লাইফস্টাইল Parenting Tips: গোল্লায় যাবে সন্তান! বাচ্চাকে স্কুল যাওয়ার আগে করতে দেবেন না এই সাংঘাতিক কাজ! আজই বন্ধ করুন Gallery May 8, 2024 Bangla Digital Desk সন্তানদের প্রতিপালন নিয়ে বাবা-মায়েদের চিন্তা থাকেই। বাচ্চা যতই শান্ত হোক তাও তাদের নিয়ে চিন্তায় উদ্বেগ থাকে অভিভাবকদের। শিশুকালে কারুর মন পড়াশোনায় থাকে না। পড়াশোনা করলে কী কী হতে পারে সেটা বোঝার ক্ষমতাও তৈরি হয় না। তাই, সব চিন্তাই থাকা অভিভাবকদের। তাই, তাঁরা স্কুল যাওয়া থেকে পড়তে বসা সব নিয়ে জোড়াজুড়ি করতেই থাকেন। কিন্তু স্কুলে যাওয়ার আগে একটি কাজ বাচ্চাদের কিছুতেই করতে দেওয়া উচিত নয়। তা তাদের পড়াশোনা থেকে মন সরিয়ে দিতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, বাচ্চাদের স্কুল যাওয়ার আগে কখনই টেলিভিশন, কম্পিউটার বা ফোন দেখতে দেওয়া উচিত না। অনেক বাবা-মায়েরা সন্তানদের খাওয়ান টিভি দেখতে দেখতে। কিন্তু তা সম্পূর্ণ ভুল। স্কুল যাওয়ার আগে টেলিভিশন, কম্পিউটার বা ফোন দেখলে স্কুলে গিয়ে পড়াশোনায় মন বসানো খুবই কঠিন হয়ে যায়। বাড়িতে যা যা দেখেছে তাই মাথায় ঘুরতে থাকে। তাই, অভিভাবকদের উচিত নিজেরা গল্প বলে খাওয়ানোর, এটা শিশুদের শোনার ক্ষমতা বেড়ে যায়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
লাইফস্টাইল Parenting Tips: বাচ্চা খিটখিটে, খারাপ ব্যবহার করছে? না বকাবকি করে এই কাজগুলি করুন! চরিত্র বদলে যাবে সন্তানের Gallery April 25, 2024 Bangla Digital Desk শিশুদের মাঝে মাঝে মাঝে রাগ ও আগ্রাসন দেখানো স্বাভাবিক। যাইহোক, বারবার আক্রমণাত্মক আচরণ উদ্বেগের বিষয়। কারণ এই বয়সে শিশুদের যদি তাদের অনুভূতি সঠিকভাবে প্রকাশ করতে শেখানো না হয়, তাহলে তারা যখন বড় হয় তখন তাদের আচরণ আরও আক্রমণাত্মক এবং অপমানজনক মনে হতে পারে। এমতাবস্থায়, শিশু যদি ছোটখাটো বিষয়ে আগ্রাসন দেখায়, তাহলে তা কমাতে এবং ইতিবাচক আচরণকে উৎসাহিত করার জন্য অভিভাবকরা এখানে উল্লেখিত সহজ পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করতে পারেন। শান্ত থাকুন এবং বুঝুন আপনার বাচ্চার সমস্যাবাচ্চারা যখন রাগ করে তখন প্রায়ই চিৎকার করে বা জিনিস ফেলে দেয়। এই সময়ে অভিভাবকদের রাগ করা বা বকা দেওয়া ঠিক নয়। শান্ত থাকুন, শিশুকে শান্ত হতে সময় দিন এবং তারপর বোঝার চেষ্টা করুন কেন তারা রেগে গেল। তাদের অনুভূতি স্বীকার করুন এবং তাদের সমস্যা সমাধানে সাহায্য করুন। ইতিবাচক আচরণের প্রশংসা করুনশিশুরা ভাল আচরণ করলে তাদের প্রশংসা করুন। তাদের বলুন যে আপনি তাদের ভাল আচরণ পছন্দ করেছেন। এটি তাদের ভাল বোধ করবে এবং তাদের ভাল আচরণ করতে অনুপ্রাণিত করবে। সঠিক রোল মডেল তৈরি করুন নিজেদের সামনেশিশুরা তাদের চারপাশের মানুষদের পর্যবেক্ষণ করে শেখে। তাই অভিভাবকদের উচিত তাদের রাগ সামলাতে শেখা। আপনি নিজে যদি রাগ করে কথা বলেন বা জিনিস ছুঁড়ে ফেলেন তাহলে শিশুরাও তা শিখবে। ধৈর্য্য ধরুনশিশুদের আচরণ পরিবর্তন করতে সময় লাগে। তাই ধৈর্য ধরুন এবং চেষ্টা চালিয়ে যান। উপরে উল্লিখিত টিপসগুলো নিয়মিত গ্রহণ করতে থাকুন। ধীরে ধীরে আপনি আপনার সন্তানের আচরণে ইতিবাচক পরিবর্তন দেখতে পাবেন।
