IVF Pregnancy: ৪০-৪৫ বছরেও নির্বিঘ্নে মা হওয়ার সুযোগ! আশীর্বাদ হয়ে এসেছে IVF, বলছেন বিশেষজ্ঞ

আজকের এই দ্রুত গতিতে ছুটে চলা বিশ্বে পরিবার শুরু করার তুলনায় মহিলারা নিজেদের লক্ষ্য এবং কেরিয়ারের উপরেই বেশি প্রাধান্য দিচ্ছেন। যার ফলে বেশিরভাগ মহিলাই মাতৃত্বের দিকটাকে দেরিতেই বেছে নিচ্ছেন। সৌভাগ্যক্রমে ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন (আইভিএফ)-এর অ্যাসিস্টেড রিপ্রোডাকটিভ টেকনোলজি (এআরটি)-র উন্নতি ফার্টিলিটির চিকিৎসায় এক বড় বিপ্লব এনেছে। যা চল্লিশ বছর বয়সী মহিলাদের আশার আলো দেখাচ্ছে। ৪০-৪৫ বছর বয়সী যেসব মহিলা মাতৃত্বের স্বাদ উপভোগ করতে চাইছেন, তাঁদের জন্য আইভিএফ কীভাবে আশীর্বাদ হয়ে উঠছে, সেটাই দেখে নেওয়া যাক। আর এই বিষয়ে আলোচনা করছেন কলকাতা বিড়লা ফার্টিলিটি অ্যান্ড আইভিএফ-এর কনসালট্যান্ট ডা. সুগত মিশ্র (Dr. Sugata Mishra, Consultant, Birla Fertility & IVF)
আজকের এই দ্রুত গতিতে ছুটে চলা বিশ্বে পরিবার শুরু করার তুলনায় মহিলারা নিজেদের লক্ষ্য এবং কেরিয়ারের উপরেই বেশি প্রাধান্য দিচ্ছেন। যার ফলে বেশিরভাগ মহিলাই মাতৃত্বের দিকটাকে দেরিতেই বেছে নিচ্ছেন। সৌভাগ্যক্রমে ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন (আইভিএফ)-এর অ্যাসিস্টেড রিপ্রোডাকটিভ টেকনোলজি (এআরটি)-র উন্নতি ফার্টিলিটির চিকিৎসায় এক বড় বিপ্লব এনেছে। যা চল্লিশ বছর বয়সী মহিলাদের আশার আলো দেখাচ্ছে। ৪০-৪৫ বছর বয়সী যেসব মহিলা মাতৃত্বের স্বাদ উপভোগ করতে চাইছেন, তাঁদের জন্য আইভিএফ কীভাবে আশীর্বাদ হয়ে উঠছে, সেটাই দেখে নেওয়া যাক। আর এই বিষয়ে আলোচনা করছেন কলকাতা বিড়লা ফার্টিলিটি অ্যান্ড আইভিএফ-এর কনসালট্যান্ট ডা. সুগত মিশ্র (Dr. Sugata Mishra, Consultant, Birla Fertility & IVF)
মাতৃত্বে বিলম্ব:উচ্চশিক্ষা এবং কেরিয়ারের দুর্দান্ত সুযোগ থাকার ফলে মহিলারা দেরি করে সন্তানের জন্ম দিচ্ছেন। এতে হয়তো নারীদের ক্ষমতায়ন হচ্ছে, কিন্তু ফার্টিলিটির ক্ষেত্রে তা বড়সড় চ্যালেঞ্জ তৈরি করে দিচ্ছে। আসলে বয়সের সঙ্গে সঙ্গে মহিলাদের প্রজননের ক্ষমতাও কমতে শুরু করে। আর এখানেই খেলা ঘুরিয়ে দিয়েছে আইভিএফ। আসলে এটা মহিলাদের ফার্টিলিটির সময়কাল বাড়িয়ে দিয়েছে।
মাতৃত্বে বিলম্ব: উচ্চশিক্ষা এবং কেরিয়ারের দুর্দান্ত সুযোগ থাকার ফলে মহিলারা দেরি করে সন্তানের জন্ম দিচ্ছেন। এতে হয়তো নারীদের ক্ষমতায়ন হচ্ছে, কিন্তু ফার্টিলিটির ক্ষেত্রে তা বড়সড় চ্যালেঞ্জ তৈরি করে দিচ্ছে। আসলে বয়সের সঙ্গে সঙ্গে মহিলাদের প্রজননের ক্ষমতাও কমতে শুরু করে। আর এখানেই খেলা ঘুরিয়ে দিয়েছে আইভিএফ। আসলে এটা মহিলাদের ফার্টিলিটির সময়কাল বাড়িয়ে দিয়েছে।
আইভিএফ-এর মাধ্যমে বাধাভঙ্গ:আইভিএফ-এর ক্ষেত্রে দেহের বাইরে ডিম্বাণু এবং শুক্রাণু নিষিক্ত করা হয়। এরপর ভ্রূণটিকে জরায়ুতে প্রতিস্থাপন করা হয়। এই পদ্ধতিতে বেশি বয়সেও সন্তানধারণ করতে সক্ষম হচ্ছেন মহিলারা। কারণ যাঁদের ডিম্বাণুর কার্যকারিতা নেই, তাঁরা ডোনার বা দাতাদের ডিম্বাণু কিংবা ভ্রূণ ব্যবহার করতে পারেন। আর রিপ্রোডাক্টিভ মেডিসিনের ক্ষেত্রে উন্নতির ফলে আইভিএফ-এর সাফল্যের হারও উন্নত হয়েছে।
আইভিএফ-এর মাধ্যমে বাধাভঙ্গ: আইভিএফ-এর ক্ষেত্রে দেহের বাইরে ডিম্বাণু এবং শুক্রাণু নিষিক্ত করা হয়। এরপর ভ্রূণটিকে জরায়ুতে প্রতিস্থাপন করা হয়। এই পদ্ধতিতে বেশি বয়সেও সন্তানধারণ করতে সক্ষম হচ্ছেন মহিলারা। কারণ যাঁদের ডিম্বাণুর কার্যকারিতা নেই, তাঁরা ডোনার বা দাতাদের ডিম্বাণু কিংবা ভ্রূণ ব্যবহার করতে পারেন। আর রিপ্রোডাক্টিভ মেডিসিনের ক্ষেত্রে উন্নতির ফলে আইভিএফ-এর সাফল্যের হারও উন্নত হয়েছে।
বয়স সংক্রান্ত চ্যালেঞ্জ অতিক্রম:ফার্টিলিটি এবং গর্ভাবস্থার ক্ষেত্রে বয়সের একটা প্রভাব রয়েছে। আর আইভিএফ বয়স্ক মহিলাদের মাতৃত্বের স্বাদ দেওয়ার ক্ষেত্রে আশা দেখাচ্ছে। আসলে বয়স বৃদ্ধি পেলে মেয়েদের ডিম্বাণুর মানও কমতে থাকে এবং ভ্রূণের ক্রোমোজোমাল অস্বাভাবিকতার ঝুঁকিও বাড়ে। তবে প্রিইমপ্ল্যান্টেশন জেনেটিং টেস্টিং (পিজিটি)-এর মতো পদ্ধতির মাধ্যমে আইভিএফ ক্লিনিকগুলি ভ্রূণের স্ক্রিনিং করছে। ফলে মহিলারা সফল ভাবে সন্তানধারণ করছেন ও সন্তানের জন্ম দিতে পারছেন।
বয়স সংক্রান্ত চ্যালেঞ্জ অতিক্রম: ফার্টিলিটি এবং গর্ভাবস্থার ক্ষেত্রে বয়সের একটা প্রভাব রয়েছে। আর আইভিএফ বয়স্ক মহিলাদের মাতৃত্বের স্বাদ দেওয়ার ক্ষেত্রে আশা দেখাচ্ছে। আসলে বয়স বৃদ্ধি পেলে মেয়েদের ডিম্বাণুর মানও কমতে থাকে এবং ভ্রূণের ক্রোমোজোমাল অস্বাভাবিকতার ঝুঁকিও বাড়ে। তবে প্রিইমপ্ল্যান্টেশন জেনেটিং টেস্টিং (পিজিটি)-এর মতো পদ্ধতির মাধ্যমে আইভিএফ ক্লিনিকগুলি ভ্রূণের স্ক্রিনিং করছে। ফলে মহিলারা সফল ভাবে সন্তানধারণ করছেন ও সন্তানের জন্ম দিতে পারছেন।
৪০-৪৫ বছর বয়সে মাতৃত্বের স্বাদ:যদিও প্রচলিত সামাজিক নিয়ম মাতৃত্বের জন্য একটি উপযুক্ত বয়স নির্দেশ করে দেয়। কিন্তু বাস্তবটা হল, প্রতিটি মহিলার মাতৃত্বের সফরটা অনন্য। আর আইভিএফ-এর জোরেই মহিলারা যে কোনও বয়সে নিজেদের পছন্দমতো সময়ে মাতৃত্ব বেছে নিতে পারছেন।
৪০-৪৫ বছর বয়সে মাতৃত্বের স্বাদ: যদিও প্রচলিত সামাজিক নিয়ম মাতৃত্বের জন্য একটি উপযুক্ত বয়স নির্দেশ করে দেয়। কিন্তু বাস্তবটা হল, প্রতিটি মহিলার মাতৃত্বের সফরটা অনন্য। আর আইভিএফ-এর জোরেই মহিলারা যে কোনও বয়সে নিজেদের পছন্দমতো সময়ে মাতৃত্ব বেছে নিতে পারছেন।
চ্যালেঞ্জ এবং বিবেচনাযদিও বয়স্ক মহিলাদের জন্য নতুন সম্ভাবনা নিয়ে আসছে আইভিএফ। বেশি বয়সে গর্ভাবস্থার সঙ্গে সম্পর্কিত সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ এবং বিবেচনাগুলি স্বীকার করা অপরিহার্য। বেশি বয়সে মা হলে গর্ভাবস্থা সংক্রান্ত জটিলতা বাড়তে পারে। এর মধ্যে অন্যতম হল, জেস্টেশনাল ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশন এবং সিজারিয়ান ডেলিভারি। এর পাশাপাশি বেশি বয়সে মা হলে সন্তানকে বড় করার ক্ষেত্রেও একাধিক চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হয়। তাই ৪০-৪৫ বছর বয়সে আইভিএফ-এর মাধ্যমে মা হতে চাইলে তার আগে কোনও ফার্টিলিটি বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত।
চ্যালেঞ্জ এবং বিবেচনা যদিও বয়স্ক মহিলাদের জন্য নতুন সম্ভাবনা নিয়ে আসছে আইভিএফ। বেশি বয়সে গর্ভাবস্থার সঙ্গে সম্পর্কিত সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ এবং বিবেচনাগুলি স্বীকার করা অপরিহার্য। বেশি বয়সে মা হলে গর্ভাবস্থা সংক্রান্ত জটিলতা বাড়তে পারে। এর মধ্যে অন্যতম হল, জেস্টেশনাল ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশন এবং সিজারিয়ান ডেলিভারি। এর পাশাপাশি বেশি বয়সে মা হলে সন্তানকে বড় করার ক্ষেত্রেও একাধিক চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হয়। তাই ৪০-৪৫ বছর বয়সে আইভিএফ-এর মাধ্যমে মা হতে চাইলে তার আগে কোনও ফার্টিলিটি বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত।
সর্বোপরি বেশি বয়সে সন্তানধারণের ক্ষেত্রে যুগান্তকারী সমাধান হয়ে উঠেছে আইভিএফ। যাঁদের জীবনে অনিশ্চয়তার মেঘ রয়েছে, তাঁদের আশার আলোও দেখাচ্ছে। এমনকী এই পদ্ধতি রিপ্রোডাকটিভ মেডিসিনের ক্ষেত্রেও রূপান্তর এনেছে। ফলে যে কোনও বয়সে নিজেদের মতো করেই মাতৃত্বের স্বাদ উপভোগ করতে সক্ষম হচ্ছেন মহিলারা।
সর্বোপরি বেশি বয়সে সন্তানধারণের ক্ষেত্রে যুগান্তকারী সমাধান হয়ে উঠেছে আইভিএফ। যাঁদের জীবনে অনিশ্চয়তার মেঘ রয়েছে, তাঁদের আশার আলোও দেখাচ্ছে। এমনকী এই পদ্ধতি রিপ্রোডাকটিভ মেডিসিনের ক্ষেত্রেও রূপান্তর এনেছে। ফলে যে কোনও বয়সে নিজেদের মতো করেই মাতৃত্বের স্বাদ উপভোগ করতে সক্ষম হচ্ছেন মহিলারা।