LIC-কে বড় ছাড় দিল সেবি, রকেটের গতিতে বাড়ছে শেয়ারের দাম

এলআইসিকেনিয়ে বড় খবর সামনে এল। এমপিএস (ন্যূনতম শেয়ারহোল্ডিং প্যাটার্ন)-এর নিয়ম পূরণ করার জন্য ৩ বছর সময় দিল সেবি। সোজা কথায়, ন্যূনতম শেয়ারহোল্ডিংয়ের নিয়মগুলি পূরণ করার জন্য এলআইসিকে অতিরিক্ত সময় দিয়েছে সেবি।
এলআইসিকেনিয়ে বড় খবর সামনে এল। এমপিএস (ন্যূনতম শেয়ারহোল্ডিং প্যাটার্ন)-এর নিয়ম পূরণ করার জন্য ৩ বছর সময় দিল সেবি। সোজা কথায়, ন্যূনতম শেয়ারহোল্ডিংয়ের নিয়মগুলি পূরণ করার জন্য এলআইসিকে অতিরিক্ত সময় দিয়েছে সেবি।
এর আগে অর্থ মন্ত্রক এলআইসিকে ২৫ শতাংশের সর্বনিম্ন পাবলিক শেয়ারহোল্ডিংয়ের নিয়ম পূরণ করতে ১০ বছর ছাড় দিয়েছিল। এই ছাড় একবারই পাওয়া যায়, যা কোম্পানির তালিকাভুক্ত হওয়ার ১০ বছর অবধি অর্থাৎ মে ২০৩২ পর্যন্ত প্রযোজ্য।
এর আগে অর্থ মন্ত্রক এলআইসিকে ২৫ শতাংশের সর্বনিম্ন পাবলিক শেয়ারহোল্ডিংয়ের নিয়ম পূরণ করতে ১০ বছর ছাড় দিয়েছিল। এই ছাড় একবারই পাওয়া যায়, যা কোম্পানির তালিকাভুক্ত হওয়ার ১০ বছর অবধি অর্থাৎ মে ২০৩২ পর্যন্ত প্রযোজ্য।
এই খবরের পর এলআইসি-র শেয়ারে ঝড় উঠেছে: মঙ্গলবার ৯৩১.০০ টাকায় বন্ধ হয় এলআইসি-র শেয়ার। বুধবার বাজার খুলতেই শেয়ারের দাম পৌঁছে যায় ৯৩৪ টাকায়। এখন এলআইসি-র শেয়ারের দাম ৯৮০ টাকা ছাড়িয়ে গিয়েছে। ন্যূনতম পাবলিক শেয়ারহোল্ডিংয়ের সময়সীমা বাড়ানোর খবরের কারণে দাম হু হু করে বাড়ছে।
এই খবরের পর এলআইসি-র শেয়ারে ঝড় উঠেছে: মঙ্গলবার ৯৩১.০০ টাকায় বন্ধ হয় এলআইসি-র শেয়ার। বুধবার বাজার খুলতেই শেয়ারের দাম পৌঁছে যায় ৯৩৪ টাকায়। এখন এলআইসি-র শেয়ারের দাম ৯৮০ টাকা ছাড়িয়ে গিয়েছে। ন্যূনতম পাবলিক শেয়ারহোল্ডিংয়ের সময়সীমা বাড়ানোর খবরের কারণে দাম হু হু করে বাড়ছে।
পুরো ব্যাপারটা কী…সহজ কথায় জেনে নেওয়া যাক: সেবি (সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ বোর্ড অফ ইন্ডিয়া) ২৫ শতাংশের সর্বনিম্ন পাবলিক শেয়ারহোল্ডিংয়ের নিয়ম পূরণ করতে এলআইসি-কে আরও তিন বছর সময় দিয়েছে।
পুরো ব্যাপারটা কী…সহজ কথায় জেনে নেওয়া যাক: সেবি (সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ বোর্ড অফ ইন্ডিয়া) ২৫ শতাংশের সর্বনিম্ন পাবলিক শেয়ারহোল্ডিংয়ের নিয়ম পূরণ করতে এলআইসি-কে আরও তিন বছর সময় দিয়েছে।
নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোকে তিন বছর সময় দেওয়া হয়। যে সব কোম্পানির ইস্যু-পরবর্তী মার্কেট ক্যাপ ১ ট্রিলিয়ন রুপির বেশি সেই সব কোম্পানিগুলিকে ২৫ শতাংশ এমপিএস নিয়ম পূরণ করার জন্য পাঁচ বছরের সময়সীমা দেওয়া হয়।
নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোকে তিন বছর সময় দেওয়া হয়। যে সব কোম্পানির ইস্যু-পরবর্তী মার্কেট ক্যাপ ১ ট্রিলিয়ন রুপির বেশি সেই সব কোম্পানিগুলিকে ২৫ শতাংশ এমপিএস নিয়ম পূরণ করার জন্য পাঁচ বছরের সময়সীমা দেওয়া হয়।
সরকার আইপিওর মাধ্যমে এলআইসির ২২.১৩ কোটির বেশি শেয়ার বা ৩.৫ শতাংশ শেয়ার বিক্রি করেছে। বর্তমানে কোম্পানিতে ৯৬.৫ শতাংশ শেয়ার রয়েছে সরকারের। যেখানে নিয়ম হল, ন্যূনতম পাবলিক শেয়ারহোল্ডিং অর্থাৎ ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের মোট শেয়ার ২৫ শতাংশ হতে হবে।
সরকার আইপিওর মাধ্যমে এলআইসির ২২.১৩ কোটির বেশি শেয়ার বা ৩.৫ শতাংশ শেয়ার বিক্রি করেছে। বর্তমানে কোম্পানিতে ৯৬.৫ শতাংশ শেয়ার রয়েছে সরকারের। যেখানে নিয়ম হল, ন্যূনতম পাবলিক শেয়ারহোল্ডিং অর্থাৎ ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের মোট শেয়ার ২৫ শতাংশ হতে হবে।
সহজ কথায় বুঝে নেওয়া যাক ন্যূনতম পাবলিক শেয়ারহোল্ডিং নিয়ম: একটি তালিকাভুক্ত কোম্পানিতে দুই ধরনের শেয়ারহোল্ডার থাকে - প্রোমোটার যিনি কোম্পানি শুরু করেন বা মালিক। অন্য দিকে, পাবলিক অর্থাৎ সাধারণ বিনিয়োগকারীরা থাকেন।
সহজ কথায় বুঝে নেওয়া যাক ন্যূনতম পাবলিক শেয়ারহোল্ডিং নিয়ম: একটি তালিকাভুক্ত কোম্পানিতে দুই ধরনের শেয়ারহোল্ডার থাকে – প্রোমোটার যিনি কোম্পানি শুরু করেন বা মালিক। অন্য দিকে, পাবলিক অর্থাৎ সাধারণ বিনিয়োগকারীরা থাকেন।
প্রমোটার মানে যিনি কোম্পানি শুরু করেছেন বা কোম্পানিতে যাঁরা অর্থ বিনিয়োগ করেছেন। সেবি প্রোমোটারদের কোম্পানিতে ৬৫ শতাংশের বেশি শেয়ার রাখার অনুমতি দিয়েছে। কিন্তু এর সীমা ৭৫ শতাংশ। অর্থাৎ প্রোমোটারদের শেয়ার কোনও ভাবেই ৭৫ শতাংশের বেশি হতে পারবে না।
প্রমোটার মানে যিনি কোম্পানি শুরু করেছেন বা কোম্পানিতে যাঁরা অর্থ বিনিয়োগ করেছেন। সেবি প্রোমোটারদের কোম্পানিতে ৬৫ শতাংশের বেশি শেয়ার রাখার অনুমতি দিয়েছে। কিন্তু এর সীমা ৭৫ শতাংশ। অর্থাৎ প্রোমোটারদের শেয়ার কোনও ভাবেই ৭৫ শতাংশের বেশি হতে পারবে না।