Money Making Tips: এই ফুলের সাহায্যে আপনি হবেন মালামাল, পকেটে উপচে পড়বে টাকা

দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে সূর্যমুখী ফুলের চাষ। কম সময় আর স্বল্প খরচে ভাল লাভ পাওয়ায় চাষীরাও বেশ খুশি। সূর্যমুখী ফুলের নজরকাড়া সৌন্দর্য পুলকিত করে যে কাউকেই। সেই সঙ্গে খাবার তেল হিসেবেও এর ব্যবহার রয়েছে। বলা হয়ে থাকে, বাজারের অনান্য তেলের চেয়েও সূর্যমুখীর তেল বেশি পুষ্টিগুণসম্পন্ন।
দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে সূর্যমুখী ফুলের চাষ। কম সময় আর স্বল্প খরচে ভাল লাভ পাওয়ায় চাষীরাও বেশ খুশি। সূর্যমুখী ফুলের নজরকাড়া সৌন্দর্য পুলকিত করে যে কাউকেই। সেই সঙ্গে খাবার তেল হিসেবেও এর ব্যবহার রয়েছে। বলা হয়ে থাকে, বাজারের অনান্য তেলের চেয়েও সূর্যমুখীর তেল বেশি পুষ্টিগুণসম্পন্ন।
সূর্যমুখীর তেল শরীরের জন্য অত্যন্ত ভালো এটি শরীরের কোলস্টোরেল ঠিক রাখে। মাথাভাঙা-ময়নাগুড়ি রাজ্য সড়কের শিকারপুর সংলগ্ন এলাকা। যেখানে হলুদের আভায় ছেয়ে আছে বিস্তৃত সূর্যমুখীর বাগান। গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে নজরকাড়া এক হলুদ আঙিনা। আর এ আঙিনায় নিজেদের ভালো কিছু সময় কাটাতে এখানে ছুটে আসছেন প্রকৃতি প্রেমীরা।
সূর্যমুখীর তেল শরীরের জন্য অত্যন্ত ভালো এটি শরীরের কোলস্টোরেল ঠিক রাখে। মাথাভাঙা-ময়নাগুড়ি রাজ্য সড়কের শিকারপুর সংলগ্ন এলাকা। যেখানে হলুদের আভায় ছেয়ে আছে বিস্তৃত সূর্যমুখীর বাগান। গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে নজরকাড়া এক হলুদ আঙিনা। আর এ আঙিনায় নিজেদের ভালো কিছু সময় কাটাতে এখানে ছুটে আসছেন প্রকৃতি প্রেমীরা।
মাথাভাঙা মহকুমা এক সূর্যমুখী ফুল চাষি বীরেন্দ্রনাথ বর্মন জানান, "সূর্যমুখীর চাষাবাদ কৃষকের কাছে জনপ্রিয়। কম খরচে আর্থিকভাবে লাভজনক হওয়ায় এই ফসলের চাহিদা বেড়েই চলেছে। মাঠ জুড়ে ফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করতে আসে বহু মানুষ। সূর্যমূখী চাষে এক বিঘা জমিতে খরচ হয় ৮-১০ হাজার টাকা। সামান্য রাসায়নিক সার আর দুইবার সেচ দিতে হয়। সূর্যমুখী গাছ জ্বালানী হিসেবেও ব্যবহার করা যয়। অন্য ফসলের তুলনায় খরচ কম, সে কারণে লাভ বেশি হওয়ার কারণে এই ফুলের চাষ করেন তাঁরা। এছাড়া সূর্যমুখী ফুলের নজরকাড়া সৌন্দর্য্য যেকোন মানুষকে ফটো তুলতে বাধ্য করবে। তাইতো বিভিন্ন ধরনের ফটোশুটের জন্যও এই সূর্যমুখী ফুল চাষ করা জমি ভাড়া দিয়ে মুনাফা পাওয়া যায়।"
মাথাভাঙা মহকুমা এক সূর্যমুখী ফুল চাষি বীরেন্দ্রনাথ বর্মন জানান, “সূর্যমুখীর চাষাবাদ কৃষকের কাছে জনপ্রিয়। কম খরচে আর্থিকভাবে লাভজনক হওয়ায় এই ফসলের চাহিদা বেড়েই চলেছে। মাঠ জুড়ে ফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করতে আসে বহু মানুষ। সূর্যমূখী চাষে এক বিঘা জমিতে খরচ হয় ৮-১০ হাজার টাকা। সামান্য রাসায়নিক সার আর দুইবার সেচ দিতে হয়। সূর্যমুখী গাছ জ্বালানী হিসেবেও ব্যবহার করা যয়। অন্য ফসলের তুলনায় খরচ কম, সে কারণে লাভ বেশি হওয়ার কারণে এই ফুলের চাষ করেন তাঁরা। এছাড়া সূর্যমুখী ফুলের নজরকাড়া সৌন্দর্য্য যেকোন মানুষকে ফটো তুলতে বাধ্য করবে। তাইতো বিভিন্ন ধরনের ফটোশুটের জন্যও এই সূর্যমুখী ফুল চাষ করা জমি ভাড়া দিয়ে মুনাফা পাওয়া যায়।”
মূলত এই কারনে যেকোন কৃষক অন্যান্য চাষ আবাদের পাশাপশি এই চাষ করতেই পারেন। এতে অধিক মুনাফা পাওয়া সম্ভব হবে খুব সহজেই। এছাড়া বাড়িতে ব্যবহৃত খাদ্য তেলের অনেকটাই নিজেদের জমির ফুল থেকেই পেতে পারবেন।

মূলত এই কারনে যেকোন কৃষক অন্যান্য চাষ আবাদের পাশাপশি এই চাষ করতেই পারেন। এতে অধিক মুনাফা পাওয়া সম্ভব হবে খুব সহজেই। এছাড়া বাড়িতে ব্যবহৃত খাদ্য তেলের অনেকটাই নিজেদের জমির ফুল থেকেই পেতে পারবেন।
এতে অনেকটাই সাশ্রয় হবে। তবে বর্তমান সময়ে ধীরে ধীরে অনেকটাই এই চাষের প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করছেন চাষিরা। বহু এলাকায় এই চাষ ধীরে ধীরে প্রসার লাভ করছে। আগামীতে এই চাষের পরিমাণ আরও অনেকটাই বাড়বে জেলা জুড়ে এমনটাই ধারণা করছেন কৃষি অভিজ্ঞ ব্যক্তিরা।
এতে অনেকটাই সাশ্রয় হবে। তবে বর্তমান সময়ে ধীরে ধীরে অনেকটাই এই চাষের প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করছেন চাষিরা। বহু এলাকায় এই চাষ ধীরে ধীরে প্রসার লাভ করছে। আগামীতে এই চাষের পরিমাণ আরও অনেকটাই বাড়বে জেলা জুড়ে এমনটাই ধারণা করছেন কৃষি অভিজ্ঞ ব্যক্তিরা।