Can Diabetics eat mangoes?

Diabetes Management: ডায়াবেটিক রোগীদের কি আম খাওয়া উচিত? খেলেও কতটা খাওয়া যায়? কখন খাবেন? জানাচ্ছেন চিকিৎসক

গরম মানেই বাজারে উপচে পড়া আমের মেলা। কত কিসিমের আম...আহা... রসে-গন্ধে মম! আম খেতে কে না ভালবাসে? কিন্তু মিষ্টি-টুসটুসে এই ফল কি খেতে পারেন ডায়াবেটিক-রা? আম খেলে সুগারের মাত্রা বেড়ে যাবে, এই নিয়ে দুশ্চিন্তা করেন সুগার রোগীরা। সুগারের রোগীরা কি একদমই আম খাবেন না? যা বলছেন চিকিৎসক।
গরম মানেই বাজারে উপচে পড়া আমের মেলা। কত কিসিমের আম…আহা… রসে-গন্ধে মম! আম খেতে কে না ভালবাসে? কিন্তু মিষ্টি-টুসটুসে এই ফল কি খেতে পারেন ডায়াবেটিক-রা? আম খেলে সুগারের মাত্রা বেড়ে যাবে, এই নিয়ে দুশ্চিন্তা করেন সুগার রোগীরা। সুগারের রোগীরা কি একদমই আম খাবেন না? যা বলছেন চিকিৎসক।
যাঁদের ডায়াবিটিস রয়েছে, তাঁদের কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্স-যুক্ত খাবার খেতে হয়। আমের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ৫০-এর বেশি। তাই রক্তে শর্করা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু আমের পরিমাণ এবং আম খাবার সময় সম্পর্কে সচেতন থাকলে ডায়াবেটিকরাও আম খেতে পারেন।

যাঁদের ডায়াবিটিস রয়েছে, তাঁদের কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্স-যুক্ত খাবার খেতে হয়। আমের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ৫০-এর বেশি। তাই রক্তে শর্করা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু আমের পরিমাণ এবং আম খাবার সময় সম্পর্কে সচেতন থাকলে ডায়াবেটিকরাও আম খেতে পারেন।
ডায়াবিটিস রোগীরা দিনে ৩০ থেকে ৪০ গ্রাম পর্যন্ত আম খেতে পারেন। তবে, দুপুরে বা রাতে খাবার খাওয়ার পর আম খাবেন না। সকালের জলখাবার এবং মধ্যাহ্নভোজের মাঝে কোনও একটি সময়ে আম খান।
ডায়াবিটিস রোগীরা দিনে ৩০ থেকে ৪০ গ্রাম পর্যন্ত আম খেতে পারেন। তবে, দুপুরে বা রাতে খাবার খাওয়ার পর আম খাবেন না। সকালের জলখাবার এবং মধ্যাহ্নভোজের মাঝে কোনও একটি সময়ে আম খান।
চিকিৎসক মিলটন বিশ্বাস বলেন, সাধারণত সুগারের রোগীদের সারা দিনের খাদ্য তালিকায় ১২০০ থেকে ১৫০০ ক্যালরি রাখা হয় যা নির্ভর করে বয়স, সেক্স, ওজন এবং তাঁরা সারা দিনে কতটা শারীরিক পরিশ্রম করেন, তার উপর।
চিকিৎসক মিলটন বিশ্বাস বলেন, সাধারণত সুগারের রোগীদের সারা দিনের খাদ্য তালিকায় ১২০০ থেকে ১৫০০ ক্যালরি রাখা হয় যা নির্ভর করে বয়স, সেক্স, ওজন এবং তাঁরা সারা দিনে কতটা শারীরিক পরিশ্রম করেন, তার উপর।
একটি মাঝারি সাইজের আম অথবা ১০০ গ্রাম আমের মধ্যে চিনির পরিমাণ থাকে ১৪ গ্রাম এবং এই ১৪ গ্রাম চিনির মধ্যে ক্যালরি থাকে ৬০ গ্রাম। তাই কোনও রকম দুশ্চিন্তা না করে প্রত্যেকদিন একটা করে মাঝারি সাইজের আম খাওয়া যেতে পারে। তবে এক্ষেত্রে সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকা প্রয়োজন।
একটি মাঝারি সাইজের আম অথবা ১০০ গ্রাম আমের মধ্যে চিনির পরিমাণ থাকে ১৪ গ্রাম এবং এই ১৪ গ্রাম চিনির মধ্যে ক্যালরি থাকে ৬০ গ্রাম। তাই কোনও রকম দুশ্চিন্তা না করে প্রত্যেকদিন একটা করে মাঝারি সাইজের আম খাওয়া যেতে পারে। তবে এক্ষেত্রে সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকা প্রয়োজন।
কোনও কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার যেমন ভাত , রুটির সঙ্গে আম না খাওয়াই ভাল। ভাত এবং রুটির সঙ্গে আম খেলে হঠাৎ করে সুগারের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। সুগারের রোগীদের প্রত্যেকদিন ৩০ মিনিট করে এক্সারসাইজ করা প্রয়োজন। এতে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
কোনও কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার যেমন ভাত , রুটির সঙ্গে আম না খাওয়াই ভাল। ভাত এবং রুটির সঙ্গে আম খেলে হঠাৎ করে সুগারের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। সুগারের রোগীদের প্রত্যেকদিন ৩০ মিনিট করে এক্সারসাইজ করা প্রয়োজন। এতে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।