লাইফস্টাইল Child Weight Issues: বাচ্চার ওজন কম? পাতে রাখুন এই ৫ খাবার, খুশি হয়ে খাবেও, ওজন-ও বাড়তে শুরু করবে ২ সপ্তাহেই Gallery April 23, 2024 Bangla Digital Desk খাবার নিয়ে বায়না করে না, এমন শিশু দূরবীন দিয়ে খুঁজতে হবে। খাবার সময়েই হাজার-ও বায়নাক্কা তাদের! ফল? পুষ্টি ঠিক মত পায় না, ওজন সঠিকভাবে বাড়ে না। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়, শরীরে ছোট থেকেই বাসা বাঁধে নানা রোগব্যাধি। কাজেই, শিশুর পাতে রাখুন এই ৫ খাবার, খেতেও পছন্দ করবে, পুষ্টিও মিলবে, ওজন-ও বাড়বে ঝটপট– কলা: কলায় আছে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার, পটাশিয়াম, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি৬ যা শিশুর পুষ্টির চাহিদা মেটায়। পাশাপাশি ওজন বৃদ্ধিও করে কলা। ডিম: একটি ডিমই শিশুর শরীরে প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল, সব কিছুর চাহিদা পূরণ করবে। ডিমে প্রচুর মাত্রায় প্রোটিন রয়েছে। শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে প্রোটিনের ভূমিকা অপরিসীম। দুধ: প্রাকৃতিক প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেটের উৎস দুধ যা শিশুর ওজন বাড়াতে কার্যকর। চেষ্টা করুন ২ গ্লাস দুধ খাওয়ানোর। দুধের সর, ক্রিম, ফুল ফ্যাট ইয়োগার্ট, ফুল ফ্যাট চিজ, বাটারমিল্ক, ক্রিম চিজ, সাওয়ার ক্রিম-ও খাওয়াতে পারেন। স্বাস্থ্যকর ফ্যাটের অন্যতম উৎস মাখন যা ওজন বাড়ায়। তবে শিশুর ল্যাকটোজ ইনটলারেন্স থাকলে দুধ খাওয়াবেন না। সেক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে সয়া মিল্ক খাওয়াতে পারেন। আলু: কার্বোহাইড্রেটের সবচেয়ে ভাল উৎস হল আলু এবং শিশুর ওজন বাড়াতে চাইলে রোজের খাদ্যতালিকায় কমপক্ষে ৪০% কার্বোহাইড্রেট রাখতেই হবে। আলুতে থাকা অ্যামাইনো অ্যাসিড শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। মুরগির মাংস: প্রোটিনের অন্যতম সেরা উৎস হল মুরগির মাংস। এটি পেশি মজবুত করে শিশুর ওজন বৃদ্ধি করে। তবে প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় মুরগির মাংস রাখবেন না। সপ্তাহে তিন থেকে চার দিন খাওয়াতে পারেন
