিখুঁত দই বসাতে চান…? ভরসা রাখুন রান্নাঘরের এই ৫ গ্যাজেটে! ম্যাজিকের মতো হবে ‘পারফেক্ট’ দই! বিনা ঝঞ্ঝাটে ছুমন্তর

গরমকাল মানেই দই খাওয়ার হিড়িক পরে যায় ঘরে ঘরে। দই এর মতো শরীর ঠান্ডা রাখতে পারেই বা আর কোন খাবার। তার উপর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট-এ ভরপুর। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায় বাড়িতে ভাল করে দই তৈরি করা একটু কঠিন।
গরমকাল মানেই দই খাওয়ার হিড়িক পরে যায় ঘরে ঘরে। দই এর মতো শরীর ঠান্ডা রাখতে পারেই বা আর কোন খাবার। তার উপর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট-এ ভরপুর। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায় বাড়িতে ভাল করে দই তৈরি করা একটু কঠিন।
সেক্ষেত্রে আসলে পারফেক্ট দই বসাতে গেলে কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে। যেমন দই ঠিকমতো বসাতে হলে দুধের তাপমাত্রা ঠিক হওয়া প্রয়োজন। এটি সেট করার জন্য একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রা বজায় রাখাও প্রয়োজন।
সেক্ষেত্রে আসলে পারফেক্ট দই বসাতে গেলে কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে। যেমন দই ঠিকমতো বসাতে হলে দুধের তাপমাত্রা ঠিক হওয়া প্রয়োজন। এটি সেট করার জন্য একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রা বজায় রাখাও প্রয়োজন।
তবে এতো কিছু বুঝে ঠিকঠাক দই বসানোর এই ঝামেলা সামলাতে এবার বাজারে এসে গিয়েছে কিছু মুশকিল আসান। এমন কিছু সরঞ্জাম পাওয়া গিয়েছে যার সাহায্যে আপনি এই প্রক্রিয়াটিকে আরও সহজ এবং দ্রুত করতে পারেন এবং অল্প সময়েই আপনি বাড়িতে দই তৈরি করতে পারেন।
তবে এতো কিছু বুঝে ঠিকঠাক দই বসানোর এই ঝামেলা সামলাতে এবার বাজারে এসে গিয়েছে কিছু মুশকিল আসান। এমন কিছু সরঞ্জাম পাওয়া গিয়েছে যার সাহায্যে আপনি এই প্রক্রিয়াটিকে আরও সহজ এবং দ্রুত করতে পারেন এবং অল্প সময়েই আপনি বাড়িতে দই তৈরি করতে পারেন।
ঘরে বসে সহজেই দই তৈরি করার সেরা যন্ত্র হল কার্ড-মেকার! এই ছোট মেশিনটি নিজের ভিতরে একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রা বজায় রাখে (108°F-112°F) যা দই সেট করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যাকটেরিয়ার জন্য উপযুক্ত।
ঘরে বসে সহজেই দই তৈরি করার সেরা যন্ত্র হল কার্ড-মেকার! এই ছোট মেশিনটি নিজের ভিতরে একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রা বজায় রাখে (108°F-112°F) যা দই সেট করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যাকটেরিয়ার জন্য উপযুক্ত।
এক্ষেত্রে শুধু দুধ এবং দইতে কিছু দই (স্টার্টার কালচার) যোগ করুন, টাইমার সেট করুন এবং টাটকা দই ৬-১২ ঘণ্টার মধ্যে তৈরি হয়ে যাবে। এই ডিভাইসটি অনলাইন এবং অফলাইন স্টোরে মাত্র ৫০০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে।
এক্ষেত্রে শুধু দুধ এবং দইতে কিছু দই (স্টার্টার কালচার) যোগ করুন, টাইমার সেট করুন এবং টাটকা দই ৬-১২ ঘণ্টার মধ্যে তৈরি হয়ে যাবে। এই ডিভাইসটি অনলাইন এবং অফলাইন স্টোরে মাত্র ৫০০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে।
মাইক্রোওয়েভ বা ইলেকট্রিক ওভেন:মাইক্রোওয়েভ বা ইলেকট্রিক ওভেনও আপনার জন্য নিখুঁত দই তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে। আপনাকে যা করতে হবে তা হল ওভেনের 'কিপ ওয়ার্ম' ফাংশনটি ব্যবহার করুন এবং পাত্রটিকে রাতভর বা কমপক্ষে কয়েক ঘণ্টা ওভেনে রাখুন।
মাইক্রোওয়েভ বা ইলেকট্রিক ওভেন:
মাইক্রোওয়েভ বা ইলেকট্রিক ওভেনও আপনার জন্য নিখুঁত দই তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে। আপনাকে যা করতে হবে তা হল ওভেনের ‘কিপ ওয়ার্ম’ ফাংশনটি ব্যবহার করুন এবং পাত্রটিকে রাতভর বা কমপক্ষে কয়েক ঘণ্টা ওভেনে রাখুন।
এই ক্ষেত্রে এই মাইক্রোওয়েভ ওভেন দই সেট করার জন্য সঠিক উষ্ণ পরিবেশ তৈরি করবে, যা ঘন দই সেট করার জন্য প্রয়োজনীয়। কিছু মাইক্রোওয়েভ ওভেন এমনকি দই সেট করার জন্য আলাদা সেটিং দিয়েও থাকে যাতে সহজেই দই বসে যায় বিনা পরিশ্রমেই।
এই ক্ষেত্রে এই মাইক্রোওয়েভ ওভেন দই সেট করার জন্য সঠিক উষ্ণ পরিবেশ তৈরি করবে, যা ঘন দই সেট করার জন্য প্রয়োজনীয়। কিছু মাইক্রোওয়েভ ওভেন এমনকি দই সেট করার জন্য আলাদা সেটিং দিয়েও থাকে যাতে সহজেই দই বসে যায় বিনা পরিশ্রমেই।
স্লো কুকার:স্লো কুকারও দই তৈরি করতে দারুণ সহায়ক হয়। এটি এক ধরণের বৈদ্যুতিক প্রেসার কুকার যাতে অনেক ধরণের খাবার রান্না করার জন্য পূর্বনির্ধারিত বিকল্প ব্যবস্থা রয়েছে। কম আঁচে রান্না করলে খাবারের সমস্ত পুষ্টি বজায় থাকে। দই সেট করার জন্য এটিতে একটি বিশেষ ব্যবস্থাও রয়েছে।
স্লো কুকার:
স্লো কুকারও দই তৈরি করতে দারুণ সহায়ক হয়। এটি এক ধরণের বৈদ্যুতিক প্রেসার কুকার যাতে অনেক ধরণের খাবার রান্না করার জন্য পূর্বনির্ধারিত বিকল্প ব্যবস্থা রয়েছে। কম আঁচে রান্না করলে খাবারের সমস্ত পুষ্টি বজায় থাকে। দই সেট করার জন্য এটিতে একটি বিশেষ ব্যবস্থাও রয়েছে।
এই মোডে, দই সেট করার জন্য সঠিক তাপমাত্রা স্বয়ংক্রিয়ভাবেই সেট হয়ে যায় এক্ষেত্রে। আপনাকে কেবল পাত্রে দইয়ের মিশ্রণটি রেখে দিতে হবে এবং নির্দিষ্ট সময়ের জন্য রেখে দিতে হবে।
এই মোডে, দই সেট করার জন্য সঠিক তাপমাত্রা স্বয়ংক্রিয়ভাবেই সেট হয়ে যায় এক্ষেত্রে। আপনাকে কেবল পাত্রে দইয়ের মিশ্রণটি রেখে দিতে হবে এবং নির্দিষ্ট সময়ের জন্য রেখে দিতে হবে।
বৈদ্যুতিক থার্মোমিটারআপনি যদি ট্র্যাডিশনাল উপায়ে দই বসাতে পছন্দ করেন, তাহলে একটি ইলেকট্রনিক থার্মোমিটার আপনাকে দারুণ ভাবে সাহায্য করতে পারে। এটি আপনাকে দুধের সঠিক তাপমাত্রা পরিমাপ করতে সাহায্য করবে যাতে দই সঠিক তাপমাত্রায় সেট করা যায়।
বৈদ্যুতিক থার্মোমিটার
আপনি যদি ট্র্যাডিশনাল উপায়ে দই বসাতে পছন্দ করেন, তাহলে একটি ইলেকট্রনিক থার্মোমিটার আপনাকে দারুণ ভাবে সাহায্য করতে পারে। এটি আপনাকে দুধের সঠিক তাপমাত্রা পরিমাপ করতে সাহায্য করবে যাতে দই সঠিক তাপমাত্রায় সেট করা যায়।
ফ্রিজ থেকেবাজারে কিছু রেফ্রিজারেটর পাওয়া যায় যেগুলোতে দই সংরক্ষণের জন্য একটি বিশেষ জায়গা রয়েছে। এই বক্সটি আপনাকে দুর্দান্ত চাক ধরা হিমায়িত দই দেওয়ারও দাবি করে। সেই ধরণের ফ্রিজও দই বানাতে দুর্দান্ত কার্যকরী।
ফ্রিজ থেকে
বাজারে কিছু রেফ্রিজারেটর পাওয়া যায় যেগুলোতে দই সংরক্ষণের জন্য একটি বিশেষ জায়গা রয়েছে। এই বক্সটি আপনাকে দুর্দান্ত চাক ধরা হিমায়িত দই দেওয়ারও দাবি করে। সেই ধরণের ফ্রিজও দই বানাতে দুর্দান্ত কার্যকরী।

