১৮৬৩ সালের ১২ জানুয়ারি উত্তর কলকাতায় জন্মগ্ৰহণ করেছিলেন স্বামী বিবেকানন্দ। তাঁর দৃপ্ত বাণী ও জীবসেবার ধর্ম উদ্বুদ্ধ করে তোলে গোটা বিশ্বের তরুণ সমাজকে। মানুষের দুঃখ-দুর্দশা দূর করার মধ্যে দিয়েই ঈশ্বরলাভ সম্ভব, এই দর্শনকেই প্রতিষ্ঠা করেন তিনি‌।

Swami Vivekananda: জীবনে হতাশা ঘিরে ধরলে বাঁচার পথ দেখাবে বিবেকানন্দের এই ৫ দৃপ্ত বাণী, জানুন

১৮৬৩ সালের ১২ জানুয়ারি উত্তর কলকাতায় জন্মগ্ৰহণ করেছিলেন স্বামী বিবেকানন্দ। তাঁর দৃপ্ত বাণী ও জীবসেবার ধর্ম উদ্বুদ্ধ করে তোলে গোটা বিশ্বের তরুণ সমাজকে। মানুষের দুঃখ-দুর্দশা দূর করার মধ্যে দিয়েই ঈশ্বরলাভ সম্ভব, এই দর্শনকেই প্রতিষ্ঠা করেন তিনি‌।
১৮৬৩ সালের ১২ জানুয়ারি উত্তর কলকাতায় জন্মগ্ৰহণ করেছিলেন স্বামী বিবেকানন্দ। তাঁর দৃপ্ত বাণী ও জীবসেবার ধর্ম উদ্বুদ্ধ করে তোলে গোটা বিশ্বের তরুণ সমাজকে। মানুষের দুঃখ-দুর্দশা দূর করার মধ্যে দিয়েই ঈশ্বরলাভ সম্ভব, এই দর্শনকেই প্রতিষ্ঠা করেন তিনি‌।
জীবনের পথে কখনও হতাশা ঘিরে ধরলে স্বামী বিবেকানন্দের বাণী আপনাকে উদ্বুদ্ধ করতে সাহায্য করতে পারে। মানসিক চাপ ও ডিপ্রেশন থেকে ঘুরে দাঁড়াতে বিবেক বাণী আপনাকে উজ্জীবিত করবে।
জীবনের পথে কখনও হতাশা ঘিরে ধরলে স্বামী বিবেকানন্দের বাণী আপনাকে উদ্বুদ্ধ করতে সাহায্য করতে পারে। মানসিক চাপ ও ডিপ্রেশন থেকে ঘুরে দাঁড়াতে বিবেক বাণী আপনাকে উজ্জীবিত করবে।
বিবেকানন্দ সন্ন্যাসজীবনের নানা সময়ে দৃপ্ত বাণী ছড়িয়ে দেন তাঁর আগুনে বক্তৃতার মাধ্যমে। তাঁর লেখা একাধিক বইয়েও রয়েছে এমন বাণী যা মানুষকে প্রতিনিয়ত উদ্বুদ্ধ করে।
বিবেকানন্দ সন্ন্যাসজীবনের নানা সময়ে দৃপ্ত বাণী ছড়িয়ে দেন তাঁর আগুনে বক্তৃতার মাধ্যমে। তাঁর লেখা একাধিক বইয়েও রয়েছে এমন বাণী যা মানুষকে প্রতিনিয়ত উদ্বুদ্ধ করে।
রইল স্বামী বিবেকানন্দের এমনই কয়েকটি বিখ্যাত বাণী, যা আপনাকে নতুন করে জীবনকে দেখতে সাহায্য করতে পারে।
রইল স্বামী বিবেকানন্দের এমনই কয়েকটি বিখ্যাত বাণী, যা আপনাকে নতুন করে জীবনকে দেখতে সাহায্য করতে পারে।
জীবনে তিনটি আদর্শ চোখ বন্ধ করে মেনে চলার কথা বলেছেন স্বামীজী। তিনি বলেছেন, 'যারা তোমায় সাহায্য করেছে, তাঁদের কখনও ভুলে যেও না। যারা তোমাকে ভালোবাসে, তাদের কোনওদিন ঘৃণা করো না। আর যারা তোমাকে বিশ্বাস করে, তাদের কখনও ঠকিয়ো না।'
জীবনে তিনটি আদর্শ চোখ বন্ধ করে মেনে চলার কথা বলেছেন স্বামীজী। তিনি বলেছেন, ‘যারা তোমায় সাহায্য করেছে, তাঁদের কখনও ভুলে যেও না। যারা তোমাকে ভালোবাসে, তাদের কোনওদিন ঘৃণা করো না। আর যারা তোমাকে বিশ্বাস করে, তাদের কখনও ঠকিয়ো না।’
'সারাদিন চলার পথে যদি কোনো সমস্যার সম্মুখীন না হও, তাহলে বুঝবে তুমি ভুল পথে চলেছ।'
‘সারাদিন চলার পথে যদি কোনো সমস্যার সম্মুখীন না হও, তাহলে বুঝবে তুমি ভুল পথে চলেছ।’
'ওঠো , জাগো এবং লক্ষ্যে না পৌঁছনো পর্যন্ত থেমো না।'
‘ওঠো , জাগো এবং লক্ষ্যে না পৌঁছনো পর্যন্ত থেমো না।’
'উঁচুতে উঠতে হলে তোমার ভেতরের অহংকারকে বাহিরে টেনে বের করে আনো, এবং হালকা হও … কারণ তারাই ওপরে উঠতে পারে যারা হালকা হয়।'
‘উঁচুতে উঠতে হলে তোমার ভেতরের অহংকারকে বাহিরে টেনে বের করে আনো, এবং হালকা হও … কারণ তারাই ওপরে উঠতে পারে যারা হালকা হয়।’
'সেবা করো তাৎপরতার সাথে। দান করো নির্লিপ্ত ভাবে। ভালোবাসো নিঃস্বার্থভাবে। ব্যয় করো বিবেচনার সাথে। তর্ক করো যুক্তির সাথে। কথা বলো সংক্ষেপে।'
‘সেবা করো তাৎপরতার সাথে। দান করো নির্লিপ্ত ভাবে। ভালোবাসো নিঃস্বার্থভাবে। ব্যয় করো বিবেচনার সাথে। তর্ক করো যুক্তির সাথে। কথা বলো সংক্ষেপে।’