সার্বিক সুস্থতার জন্য থাইরয়েডের সক্রিয়তা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। নয়তো হাইপোথাইরয়ডিজম এবং হাইপারথাইরডিজমের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।
হাইপোথাইরয়ডিজম দেখা দেয় যখন থাইরয়েড থেকে যথেষ্ট হরমোন ক্ষরণ হয় না। অন্যদিকে হাইপারথাইরডিজম হয় যখন প্রয়োজের তুলনায় বেশি হরমোন ক্ষরণ হয়।
থাইরয়েড সংক্রান্ত সমস্যা থেকে রেহাই পেতে কী খাবেন, কী খাবেন না, সে বিষয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা।
গোটা দানাশস্য অবশ্যই খান। ওটস, ব্রাউন রাইস, স্প্রাউটস, স্প্রাউটেড গ্রেইন ব্রেড এবং কিনোয়া খান বেশি করে।
ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড আছে, এমন খাবার বেশি করে রাখুন ডায়েটে।
ঘুমের সময় নির্দিষ্ট রাখুন। রোজ ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমোতেই হবে। তার সঙ্গে অত্যন্ত জরুরি স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট।
মিলেট, সয়াফুড, কফি, অ্যালকোহলের মতো খাবার বেশি খাবেন না।
ভিটামিন ডি খেতে হবে পর্যাপ্ত পরিমাণে। এমন খাবার বেশি খান যাতে ভিটামিন ডি আছে প্রচুর।
Just another WordPress site