Curd Everyday: গরমে শেষপাতে রোজ টক দই খাচ্ছেন? শরীরে এর ফলে কী হয় জানেন? চমকে যাবেন জানলে

দই খেতে ভালবাসেন না এমন মানুষ খুবই কম। বিশেষ করে গরমে টক দইয়ের জনপ্রিয়তা প্রচুর। শেষপাতে দই না খেলে যেন শরীরটা জুড়োয় না। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
দই খেতে ভালবাসেন না এমন মানুষ খুবই কম। বিশেষ করে গরমে টক দইয়ের জনপ্রিয়তা প্রচুর। শেষপাতে দই না খেলে যেন শরীরটা জুড়োয় না। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
কিন্তু গরমের দিনে শেষপাতে রোজ দই খাওয়া কি স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল না খারাপ?
কিন্তু গরমের দিনে শেষপাতে রোজ দই খাওয়া কি স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল না খারাপ?
আসলে দইয়ের মধ্যে রয়েছে পেটের উপকারী ব্যাকটেরিয়া। নিয়মিত দই খেলে খাবার দ্রুত হজম হয়। পেটের গন্ডগোলও কম হয় বলে বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন।
আসলে দইয়ের মধ্যে রয়েছে পেটের উপকারী ব্যাকটেরিয়া। নিয়মিত দই খেলে খাবার দ্রুত হজম হয়। পেটের গন্ডগোলও কম হয় বলে বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন।
গরমের দুপুর টকদই যেন ম্যাজিকের কাজ করে। যারা দীর্ঘদিন ধরে পেপটিক আলসারের সমস্যায় ভুগছেন ,পুষ্টিবিদদের মতে, প্রতিদিন নিয়ম করে এক কাপ টক দই খেলে জটিল শারীরিক সমস্যা থেকে চিরকালের মতো মুক্তি পাবেন।
গরমের দুপুর টকদই যেন ম্যাজিকের কাজ করে। যারা দীর্ঘদিন ধরে পেপটিক আলসারের সমস্যায় ভুগছেন ,পুষ্টিবিদদের মতে, প্রতিদিন নিয়ম করে এক কাপ টক দই খেলে জটিল শারীরিক সমস্যা থেকে চিরকালের মতো মুক্তি পাবেন।
শরীরকে ডি-টক্সিফাই রাখতে দই-য়ের জুড়ি মেলা ভার। শরীর থেকে যত টক্সিন বেরোবে ততই শরীর সুস্থ থাকবে। তবে গরমে টক দইয়ের সঙ্গে কিসমিস মিশিয়ে খেলেও মিলবে দারুণ উপকার। টক দইয়ের সঙ্গে কিসমিস মিশিয়ে খেলে অন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।
শরীরকে ডি-টক্সিফাই রাখতে দই-য়ের জুড়ি মেলা ভার। শরীর থেকে যত টক্সিন বেরোবে ততই শরীর সুস্থ থাকবে। তবে গরমে টক দইয়ের সঙ্গে কিসমিস মিশিয়ে খেলেও মিলবে দারুণ উপকার। টক দইয়ের সঙ্গে কিসমিস মিশিয়ে খেলে অন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।
তবে চিকিৎসকদের দাবি, দইয়ের সঙ্গে কয়েকটি খাবার না খাওয়াই ভাল। যেমন, পেঁয়াজের সঙ্গে টক দই খেলে শরীর গরম হয়ে যেতে পারে। তার ফলে গ্যাস-অম্বলের ঝুঁকি তো থাকেই।
তবে চিকিৎসকদের দাবি, দইয়ের সঙ্গে কয়েকটি খাবার না খাওয়াই ভাল। যেমন, পেঁয়াজের সঙ্গে টক দই খেলে শরীর গরম হয়ে যেতে পারে। তার ফলে গ্যাস-অম্বলের ঝুঁকি তো থাকেই।
দই ও পেঁয়াজ একসঙ্গে খেলে ত্বকেও নানা প্রভাব পড়ে। র‌্যাশ, অ্যালার্জি, এগজিমার সমস্যাও হতে পারে।
দই ও পেঁয়াজ একসঙ্গে খেলে ত্বকেও নানা প্রভাব পড়ে। র‌্যাশ, অ্যালার্জি, এগজিমার সমস্যাও হতে পারে।
দুধ যখন ফুটে উঠবে তখন সেটিকে রান্নাঘরের এক কোণায় রেখে দিন৷ ফুড থার্মোমিটার দিয়ে আপনি দুধের তাপমাত্রা মেপে নিতে পারেন৷ দুধের তাপমাত্রা ৩৯ থেকে ৪৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে হওয়া উচিত৷
মাছে থাকে প্রাণীজ প্রোটিন, দইয়ে থাকে উদ্ভিজ্জ প্রোটিন। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই দু'ধরনের প্রোটিন একসঙ্গে শরীরে না দেওয়াই ভাল। এতে পেটফাঁপার সমস্যা ও গ্যাস হতে পারে।
মাছে থাকে প্রাণীজ প্রোটিন, দইয়ে থাকে উদ্ভিজ্জ প্রোটিন। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই দু’ধরনের প্রোটিন একসঙ্গে শরীরে না দেওয়াই ভাল। এতে পেটফাঁপার সমস্যা ও গ্যাস হতে পারে।
চিকিৎসকদের পরামর্শ, দই, দুধ দু'টিই শরীরের জন্য অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর। তবে আলাদা আলাদা করে খেলে বেশি উপকার মিলবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
চিকিৎসকদের পরামর্শ, দই, দুধ দু’টিই শরীরের জন্য অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর। তবে আলাদা আলাদা করে খেলে বেশি উপকার মিলবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Curd Chicken: এই গরমে মাংস খান দইয়ে ডুবিয়ে! শরীর থাকবে হালকা, জেনে নিন রেসিপি

প্রচন্ড গরমে মাংস খাওয়া প্রায় ছেড়েই দিয়েছেন। কিন্তু খেতে খুব মন চাইছে। তাহলে এই দই চিকেন করেই খেতে পারেন আপনি।
প্রচন্ড গরমে মাংস খাওয়া প্রায় ছেড়েই দিয়েছেন। কিন্তু খেতে খুব মন চাইছে। তাহলে এই দই চিকেন করেই খেতে পারেন আপনি।
এই দই চিকেন করতে লাগবে ১ কেজি মুরগির মাংস। তেল, সামান্য মশলা, পেঁয়াজ, রসুন, টক দই ১ কাপ সহ অন্যান্য উপকরণ।
এই দই চিকেন করতে লাগবে ১ কেজি মুরগির মাংস। তেল, সামান্য মশলা, পেঁয়াজ, রসুন, টক দই ১ কাপ সহ অন্যান্য উপকরণ।
এই দই চিকেন করতে হলে প্রথমে চিকেন পিস নিয়ে তাতে টক দই, লেবুর রস, আদা বাটা, রসুন বাটা, মধু ও লবণ দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে ফ্রিজে ২ ঘণ্টা রেখে দিতে হবে।
এই দই চিকেন করতে হলে প্রথমে চিকেন পিস নিয়ে তাতে টক দই, লেবুর রস, আদা বাটা, রসুন বাটা, মধু ও লবণ দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে ফ্রিজে ২ ঘণ্টা রেখে দিতে হবে।
এরপর একটি প্যানে তেল গরম করে তাতে এলাচ, লবঙ্গ, দারুচিনি, তেজপাতা ও শুকনো লঙ্কা দিয়ে নাড়তে হবে। পরে তাতে পেঁয়াজকুচি ছেড়ে দিয়ে ৫ মিনিট ভাজতে হবে।
এরপর একটি প্যানে তেল গরম করে তাতে এলাচ, লবঙ্গ, দারুচিনি, তেজপাতা ও শুকনো লঙ্কা দিয়ে নাড়তে হবে। পরে তাতে পেঁয়াজকুচি ছেড়ে দিয়ে ৫ মিনিট ভাজতে হবে।
সমস্ত উপকরণ দেওয়ার পর তাতে পূর্বের মুরগির মাংস দিয়ে প্যানটি ঢেকে দিয়ে আধাঘন্টা মাঝারি আঁচে রান্না হতে দিতে হবে‌।
সমস্ত উপকরণ দেওয়ার পর তাতে পূর্বের মুরগির মাংস দিয়ে প্যানটি ঢেকে দিয়ে আধাঘণ্টা মাঝারি আঁচে রান্না হতে দিতে হবে‌।
রান্না হয়ে গেলে গ্যাস বন্ধ করে গরম ভাত, পোলাও, নান বা পরোটার সঙ্গে পরিবেশন করতে হবে এই দই চিকেন।
রান্না হয়ে গেলে গ্যআস বন্ধ করে গরম ভাত, পোলাও, নান বা পরোটার সঙ্গে পরিবেশন করতে হবে দই চিকেন।

Curd in Uric Acid: গরমে রোজ দই খাচ্ছেন? তলে তলে বাড়ছে না তো ইউরিক অ‍্যাসিড? জেনে নিন

গরমে ঠান্ডা ঠান্ডা দই খাওয়ার মজাই আলাদা। ফলে গরম পড়লেই দই খাওয়ার প্রবণতাও বেড়ে যায়। কিন্তু অত‍্যধিক দই খাওয়া কী আদৌ স্বাস্থ‍্যের জন‍্য ভাল?
গরমে ঠান্ডা ঠান্ডা দই খাওয়ার মজাই আলাদা। ফলে গরম পড়লেই দই খাওয়ার প্রবণতাও বেড়ে যায়। কিন্তু অত‍্যধিক দই খাওয়া কী আদৌ স্বাস্থ‍্যের জন‍্য ভাল? এতে বাড়বে না তো ইউরিক অ্যাসিড?
ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রা কারণে শরীরে অনেক সময় জলের ঘাটতি হয়। সেইসঙ্গে অনেক সময় হজমেরও সমস‍্যা দেখা দেয়। দই শরীর ঠান্ডা রাখে। কিন্তু দই খেলে অন‍্য কোনও রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায় না তো?

ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রা কারণে শরীরে অনেক সময় জলের ঘাটতি হয়। সেইসঙ্গে অনেক সময় হজমেরও সমস‍্যা দেখা দেয়। দই শরীর ঠান্ডা রাখে। কিন্তু দই খেলে অন‍্য কোনও রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায় না তো?
ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল এবং ইউরিক অ‍্যাসিড বেড়ে যাওয়ার মতো সমস‍্যাগুলি বর্তমানে অতি পরিচিত। বহু মানুষই এই ধরণের সমস‍্যায় ভুগছেন। এই ধরণের সমস‍্যায় ভুক্তভোগীদের বেশ কিছু খাবার সম্পূর্ণ এড়িয়ে চলা উচিত।
ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল এবং ইউরিক অ‍্যাসিড বেড়ে যাওয়ার মতো সমস‍্যাগুলি বর্তমানে অতি পরিচিত। বহু মানুষই এই ধরণের সমস‍্যায় ভুগছেন। এই ধরণের সমস‍্যায় ভুক্তভোগীদের বেশ কিছু খাবার সম্পূর্ণ এড়িয়ে চলা উচিত।
বিশেষত ইউরিক অ‍্যাসিড বেড়ে যাওয়ার সমস‍্যায় এখন প্রচুর মানুষ ভুগছেন। ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি হলে কিডনিতে পাথর এবং দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
বিশেষত ইউরিক অ‍্যাসিড বেড়ে যাওয়ার সমস‍্যায় এখন প্রচুর মানুষ ভুগছেন। ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি হলে কিডনিতে পাথর এবং দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
কিছু গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এটি উচ্চ রক্তচাপ, হৃদযন্ত্রের ব্যর্থতা, বিপাকীয় সিন্ড্রোমের সঙ্গে যুক্ত। এগুলি এমন কিছু কারণ যা একজন ব্যক্তির ডায়াবেটিস এবং স্ট্রোকের সম্ভাবনা বাড়ায়, যা একটি জীবন-হুমকির চিকিৎসা অবস্থা। এমন পরিস্থিতিতে, এই ঝুঁকিগুলি এড়াতে, উচ্চ ইউরিক অ্যাসিডের প্রাথমিক লক্ষণগুলি ভালভাবে বোঝা গুরুত্বপূর্ণ।
কিছু গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এটি উচ্চ রক্তচাপ, হৃদযন্ত্রের ব্যর্থতা, বিপাকীয় সিন্ড্রোমের সঙ্গে যুক্ত। এগুলি এমন কিছু কারণ যা একজন ব্যক্তির ডায়াবেটিস এমনকী স্ট্রোকের সম্ভাবনাও বাড়ায়৷
ইউরিক অ‍্যাসিড বেড়ে গেলে আক্রমণ করে একাধিক রোগ। ইউরিক অ‍্যাসিডে বহু খাওয়ার খাওয়াই বারণ। কিন্তু সেই দলে দই আছে কি?

