দুর্ঘটনা সবসময় জানিয়ে আসে না, তাই যেটা আগে করা উচিত সেটা উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রের চারপাশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করা। এমনটাই মনে করেন সেখানে চিকিৎসা করাতে আসা মানুষজন। শুধু এই উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রই নয়, এমন ছবি ধরা পড়বে বাঁকুড়ার চাষের জমি থেকে গ্রাম থেকে গ্রামান্তরে।

Snake: সাপ ‘বিষধর’ না ‘নির্বিষ’…? এই কয়েকটি ‘চিহ্ন’ দেখেই বুঝে নিন! সহজ উপায় বলে দিলেন বিশেষজ্ঞরা

সাধারণত, বেশিরভাগ মানুষ সাপ দেখলেই ভয় পেয়ে যান। কিন্তু অনেকেই জানেন না বেশিরভাগ সাপ কিন্তু বিষধর নয়। কিন্তু সাধারণ মানুষ কী ভাবেই বা বুঝবেন কোন সাপ বিষাক্ত আর কোনটি নয়?
সাধারণত, বেশিরভাগ মানুষ সাপ দেখলেই ভয় পেয়ে যান। কিন্তু অনেকেই জানেন না বেশিরভাগ সাপ কিন্তু বিষধর নয়। কিন্তু সাধারণ মানুষ কী ভাবেই বা বুঝবেন কোন সাপ বিষাক্ত আর কোনটি নয়?
ভারতে চার ধরনের বিষাক্ত সাপ আছে। তারা প্রতি বছর মূলত এই সময় অর্থাৎ গরমকাল থেকে বর্ষাকাল হাজার হাজার মানুষকে কামড়ায়। সাপের ছোবলে এই দেশে অনেক মানুষের মৃত্যু হয়েছে এ যাবৎ।
ভারতে চার ধরনের বিষাক্ত সাপ আছে। তারা প্রতি বছর মূলত এই সময় অর্থাৎ গরমকাল থেকে বর্ষাকাল হাজার হাজার মানুষকে কামড়ায়। সাপের ছোবলে এই দেশে অনেক মানুষের মৃত্যু হয়েছে এ যাবৎ।
কিন্তু সাপ কাউকে কামড়ালে সাপটি বিষাক্ত ছিল কি না তা জানা খুবই কঠিন। তবে বিশেষজ্ঞরা এমন ৪টি পদ্ধতির পরামর্শ দিয়েছেন যার মাধ্যমে আপনি সহজেই তাদের সনাক্ত করতে সক্ষম হবেন।
কিন্তু সাপ কাউকে কামড়ালে সাপটি বিষাক্ত ছিল কি না তা জানা খুবই কঠিন। তবে বিশেষজ্ঞরা এমন ৪টি পদ্ধতির পরামর্শ দিয়েছেন যার মাধ্যমে আপনি সহজেই তাদের সনাক্ত করতে সক্ষম হবেন।
সাপটি দূর থেকে দেখেই এটি বিষাক্ত কি না তা কী ভাবে বলতে হয় তা অনেকেই জানেন না। একটি সাপ বিষাক্ত কিনা তা জানার জন্য এই প্রতিবেদনটি পড়ে নিতে পারেন চট করে, কাজে লাগবে।
সাপটি দূর থেকে দেখেই এটি বিষাক্ত কি না তা কী ভাবে বলতে হয় তা অনেকেই জানেন না। একটি সাপ বিষাক্ত কিনা তা জানার জন্য এই প্রতিবেদনটি পড়ে নিতে পারেন চট করে, কাজে লাগবে।
একটি সাপ বিষাক্ত কি না তার চোখ দেখে আপনি বুঝতে পারেন। বিষধর সাপের চোখের বল ডিম্বাকৃতি থাকে। বিষধর সাপের চোখের মণি সাধারণত চেরা বা ডিম্বাকার হয়, আবার নির্বিষ সাপের সাধারণত গোলাকার হয়।
একটি সাপ বিষাক্ত কি না তার চোখ দেখে আপনি বুঝতে পারেন। বিষধর সাপের চোখের বল ডিম্বাকৃতি থাকে। বিষধর সাপের চোখের মণি সাধারণত চেরা বা ডিম্বাকার হয়, আবার নির্বিষ সাপের সাধারণত গোলাকার হয়।
বিড়ালের চোখের মতো, বেশিরভাগ বিষাক্ত সাপের চোখ পাতলা, কালো, উল্লম্ব, একটি হলুদ-সবুজ চোখের বল দ্বারা বেষ্টিত। তবে এর কিছু ব্যতিক্রমও আছে। উদাহরণস্বরূপ, একটি প্রবাল সাপের চোখ গোলাকার। তবে সাপের মুখোমুখি হলে দূরে থাকাই ভাল।
বিড়ালের চোখের মতো, বেশিরভাগ বিষাক্ত সাপের চোখ পাতলা, কালো, উল্লম্ব, একটি হলুদ-সবুজ চোখের বল দ্বারা বেষ্টিত। তবে এর কিছু ব্যতিক্রমও আছে। উদাহরণস্বরূপ, একটি প্রবাল সাপের চোখ গোলাকার। তবে সাপের মুখোমুখি হলে দূরে থাকাই ভাল।
নির্বিষ সাপ সাধারণত গোলাকার হয়ে থাকে। তবে এর পক্ষে কোনও শক্তিশালী প্রমাণ নেই।
নির্বিষ সাপ সাধারণত গোলাকার হয়ে থাকে। তবে এর পক্ষে কোনও শক্তিশালী প্রমাণ নেই।
নির্বিষ সাপের মাথা গোলাকার। অন্যদিকে বিষধর সাপের মাথা প্রায়ই ত্রিভুজাকার হয়ে থাকে। বেশিরভাগ বিষাক্ত সাপের মাথায় এক ধরণের গর্ত থাকে। যার সাহায্যে সাপ তাদের শিকার খুঁজে বের করে। তাই সাপটি আঘাতে মারা গেলে বা সেটির শিরশ্ছেদ করা হলেও এক্ষেত্রে মাথা স্পর্শ করা এড়িয়ে চলুন। এতে বিপদ হতে পারে।
নির্বিষ সাপের মাথা গোলাকার। অন্যদিকে বিষধর সাপের মাথা প্রায়ই ত্রিভুজাকার হয়ে থাকে। বেশিরভাগ বিষাক্ত সাপের মাথায় এক ধরণের গর্ত থাকে। যার সাহায্যে সাপ তাদের শিকার খুঁজে বের করে। তাই সাপটি আঘাতে মারা গেলে বা সেটির শিরশ্ছেদ করা হলেও এক্ষেত্রে মাথা স্পর্শ করা এড়িয়ে চলুন। এতে বিপদ হতে পারে।
বিষাক্ত সাপকে তাদের আচরণ দেখেও চিহ্নিত করা যায়। শুধুমাত্র একজন সাপ বিশেষজ্ঞ এই পার্থক্য সঠিক ভাবে বলতে পারেন। বিষাক্ত সাপ কাউকে কাছে আসতে দেখলেই জোরে হিস হিস করে। তারা ভয় দেখানোর চেষ্টা করে। লেজ দ্রুত নড়াচড়া শুরু করে।
বিষাক্ত সাপকে তাদের আচরণ দেখেও চিহ্নিত করা যায়। শুধুমাত্র একজন সাপ বিশেষজ্ঞ এই পার্থক্য সঠিক ভাবে বলতে পারেন। বিষাক্ত সাপ কাউকে কাছে আসতে দেখলেই জোরে হিস হিস করে। তারা ভয় দেখানোর চেষ্টা করে। লেজ দ্রুত নড়াচড়া শুরু করে।
আরও লক্ষণ, বেশিরভাগ বিষাক্ত সাপ জলের কাছাকাছি থাকতে পছন্দ করে। কিন্তু ভারতীয় সাপের ক্ষেত্রে এই আচরণ ভিন্ন। তারা গরম জায়গায় বাস করে। আপনি রঙ দ্বারা তাদের সনাক্ত করতে পারেন।
আরও লক্ষণ, বেশিরভাগ বিষাক্ত সাপ জলের কাছাকাছি থাকতে পছন্দ করে। কিন্তু ভারতীয় সাপের ক্ষেত্রে এই আচরণ ভিন্ন। তারা গরম জায়গায় বাস করে। আপনি রঙ দ্বারা তাদের সনাক্ত করতে পারেন।
উদাহরণস্বরূপ, ভারতে পাওয়া বেশিরভাগ বিষাক্ত সাপ হলুদ, বাদামী এবং কালো রঙের হয়। কিন্তু তবুও, তাদের চিহ্নিত করার চেষ্টা চেয়ে তাদের থেকে দূরে থাকাই ভাল।
উদাহরণস্বরূপ, ভারতে পাওয়া বেশিরভাগ বিষাক্ত সাপ হলুদ, বাদামী এবং কালো রঙের হয়। কিন্তু তবুও, তাদের চিহ্নিত করার চেষ্টা চেয়ে তাদের থেকে দূরে থাকাই ভাল।
কাছে গেলে বিষধর সাপগুলি হুল ফোটায়। সাপের কামড়ের পরেও তার চিহ্ন দ্বারা বলা যেতে পারে সাপটি নির্বিষ না বিষধর।
কাছে গেলে বিষধর সাপগুলি হুল ফোটায়। সাপের কামড়ের পরেও তার চিহ্ন দ্বারা বলা যেতে পারে সাপটি নির্বিষ না বিষধর।
Disclaimer: প্রিয় পাঠক, আমাদের এই প্রতিবেদনটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। শুধুমাত্র আপনাদের সচেতন করার উদ্দেশ্যেই এটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় ঘরোয়া প্রতিকার ও সাধারণ তথ্যের সাহায্য নিয়েছি। এটি গ্রহণ করার আগে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
Disclaimer: প্রিয় পাঠক, আমাদের এই প্রতিবেদনটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। শুধুমাত্র আপনাদের সচেতন করার উদ্দেশ্যেই এটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় ঘরোয়া প্রতিকার ও সাধারণ তথ্যের সাহায্য নিয়েছি। এটি গ্রহণ করার আগে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।