Tag Archives: Hemoglobin

Best foods to increase hemoglobin: রক্তে হিমোগ্লোবিন ভীষণ কম? এই পাঁচটি খাবার খান! ভরসা দিচ্ছেন চিকিৎসকরা! ৭দিনেই কেল্লাফতে!

শরীরে হিমোগ্লোবিনের অভাব হলে রক্তশূন্যতার অবস্থা দেখা দেয়। সাধারণত হিমোগ্লোবিনের মাধ্যমে শরীরে রক্তের মাত্রা অনুমান করা হয়। হিমোগ্লোবিন শরীরের সব অংশে অক্সিজেন বহন করতে কাজ করে। হিমোগ্লোবিনের মাত্রা স্বাভাবিকের নিচে নেমে গেলে মানুষ ক্লান্তি, দুর্বলতা ও অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যায় ভোগে। হিমোগ্লোবিন বাড়াতে হলে খাবার-পানীয়ের বিশেষ যত্ন নিতে হবে। অনেক খাবারে পুষ্টি থাকে যা হিমোগ্লোবিনের মাত্রা দ্রুত বাড়িয়ে তুলতে পারে।
শরীরে হিমোগ্লোবিনের অভাব হলে রক্তশূন্যতার অবস্থা দেখা দেয়। সাধারণত হিমোগ্লোবিনের মাধ্যমে শরীরে রক্তের মাত্রা অনুমান করা হয়। হিমোগ্লোবিন শরীরের সব অংশে অক্সিজেন বহন করতে কাজ করে। হিমোগ্লোবিনের মাত্রা স্বাভাবিকের নিচে নেমে গেলে মানুষ ক্লান্তি, দুর্বলতা ও অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যায় ভোগে। হিমোগ্লোবিন বাড়াতে হলে খাবার-পানীয়ের বিশেষ যত্ন নিতে হবে। অনেক খাবারে পুষ্টি থাকে যা হিমোগ্লোবিনের মাত্রা দ্রুত বাড়িয়ে তুলতে পারে।
নয়াদিল্লির পুনম ডায়েট অ্যান্ড ওয়েলনেস ক্লিনিকের নিউট্রিফাইয়ের ডায়েটিশিয়ান পুনম দুনেজা নিউজ ১৮-কে জানিয়েছেন, হিমোগ্লোবিনের অভাবে রক্তাল্পতা শুরু হয়। এটি এড়াতে, আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত। আয়রন হিমোগ্লোবিন উৎপাদন বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে এবং এটি রক্তাল্পতা থেকে মুক্তি পেতে পারে। তবে, যেসব মানুষের খাওয়া-দাওয়ায় হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি মেটে না, চিকিৎসকরা আয়রন সাপ্লিমেন্ট গ্রহণের পরামর্শ দিয়ে থাকেন, তাতে শরীরে এই অপরিহার্য উপাদানটির যেন ঘাটতি না হয়।
নয়াদিল্লির পুনম ডায়েট অ্যান্ড ওয়েলনেস ক্লিনিকের নিউট্রিফাইয়ের ডায়েটিশিয়ান পুনম দুনেজা নিউজ ১৮-কে জানিয়েছেন, হিমোগ্লোবিনের অভাবে রক্তাল্পতা শুরু হয়। এটি এড়াতে, আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত। আয়রন হিমোগ্লোবিন উৎপাদন বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে এবং এটি রক্তাল্পতা থেকে মুক্তি পেতে পারে। তবে, যেসব মানুষের খাওয়া-দাওয়ায় হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি মেটে না, চিকিৎসকরা আয়রন সাপ্লিমেন্ট গ্রহণের পরামর্শ দিয়ে থাকেন, তাতে শরীরে এই অপরিহার্য উপাদানটির যেন ঘাটতি না হয়।
হিমোগ্লোবিন বাড়ায় যে ৫টি খাবার- পালং শাককে আয়রনের একটি দুর্দান্ত উত্স হিসাবে বিবেচনা করা যেতে পারে। পালং শাক খেলে শরীরে হিমোগ্লোবিন উৎপাদন বাড়তে পারে। এটিতে ভিটামিন সি রয়েছে যা আয়রন শোষণকে উন্নত করে। পালং শাকের খাবার অত্যন্ত উপকারী হতে পারে।
হিমোগ্লোবিন বাড়ায় যে ৫টি খাবার
– পালং শাককে আয়রনের একটি দুর্দান্ত উত্স হিসাবে বিবেচনা করা যেতে পারে। পালং শাক খেলে শরীরে হিমোগ্লোবিন উৎপাদন বাড়তে পারে। এটিতে ভিটামিন সি রয়েছে যা আয়রন শোষণকে উন্নত করে। পালং শাকের খাবার অত্যন্ত উপকারী হতে পারে।
- বিটরুট খেলে শরীরে হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি দূর হয়। বিটরুটে রয়েছে আয়রন, ফলিক অ্যাসিড এবং ভিটামিন সি, যা হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করে। বিটরুটের রস পান করা আপনার জন্য উপকারী হতে পারে।
– বিটরুট খেলে শরীরে হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি দূর হয়। বিটরুটে রয়েছে আয়রন, ফলিক অ্যাসিড এবং ভিটামিন সি, যা হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করে। বিটরুটের রস পান করা আপনার জন্য উপকারী হতে পারে।
- হিমোগ্লোবিন বাড়াতে ডাল খেলেও উপকার পাওয়া যায়। মসুর ডাল, ছোলার ডালে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন ও প্রোটিন। এগুলো নিয়মিত খেলে আপনার শরীরে আয়রনের ঘাটতি কমানো যায় এবং হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে।
– হিমোগ্লোবিন বাড়াতে ডাল খেলেও উপকার পাওয়া যায়। মসুর ডাল, ছোলার ডালে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন ও প্রোটিন। এগুলো নিয়মিত খেলে আপনার শরীরে আয়রনের ঘাটতি কমানো যায় এবং হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে।
- ডালিম একটি রক্ত বর্ধনকারী ফল হিসাবে বিবেচিত হয়। ডালিমে রয়েছে আয়রন, ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা হিমোগ্লোবিনের মাত্রা উন্নত করতে সাহায্য করে। প্রতিদিন ডালিম খাওয়া রক্তের গুণমান উন্নত করতে পারে।
– ডালিম একটি রক্ত বর্ধনকারী ফল হিসাবে বিবেচিত হয়। ডালিমে রয়েছে আয়রন, ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা হিমোগ্লোবিনের মাত্রা উন্নত করতে সাহায্য করে। প্রতিদিন ডালিম খাওয়া রক্তের গুণমান উন্নত করতে পারে।
- হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধিতে ডুমুর অত্যন্ত উপকারী বলে মনে করা যেতে পারে। ডুমুরও রক্তের একটি ভাল উৎস এবং ভিটামিন সি-তেও সমৃদ্ধ, যা রক্তের শোষণ বাড়ায়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
– হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধিতে ডুমুর অত্যন্ত উপকারী বলে মনে করা যেতে পারে। ডুমুরও রক্তের একটি ভাল উৎস এবং ভিটামিন সি-তেও সমৃদ্ধ, যা রক্তের শোষণ বাড়ায়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)

