Tag Archives: Life Insurance Corporation of India

LIC Policy: রোজ ৮৭ টাকা দিলেই হাতে আসবে ১১ লাখ, LIC-র এই স্কিমে মহিলাদের সোনায় সোহাগা

 

প্রতিদিন মাত্র ৮৭ টাকা বিনিয়োগ। তাহলেই মেয়াদ শেষে হাতে আসবে ১১ লাখ। এমনই জবরদস্ত পলিসি আছে এলআইসি-র কাছে। নাম ‘এলআইসি আধার শীলা প্ল্যান’। এই নন-লিঙ্কড ইন্ডিভিজুয়াল জীবন বিমা পলিসি বিশেষভাবে মহিলাদের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। ম্যাচিউরিটিতে রিটার্ন দেওয়ার পাশাপাশি অসময়ে পলিসি হোল্ডারের মৃত্যু হলে, পরিবারকে আর্থিক সাহায্যও প্রদান করা হয়।
প্রতিদিন মাত্র ৮৭ টাকা বিনিয়োগ। তাহলেই মেয়াদ শেষে হাতে আসবে ১১ লাখ। এমনই জবরদস্ত পলিসি আছে এলআইসি-র কাছে। নাম ‘এলআইসি আধার শীলা প্ল্যান’। এই নন-লিঙ্কড ইন্ডিভিজুয়াল জীবন বিমা পলিসি বিশেষভাবে মহিলাদের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। ম্যাচিউরিটিতে রিটার্ন দেওয়ার পাশাপাশি অসময়ে পলিসি হোল্ডারের মৃত্যু হলে, পরিবারকে আর্থিক সাহায্যও প্রদান করা হয়।
মহিলাদের আর্থিক নিরাপত্তা: এলআইসি কম ঝুঁকির, গ্রাহক কেন্দ্রিক পলিসির জন্যই পরিচিত। যে কোনও আর্থিক প্রয়োজনের মানানসই পলিসি রয়েছে। আধার শীলা স্কিমে পলিসি হোল্ডার দৈনিক ৮৭ টাকা বিনিয়োগ করে ম্যাচিউরিটিতে ১১ লাখ টাকা রিটার্ন পেতে পারেন।
মহিলাদের আর্থিক নিরাপত্তা: এলআইসি কম ঝুঁকির, গ্রাহক কেন্দ্রিক পলিসির জন্যই পরিচিত। যে কোনও আর্থিক প্রয়োজনের মানানসই পলিসি রয়েছে। আধার শীলা স্কিমে পলিসি হোল্ডার দৈনিক ৮৭ টাকা বিনিয়োগ করে ম্যাচিউরিটিতে ১১ লাখ টাকা রিটার্ন পেতে পারেন।
৮৭ টাকা বিনিয়োগে কীভাবে ১১ লাখ মিলবে: ধরা যাক একজন ৫৫ বছর বয়সী ব্যক্তি ১৫ বছরের জন্য দৈনিক ৮৭ টাকা বিনিয়োগ করলেন। প্রথম বছরের শেষে তিনি মোট ৩১,৭৫৫ টাকা জমা দেবেন। এক দশক পর তাঁর জমা টাকার পরিমাণ হবে ৩,১৭,৫৫০ টাকা। ৭০ বছর বয়সে তাঁর হাতে আসবে ১১ লাখ টাকা।
৮৭ টাকা বিনিয়োগে কীভাবে ১১ লাখ মিলবে: ধরা যাক একজন ৫৫ বছর বয়সী ব্যক্তি ১৫ বছরের জন্য দৈনিক ৮৭ টাকা বিনিয়োগ করলেন। প্রথম বছরের শেষে তিনি মোট ৩১,৭৫৫ টাকা জমা দেবেন। এক দশক পর তাঁর জমা টাকার পরিমাণ হবে ৩,১৭,৫৫০ টাকা। ৭০ বছর বয়সে তাঁর হাতে আসবে ১১ লাখ টাকা।
-আধার শীলা প্ল্যানের নিয়মাবলী: ন্যূনতম প্রবেশের বয়স – ৮ বছর।-প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়স – ৫৫ বছর।

-ন্যূনতম পলিসির মেয়াদ – ১০ বছর।

-পলিসির সর্বোচ্চ মেয়াদ – ২০ বছর।

-ম্যাচিউরিটির সর্বোচ্চ বয়স – ৭০ বছর।

-ন্যূনতম বিনিয়োগ – ৭৫ হাজার টাকা।

-সর্বোচ্চ বিনিয়োগ – ৩ লাখ টাকা।
-আধার শীলা প্ল্যানের নিয়মাবলী: ন্যূনতম প্রবেশের বয়স – ৮ বছর।
-প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়স – ৫৫ বছর।
-ন্যূনতম পলিসির মেয়াদ – ১০ বছর।
-পলিসির সর্বোচ্চ মেয়াদ – ২০ বছর।
-ম্যাচিউরিটির সর্বোচ্চ বয়স – ৭০ বছর।
-ন্যূনতম বিনিয়োগ – ৭৫ হাজার টাকা।
-সর্বোচ্চ বিনিয়োগ – ৩ লাখ টাকা।
ম্যাচিউরিটি বেনিফিট: পলিসির মেয়াদ শেষ হওয়া পর্যন্ত পলিসি হোল্ডার বেঁচে থাকলে ম্যাচিউরিটি বেনিফিট দেওয়া হয়। এই টাকা নতুন পলিসিতে পুনরায় বিনিয়োগ করা যেতে পারে।
ম্যাচিউরিটি বেনিফিট: পলিসির মেয়াদ শেষ হওয়া পর্যন্ত পলিসি হোল্ডার বেঁচে থাকলে ম্যাচিউরিটি বেনিফিট দেওয়া হয়। এই টাকা নতুন পলিসিতে পুনরায় বিনিয়োগ করা যেতে পারে।
ডেথ বেনিফিট: পলিসি হোল্ডারের অকালমৃত্যুতে নমিনিকে ডেথ বিনিফিট দেওয়া হয়।
ডেথ বেনিফিট: পলিসি হোল্ডারের অকালমৃত্যুতে নমিনিকে ডেথ বিনিফিট দেওয়া হয়।
গ্যারেন্টেড সারেন্ডার ভ্যালু: পরপর ২ বছর পলিসি চালানোর পর পলিসি হোল্ডার পলিসি সারেন্ডার করতে পারেন। এক্ষেত্রে পলিসির মেয়াদে প্রদত্ত মোট প্রিমিয়ামের সমান সারেন্ডার ভ্যালু দেওয়া হয়।
গ্যারেন্টেড সারেন্ডার ভ্যালু: পরপর ২ বছর পলিসি চালানোর পর পলিসি হোল্ডার পলিসি সারেন্ডার করতে পারেন। এক্ষেত্রে পলিসির মেয়াদে প্রদত্ত মোট প্রিমিয়ামের সমান সারেন্ডার ভ্যালু দেওয়া হয়।
প্রিমিয়াম পেমেন্ট মোড বেছে নেওয়ার সুবিধা: মাসিক, ত্রৈমাসিক বা ৬ মাসে একবার প্রিমিয়াম দেওয়া যায়। গ্রাহক তাঁর সুবিধা অনুযায়ী প্রিমিয়াম পেমেন্ট মোড বেছে নিতে পারেন।
প্রিমিয়াম পেমেন্ট মোড বেছে নেওয়ার সুবিধা: মাসিক, ত্রৈমাসিক বা ৬ মাসে একবার প্রিমিয়াম দেওয়া যায়। গ্রাহক তাঁর সুবিধা অনুযায়ী প্রিমিয়াম পেমেন্ট মোড বেছে নিতে পারেন।

LIC-কে বড় ছাড় দিল সেবি, রকেটের গতিতে বাড়ছে শেয়ারের দাম

এলআইসিকেনিয়ে বড় খবর সামনে এল। এমপিএস (ন্যূনতম শেয়ারহোল্ডিং প্যাটার্ন)-এর নিয়ম পূরণ করার জন্য ৩ বছর সময় দিল সেবি। সোজা কথায়, ন্যূনতম শেয়ারহোল্ডিংয়ের নিয়মগুলি পূরণ করার জন্য এলআইসিকে অতিরিক্ত সময় দিয়েছে সেবি।
এলআইসিকেনিয়ে বড় খবর সামনে এল। এমপিএস (ন্যূনতম শেয়ারহোল্ডিং প্যাটার্ন)-এর নিয়ম পূরণ করার জন্য ৩ বছর সময় দিল সেবি। সোজা কথায়, ন্যূনতম শেয়ারহোল্ডিংয়ের নিয়মগুলি পূরণ করার জন্য এলআইসিকে অতিরিক্ত সময় দিয়েছে সেবি।
এর আগে অর্থ মন্ত্রক এলআইসিকে ২৫ শতাংশের সর্বনিম্ন পাবলিক শেয়ারহোল্ডিংয়ের নিয়ম পূরণ করতে ১০ বছর ছাড় দিয়েছিল। এই ছাড় একবারই পাওয়া যায়, যা কোম্পানির তালিকাভুক্ত হওয়ার ১০ বছর অবধি অর্থাৎ মে ২০৩২ পর্যন্ত প্রযোজ্য।
এর আগে অর্থ মন্ত্রক এলআইসিকে ২৫ শতাংশের সর্বনিম্ন পাবলিক শেয়ারহোল্ডিংয়ের নিয়ম পূরণ করতে ১০ বছর ছাড় দিয়েছিল। এই ছাড় একবারই পাওয়া যায়, যা কোম্পানির তালিকাভুক্ত হওয়ার ১০ বছর অবধি অর্থাৎ মে ২০৩২ পর্যন্ত প্রযোজ্য।
এই খবরের পর এলআইসি-র শেয়ারে ঝড় উঠেছে: মঙ্গলবার ৯৩১.০০ টাকায় বন্ধ হয় এলআইসি-র শেয়ার। বুধবার বাজার খুলতেই শেয়ারের দাম পৌঁছে যায় ৯৩৪ টাকায়। এখন এলআইসি-র শেয়ারের দাম ৯৮০ টাকা ছাড়িয়ে গিয়েছে। ন্যূনতম পাবলিক শেয়ারহোল্ডিংয়ের সময়সীমা বাড়ানোর খবরের কারণে দাম হু হু করে বাড়ছে।
এই খবরের পর এলআইসি-র শেয়ারে ঝড় উঠেছে: মঙ্গলবার ৯৩১.০০ টাকায় বন্ধ হয় এলআইসি-র শেয়ার। বুধবার বাজার খুলতেই শেয়ারের দাম পৌঁছে যায় ৯৩৪ টাকায়। এখন এলআইসি-র শেয়ারের দাম ৯৮০ টাকা ছাড়িয়ে গিয়েছে। ন্যূনতম পাবলিক শেয়ারহোল্ডিংয়ের সময়সীমা বাড়ানোর খবরের কারণে দাম হু হু করে বাড়ছে।
পুরো ব্যাপারটা কী…সহজ কথায় জেনে নেওয়া যাক: সেবি (সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ বোর্ড অফ ইন্ডিয়া) ২৫ শতাংশের সর্বনিম্ন পাবলিক শেয়ারহোল্ডিংয়ের নিয়ম পূরণ করতে এলআইসি-কে আরও তিন বছর সময় দিয়েছে।
পুরো ব্যাপারটা কী…সহজ কথায় জেনে নেওয়া যাক: সেবি (সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ বোর্ড অফ ইন্ডিয়া) ২৫ শতাংশের সর্বনিম্ন পাবলিক শেয়ারহোল্ডিংয়ের নিয়ম পূরণ করতে এলআইসি-কে আরও তিন বছর সময় দিয়েছে।
নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোকে তিন বছর সময় দেওয়া হয়। যে সব কোম্পানির ইস্যু-পরবর্তী মার্কেট ক্যাপ ১ ট্রিলিয়ন রুপির বেশি সেই সব কোম্পানিগুলিকে ২৫ শতাংশ এমপিএস নিয়ম পূরণ করার জন্য পাঁচ বছরের সময়সীমা দেওয়া হয়।
নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোকে তিন বছর সময় দেওয়া হয়। যে সব কোম্পানির ইস্যু-পরবর্তী মার্কেট ক্যাপ ১ ট্রিলিয়ন রুপির বেশি সেই সব কোম্পানিগুলিকে ২৫ শতাংশ এমপিএস নিয়ম পূরণ করার জন্য পাঁচ বছরের সময়সীমা দেওয়া হয়।
সরকার আইপিওর মাধ্যমে এলআইসির ২২.১৩ কোটির বেশি শেয়ার বা ৩.৫ শতাংশ শেয়ার বিক্রি করেছে। বর্তমানে কোম্পানিতে ৯৬.৫ শতাংশ শেয়ার রয়েছে সরকারের। যেখানে নিয়ম হল, ন্যূনতম পাবলিক শেয়ারহোল্ডিং অর্থাৎ ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের মোট শেয়ার ২৫ শতাংশ হতে হবে।
সরকার আইপিওর মাধ্যমে এলআইসির ২২.১৩ কোটির বেশি শেয়ার বা ৩.৫ শতাংশ শেয়ার বিক্রি করেছে। বর্তমানে কোম্পানিতে ৯৬.৫ শতাংশ শেয়ার রয়েছে সরকারের। যেখানে নিয়ম হল, ন্যূনতম পাবলিক শেয়ারহোল্ডিং অর্থাৎ ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের মোট শেয়ার ২৫ শতাংশ হতে হবে।
সহজ কথায় বুঝে নেওয়া যাক ন্যূনতম পাবলিক শেয়ারহোল্ডিং নিয়ম: একটি তালিকাভুক্ত কোম্পানিতে দুই ধরনের শেয়ারহোল্ডার থাকে - প্রোমোটার যিনি কোম্পানি শুরু করেন বা মালিক। অন্য দিকে, পাবলিক অর্থাৎ সাধারণ বিনিয়োগকারীরা থাকেন।
সহজ কথায় বুঝে নেওয়া যাক ন্যূনতম পাবলিক শেয়ারহোল্ডিং নিয়ম: একটি তালিকাভুক্ত কোম্পানিতে দুই ধরনের শেয়ারহোল্ডার থাকে – প্রোমোটার যিনি কোম্পানি শুরু করেন বা মালিক। অন্য দিকে, পাবলিক অর্থাৎ সাধারণ বিনিয়োগকারীরা থাকেন।
প্রমোটার মানে যিনি কোম্পানি শুরু করেছেন বা কোম্পানিতে যাঁরা অর্থ বিনিয়োগ করেছেন। সেবি প্রোমোটারদের কোম্পানিতে ৬৫ শতাংশের বেশি শেয়ার রাখার অনুমতি দিয়েছে। কিন্তু এর সীমা ৭৫ শতাংশ। অর্থাৎ প্রোমোটারদের শেয়ার কোনও ভাবেই ৭৫ শতাংশের বেশি হতে পারবে না।
প্রমোটার মানে যিনি কোম্পানি শুরু করেছেন বা কোম্পানিতে যাঁরা অর্থ বিনিয়োগ করেছেন। সেবি প্রোমোটারদের কোম্পানিতে ৬৫ শতাংশের বেশি শেয়ার রাখার অনুমতি দিয়েছে। কিন্তু এর সীমা ৭৫ শতাংশ। অর্থাৎ প্রোমোটারদের শেয়ার কোনও ভাবেই ৭৫ শতাংশের বেশি হতে পারবে না।

LIC Policy: আপনার ল্যাপসড হওয়া LIC পলিসি ফের চালু করা সম্ভব? জেনে নিন সমস্ত নিয়ম

লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া অর্থাৎ LIC-এর অনেকগুলি পলিসি রয়েছে। যা গ্রাহকরা তাদের সুবিধা এবং প্রয়োজন অনুসারে গ্রহণ করে। অনেক সময়, পলিসির পরিমাণ পরিশোধ না করা হলে, বা রিনিউ না করলে, পলিসিটি বাতিল হয়ে যায়। অনেক সময়, সময়মতো প্রিমিয়াম পরিশোধ না করার কারণে লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার পলিসি বন্ধ হয়ে যায়।
লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া অর্থাৎ LIC-এর অনেকগুলি পলিসি রয়েছে। যা গ্রাহকরা তাদের সুবিধা এবং প্রয়োজন অনুসারে গ্রহণ করে। অনেক সময়, পলিসির পরিমাণ পরিশোধ না করা হলে, বা রিনিউ না করলে, পলিসিটি বাতিল হয়ে যায়। অনেক সময়, সময়মতো প্রিমিয়াম পরিশোধ না করার কারণে লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার পলিসি বন্ধ হয়ে যায়।
একেই বলে পলিসি ল্যাপস হয়ে যাওয়া। বর্তমান সময়ে নিজেকে এবং নিজেদের পরিবারকে সুরক্ষিত রাখার জন্য আর্থিক নীতি গ্রহণ করা খুবই জরুরি। আর্থিক সুবিধাগুলি পেতে, নিজেদের পলিসির পরিমাণ সময়মতো পরিশোধ করা গুরুত্বপূর্ণ৷ এখানে আমরা বলছি কীভাবে বাতিল হয়ে যাওয়া পলিসি পুনরায় চালু করা যেতে পারে।
একেই বলে পলিসি ল্যাপস হয়ে যাওয়া। বর্তমান সময়ে নিজেকে এবং নিজেদের পরিবারকে সুরক্ষিত রাখার জন্য আর্থিক নীতি গ্রহণ করা খুবই জরুরি। আর্থিক সুবিধাগুলি পেতে, নিজেদের পলিসির পরিমাণ সময়মতো পরিশোধ করা গুরুত্বপূর্ণ৷ এখানে আমরা বলছি কীভাবে বাতিল হয়ে যাওয়া পলিসি পুনরায় চালু করা যেতে পারে।
বিলম্বে পরিশোধের সঙ্গে প্রিমিয়াম দিতে হবে -কেউ যদি কোনও এলআইসি পলিসি নিয়ে থাকে, তবে তা সময়মতো পুনর্নবীকরণ করা উচিত। যখন একটি পলিসি বন্ধ হয়ে যায়, LIC এটিকে ২ বছরের জন্য রিনিউ করার সুযোগ দেয়। এর মানে হল যে গ্রাহক প্রিমিয়ামের সঙ্গে দেরিতে পেমেন্ট ফি প্রদান করে তার পলিসি পুনরায় চালু করতে পারে।
বিলম্বে পরিশোধের সঙ্গে প্রিমিয়াম দিতে হবে –
কেউ যদি কোনও এলআইসি পলিসি নিয়ে থাকে, তবে তা সময়মতো পুনর্নবীকরণ করা উচিত। যখন একটি পলিসি বন্ধ হয়ে যায়, LIC এটিকে ২ বছরের জন্য রিনিউ করার সুযোগ দেয়। এর মানে হল যে গ্রাহক প্রিমিয়ামের সঙ্গে দেরিতে পেমেন্ট ফি প্রদান করে তার পলিসি পুনরায় চালু করতে পারে।
একটি ল্যাপস নীতি -একটি ল্যাপস পলিসি হল, এমন একটি যা প্রিমিয়াম পরিশোধ না করার কারণে বন্ধ হয়ে যায়। তাহলে এর সুবিধাগুলি আর পাওয়া যাবে না। তারপর সব পলিসি রিস্টার্ট করতে হবে এবং বকেয়া প্রিমিয়াম ও সুদ দিতে হবে। লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার পলিসিটিকে রিনিউ বা প্রত্যাখ্যান করার অধিকার রয়েছে।
একটি ল্যাপস নীতি –
একটি ল্যাপস পলিসি হল, এমন একটি যা প্রিমিয়াম পরিশোধ না করার কারণে বন্ধ হয়ে যায়। তাহলে এর সুবিধাগুলি আর পাওয়া যাবে না। তারপর সব পলিসি রিস্টার্ট করতে হবে এবং বকেয়া প্রিমিয়াম ও সুদ দিতে হবে। লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার পলিসিটিকে রিনিউ বা প্রত্যাখ্যান করার অধিকার রয়েছে।
ল্যাপসড হওয়া পলিসি পুনরায় চালু করতে কী করতে হবে -পলিসিধারককে তার সমস্ত সুদ পরিশোধ করতে হবে। পলিসি শুধুমাত্র বিমা কোম্পানি দ্বারা জারি করা শর্তাবলীর ভিত্তিতে পুনরায় চালু করা যেতে পারে। পলিসিটি পুনরায় চালু করতে, পলিসিধারককে এজেন্ট বা শাখার কাছে যেতে হবে এবং এলআইসি পলিসি পুনর্নবীকরণের প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ করতে হবে।
ল্যাপসড হওয়া পলিসি পুনরায় চালু করতে কী করতে হবে –
পলিসিধারককে তার সমস্ত সুদ পরিশোধ করতে হবে। পলিসি শুধুমাত্র বিমা কোম্পানি দ্বারা জারি করা শর্তাবলীর ভিত্তিতে পুনরায় চালু করা যেতে পারে। পলিসিটি পুনরায় চালু করতে, পলিসিধারককে এজেন্ট বা শাখার কাছে যেতে হবে এবং এলআইসি পলিসি পুনর্নবীকরণের প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ করতে হবে।
এই ক্ষেত্রে কাস্টমার কেয়ারে কল করেও খোঁজ নেওয়া যেতে পারে। দেরি হওয়ার জন্য জরিমানাও দিতে হবে।
এই ক্ষেত্রে কাস্টমার কেয়ারে কল করেও খোঁজ নেওয়া যেতে পারে। দেরি হওয়ার জন্য জরিমানাও দিতে হবে।

LIC Policy: এই LIC স্কিম থেকে ১ কোটি টাকা পাওয়া যেতে পারে, দেখে নিন হিসেব

LIC Jeevan Shiromani Plan হল এলআইসির একটি নন-লিঙ্কড প্ল্যান। যে কেউ ১৪,১৬,১৮,২০ বছরের পলিসির মেয়াদের সঙ্গে এটি নিতে পারেন। লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া (এলআইসি) দেশের মানুষের চাহিদার কথা মাথায় রেখে বিভিন্ন ধরনের বিনিয়োগের বিকল্প প্রদান করে। যাঁরা একটি নির্দিষ্ট হারের সঙ্গে একটি পরিকল্পনা খুঁজছেন, তাঁদের জন্য সেরা বিকল্প হল এই LIC Jeevan Shiromani Plan।
LIC Jeevan Shiromani Plan হল এলআইসির একটি নন-লিঙ্কড প্ল্যান। যে কেউ ১৪,১৬,১৮,২০ বছরের পলিসির মেয়াদের সঙ্গে এটি নিতে পারেন। লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া (এলআইসি) দেশের মানুষের চাহিদার কথা মাথায় রেখে বিভিন্ন ধরনের বিনিয়োগের বিকল্প প্রদান করে। যাঁরা একটি নির্দিষ্ট হারের সঙ্গে একটি পরিকল্পনা খুঁজছেন, তাঁদের জন্য সেরা বিকল্প হল এই LIC Jeevan Shiromani Plan।
এলআইসির এই LIC Jeevan Shiromani Plan একটি নন লিঙ্কড প্ল্যান। এই প্ল্যানে বিভিন্ন ধরনের সুদের বিকল্প পাওয়া যায়। এছাড়াও এই প্ল্যানে বাম্পার রিটার্নের সঙ্গে বিভিন্ন ধরনের বেনিফিট পাওয়া যায়। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক এই LIC Jeevan Shiromani Plan এর সমস্ত খুঁটিনাটি।
এলআইসির এই LIC Jeevan Shiromani Plan একটি নন লিঙ্কড প্ল্যান। এই প্ল্যানে বিভিন্ন ধরনের সুদের বিকল্প পাওয়া যায়। এছাড়াও এই প্ল্যানে বাম্পার রিটার্নের সঙ্গে বিভিন্ন ধরনের বেনিফিট পাওয়া যায়। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক এই LIC Jeevan Shiromani Plan এর সমস্ত খুঁটিনাটি।
LIC Jeevan Shiromani Plan -LIC Jeevan Shiromani Plan হল নন-লিঙ্কড, পার্টিসিপেটিং, ইন্ডিভিজুয়াল, লাইফ অ্যাসুরেন্স সেভিংস প্ল্যান। এটি লিমিটেড পেমেন্ট মানি ব্যাক লাইফ অ্যাসুরেন্স প্ল্যান।
LIC Jeevan Shiromani Plan –
LIC Jeevan Shiromani Plan হল নন-লিঙ্কড, পার্টিসিপেটিং, ইন্ডিভিজুয়াল, লাইফ অ্যাসুরেন্স সেভিংস প্ল্যান। এটি লিমিটেড পেমেন্ট মানি ব্যাক লাইফ অ্যাসুরেন্স প্ল্যান।
এত টাকার লোন নেওয়া যেতে পারে -কেউ যদি LIC-এর এই প্ল্যানটি নিতে চান, তাহলে তাঁকে এই প্ল্যানটিতে অন্তত এক কোটি টাকার অ্যাসিওরড নিয়ে নিতে হবে। এতে কোনও ম্যাক্সিমাম লিমিট নেই। এতে বার্ষিক এবং মাসিক ভিত্তিতে এই প্ল্যানের প্রিমিয়াম দেওয়া যেতে পারে।
এত টাকার লোন নেওয়া যেতে পারে –
কেউ যদি LIC-এর এই প্ল্যানটি নিতে চান, তাহলে তাঁকে এই প্ল্যানটিতে অন্তত এক কোটি টাকার অ্যাসিওরড নিয়ে নিতে হবে। এতে কোনও ম্যাক্সিমাম লিমিট নেই। এতে বার্ষিক এবং মাসিক ভিত্তিতে এই প্ল্যানের প্রিমিয়াম দেওয়া যেতে পারে।
এই প্ল্যান নেওয়ার বয়স -LIC Jeevan Shiromani Plan কেনার জন্য একজনের বয়স ১৮ বছর হতে হবে। ৪৫ বছরের কম বয়সী ব্যক্তি ২০ বছরের মেয়াদে এই পলিসি নিতে পারেন। অন্য দিকে, ৪৫-৪৮ বছর বয়সী ব্যক্তিরা সর্বোচ্চ ১৮ বছর বয়সের জন্য এই পলিসি নিতে পারেন। একই সময়ে, ৫৫ বছর বয়স পর্যন্ত সর্বোচ্চ ১৪ বছরের পলিসি মেয়াদ সহ এই পলিসি নেওয়া যেতে পারে। এইভাবে কেউ এটিকে ১৪,১৬,১৮,২০ বছরের পলিসির মেয়াদেও কিনতে পারেন।
এই প্ল্যান নেওয়ার বয়স –
LIC Jeevan Shiromani Plan কেনার জন্য একজনের বয়স ১৮ বছর হতে হবে। ৪৫ বছরের কম বয়সী ব্যক্তি ২০ বছরের মেয়াদে এই পলিসি নিতে পারেন। অন্য দিকে, ৪৫-৪৮ বছর বয়সী ব্যক্তিরা সর্বোচ্চ ১৮ বছর বয়সের জন্য এই পলিসি নিতে পারেন। একই সময়ে, ৫৫ বছর বয়স পর্যন্ত সর্বোচ্চ ১৪ বছরের পলিসি মেয়াদ সহ এই পলিসি নেওয়া যেতে পারে। এইভাবে কেউ এটিকে ১৪,১৬,১৮,২০ বছরের পলিসির মেয়াদেও কিনতে পারেন।
LIC Jeevan Shiromani Plan-এ লোন নেওয়া যেতে পারে -এই প্ল্যানের সঙ্গে লোনের সুবিধাও পাওয়া যায়। এতে কমপক্ষে এক বছরের জন্য প্রিমিয়াম পরিশোধ করার পরে লোন নেওয়া যেতে পারে। এতে শুধুমাত্র প্ল্যানের সঙ্গে যুক্ত গ্রাহকরা বিনা খরচে লোন নিতে পারবেন।
LIC Jeevan Shiromani Plan-এ লোন নেওয়া যেতে পারে –
এই প্ল্যানের সঙ্গে লোনের সুবিধাও পাওয়া যায়। এতে কমপক্ষে এক বছরের জন্য প্রিমিয়াম পরিশোধ করার পরে লোন নেওয়া যেতে পারে। এতে শুধুমাত্র প্ল্যানের সঙ্গে যুক্ত গ্রাহকরা বিনা খরচে লোন নিতে পারবেন।
কত প্রিমিয়াম দিতে হবে ১ কোটি টাকার জন্য -এলআইসি ক্যালকুলেটর অনুসারে, যদি একজন ২৯ বছর বয়সী এই পলিসিটি নেন, তবে তাঁকে ১৬ বছরের জন্য প্রিমিয়াম দিতে হবে। তাঁকে প্রথম বছরের জন্য প্রতি মাসে কর সহ ৬১,৪৩৮ টাকা প্রিমিয়াম দিতে হবে। একই সময়ে, প্রতি বছর প্রতি মাসে ৬০,১১৪.৮২ টাকা প্রিমিয়াম জমা দিতে হবে।
কত প্রিমিয়াম দিতে হবে ১ কোটি টাকার জন্য –
এলআইসি ক্যালকুলেটর অনুসারে, যদি একজন ২৯ বছর বয়সী এই পলিসিটি নেন, তবে তাঁকে ১৬ বছরের জন্য প্রিমিয়াম দিতে হবে। তাঁকে প্রথম বছরের জন্য প্রতি মাসে কর সহ ৬১,৪৩৮ টাকা প্রিমিয়াম দিতে হবে। একই সময়ে, প্রতি বছর প্রতি মাসে ৬০,১১৪.৮২ টাকা প্রিমিয়াম জমা দিতে হবে।
ম্যাচিউরিটির সময়ে পাওয়া যাবে ১,৩৪,৫০,০০০ টাকা। এই প্ল্যানের পলিসি-হোল্ডাররা সারভাইভাল বেনিফিটের সুবিধাও পেতে পারেন। এছাড়াও এই পলিসি চলাকালীন পলিসি-হোল্ডারদের মৃত্যু হলে নমিনি করা ব্যক্তি নির্দিষ্ট পরিমানে টাকা পেতে পারেন।
ম্যাচিউরিটির সময়ে পাওয়া যাবে ১,৩৪,৫০,০০০ টাকা। এই প্ল্যানের পলিসি-হোল্ডাররা সারভাইভাল বেনিফিটের সুবিধাও পেতে পারেন। এছাড়াও এই পলিসি চলাকালীন পলিসি-হোল্ডারদের মৃত্যু হলে নমিনি করা ব্যক্তি নির্দিষ্ট পরিমানে টাকা পেতে পারেন।

মাত্র ৩০ ঘণ্টায় LIC থেকে প্রতি মাসে ৮৪,০০০ টাকা আয় করা সম্ভব; করতে হবে এই কাজ

কেউ যদি এলআইসিতে বিনিয়োগ করার বদলে, এলআইসি থেকে প্রতি মাসে আয় করতে চান তাহলে তাঁদের জন্য রয়েছে একটি উপায়। এলআইসিতে মাত্র ৩০ ঘণ্টা কাজ করে প্রতি মাসে ৮৪,০০০ টাকা উপার্জন করা সম্ভব।
কেউ যদি এলআইসিতে বিনিয়োগ করার বদলে, এলআইসি থেকে প্রতি মাসে আয় করতে চান তাহলে তাঁদের জন্য রয়েছে একটি উপায়। এলআইসিতে মাত্র ৩০ ঘণ্টা কাজ করে প্রতি মাসে ৮৪,০০০ টাকা উপার্জন করা সম্ভব।
হওয়া যেতে পারে এলআইসি এজেন্ট -যে কেউ দেশের সবথেকে বড় সরকারি বিমা কোম্পানির সঙ্গে কাজ শুরু করতে পারেন। এলআইসিতে বিমা এজেন্ট হয়ে পার্ট টাইম কাজ শুরু করা যেতে পারে। এই পলিসিতে এলআইসি থেকে কমিশন পাওয়া যাবে। এলআইসিতে পার্ট টাইম বিমা এজেন্ট হিসাবে কাজ করে কমিশন হিসাবে প্রতি মাসে ৮৪,০০০ টাকা উপার্জন করা সম্ভব।
হওয়া যেতে পারে এলআইসি এজেন্ট –
যে কেউ দেশের সবথেকে বড় সরকারি বিমা কোম্পানির সঙ্গে কাজ শুরু করতে পারেন। এলআইসিতে বিমা এজেন্ট হয়ে পার্ট টাইম কাজ শুরু করা যেতে পারে। এই পলিসিতে এলআইসি থেকে কমিশন পাওয়া যাবে। এলআইসিতে পার্ট টাইম বিমা এজেন্ট হিসাবে কাজ করে কমিশন হিসাবে প্রতি মাসে ৮৪,০০০ টাকা উপার্জন করা সম্ভব।
শুধু ৩০ ঘণ্টা সময় দিতে হবে -এলআইসির বিমা এজেন্ট হওয়ার জন্য উইকেন্ডে শুধু ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা সময় দিতে হবে। এইভাবে যে কেউ প্রতি মাসে মাত্র ৩০ ঘণ্টা কাজ করে মোটা টাকা উপার্জন করতে পারেন।
শুধু ৩০ ঘণ্টা সময় দিতে হবে –
এলআইসির বিমা এজেন্ট হওয়ার জন্য উইকেন্ডে শুধু ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা সময় দিতে হবে। এইভাবে যে কেউ প্রতি মাসে মাত্র ৩০ ঘণ্টা কাজ করে মোটা টাকা উপার্জন করতে পারেন।
হতে হবে ১২ পাস -এলআইসি এজেন্ট হওয়ার জন্য বেশি ডিগ্রির দরকার নেই। ১২ পাস হলেই এলআইসির এজেন্ট হিসাবে কাজ শুরু করতে পারবেন। অর্থাৎ এলআইসি এজেন্ট হওয়ার জন্য খুব বেশি শিক্ষিত হওয়ার প্রয়োজন নেই।
হতে হবে ১২ পাস –
এলআইসি এজেন্ট হওয়ার জন্য বেশি ডিগ্রির দরকার নেই। ১২ পাস হলেই এলআইসির এজেন্ট হিসাবে কাজ শুরু করতে পারবেন। অর্থাৎ এলআইসি এজেন্ট হওয়ার জন্য খুব বেশি শিক্ষিত হওয়ার প্রয়োজন নেই।
এইভাবে হওয়া যাবে এলআইসি এজেন্ট -এলআইসি এজেন্ট হওয়ার জন্য ডকুমেন্ট হিসাবে ৪টি কালার পাসপোর্ট সাইজ ফটো, বয়সের প্রমাণপত্র, শিক্ষার প্রমাণপত্র, প্যান কার্ড এবং আধার কার্ডের ডিটেলস দিতে হবে।
এইভাবে হওয়া যাবে এলআইসি এজেন্ট –
এলআইসি এজেন্ট হওয়ার জন্য ডকুমেন্ট হিসাবে ৪টি কালার পাসপোর্ট সাইজ ফটো, বয়সের প্রমাণপত্র, শিক্ষার প্রমাণপত্র, প্যান কার্ড এবং আধার কার্ডের ডিটেলস দিতে হবে।
এইভাবে হবে ৮৪,০০০ টাকা আয় -এলআইসি তাদের এজেন্টদের ৩৫% পর্যন্ত কমিশন হিসাবে দেয়। অর্থাৎ কোনও এলআইসি এজেন্ট যদি প্রতি মাসে এলআইসিকে ২.৪ লাখ টাকার নতুন প্রিমিয়ামের ব্যবসা দিতে পারেন, তাহলে প্রতি মাসে তাঁর ৮৪,০০০ টাকা আয় হবে।
এইভাবে হবে ৮৪,০০০ টাকা আয় –
এলআইসি তাদের এজেন্টদের ৩৫% পর্যন্ত কমিশন হিসাবে দেয়। অর্থাৎ কোনও এলআইসি এজেন্ট যদি প্রতি মাসে এলআইসিকে ২.৪ লাখ টাকার নতুন প্রিমিয়ামের ব্যবসা দিতে পারেন, তাহলে প্রতি মাসে তাঁর ৮৪,০০০ টাকা আয় হবে।
আয়ের কোনও লিমিট নেই -এলআইসি এজেন্টের কাজ পার্ট টাইম এবং ফুল টাইম হিসাবে করা যেতে পারে। এলআইসি এজেন্ট হিসাবে কাজ করার জন্য সময়ের কোনও লিমিট নেই এবং একই সঙ্গে আয়ের ক্ষেত্রেও কোনও লিমিট নেই। অর্থাৎ যিনি যত ব্যবসা দিতে পারবেন, কমিশন হিসাবে তত বেশি টাকা আয় করতে পারবেন।
আয়ের কোনও লিমিট নেই –
এলআইসি এজেন্টের কাজ পার্ট টাইম এবং ফুল টাইম হিসাবে করা যেতে পারে। এলআইসি এজেন্ট হিসাবে কাজ করার জন্য সময়ের কোনও লিমিট নেই এবং একই সঙ্গে আয়ের ক্ষেত্রেও কোনও লিমিট নেই। অর্থাৎ যিনি যত ব্যবসা দিতে পারবেন, কমিশন হিসাবে তত বেশি টাকা আয় করতে পারবেন।