লাইফস্টাইল Parenting Tips: চ্যাম্পিয়ন হবে সন্তান! রোজ সকালে ৪ কাজ করুন বাচ্চার সঙ্গে! হারাতে পারবে না কেউ Gallery April 22, 2024 Bangla Digital Desk শিশুদের দিনটি ভাল কাটানোর জন্য, সকালটা আনন্দের সঙ্গে শুরু করা উচিত। বাচ্চাদের বাবা-মায়ের কথা তাদের মনে গভীর প্রভাব ফেলে। সকালে বাচ্চাদের ভালো ও ইতিবাচক কথা বলা হলে তা তাদের সারাদিনকে ভাল করে দিতে পারে। এখানে এমন কিছু বিশেষ কথা বলা হচ্ছে, যা শুনলে শিশুরা শুধু খুশিই হবে না, আত্মবিশ্বাসও বাড়িয়ে দেবে। প্রতিদিন সকালে আপনার বাচ্চাদের এই জিনিসগুলি বলুন এবং দেখুন তাদের দিনটি কত ভাল কাটে। সকালে আপনার সন্তানের সঙ্গে স্নেহের সঙ্গে কথা বলুন-আপনি সকালে ঘুম থেকে উঠার সঙ্গে সঙ্গে আপনার সন্তানকে আদর করে ‘গুড মর্নিং’ বলুন এবং তাকে জড়িয়ে ধরুন। আপনার হাসি এবং উষ্ণ আলিঙ্গন তাকে সারাদিন সুখী এবং নিরাপদ বোধ করাবে। এই সরল ভালবাসা তাকে সারাদিন সতেজ করবে। কিছুক্ষণ একসঙ্গে বসে কথা বলুনসকালের সময়টা তাড়াহুড়ো করে কাটাবেন না। আপনার সন্তানের সঙ্গে কিছুক্ষণ বসে গল্প করুন। এতে সে বুঝতে পারবে আপনি তাকে কতটা গুরুত্ব দেন। এই সামান্য সময়টি তার জন্য খুব বিশেষ হতে পারে এবং আপনার মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে তোলে। স্বপ্ন সম্পর্কে কথা বলুন:সকালে আপনার বাচ্চাকে তার স্বপ্ন সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করুন এবং দেখান যে তার কথা শুনতে আপনি আগ্রহী। এই সাধারণ কথোপকথন তাদের আপনাকে বিশ্বাস করতে এবং নিরাপদ বোধ করতে সাহায্য করবে। ভালবাসা প্রকাশ করুন:সকালে ঘুম থেকে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে আপনার সন্তানকে আপনি তাকে কতটা ভালবাসেন তা জানান। এই সাধারণ জিনিসটি তাদের আত্মবিশ্বাসকে বাড়িয়ে তুলবে। এটি তাদের জানতে দেবে যে তারা কতটা গুরুত্বপূর্ণ এবং তাদের হাসি আপনার কাছে কতটা মূল্যবান।
পাঁচমিশালি, লাইফস্টাইল Parenting Tips: বাচ্চারা কেন উল্টো জুতো পরে? কারণ শুনলে হেসে উঠবেন! তবে নেপথ্যে আছে বিজ্ঞান Gallery March 18, 2024 Bangla Digital Desk বাচ্চাদের নিয়ে সকলের কৌতুহলই একটু বেশি হয়। বাচ্চারা ছোটবেলা থেকেই এমন এক একটি কাজ করে যা আমাদের সকলকে অবাক করে দেয়। প্রতিদিন তারা নতুন কিছু শেখে। এবং নতুন কিছু কাজ করে সকলকে আবাক করে। বাবা-মায়েরা তাঁদের ছোট বাচ্চাকে নিয়ে সবসময়ই খুব চিন্তায় থাকে। কিন্তু বাচ্চাদের মজার কাজ সবাইকে অবাক করে সবসময়। বাচ্চাদের একটা স্বভাব থাকা উল্টো জুতো পরার। কিন্তু অনকেই জানেন না কেন এই কাজটা বাচ্চারা করে? খুব অল্প বয়সে যদি জুতো পরা শেখে তাহলে বাচ্চাদের ডান-বাম জ্ঞান থাকে না। শিশুরা নিজে নিজে কাজ করতে আগ্রহী থাকে। ছোট বয়সে তারা নিজেদের খেয়াল রাখার মতো ক্ষমতা রাখে না। তারা এত বোঝেও না। তারা ডান বাম, উল্টো নাকি ঠিক আছে সেটা নির্ধারণ করতে পারে না। তাই তারা জুতো পড়ার সময় তা বুঝতে পারে না। তবে, বিশেষজ্ঞদের মতে অনেকসময় পায়ে উল্টো জুতো পরলে কন্ট্রোল করতে সুবিধা হয়। কারণ উল্টো স্যান্ডেল পায়ে একটু আঁটসাঁট হয়ে লেগে থাকে তখন আর স্যান্ডেল পায়ের আঙ্গুলের সাহায্যে ধরে রেখে হাঁটতে হয় না। জুতো ঠিকঠাক পরতে পারা একটা শিশুর স্বয়ংসম্পূর্ণতা এবং স্বাধীনতার দিক থেকে অনেক বড় অর্জন। এই সময়টাতে তাদের ভুলগুলো বারবার ঠিক করে দেয় উচিত না। এতে তার বুদ্ধিবৃত্তির স্বাভাবিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত হবে। কিছুদিন ভুলভাল করে পরে, নিজরাই বুঝতে পারবে কোনটা ঠিক কোনটা ভুল। তাই, বাচ্চাদের ছোটবেলা থেকে একা কাজ করতে দেওয়া উচিত।