Hemoglobin Level For Men-Women: শরীরে রক্ত কম? অ্যানিমিয়ায় ভুগছেন? প্রতিদিন ১০মিনিট দিলেই, হবে সমস‍্যার সমাধান; রক্তের ঘাটতি দূর হবে নিমেষেই

রক্তশূন্যতা এমন একটি রোগ, যেখানে শরীরে হিমোগ্লোবিন বা লোহিত রক্তকণিকার ঘাটতি দেখা যায়। এই রোগের কারণে শরীরের বিভিন্ন অংশে পর্যাপ্ত অক্সিজেন পৌঁছয় না। ফলে দুর্বলতা, ক্লান্তি এবং মাথা ঘোরার মতো উপসর্গ দেখা দিতে থাকে।
রক্তশূন্যতা এমন একটি রোগ, যেখানে শরীরে হিমোগ্লোবিন বা লোহিত রক্তকণিকার ঘাটতি দেখা যায়। এই রোগের কারণে শরীরের বিভিন্ন অংশে পর্যাপ্ত অক্সিজেন পৌঁছয় না। ফলে দুর্বলতা, ক্লান্তি এবং মাথা ঘোরার মতো উপসর্গ দেখা দিতে থাকে।
ঠিকঠাক ভাবে না খাওয়া এবং শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টির ঘাটতিও এই অবস্থার কারণ হতে পারে। যোগব্যায়াম অভ্যাস করা হলে রক্তশূন্যতার সমস্যায় তা খুবই উপকারী বলে প্রমাণিত হয়। এমনিতে যোগব্যায়াম মানসিক চাপ কমাতে সক্ষম। আর তা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়িয়ে দেয়। যা রক্তাল্পতা থেকে সেরে উঠতেও সাহায্য করে।
ঠিকঠাক ভাবে না খাওয়া এবং শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টির ঘাটতিও এই অবস্থার কারণ হতে পারে। যোগব্যায়াম অভ্যাস করা হলে রক্তশূন্যতার সমস্যায় তা খুবই উপকারী বলে প্রমাণিত হয়। এমনিতে যোগব্যায়াম মানসিক চাপ কমাতে সক্ষম। আর তা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়িয়ে দেয়। যা রক্তাল্পতা থেকে সেরে উঠতেও সাহায্য করে।
রক্তস্বল্পতা একটি সমস্যা:উত্তরাখণ্ডের ঋষিকেশের স্থানীয় বাসিন্দা যোগিনী রশ্মি Local 18-কে বলেন যে, রক্তশূন্যতা একটি স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যা। যেখানে শরীরে হিমোগ্লোবিন বা লোহিত রক্তকণিকার ঘাটতি দেখা দিতে থাকে। এই রোগের কারণে শরীরের অন্যান্য অংশে পর্যাপ্ত অক্সিজেন পৌঁছতে পারে না।
রক্তস্বল্পতা একটি সমস্যা:
উত্তরাখণ্ডের ঋষিকেশের স্থানীয় বাসিন্দা যোগিনী রশ্মি Local 18-কে বলেন যে, রক্তশূন্যতা একটি স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যা। যেখানে শরীরে হিমোগ্লোবিন বা লোহিত রক্তকণিকার ঘাটতি দেখা দিতে থাকে। এই রোগের কারণে শরীরের অন্যান্য অংশে পর্যাপ্ত অক্সিজেন পৌঁছতে পারে না।
ফলস্বরূপ আক্রান্ত ব্যক্তি দুর্বলতা, ক্লান্তি এবং মাথা ঘোরার মতো লক্ষণগুলি অনুভব করেন। রক্তশূন্যতায় উপকারী প্রমাণিত হতে পারে যোগাভ্যাস। আসলে যোগব্যায়াম মানসিক শান্তি প্রদান করে এবং মানসিক চাপ কমায়। যা শরীরের হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে অনেকাংশে সাহায্য করে।
ফলস্বরূপ আক্রান্ত ব্যক্তি দুর্বলতা, ক্লান্তি এবং মাথা ঘোরার মতো লক্ষণগুলি অনুভব করেন। রক্তশূন্যতায় উপকারী প্রমাণিত হতে পারে যোগাভ্যাস। আসলে যোগব্যায়াম মানসিক শান্তি প্রদান করে এবং মানসিক চাপ কমায়। যা শরীরের হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে অনেকাংশে সাহায্য করে।
