বিনোদন Sonakshi-Zaheer’s Marriage: জাহির ইকবালকে বিয়ে শত্রুঘ্ন কন্যার, কত টাকার মালিক সোনাক্ষীর শ্বশুরবাড়ি? কার আয় বেশি, পুরো হিসেব জানুন Gallery June 23, 2024 Bangla Digital Desk আজ, ২৩ জুন সোনাক্ষী সিনহা জহির ইকবালকে বিয়ে করছেন। শুক্রবার থেকে শুরু হয়েছে সোনা-জহিরের বিয়ের প্রাক-বিবাহ অনুষ্ঠান। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হচ্ছে হলদি ও মেহেন্দি অনুষ্ঠানের ছবি। এ ছাড়া মেয়ের বিয়ে উপলক্ষে শত্রুঘ্ন সিনহাও নিজের ঘর ‘রামায়ণ’ সাজিয়েছেন। জহির ইকবাল অভিনেতা। ২০২২ সালে, তিনি ও সোনাক্ষী এক ছবিতে অভিনয় করেছিলেন। শত্রুঘ্ন সিনহা অভিনেতা-রাজনীতিক৷ তাঁর সম্পত্তি নেহাত কম নয়৷ কিন্তু জহির ইকবালের পরিবার এবং মোট সম্পদ সম্পর্কে জেনে নিন। সোনাক্ষী সিনহা প্রবীণ বলিউড অভিনেতা এবং এখন রাজনীতিতে সক্রিয় শত্রুঘ্ন সিনহার একমাত্র কন্যা। ২০১০-র ব্লকবাস্টার ‘দাবাং’ ছবির মাধ্যমে তিনি ইন্ডাস্ট্রিতে পা রাখেন৷ সলমন খানের এই ছবির মাধ্যমে তিনি বিখ্যাত হয়েছিলেন এবং তারপর থেকে এখন পর্যন্ত তিনি ক্রমাগত অভিনয় করে চলেছেন। এই বছর, সোনাক্ষীকে সঞ্জয় লীলা বনসালির প্রথম সিরিজ ‘হিরামান্ডি’-তেও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় ছিলেন৷ আয়ের দিক থেকে সোনাক্ষী সিনহা অনেক ধনী। জহির ইকবালও মডেল-অভিনেতা। তবে জনপ্রিয়তার নিরিখে তিনি সোনাক্ষী সিনহার থেকে পিছিয়ে। জহির ইকবাল ২০১৯ সালে ‘নোটবুক’ দিয়ে তার ক্যারিয়ার শুরু করেন। ২০২২ সালে, তাঁকে সোনাক্ষী সিনহা এবং হুমা কুরেশির সঙ্গে ‘ডাবল এক্সএল’ ছবিতেও দেখা গিয়েছিল। যদিও এর আগে ২০১৪ সালে সোহেল খানের সঙ্গে ‘জয় হো’ ছবিতে সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করেছিলেন জহির। সোনাক্ষী সিনহা এবং জহির ইকবাল বিবাহ: বিয়ের সানাই বেজেছে৷ আজ, ২৩ জুন, চার হাত এক হবে সোনাক্ষী সিনহা-জাহির ইকবালের৷ তাঁদের বিয়ে নিয়ে অনেক জল্পনা চলেছিল৷ শেষ পর্যন্ত সোনাক্ষীর বাড়ির সকলেই উপস্থিত থাকবেন এই বিয়েতে৷ সেই মতো সেজে উঠেছে সোনাক্ষীর বাপের বাড়ি৷ ২০২৩ সালের একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, সোনাক্ষী সিনহার মোট সম্পত্তির পরিমাণ প্রায় ৮৫ কোটি টাকা। একই সময়ে, বিভিন্ন মিডিয়া রিপোর্ট অনুসারে, জহির ইকবাল বিজ্ঞাপন, মডেলিং এবং চলচ্চিত্র থেকে প্রায় ১২০ কোটি টাকা আয় করেন। বয়সে সোনাক্ষী থেকে কিছুটা ছোট জাহির৷ অভিনেত্রীর বয়স ৩৭ বছর। জহিরের বয়স ৩৫ বছর। জহির ইকবাল সলমন খানের ঘনিষ্ঠ। জহির ইকবালের আসল নাম জহির রত্নসী। জহির নির্মাতা ইকবাল রত্নসীর ছেলে। সিনেমার জন্য তিনি তাঁর নাম বলদে ফেলেন৷ জহিরের বাবা এবং সলমন খান খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন।