অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়ার হাউস তুলসীতে ফ্ল্যাভোনয়েড এবং পলিফেনলের মতো বিভিন্ন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি শরীরের ফ্রি র্যাডিক্যাল ক্ষতির সঙ্গে লড়াই করতে সাহায্য করে, যা বিভিন্ন দীর্ঘস্থায়ী রোগের সঙ্গে যুক্ত। যদিও আরও গবেষণার প্রয়োজন, তুলসী জল খাওয়া আপনার সামগ্রিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় সম্ভাব্য অবদান রাখতে পারে।

Watering Tips for Healthy Tulsi Plant: গরমে শুকিয়ে কাঠ! কখন, কীভাবে জল দিলে ফুলে ফেঁপে উঠবে বাড়ির তুলসি গাছ? ছোট্ট টিপস জেনে যত্ন নিন

ধর্মীয় কারণে হোক বা স্বাস্থ্যগুণে হোক, তুলসি গাছের উপকারিতা অপরিসীম। ভারতে সিংহভাহ গেরস্থ বাড়িতেই তুলসি গাছ রয়েছে। পরিবারে সুখ-শান্তি বজায় রাখতে অথবা ইতিবাচকতা আনতে তুলসি গাছের যত্ন নেওয়া দরকার।
ধর্মীয় কারণে হোক বা স্বাস্থ্যগুণে হোক, তুলসি গাছের উপকারিতা অপরিসীম। ভারতে সিংহভাহ গেরস্থ বাড়িতেই তুলসি গাছ রয়েছে। পরিবারে সুখ-শান্তি বজায় রাখতে অথবা ইতিবাচকতা আনতে তুলসি গাছের যত্ন নেওয়া দরকার।
তবে এই বছর যা গরম পড়েছে, তাতে গাছ শুকিয়ে মরে যাওয়ার ভয় থাকেই। কীভাবে যত্ন করবেন, কীভাবে জল দিলে ভাল থাকবে তুলসি গাছ? রইল কয়েকটি টিপস।
তবে এই বছর যা গরম পড়েছে, তাতে গাছ শুকিয়ে মরে যাওয়ার ভয় থাকেই। কীভাবে যত্ন করবেন, কীভাবে জল দিলে ভাল থাকবে তুলসি গাছ? রইল কয়েকটি টিপস।
গাছ লাগানোর সময় নিশ্চয়ই বাড়ির বারান্দা, উঠোন অথবা ছাদই বেছে নিয়েছেন? রোদ খেলা করে, এমন জায়গায় তুলসি গাছ লাগানো দরকার। মাটি যেন জলাবদ্ধ না হয়। নয়তো গাছের ক্ষতি হবে।
গাছ লাগানোর সময় নিশ্চয়ই বাড়ির বারান্দা, উঠোন অথবা ছাদই বেছে নিয়েছেন? রোদ খেলা করে, এমন জায়গায় তুলসি গাছ লাগানো দরকার। মাটি যেন জলাবদ্ধ না হয়। নয়তো গাছের ক্ষতি হবে।
আর্দ্র মাটিতে ভাল ভাবে বাড়তে পারে এই গাছ। কিন্তু বেশি পরিমাণে জল দিলেও আবার ক্ষতি হতে পারে। শিকড় এবং কাণ্ড পচে যেতে পারে বেশি জল দিলে। জল দেওয়ার আগে হাত দিয়ে মাটি যাচাই করে নিন। একেবারে শুকিয়ে গিয়ে থাকে, তবেই জল দেবেন গাছে।
আর্দ্র মাটিতে ভাল ভাবে বাড়তে পারে এই গাছ। কিন্তু বেশি পরিমাণে জল দিলেও আবার ক্ষতি হতে পারে। শিকড় এবং কাণ্ড পচে যেতে পারে বেশি জল দিলে। জল দেওয়ার আগে হাত দিয়ে মাটি যাচাই করে নিন। একেবারে শুকিয়ে গিয়ে থাকে, তবেই জল দেবেন গাছে।
