Tag Archives: Health Benefits

Bay leaf health benefits: রান্নায় তেজপাতা খান? কমবে ডায়াবিটিস, ভাল থাকবে হার্ট, জেনে নিন গুণাগুণ

রান্নার স্বাদ ভাল করতে তেজপাতার জুড়ি মেলা ভার। বিরিয়ানি, মাংস, পায়েস অনেক কিছুতেই তেজপাতা আবশ্যিক। তবে শুধু রসনার তৃপ্তি নয় শরীর ভাল রাখতেও তেজপাতা বেশ কাজের। বিশেষ করে ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণ, হার্টের সমস্যা, ত্বকের যত্ন-সহ সমস্যায় তেজপাতা বেশ কার্যকরী।

১. ত্বকের যত্নে ছত্রাকে সংক্রমণ থেকে দূরে থাকতে তেজপাতা বেশ কাজের। তেজপাতার অ্যান্টিফাঙ্গাল গুণ রয়েছে যা ভিটামিন সি-র সঙ্গে যৌথ ভাবে ত্বকের সংক্রমণ থেকে দূরে রাখে।

২. ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণেও কাজে লাগতে পারে তেজপাতা। রক্তের শর্করার মাত্রা কমিয়ে টাইপ টু ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে তেজপাতা। সেই সঙ্গে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রাও কমায় তেজপাতা।

আরও পড়ুন: ট্রেনের মিডল বার্থে টিকিট কেটেছেন? ইচ্ছে হলেই ঘুমাতে পারবেন না, নির্দিষ্ট নিয়ম আছে রেলের

৩. তেজপাতা থেকে এসেনশিয়াল অয়েল পাওয়া যায়, যা শ্বাসকষ্টের সমস্যায় সাহায্য করে। এছাড়াও সাধারণ ঠান্ডা লাগা বা জ্বর-সর্দি উপশমে দারুণ কাজ করে তেজপাতা। গলায় সংক্রমণজনিত ক্ষত কমাতেও সাহায্য করে তেজপাতা।

৪. হৃদযন্ত্রের সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। হৃদযন্ত্রের ভাল রাখতে সাহায্য করে তেজপাতা কারণ রক্তে থাকা খারাপ কোলেস্টেরলের জন্যেই স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাকের মতো সমস্যা দেখা দেয়। খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে বেশ উপকারী তেজপাতা।

Almond peel benefits: কাঠবাদামের খোসা ফেলে দেন? কাঠবাদামের মতোই উপকারী এর খোসা, কী ভাবে ব্যবহার করবেন?

শরীরের যত্নে অনেকেই নিয়মিত কাঠবাদাম খান। কাঠবাদামে রয়েছে ভিটামিন এবং নানা ধরনের অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টে ভরপুর। অনেকেই আছেন যারা কাঠবাদাম খেয়ে খোসা ফেলে দেন। বাস্তবে শুধু কাঠবাদাম নয়, খোসাও ভীষণ উপকারী। তাই কাঠবাদাম খোসা সমেতও খেতে পারেন বা রান্নাতেও ব্যবহার করা হয়।

চাটনি তৈরিতে
বাদামের খোসা দিয়ে তৈরি করা যায় সুস্বাদু চাটনি। সারা রাত কাঠবাদামের খোসা ভিজিয়ে রেখে সেগুলি মিহি করে বেটে নিতে হবে। তার পর সেটা দিয়ে তৈরি করা যায় চাটনি।

আরও খবর: দু’ঘণ্টার মধ্যেই রাজ্যের ছ’জেলায় বৃষ্টি-সহ ঝড়ের সতর্কবার্তা, সঙ্গে চার জেলায় ধেয়ে আসছে কালবৈশাখী

ত্বকের যত্নে
ত্বকের পরিচর্যায় বেশ কাজে লাগতে পারে কাঠবাদামের খোসা। অনেকেই বাজার থেকে কাঠবাদামের খোসা দিয়ে তৈরি বডি ওয়াশ কেনেন। কাঠবাদামের খোসা ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং ত্বককে চনমনে রাখে।

চুলের যত্নে
আমন্ডের খোসায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-ই। তাই চুলের যত্নে ব্যবহার করা যায় আমন্ডের খোসা। কাঠবাদামের খোসা, ডিম, মধু, অ্যালোভেরা জেল দিয়ে মাস্ক তৈরি করে চুলে ব্যবহার করে চুলের গোড়া শক্ত হয়।

আরও খবর: সাসপেন্ড ঋষভ পন্থ! প্লে-অফের জন্য ‘বিরাট’ ম্যাচে শাস্তি পন্থের, কী করেছেন?

