সন্তান মানুষ করা সহজ কাজ নয় মোটেই। এর জন্য লাগে অসীম ধৈর্য, শৃঙ্খলা এবং অফুরন্ত ভালবাসা। এটাই একরত্তির ভবিষ্যৎ আচরণের ভিত গড়ে দেয়। মাথায় রাখতে হবে, অভিভাবকদের সামান্য অবহেলাও তাদের চরিত্রে বড় প্রভাব ফেলতে পারে।

Child Care Tips: সন্তানকে শরীরের অঙ্গ চেনানোর সময় গোপনাঙ্গ কোনটি শেখানো জরুরি! কেন জানেন? বড় ক্ষতির আগে শেখান

সন্তান মানুষ করা সহজ কাজ নয় মোটেই। এর জন্য লাগে অসীম ধৈর্য, শৃঙ্খলা এবং অফুরন্ত ভালবাসা। এটাই একরত্তির ভবিষ্যৎ আচরণের ভিত গড়ে দেয়। মাথায় রাখতে হবে, অভিভাবকদের সামান্য অবহেলাও তাদের চরিত্রে বড় প্রভাব ফেলতে পারে।
সন্তান মানুষ করা সহজ কাজ নয় মোটেই। এর জন্য লাগে অসীম ধৈর্য, শৃঙ্খলা এবং অফুরন্ত ভালবাসা। এটাই একরত্তির ভবিষ্যৎ আচরণের ভিত গড়ে দেয়। মাথায় রাখতে হবে, অভিভাবকদের সামান্য অবহেলাও তাদের চরিত্রে বড় প্রভাব ফেলতে পারে।
উপযুক্ত বয়সে প্রয়োজনীয় শিক্ষা দেওয়াটা মা-বাবার দায়িত্ব। বয়স ৫ বছর হওয়ার আগেই সন্তানকে জিনিসগুলো অবশ্যই শেখাতে হবে। এর অন্যথা হলে চলবে না। দেখে নেওয়া যাক সেই প্রয়োজনীয় ৬টি জিনিস কী কী।
উপযুক্ত বয়সে প্রয়োজনীয় শিক্ষা দেওয়াটা মা-বাবার দায়িত্ব। বয়স ৫ বছর হওয়ার আগেই সন্তানকে জিনিসগুলো অবশ্যই শেখাতে হবে। এর অন্যথা হলে চলবে না। দেখে নেওয়া যাক সেই প্রয়োজনীয় ৬টি জিনিস কী কী।
প্রথমেই দেখতে হবে সন্তান যেন সঠিকভাবে আবেগ প্রকাশ করতে পারে। আবেগ প্রকাশের অনেক রকম ধরন রয়েছে। কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে সেটা যেন সম্মানজনক হয়। এর জন্য সন্তানের সঙ্গে কথা বলা এবং তাদের শব্দভাণ্ডার বাড়ানোয় জোর দিতে হবে।
প্রথমেই দেখতে হবে সন্তান যেন সঠিকভাবে আবেগ প্রকাশ করতে পারে। আবেগ প্রকাশের অনেক রকম ধরন রয়েছে। কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে সেটা যেন সম্মানজনক হয়। এর জন্য সন্তানের সঙ্গে কথা বলা এবং তাদের শব্দভাণ্ডার বাড়ানোয় জোর দিতে হবে।
দ্বিতীয়ত, সন্তানকে শরীরের সীমানা সম্পর্কে সচেতন করাটা গুরুত্বপূর্ণ। শুধু শরীর নয়, এর মধ্যে গোপনাঙ্গও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এভাবেই সে অন্যকেও সম্মান করতে শিখবে। নিজের গোপনীয়তা রক্ষার পাশাপাশি অন্যের গোপনীয়তার সম্মান করবে।
দ্বিতীয়ত, সন্তানকে শরীরের সীমানা সম্পর্কে সচেতন করাটা গুরুত্বপূর্ণ। শুধু শরীর নয়, এর মধ্যে গোপনাঙ্গও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এভাবেই সে অন্যকেও সম্মান করতে শিখবে। নিজের গোপনীয়তা রক্ষার পাশাপাশি অন্যের গোপনীয়তার সম্মান করবে।
অভিভাবক হিসেবে সন্তানকে পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে শেখানোটাও জরুরি। যেমন কিছু বলার আগে কিছুক্ষণ সেটা সম্পর্কে ভেবে নেওয়া বা বিষয়টাকে গুছিয়ে নেওয়া রয়েছে। আবার কথা বলতে বলতে শিশু যখন অত্যধিক উত্তেজিত হয়ে যায়, তখন অল্প সময়ের বিরতি নেওয়াটাও শেখাতে হবে। সোজা কথায়, নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে শেখানো। এটা একদিনে হবে না, কিন্তু শেখানোর প্রক্রিয়াটা জারি রাখতে হবে।
অভিভাবক হিসেবে সন্তানকে পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে শেখানোটাও জরুরি। যেমন কিছু বলার আগে কিছুক্ষণ সেটা সম্পর্কে ভেবে নেওয়া বা বিষয়টাকে গুছিয়ে নেওয়া রয়েছে। আবার কথা বলতে বলতে শিশু যখন অত্যধিক উত্তেজিত হয়ে যায়, তখন অল্প সময়ের বিরতি নেওয়াটাও শেখাতে হবে। সোজা কথায়, নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে শেখানো। এটা একদিনে হবে না, কিন্তু শেখানোর প্রক্রিয়াটা জারি রাখতে হবে।
বাচ্চাদের দায়িত্ব দিতে হবে। এটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। দায়িত্ব নিতে শিখলে আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়। নিজের উপর আস্থা জন্মায়। তাদের কাজ যে বাস্তব জীবনে বড় প্রভাব ফেলতে পারে, সেটা বাচ্চা বুঝতে পারে। শুধু তাই নয়, এর ফলে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার ক্ষমতাও তৈরি হয়।
বাচ্চাদের দায়িত্ব দিতে হবে। এটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। দায়িত্ব নিতে শিখলে আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়। নিজের উপর আস্থা জন্মায়। তাদের কাজ যে বাস্তব জীবনে বড় প্রভাব ফেলতে পারে, সেটা বাচ্চা বুঝতে পারে। শুধু তাই নয়, এর ফলে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার ক্ষমতাও তৈরি হয়।
নিজের কাজের দায় নিতে হবে। ছোট থেকেও সন্তানকে এই বিষয়ে ওয়াকিবহাল করাটা গুরুত্বপূর্ণ। এতে জীবনের প্রতি নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গী গড়ে ওঠে। ইতিবাচকভাবে জীবন গড়ে তোলার প্রক্রিয়ায় এটাই প্রথম ধাপ। এছাড়া সন্তানদের ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়া এবং লক্ষ্যে পৌঁছনোর জন্য অবিচল থাকাও শেখানো উচিত সন্তানদের।
নিজের কাজের দায় নিতে হবে। ছোট থেকেও সন্তানকে এই বিষয়ে ওয়াকিবহাল করাটা গুরুত্বপূর্ণ। এতে জীবনের প্রতি নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গী গড়ে ওঠে। ইতিবাচকভাবে জীবন গড়ে তোলার প্রক্রিয়ায় এটাই প্রথম ধাপ। এছাড়া সন্তানদের ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়া এবং লক্ষ্যে পৌঁছনোর জন্য অবিচল থাকাও শেখানো উচিত সন্তানদের।