তবে যদি একেবারে সূর্যের আলোয় তলায় থাকে, তবে এই গরমে বারবার শুকিয়ে যাওয়ার প্রবণতা দেখা দেবে। তাই মাঝে মাঝেই দেখতে হবে মাটি শুকিয়ে গিয়েছে কিনা।
তবে যদি একেবারে সূর্যের আলোয় তলায় থাকে, তবে এই গরমে বারবার শুকিয়ে যাওয়ার প্রবণতা দেখা দেবে। তাই মাঝে মাঝেই দেখতে হবে মাটি শুকিয়ে গিয়েছে কিনা।
তুলসি গাছের যত্নে মাঝে মধ্যে পাতা ছাঁটাইয়ের প্রয়োজন পড়ে। গাছ যাতে ঘনভাবে বাড়তে পারে এবং পাতা আর যেন বেশি না মরে, তার জন্যেই দরকার।
তুলসি গাছের যত্নে মাঝে মধ্যে পাতা ছাঁটাইয়ের প্রয়োজন পড়ে। গাছ যাতে ঘনভাবে বাড়তে পারে এবং পাতা আর যেন বেশি না মরে, তার জন্যেই দরকার।
সপ্তাহে একবার বা দু’বার চালের জল অথবা কলার খোসা মিশ্রিত জল দিয়ে পাতা এবং গাছের কাণ্ডে স্প্রে করুন। এতে যা পুষ্টি রয়েছে, তা গাছকে বাড়তে সাহায্য করে।
সপ্তাহে একবার বা দু’বার চালের জল অথবা কলার খোসা মিশ্রিত জল দিয়ে পাতা এবং গাছের কাণ্ডে স্প্রে করুন। এতে যা পুষ্টি রয়েছে, তা গাছকে বাড়তে সাহায্য করে।
গাছের চারপাশে জৈব মালচের স্তর তৈরি করুন। মাটি এবং গাছের অতিরিক্ত শুষ্কতা রোধল করতে এই উপায়টি খুবই কার্যকরী। এতে মাটির তাপমাত্রাও নিয়ন্ত্রণে থাকে।
গাছের চারপাশে জৈব মালচের স্তর তৈরি করুন। মাটি এবং গাছের অতিরিক্ত শুষ্কতা রোধল করতে এই উপায়টি খুবই কার্যকরী। এতে মাটির তাপমাত্রাও নিয়ন্ত্রণে থাকে।
কীপতঙ্গ যেন গাছকে ভিতরে ভিতরে মেরে না ফেলতে পারে। মাছি, কেঁচো, শুঁয়োপোকা, ছোট শামুক মাটিতে বাসা করে গাছের পাতা খেয়ে ফেলতে পারে। সেদিকে নিয়মিত খেয়াল রাখুন।
কীপতঙ্গ যেন গাছকে ভিতরে ভিতরে মেরে না ফেলতে পারে। মাছি, কেঁচো, শুঁয়োপোকা, ছোট শামুক মাটিতে বাসা করে গাছের পাতা খেয়ে ফেলতে পারে। সেদিকে নিয়মিত খেয়াল রাখুন।
নিয়মিত তুলসি পাতা কাটুন। বিশেষ করে উপরের দিকের কচি পাতা। পাতা আপনার কাজে লাগবে আর পাতা উৎপাদনে গাছ আরও উৎসাহিত হয়। কিন্তু সেক্ষেত্রে সাবধানে করতে হবে।
নিয়মিত তুলসি পাতা কাটুন। বিশেষ করে উপরের দিকের কচি পাতা। পাতা আপনার কাজে লাগবে আর পাতা উৎপাদনে গাছ আরও উৎসাহিত হয়। কিন্তু সেক্ষেত্রে সাবধানে করতে হবে।
প্রতি ১-২ বছর অন্তর অন্তর গাছের পাত্র পাল্টিয়ে নেবেন। এতে শিকড় প্রসারিত হতে পারে আরও। মাটি খুব শুকিয়ে গেলে, কীটপতঙ্গ ধরে গেলেও পাচ্র বদলে নেওয়া দরকার।
প্রতি ১-২ বছর অন্তর অন্তর গাছের পাত্র পাল্টিয়ে নেবেন। এতে শিকড় প্রসারিত হতে পারে আরও। মাটি খুব শুকিয়ে গেলে, কীটপতঙ্গ ধরে গেলেও পাচ্র বদলে নেওয়া দরকার।