দাঁতের সমস্যায়
আয়ুর্বেদ মতে দাঁতের সমস্যায় কাঠবাদাম এবং কাঠবাদামের খোসা বেশ উপকারী। কাঠবাদামের খোসা পুড়িয়ে সেই ছাইটা দাঁতে ব্যবহার করলে দাঁতের ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

গাছের সার হিসাবে
গাছের সার হিসাবে ব্যবহার করা যায় কাঠবাদামের খোসা। কাঠবাদামের খোসায় রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল, অ্যান্টিভাইরাল, এবং প্রোবায়োটিক উপাদান। সার তৈরি করতে গেলে কাঠবাদামের খোসা প্রথমে ভাল করে শুকিয়ে পিষে নিতে হবে। সেই গুঁড়ো গাছের গোড়ায় সার হিসাবে ব্যবহার করা যায়।

Cancer from air inside car: গাড়িতেই লুকিয়ে থাকতে পারে ক্যানসারের কারণ, ভয় ধরাল নতুন গবেষণা

গাড়ির মধ্যে থাকা বাতাস থেকেই হতে পারে মারণ রোগ, সম্প্রতি এক গবেষণা থেকে জানা গিয়েছে এমনই। অনেকেই গাড়ির মধ্য়ে দিনের অনেকটা সময় ব্যয় করেন, গাড়ির চালকেরা ছাড়াও এই তালিকায় আছে অনেকেই। গাড়িতে থাকা গ্যাস থেকে বাড়তে পারে বিপদ।

আরও খবর: দু’ঘণ্টার মধ্যেই ধেয়ে আসছে কালবৈশাখী, ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা কলকাতা-সহ তিন জেলায়

সম্প্রতি এক গবেষণা থেকে জানা গিয়েছে গাড়ির মধ্যে নির্গত গ্যাসের মধ্যে এমন কিছু রাসায়নিক রয়েছে যা ক্যানসারের কারণ হতে পারে। এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি অ্যান্ড রিসার্চারস ১০১টি গ্যাস, ইলেক্ট্রিক এবং হাইব্রিড গাড়ি নিয়ে এক গবেষণা চালিয়েছিল, সব ক’টি গাড়িই তৈরি হয়েছে ২০১৫ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে।

আরও খবর: আগামী ২৪ ঘণ্টায় ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা কলকাতায়, ম্যাচ ভেস্তে গেলে কোথায় থাকবে কেকেআর?

গবেষণা থেকে জানা গিয়েছে ৯৯ শতাংশ গাড়িতেই টিসিআইপিপি নামের এক রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়। এই রাসায়নিক আগুনে পুড়ে যাওয়া প্রতিরোধ করতে ব্যবহার করা হয়। টিসিআইপিপিতে কার্সিনোজেন (অর্থাৎ ক্যানসার হতে পারে) রয়েছে বলে জানা গিয়েছে ইউএস ন্যাশিওনাল টক্সিকোলজি প্রোগ্রামের (US National Toxicology Program) অনুসন্ধানে। এ ছাড়াও আগুনের শিখা প্রতিরোধকারী  আরও দুই রাসায়নিক অধিকাংশ গাড়িতেই ব্যবহার করা হয়, সেগুলি হল টিডিসিআইপিপি এবং টিসিইপি। এই দুটো রাসায়নিক থেকেও ক্যানসার হতে পারে। গাড়ি চলাচলের গরম হলে এই রাসায়নিকগুলি বাতাসের সঙ্গে নির্গত হয়। শীতকালের তুলনায় গরমকালে দুই থেকে পাঁচ গুণ বেশি নির্গত হয়। ক্যানসার ছাড়াও গাড়ি থেকে নির্গত গ্যাস থেকে স্নায়ুজনিত রোগ এবং সন্তানধারণ সংক্রান্ত সমস্যা হতে পারে।

প্রতিদিন এই খাবার পাতে রাখলে কমবে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি, গবেষণায় সামনে এল এক চমকপ্রদ তথ্য

সেই প্রাচীনকাল থেকেই ভারতে দই খাওয়ার চল রয়েছে। আর দই শুধুমাত্র খাবার হিসেবে নয়, ত্বকের যত্নের উপকরণ হিসেবেও এটি ব্যাপক ভাবে ব্যবহৃত হয়। আসলে দইয়ের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে প্রয়োজনীয় পুষ্টিকর উপাদান এবং স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়া থাকে। যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অলৌকিক প্রমাণিত বলে হতে পারে। কারণ দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে, পরিপাকতন্ত্রের উন্নতি করতে এবং হাড় মজবুত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে দই। Representative Image
সেই প্রাচীনকাল থেকেই ভারতে দই খাওয়ার চল রয়েছে। আর দই শুধুমাত্র খাবার হিসেবে নয়, ত্বকের যত্নের উপকরণ হিসেবেও এটি ব্যাপক ভাবে ব্যবহৃত হয়। আসলে দইয়ের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে প্রয়োজনীয় পুষ্টিকর উপাদান এবং স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়া থাকে। যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অলৌকিক প্রমাণিত বলে হতে পারে। কারণ দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে, পরিপাকতন্ত্রের উন্নতি করতে এবং হাড় মজবুত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে দই।
Representative Image
এর পাশাপাশি প্রতিদিনের ডায়েটে দই অন্তর্ভুক্ত করলে রক্তচাপের সমস্যা থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়। আবার দইয়ে উপস্থিত প্রোবায়োটিক অন্ত্রের স্বাস্থ্যকেও অনেকাংশে উন্নত করতে সক্ষম। তবে এক গবেষণায় দই সম্পর্কে চমকপ্রদ তথ্য সামনে এসেছে। তাতে জানা গিয়েছে যে, প্রতিদিন ১-২ কাপ টক দই খেলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেকাংশেই কমে যায়। Representative Image
এর পাশাপাশি প্রতিদিনের ডায়েটে দই অন্তর্ভুক্ত করলে রক্তচাপের সমস্যা থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়। আবার দইয়ে উপস্থিত প্রোবায়োটিক অন্ত্রের স্বাস্থ্যকেও অনেকাংশে উন্নত করতে সক্ষম। তবে এক গবেষণায় দই সম্পর্কে চমকপ্রদ তথ্য সামনে এসেছে। তাতে জানা গিয়েছে যে, প্রতিদিন ১-২ কাপ টক দই খেলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেকাংশেই কমে যায়। Representative Image
জার্নাল অফ নিউট্রিশনে প্রকাশিত একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, নিয়মিত দই খেলে ইনসুলিন সেনসিটিভিটি উন্নত করে। এমনকী দই টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতেও সক্ষম। গবেষণা চলাকালীন গবেষকরা লক্ষ্য করেছেন যে, দইয়ে উপস্থিত প্রোবায়োটিকগুলি গ্লুকোজ মেটাবলিজম নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, যার ফলে রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে থাকে। অর্থাৎ বোঝাই যাচ্ছে যে, ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য দারুণ উপকারী দই। কারণ এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। Representative Image
জার্নাল অফ নিউট্রিশনে প্রকাশিত একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, নিয়মিত দই খেলে ইনসুলিন সেনসিটিভিটি উন্নত করে। এমনকী দই টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতেও সক্ষম। গবেষণা চলাকালীন গবেষকরা লক্ষ্য করেছেন যে, দইয়ে উপস্থিত প্রোবায়োটিকগুলি গ্লুকোজ মেটাবলিজম নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, যার ফলে রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে থাকে। অর্থাৎ বোঝাই যাচ্ছে যে, ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য দারুণ উপকারী দই। কারণ এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। Representative Image
ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অফ ওবেসিটিতে প্রকাশিত আর একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, যাঁরা নিজেদের দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় দই অন্তর্ভুক্ত করেছেন, তাঁদের টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেকটাই কম। ২০১৪ সালে হার্ভার্ড স্কুল অফ পাবলিক হেলথের গবেষকরা একটি গবেষণা চালিয়েছিলেন। যেখানে দেখা গিয়েছে যে, যাঁরা বেশি পরিমাণে দই খান, তাঁদের টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেকটাই হ্রাস পেয়েছে। Representative Image
ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অফ ওবেসিটিতে প্রকাশিত আর একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, যাঁরা নিজেদের দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় দই অন্তর্ভুক্ত করেছেন, তাঁদের টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেকটাই কম। ২০১৪ সালে হার্ভার্ড স্কুল অফ পাবলিক হেলথের গবেষকরা একটি গবেষণা চালিয়েছিলেন। যেখানে দেখা গিয়েছে যে, যাঁরা বেশি পরিমাণে দই খান, তাঁদের টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেকটাই হ্রাস পেয়েছে। Representative Image
চমকপ্রদ বিষয় ছিল যে, অন্যান্য দুগ্ধজাত দ্রব্য ডায়াবেটিস থেকে রক্ষা করার ক্ষেত্রে কিন্তু এতটা কার্যকরী বলে প্রমাণিত হয়নি। গবেষকরা দেখেছেন যে, প্রতিদিন দই খাওয়া হলে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি প্রায় ১৮% কমে যেতে পারে। Representative Image
চমকপ্রদ বিষয় ছিল যে, অন্যান্য দুগ্ধজাত দ্রব্য ডায়াবেটিস থেকে রক্ষা করার ক্ষেত্রে কিন্তু এতটা কার্যকরী বলে প্রমাণিত হয়নি। গবেষকরা দেখেছেন যে, প্রতিদিন দই খাওয়া হলে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি প্রায় ১৮% কমে যেতে পারে। Representative Image
বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন যে, দইয়ের মধ্যে উপস্থিত প্রোবায়োটিকগুলি ইনসুলিন সেনসিটিভিটি উন্নত করে এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। যার ফলে বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি হ্রাস পায়। যদিও এই বিষয়টা খতিয়ে দেখার জন্য আরও গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে। তবে গবেষকরা আরও জানিয়েছেন যে, ডায়াবেটিস প্রতিরোধে দই কোনও ম্যাজিক বুলেট নয়। তাই ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করার জন্য একটি স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস এবং সুস্থ জীবনযাপন বজায় রাখতে হবে। সেই সঙ্গে দেহের ওজনও নিয়ন্ত্রণে রাখা আবশ্যক। (Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷) Representative Image
বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন যে, দইয়ের মধ্যে উপস্থিত প্রোবায়োটিকগুলি ইনসুলিন সেনসিটিভিটি উন্নত করে এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। যার ফলে বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি হ্রাস পায়। যদিও এই বিষয়টা খতিয়ে দেখার জন্য আরও গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে। তবে গবেষকরা আরও জানিয়েছেন যে, ডায়াবেটিস প্রতিরোধে দই কোনও ম্যাজিক বুলেট নয়। তাই ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করার জন্য একটি স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস এবং সুস্থ জীবনযাপন বজায় রাখতে হবে। সেই সঙ্গে দেহের ওজনও নিয়ন্ত্রণে রাখা আবশ্যক। (Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷) Representative Image

 

Cinnamon health benefits: রান্নায় ব্যবহার করেই ফেলে দেন, দারচিনির গুণাগুণ জানলে কিন্তু চমকে উঠবেন

বিভিন্ন রান্নাকে স্বাদ এবং গন্ধে অতুলনীয় করে তুলতে ব্যবহার করা হয় গরমমশলা। বাঙালির রান্নায় গরমমশলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেই গরমমশলার একটি উপাদান হল দারচিনি। দারচিনি আমরা সবাই রান্নায় ব্যবহার করি, কিন্তু না খেয়ে ফেলে দিই। জানেন দারচিনির কত গুণ?

১. অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট: পলিফেনল-সহ একাধিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ দারচিনি। নিয়মিত দারচিনি খেলে শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মাত্রা বৃদ্ধি পায়,যা রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।

আরও পড়ুন: দিল্লির কাছে হারের পরে শাস্তি হল সঞ্জু স্যামসনের, বিপাকে রাজস্থানের অধিনায়ক

২. অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি গুণ: শরীরে যে কোনও রকম জ্বালা কমানোর ক্ষমতা রয়েছে এই মশলার। দেহের কোনও টিস্যুর ক্ষতি হলে বা দেহের কোথাও জ্বালা হলে দারচিনি সেবন করতে পারেন।

৩. হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য: হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য দারচিনি খুবই ভাল। ৩-৪ চামচ করে নিয়মিত দারচিনি খেলে ট্রাইগ্লিসারাইড, টোটাল কোলেস্টেরল, ব্যাড কোলেস্টেরল কমে। যার ফলে হৃদরোগের সম্ভাবনা কমে।

৪. ক্যানসার প্রতিরোধ: গবেষকদের মতে, ক্যানসারের চিকিৎসা এবং এই রোগের ঝুঁকি কমাতেও কার্যকর দারচিনি। ক্যানসার আক্রান্ত কোষ অর্থাৎ মেলানোমা যাতে শরীরে ছড়িয়ে না পড়ে তাতেও ভূমিকা রয়েছে দারচিনির।

আরও পড়ুন: গিনেস বুকে নাম তোলার শখ বলে বেছে নিলেন গাছকে, কী করলেন যুবক?

৫. ব্লাড সুগার কমাতে: রক্তে ব্লাড সুগার কমাতে বেশ কার্যকর দারচিনি। রক্তে সুগারের মাত্রা, কমাতে টাইপ-২ ডায়াবিটিসের ক্ষেত্রে এই মশলা বেশ উপকারি।

৬. ব্যাক্টেরিয়াল বা ফাঙ্গাল ইনফেকশন কমাতে: ব্যাক্টেরিয়াল বা ফাঙ্গাল ইনফেকশন কমাতে দারচিনি বেশ উপকারি। লিস্টেরিয়া এবং সালমোনেলা নামক ব্যাক্টেরিয়ার বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে দারচিনি।

Sugarcane juice health benefits: গরম থেকে বাঁচতে আখের রস খাচ্ছেন? জানেন শরীরের কী কী লাভ হচ্ছে?

গরম থেকে বাঁচতে ঠান্ডা পানীয়ের বদলে অনেকেই ভরসা রাখেন আখের রসে। আখের রস থেকেই তৈরি হয় চিনি, কিন্তু চিনির থেকেও অনেক উপকারী ধরা হয় আখের রসকে। শুধু এনার্জির জন্যই নয়, শরীর সুস্থ রাখতে আখের রসের জুড়ি মেলা ভার।

আরও পড়ুন: ক্রিকেটের বড় যুদ্ধে মুখোমুখি হতে চলেছে ভারত-পাকস্তান, জিততে পারবে আইপিএল?

কেন আখের রস খাবেন?
১. সংক্রমণ কমাতে আখের রস গুরুত্বপূর্ণ। আখের রস ডাইইউরেটিক বলে শরীর থেকে একাধিক বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে ভূমিকা নেয়। জন্ডিসে আক্রান্ত হলে আখের রসকে ওষুধ হিসাবে বিবেচবনা করা হয়। লিভারের স্বাস্থ্য়ের জন্যও আখের রস খাওয়ার প্রচলন রয়েছে।

আরও পড়ুন: বিশ্বকাপের দলে ৩ রঞ্জি খেলা ‘ভারতীয়’, ২ জন খেলেন ভারতের U19 দলে, কোন দলে?