সুপ্ত ভদ্রকোণাসন:এই আসন করতে হলে বালিশ বা অন্য কোনও জিনিসের সাহায্য নেওযা যেতে পারে। এটি করার জন্য প্রথমে চিৎ হয়ে অর্থাৎ পিঠে ভর দিয়ে মাটিতে শুয়ে পড়তে হবে। এরপরে নিজের হাঁটু মুড়ে পায়ের পাতা পাশে আনতে হবে। এবার শরীরের উপরের অংশটি পিছনের দিকে প্রসারিত করতে হবে। এরপর পিছনে রাখা বালিশে ভর দিয়ে নিজের শরীরকে উপরের দিকে প্রসারিত করতে হবে।
সুপ্ত ভদ্রকোণাসন:
এই আসন করতে হলে বালিশ বা অন্য কোনও জিনিসের সাহায্য নেওযা যেতে পারে। এটি করার জন্য প্রথমে চিৎ হয়ে অর্থাৎ পিঠে ভর দিয়ে মাটিতে শুয়ে পড়তে হবে। এরপরে নিজের হাঁটু মুড়ে পায়ের পাতা পাশে আনতে হবে। এবার শরীরের উপরের অংশটি পিছনের দিকে প্রসারিত করতে হবে। এরপর পিছনে রাখা বালিশে ভর দিয়ে নিজের শরীরকে উপরের দিকে প্রসারিত করতে হবে।
সূর্য নমস্কার-এ:এই আসন করার জন্য প্রথমে তাড়াসনে দাঁড়াতে হবে। একটি গভীর শ্বাস নিয়ে উভয় হাত উপরের দিকে তুলতে হবে। তারপর হাত নামিয়ে শরীর বাঁকিয়ে নিয়ে হস্তপদাসনের ভঙ্গি করতে হবে। ডান পা পিছনে প্রসারিত করে বাম পা সামনেই রাখতে হবে। শরীর সোজা করতে হবে (ধনুরাসন)। তারপর হাত-পা মাটিতে রেখে উপরের 'ভি' আকারে যেতে হবে। ডান পা আবার সামনে আনতে হবে এবং হাত উপরের দিকে তুলে তাড়াসনে ফিরে যেতে হবে। এই প্রক্রিয়াটি নিয়মিত করতে হবে।
সূর্য নমস্কার-এ:
এই আসন করার জন্য প্রথমে তাড়াসনে দাঁড়াতে হবে। একটি গভীর শ্বাস নিয়ে উভয় হাত উপরের দিকে তুলতে হবে। তারপর হাত নামিয়ে শরীর বাঁকিয়ে নিয়ে হস্তপদাসনের ভঙ্গি করতে হবে। ডান পা পিছনে প্রসারিত করে বাম পা সামনেই রাখতে হবে। শরীর সোজা করতে হবে (ধনুরাসন)। তারপর হাত-পা মাটিতে রেখে উপরের ‘ভি’ আকারে যেতে হবে। ডান পা আবার সামনে আনতে হবে এবং হাত উপরের দিকে তুলে তাড়াসনে ফিরে যেতে হবে। এই প্রক্রিয়াটি নিয়মিত করতে হবে।
সূর্য নমস্কার-বি:সূর্য নমস্কার বি-এর জন্য তাড়াসনে দাঁড়াতে হবে। একটি গভীর শ্বাস নিয়ে হাত তুলতে হবে এবং উস্ট্রাসনের ভঙ্গিতে যেতে হবে। তারপরে হাত নামিয়ে আনতে হবে এবং শরীরকে বাঁকাতে হবে (হস্তপদাসন)। এরপর ডান পা পিছনের দিকে প্রসারিত করতে হবে এবং বাম পা সামনের দিকে বাঁকিয়ে রাখতে হবে। এবার শরীরকে বাঁকাতে হবে (ধনুরাসন)। এরপরে 'ভি' আকারে যেতে হবে। বাম পা সামনে আনতে হবে এবং আবার শরীর সোজা করতে হবে। অবশেষে, নিজের হাত তুলে তাড়াসনে ফিরে যেতে হবে। এই প্রক্রিয়াটি নিয়মিত অভ্যাস করতে হবে।
সূর্য নমস্কার-বি:
সূর্য নমস্কার বি-এর জন্য তাড়াসনে দাঁড়াতে হবে। একটি গভীর শ্বাস নিয়ে হাত তুলতে হবে এবং উস্ট্রাসনের ভঙ্গিতে যেতে হবে। তারপরে হাত নামিয়ে আনতে হবে এবং শরীরকে বাঁকাতে হবে (হস্তপদাসন)। এরপর ডান পা পিছনের দিকে প্রসারিত করতে হবে এবং বাম পা সামনের দিকে বাঁকিয়ে রাখতে হবে। এবার শরীরকে বাঁকাতে হবে (ধনুরাসন)। এরপরে ‘ভি’ আকারে যেতে হবে। বাম পা সামনে আনতে হবে এবং আবার শরীর সোজা করতে হবে। অবশেষে, নিজের হাত তুলে তাড়াসনে ফিরে যেতে হবে। এই প্রক্রিয়াটি নিয়মিত অভ্যাস করতে হবে।