ইউরিক অ‍্যাসিড বেড়ে গেলে আক্রমণ করে একাধিক রোগ। ইউরিক অ‍্যাসিডে বহু খাওয়ার খাওয়াই বারণ। কিন্তু সেই দলে দই আছে কি?
দইয়ের সঙ্গে ইউরিক অ‍্যাসিডের বিশেষ বিরোধীতা নেই। তবে দেশের সর্বভারতীয় সংবাদমাধ‍্যমে দেওয়া সাক্ষাত্‍কারে চিকিত্‍সক ড: সুষমা জানিয়েছেন, যাদের ইউরিক অ‍্যাসিডের পরিমাণ বেশি তাদের লো-ফ‍্যাট মিল্কের দই খাওয়া উচিত। সাধারণ দই খেলেও ইউরিক অ‍্যাসিড বাড়বার খুব ভয় নেই।
দইয়ের সঙ্গে ইউরিক অ‍্যাসিডের বিশেষ বিরোধীতা নেই। তবে দেশের সর্বভারতীয় সংবাদমাধ‍্যমে দেওয়া সাক্ষাত্‍কারে চিকিত্‍সক ড: সুষমা জানিয়েছেন, যাদের ইউরিক অ‍্যাসিডের পরিমাণ বেশি তাদের লো-ফ‍্যাট মিল্কের দই খাওয়া উচিত। সাধারণ দই খেলেও ইউরিক অ‍্যাসিড বাড়বার খুব ভয় নেই।(Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)

Curd: এই গরমে পেট ঠাণ্ডা রাখতে দই খাচ্ছেন? কিন্তু কাদের টক দই খাওয়া উচিত নয়? জেনেই খান, নাহলে বিপদে পড়বেন

এই গরম থেকে বাঁচতে প্রতিদিন খাবারের শেষ পাতে দই খাচ্ছেন? কিন্তু সবাই কি খেতে পারবেন দই? কিভাবে এই দই খাবেন,কী বলছেন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার জানলে অবাক হয়ে‌ যাবেন। (পিয়া গুপ্তা)
এই গরম থেকে বাঁচতে প্রতিদিন খাবারের শেষ পাতে দই খাচ্ছেন? কিন্তু সবাই কি খেতে পারবেন দই? কিভাবে এই দই খাবেন,কী বলছেন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার জানলে অবাক হয়ে‌ যাবেন। (পিয়া গুপ্তা)
ওজন নিয়ন্ত্রণ করা থেকে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা কমাতেও দইয়ের ভূমিকা অনবদ্য। গরমের দিন অধিকাংশ মানুষই দুপুরের শেষ পাতে দই খান। গরমে লু-র হাত থেকে রক্ষা পেতে সাহায্য করে এই দই। মিষ্টি দই নয় টক দইয়ের মধ্যেই রয়েছে হাজার উপকারিতা। পেট ঠান্ডা রাখতে এবং শরীরের শক্তি বাড়াতে,বাতের ব্যথা সারাতেও দুই ভীষণ কার্যকরী।
ওজন নিয়ন্ত্রণ করা থেকে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা কমাতেও দইয়ের ভূমিকা অনবদ্য। গরমের দিন অধিকাংশ মানুষই দুপুরের শেষ পাতে দই খান। গরমে লু-র হাত থেকে রক্ষা পেতে সাহায্য করে এই দই। মিষ্টি দই নয় টক দইয়ের মধ্যেই রয়েছে হাজার উপকারিতা। পেট ঠান্ডা রাখতে এবং শরীরের শক্তি বাড়াতে,বাতের ব্যথা সারাতেও দুই ভীষণ কার্যকরী।
তবে সবাই কিখেতে পারবেন দই? এই ব্যাপারে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার কিংশুক প্রামানিক জানান, যাদের সর্দি ,কাশি ,কফের সমস্যা লেগেই থাকে তারা এই গরমে দই খাবেন না। এতে কফ, সর্দি আরো বেশি বসে যায়। এছাড়া রাতে কখনও কেউ দই খাবেন না। এতে কফের সমস্যা বাড়তে পারে।
তবে সবাই কী খেতে পারবেন দই? এই ব্যাপারে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার কিংশুক প্রামাণিক জানান, যাদের সর্দি ,কাশি ,কফের সমস্যা লেগেই থাকে তারা এই গরমে দই খাবেন না। এতে কফ, সর্দি আরো বেশি বসে যায়। এছাড়া রাতে কখনও কেউ দই খাবেন না। এতে কফের সমস্যা বাড়তে পারে।
তাছাড়াও ফলের সঙ্গে অনেকেই দই খান। তবে ফলের সঙ্গে দই না মিশিয়ে খাওয়াই ভাল। এতে বিপাকে সমস্যা হয় এলার্জির সমস্যা ও হতে পারে।
তাছাড়াও ফলের সঙ্গে অনেকেই দই খান। তবে ফলের সঙ্গে দই না মিশিয়ে খাওয়াই ভাল। এতে বিপাকে সমস্যা হয় এলার্জির সমস্যা ও হতে পারে।
এছাড়া মাছ কিংবা মাংসের শেষ পাতে দই একেবারেই খাবেন না। অনেকেই মাছ মাংসের পরে দই খান এতে কিন্তু শরীরে বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।
এছাড়া মাছ কিংবা মাংসের শেষ পাতে দই একেবারেই খাবেন না। অনেকেই মাছ মাংসের পরে দই খান এতে কিন্তু শরীরে বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।
এছাড়াও অনেকেই দেখা যায় রান্নাতে দই ব্যবহার করেন। তবে রান্নাতে দই ব্যবহার করলে অবশ্যই সেই খাবার গরম করে খেলে তার খাদ্যগুণ একেবারেই নষ্ট হয়ে যায়। তাই দই গরম করে খাবেন না।
এছাড়াও অনেকেই দেখা যায় রান্নাতে দই ব্যবহার করেন। তবে রান্নাতে দই ব্যবহার করলে অবশ্যই সেই খাবার গরম করে খেলে তার খাদ্যগুণ একেবারেই নষ্ট হয়ে যায়। তাই দই গরম করে খাবেন না।