২. কিডনি ভাল রাখতে আখের রস খুবই জরুরি। আখের রসে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কম, সোডিয়াম এবং আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটও প্রায় থাকেই না। তাই কিডনি ভাল রাখতে ভূমিকা নেয়।

৩. আখে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকার জন্য আখ কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে সাহায্য করে। তবে রস খাওয়ার থেকে চিবিয়ে খেলে বেশি পরিমাণে ফাইবার শরীরে কাজে লাগানো যায়।

৪. আখের রসে রয়েছে ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন-সহ বিভিন্ন খনিজ পদার্থ। ত্বক ভাল রাখতে এই খনিজ পদার্থগুলি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। সেই সঙ্গে আখের রসে থাকা আলফা হাইড্রক্সি অ্যাসিড ব্রণর সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।

৫. নানা গুণাগুণের পাশাপাশি আখের রস হজমেও ভূমিকা নেয়। আখের রসে রয়েছে পটাশিয়াম যা পাকস্থলির পিএইচ মাত্রা সঠিক রেখে হজমে সাহায্য করে।

Cholesterol and diabetes remidies: সহজলভ্য এক ফলেই জব্দ হবে ডায়াবিটিস, কোলেস্টেরল থেকে ক্যানসার! সুস্থ থাকতে এই ফলের জুড়ি মেলা ভার

ডায়াবিটিস এবং কোলেস্টেরলের সমস্যায় অনেকেই ভোগেন, এই দুটো রোগ জব্দ করতে অনেকেই অনেক টাকা খরচ করেন, অনেক ওষুধ খান। এক ফলেই সমাধান করতে পারে অনেক রোগ, হতে পারে ডায়াবিটিস এবং কোলেস্টেরলের মুশকিল আসান। খুব সহজেই পাওয়া যায় পেয়ারা, এই ফল আপনাদের মুক্তি দিতে পারে ডায়াবিটিস থেকে।

আরও পড়ুন: বিশ্বকাপের দলে ৩ রঞ্জি খেলা ‘ভারতীয়’, ২ জন খেলেন ভারতের U19 দলে, কোন দলে?

পেয়ারায় রয়েছে ক্যালশিয়াম, ফসফরাস ছাড়াও থাকে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি। সঙ্গে রয়েছে পুরো মাত্রায় অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট। ফলে প্রতিরোধশক্তি বাড়াতে কাজে পারে পেয়ারা। ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয় পেয়ারা। কারণ পেয়ারায় প্রচুর ফাইবার আছে। তাই রোজ এই ফল খেতেই পারেন।

আরও পড়ুন: একাদশে পছন্দের বিষয় নিয়ে পড়তে গেলে মাধ্যমিকের কিসে কত পেতে হবে? তালিকা প্রকাশ উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের

রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে পেয়ারা। কোলেস্টেরলও কমায় এই ফল। পেয়ারায় থাকা পটাশিয়াম পরোক্ষ ভাবে হৃদ‌্‌যন্ত্রও ভাল রাখে পেয়ারা। পেটের গোলমাল হলে জীবাণুর সঙ্গে লড়তে সাহায্য করে পেয়ারা।

পেয়ারায় রয়েছে লাইকোপিন নামক ফাইটোনিউট্রিয়ান্টস থাকে যা ক্যানসারের আশঙ্কা কমাতে সাহায্য করে। ক্যানসারের ওষুধ তৈরিতে পেয়ারা পাতারও ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও পেয়ারায় থাকা ভিটামিন এ দৃষ্টিশক্তি বাড়াতেও সাহায্য করে।

এ ছাড়াও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে পেয়ারা। পেয়ারায় থাকা ফাইবার পেট পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। তাই রোগবালাই থেকে বাঁচতে ডায়েটে রাখুন পেয়ারা।

Tatul Health Benefit: তেঁতুল মোটেই পছন্দ না? একটু খেলেই সুগার আর কোলেস্টেরলে কী হয়, জানলে আজই কিনে আনবেন

কলকাতা: হৃদরোগে যারা ভুগছেন কিংবা রক্তে শর্করা নিয়ে চিন্তায় রয়েছেন, কোলেস্টেরল নিয়ে যারা দীর্ঘদিন ধরে দুশ্চিন্তায় ভুগছেন, গবেষকরা বলছেন, তাদের জন্য পাকা তেঁতুল খুবই উপকারী।
কলকাতা: হৃদরোগে যারা ভুগছেন কিংবা রক্তে শর্করা নিয়ে চিন্তায় রয়েছেন, কোলেস্টেরল নিয়ে যারা দীর্ঘদিন ধরে দুশ্চিন্তায় ভুগছেন, গবেষকরা বলছেন, তাদের জন্য পাকা তেঁতুল খুবই উপকারী।
তেঁতুল নিয়মিত খেলে শরীরে রক্তের নানা ধরনের পরিবর্তন হয়। তেঁতুলে উপস্থিত ফেনোলিক যৌগ গুলি কার্ডিওভাসকুলার এবং ইমিউনোলজিক্যাল স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী এবং অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল এবং ক্যান্সারের বিরুদ্ধে কার্যকলাপে নির্দিষ্ট ভূমিকা রাখে তেঁতুল।