এই ৫ LIC পলিসি সম্পর্কে জেনে রাখুন, ৫০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত সুবিধা পেতে পারেন

জীবন বিমা বললে আজও সবার আগে এলআইসি-র নামই আসে। কারণ এতে ঝুঁকি কম, মোটা অঙ্কের বিমা কভার মেলে সঙ্গে ম্যাচিউরিটিতে নিশ্চিত রিটার্ন। পরিবারের সুরক্ষিত ভবিষ্যত এবং আর্থিক নিরাপত্তার জন্য ৫টি দুর্দান্ত পলিসি রয়েছে এলআইসি-র। এতে ৫০ লাখ টাকার বিমা পাওয়া যায়।
জীবন বিমা বললে আজও সবার আগে এলআইসি-র নামই আসে। কারণ এতে ঝুঁকি কম, মোটা অঙ্কের বিমা কভার মেলে সঙ্গে ম্যাচিউরিটিতে নিশ্চিত রিটার্ন। পরিবারের সুরক্ষিত ভবিষ্যত এবং আর্থিক নিরাপত্তার জন্য ৫টি দুর্দান্ত পলিসি রয়েছে এলআইসি-র। এতে ৫০ লাখ টাকার বিমা পাওয়া যায়।
এলআইসি এসআইআইপি: এলআইসি-র এসআইআইপি স্কিমে প্রতি বছর ৪ হাজার টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। মেয়াদ ২১ বছর। অর্থাৎ প্রতি বছর ৪৮ হাজার টাকা এবং ২১ বছরে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ১০,০৮,০০০ টাকা। মেয়াদপূর্তিতে হাতে আসবে প্রায় ৫০ লাখ টাকা।
এলআইসি এসআইআইপি: এলআইসি-র এসআইআইপি স্কিমে প্রতি বছর ৪ হাজার টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। মেয়াদ ২১ বছর। অর্থাৎ প্রতি বছর ৪৮ হাজার টাকা এবং ২১ বছরে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ১০,০৮,০০০ টাকা। মেয়াদপূর্তিতে হাতে আসবে প্রায় ৫০ লাখ টাকা।
এলআইসি নিউ জীবন আনন্দ: ১৮ বছর থেকে ৫০ বছর বয়সী যে কেউ নিউ জীবন আনন্দ পলিসিতে বিনিয়োগ করতে পারেন। পলিসির মেয়াদ ১৫ থেকে ৩৫ বছর। ৭৫ বছর বয়সে পলিসি হোল্ডার ম্যাচিউরিটির টাকা পাবেন। এই স্কিমে বিনিয়োগ করে কোটি টাকাও রিটার্ন পাওয়া যায়।
এলআইসি নিউ জীবন আনন্দ: ১৮ বছর থেকে ৫০ বছর বয়সী যে কেউ নিউ জীবন আনন্দ পলিসিতে বিনিয়োগ করতে পারেন। পলিসির মেয়াদ ১৫ থেকে ৩৫ বছর। ৭৫ বছর বয়সে পলিসি হোল্ডার ম্যাচিউরিটির টাকা পাবেন। এই স্কিমে বিনিয়োগ করে কোটি টাকাও রিটার্ন পাওয়া যায়।
এলআইসি নিউ জীবন শান্তি: এলআইসি নিউ জীবন শান্তি পলিসিতে সর্বনিম্ন ১.৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। সর্বোচ্চ বিনিয়োগের কোনও সীমা নেই। এই পলিসির সবচেয়ে বড় সুবিধা হল, আজীবন ১১,১৯২ টাকা পেনশন পাওয়া যায়।
এলআইসি নিউ জীবন শান্তি: এলআইসি নিউ জীবন শান্তি পলিসিতে সর্বনিম্ন ১.৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। সর্বোচ্চ বিনিয়োগের কোনও সীমা নেই। এই পলিসির সবচেয়ে বড় সুবিধা হল, আজীবন ১১,১৯২ টাকা পেনশন পাওয়া যায়।
এলআইসি ধন বর্ষা: এই স্কিমে দুটি বিনিয়োগ বিকল্প দেওয়া হয়। প্রথমটি প্রিমিয়ামের ১.৫ গুণ পর্যন্ত রিটার্ন। দ্বিতীয়টি প লিসি হোল্ডারের মৃত্যু হলে ১০ গুণ পর্যন্ত রিটার্ন দেওয়া হবে নমিনিকে। পলিসি হোল্ডার পলিসি শুরুর দশ বছর পর মারা গেলে নমিনি ৯১,৪৯,৫০০ টাকা পাবেন। ১৫ তম বছরে মৃত্যু হলে নমিনির পাওনা হবে ৯৩,৪৯,৫০০ টাকা।
এলআইসি ধন বর্ষা: এই স্কিমে দুটি বিনিয়োগ বিকল্প দেওয়া হয়। প্রথমটি প্রিমিয়ামের ১.৫ গুণ পর্যন্ত রিটার্ন। দ্বিতীয়টি প লিসি হোল্ডারের মৃত্যু হলে ১০ গুণ পর্যন্ত রিটার্ন দেওয়া হবে নমিনিকে। পলিসি হোল্ডার পলিসি শুরুর দশ বছর পর মারা গেলে নমিনি ৯১,৪৯,৫০০ টাকা পাবেন। ১৫ তম বছরে মৃত্যু হলে নমিনির পাওনা হবে ৯৩,৪৯,৫০০ টাকা।
এলআইসি জীবন উমঙ্গ: ২৫ বছর বয়সে কেউ যদি ৬ লাখ টাকার বিমা-সহ এলআইসি-র জীবন উমঙ্গ পলিসি কেনেন তাহলে তাঁকে প্রতি মাসে ১৬৩৮ টাকা প্রিমিয়াম দিতে হবে। অর্থাৎ প্রতিদিন ৫৪.৬ টাকা। পলিসির অর্থপ্রদানের মেয়াদ ৫৫ বছর বয়সে শেষ হওয়ার পরে, তিনি ম্যাচিউরিটি পর্যন্ত প্রতি বছর ৪৮ হাজার টাকা পাবেন।
এলআইসি জীবন উমঙ্গ: ২৫ বছর বয়সে কেউ যদি ৬ লাখ টাকার বিমা-সহ এলআইসি-র জীবন উমঙ্গ পলিসি কেনেন তাহলে তাঁকে প্রতি মাসে ১৬৩৮ টাকা প্রিমিয়াম দিতে হবে। অর্থাৎ প্রতিদিন ৫৪.৬ টাকা। পলিসির অর্থপ্রদানের মেয়াদ ৫৫ বছর বয়সে শেষ হওয়ার পরে, তিনি ম্যাচিউরিটি পর্যন্ত প্রতি বছর ৪৮ হাজার টাকা পাবেন।
উপরের ৫টি পলিসিই ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত জীবন বিমা-সহ ডিজাইন করা হয়েছে। অর্থাৎ পলিসি হোল্ডার মারা গেলে কোম্পানি নমিনিকে ৫০ লক্ষ টাকা দেবে।
উপরের ৫টি পলিসিই ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত জীবন বিমা-সহ ডিজাইন করা হয়েছে। অর্থাৎ পলিসি হোল্ডার মারা গেলে কোম্পানি নমিনিকে ৫০ লক্ষ টাকা দেবে।

ভবিষ্যতে টাকা নিয়ে আর চিন্তা থাকবে না, LIC-র এই দুই পলিসি দিচ্ছে বিরাট সুবিধা !