(সূর্য নমস্কার-এ হল সাধারণ। যাঁরা নতুন শিখছেন, তাঁদের জন্য উপযুক্ত। আর এটা ওয়ার্ম-আপের জন্যও ভাল। বিপরীতে সূর্য নমস্কার-বি-তে অতিরিক্ত শক্তিদায়ক ভঙ্গি রয়েছে, যা এটিকে আরও চ্যালেঞ্জিং এবং শক্তিশালী করে তোলে।) (Disclaimer:   এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
(সূর্য নমস্কার-এ হল সাধারণ। যাঁরা নতুন শিখছেন, তাঁদের জন্য উপযুক্ত। আর এটা ওয়ার্ম-আপের জন্যও ভাল। বিপরীতে সূর্য নমস্কার-বি-তে অতিরিক্ত শক্তিদায়ক ভঙ্গি রয়েছে, যা এটিকে আরও চ্যালেঞ্জিং এবং শক্তিশালী করে তোলে।) (Disclaimer:   এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)

Keywords:  Link:
Written by: Upasana

Health Tips: হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়, গরমে এই পানীয় বাড়ায় হিমোগ্লোবিন, তবে ভুলেও মুখে তুলবেন না কারা? জানুন

*গরমকালে পাতে আম থাকবে না, তাই কখনও হয়। কাঁচা আম, পাকা আম। চাটনি, আচার। তবে আম পানা স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে উপকারী। কাঁচা আম সেদ্ধ করে তৈরি হয় আম পানা। স্বাদেও জবরদস্ত। কাঁচা আমে অনেক ভিটামিন ও পুষ্টি উপাদানও রয়েছে। সংগৃহীত ছবি। 
*গরমকালে পাতে আম থাকবে না, তাই কখনও হয়। কাঁচা আম, পাকা আম। চাটনি, আচার। তবে আম পানা স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে উপকারী। কাঁচা আম সেদ্ধ করে তৈরি হয় আম পানা। স্বাদেও জবরদস্ত। কাঁচা আমে অনেক ভিটামিন ও পুষ্টি উপাদানও রয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
*গত কয়েক বছর ধরে নিয়ামতপুরের কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রে কর্মরত ড. বিদ্যা গুপ্তা জানান, কাঁচা আমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, জিঙ্ক, ফাইবার, কপার, পটাশিয়াম এবং সোডিয়াম পাওয়া যায়। সংগৃহীত ছবি। 
*গত কয়েক বছর ধরে নিয়ামতপুরের কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রে কর্মরত ড. বিদ্যা গুপ্তা জানান, কাঁচা আমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, জিঙ্ক, ফাইবার, কপার, পটাশিয়াম এবং সোডিয়াম পাওয়া যায়। সংগৃহীত ছবি।
*গরমে আম পানা শরীর ঠান্ডা রাখে। হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। তাছাড়া শরীরে জলের অভাব হয় না। হজম ভাল হয়। সংগৃহীত ছবি। 
*গরমে আম পানা শরীর ঠান্ডা রাখে। হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। তাছাড়া শরীরে জলের অভাব হয় না। হজম ভাল হয়। সংগৃহীত ছবি।
*হজমশক্তি ঠিক রাখবে: বিদ্যা গুপ্তা জানান, আম পানা পেটের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। পানা পান করলে পেটের তাপ উপশম হয়। পেট ঠান্ডা রাখে। এতে রয়েছে ফাইবার, যা হজমশক্তি উন্নত করে। আমের পানা পান করলে অ্যাসিডিটি, বদহজম এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা দূর হয়। সংগৃহীত ছবি। 
*হজমশক্তি ঠিক রাখবে: বিদ্যা গুপ্তা জানান, আম পানা পেটের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। পানা পান করলে পেটের তাপ উপশম হয়। পেট ঠান্ডা রাখে। এতে রয়েছে ফাইবার, যা হজমশক্তি উন্নত করে। আমের পানা পান করলে অ্যাসিডিটি, বদহজম এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা দূর হয়। সংগৃহীত ছবি।
*চোখ সতেজ রাখবে: কাঁচা আমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ পাওয়া যায়। যার কারণে এটি চোখের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। কাঁচা আম খেলে ছানি, রাতকানা, চোখ লাল হয়ে যাওয়া এবং শুষ্ক চোখের মতো অনেক সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় বলে জানান বিদ্যা। সংগৃহীত ছবি। 
*চোখ সতেজ রাখবে: কাঁচা আমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ পাওয়া যায়। যার কারণে এটি চোখের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। কাঁচা আম খেলে ছানি, রাতকানা, চোখ লাল হয়ে যাওয়া এবং শুষ্ক চোখের মতো অনেক সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় বলে জানান বিদ্যা। সংগৃহীত ছবি।
*ডিহাইড্রেশন প্রতিরোধে কার্যকরী: গরমে অতিরিক্ত ঘামের কারণে জলের অভাব বোধ হয়। কিন্তু আমের পানা শরীরে ইলেক্ট্রোলাইটের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে। শরীরে জলের অভাব হয় না। আম পানার শীতল প্রভাব আছে। গরমে পান করলে হিটস্ট্রোকের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। সংগৃহীত ছবি। 
*ডিহাইড্রেশন প্রতিরোধে কার্যকরী: গরমে অতিরিক্ত ঘামের কারণে জলের অভাব বোধ হয়। কিন্তু আমের পানা শরীরে ইলেক্ট্রোলাইটের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে। শরীরে জলের অভাব হয় না। আম পানার শীতল প্রভাব আছে। গরমে পান করলে হিটস্ট্রোকের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। সংগৃহীত ছবি।
*কাঁচা আমে রক্তশূন্যতা দূর হয়: কাঁচা আম মহিলাদের রক্তস্বল্পতা কমায়। মহিলাদের রক্তস্বল্পতার সমস্যায় কাঁচা আম উপকারী। এতে আয়রন থাকে। যা শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ায়। নিয়মিত কাঁচা আম খেলে শরীরে রক্তশূন্যতা দূর হয়। সংগৃহীত ছবি। 
*কাঁচা আমে রক্তশূন্যতা দূর হয়: কাঁচা আম মহিলাদের রক্তস্বল্পতা কমায়। মহিলাদের রক্তস্বল্পতার সমস্যায় কাঁচা আম উপকারী। এতে আয়রন থাকে। যা শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ায়। নিয়মিত কাঁচা আম খেলে শরীরে রক্তশূন্যতা দূর হয়। সংগৃহীত ছবি।
*অতিরিক্ত সেবন নয়: তবে কাঁচা আমের পানা খুব বেশি খাওয়া উচিত নয়। অতিরিক্ত সেবনের কারণে ডায়াবেটিস, স্থূলতা, উচ্চ রক্তচাপ এবং ডায়রিয়ার মতো সমস্যায় পড়তে হতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
*অতিরিক্ত সেবন নয়: তবে কাঁচা আমের পানা খুব বেশি খাওয়া উচিত নয়। অতিরিক্ত সেবনের কারণে ডায়াবেটিস, স্থূলতা, উচ্চ রক্তচাপ এবং ডায়রিয়ার মতো সমস্যায় পড়তে হতে পারে। সংগৃহীত ছবি।

