পাচনতন্ত্রের উন্নতিতে ম্যাজিকের মতো কাজ করে মাইরোবোলান পাউডার। মলত্যাগে সাহায্য করে। দীর্ঘদিনের কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দেয়। এমনটাই জানাচ্ছেন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. সুনীতা সোনম। খেকরায় প্রাইভেট ক্লিনিক রয়েছে তাঁর। দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা। তিনি জানান, মাইরোবোলান পাউডার জলে গুলে দিনে দু’বার খেলে এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ইমিউনোমোডুলেটরি কোষের ক্ষতি হ্রাস করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

হজম শক্তি বাড়ায়, পাইলস থেকে মিলতে পারে মুক্তি, এই ওষুধ শরীরের জন্য যেন বর ! জেনে নিন অলৌকিক উপকারিতা

পাচনতন্ত্রের উন্নতিতে ম্যাজিকের মতো কাজ করে মাইরোবোলান পাউডার। মলত্যাগে সাহায্য করে। দীর্ঘদিনের কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দেয়। এমনটাই জানাচ্ছেন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. সুনীতা সোনম। খেকরায় প্রাইভেট ক্লিনিক রয়েছে তাঁর। দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা। তিনি জানান, মাইরোবোলান পাউডার জলে গুলে দিনে দু’বার খেলে এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ইমিউনোমোডুলেটরি কোষের ক্ষতি হ্রাস করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
পাচনতন্ত্রের উন্নতিতে ম্যাজিকের মতো কাজ করে মাইরোবোলান পাউডার। মলত্যাগে সাহায্য করে। দীর্ঘদিনের কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দেয়। এমনটাই জানাচ্ছেন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. সুনীতা সোনম। খেকরায় প্রাইভেট ক্লিনিক রয়েছে তাঁর। দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা। তিনি জানান, মাইরোবোলান পাউডার জলে গুলে দিনে দু’বার খেলে এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ইমিউনোমোডুলেটরি কোষের ক্ষতি হ্রাস করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
মাইরোবালান পাউডার নারকেল তেলের সঙ্গে মিশিয়ে পেস্টের আকারে প্রয়োগ ক্ষত সারাতে ব্যবহৃত হয়। এটি সংক্রামক এজেন্টদের সঙ্গে লড়াই করতে সহায়তা করে এবং ত্বকের সংক্রমণ প্রতিরোধ করে।মাইরোবোলান নির্যাস চোখের কিছু নির্দিষ্ট রোগের ওষুধ হিসেবে চোখের পাতায় প্রয়োগ করা যেতে পারে। কারণ এটি স্নায়ুর টনিক হিসাবে কাজ করে। তবে মাইরোবালানের অত্যধিক ব্যবহার থেকেও সাবধান করেছেন তিনি।
মাইরোবালান পাউডার নারকেল তেলের সঙ্গে মিশিয়ে পেস্টের আকারে প্রয়োগ ক্ষত সারাতে ব্যবহৃত হয়। এটি সংক্রামক এজেন্টদের সঙ্গে লড়াই করতে সহায়তা করে এবং ত্বকের সংক্রমণ প্রতিরোধ করে। মাইরোবোলান নির্যাস চোখের কিছু নির্দিষ্ট রোগের ওষুধ হিসেবে চোখের পাতায় প্রয়োগ করা যেতে পারে। কারণ এটি স্নায়ুর টনিক হিসাবে কাজ করে। তবে মাইরোবালানের অত্যধিক ব্যবহার থেকেও সাবধান করেছেন তিনি।
এতে ডায়রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এছাড়া সংবেদনশীল ত্বকে নারকেল তেলের সঙ্গে মাইরোবালান পেস্ট ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয় ৷ মাইরোবালান অন্ত্রে স্বাস্থ্যকর পরিবেশ তৈরি করে এবং খাদ্য থেকে পুষ্টির শোষণ বাড়িয়ে হজমের উন্নতি ঘটায়। মাইরোবালানের রেচক গুণের কারণে এর পেস্ট তৈরি করে রাতে খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যে আরাম মেলে।
এতে ডায়রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এছাড়া সংবেদনশীল ত্বকে নারকেল তেলের সঙ্গে মাইরোবালান পেস্ট ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয় ৷ মাইরোবালান অন্ত্রে স্বাস্থ্যকর পরিবেশ তৈরি করে এবং খাদ্য থেকে পুষ্টির শোষণ বাড়িয়ে হজমের উন্নতি ঘটায়। মাইরোবালানের রেচক গুণের কারণে এর পেস্ট তৈরি করে রাতে খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যে আরাম মেলে।
কফের ভারসাম্য বজায় রাখার বৈশিষ্ট্যের কারণে মাইরোবালান প্রাকৃতিকভাবে কাশি এবং সর্দি প্রতিরোধে ব্যবহৃত হয়। ইদানীং অধিকাংশ মানুষই ক্রমবর্ধমান ওজন নিয়ে চিন্তিত। ওজন কমাতে মাইরোবোলান খুবই উপকারী। এছাড়া হার্টকেও ভাল রাখে। হৃদরোগের সমস্যা থেকে অনেকাংশে মুক্তি পাওয়া যায়। ডায়াবেটিসে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে ম্যাজিকের মতো কাজ করে মাইরোবোলান।
কফের ভারসাম্য বজায় রাখার বৈশিষ্ট্যের কারণে মাইরোবালান প্রাকৃতিকভাবে কাশি এবং সর্দি প্রতিরোধে ব্যবহৃত হয়। ইদানীং অধিকাংশ মানুষই ক্রমবর্ধমান ওজন নিয়ে চিন্তিত। ওজন কমাতে মাইরোবোলান খুবই উপকারী। এছাড়া হার্টকেও ভাল রাখে। হৃদরোগের সমস্যা থেকে অনেকাংশে মুক্তি পাওয়া যায়। ডায়াবেটিসে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে ম্যাজিকের মতো কাজ করে মাইরোবোলান।
মাথাব্যথা এবং শরীরের ব্যথাতেও এটা ব্যবহৃত হয়। বমি বা বমি বমি ভাবের মতো সমস্যাতেও মাইরোবোলান সেবনের পরামর্শ দেন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকরা। বসন্তে মধুর সঙ্গে, গ্রীষ্মকালে গুড়ের সঙ্গে, বর্ষাকালে শিলা লবণের সঙ্গে, শরতের মরশুমে চিনির সঙ্গে, শীতের শুরুতে আদার সঙ্গে, শীতের মরশুমে পিপ্পলির সঙ্গে মাইরোবালান খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। গর্ভাবস্থায় এবং বুকের দুধ খাওয়ানোর সময় মাইরোবালান গ্রহণ করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত।
মাথাব্যথা এবং শরীরের ব্যথাতেও এটা ব্যবহৃত হয়। বমি বা বমি বমি ভাবের মতো সমস্যাতেও মাইরোবোলান সেবনের পরামর্শ দেন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকরা। বসন্তে মধুর সঙ্গে, গ্রীষ্মকালে গুড়ের সঙ্গে, বর্ষাকালে শিলা লবণের সঙ্গে, শরতের মরশুমে চিনির সঙ্গে, শীতের শুরুতে আদার সঙ্গে, শীতের মরশুমে পিপ্পলির সঙ্গে মাইরোবালান খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। গর্ভাবস্থায় এবং বুকের দুধ খাওয়ানোর সময় মাইরোবালান গ্রহণ করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত।