বাবা মায়ের অমতে বিবাহিত ধর্মেন্দ্রকে বিয়ে করেন হেমা ৷ বিয়ের ৪৩ বছর পার হয়েছে ৷ তবুও ধর্মেন্দ্রর সঙ্গে থাকেন না হেমা মালিনী ৷ ফাইল ছবি ৷তিনি প্রথমা স্ত্রী প্রকাশ কৌর ও বাচ্চাদের সঙ্গে থাকেন ৷ তবে দুই পরিবরের মধ্যে সমতা বজায় রাখতে হয় ৷ হেমা মালিনী সর্বদা নিজের ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে কথা বলার থেকে দূরত্বে থাকেন ৷ ফাইল ছবি ৷তবে একটি সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন জানিয়েছিলেন স্বামীর থেকে আলাদা থাকার ক্ষেত্রে কারণ জানিয়েছিলেন ৷ ফাইল ছবি ৷হেমা মালিনী লেহেরেকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন ধর্মেন্দ্র অসামান্য বিয়েতে আলাদা আলাদা কাহিনি বর্ণিত হয়েছে ৷ ফাইল ছবি ৷কোনও স্ত্রীই স্বামীর থেকে আলাদা থাকতে চাননা ৷ কিন্তু বেশ কিছু সময়ে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়, সেক্ষেত্রে আলাদা আর কিছুই করা সম্ভব হয়না ৷ ফাইল ছবি ৷এক অসম্ভব পরিস্থিতির সঙ্গে সমঝোতা করেছিলেন হেমা মালিনী ৷ তাঁর কোনও রাগও হয়না ৷ তবুও তিনি গর্বিত যে দুই মেয়ের লেখাপড়ায় বিশেষ নজর দিয়ে মানুষের মত মানুষ করেছেন ৷ ফাইল ছবি ৷নিজের জীবন নিয়ে অত্যন্ত খুশি হেমা মালিনী ৷ সন্তানকে মানুষের মত মানুষ করেছেন ৷ তবে প্রতিটি ক্ষেত্রেই প্রতিটি জায়গায় ধর্মেন্দ্র সঙ্গে থাকেন সর্বদা ৷ ফাইল ছবি ৷ধর্মেন্দ্র তাঁর সন্তানদের নিয়ে বেশ চিন্তিত ৷ সময় মত মেয়েদের বিয়ে নিয়ে অত্যন্ত চিন্তিত থাকেন ৷ তবে এষার বিয়ের হলেও সেই বিয়েও টেকেনি ৷ ফাইল ছবি ৷এই বিষয়টি ধর্মেন্দ্রকে অত্যন্ত পরিমাণে যন্ত্রণা দিয়েছিল, তিনি প্রকাশও করেছিলেন ৷ ফাইল ছবি ৷পরে ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর জীবনে সমস্যা আসে, যখন সন্তানেরা মানতে বাধ্য ছিলেন না বাবা-মায়ের আবার বিয়ের বিষয়টি ৷ কেননা আগেই প্রকাশ কৌরের সঙ্গে বিবাহিত জীবনে ছিলেন ৷ ফাইল ছবি ৷পারস্পরিক প্রেম, টান ও সামাজিক সম্মানের কারণে আলাদা থাকেন নি ৷ একটি সাক্ষাৎকারে হেমা মালিনী জানিয়েছিলেন তিনি ধর্মেন্দ্রর স্ত্রী প্রকাশ কৌরের সঙ্গে কখনও কথাও বলেননি, দেখাও করেননি ৷ কখনও তাঁর ঘরেও যাননি ৷ ফাইল ছবি ৷ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনী তুম হাসিন ম্যায় জওয়ান এর সেটে একে অপরকে মন দিয়েছিলেন ৷ সেই সময়েই তিনি সঞ্জীব কুমার ও জিতেন্দ্রর প্রেমের প্রস্তাব পান ৷ ফাইল ছবি ৷এই দুই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে ১৯৮০ সালে ধর্মেন্দ্রকে বিয়ে করেন হেমা মালিনী ৷ ফাইল ছবি ৷