Anemia: অ্যানিমিয়ায় ভুগছেন? রোজ পাতে রাখুন এই খাবার, পাবেন ভরপুর আয়রন, হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়বে হু হু করে

হিমোগ্লোবিন হল এক ধরনের প্রোটিন। যা লোহিত রক্তকণিকায় পাওয়া যায়। মূলত শ্বাসতন্ত্রের অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলি থেকে অক্সিজেন নিয়ে তা দেহের অন্যান্য অংশে সরবরাহ করে থাকে। সেই সঙ্গে কার্বন-ডাই-অক্সাইডও শোষণ করে নেয়। তবে এক-এক জনের দেহে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ এক-এক রকম। তবে রক্তে লোহিত রক্তকণিকা পর্যাপ্ত পরিমাণে না থাকলে অ্যানিমিয়া হতে পারে। হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধি করার জন্য ডায়েটে কিছু খাবার অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। সেই তালিকাই দেখে নেওয়া যাক।

পি প্রোটিন শেক:
বাজারে প্রাপ্ত প্রোটিন পাউডারের তুলনায় পি প্রোটিন শেকের মধ্যে বেশি প্রোটিন থাকে। প্রতিদিন ২০ গ্রাম করে পি প্রোটিন শেক সেবন করলে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধি পাবে।

মিন্ট লিফ জ্যুস:
আসলে পুদিনা পাতা আয়রন সমৃদ্ধ। যা দেহের হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধি করে। ১০০ গ্রাম পুদিনা পাতায় থাকে ১৬ মিলিগ্রাম আয়রন।

আরও পড়ুন-   বলুন তো, পৃথিবীর কোন দেশে Jeans পরা নিষেধ? ৯০% মানুষই জানেন না সঠিক উত্তর, নাম শুনলে চমকে যাবেন গ্যারান্টি!

বিটরুট জ্যুস:
বিটরুটে থাকে পটাশিয়াম, আয়রন, ভিটামিন সি ইত্যাদি। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, ১০০ গ্রাম বিটরুটে প্রায় ০.৮ মিলিগ্রাম আয়রন থাকে।

তিল আর খেজুরের স্মুদি:
তিল বীজ আর খেজুরের মধ্যে থাকে আয়রন। এর পাশাপাশি তিল অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ভিটামিন ই এবং ফাইবার সমৃদ্ধ। তাই ভেজানো খেজুর, তিল বীজ, ঘি এবং দুধ মিশিয়ে স্মুদি বানিয়ে নেওয়া যেতে পারে।

আরও পড়ুন-   গরমে গোলাপ গাছ শুকিয়ে কাঠ হচ্ছে? এই ৬ জিনিস ‘ধন্বন্তরি’! গোড়ায় দিলেই থোকা থোকা ফুলে ভরবে গাছ, গ্যারান্টি!

প্রুন জ্যুস:
প্রুন হল শুষ্ক প্লাম। এটি আয়রনের দারুণ উৎস। দৈনন্দিন ডায়েটে এই খাবার যোগ করা যেতে পারে। এটি ব্লাড সুগারের মাত্রা কমাতেও সহায়ক।

আমন্ড:
আমাদের শরীরের জন্য সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ ড্রাই ফ্রুট হল আমন্ড। এর অসংখ্য উপকারিতা রয়েছে। প্রতিদিন এই আমন্ড খেলে শরীরে হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি পূরণ হয়। কারণ আমন্ডে প্রচুর পরিমাণে আয়রন এবং ভিটামিন ই পাওয়া যায়।

ব্রকোলি:
ব্রকোলির মধ্যে প্রচুর পরিমাণে আয়রন এবং ভিটামিন সি পাওয়া যায়। যা দেহের হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে। সেই সঙ্গে আয়রন শোষণও উন্নত করে।

Iron Rich Foods: আয়রনের খনি! এই ৫ দানাই পুষ্টির পাওয়ার হাউজ, এভাবে খেলেই বুড়ো বয়সেও লোহার মতো মজবুত থাকবে হাড়

শরীরকে ফিট রাখতে আমরা সকলেই চাই৷  বিশেষত, বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরে আয়রনের ঘাটতি দেখা দেয়৷ তখনই ওষুধ খাওয়া শুরু করি৷ কিন্তু ওষুধ ছাড়া কীভাবে প্রাকৃতিক উপায়ে শরীরে আয়রনের ঘাটতি মেটাবেন তা জানলেই সুস্থ থাকবেন৷
শরীরকে ফিট রাখতে আমরা সকলেই চাই৷ বিশেষত, বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরে আয়রনের ঘাটতি দেখা দেয়৷ তখনই ওষুধ খাওয়া শুরু করি৷ কিন্তু ওষুধ ছাড়া কীভাবে প্রাকৃতিক উপায়ে শরীরে আয়রনের ঘাটতি মেটাবেন তা জানলেই সুস্থ থাকবেন৷
রায়বরেলীর আয়ুশ মেডিক্যাল অফিসার ডাঃ স্মিতা শ্রীবাস্তব বলেছেন, আমাদের শরীরে আয়রনের পরিমাণ বজায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এটি আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে খুবই কার্যকরী, শুধুমাত্র আয়রনই আমাদের শরীরের হিমোগ্লোবিনকে সুস্থ রাখে, সেজন্য আমাদের এই জিনিসগুলি বেশি করে খাওয়া উচিত।
রায়বরেলীর আয়ুশ মেডিক্যাল অফিসার ডাঃ স্মিতা শ্রীবাস্তব বলেছেন, আমাদের শরীরে আয়রনের পরিমাণ বজায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এটি আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে খুবই কার্যকরী, শুধুমাত্র আয়রনই আমাদের শরীরের হিমোগ্লোবিনকে সুস্থ রাখে, সেজন্য আমাদের এই জিনিসগুলি বেশি করে খাওয়া উচিত।
শরীরের পুষ্টি উপাদানগুলির মধ্যে অন্যতম একটি হল আয়রন যা আমাদের শরীরের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি হিসাবে বিবেচিত হয়। এটি আমাদের শরীরে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ ঠিক রাখে। এছাড়াও, একটি প্রোটিন রয়েছে যা আমাদের রক্তে অক্সিজেন বহন করে।
শরীরের পুষ্টি উপাদানগুলির মধ্যে অন্যতম একটি হল আয়রন যা আমাদের শরীরের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি হিসাবে বিবেচিত হয়। এটি আমাদের শরীরে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ ঠিক রাখে। এছাড়াও, একটি প্রোটিন রয়েছে যা আমাদের রক্তে অক্সিজেন বহন করে।
এমন অনেক মানুষ আছেন, যারা পালং শাককে আয়রনের সবচেয়ে বড় উৎস বলে মনে করে৷  ছোলায় আয়রন অনেক বেশি পরিমাণে পাওয়া যায়। ১০০ গ্রাম ছোলায় ৬.২ মিলিগ্রাম আয়রন পাওয়া যায়, তাই  ছোলা বেশি খাওয়া উচিত যাতে আমাদের শরীর পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রন পায়।
এমন অনেক মানুষ আছেন, যারা পালং শাককে আয়রনের সবচেয়ে বড় উৎস বলে মনে করে৷ ছোলায় আয়রন অনেক বেশি পরিমাণে পাওয়া যায়। ১০০ গ্রাম ছোলায় ৬.২ মিলিগ্রাম আয়রন পাওয়া যায়, তাই ছোলা বেশি খাওয়া উচিত যাতে আমাদের শরীর পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রন পায়।
ড্রাই ফ্রুটসের কথা বললে কাজুবাদাম খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন পাওয়া যায় যা আমাদের শরীরের হিমোগ্লোবিন লেভেল ঠিক রাখতে কার্যকর৷ ১০০ গ্রাম কাজুবাদামে ৬.৭ মিলিগ্রাম আয়রন পাওয়া যায় যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।
ড্রাই ফ্রুটসের কথা বললে কাজুবাদাম খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন পাওয়া যায় যা আমাদের শরীরের হিমোগ্লোবিন লেভেল ঠিক রাখতে কার্যকর৷ ১০০ গ্রাম কাজুবাদামে ৬.৭ মিলিগ্রাম আয়রন পাওয়া যায় যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।
সয়াবিনকে পুষ্টির ভান্ডার বলা হয়, এটি খাওয়া শরীরের জন্য বিরাট উপকারী৷ সয়াবিনে প্রচুর পরিমাণে আয়রণ থাকে৷ যা হাড়কে লোহার মতো মজবুত রাখে৷
সয়াবিনকে পুষ্টির ভান্ডার বলা হয়, এটি খাওয়া শরীরের জন্য বিরাট উপকারী৷ সয়াবিনে প্রচুর পরিমাণে আয়রণ থাকে৷ যা হাড়কে লোহার মতো মজবুত রাখে৷
কুমড়ো স্বাস্থ্যের জন্য বিরাট উপকারী। এতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন পাওয়া যায়, যা আমাদের শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা ঠিক রাখতে সাহায্য করে। প্রতি ১০০ গ্রাম কুমড়ায় প্রায় ৯ মিলিগ্রাম আয়রন পাওয়া যায় এটি খেলে শরীক একদম ফিট থাকে।
কুমড়ো স্বাস্থ্যের জন্য বিরাট উপকারী। এতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন পাওয়া যায়, যা আমাদের শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা ঠিক রাখতে সাহায্য করে। প্রতি ১০০ গ্রাম কুমড়ায় প্রায় ৯ মিলিগ্রাম আয়রন পাওয়া যায় এটি খেলে শরীক একদম ফিট থাকে।
তিল যা বিভিন্ন খাবার তৈরিতে ব্যবহৃত হয়, এতে প্রায় ১৪.৬ মিলিগ্রাম আয়রন পাওয়া যায়, যা মিষ্টি এবং অন্যান্য অনেক খাবার তৈরিতে ব্যবহার করা হয়৷ এতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে, যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।
তিল যা বিভিন্ন খাবার তৈরিতে ব্যবহৃত হয়, এতে প্রায় ১৪.৬ মিলিগ্রাম আয়রন পাওয়া যায়, যা মিষ্টি এবং অন্যান্য অনেক খাবার তৈরিতে ব্যবহার করা হয়৷ এতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে, যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।

Anemia: ১ টাকাও খরচ হবে না, মুঠো মুঠো ওষুধ ছেড়ে আগে করুন ‘এই’ কাজ, এটাই অ্যানিমিয়ার ‘ব্রহ্মাস্ত্র’ …! হাতেনাতে মিলবে ফল

 রক্তস্বল্পতার সমস্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে । রক্তশূন্যতার সমস্যা পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের বেশি দেখা যায়। মুঠো মুঠো ওষুধ খেয়েও এই সমস্যার সমাধান হয়না৷ কীভাবে ওষুধ ছাড়াই এটি নিরাময় করা যায়, জানলে চমকে যাবেন৷
রক্তস্বল্পতার সমস্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে । রক্তশূন্যতার সমস্যা পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের বেশি দেখা যায়। মুঠো মুঠো ওষুধ খেয়েও এই সমস্যার সমাধান হয়না৷ কীভাবে ওষুধ ছাড়াই এটি নিরাময় করা যায়, জানলে চমকে যাবেন৷
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, অল্পবয়সী মেয়ে, গর্ভবতী মহিলা এবং প্রতি মাসে মাসিক চক্রের মধ্য দিয়ে যাওয়া মেয়েদের এবং মহিলাদের মধ্যে রক্তশূন্যতা বেশি দেখা যায়। সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে যে বিশ্বব্যাপী ১৫ থেকে ৪৯ বছর বয়সী ৩০ শতাংশ মেয়ে এবং মহিলাদের রক্তশূন্যতার সমস্যা রয়েছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, অল্পবয়সী মেয়ে, গর্ভবতী মহিলা এবং প্রতি মাসে মাসিক চক্রের মধ্য দিয়ে যাওয়া মেয়েদের এবং মহিলাদের মধ্যে রক্তশূন্যতা বেশি দেখা যায়। সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে যে বিশ্বব্যাপী ১৫ থেকে ৪৯ বছর বয়সী ৩০ শতাংশ মেয়ে এবং মহিলাদের রক্তশূন্যতার সমস্যা রয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা জানান, যেখানে ৩৭ শতাংশ গর্ভবতী মহিলা রক্তস্বল্পতায় ভুগছেন। এর সবচেয়ে বড় কারণ খাদ্যে পুষ্টির অভাব, আয়রনের অভাব, লোহিত রক্তকণিকার ব্যাধি, স্ত্রীরোগ, প্রসূতি সংক্রান্ত রোগ, জেনেটিক রোগ ইত্যাদি।
বিশেষজ্ঞরা জানান, যেখানে ৩৭ শতাংশ গর্ভবতী মহিলা রক্তস্বল্পতায় ভুগছেন। এর সবচেয়ে বড় কারণ খাদ্যে পুষ্টির অভাব, আয়রনের অভাব, লোহিত রক্তকণিকার ব্যাধি, স্ত্রীরোগ, প্রসূতি সংক্রান্ত রোগ, জেনেটিক রোগ ইত্যাদি।
আয়রন ছাড়াও শরীরে ভিটামিন-বি১২, ভিটামিন-এ, ভিটামিন-সি, Folate, Riboflavin এর অভাব থাকলে রক্তশূন্যতাও হতে পারে। এছাড়া টিবি ও ম্যালেরিয়ার মতো রোগেও শরীরে রক্তশূন্যতা দেখা দিতে পারে।
আয়রন ছাড়াও শরীরে ভিটামিন-বি১২, ভিটামিন-এ, ভিটামিন-সি, Folate, Riboflavin এর অভাব থাকলে রক্তশূন্যতাও হতে পারে। এছাড়া টিবি ও ম্যালেরিয়ার মতো রোগেও শরীরে রক্তশূন্যতা দেখা দিতে পারে।
রক্তস্বল্পতা বেশ কিছু লক্ষণ রয়েছে যেমন- ক্লান্তি, মাথা ঘোরা, হালকা মাথা ব্যথা, হাত-পা ঠান্ডা, মাথাব্যথা, শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি। মহিলাদের রক্তস্বল্পতার কারণ সম্পর্কে কথা বলতে গেলে, গর্ভাবস্থায় শরীরে আয়রনের ঘাটতির ঝুঁকি বেড়ে যায়।
রক্তস্বল্পতা বেশ কিছু লক্ষণ রয়েছে যেমন- ক্লান্তি, মাথা ঘোরা, হালকা মাথা ব্যথা, হাত-পা ঠান্ডা, মাথাব্যথা, শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি। মহিলাদের রক্তস্বল্পতার কারণ সম্পর্কে কথা বলতে গেলে, গর্ভাবস্থায় শরীরে আয়রনের ঘাটতির ঝুঁকি বেড়ে যায়।
পিরিয়ডের সময় অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে শরীরে রক্তশূন্যতা দেখা দেয় এবং নারীরা রক্তস্বল্পতার শিকার হন। এ সময় নারীরা যদি তাদের খাদ্যাভ্যাসের যথাযথ যত্ন নেন এবং পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার খান তাহলে তা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
পিরিয়ডের সময় অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে শরীরে রক্তশূন্যতা দেখা দেয় এবং নারীরা রক্তস্বল্পতার শিকার হন। এ সময় নারীরা যদি তাদের খাদ্যাভ্যাসের যথাযথ যত্ন নেন এবং পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার খান তাহলে তা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
ব্রেস্ট ফিড করান এমন মহিলাদের মধ্যেও রক্তাল্পতার লক্ষণগুলি বেশি দেখা যায়।মহিলারা যদি রক্তস্বল্পতা থেকে নিজেদের রক্ষা করতে চান, তাহলে তাদের সদ্যোজাত শিশুর খাবারের পাশাপাশি তাদের খাবারের বিশেষ যত্ন নিতে হবে।
ব্রেস্ট ফিড করান এমন মহিলাদের মধ্যেও রক্তাল্পতার লক্ষণগুলি বেশি দেখা যায়।মহিলারা যদি রক্তস্বল্পতা থেকে নিজেদের রক্ষা করতে চান, তাহলে তাদের সদ্যোজাত শিশুর খাবারের পাশাপাশি তাদের খাবারের বিশেষ যত্ন নিতে হবে।
 এর জন্য ভিটামিন বি১২, ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ফোলেট সমৃদ্ধ খাবার যতটা সম্ভব আপনার প্লেটে রাখতে হবে।   (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
এর জন্য ভিটামিন বি১২, ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ফোলেট সমৃদ্ধ খাবার যতটা সম্ভব আপনার প্লেটে রাখতে হবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Food that Increase Hemoglobin: অ্যানিমিয়ার ‘শত্রু’! ১০দিনেই কেল্লাফতে! এই ‘খাবারগুলি’ খেলেই বাড়বে হিমোগ্লোবিন

