Rise in Gold Price: সোনা ও রুপোর দাম ফের বাড়ল কেন? জেনে নিন বিশেষজ্ঞদের মত

বৃহস্পতিবার থেকেই সোনা ও রুপোর দাম ফের বাড়তে শুরু করেছে। শুক্রবারও দাম বৃদ্ধি অব্যাহত। ডলার ও ট্রেজারি ইল্ডের পতনের কারণ সোনা ও রুপোর দাম বাড়ছে। এর সঙ্গে মার্কিন সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা যোগ হয়েছে। সম্ভবত সেপ্টেম্বরের প্রথম দিকে সুদের হারে বদল হতে পারে। এমনটাই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
বৃহস্পতিবার থেকেই সোনা ও রুপোর দাম ফের বাড়তে শুরু করেছে। শুক্রবারও দাম বৃদ্ধি অব্যাহত। ডলার ও ট্রেজারি ইল্ডের পতনের কারণ সোনা ও রুপোর দাম বাড়ছে। এর সঙ্গে মার্কিন সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা যোগ হয়েছে। সম্ভবত সেপ্টেম্বরের প্রথম দিকে সুদের হারে বদল হতে পারে। এমনটাই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
আপাতত মার্কিন নন ফার্ম পে রোল ডেটার জন্য অপেক্ষা করছেন বিনিয়োগকারীরা। ০৫৪০ GMT হিসেবে স্পট গোল্ড ০.৬ শতাংশ বেড়ে ২,৩৬৮.০০ ডলার প্রতি আউন্সে পৌঁছেছে, যা আগের সেশনের থেকে ১ শতাংশ বেশি। অর্থাৎ লাভ পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। মার্কিন গোল্ড ফিউচারও ০.৫ শতাংশ বেড়ে ২,৩৮৮.২০ ডলারে দাঁড়িয়েছে। দেশের বাজারেও গোল্ড ফিউচারের ইতিবাচক লেনদেন চলেছে।
আপাতত মার্কিন নন ফার্ম পে রোল ডেটার জন্য অপেক্ষা করছেন বিনিয়োগকারীরা। ০৫৪০ GMT হিসেবে স্পট গোল্ড ০.৬ শতাংশ বেড়ে ২,৩৬৮.০০ ডলার প্রতি আউন্সে পৌঁছেছে, যা আগের সেশনের থেকে ১ শতাংশ বেশি। অর্থাৎ লাভ পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। মার্কিন গোল্ড ফিউচারও ০.৫ শতাংশ বেড়ে ২,৩৮৮.২০ ডলারে দাঁড়িয়েছে। দেশের বাজারেও গোল্ড ফিউচারের ইতিবাচক লেনদেন চলেছে।
MCX-এ ৫ অগাস্টের জন্য গোল্ড ফিউচার ০.৬ শতাংশ লাভে লেনদেন হচ্ছে। প্রতি ১০ গ্রামের দাম পৌঁছেছে ৭২,৯৫৫ টাকায়। একই সঙ্গে ৫ জুলাইয়ের জন্য MCX সিলভার ফিউচার ১.৪৪ শতাংশ বেড়ে কেজি প্রতি ৯১,৭৫০ টাকায় পৌঁছেছে। ডলার সূচক ০.১ শতাংশ কমে গত দুই মাসের সর্বনিম্নের কাছাকাছি অবস্থান করছে। বেঞ্চমার্ক US 10 Year Treasury Yields দুই মাসের মধ্যে সবচেয়ে দুর্বল স্তরের কাছাকাছি রয়েছে।
MCX-এ ৫ অগাস্টের জন্য গোল্ড ফিউচার ০.৬ শতাংশ লাভে লেনদেন হচ্ছে। প্রতি ১০ গ্রামের দাম পৌঁছেছে ৭২,৯৫৫ টাকায়। একই সঙ্গে ৫ জুলাইয়ের জন্য MCX সিলভার ফিউচার ১.৪৪ শতাংশ বেড়ে কেজি প্রতি ৯১,৭৫০ টাকায় পৌঁছেছে। ডলার সূচক ০.১ শতাংশ কমে গত দুই মাসের সর্বনিম্নের কাছাকাছি অবস্থান করছে। বেঞ্চমার্ক US 10 Year Treasury Yields দুই মাসের মধ্যে সবচেয়ে দুর্বল স্তরের কাছাকাছি রয়েছে।
কেসিএম ট্রেডের চিফ মার্কেট অ্যানালিস্ট টিম ওয়াটার বলছেন, “সোনায় বিনিয়োগ থেকে এখনও ইতিবাচক ফল মিলতে পারে। কারণ বছরের দ্বিতীয়ার্ধে সম্ভাব্য ফেড রেট কমতে চলেছে। যদি বিশেষভাবে শক্তিশালী NFP পরিসংখ্যান পাওয়া যায় তাহলে ২,৩০০ ডলার স্তরের নেতিবাচক দিক নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে”।
কেসিএম ট্রেডের চিফ মার্কেট অ্যানালিস্ট টিম ওয়াটার বলছেন, “সোনায় বিনিয়োগ থেকে এখনও ইতিবাচক ফল মিলতে পারে। কারণ বছরের দ্বিতীয়ার্ধে সম্ভাব্য ফেড রেট কমতে চলেছে। যদি বিশেষভাবে শক্তিশালী NFP পরিসংখ্যান পাওয়া যায় তাহলে ২,৩০০ ডলার স্তরের নেতিবাচক দিক নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে”।
এই পরিস্থিতিতে রয়টার্সের একটি সমীক্ষায় উঠে এসেছে, ফেডারেল রিজার্ভ সেপ্টেম্বরে মূল সুদের হার কমিয়ে দেবে বলে অনুমান করছেন অধিকাংশ বিশেষজ্ঞরাই। বছরের শেষ দিকে আরও একবার সুদের হার কমানোর সম্ভাবনাও রয়েছে। সুদের হার কমলে সোনার মতো অফলনশীল সম্পদের অপারচুনিটি কস্ট হ্রাস পায়। তাই এই সময় মূল্যবান ধাতু ধরে রাখেন বিনিয়োগকারীরা।
এই পরিস্থিতিতে রয়টার্সের একটি সমীক্ষায় উঠে এসেছে, ফেডারেল রিজার্ভ সেপ্টেম্বরে মূল সুদের হার কমিয়ে দেবে বলে অনুমান করছেন অধিকাংশ বিশেষজ্ঞরাই। বছরের শেষ দিকে আরও একবার সুদের হার কমানোর সম্ভাবনাও রয়েছে। সুদের হার কমলে সোনার মতো অফলনশীল সম্পদের অপারচুনিটি কস্ট হ্রাস পায়। তাই এই সময় মূল্যবান ধাতু ধরে রাখেন বিনিয়োগকারীরা।