লাইফস্টাইল Parenting Tips: সন্তান হবে সেরার সেরা! পড়ানোর সময় মাথায় রাখুন ‘এই’ মোক্ষম টিপস! সবাইকে টেক্কা দেবে ক্লাসে Gallery March 17, 2024 Bangla Digital Desk Parenting Tips: সন্তানের পড়াশোনা নিয়ে চিন্তায় থাকে সব বাবা-মায়েরা। বাবা-মায়েরা প্রায়ই বিশ্বাস করেন যে সকালের সময়টি পড়াশোনার জন্য সেরা সময়। তাঁরা মনে করেন, এই সময় শিশুর মন সতেজ ও শান্ত থাকে, যার কারণে সে আরও ভালভাবে শিখতে পারে। তবে, প্রতিটি শিশুর জীবনযাত্রা ও শেখার ক্ষমতা ভিন্ন। সকালে ঘুম থেকে ওঠা এবং পড়াশোনা করা কিছু শিশুর জন্য উপকারী হতে পারে তবে সবার জন্য নয়। আসুন জেনে নিই কেন সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর সব শিশুর পড়াশোনা করা ঠিক নয়। ঘুমের অভাববিশেষজ্ঞরা মনে করেন, শিশুদের স্বাস্থ্য ও বিকাশের জন্য পর্যাপ্ত ঘুম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শিশুদের প্রতি রাতে কমপক্ষে ৮-১০ ঘণ্টা ঘুম পাওয়া উচিত। সকালে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাসের কারণে তারা পর্যাপ্ত ঘুম পায় না, যা তাদের স্বাস্থ্য এবং শেখার ক্ষমতার উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। বায়োলজিক্যাল ক্লক আলাদাপ্রতিটি শিশুর সক্রিয়তার সবসময় আলাদা হয়। কিছু শিশু সকালে ঘুম থেকে ওঠার পরে ভাল পড়াশোনা করে, আবার কিছু রাতে আরও ভাল পড়াশোনা করে। তাই, অভিভাবকদের উচিত শিশুদের স্বাভাবিক প্রবণতা বুঝে নেওয়া এবং সেটা বুঝে অনুযায়ী তাঁদের পড়াশোনার সময় নির্ধারণ করা। রাতে দেরি করে ঘুমানোমন সতেজ থাকে বলে সকালের সময়টা পড়াশোনার জন্য ভাল। তবে, যদি শিশুরা গভীর রাতে ঘুমায় তবে সকালে ঘুম থেকে ওঠার সময় তারা ক্লান্ত এবং চাপ অনুভব করতে পারে। প্রতিটি শিশুর ঘুম বিভিন্ন আলাদা সময় আছএ। সকালে ঘুম থেকে উঠে লেখাপড়া করা ভাল, তবে শিশুরা যদি গভীর রাতে ঘুমিয়ে থাকে তাহলে জোর করে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠা উচিত নয়। এটি তাদের ক্লান্ত এবং খিটখিটে করে তুলতে পারে এবং তারা পড়াশোনায় মনোনিবেশ করতে সক্ষম হবে না। বাচ্চাদের পর্যাপ্ত ঘুম পেতে দেওয়া এবং তাদের ঘুমের ধরণ অনুযায়ী অধ্যয়নের সময় নির্ধারণ করা ভাল। এতে করে শিশুরা সতেজ বোধ করবে এবং পড়াশোনার প্রতিও আগ্রহী হবে।