Curd in Blood Sugar: ব্লাড সুগারে কি টক দই খাওয়া যায়? গরমে টক দই খেলে কি ডায়াবেটিস বাড়ে? জানুন

গরমের ডায়েটে টক দই খুবই গুরুত্বপূর্ণ৷ একাধিক উপকারিতার জন্য এ সময়ে টক দই খেতেই হবে৷ কিন্তু ব্লাড সুগারে কি টক দই খাওয়া যাবে? এই দ্বন্দ্ব চলতেই থাকে৷
গরমের ডায়েটে টক দই খুবই গুরুত্বপূর্ণ৷ একাধিক উপকারিতার জন্য এ সময়ে টক দই খেতেই হবে৷ কিন্তু ব্লাড সুগারে কি টক দই খাওয়া যাবে? এই দ্বন্দ্ব চলতেই থাকে৷

 

গরমকালে টক দই খেলে ব্লাড সুগারে ক্ষতি হবে কিনা, ডায়াবেটিস বাড়বে কিনা, সে বিষয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল৷
গরমকালে টক দই খেলে ব্লাড সুগারে ক্ষতি হবে কিনা, ডায়াবেটিস বাড়বে কিনা, সে বিষয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল৷

 

টক দইয়ের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স খুবই কম৷ ফলে অন্যান্য হাই কার্বোহাইড্রেট খাবারের তুলনায় টক দই খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়ে না৷
টক দইয়ের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স খুবই কম৷ ফলে অন্যান্য হাই কার্বোহাইড্রেট খাবারের তুলনায় টক দই খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়ে না৷
ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন প্রচুর পরিমাণে আছে টক দইয়ে৷ এতে হাড়ের সুস্বাস্থ্য বজায় থাকে৷ ডায়াবেটিসের কারণে হাড়ের রোগ দেখা দেয় না৷
ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন প্রচুর পরিমাণে আছে টক দইয়ে৷ এতে হাড়ের সুস্বাস্থ্য বজায় থাকে৷ ডায়াবেটিসের কারণে হাড়ের রোগ দেখা দেয় না৷

 

টক দইয়ের প্রোটিন রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে৷ পেট দীর্ঘ ক্ষণ ভর্তি থাকে টক দই খেলে৷ ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমে৷ নিয়ন্ত্রণে থাকে ওজন৷
টক দইয়ের প্রোটিন রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে৷ পেট দীর্ঘ ক্ষণ ভর্তি থাকে টক দই খেলে৷ ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমে৷ নিয়ন্ত্রণে থাকে ওজন৷
টক দইয়ের প্রোবায়োটিকস ভাল রাখে পেটের স্বাস্থ্য৷ ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ ও ইনসুলিন সেন্সিটিভিটির উপরও প্রভাব আছে প্রোবায়োটিকের৷
টক দইয়ের প্রোবায়োটিকস ভাল রাখে পেটের স্বাস্থ্য৷ ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ ও ইনসুলিন সেন্সিটিভিটির উপরও প্রভাব আছে প্রোবায়োটিকের৷
তবে রোজ প্রচুর পরিমাণে টক দই কিন্তু খাওয়া যাবে না ব্লাড সুগারে৷ খেতে হবে পরিমিত পরিমাণে৷ নয়তো হিতে বিপরীত হবে৷ টক দইয়ের সঙ্গে চিনিও না খাওয়াই বাঞ্ছনীয় ডায়াবেটিকদের জন্য৷
তবে রোজ প্রচুর পরিমাণে টক দই কিন্তু খাওয়া যাবে না ব্লাড সুগারে৷ খেতে হবে পরিমিত পরিমাণে৷ নয়তো হিতে বিপরীত হবে৷ টক দইয়ের সঙ্গে চিনিও না খাওয়াই বাঞ্ছনীয় ডায়াবেটিকদের জন্য৷

 

টকদইয়ে ফাইবারের পরিমাণও কম৷ ব্লাড সুগারের রোগীদের ডায়েটে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকা প্রয়োজন৷ টক দই খেলে কিন্তু ফাইবারের যোগানে ঘাটতি থেকেই যায়৷
টকদইয়ে ফাইবারের পরিমাণও কম৷ ব্লাড সুগারের রোগীদের ডায়েটে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকা প্রয়োজন৷ টক দই খেলে কিন্তু ফাইবারের যোগানে ঘাটতি থেকেই যায়৷

 

আয়ুর্বেদ মতে শরীরে কফদোষ বৃদ্ধি করে টক দই৷ মেটাবলিজম রেট কমিয়ে বৃদ্ধি করে শরীরের ওজন৷
আয়ুর্বেদ মতে শরীরে কফদোষ বৃদ্ধি করে টক দই৷ মেটাবলিজম রেট কমিয়ে বৃদ্ধি করে শরীরের ওজন৷

 

তাই গরমে ব্লাড সুগারে টক দই খাওয়া যেতেই পারে৷ তবে খেতে হবে পরিমিত পরিমাণে৷ সতর্ক থাকতে হবে টক দইয়ের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থেকেও৷
তাই গরমে ব্লাড সুগারে টক দই খাওয়া যেতেই পারে৷ তবে খেতে হবে পরিমিত পরিমাণে৷ সতর্ক থাকতে হবে টক দইয়ের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থেকেও৷

Curd: দেদার টক দই খাচ্ছেন? বড় ভুল! রোজ কি দই খাওয়া উচিত? দই খাওয়ার সঠিক সময় কোনটা? জানাচ্ছেন চিকিৎসক

