Health Tips: পায়ে ব্যথা, জ্বালাপোড়ায় ভুগছেন? শরীরে কোন মারণ রোগের বাসা, না জানলেই বড় বিপদ

যাঁরা পায়ের ব্যথা এবং জ্বালাপোড়ায় কাবু, তাঁদের অনেক সময় পায়ের নার্ভ ড্যামেজের সম্মুখীন হতে হয়। যা নিউরোপ্যাথি নামে পরিচিত। WebMD-এ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পরিপাকতন্ত্রের সমস্যার কারণেও বারবার এই ধরনের সমস্যা দেখা দিতে থাকে রোগীদের মধ্যে। সেক্ষেত্রে সমস্যা হলে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া আবশ্যক। দেখে নেওয়া যাক, পায়ের জ্বালাপোড়ার কারণগুলি।
যাঁরা পায়ের ব্যথা এবং জ্বালাপোড়ায় কাবু, তাঁদের অনেক সময় পায়ের নার্ভ ড্যামেজের সম্মুখীন হতে হয়। যা নিউরোপ্যাথি নামে পরিচিত। WebMD-এ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পরিপাকতন্ত্রের সমস্যার কারণেও বারবার এই ধরনের সমস্যা দেখা দিতে থাকে রোগীদের মধ্যে। সেক্ষেত্রে সমস্যা হলে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া আবশ্যক। দেখে নেওয়া যাক, পায়ের জ্বালাপোড়ার কারণগুলি।
ভিটামিনের অভাব:ভিটামিন বি১২ এবং ভিটামিন বি৬-এর অন্যতম কারণ হতে পারে। আসলে যাঁরা পুষ্টিকর খাবার সঠিক ভাবে খান না, তাঁদের দেহে ভিটামিন বি১২ এবং ভিটামিন বি৬-এর অভাব হতে পারে। আর এই ঘাটতির কারণে পেশিতে টান ধরে। আর পায়ের তলায় জ্বালাপোড়া ভাব হয়।
ভিটামিনের অভাব: ভিটামিন বি১২ এবং ভিটামিন বি৬-এর অন্যতম কারণ হতে পারে। আসলে যাঁরা পুষ্টিকর খাবার সঠিক ভাবে খান না, তাঁদের দেহে ভিটামিন বি১২ এবং ভিটামিন বি৬-এর অভাব হতে পারে। আর এই ঘাটতির কারণে পেশিতে টান ধরে। আর পায়ের তলায় জ্বালাপোড়া ভাব হয়।
থাইরয়েড সংক্রান্ত সমস্যা:Cleveland Clinic-এর প্রতিবেদন থেকে জানা গিয়েছে যে, হাইপোথাইরয়েডিজম হল আন্ডারঅ্যাক্টিভ থাইরয়েড গ্রন্থি। যার কারণে পায়ে জ্বালাপোড়ার ভাব অনুভূত হয়। এর পাশাপাশি ওজন বৃদ্ধি, রুক্ষ-শুষ্ক ত্বক অথবা ক্লান্তির মতো শারীরিক আরও নানা সমস্যাও দেখা দিতে পারে।
থাইরয়েড সংক্রান্ত সমস্যা: Cleveland Clinic-এর প্রতিবেদন থেকে জানা গিয়েছে যে, হাইপোথাইরয়েডিজম হল আন্ডারঅ্যাক্টিভ থাইরয়েড গ্রন্থি। যার কারণে পায়ে জ্বালাপোড়ার ভাব অনুভূত হয়। এর পাশাপাশি ওজন বৃদ্ধি, রুক্ষ-শুষ্ক ত্বক অথবা ক্লান্তির মতো শারীরিক আরও নানা সমস্যাও দেখা দিতে পারে।
হাই ব্লাড সুগার:ডায়াবেটিসের কারণে রোগীদের হাতে-পায়ে অবশ-অসাড় ভাব, ঝিনঝিনে ব্যথা এবং দুর্বলতার মতো সমস্যা প্রকট হয়ে উঠতে থাকে। একে বলা হয় ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি। পায়ে প্রথমে অসাড় ভাব আসে। এরপর সেটা হাতে এবং হাতের আঙুলেও ছড়িয়ে পড়ে। অনেক সময় তীব্র যন্ত্রণার পাশাপাশি হাত-পা ভারি হয়ে আসে। আবার নার্ভ ড্যামেজের কারণে হাত-পা ঘামতে থাকে কিংবা অত্যন্ত শুষ্ক হয়ে যেতে পারে।
হাই ব্লাড সুগার: ডায়াবেটিসের কারণে রোগীদের হাতে-পায়ে অবশ-অসাড় ভাব, ঝিনঝিনে ব্যথা এবং দুর্বলতার মতো সমস্যা প্রকট হয়ে উঠতে থাকে। একে বলা হয় ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি। পায়ে প্রথমে অসাড় ভাব আসে। এরপর সেটা হাতে এবং হাতের আঙুলেও ছড়িয়ে পড়ে। অনেক সময় তীব্র যন্ত্রণার পাশাপাশি হাত-পা ভারি হয়ে আসে। আবার নার্ভ ড্যামেজের কারণে হাত-পা ঘামতে থাকে কিংবা অত্যন্ত শুষ্ক হয়ে যেতে পারে।
পাইলোনেফ্রাইটিস (কিডনির সংক্রমণ):পাইলোনেফ্রাইটিস হল এক ধরনের সংক্রমণ,যা একটি অথবা দুই কিডনিতেই হতে পারে। এটা আসলে মূত্রনালীর সংক্রমণের কারণে হতে পারে। পাইলোনেফ্রাইটিসের কারণে জ্বর, অবসন্ন ভাব এবং মূত্রত্যাগের সময় জ্বালা-যন্ত্রণার অনুভূতি দেখা দিতে পারে।
পাইলোনেফ্রাইটিস (কিডনির সংক্রমণ): পাইলোনেফ্রাইটিস হল এক ধরনের সংক্রমণ,যা একটি অথবা দুই কিডনিতেই হতে পারে। এটা আসলে মূত্রনালীর সংক্রমণের কারণে হতে পারে। পাইলোনেফ্রাইটিসের কারণে জ্বর, অবসন্ন ভাব এবং মূত্রত্যাগের সময় জ্বালা-যন্ত্রণার অনুভূতি দেখা দিতে পারে।
সংক্রমণটি সমূলে প্রতিরোধ করার জন্য দুই অথবা তার বেশি সপ্তাহ অ্যান্টিবায়োটিক নিতে হয়। চিকিৎসার পরে ইউরিন কালচার পরীক্ষা করাতে হয়। তা থেকে বোঝা যাবে ওই সংক্রমণ ফেরত আসবে কি না।
সংক্রমণটি সমূলে প্রতিরোধ করার জন্য দুই অথবা তার বেশি সপ্তাহ অ্যান্টিবায়োটিক নিতে হয়। চিকিৎসার পরে ইউরিন কালচার পরীক্ষা করাতে হয়। তা থেকে বোঝা যাবে ওই সংক্রমণ ফেরত আসবে কি না।