অনেক মেয়েরই সমস্যা থাকে যে দীর্ঘক্ষণ বসে থাকার পর যখন তাঁরা উঠে যায়, তখন তাঁদের মাথা ঘোরা শুরু হয়। অনেক সময় সারা রাত ঘুমানোর পরও শরীর ক্লান্ত লাগে। অনেকের সবসময় হাত-পা ঠান্ডা থাকে এবং দুর্বলতা ও মাথাব্যথা থাকে। এটি শরীরে রক্তের অভাবের লক্ষণ হতে পারে।
অনেক মেয়েরই সমস্যা থাকে যে দীর্ঘক্ষণ বসে থাকার পর যখন তাঁরা উঠে যায়, তখন তাঁদের মাথা ঘোরা শুরু হয়। অনেক সময় সারা রাত ঘুমানোর পরও শরীর ক্লান্ত লাগে। অনেকের সবসময় হাত-পা ঠান্ডা থাকে এবং দুর্বলতা ও মাথাব্যথা থাকে। এটি শরীরে রক্তের অভাবের লক্ষণ হতে পারে।
এই জন্য অনেক কারণ আছে। কিন্তু জেনে নিন শরীরে রক্তের ঘাটতি মেটাতে কী কী খাওয়া উচিত, যা এই সমস্যা থেকে তাৎক্ষণিক মুক্তি পেতে পারে।
এই জন্য অনেক কারণ আছে। কিন্তু জেনে নিন শরীরে রক্তের ঘাটতি মেটাতে কী কী খাওয়া উচিত, যা এই সমস্যা থেকে তাৎক্ষণিক মুক্তি পেতে পারে।
ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার আয়রনের ঘাটতি দূর করতে অনেক সাহায্য করে। আপনি যদি আপনার ডায়েটে টম‍্যেটো, লেবুর মতো সাইট্রিক ফল এবং শাকসবজি অন্তর্ভুক্ত করেন তবে এটি শরীরে রক্তাল্পতা দূর করতে সহায়তা করতে পারে।
ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার আয়রনের ঘাটতি দূর করতে অনেক সাহায্য করে। আপনি যদি আপনার ডায়েটে টম‍্যেটো, লেবুর মতো সাইট্রিক ফল এবং শাকসবজি অন্তর্ভুক্ত করেন তবে এটি শরীরে রক্তাল্পতা দূর করতে সহায়তা করতে পারে।
রক্তাল্পতা কাটিয়ে উঠতে, আপনার খাদ্যতালিকায় আয়রন সমৃদ্ধ শুকনো ফল অন্তর্ভুক্ত করুন। এ জন্য প্রতিদিন কিশমিশ, বাদাম, কাজু, পেস্তা, কুমড়ার বীজ ইত্যাদি খেতে হবে।
রক্তাল্পতা কাটিয়ে উঠতে, আপনার খাদ্যতালিকায় আয়রন সমৃদ্ধ শুকনো ফল অন্তর্ভুক্ত করুন। এ জন্য প্রতিদিন কিশমিশ, বাদাম, কাজু, পেস্তা, কুমড়ার বীজ ইত্যাদি খেতে হবে।
মাছ এবং মুরগির মাংসও আয়রনের ঘাটতি দূর করতে সাহায্য করে। এ জন্য সপ্তাহে ২ দিন মাংস বা মাছ সেবন করলে উপকার পাওয়া যায়।
মাছ এবং মুরগির মাংসও আয়রনের ঘাটতি দূর করতে সাহায্য করে। এ জন্য সপ্তাহে ২ দিন মাংস বা মাছ সেবন করলে উপকার পাওয়া যায়।
এছাড়াও প্রচুর পরিমাণে লোহা রয়েছে। এগুলি সহজেই ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, গম, ওটস, ওটমিল। বা গম বা ওটসের রুটি খাওয়া যেতে পারে।
এছাড়াও প্রচুর পরিমাণে লোহা রয়েছে। এগুলি সহজেই ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, গম, ওটস, ওটমিল। বা গম বা ওটসের রুটি খাওয়া যেতে পারে।
এছাড়া ডাল ও মটরশুঁটিও রক্তস্বল্পতা দূর করতে পারে খুব সহজেই। আপনার খাদ্যতালিকায় সোয়াবিন, মসুর ডাল, কিডনি বিন ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করুন এবং পার্থক্য অনুভব করুন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
এছাড়া ডাল ও মটরশুঁটিও রক্তস্বল্পতা দূর করতে পারে খুব সহজেই। আপনার খাদ্যতালিকায় সোয়াবিন, মসুর ডাল, কিডনি বিন ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করুন এবং পার্থক্য অনুভব করুন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)