লাইফস্টাইল Parenting Tips: পুরো বাবার মতো! এই ৫ গুণ বাবার থেকে পায় ছেলে-মেয়েরা! কী কী গুণ? Gallery March 11, 2024 Bangla Digital Desk বাবা-মায়েদের সঙ্গে সন্তানদের বহু ক্ষেত্রেই অনেক মিল থাকে। মূলত জেনেটিকালি ভাল-খারাপ সব মিলিয়েই বাবা-মায়ের সঙ্গে বহু ক্ষেত্রে সাদৃশ্য পাওয়া যায়। তবে, এমন ৫ জিনিস আছে যা বাচ্চারা তাদের বাবাদের থেকে পায়। কী কী সেই গুণ দেখে নিন- ১. শিশুর বৈশিষ্ট্যগুলোর অন্যতম চুল। সন্তানের চুলের রঙের উপর বাবার জিন গুরুত্বপূর্ণ্য ভূমিকা পালন করে। ২. সন্তানের ঘুমানোর ধরনও অনেকাংশে বাবার সঙ্গে এক হয়। অবাক হওয়ার কিছু নেই। কারণ এই চরিত্র বাচ্চারা উত্তরাধিকার সূত্রে পায়। ৩. বাবার উচ্চতা যদি লম্বা হয় তাহলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সন্তানের উচ্চতাও লম্বা হয়। তবে, যদি মায়ের উচ্চতা কম হয় তাহলে বাচ্চার স্বাভাবিক হয়। ৪. কোনও দুই ব্যক্তির আঙ্গুলের ছাপ কখনও এক হয় না। কিন্তু সন্তান ও বাবার হাতের রেখার মিল থাকতেই পারে। ৫. এছাড়াও বাবার গালে যদি টোল পড়ে তবে, সন্তানও সেটি পাবে। প্রায়শই তা দেখা যায়।
লাইফস্টাইল ভয়ে কুঁকড়ে যাবে, ভুল করবে পদে পদে! সাবধান, এই দুই কথা আপনার বাচ্চাকে বলবেন না! Gallery March 10, 2024 Bangla Digital Desk বাচ্চাদের লালন-পালন করতে প্রতিটি বাবা-মা প্রতিদিন নতুন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হন। বহু সময় বাবা-মায়েরা তাঁদের সন্তানদের বকাবকি করেন। কিন্তু, আপনি কি জানেন যে বাচ্চাদের শাসন করার কিছু নিয়ম আছে। বাচ্চাদের সঙ্গে কথা বলার সময় কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখা উচিত। ‘বোকা’- বাচ্চাকে বকাবকির সময় কখনও ‘তুমি বা তুই বোকা’ এইটা না বলাই ভাল। বোকা কথাটা তাঁদের আত্মসম্মানকে আঘাত করে। প্রত্যকটা বাচ্চারই কিছু না কিছু গুণ থাকে। তাই, তাদের এই কথাটা বলবেন না। ‘তোমার দ্বারা হবে না’- ‘তোমার দ্বারা হবে না’ এটা কখনই বলবেন না। এই কথাটি বাচ্চাদের মনের জোর ভেঙে যায়। কোনও কাজ করার ইচ্ছে থাকে না। বাচ্চাদের কাছে সবচেয়ে প্রিয় মানুষ হয় তাদের বাবা-মা। বাবা-মায়ের থেকে সবসময় সমর্থন চান তারা। তাই, বাবা-মায়েদের এই বিষয়ে নজর দেওয়া উচিত। এই ধরনের কথা শুধুমাত্র তাদের আচরণকেই প্রভাবিত করে না বরং তাদের মনোভাব এবং আবেগের উপরও গভীর প্রভাব ফেলে। এই ধরনের ভয়ের অনুভূতি তাদের বিকাশের জন্য ক্ষতিকর।
উত্তর ২৪ পরগণা, লাইফস্টাইল Parenting Tips: শিশু অল্পতেই ভয় পাচ্ছে? খুবই উদ্বেগের, ৩টি সহজ উপায় কাটান এই সমস্যা Gallery March 6, 2024 Bangla Digital Desk শিশু মাত্রেই ভয় পাবে এটাই খুব স্বাভাবিক। কেউ বাবা মায়ের থেকে দূরে যেতে ভয় পায়, আবার কেউ নতুন মানুষকে দেখে ভয় পায়। শিশুর ছোট ছোট ভয় কাটাতে বাবা-মাকেই ভূমিকা রাখতে হবে। ছোট শিশুদের অধিকাংশই অন্ধকার ভয় পায়। কিন্তু,শিশু যদি কোনও কিছু নিয়ে অতিরিক্ত ভয় পায় বা হিস্টিরিয়া গ্রস্থের মতো কাঁদে, তাহলে অবশ্যই তা চিন্তার বিষয়। শিশুরা খুবই কল্পনাপ্রবণ হয়। ভয় পাওয়া তাদের ক্ষেত্রে খুবই সাধারণ ঘটনা। সদ্যোজাত শিশু যেমন মায়ের পরিচিত স্পর্শ না পেলেই ভয় পেয়ে কাঁদে, তেমনই বড় হলে স্কুল যাওয়ার সময়ও প্রথম প্রথম সে ভয় পায়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় বয়স বাড়লেও অনেকের ছোটখাটো জিনিসে ভয় কাটছে না। এ কারণে সময়মতো শিশুর ভয় কাটানো না গেলে তার গভীর প্রভাব পড়তে পারে তাদের বিকাশে। চিকিৎসক আব্দুস সামাদ জানাচ্ছেন, ১)শিশু কেন ভয় পাচ্ছে তা নিয়ে বাবা-মায়েদেরই উচিত সন্তানের সঙ্গে কথা বলা। কাছে ডেকে শিশুকে জিজ্ঞেস করুন কেন সে ভয় পাচ্ছে। ২)তার সব কথা শোনার পর যুক্তি দিয়ে তাকে বিষয়টি বুঝিয়ে কাটিয়ে ফেলুন সেই ভয়। ৩)অনেক সময় সামান্য জিনিস নিয়ে শিশু ভয় পাচ্ছে দেখে উদ্বিগ্ন হয়ে বাবা-মায়েরা বকাবকি শুরু করে দেন। এমন ভুল এড়িয়ে চলাই শ্রেয়। কারণ বকাঝকার কারণে শিশু আরও বেশি ভয় পেয়ে যাবে।
লাইফস্টাইল বাচ্চার পড়াশোনায় মন নেই, হোম ওয়ার্কে অনীহা? সন্তানকে পড়তে বসাতে জাস্ট মনে রাখুন ‘মজার’ এই টিপসগুলি Gallery March 6, 2024 Bangla Digital Desk অনেক মা-বাবাকেই বলতে শোনা যায় তাঁদের ছেলে মেয়ের ব্রেন অনেক ভালো। একটু পড়লেই সব মনে থাকে। কিন্তু, কোনও ভাবেই তাঁরা পড়াশোনা করতে চায়না। তবে এবার আর চিন্তার কোনও কারণ নেই । ছেলে মেয়ের পড়াশোনায় মনোযোগ বাড়তে পারেন নিম্নলিখিত কয়েকটি উপায়ে। পড়াশোনায় মনোযোগ বাড়বে এরকম সাতটি উপায় আজ জানানো হবে আজকের প্রতিবেদনে। এই বিষয়ে ডক্টর মিলটন বিশ্বাস বলেন,সবার প্রথম পড়া শোনা করার জন্য সুন্দর মনোরম একটা পরিবেশ তৈরি করে দিতে হবে সন্তানদের জন্য। রুটিন জীবন অতিবাহিত করতে হবে, এর পাশাপাশি সন্তানের ভালো লাগকে প্রাধান্য দিতে হবে। এছাড়াও সবসময় একটা জানার আগ্রহ নিয়ে পড়াশোনা করতে হবে। আজকাল দেখা যায়, অনেকেই পড়ার ফাঁকে বিশ্রামের জন্য ফেসবুক,ইনস্টাগ্রাম দেখে থাকে এবং গেম খেলে। তবে এইসব করার জন্য ব্রেনের একেবারেই বিশ্রাম হয় না। এর পরিবর্তে, এই সময় এনার্জি পাওয়া যাবে সেরকম কিছু খাবার খাওয়া যেতে পারে। পছন্দের একটা গান শোনা যেতে পারে কিম্বা পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে গল্পও করা যেতে পারে। মোটকথা পড়তে বসে সবরকমের ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস থেকে সম্পূর্ন দূরে থাকতে হবে। আগেকার দিনে শৈশবে নিয়মিত খেলাধুলা করা হত।এখন সেটা কমে যাচ্ছে। কিন্তু বর্তমানে সেই জায়গায় বাচ্চারা অন্য ভাবে সময় নষ্ট করছে। কিছু গবেষণায় দেখা গিয়েছে, শারীরিক পরিশ্রম ও খেলাধুলা মনকে চাপমুক্ত রাখে। সেই সঙ্গে কিছু হরমোনাল পরিবর্তন আসে যেগুলি পড়ায় মনোযোগী হতে সাহায্য করে। এছাড়াও বাচ্চার পুষ্টির দিকটা অভিভাবকদের সুনিশ্চিত করতে হবে। একটানা তিন ঘন্টা পড়তে পারলে সেই পড়াটা সবথেকে বেশি ভালো মনে থাকে। এক্ষেত্রে এক ঘন্টা টানা পড়ার পর পাঁচ দশ মিনিটের বিরতি নিয়ে আবার পড়ায় মনোনিবেশ করা যেতে পারে।