দ্রুত ওজন কমিয়ে নিজেকে সুন্দর দেখানোর চেষ্টায় রোজকার পাতে দই খাচ্ছেন? দুপুরে শেষ পাতে একটু টক দই না খেলে খাওয়া সম্পূর্ণ হয় না? কিংবা গরমের দাপট থেকে বাঁচতে পাতেরাখছেন টক দই? কিন্তু দই খাওয়া কি ভাল? যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা!
দ্রুত ওজন কমিয়ে নিজেকে সুন্দর দেখানোর চেষ্টায় রোজকার পাতে দই খাচ্ছেন? দুপুরে শেষ পাতে একটু টক দই না খেলে খাওয়া সম্পূর্ণ হয় না? কিংবা গরমের দাপট থেকে বাঁচতে পাতেরাখছেন টক দই? কিন্তু দই খাওয়া কি ভাল? যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা!
 ডাঃ আশিস রায় বলছেন, টক দই ভিটামিন এ, বি ৬, বি ফ্যাট, ক্যালশিয়াম, ফসফরাস-সহ নানা পুষ্টিকর উপাদানে ভরপুর। এর পাশাপাশি টক দই হালকা বিট নুন দিয়ে খেলে অতিরিক্ত মেদ ঝরাতে সাহায্য করে।
ডাঃ আশিস রায় বলছেন, টক দই ভিটামিন এ, বি ৬, বি ফ্যাট, ক্যালশিয়াম, ফসফরাস-সহ নানা পুষ্টিকর উপাদানে ভরপুর। এর পাশাপাশি টক দই হালকা বিট নুন দিয়ে খেলে অতিরিক্ত মেদ ঝরাতে সাহায্য করে।
টক দই শরীরে ক্ষতিকর বর্জ্য পদার্থ একেবারেই জমতে দেয় না। এছাড়া উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখার পাশাপাশি হজম শক্তিও বাড়িয়ে দেয়। টক দই খেলে বাড়তি ওজন কমানো যায়। তবে রোজ খাওয়া কি উচিত?
টক দই শরীরে ক্ষতিকর বর্জ্য পদার্থ একেবারেই জমতে দেয় না। এছাড়া উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখার পাশাপাশি হজম শক্তিও বাড়িয়ে দেয়। টক দই খেলে বাড়তি ওজন কমানো যায়। তবে রোজ খাওয়া কি উচিত?
বিশেষজ্ঞদের মতে, রোজ দই খাওয়া উচিত নয়। এর পরিবর্তে বাটারমিল্ক খেতে পারেন। দইয়ের সঙ্গে বিট নুন, গোল মরিচ দইয়ে মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, রোজ দই খাওয়া উচিত নয়। এর পরিবর্তে বাটারমিল্ক খেতে পারেন। দইয়ের সঙ্গে বিট নুন, গোল মরিচ দইয়ে মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
দুপুরে খাবারের সঙ্গে টক দই খেতে পারেন, কিন্তু ভুল করেও রাত্রিবেলায় দই খেয়ে ঘুমাবেন না। এতে খাবার হজম হতে সমস্যা হয়। আর অন্ততপক্ষে এক দুই দিন অন্তর দই খাওয়া ভাল।
দুপুরে খাবারের সঙ্গে টক দই খেতে পারেন, কিন্তু ভুল করেও রাত্রিবেলায় দই খেয়ে ঘুমাবেন না। এতে খাবার হজম হতে সমস্যা হয়। আর অন্ততপক্ষে এক দুই দিন অন্তর দই খাওয়া ভাল।

Curd: ‘নুন’ দিয়ে খাবেন, না ‘চিনি’ দিয়ে…? দই কী ভাবে খেলে বেশি উপকার? চমকে দেবে আয়ুর্বেদ! আবার খাওয়ার আগে জানুন ‘সত্যি’

গরমে শরীর জুড়িয়ে রাখতে যে সব খাবারের কথা মনে তার মধ্যে অন্যতম হল দই। গরমে দই শরীর ঠান্ডা করে। এই খাবার খেতে সবাই পছন্দও করেন। কেউ চিনি মেশান দই খাওয়ার সময়, আবার কেউ লবণ দিয়ে খান। অনেকেই দই দিয়ে লস্যি বানিয়ে গরম থেকে মুক্তির চেষ্টা করেন।
গরমে শরীর জুড়িয়ে রাখতে যে সব খাবারের কথা মনে তার মধ্যে অন্যতম হল দই। গরমে দই শরীর ঠান্ডা করে। এই খাবার খেতে সবাই পছন্দও করেন। কেউ চিনি মেশান দই খাওয়ার সময়, আবার কেউ লবণ দিয়ে খান। অনেকেই দই দিয়ে লস্যি বানিয়ে গরম থেকে মুক্তির চেষ্টা করেন।
গরমকাল মানেই দই। শরীরের উপকারের জন্য দইয়ের মতো পথ্য আর কী বা আছে! আপনিও নিশ্চয়ই নানা ভাবে দই খেয়ে থাকেন। কখনও দই-চিঁড়ে, কখনও হয়তো লস্যি।
গরমকাল মানেই দই। শরীরের উপকারের জন্য দইয়ের মতো পথ্য আর কী বা আছে! আপনিও নিশ্চয়ই নানা ভাবে দই খেয়ে থাকেন। কখনও দই-চিঁড়ে, কখনও হয়তো লস্যি।
কিন্তু জানেন কী দইয়ে লবণ মেশালে শরীরে বেশি উপকার? নাকি গুড় ও চিনি মিশিয়ে খাওয়া বেশি কার্যকরী? কী বলছেন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকরা? আসল সত্যিটা জানলে কিন্তু আকাশ থেকে পড়বেন।
কিন্তু জানেন কী দইয়ে লবণ মেশালে শরীরে বেশি উপকার? নাকি গুড় ও চিনি মিশিয়ে খাওয়া বেশি কার্যকরী? কী বলছেন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকরা? আসল সত্যিটা জানলে কিন্তু আকাশ থেকে পড়বেন।
উত্তর প্রদেশের আলিগড় আয়ুর্বেদিক মেডিক্যাল কলেজের সহযোগী অধ্যাপক ডক্টর সরোজ গৌতম বলেন, গরম থেকে আরাম পেতে দই খাওয়া হলেও দইয়ের প্রভাব গরম। এর প্রকৃতি অম্লীয় এবং এটি কোনও কিছু না মিশিয়ে খাওয়া উচিত নয়।
উত্তর প্রদেশের আলিগড় আয়ুর্বেদিক মেডিক্যাল কলেজের সহযোগী অধ্যাপক ডক্টর সরোজ গৌতম বলেন, গরম থেকে আরাম পেতে দই খাওয়া হলেও দইয়ের প্রভাব গরম। এর প্রকৃতি অম্লীয় এবং এটি কোনও কিছু না মিশিয়ে খাওয়া উচিত নয়।
সাধারণ দই কিন্তু আমাদের রক্তকে দূষিত করতে পারে এবং এর ফলে ত্বকের সমস্যা দেখা দিতে পারে। আয়ুর্বেদে পরিষ্কার বলা আছে যে রাতে দই এড়িয়ে চলা উচিত এবং প্রতিদিন খাওয়া উচিত নয়।
সাধারণ দই কিন্তু আমাদের রক্তকে দূষিত করতে পারে এবং এর ফলে ত্বকের সমস্যা দেখা দিতে পারে। আয়ুর্বেদে পরিষ্কার বলা আছে যে রাতে দই এড়িয়ে চলা উচিত এবং প্রতিদিন খাওয়া উচিত নয়।
দইয়ে মুগ ডাল, মধু, ঘি, চিনি ও আমলা মিশিয়ে খেলে স্বাস্থ্যের অনেক উপকার পাওয়া যায় বলেও মনে করেন আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞরা।
দইয়ে মুগ ডাল, মধু, ঘি, চিনি ও আমলা মিশিয়ে খেলে স্বাস্থ্যের অনেক উপকার পাওয়া যায় বলেও মনে করেন আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞরা।
লবণ বা চিনি দই যোগ করা উচিত? ডক্টর সরোজ গৌতমের মতে, আপনি মাঝে মাঝে লবণ মিশ্রিত দই খেতে পারেন, তবে তা সবসময় খাওয়া উচিত নয়। দইয়ের প্রভাব গরম এবং এতে বেশি লবণ যোগ করলে ত্বকের সমস্যা হতে পারে।
লবণ বা চিনি দই যোগ করা উচিত? ডক্টর সরোজ গৌতমের মতে, আপনি মাঝে মাঝে লবণ মিশ্রিত দই খেতে পারেন, তবে তা সবসময় খাওয়া উচিত নয়। দইয়ের প্রভাব গরম এবং এতে বেশি লবণ যোগ করলে ত্বকের সমস্যা হতে পারে।
এই ভাবে দই খেলে চুল পড়া, চুল অকালে পেকে যাওয়া এবং ত্বকে ব্রণ হওয়ার মতো সমস্যা হতে পারে। তাই দইয়ে লবণ দেওয়া এড়িয়ে চলতে হবে।
এই ভাবে দই খেলে চুল পড়া, চুল অকালে পেকে যাওয়া এবং ত্বকে ব্রণ হওয়ার মতো সমস্যা হতে পারে। তাই দইয়ে লবণ দেওয়া এড়িয়ে চলতে হবে।
অন্যদিকে, দইয়ের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে খাওয়া খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। দইয়ে চিনি মেশানো হলে এর প্রভাব ঠাণ্ডা হয় এবং এটি খেলে কোনও ক্ষতি হয় না। দইয়ে গুড় মিশিয়ে খেলেও উপকার পাওয়া যায়।
অন্যদিকে, দইয়ের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে খাওয়া খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। দইয়ে চিনি মেশানো হলে এর প্রভাব ঠাণ্ডা হয় এবং এটি খেলে কোনও ক্ষতি হয় না। দইয়ে গুড় মিশিয়ে খেলেও উপকার পাওয়া যায়।
এক আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকের মতে, দই লস্যি বানিয়ে তা পান করা গরমে খুবই উপকারী। দইয়ে চিনি মেশানো হলে এর প্রভাব ঠাণ্ডা হয় এবং তা খেলে তাপ থেকে আরাম পাওয়া যায়। সেই সঙ্গে শরীরে এনার্জি আসে এবং সতেজ ভাব আসে।
এক আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকের মতে, দই লস্যি বানিয়ে তা পান করা গরমে খুবই উপকারী। দইয়ে চিনি মেশানো হলে এর প্রভাব ঠাণ্ডা হয় এবং তা খেলে তাপ থেকে আরাম পাওয়া যায়। সেই সঙ্গে শরীরে এনার্জি আসে এবং সতেজ ভাব আসে।
তবে গরমকালে দই দিয়ে লস্যি বানিয়ে পান করলে শরীরও হাইড্রেটেড থাকে এবং জলের কোনও অভাব হয় না। তবে অতিরিক্ত সেবন পরিহার করতে হবে যাতে স্বাস্থ্যের উপর কোনও নেতিবাচক প্রভাব না পড়ে।
তবে গরমকালে দই দিয়ে লস্যি বানিয়ে পান করলে শরীরও হাইড্রেটেড থাকে এবং জলের কোনও অভাব হয় না। তবে অতিরিক্ত সেবন পরিহার করতে হবে যাতে স্বাস্থ্যের উপর কোনও নেতিবাচক প্রভাব না পড়ে।