Health Tips: ছোট্ট এই অনামী ফল খেতে অনীহা? রোজ অবশ্যই খান ৫-৭টি, তবে এই সময় খেলে শরীরের বড় ক্ষতি

*জাম খাবার সময় আসছে। তবে খেতে ভাল লাগে বলে হুট করে জাম খেয়ে নিচ্ছেন। জানেন কোন সময় জাম খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল? কখন মোটেই খাবেন না। এ প্রসঙ্গে রামপুরহাটের এক বিশিষ্ট ডাক্তার আনন্দ মণ্ডল জানান, খালি পেটে জাম খেলেই বিপদ, ক্ষতি। কারণ জাম স্বাদে টক, তাই সকালে প্রথমে জাম খেলে অ্যাসিডিটি ও পেট ব্যথার মতন সমস্যা দেখা দিতে পারে।
*জাম খাবার সময় আসছে। তবে খেতে ভাল লাগে বলে হুট করে জাম খেয়ে নিচ্ছেন। জানেন কোন সময় জাম খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল? কখন মোটেই খাবেন না। এ প্রসঙ্গে রামপুরহাটের এক বিশিষ্ট ডাক্তার আনন্দ মণ্ডল জানান, খালি পেটে জাম খেলেই বিপদ, ক্ষতি। কারণ জাম স্বাদে টক, তাই সকালে প্রথমে জাম খেলে অ্যাসিডিটি ও পেট ব্যথার মতন সমস্যা দেখা দিতে পারে।
*জাম হজমে সাহায্য করে, তাই খাবার খাওয়ার পরই খাওয়া ভাল। জামের পরে দুধ পান করা বা দুধজাত খাবার খাওয়াও আপনার ক্ষতি করতে পারে। এতে গ্যাস, বদহজম এবং পেটে ব্যথা হতে পারে। জামের পূর্ণ উপকারিতা পেতে, জাম খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দুধ পান করবেন না।
*জাম হজমে সাহায্য করে, তাই খাবার খাওয়ার পরই খাওয়া ভাল। জামের পরে দুধ পান করা বা দুধজাত খাবার খাওয়াও আপনার ক্ষতি করতে পারে। এতে গ্যাস, বদহজম এবং পেটে ব্যথা হতে পারে। জামের পূর্ণ উপকারিতা পেতে, জাম খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দুধ পান করবেন না।
*জাম মূলত বাজার থেকে কিনে এনে বা গাছ থেকে পেড়ে ঘণ্টা দু'য়েক নুন দিয়ে জলে ভিজিয়ে রাখা উচিত। ফলে জামের মধ্যে যে টক ভাব থাকে সেটা অনেকাংশে দূর হয়।
*জাম মূলত বাজার থেকে কিনে এনে বা গাছ থেকে পেড়ে ঘণ্টা দু’য়েক নুন দিয়ে জলে ভিজিয়ে রাখা উচিত। ফলে জামের মধ্যে যে টক ভাব থাকে সেটা অনেকাংশে দূর হয়।
*ডায়াবেটিস থাকলে জাম বিশেষ উপকারি। জামের মধ্যে একটি বিশেষ উপাদান থাকে, যেটি খাবারের স্টার্চ ভেঙে দেয়। ফলে রক্তে সুগারের মাত্রা ঠিক থাকে।
*ডায়াবেটিস থাকলে জাম বিশেষ উপকারি। জামের মধ্যে একটি বিশেষ উপাদান থাকে, যেটি খাবারের স্টার্চ ভেঙে দেয়। ফলে রক্তে সুগারের মাত্রা ঠিক থাকে।
*সুগার রোগীদের ঘনঘন প্রস্রাব ও তৃষ্ণার প্রবণতা অনেকটাই কমিয়ে দেয়। কালোজামের বীজে থাকে জাম্বোলিন, যা স্টার্চকে সুগারে পরিণত করতে সাহায্য করে। সুগারের রোগীদের প্রতিনিয়ত দিনে অন্তত ১৫-২০ পিস জাম খাওয়া প্রয়োজন।
*সুগার রোগীদের ঘনঘন প্রস্রাব ও তৃষ্ণার প্রবণতা অনেকটাই কমিয়ে দেয়। কালোজামের বীজে থাকে জাম্বোলিন, যা স্টার্চকে সুগারে পরিণত করতে সাহায্য করে। সুগারের রোগীদের প্রতিনিয়ত দিনে অন্তত ১৫-২০ পিস জাম খাওয়া প্রয়োজন।
*জামের মধ্যে থাকা পলিফেনল উপাদান ক্যানসার প্রতিরোধ ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। নির্দিদ্ধায় একজন সুগার রোগী এই ফলটি খেতে পারেন। কালোজাম রক্তে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে।
*জামের মধ্যে থাকা পলিফেনল উপাদান ক্যানসার প্রতিরোধ ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। নির্দিদ্ধায় একজন সুগার রোগী এই ফলটি খেতে পারেন। কালোজাম রক্তে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে।
*কালোজামের বীজ গুঁড়ো করে দিনে যদি একবার হাফ চামচ করে খাওয়া যায়, সেটি অনেকটাই স্বাস্থ্যকর। এই গরমে রক্ত পরিশোধনকারী হিসাবে কাজ করে জাম।
*কালোজামের বীজ গুঁড়ো করে দিনে যদি একবার হাফ চামচ করে খাওয়া যায়, সেটি অনেকটাই স্বাস্থ্যকর। এই গরমে রক্ত পরিশোধনকারী হিসাবে কাজ করে জাম।
*অনেক মহিলার রক্তে হিমোগ্লোবিন এবং আয়রনের মাত্রা কম হয়। রক্তে এই দুই উপাদানের মাত্রা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে জাম। রক্ত থেকে যাবতীয় দূষিত পদার্থ শোষণ করে রক্ত পরিষ্কার রাখে। রক্ত পরিষ্কার থাকলে ত্বকেও তার প্রভাব পড়ে। ত্বক সুস্থ থাকে। চোখের স্বাস্থ্য ভাল রাখে জাম।
*অনেক মহিলার রক্তে হিমোগ্লোবিন এবং আয়রনের মাত্রা কম হয়। রক্তে এই দুই উপাদানের মাত্রা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে জাম। রক্ত থেকে যাবতীয় দূষিত পদার্থ শোষণ করে রক্ত পরিষ্কার রাখে। রক্ত পরিষ্কার থাকলে ত্বকেও তার প্রভাব পড়ে। ত্বক সুস্থ থাকে। চোখের স্বাস্থ্য ভাল রাখে জাম।