তেঁতুল নিয়মিত খেলে শরীরে রক্তের নানা ধরনের পরিবর্তন হয়। তেঁতুলে উপস্থিত ফেনোলিক যৌগ গুলি কার্ডিওভাসকুলার এবং ইমিউনোলজিক্যাল স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী এবং অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল এবং ক্যান্সারের বিরুদ্ধে কার্যকলাপে নির্দিষ্ট ভূমিকা রাখে তেঁতুল।
তেঁতুল মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।লিভার এবং হার্টকে রোগ থেকে নিরাপদ রাখার জন্য, তেঁতুল খুব উপকারী।তেঁতুলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে এবং তবে কোনও চর্বি নেই।
তেঁতুল মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।লিভার এবং হার্টকে রোগ থেকে নিরাপদ রাখার জন্য, তেঁতুল খুব উপকারী।তেঁতুলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে এবং তবে কোনও চর্বি নেই।
গবেষণায় দেখা গেছে যে, প্রতিদিন তেঁতুল খাওয়া আসলে ওজন কমাতে সাহায্য করে। কারণ এতে ফ্ল্যাভোনয়েড এবং পলিফেনল রয়েছে। প্রতিদিন একজন সুস্থ মানুষ ১০-২০ গ্রাম তেঁতুল খেতে পারে।

গবেষণায় দেখা গেছে যে, প্রতিদিন তেঁতুল খাওয়া আসলে ওজন কমাতে সাহায্য করে। কারণ এতে ফ্ল্যাভোনয়েড এবং পলিফেনল রয়েছে। প্রতিদিন একজন সুস্থ মানুষ ১০-২০ গ্রাম তেঁতুল খেতে পারে।
তেঁতুল বেশি খেলে,শরীরে অতিরিক্ত ফ্লোরাইড জল বা অন্যান্য উৎসের মাধ্যমে খাওয়ার কারণে শরীরে বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। ফ্লুরোসিস হতে পারে।এটি একটি প্রধান স্বাস্থ্য সমস্যা, বিশেষ করে শিশুদের মধ্যে।শরীরে অতিরিক্ত ফ্লোরাইডের পরিমাণ কমাতে, প্রতিদিন দশ গ্রাম তেঁতুল খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
তেঁতুল বেশি খেলে,শরীরে অতিরিক্ত ফ্লোরাইড জল বা অন্যান্য উৎসের মাধ্যমে খাওয়ার কারণে শরীরে বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। ফ্লুরোসিস হতে পারে।এটি একটি প্রধান স্বাস্থ্য সমস্যা, বিশেষ করে শিশুদের মধ্যে।শরীরে অতিরিক্ত ফ্লোরাইডের পরিমাণ কমাতে, প্রতিদিন দশ গ্রাম তেঁতুল খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
গবেষকরা জানাচ্ছেন,যদি কেউ অতিরিক্ত পরিমাণে তেঁতুল খেয়ে ফেলে, তাহলে তার শরীরে রক্ত অতিরিক্ত পাতলা হয়ে যেতে পারে। সঙ্গে রক্তে শর্করার পরিমাণ কমে যেতে পারে। এমনকি যদি রক্তক্ষরণ শুরু হয়, তাহলে সেই রক্ত জমাট বাঁধতে দেরি করে।
গবেষকরা জানাচ্ছেন,যদি কেউ অতিরিক্ত পরিমাণে তেঁতুল খেয়ে ফেলে, তাহলে তার শরীরে রক্ত অতিরিক্ত পাতলা হয়ে যেতে পারে। সঙ্গে রক্তে শর্করার পরিমাণ কমে যেতে পারে। এমনকি যদি রক্তক্ষরণ শুরু হয়, তাহলে সেই রক্ত জমাট বাঁধতে দেরি করে।
তবে তেঁতুলের খারাপ গুণের থেকে ভালো গুণ অনেকটাই বেশি! সে কারণে গবেষকরা বলছেন, পরিমাণ মতো তেঁতুলের টক প্রতিদিন খাবারের মেনুর সঙ্গে রাখতে।
তবে তেঁতুলের খারাপ গুণের থেকে ভালো গুণ অনেকটাই বেশি! সে কারণে গবেষকরা বলছেন, পরিমাণ মতো তেঁতুলের টক প্রতিদিন খাবারের মেনুর সঙ্গে রাখতে।
এই বিষয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক গবেষক ডক্টর প্রশান্ত কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘তেঁতুল নিয়মিত পরিমান মতো খেলে মানুষের হৃদযন্ত্র এবং রক্তের নানা সমস্যা দূর হয়। তবে তেঁতুলে স্বাভাবিকভাবেই টারটারিক অ্যাসিড বেশি থাকে, যা অতিরিক্ত খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে। অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে অ্যাসিডের প্রভাবের কারণে পেটে অস্বস্তি হতে পারে, ফোলাভাব এবং ডায়রিয়া হতে পারে।’
এই বিষয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক গবেষক ডক্টর প্রশান্ত কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘তেঁতুল নিয়মিত পরিমান মতো খেলে মানুষের হৃদযন্ত্র এবং রক্তের নানা সমস্যা দূর হয়। তবে তেঁতুলে স্বাভাবিকভাবেই টারটারিক অ্যাসিড বেশি থাকে, যা অতিরিক্ত খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে। অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে অ্যাসিডের প্রভাবের কারণে পেটে অস্বস্তি হতে পারে, ফোলাভাব এবং ডায়রিয়া হতে পারে।’

বছরে মাত্র ২ মাস পাওয়া যায়; অতুলনীয় স্বাদের এই ফল ডায়াবেটিস এবং পেটের রোগের অব্যর্থ দাওয়াই

