কলকাতা: ত্রানের কাজ কতটা এগোচ্ছে? জানতে চাইলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্য সচিবের কাছে রিপোর্ট চাইলেন মুখ্যমন্ত্রী, নবান্ন সূত্রে এমনই খবর পাওয়া গিয়েছে। দক্ষিণ ২৪ পরগনাতে বহু বাড়ি ভেঙে গিয়েছে। পূর্ব মেদিনীপুরেও একাধিক বাড়ি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতি হয়েছে বাঁধের। দু’লক্ষের বেশি মানুষকে নিরাপদ জায়গায় সরানো হয়েছে।
এই প্রাথমিক ব্যবস্থার পরে সরকারি সাহায্য কি পৌঁছাচ্ছে মানুষের কাছে? জানতে চাইলেন মুখ্যমন্ত্রী। এ ছাড়াও তিনি প্রয়োজনীয় নির্দেশ দিয়েছেন বলেই নবান্ন সূত্রে খবর। ইতিমধ্যেই মুখ্যমন্ত্রী আশ্বস্ত করেছেন গতকালই ত্রাণ ও সরকারি পরিষেবা পৌঁছে দেওয়া নিয়ে।
আমফানের মতো তীব্রতা না থাকলেও, ঘূর্ণিঝড় রিমলের দাপটে কার্যত ছারখার হয়ে গিয়েছে দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন এলাকা৷ সুন্দরবনের একাধিক প্রান্তে কার্যত জীবন বিপন্ন হয়েছে মানুষের৷ বিভিন্ন স্থানে কাঁচা বাধ ভেঙে জল ঢুকছে গ্রামে৷ সেখানে বাস্তুহারা পরিবার আশ্রয় নিয়েছে ত্রাণ শিবিরে৷ এই মানুষগুলোর কাছে ত্রাণ পৌঁছে দেওয়ার কাজ, ইতিমধ্যে শুরু করে দিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার৷