বিনিয়োগের গোলকধাঁধায় অনেকেই পথ হারান। বুঝে উঠতে পারেন না, কোথায় বিনিয়োগ করা উচিত। এরকম পরিস্থিতিতে চোখ বন্ধ করে এলআইসি-তে বিনিয়োগ করাই বুদ্ধিমানের কাজ। সরকার সমর্থিত পলিসি, ফলে গ্যারান্টিযুক্ত রিটার্ন পাওয়া যায়। সুদের হারও ভাল। এই কারণেই ভারতে বিনিয়োগকারীদের প্রথম পছন্দ এলআইসি। এখানে এলআইসি-র সেরা ২টি পলিসি দেখে নেওয়া যাক।
বিনিয়োগের গোলকধাঁধায় অনেকেই পথ হারান। বুঝে উঠতে পারেন না, কোথায় বিনিয়োগ করা উচিত। এরকম পরিস্থিতিতে চোখ বন্ধ করে এলআইসি-তে বিনিয়োগ করাই বুদ্ধিমানের কাজ। সরকার সমর্থিত পলিসি, ফলে গ্যারান্টিযুক্ত রিটার্ন পাওয়া যায়। সুদের হারও ভাল। এই কারণেই ভারতে বিনিয়োগকারীদের প্রথম পছন্দ এলআইসি। এখানে এলআইসি-র সেরা ২টি পলিসি দেখে নেওয়া যাক।
এলআইসি এসআইআইপি প্ল্যান: এই এলআইসি প্ল্যানে একসঙ্গে দুটি সুবিধা পাওয়া যায়। বাজার সংযুক্ত মোটা রিটার্নের পাশাপাশি মেলে বিমা সুরক্ষা। সোজা কথায়, অপ্রত্যাশিত কিছু ঘটলে পরিবারের আর্থিক সুরক্ষা নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। সঞ্চয়ের সঙ্গে প্রিয়জনদের নিশ্চিত নিরাপত্তাও থাকবে।
এলআইসি এসআইআইপি প্ল্যান: এই এলআইসি প্ল্যানে একসঙ্গে দুটি সুবিধা পাওয়া যায়। বাজার সংযুক্ত মোটা রিটার্নের পাশাপাশি মেলে বিমা সুরক্ষা। সোজা কথায়, অপ্রত্যাশিত কিছু ঘটলে পরিবারের আর্থিক সুরক্ষা নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। সঞ্চয়ের সঙ্গে প্রিয়জনদের নিশ্চিত নিরাপত্তাও থাকবে।
বৈশিষ্ট্য – ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতার উপর ভিত্তি করে ৪টি ফান্ড থেকে যে কোনও একটি বেছে নেওয়া যায়। এমনকী ফান্ড পরিবর্তনও করা যায় কোন খরচ ছাড়াই। আয়কর আইন ১৯৬১-এর ধারা ৮০সি এবং ১০ (১০ডি)-র আওতায় করছাড় পাওয়া যায়।
বৈশিষ্ট্য – ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতার উপর ভিত্তি করে ৪টি ফান্ড থেকে যে কোনও একটি বেছে নেওয়া যায়। এমনকী ফান্ড পরিবর্তনও করা যায় কোন খরচ ছাড়াই। আয়কর আইন ১৯৬১-এর ধারা ৮০সি এবং ১০ (১০ডি)-র আওতায় করছাড় পাওয়া যায়।
জরুরি সময় আংশিক ফান্ড তোলা যায়। সুবিধা – পলিসি হোল্ডারকে প্রদত্ত প্রিমিয়ামের ১০৫ শতাংশ ডেথ বেনিফিট হিসেবে দেওয়া হয়। পলিসির মেয়াদ শেষে পুরো টাকা হাতে আসে।
জরুরি সময় আংশিক ফান্ড তোলা যায়। সুবিধা – পলিসি হোল্ডারকে প্রদত্ত প্রিমিয়ামের ১০৫ শতাংশ ডেথ বেনিফিট হিসেবে দেওয়া হয়। পলিসির মেয়াদ শেষে পুরো টাকা হাতে আসে।
দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যুর ক্ষেত্রে অতিরিক্ত কভারেজ পাওয়া যায়। এলআইসি জীবন উমঙ্গ: এই পলিসিতে রিটার্নের পাশাপাশি আজীবন বিমা সুরক্ষা দেয় এলআইসি। এটাই এই পলিসির বৈশিষ্ট। প্রিমিয়াম প্রদান পর্ব শেষ হওয়ার পর ম্যাচিউরিটির আগে পর্যন্ত সারভাইভাল বেনিফিটও দেওয়া হয়।
দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যুর ক্ষেত্রে অতিরিক্ত কভারেজ পাওয়া যায়। এলআইসি জীবন উমঙ্গ: এই পলিসিতে রিটার্নের পাশাপাশি আজীবন বিমা সুরক্ষা দেয় এলআইসি। এটাই এই পলিসির বৈশিষ্ট। প্রিমিয়াম প্রদান পর্ব শেষ হওয়ার পর ম্যাচিউরিটির আগে পর্যন্ত সারভাইভাল বেনিফিটও দেওয়া হয়।
বৈশিষ্ট্য – ডেথ বেনিফিটের সুবিধা। অতিরিক্ত কভারেজের জন্য বিভিন্ন রাইডার। বেতন থেকে প্রিমিয়াম কেটে নেওয়ার সুবিধা রয়েছে। করছাড় পাওয়া যায়।
বৈশিষ্ট্য – ডেথ বেনিফিটের সুবিধা। অতিরিক্ত কভারেজের জন্য বিভিন্ন রাইডার। বেতন থেকে প্রিমিয়াম কেটে নেওয়ার সুবিধা রয়েছে। করছাড় পাওয়া যায়।
সুবিধা – জীবন উমঙ্গ পলিসিতে ডেথ বেনিফিট, সারভাইভাল বেনিফিট, ম্যাচিউরিটি বেনিফিট এবং রাইডার বেনিফিটের সুবিধা দিচ্ছে এলআইসি।
সুবিধা – জীবন উমঙ্গ পলিসিতে ডেথ বেনিফিট, সারভাইভাল বেনিফিট, ম্যাচিউরিটি বেনিফিট এবং রাইডার বেনিফিটের সুবিধা দিচ্ছে এলআইসি।

LIC-র এই ৩ প্ল্যান কোটিপতি বানাতে পারে, আপনি বিনিয়োগ করেছেন কি?

বর্তমান সময়ে কে না চান কোটিপতি হতে। কিন্তু, শুধু মুখে বললেই তো আর রাতারাতি কোটিপতি হওয়া সম্ভব নয়। এর জন্য চাই সুনির্দিষ্ট আর্থিক প্ল্যান এবং সঞ্চয়। একই সঙ্গে সেই সঞ্চয় সঠিক জায়গায় বিনিয়োগ করলেই নিজের লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব হতে পারে। তাই কোটিপতি হতে গেলে মেনে চলতে হবে কয়েকটি নিয়ম। এক্ষেত্রে LIC-র ৩টি সেরা প্ল্যান রয়েছে, যা কোটিপতি করে তুলতে পারে।
বর্তমান সময়ে কে না চান কোটিপতি হতে। কিন্তু, শুধু মুখে বললেই তো আর রাতারাতি কোটিপতি হওয়া সম্ভব নয়। এর জন্য চাই সুনির্দিষ্ট আর্থিক প্ল্যান এবং সঞ্চয়। একই সঙ্গে সেই সঞ্চয় সঠিক জায়গায় বিনিয়োগ করলেই নিজের লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব হতে পারে। তাই কোটিপতি হতে গেলে মেনে চলতে হবে কয়েকটি নিয়ম। এক্ষেত্রে LIC-র ৩টি সেরা প্ল্যান রয়েছে, যা কোটিপতি করে তুলতে পারে।
লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া অর্থাৎ LIC হল ভারতের বৃহত্তম বিমা সংস্থা। ভারতে লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া খুবই জনপ্রিয়। কারণ এদের বিভিন্ন ধরনের স্কিম রয়েছে। কম বয়স থেকে শুরু করে বেশি বয়স পর্যন্ত এদের বিভিন্ন ধরনের পলিসি রয়েছে। এছাড়াও লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার পেনশন পলিসি খুবই জনপ্রিয়। এরই মধ্যে এদের ৩টি সেরা প্ল্যান রয়েছে, যা যে কাউকে কোটিপতি করে তুলতে পারে।
লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া অর্থাৎ LIC হল ভারতের বৃহত্তম বিমা সংস্থা। ভারতে লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া খুবই জনপ্রিয়। কারণ এদের বিভিন্ন ধরনের স্কিম রয়েছে। কম বয়স থেকে শুরু করে বেশি বয়স পর্যন্ত এদের বিভিন্ন ধরনের পলিসি রয়েছে। এছাড়াও লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার পেনশন পলিসি খুবই জনপ্রিয়। এরই মধ্যে এদের ৩টি সেরা প্ল্যান রয়েছে, যা যে কাউকে কোটিপতি করে তুলতে পারে।
কত টাকা পাওয়া যেতে পারেলাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার ১ কোটি টাকার এই LIC পলিসি গ্রাহকদের ২ কোটি টাকা দেবে।

জীবন শিরোমণি পলিসি

লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার এই ২০ বছরের জীবন শিরোমণি পলিসিতে ১৬ বছরের জন্য প্রিমিয়াম দিতে হবে।
কত টাকা পাওয়া যেতে পারে
লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার ১ কোটি টাকার এই LIC পলিসি গ্রাহকদের ২ কোটি টাকা দেবে।
জীবন শিরোমণি পলিসি
লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার এই ২০ বছরের জীবন শিরোমণি পলিসিতে ১৬ বছরের জন্য প্রিমিয়াম দিতে হবে।
বয়স সীমালাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার এই পলিসির জন্য গ্রাহকদের বয়স ১৮ থেকে ৫৫ বছরের মধ্যে হতে হবে।

কত টাকা পাওয়া যেতে পারে

লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার এই পলিসিতে দৈনিক ৫০০ টাকা আমানত গ্রাহকদের ১ কোটি টাকা দেবে।
বয়স সীমা
লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার এই পলিসির জন্য গ্রাহকদের বয়স ১৮ থেকে ৫৫ বছরের মধ্যে হতে হবে।
কত টাকা পাওয়া যেতে পারে
লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার এই পলিসিতে দৈনিক ৫০০ টাকা আমানত গ্রাহকদের ১ কোটি টাকা দেবে।
জীবন লাভ পলিসিলাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার এই ২৫ বছরের জীবন লাভ পলিসিতে ১৬ বছরের জন্য প্রিমিয়াম দিতে হবে।

বয়স সীমা

লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার এই জীবন লাভ পলিসির জন্য গ্রাহকদের বয়স ৮ থেকে ৫৯ বছরের মধ্যে হতে হবে।
জীবন লাভ পলিসি
লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার এই ২৫ বছরের জীবন লাভ পলিসিতে ১৬ বছরের জন্য প্রিমিয়াম দিতে হবে।
বয়স সীমা
লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার এই জীবন লাভ পলিসির জন্য গ্রাহকদের বয়স ৮ থেকে ৫৯ বছরের মধ্যে হতে হবে।
কত টাকা পাওয়া যেতে পারেলাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার এই জীবন লাভ পলিসিতে দৈনিক ১৬০ টাকার ডিপোজিট ১ কোটি টাকা দেবে।

জীবন উমঙ্গ পলিসি

লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার এই ৭৫ বছরের জীবন উমঙ্গ পলিসিতে ২৫ বছরের জন্য প্রিমিয়াম দিতে হবে।
কত টাকা পাওয়া যেতে পারে
লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার এই জীবন লাভ পলিসিতে দৈনিক ১৬০ টাকার ডিপোজিট ১ কোটি টাকা দেবে।
জীবন উমঙ্গ পলিসি
লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার এই ৭৫ বছরের জীবন উমঙ্গ পলিসিতে ২৫ বছরের জন্য প্রিমিয়াম দিতে হবে।
বয়স সীমালাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার এই জীবন উমঙ্গ পলিসি ৩ মাস বয়সী শিশু থেকে ৫৫ বছর বয়সী যে কেউ নিতে পারে।
বয়স সীমা
লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার এই জীবন উমঙ্গ পলিসি ৩ মাস বয়সী শিশু থেকে ৫৫ বছর বয়সী যে কেউ নিতে পারে।

প্রতিদিন ১৫১ টাকা জমালেই মিলবে ৩১ লাখ রিটার্ন, কন্যা সন্তানদের জন্য বাম্পার স্কিম LIC-র

কন্যা সন্তানদের জন্য দুর্দান্ত স্কিম নিয়ে এল এলআইসি। নাম ‘এলআইসি কন্যাদান পলিসি’। এই স্কিমে প্রতিদিন ১৫১ টাকা জমা করলেই ম্যাচিউরিটিতে মিলবে ৩১ লাখ টাকা। মেয়ের উচ্চশিক্ষা বা বিয়ে নিয়ে আর চিন্তা করতে হবে না। মেয়ে বা বোনের নামে কন্যাদান পলিসি কেনা যায়, এর মেয়াদ ১৩ থেকে ২৫ বছর।
প্রতিদিন ১৫১ টাকা জমালেই মিলবে ৩১ লাখ: এলআইসি কন্যাদান পলিসি কিনতে চাইলে নিজের বয়স হতে হবে কমপক্ষে ৩০ বছর। এবং সন্তানের বয়স ১ বছর। আগেই বলা হয়েছে পলিসির মেয়াদ ২৫ বছর। তবে প্রিমিয়াম দিতে হবে ২২ বছর।

প্রতিদিন ১৫১ টাকা জমালেই মিলবে ৩১ লাখ: এলআইসি কন্যাদান পলিসি কিনতে চাইলে নিজের বয়স হতে হবে কমপক্ষে ৩০ বছর। এবং সন্তানের বয়স ১ বছর। আগেই বলা হয়েছে পলিসির মেয়াদ ২৫ বছর। তবে প্রিমিয়াম দিতে হবে ২২ বছর।
উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, এই পলিসির মেয়াদ কন্যার বয়স অনুযায়ী কমানো যেতে পারে। ধরা যাক কেউ ১৮ বছর বয়সে মেয়ের বিয়ে দিতে চান। সেক্ষেত্রে তিনি ১৭ বছরের জন্য এলআইসি কন্যাদান পলিসি কিনতে পারেন। অর্থাৎ পছন্দ অনুযায়ী মেয়াদ বেছে নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। তবে সেটা ন্যূনতম ১৩ থেকে ২৫ বছরের মধ্যে বাছতে হবে।
উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, এই পলিসির মেয়াদ কন্যার বয়স অনুযায়ী কমানো যেতে পারে। ধরা যাক কেউ ১৮ বছর বয়সে মেয়ের বিয়ে দিতে চান। সেক্ষেত্রে তিনি ১৭ বছরের জন্য এলআইসি কন্যাদান পলিসি কিনতে পারেন। অর্থাৎ পছন্দ অনুযায়ী মেয়াদ বেছে নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। তবে সেটা ন্যূনতম ১৩ থেকে ২৫ বছরের মধ্যে বাছতে হবে।
প্রয়োজনীয় কাগজপ্ত্র: কন্যা সন্তানের জন্ম সার্টিফিকেট, পিতামাতার আধার কার্ড, প্যান কার্ড, পাসপোর্ট সাইজ ছবি এবং ব্যাঙ্ক পাসবুক। ম্যাচিউরিটির টাকা ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্টেই জমা পড়বে।

প্রয়োজনীয় কাগজপ্ত্র: কন্যা সন্তানের জন্ম সার্টিফিকেট, পিতামাতার আধার কার্ড, প্যান কার্ড, পাসপোর্ট সাইজ ছবি এবং ব্যাঙ্ক পাসবুক। ম্যাচিউরিটির টাকা ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্টেই জমা পড়বে।
এলআইসি কন্যাদান পলিসিতে প্রতিদিন ১৫১ টাকা জমা দিতে হবে। অর্থাৎ মাসে ৪৫৩০ টাকা। কার বেতন ১৫ হাজার টাকা হলেও তিনি মেয়ের নামে কন্যাদান পলিসি কিনতে পারেন। টানা ২২ বছর প্রিমিয়াম দিতে হবে।
এলআইসি কন্যাদান পলিসিতে প্রতিদিন ১৫১ টাকা জমা দিতে হবে। অর্থাৎ মাসে ৪৫৩০ টাকা। কার বেতন ১৫ হাজার টাকা হলেও তিনি মেয়ের নামে কন্যাদান পলিসি কিনতে পারেন। টানা ২২ বছর প্রিমিয়াম দিতে হবে।
এরপর ২৫ বছর পূর্ণ হলে হাতে আসবে ম্যাচিউরিটির ৩১ লাখ টাকা। কেউ যদি প্রতিদিন ১২১ টাকা জমা দেন তাহলে তিনি ম্যাচিউরিটিতে ২৭ লাখ টাকা পাবেন। এই পলিসিতে অন্যান্য সুবিধাও রয়েছে। বিমা কভার পাওয়া যায়। পলিসি হোল্ডারের পিতার দুর্ঘটনায় মৃত্যু হলে পরিবারকে এককালীন ১০ লাখ টাকা দেওয়া হয়।
এরপর ২৫ বছর পূর্ণ হলে হাতে আসবে ম্যাচিউরিটির ৩১ লাখ টাকা। কেউ যদি প্রতিদিন ১২১ টাকা জমা দেন তাহলে তিনি ম্যাচিউরিটিতে ২৭ লাখ টাকা পাবেন। এই পলিসিতে অন্যান্য সুবিধাও রয়েছে। বিমা কভার পাওয়া যায়। পলিসি হোল্ডারের পিতার দুর্ঘটনায় মৃত্যু হলে পরিবারকে এককালীন ১০ লাখ টাকা দেওয়া হয়।
যে কোনও এলআইসি অফিস থেকে কন্যাদান পলিসি কেনা যায়। এর জন্য গ্রাহক উন্নয়ন কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। এছাড়া এলআইসি এজেন্টের কাছ থেকেও কন্যাদান পলিসি কিনতে পারেন গ্রাহক।
যে কোনও এলআইসি অফিস থেকে কন্যাদান পলিসি কেনা যায়। এর জন্য গ্রাহক উন্নয়ন কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। এছাড়া এলআইসি এজেন্টের কাছ থেকেও কন্যাদান পলিসি কিনতে পারেন গ্রাহক।

মেয়ের শিক্ষা ও ভবিষ্যতের চিন্তা দূর করবে এই চাইল্ড LIC পলিসি; দেখে নিন এক নজরে

বর্তমান সময়ে সকলেরই একটি প্রধান চিন্তা হল ভবিষ্যতের আর্থিক পরিকল্পনা। মূল্যবৃদ্ধির বাজারে ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করা একটি প্রধান এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এছাড়াও রয়েছে বিভিন্ন ধরনের খরচ বহনের সঙ্গে সন্তানদের শিক্ষা এবং বিবাহের টাকা জোগাড় করা।
বর্তমান সময়ে সকলেরই একটি প্রধান চিন্তা হল ভবিষ্যতের আর্থিক পরিকল্পনা। মূল্যবৃদ্ধির বাজারে ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করা একটি প্রধান এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এছাড়াও রয়েছে বিভিন্ন ধরনের খরচ বহনের সঙ্গে সন্তানদের শিক্ষা এবং বিবাহের টাকা জোগাড় করা।
এর জন্য অনেক আগে থেকেই প্ল্যান করা প্রয়োজন। অবসর গ্রহণের পরে আর্থিক ভিত মজবুত করার জন্য যেমন অনেক আগে থেকেই প্ল্যান করতে হয়, ঠিক তেমনই সন্তানদের শিক্ষা এবং বিবাহের জন্য অনেক আগে থেকেই প্ল্যান করে টাকা সঞ্চয় শুরু করা প্রয়োজন।
এর জন্য অনেক আগে থেকেই প্ল্যান করা প্রয়োজন। অবসর গ্রহণের পরে আর্থিক ভিত মজবুত করার জন্য যেমন অনেক আগে থেকেই প্ল্যান করতে হয়, ঠিক তেমনই সন্তানদের শিক্ষা এবং বিবাহের জন্য অনেক আগে থেকেই প্ল্যান করে টাকা সঞ্চয় শুরু করা প্রয়োজন।
মেয়েদের জন্য সরকারি বিভিন্ন স্কিম রয়েছে। মেয়েদের শিক্ষা এবং বিবাহের চিন্তা দূর করার জন্য রয়েছে একটি চাইল্ড LIC পলিসি। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক এর সমস্ত খুঁটিনাটি।
মেয়েদের জন্য সরকারি বিভিন্ন স্কিম রয়েছে। মেয়েদের শিক্ষা এবং বিবাহের চিন্তা দূর করার জন্য রয়েছে একটি চাইল্ড LIC পলিসি। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক এর সমস্ত খুঁটিনাটি।
মেয়েদের শিক্ষা এবং বিবাহের চিন্তা দূর করার জন্য খুবই প্রয়োজনীয় এই চাইল্ড LIC পলিসি। এতে লেখাপড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিবাহের জন্যও চিন্তা দূর হবে।
মেয়েদের শিক্ষা এবং বিবাহের চিন্তা দূর করার জন্য খুবই প্রয়োজনীয় এই চাইল্ড LIC পলিসি। এতে লেখাপড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিবাহের জন্যও চিন্তা দূর হবে।
পলিসি -এই চাইল্ড LIC পলিসির মাধ্যমে মেয়েদের বিয়ের দুশ্চিন্তা দূর হবে। সরকারি কোম্পানি এলআইসি চালু করেছে এই বিশেষ স্কিম। যা মেয়ের বিয়ে ও পড়ালেখা নিয়ে দুশ্চিন্তা দূর করতে পারে।
পলিসি –
এই চাইল্ড LIC পলিসির মাধ্যমে মেয়েদের বিয়ের দুশ্চিন্তা দূর হবে। সরকারি কোম্পানি এলআইসি চালু করেছে এই বিশেষ স্কিম। যা মেয়ের বিয়ে ও পড়ালেখা নিয়ে দুশ্চিন্তা দূর করতে পারে।
কত টাকা জমা দিতে হবে -এই চাইল্ড LIC পলিসির জন্য প্রতিদিন ১২১ টাকা করে জমা দিতে হবে। মেয়ের বিয়ে ও পড়ালেখার জন্য এই স্কিমে পাওয়া যাবে ২৭ লাখ টাকা।
কত টাকা জমা দিতে হবে –
এই চাইল্ড LIC পলিসির জন্য প্রতিদিন ১২১ টাকা করে জমা দিতে হবে। মেয়ের বিয়ে ও পড়ালেখার জন্য এই স্কিমে পাওয়া যাবে ২৭ লাখ টাকা।
বয়স সীমা -এই স্কিমের সুবিধা পাওয়ার জন্য মেয়ের বয়স অন্তত ১ বছর এবং বাবার বয়স ৩০ বছর হতে হবে।
বয়স সীমা –
এই স্কিমের সুবিধা পাওয়ার জন্য মেয়ের বয়স অন্তত ১ বছর এবং বাবার বয়স ৩০ বছর হতে হবে।
নীতির মেয়াদ -২৫ বছরের এই পলিসিতে গ্রাহকদের ২২ বছর পর্যন্ত প্রিমিয়াম জমা দিতে হবে।
নীতির মেয়াদ –
২৫ বছরের এই পলিসিতে গ্রাহকদের ২২ বছর পর্যন্ত প্রিমিয়াম জমা দিতে হবে।
মৃত্যুর সুবিধা -এই স্কিমে দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যুর জন্য ১০ লক্ষ টাকা, স্বাভাবিক মৃত্যুতে ৫ লক্ষ টাকা এবং ম্যাচিউরিটির পরে ২৭ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে। প্ল্যান - এটি হল LIC-র চাইল্ড LIC পলিসি। যার মাধ্যমে মেয়েদের সুবিধা দেওয়া হয়।
মৃত্যুর সুবিধা –
এই স্কিমে দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যুর জন্য ১০ লক্ষ টাকা, স্বাভাবিক মৃত্যুতে ৫ লক্ষ টাকা এবং ম্যাচিউরিটির পরে ২৭ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে।
প্ল্যান –
এটি হল LIC-র চাইল্ড LIC পলিসি। যার মাধ্যমে মেয়েদের সুবিধা দেওয়া হয়।
প্রতিদিন ৭৫ টাকা -এই স্কিমে প্রতিদিন ৭৫ টাকা বিনিয়োগ করা যেতে পারে। এর মাধ্যমে গ্রাহকরা ১১ লক্ষ টাকা পেতে পারে।
প্রতিদিন ৭৫ টাকা –
এই স্কিমে প্রতিদিন ৭৫ টাকা বিনিয়োগ করা যেতে পারে। এর মাধ্যমে গ্রাহকরা ১১ লক্ষ টাকা পেতে পারে।
কে কিনতে পারে -একমাত্র মেয়ের বাবা এই স্কিমের সুবিধা নিতে পারে। এই ক্ষেত্রে মেয়ের বয়স অন্তত ১ বছর এবং বাবার বয়স ৩০ বছর হতে হবে।
কে কিনতে পারে –
একমাত্র মেয়ের বাবা এই স্কিমের সুবিধা নিতে পারে। এই ক্ষেত্রে মেয়ের বয়স অন্তত ১ বছর এবং বাবার বয়স ৩০ বছর হতে হবে।