হিমোগ্লোবিন । প্রতীকী ছবি ।

Health Tips: হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়, গরমে এই পানীয় বাড়ায় হিমোগ্লোবিন, তবে ভুলেও মুখে তুলবেন না কারা? জানুন

*গরমকালে পাতে আম থাকবে না, তাই কখনও হয়। কাঁচা আম, পাকা আম। চাটনি, আচার। তবে আম পানা স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে উপকারী। কাঁচা আম সেদ্ধ করে তৈরি হয় আম পানা। স্বাদেও জবরদস্ত। কাঁচা আমে অনেক ভিটামিন ও পুষ্টি উপাদানও রয়েছে। সংগৃহীত ছবি। 
*গরমকালে পাতে আম থাকবে না, তাই কখনও হয়। কাঁচা আম, পাকা আম। চাটনি, আচার। তবে আম পানা স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে উপকারী। কাঁচা আম সেদ্ধ করে তৈরি হয় আম পানা। স্বাদেও জবরদস্ত। কাঁচা আমে অনেক ভিটামিন ও পুষ্টি উপাদানও রয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
*গত কয়েক বছর ধরে নিয়ামতপুরের কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রে কর্মরত ড. বিদ্যা গুপ্তা জানান, কাঁচা আমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, জিঙ্ক, ফাইবার, কপার, পটাশিয়াম এবং সোডিয়াম পাওয়া যায়। সংগৃহীত ছবি। 
*গত কয়েক বছর ধরে নিয়ামতপুরের কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রে কর্মরত ড. বিদ্যা গুপ্তা জানান, কাঁচা আমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, জিঙ্ক, ফাইবার, কপার, পটাশিয়াম এবং সোডিয়াম পাওয়া যায়। সংগৃহীত ছবি।
*গরমে আম পানা শরীর ঠান্ডা রাখে। হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। তাছাড়া শরীরে জলের অভাব হয় না। হজম ভাল হয়। সংগৃহীত ছবি। 
*গরমে আম পানা শরীর ঠান্ডা রাখে। হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। তাছাড়া শরীরে জলের অভাব হয় না। হজম ভাল হয়। সংগৃহীত ছবি।
*হজমশক্তি ঠিক রাখবে: বিদ্যা গুপ্তা জানান, আম পানা পেটের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। পানা পান করলে পেটের তাপ উপশম হয়। পেট ঠান্ডা রাখে। এতে রয়েছে ফাইবার, যা হজমশক্তি উন্নত করে। আমের পানা পান করলে অ্যাসিডিটি, বদহজম এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা দূর হয়। সংগৃহীত ছবি। 
*হজমশক্তি ঠিক রাখবে: বিদ্যা গুপ্তা জানান, আম পানা পেটের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। পানা পান করলে পেটের তাপ উপশম হয়। পেট ঠান্ডা রাখে। এতে রয়েছে ফাইবার, যা হজমশক্তি উন্নত করে। আমের পানা পান করলে অ্যাসিডিটি, বদহজম এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা দূর হয়। সংগৃহীত ছবি।
*চোখ সতেজ রাখবে: কাঁচা আমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ পাওয়া যায়। যার কারণে এটি চোখের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। কাঁচা আম খেলে ছানি, রাতকানা, চোখ লাল হয়ে যাওয়া এবং শুষ্ক চোখের মতো অনেক সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় বলে জানান বিদ্যা। সংগৃহীত ছবি। 
*চোখ সতেজ রাখবে: কাঁচা আমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ পাওয়া যায়। যার কারণে এটি চোখের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। কাঁচা আম খেলে ছানি, রাতকানা, চোখ লাল হয়ে যাওয়া এবং শুষ্ক চোখের মতো অনেক সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় বলে জানান বিদ্যা। সংগৃহীত ছবি।
*ডিহাইড্রেশন প্রতিরোধে কার্যকরী: গরমে অতিরিক্ত ঘামের কারণে জলের অভাব বোধ হয়। কিন্তু আমের পানা শরীরে ইলেক্ট্রোলাইটের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে। শরীরে জলের অভাব হয় না। আম পানার শীতল প্রভাব আছে। গরমে পান করলে হিটস্ট্রোকের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। সংগৃহীত ছবি। 
*ডিহাইড্রেশন প্রতিরোধে কার্যকরী: গরমে অতিরিক্ত ঘামের কারণে জলের অভাব বোধ হয়। কিন্তু আমের পানা শরীরে ইলেক্ট্রোলাইটের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে। শরীরে জলের অভাব হয় না। আম পানার শীতল প্রভাব আছে। গরমে পান করলে হিটস্ট্রোকের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। সংগৃহীত ছবি।
*কাঁচা আমে রক্তশূন্যতা দূর হয়: কাঁচা আম মহিলাদের রক্তস্বল্পতা কমায়। মহিলাদের রক্তস্বল্পতার সমস্যায় কাঁচা আম উপকারী। এতে আয়রন থাকে। যা শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ায়। নিয়মিত কাঁচা আম খেলে শরীরে রক্তশূন্যতা দূর হয়। সংগৃহীত ছবি। 
*কাঁচা আমে রক্তশূন্যতা দূর হয়: কাঁচা আম মহিলাদের রক্তস্বল্পতা কমায়। মহিলাদের রক্তস্বল্পতার সমস্যায় কাঁচা আম উপকারী। এতে আয়রন থাকে। যা শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ায়। নিয়মিত কাঁচা আম খেলে শরীরে রক্তশূন্যতা দূর হয়। সংগৃহীত ছবি।
*অতিরিক্ত সেবন নয়: তবে কাঁচা আমের পানা খুব বেশি খাওয়া উচিত নয়। অতিরিক্ত সেবনের কারণে ডায়াবেটিস, স্থূলতা, উচ্চ রক্তচাপ এবং ডায়রিয়ার মতো সমস্যায় পড়তে হতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
*অতিরিক্ত সেবন নয়: তবে কাঁচা আমের পানা খুব বেশি খাওয়া উচিত নয়। অতিরিক্ত সেবনের কারণে ডায়াবেটিস, স্থূলতা, উচ্চ রক্তচাপ এবং ডায়রিয়ার মতো সমস্যায় পড়তে হতে পারে। সংগৃহীত ছবি।