গ্রীষ্মের মরশুম সবে শুরু হয়েছে। জায়গায় জায়গায় ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে তাপপ্রবাহ। আর এই মরশুমে ফলের বাজার একেবারে ভরে উঠেছে রকমারি ফলে। আসলে গরমের দিনে নানা ধরনের ফল পাওয়া যায়। আম, জাম, কাঁঠাল, তরমুজ আরও কত কী! এই মরশুমে আরও একটি ফল পাওয়া যায়, যা বছরে মাত্র ১ থেকে ২ মাস পাওয়া যায়। এর স্বাদ টক-মিষ্টি। আর ফলটির নাম হল মালবেরি। যা শহতুত অথবা সাদা তুঁত নামেও পরিচিত।
গ্রীষ্মের মরশুম সবে শুরু হয়েছে। জায়গায় জায়গায় ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে তাপপ্রবাহ। আর এই মরশুমে ফলের বাজার একেবারে ভরে উঠেছে রকমারি ফলে। আসলে গরমের দিনে নানা ধরনের ফল পাওয়া যায়। আম, জাম, কাঁঠাল, তরমুজ আরও কত কী! এই মরশুমে আরও একটি ফল পাওয়া যায়, যা বছরে মাত্র ১ থেকে ২ মাস পাওয়া যায়। এর স্বাদ টক-মিষ্টি। আর ফলটির নাম হল মালবেরি। যা শহতুত অথবা সাদা তুঁত নামেও পরিচিত।
আর স্বাদের কারণেই জনপ্রিয় এই ফল। তবে স্বাদে তুখোড় হলেও এর আরও একটা গুণ রয়েছে। যা এই ফলটিকে আরও জনপ্রিয় করে তুলেছে। আসলে মালবেরি রকমারি ঔষধি গুণে ঠাসা। ফলে আয়ুর্বেদশাস্ত্রেও এর স্থান আলাদাই। এই প্রসঙ্গে হাজারিবাগের আয়ুষ বিভাগের চিকিৎসক ডা. মকরন্দ কুমার মিশ্র সংবাদমাধ্যমের কাছে বলেন, মালবেরি ফলের মধ্যে অনেক ধরনের পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়। যা শরীরকে সুস্থ রাখার পাশাপাশি অনেক রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। অর্থাৎ দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও এই ফলের জুড়ি মেলা ভার!
আর স্বাদের কারণেই জনপ্রিয় এই ফল। তবে স্বাদে তুখোড় হলেও এর আরও একটা গুণ রয়েছে। যা এই ফলটিকে আরও জনপ্রিয় করে তুলেছে। আসলে মালবেরি রকমারি ঔষধি গুণে ঠাসা। ফলে আয়ুর্বেদশাস্ত্রেও এর স্থান আলাদাই। এই প্রসঙ্গে হাজারিবাগের আয়ুষ বিভাগের চিকিৎসক ডা. মকরন্দ কুমার মিশ্র সংবাদমাধ্যমের কাছে বলেন, মালবেরি ফলের মধ্যে অনেক ধরনের পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়। যা শরীরকে সুস্থ রাখার পাশাপাশি অনেক রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। অর্থাৎ দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও এই ফলের জুড়ি মেলা ভার!
ওই চিকিৎসক আরও বলেন যে, মালবেরির মধ্যে সায়ানিডিন এবং গ্লুকোসাইড নামে ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট পাওয়া যায়। যা রক্তের মধ্যে উপস্থিত দূষিত পদার্থ পরিশ্রুত করার কাজ করে। এছাড়া এটি রক্ত চলাচল সঠিক ভাবে বজায় রাখে। এর পাশাপাশি মালবেরি ফল মানসিক বিকাশেও অনেক সাহায্য করে। আসলে এর মধ্যে পাওয়া যায় সাইটোপ্রোটেকটিভ নামে এক উপাদান।
ওই চিকিৎসক আরও বলেন যে, মালবেরির মধ্যে সায়ানিডিন এবং গ্লুকোসাইড নামে ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট পাওয়া যায়। যা রক্তের মধ্যে উপস্থিত দূষিত পদার্থ পরিশ্রুত করার কাজ করে। এছাড়া এটি রক্ত চলাচল সঠিক ভাবে বজায় রাখে। এর পাশাপাশি মালবেরি ফল মানসিক বিকাশেও অনেক সাহায্য করে। আসলে এর মধ্যে পাওয়া যায় সাইটোপ্রোটেকটিভ নামে এক উপাদান।
ওই চিকিৎসকের আরও বক্তব্য, স্নায়ুতন্ত্রের রোগ নিরাময়ের ক্ষেত্রেও এই ফলটি অপরিহার্য। এছাড়াও মালবেরির মধ্যে এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যা মানবদেহে ইনসুলিন তৈরির প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে। যার কারণে এটি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে সহায়ক হয়ে ওঠে।
ওই চিকিৎসকের আরও বক্তব্য, স্নায়ুতন্ত্রের রোগ নিরাময়ের ক্ষেত্রেও এই ফলটি অপরিহার্য। এছাড়াও মালবেরির মধ্যে এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যা মানবদেহে ইনসুলিন তৈরির প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে। যার কারণে এটি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে সহায়ক হয়ে ওঠে।
ডা. মকরন্দের মতে, এছাড়া ওজন কমানো, পরিপাকতন্ত্রের উন্নতিসাধন, দৃষ্টিশক্তির উন্নতি, মুখের জেল্লা বৃদ্ধি করা, মানসিক চাপ উপশম করা, চুল মজবুত করা ইত্যাদিতেও মালবেরি অত্যন্ত কার্যকর বলে মনে করা হয়। সব মিলিয়ে বছরে মাত্র দুই মাস বাজারে উপলব্ধ এই ফলটি আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। (Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷)
ডা. মকরন্দের মতে, এছাড়া ওজন কমানো, পরিপাকতন্ত্রের উন্নতিসাধন, দৃষ্টিশক্তির উন্নতি, মুখের জেল্লা বৃদ্ধি করা, মানসিক চাপ উপশম করা, চুল মজবুত করা ইত্যাদিতেও মালবেরি অত্যন্ত কার্যকর বলে মনে করা হয়। সব মিলিয়ে বছরে মাত্র দুই মাস বাজারে উপলব্ধ এই ফলটি আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। (Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷)

বার্ধক্যের গতি কমাতে সক্ষম এই একটি গাছ! বলছে আয়ুর্বেদের নিদান

সৌরভ ভার্মা, রায়বরেলি: প্রাচীন ভারতীয় আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে মানুষের চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করা হত প্রাকৃতিক নানা উপাদান। যার মধ্যে অন্যতম হল নানা ধরনের গাছ-গাছড়া। ঔষধি গুণ সম্পন্ন নানা ধরনের গাছের কথা জানেন আয়ুর্বেদ চিকিৎসকরা।

কিছু কিছু গাছের কথা, তাদের ঔষধি গুণের কথা সাধারণ মানুষও জানেন। যেমন, তুলসী, আমলকি, গুলঞ্চ ইত্যাদি। আবার এমন অনেক গাছপালা রয়েছে যাদের কথা আমরা জানি না।

আরও পড়ুন- উত্তরবঙ্গে প্রচারে মিঠুন, মহাগুরুকে মাঠে নামিয়ে শেষ বেলার প্রচারে ঝড় তুলতে চাইছে গেরুয়া শিবির

বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় এই সব গাছ-গাছড়া যেকোনও পরিবেশে, নিতান্ত অযত্নে বেড়ে ওঠে। হয়তো মানুষের বিরক্তির কারণও হয়ে ওঠে। তাই আগাছা বলে নষ্ট করেও দেওয়া হয়। কিন্তু সেই গাছই আসলে আয়ুর্বেদে অত্যন্ত সমাদৃত। এমনই একটি গাছ হল ‘ম্যাকয়’।

বাত, পিত্ত, কফ— ত্রিদোষ নাশক বলে মনে করা হয় একে। এই গাছের শিকড় থেকে তৈরি ক্বাথ শরীরের বিষাক্ত পদার্থকে ধ্বংস করতে পারে। এমনকী মনে করা হয় এই ক্বাথ বার্ধক্য রোধ করতেও সক্ষম। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে এটি ‘কাকমাচি’ নামেও পরিচিত। সাধারণত যেকোনও ছায়াযুক্ত এলাকায় জন্মায় এই গাছ। এর ছোট ছোট ফল মটরশুঁটির মতো ছোট ছোট, কাঁচা অবস্থায় সবুজ, পাকলে বেগুনি বা লাল রঙের হয়ে যায়। অনেক সময় হলুদও হয়। এই গাছের উচ্চতা সাধারণত এক থেকে দেড় ফুট পর্যন্ত হতে পারে।

আগাছার মতো বেড়ে ওঠা এই গাছ যেকোনও ঝোপঝাড়ে দেখা যায়। শুধু বনাঞ্চলই নয়, চাষের মাঠে, বসত বাড়ি বা পাকা রাস্তার ধারেও গজিয়ে ওঠে।

আরও পড়ুন– ‘রাজফল’ খেয়েছেন? গরমকালেই পাওয়া যায়, ক্যানসার ও মৃগী রোগীদের জন্য উপকারি

এই গাছের রয়েছে দারুণ উপকারিতা। রায়বরেলি জেলার সিএইচসি শিবগড়ের আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক আকাঙ্ক্ষা দীক্ষিত বলেন, এটি বাত, পিত্ত ও কফ নাশকারী ওষুধ। এই তিনটি উপাদানের কোনও একটির পরিমাণ শরীরে কম বা বেশি হলেই অসুস্থতা তৈরি হয়। সেক্ষেত্রে এটি কাজে লাগে।

পাশাপাশি এটি পৌরুষ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এর শিকড় থেকে তৈরি ক্বাথ শরীরের বিষাক্ত পদার্থকে ধ্বংস করে এবং বার্ধক্যের গতিও কমিয়ে দেয়। কুষ্ঠ ও জ্বরের চিকিৎসায়, শ্বাসকষ্ট নিরাময়ে, কিডনি রোগ, পাইলস, জন্ডিস, ডায়েরিয়া-সহ নানা ধরনের চর্মরোগের চিকিৎসায় এটি ব্যবহার হয়।

(Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷)