Tag Archives: Wedding

Wedding News: বিয়ের কার্ডে ‘এই কথা’ কেউ লিখে দেয়, তোলপাড় নেটদুনিয়া, আপনি দেখেছেন কি

আমাদের দেশে বিয়ে একটা বিশেষ জিনিস৷ খুব আড়ম্বর যেমন থাকে ঠিক তেমনিই থাকে প্রচুর শো অফ। বিয়ের অনুষ্ঠান ঠিক যেন উৎসবের মতো পালিত হয়। বিয়ের অনেক আগে থেকেই বিয়ের প্রস্তুতি শুরু হয়৷ কেনাকাটা এবং বিয়ের জন্য অর্থ সঞ্চয় করার রীতিও বহু প্রাচীন৷ ছেলে সন্তান হোক বা মেয়ে পরিবার আগে থেকেই তাদের বিয়ের জন্য অর্থ সঞ্চয় করা হয়৷  আগেকার যুগে মানুষ বিয়ের কার্ডে তেমন ফোকাস করত না। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বিয়ের কার্ডের রীতিতেও এসেছে বড় বদল৷ Photo- Representative 
আমাদের দেশে বিয়ে একটা বিশেষ জিনিস৷ খুব আড়ম্বর যেমন থাকে ঠিক তেমনিই থাকে প্রচুর শো অফ। বিয়ের অনুষ্ঠান ঠিক যেন উৎসবের মতো পালিত হয়। বিয়ের অনেক আগে থেকেই বিয়ের প্রস্তুতি শুরু হয়৷ কেনাকাটা এবং বিয়ের জন্য অর্থ সঞ্চয় করার রীতিও বহু প্রাচীন৷ ছেলে সন্তান হোক বা মেয়ে পরিবার আগে থেকেই তাদের বিয়ের জন্য অর্থ সঞ্চয় করা হয়৷  আগেকার যুগে মানুষ বিয়ের কার্ডে তেমন ফোকাস করত না। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বিয়ের কার্ডের রীতিতেও এসেছে বড় বদল৷ Photo- Representative
বর্তমান সময়ে, বিয়ের কার্ডকে কীভাবে বিশেষ করা যায় তা নিয়ে নব দম্পতি প্রচুর ভাবনাচিন্তা করেন। একাধিক বিয়ের কার্ড এতটাই আলাদা হয় যে সেগুলি সোশ্যাল মিডিয়ায়  ভাইরাল হয়ে যায়। সম্প্রতি, লোকসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে, অনেকেই তাদের বিয়ের কার্ডে ভোট দেওয়ার আবেদন করেছিলেন। শুধু তাই নয়, কার্ডে নরেন্দ্র মোদির ছবিও ছাপানো হয়েছে এমনটাও দেখা গিয়েছিল৷   কিন্তু লোকসভা ভোটের বাজারেই একেবারে অন্য ধরণের একটি বিয়ের কার্ড ভাইরাল হচ্ছে৷  যার সঙ্গে লোকসভা নির্বাচনের কোনও সম্পর্ক নেই, কিন্তু তা সত্ত্বেও এই কার্ডটি বেশ ভাইরাল হচ্ছে। Photo- Representative 
বর্তমান সময়ে, বিয়ের কার্ডকে কীভাবে বিশেষ করা যায় তা নিয়ে নব দম্পতি প্রচুর ভাবনাচিন্তা করেন। একাধিক বিয়ের কার্ড এতটাই আলাদা হয় যে সেগুলি সোশ্যাল মিডিয়ায়  ভাইরাল হয়ে যায়। সম্প্রতি, লোকসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে, অনেকেই তাদের বিয়ের কার্ডে ভোট দেওয়ার আবেদন করেছিলেন। শুধু তাই নয়, কার্ডে নরেন্দ্র মোদির ছবিও ছাপানো হয়েছে এমনটাও দেখা গিয়েছিল৷   কিন্তু লোকসভা ভোটের বাজারেই একেবারে অন্য ধরণের একটি বিয়ের কার্ড ভাইরাল হচ্ছে৷  যার সঙ্গে লোকসভা নির্বাচনের কোনও সম্পর্ক নেই, কিন্তু তা সত্ত্বেও এই কার্ডটি বেশ ভাইরাল হচ্ছে। Photo- Representative
ভাইরাল হওয়া কার্ডটির বিয়ের তারিখ ১০ ​​এপ্রিল৷  কার্ডে রাধা-কৃষ্ণের ছবি ছিল। এছাড়াও, এটি পঙ্কজ নামে এক ব্যক্তির কাছে পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু কার্ডের নিচে একটি বিশেষ বার্তা লেখা ছিল। কিছুদিন আগে বিয়ের কার্ডে ‘মেলে মামাকে শাদি মে জলুল আনা’ মেসেজ বেশ ভাইরাল হয়েছিল।
ভাইরাল হওয়া কার্ডটির বিয়ের তারিখ ১০ ​​এপ্রিল৷  কার্ডে রাধা-কৃষ্ণের ছবি ছিল। এছাড়াও, এটি পঙ্কজ নামে এক ব্যক্তির কাছে পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু কার্ডের নিচে একটি বিশেষ বার্তা লেখা ছিল। কিছুদিন আগে বিয়ের কার্ডে ‘মেলে মামাকে শাদি মে জলুল আনা’ মেসেজ বেশ ভাইরাল হয়েছিল।
কিন্তু এই নতুন ভাইরাল হওয়া বিয়ের কার্ডে এমন কথা লেখা ছিল যা দেখে একেবারে চক্ষু চড়কগাছ সকলের৷  এই কার্ডে লেখা ছিল দয়া করে মদ খেয়ে বিয়েতে আসবেন না। আসলে বিভিন্ন বিয়েবাড়িতে প্রায়ই অনেকে মাতাল হয়ে বিয়েতে এসে গণ্ডগোল তৈরি  করে। এর পরিপ্রেক্ষিতে এই বার্তাটি দেওয়া হয়েছিল৷
কিন্তু এই নতুন ভাইরাল হওয়া বিয়ের কার্ডে এমন কথা লেখা ছিল যা দেখে একেবারে চক্ষু চড়কগাছ সকলের৷  এই কার্ডে লেখা ছিল দয়া করে মদ খেয়ে বিয়েতে আসবেন না। আসলে বিভিন্ন বিয়েবাড়িতে প্রায়ই অনেকে মাতাল হয়ে বিয়েতে এসে গণ্ডগোল তৈরি  করে। এর পরিপ্রেক্ষিতে এই বার্তাটি দেওয়া হয়েছিল৷
কার্ডে লেখা এই বার্তাটি নেটপাড়ায় ভাইরাল হয়ে যেতে  নানা মানুষ নানারকমের প্রতিক্রিয়া দেন৷  অনেকেই এই বার্তাটিকে সঠিক বলে মনে করেছেন। এক নেটিজেন লিখেছেন যে কিছু লোক সত্যিই মদ খেয়ে বিয়েতে হট্টগোল করে। এতে বিয়ের মজা নষ্ট হয়। এই ধরণের লোকদের বিয়েতে আসতে দেওয়া উচিত নয়।
কার্ডে লেখা এই বার্তাটি নেটপাড়ায় ভাইরাল হয়ে যেতে  নানা মানুষ নানারকমের প্রতিক্রিয়া দেন৷  অনেকেই এই বার্তাটিকে সঠিক বলে মনে করেছেন। এক নেটিজেন লিখেছেন যে কিছু লোক সত্যিই মদ খেয়ে বিয়েতে হট্টগোল করে। এতে বিয়ের মজা নষ্ট হয়। এই ধরণের লোকদের বিয়েতে আসতে দেওয়া উচিত নয়।
যদিও একজন লিখেছেন যে সাধারণত শুধুমাত্র বিয়েতে আগত অতিথিরাই এটি করেন। মেয়ের পক্ষ ভয়ে প্রতিবাদ করতে পারছে না। নেটিজেনরা নির্লজ্জভাবে মাতাল হয়ে না আসতে বলেছে। তাঁদের মত নিমন্ত্রণ বাড়িতেই মদের ব্যবস্থা থাকবে!
যদিও একজন লিখেছেন যে সাধারণত শুধুমাত্র বিয়েতে আগত অতিথিরাই এটি করেন। মেয়ের পক্ষ ভয়ে প্রতিবাদ করতে পারছে না। নেটিজেনরা নির্লজ্জভাবে মাতাল হয়ে না আসতে বলেছে। তাঁদের মত নিমন্ত্রণ বাড়িতেই মদের ব্যবস্থা থাকবে!

Dreaming About Your Own Wedding: স্বপ্নে নিজের বিয়ে দেখছেন? বিবাহিতদের রাতের স্বপ্নে ফের বিয়ে? এর অর্থ কী? এটা শুভ নাকি চরম অশুভ? জানুন

যে কোনও মানুষের জীবনেই বিয়ে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিয়ের সঙ্গে শুরু হয় নতুন অধ্যায়। তাই বিয়ের সঙ্গে মানসিক নানা টানাপড়েন জড়িয়ে থাকবেই।
যে কোনও মানুষের জীবনেই বিয়ে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিয়ের সঙ্গে শুরু হয় নতুন অধ্যায়। তাই বিয়ের সঙ্গে মানসিক নানা টানাপড়েন জড়িয়ে থাকবেই।

 

আবার আমরা স্বপ্ন কেন দেখি, তার সঠিক ব্যাখ্যা এখনও অধরা। মনোবিদরা বলেন আমরা যা ভাবি, মস্তিষ্কের নানা ক্রিয়া প্রতিক্রিয়ার ফলস্বরূপ স্বপ্ন দেখি।
আবার আমরা স্বপ্ন কেন দেখি, তার সঠিক ব্যাখ্যা এখনও অধরা। মনোবিদরা বলেন আমরা যা ভাবি, মস্তিষ্কের নানা ক্রিয়া প্রতিক্রিয়ার ফলস্বরূপ স্বপ্ন দেখি।

 

আবার জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞরা বলেন, স্বপ্নের সঙ্গে ভাগ্যের সম্পর্ক আছে। বিশেষ বিশেষ স্বপ্নের অর্থও এক এক রকম। তার সঙ্গে জড়িয়ে থাকে ভাগ্যের যাত্রাপথ। যেমন স্বপ্নে নিজের বিয়ে দেখলে তার বিশেষ অর্থ আছে। বলছেন জ্যোতিষী গৌরবকুমার দীক্ষিত।
আবার জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞরা বলেন, স্বপ্নের সঙ্গে ভাগ্যের সম্পর্ক আছে। বিশেষ বিশেষ স্বপ্নের অর্থও এক এক রকম। তার সঙ্গে জড়িয়ে থাকে ভাগ্যের যাত্রাপথ। যেমন স্বপ্নে নিজের বিয়ে দেখলে তার বিশেষ অর্থ আছে। বলছেন জ্যোতিষী গৌরবকুমার দীক্ষিত।

 

 কেউ যদি বিবাহিত অবস্থায় নিজের আবার বিয়ে হচ্ছে বলে দেখেন তাহলে বুঝতে হবে তাঁর দাম্পত্যে সমস্যা ও বিঘ্ন আছে।
কেউ যদি বিবাহিত অবস্থায় নিজের আবার বিয়ে হচ্ছে বলে দেখেন তাহলে বুঝতে হবে তাঁর দাম্পত্যে সমস্যা ও বিঘ্ন আছে।

 

কেউ যদি দেখেন ঘোটকীর পিঠে বসে বিয়ে করতে যাচ্ছেন তাহলে বুঝতে হবে জীবনে উন্নতির যোগ আছে।
কেউ যদি দেখেন ঘোটকীর পিঠে বসে বিয়ে করতে যাচ্ছেন তাহলে বুঝতে হবে জীবনে উন্নতির যোগ আছে।

 

স্বপ্নে কোনও নারী যদি তাঁর হাতে মেহেন্দি পরাতে দেখেন বা গায়ে হলুদ চলে আসে তাঁর স্বপ্নে, তাহলে বুঝতে হবে জীবনে শুভ যোগের সম্ভাবনা আছে।
স্বপ্নে কোনও নারী যদি তাঁর হাতে মেহেন্দি পরাতে দেখেন বা গায়ে হলুদ চলে আসে তাঁর স্বপ্নে, তাহলে বুঝতে হবে জীবনে শুভ যোগের সম্ভাবনা আছে।

 

যদি অবিবাহিত অবস্থায় স্বপ্নে দেখেন শাড়ি, গয়না পরে তৈরি হচ্ছেন, তাহলে জীবনে বিয়ের যোগ আসছে খুব শীঘ্র।
যদি অবিবাহিত অবস্থায় স্বপ্নে দেখেন শাড়ি, গয়না পরে তৈরি হচ্ছেন, তাহলে জীবনে বিয়ের যোগ আসছে খুব শীঘ্র।

 

যদি স্বপ্নে দেখেন যে অর্থ সঞ্চয় করছে, তাহলেও বুঝতে হবে সামনেই বিয়ের সম্ভাবনা আছে।
যদি স্বপ্নে দেখেন যে অর্থ সঞ্চয় করছে, তাহলেও বুঝতে হবে সামনেই বিয়ের সম্ভাবনা আছে।

Viral news: বিয়েতে বরযাত্রীদের মিষ্টি পরিবেশন করা হয়নি, রাগে বিয়ে ভেঙে দিল বরের পরিবার

বেঙ্গালুরু: বিয়ে মানেই ঘটনার ঘনঘটা। বিয়ের পিঁড়িতে বসেও বিয়ে বাতিলের বিভিন্ন ঘটনা ঘটে। অধিকাংশ সময়েই বিয়ে বাতিলের কারণ হিসাবে সামনে আসে পণ নিয়ে ঝামেলা বা বর বা কনের পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা। কিন্তু কর্নাটকে এক অদ্ভুত কারণে বিয়ে বাতিলের ঘটনা ঘটল। বিয়েতে বরযাত্রীদের মিষ্টি পরিবেশন করহা হয়নি বলে বিয়ে ভেঙে দেওয়ার ঘটনা ঘটল।

আরও পড়ুন: ১৭৪ বলে ৩৬ রান করে নটআউট! বিরাটের স্ট্রাইক রেট নিয়ে তরজার মধ্যেই ভাইরাল গাভাসকরের ইনিংস, গোহারা হারে ভারত

কর্নাটকে বিয়ে হওয়ার কথা ছিল টুমকুরের এক তরুণ এবং হানাগালুর এক তরুণীর। বিয়ের আগে বরের তরফ থেকে পণ চাওয়ারও অভিযোগ ওঠে। জানা গিয়েছে বিয়ের আগে পণ হিসাবে সোনা এবং বেঙ্গালুরুতে জমি চেয়েছিল বরের পরিবার।
আরও পড়ুন: ক্রিকেটের বড় যুদ্ধে মুখোমুখি হতে চলেছে ভারত-পাকস্তান, জিততে পারবে আইপিএল?

বিয়ের আগে তরুণ এবং তরুণীর দেখা সাক্ষাৎ হয়, দুই পরিবারের লোকেরা মিলে, বিয়ের দিন ঠিক করে ৫ মে। কনেপক্ষের তরফ থেকে বিয়ের সব রকম আয়োজন করা হয়েছিল। কিন্তু সমস্যা তৈরি হল বিয়ের দিন। বরপক্ষের অভিযোগ বিয়ের দিন বরযাত্রীদের মিষ্টি দিয়ে আপ্যায়ন করেনি কনের পরিবার। যার ফলে ক্ষুব্ধ হয় বরের পরিবার। তারা মেয়ের সঙ্গে তাদের ছেলের বিয়ে দিতে অস্বীকার করে। বর হাতের থেকে আংটি খুলে দিয়ে জানান তিনি এই বিয়ে করতে চান না। বাধ্য হয়ে বিয়ে বাতিল করতে হয় কনেপক্ষকে।

শাশুড়ির প্রেমে হাবুডুবু! নিজে দাঁড়িয়ে থেকে জামাইয়ের সঙ্গে স্ত্রীর বিয়ে দিলেন শ্বশুর, আজব প্রেম নিয়ে জোর চর্চা বিহারে

Nagendra Kumar, Banka: ‘আজব প্রেম কি গজব কাহিনী’। না, রণবীরের কাপুরের সিনেমা নয়। শাশুড়ি-জামাইয়ের প্রেম দেখে এমনটাই বলছেন সবাই। সামাজিক নিয়মকানুনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে তাঁরা বিয়েও করেছেন। গ্রামবাসীদের সামনে শাশুড়ির সিঁথিতে সিঁদুর পরিয়ে দিয়েছেন জামাই। এই নিয়েই এখন জোর চর্চা চলছে গোটা বিহারে। Representative Image
Nagendra Kumar, Banka: ‘আজব প্রেম কি গজব কাহিনী’। না, রণবীরের কাপুরের সিনেমা নয়। শাশুড়ি-জামাইয়ের প্রেম দেখে এমনটাই বলছেন সবাই। সামাজিক নিয়মকানুনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে তাঁরা বিয়েও করেছেন। গ্রামবাসীদের সামনে শাশুড়ির সিঁথিতে সিঁদুর পরিয়ে দিয়েছেন জামাই। এই নিয়েই এখন জোর চর্চা চলছে গোটা বিহারে। Representative Image
সবচেয়ে মজার বিষয় হল, শ্বশুরবাড়ির লোকেরাই জামাইয়ের সঙ্গে শাশুড়ির বিয়ে দিয়েছেন। প্রেমের কথা কয়েকদিন ধরেই কানাঘুষোয় শোনা যাচ্ছিল। তাই আর দেরি করেননি তাঁরা। শাশুড়ি-জামাইয়ের রেজিস্ট্রি ম্যারেজও হয়েছে। Representative Image
সবচেয়ে মজার বিষয় হল, শ্বশুরবাড়ির লোকেরাই জামাইয়ের সঙ্গে শাশুড়ির বিয়ে দিয়েছেন। প্রেমের কথা কয়েকদিন ধরেই কানাঘুষোয় শোনা যাচ্ছিল। তাই আর দেরি করেননি তাঁরা। শাশুড়ি-জামাইয়ের রেজিস্ট্রি ম্যারেজও হয়েছে। Representative Image
বাঁকা জেলার সদর থানা এলাকার ছত্রপাল পঞ্চায়েতের হীরমতি গ্রামের ঘটনা। হীরমতি গ্রামের বাসিন্দা দিলেশ্বর দারভে প্রায় আড়াই দশক আগে ওই জেলারই কাটোরিয়া ব্লকের ধোবনির সিকান্দার যাদবের সঙ্গে তাঁর মেয়ের বিয়ে দেন। সিকান্দরের প্রথম স্ত্রী বিয়ের কয়েক বছরের মধ্যেই মারা যান। এটা তাঁর দ্বিতীয় বিয়ে। Representative Image
বাঁকা জেলার সদর থানা এলাকার ছত্রপাল পঞ্চায়েতের হীরমতি গ্রামের ঘটনা। হীরমতি গ্রামের বাসিন্দা দিলেশ্বর দারভে প্রায় আড়াই দশক আগে ওই জেলারই কাটোরিয়া ব্লকের ধোবনির সিকান্দার যাদবের সঙ্গে তাঁর মেয়ের বিয়ে দেন। সিকান্দরের প্রথম স্ত্রী বিয়ের কয়েক বছরের মধ্যেই মারা যান। এটা তাঁর দ্বিতীয় বিয়ে। Representative Image
শাশুড়ি হলেন তৃতীয় স্ত্রী: কিন্তু সিকান্দারের কপাল। দ্বিতীয় বিয়ে টেঁকেনি। বিয়ের কয়েক মাসের মধ্যেই দ্বিতীয় স্ত্রীকে ডিভোর্স দেন সিকান্দর। এখন সিকান্দর সম্পূর্ণ একা। প্রথম স্ত্রীর দুই সন্তান। তাই মাঝে মধ্যেই সেখানে যেতেন। দ্বিতীয় স্ত্রীর সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদের পর সিকান্দরের জীবন মরুভূমি হয়ে ওঠে। এই সময়টা ৪৫ বছর বয়সী শাশুড়ি গীতা দেবীকে ফোন করতেন। কথা হত দুজনের। কথা বলতে বলতেই কখন যে দুজনেই দুজনের প্রেমে পড়ে গিয়েছেন তা টের পায়নি কাক পক্ষীতেও। শুধু সন্দেহ হয় শ্বশুর দিলেশ্বর দালভের। Representative Image
শাশুড়ি হলেন তৃতীয় স্ত্রী: কিন্তু সিকান্দারের কপাল। দ্বিতীয় বিয়ে টেঁকেনি। বিয়ের কয়েক মাসের মধ্যেই দ্বিতীয় স্ত্রীকে ডিভোর্স দেন সিকান্দর। এখন সিকান্দর সম্পূর্ণ একা। প্রথম স্ত্রীর দুই সন্তান। তাই মাঝে মধ্যেই সেখানে যেতেন। দ্বিতীয় স্ত্রীর সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদের পর সিকান্দরের জীবন মরুভূমি হয়ে ওঠে। এই সময়টা ৪৫ বছর বয়সী শাশুড়ি গীতা দেবীকে ফোন করতেন। কথা হত দুজনের। কথা বলতে বলতেই কখন যে দুজনেই দুজনের প্রেমে পড়ে গিয়েছেন তা টের পায়নি কাক পক্ষীতেও। শুধু সন্দেহ হয় শ্বশুর দিলেশ্বর দালভের। Representative Image
জামাই ও শাশুড়ির মধ্যে প্রেম ক্রমশ গাঢ় হয়। একদিন সব ধরা পড়ে যায় শ্বশুরের কাছে। তবে শ্বশুর দিলেশ্বর বড় মনের মানুষ। রাগ করেননি একটুও। বরং স্ত্রীর সঙ্গে জামাইয়ের প্রেম যাতে সফল হয় তার উদ্যোগ নেন তিনি। প্রথমেই নিজের সম্প্রদায়ের লোকেদের কাছে পুরো ঘটনা খুলে বলেন। জানান নিজের মনের কথাও। সবাই রাজি হয়। এরপর কার্যত তাঁর উদ্যোগেই গ্রামবাসীর সামনে শাশুড়ির সিঁথিতে সিঁদুর পরিয়ে দেন জামাই সিকান্দর। Representative Image
জামাই ও শাশুড়ির মধ্যে প্রেম ক্রমশ গাঢ় হয়। একদিন সব ধরা পড়ে যায় শ্বশুরের কাছে। তবে শ্বশুর দিলেশ্বর বড় মনের মানুষ। রাগ করেননি একটুও। বরং স্ত্রীর সঙ্গে জামাইয়ের প্রেম যাতে সফল হয় তার উদ্যোগ নেন তিনি। প্রথমেই নিজের সম্প্রদায়ের লোকেদের কাছে পুরো ঘটনা খুলে বলেন। জানান নিজের মনের কথাও। সবাই রাজি হয়। এরপর কার্যত তাঁর উদ্যোগেই গ্রামবাসীর সামনে শাশুড়ির সিঁথিতে সিঁদুর পরিয়ে দেন জামাই সিকান্দর। Representative Image
নিজের প্রেমের কথা বলতে গিয়ে সিকান্দর বলেন, “স্ত্রী মারা গেলেও শাশুড়ির বাড়িতে যেতাম। ফোনেও কথা হত। সেখান থেকেই প্রেম। তবে বুঝতে পারিনি কখন দুজনে দুজনের প্রেমে পড়লাম। তারপর আর দেরি করিনি, বিয়ের সিদ্ধান্ত নিই”। শাশুড়ি গীতা দেবী বলছেন, “জামাইকে বিয়ে করে আমার কোনও আক্ষেপ নেই”। Representative Image
নিজের প্রেমের কথা বলতে গিয়ে সিকান্দর বলেন, “স্ত্রী মারা গেলেও শাশুড়ির বাড়িতে যেতাম। ফোনেও কথা হত। সেখান থেকেই প্রেম। তবে বুঝতে পারিনি কখন দুজনে দুজনের প্রেমে পড়লাম। তারপর আর দেরি করিনি, বিয়ের সিদ্ধান্ত নিই”। শাশুড়ি গীতা দেবী বলছেন, “জামাইকে বিয়ে করে আমার কোনও আক্ষেপ নেই”। Representative Image

মিশরের পিরামিডকে সাক্ষী রেখে বিয়ে ! শিল্পপতি অঙ্কুর জৈন এবং এরিকা হ্যামন্ড ‘গ্র্যান্ড ওয়েডিং’-এর ছবি ভাইরাল

পৃথিবীর সপ্তম আশ্চর্যের অন্যতম নিদর্শন হল মিশরের পিরামিড। আর সেই পিরামিডকে সাক্ষী রেখেই ধুমধাম করে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হলেন বিল্ট রিওয়ার্ডসের সিইও অঙ্কুর জৈন এবং প্রাক্তন ডব্লিউডব্লিউই তারকা এরিকা হ্যামন্ড।
পৃথিবীর সপ্তম আশ্চর্যের অন্যতম নিদর্শন হল মিশরের পিরামিড। আর সেই পিরামিডকে সাক্ষী রেখেই ধুমধাম করে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হলেন বিল্ট রিওয়ার্ডসের সিইও অঙ্কুর জৈন এবং প্রাক্তন ডব্লিউডব্লিউই তারকা এরিকা হ্যামন্ড।
বিয়ের মতোই মহাজাঁকজমকে পালিত হয়েছে এই তারকা জুটির প্রাক-বিবাহ উৎসব। যা রীতিমতো চর্চার শিরোনামে জায়গা করে নিয়েছে। দেখার মতো এই বিবাহের আসর শুরু হয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকায় তিন রাতব্যাপী সাফারির মাধ্যমে। সাফারি সেরে ওই জুটি উড়ে গিয়েছিলেন মিশরের উদ্দেশ্যে। সেখানে চার দিনের পার্টির আয়োজন করেছিলেন তাঁরা। উপস্থিত ছিলেন প্রায় ১৩০ জন অতিথি।
বিয়ের মতোই মহাজাঁকজমকে পালিত হয়েছে এই তারকা জুটির প্রাক-বিবাহ উৎসব। যা রীতিমতো চর্চার শিরোনামে জায়গা করে নিয়েছে। দেখার মতো এই বিবাহের আসর শুরু হয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকায় তিন রাতব্যাপী সাফারির মাধ্যমে। সাফারি সেরে ওই জুটি উড়ে গিয়েছিলেন মিশরের উদ্দেশ্যে। সেখানে চার দিনের পার্টির আয়োজন করেছিলেন তাঁরা। উপস্থিত ছিলেন প্রায় ১৩০ জন অতিথি।
ওয়ার্ক আউট করতে গিয়েই এই জুটির প্রথম আলাপ। রাম্বল বক্সিংয়ে শারীরিক কসরত করতে যেতেন অঙ্কুর। সেখানেই আগে ফিটনেস ইনস্ট্রাক্টর ছিলেন এরিকা। অবশ্য এখন সেই রাম্বল বক্সিংয়ের মালিক অঙ্কুর-ঘরণী। এলাহি এই বিয়ের প্রসঙ্গে ৩৪ বছর বয়সী অঙ্কুর বলেন, “এরিকার সঙ্গে প্রথমে আমার মহাকাশে বিয়ে করার ইচ্ছা ছিল।” বিয়েতে মিশরে উপস্থিত অতিথিদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন যে, “আমরা নিউ ইয়র্কার। আর তাই অন্যরকম এক বিশ্বের পরিবেশে থাকাটা একটু বিশেষই বটে! সেই কারণেই আমরা এই নতুন সূচনার মুহূর্ত উদযাপন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আর আমাদের বন্ধুদের জন্য একটা বিশেষ পার্টি সেখানে রেখেছি, যেখানে তাঁরা সম্পূর্ণ এক আলাদা দুনিয়ার স্বাদ পাবেন।”
ওয়ার্ক আউট করতে গিয়েই এই জুটির প্রথম আলাপ। রাম্বল বক্সিংয়ে শারীরিক কসরত করতে যেতেন অঙ্কুর। সেখানেই আগে ফিটনেস ইনস্ট্রাক্টর ছিলেন এরিকা। অবশ্য এখন সেই রাম্বল বক্সিংয়ের মালিক অঙ্কুর-ঘরণী। এলাহি এই বিয়ের প্রসঙ্গে ৩৪ বছর বয়সী অঙ্কুর বলেন, “এরিকার সঙ্গে প্রথমে আমার মহাকাশে বিয়ে করার ইচ্ছা ছিল।” বিয়েতে মিশরে উপস্থিত অতিথিদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন যে, “আমরা নিউ ইয়র্কার। আর তাই অন্যরকম এক বিশ্বের পরিবেশে থাকাটা একটু বিশেষই বটে! সেই কারণেই আমরা এই নতুন সূচনার মুহূর্ত উদযাপন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আর আমাদের বন্ধুদের জন্য একটা বিশেষ পার্টি সেখানে রেখেছি, যেখানে তাঁরা সম্পূর্ণ এক আলাদা দুনিয়ার স্বাদ পাবেন।”
এই প্রসঙ্গ ধরে কনে এরিকা আবার বলেন, “এটা জীবনের অন্যতম সেরা একটা অভিজ্ঞতা।” এই হেভিওয়েট বিয়ের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন টিনসেল টাউনের অন্যতম সেরা তারকারা। বলাই বাহুল্য যে, বেশ তারকাখচিত ছিল অতিথি তালিকা। যোগ দিয়েছিলেন ল্যান্স বেস ও মাইকেল তুরচিন, রবিন থেক ও এপ্রিল লাভ গিয়ারি, কেভিন ওলিয়েরি ও লিন্ডা ওলিয়েরি, ইনফ্লুয়েন্সার সেরেনা কেরিগ্যান, প্রাক্তন টেক্সাস গভর্নর রিক পেরি ও অনিতা পেরি, ব্রায়ান কেলি এবং বিশ্ববরেণ্য রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও ব্যবসায়ীরা।
এই প্রসঙ্গ ধরে কনে এরিকা আবার বলেন, “এটা জীবনের অন্যতম সেরা একটা অভিজ্ঞতা।” এই হেভিওয়েট বিয়ের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন টিনসেল টাউনের অন্যতম সেরা তারকারা। বলাই বাহুল্য যে, বেশ তারকাখচিত ছিল অতিথি তালিকা। যোগ দিয়েছিলেন ল্যান্স বেস ও মাইকেল তুরচিন, রবিন থেক ও এপ্রিল লাভ গিয়ারি, কেভিন ওলিয়েরি ও লিন্ডা ওলিয়েরি, ইনফ্লুয়েন্সার সেরেনা কেরিগ্যান, প্রাক্তন টেক্সাস গভর্নর রিক পেরি ও অনিতা পেরি, ব্রায়ান কেলি এবং বিশ্ববরেণ্য রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও ব্যবসায়ীরা।
বিয়েতে যোগ দেওয়া অতিথিদের জন্য ছিল দারুণ চমক। তাঁরা তারিয়ে তারিয়ে পিরামিড এবং স্ফিঙ্কসের সৌন্দর্য উপভোগ করার সুযোগ পেয়েছেন। সেই সঙ্গে গ্র্যান্ড ইজিপশিয়ান মিউজিয়ামে আয়োজন করা হয়েছিল মেট গালার মতো থিমের ডিনারের। যদিও ঐতিহ্যবাহী পরম্পরাগত বিয়ের অনুষ্ঠানের পথে হাঁটেননি এই দম্পতি। বরং তাঁরা এক অন্য রকম ভাবে বিয়ের অনুষ্ঠান করেছেন। যেখানে ছিল না কোনও ওয়েডিং কেক, ছিল না কোনও ব্রাইডাল পার্টি কিংবা ব্রাইডসমেডও।
বিয়েতে যোগ দেওয়া অতিথিদের জন্য ছিল দারুণ চমক। তাঁরা তারিয়ে তারিয়ে পিরামিড এবং স্ফিঙ্কসের সৌন্দর্য উপভোগ করার সুযোগ পেয়েছেন। সেই সঙ্গে গ্র্যান্ড ইজিপশিয়ান মিউজিয়ামে আয়োজন করা হয়েছিল মেট গালার মতো থিমের ডিনারের। যদিও ঐতিহ্যবাহী পরম্পরাগত বিয়ের অনুষ্ঠানের পথে হাঁটেননি এই দম্পতি। বরং তাঁরা এক অন্য রকম ভাবে বিয়ের অনুষ্ঠান করেছেন। যেখানে ছিল না কোনও ওয়েডিং কেক, ছিল না কোনও ব্রাইডাল পার্টি কিংবা ব্রাইডসমেডও।
এই প্রসঙ্গে নবদম্পতি জানান যে, ক্লাসিক ওয়েডিংয়ের পরম্পরার তুলনায় তাঁরা বরং বিয়ের অভিজ্ঞতায় বেশি বিশ্বাসী। সব শেষে বিয়ের রাতের বর্ণনা দিয়ে অঙ্কুর জৈন বলেন, “আমরা সেরা সময় কাটিয়েছি। খুবই বিশেষ ছিল সেই সময়টা। আতসবাজির রোশনাই থামলে যেন একটা অদ্ভুত সুন্দর মুহূর্ত তৈরি হয়েছিল। আমি খুবই আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিলাম। এমনকী কথাই সরছিল না আমার মুখ থেকে।”
এই প্রসঙ্গে নবদম্পতি জানান যে, ক্লাসিক ওয়েডিংয়ের পরম্পরার তুলনায় তাঁরা বরং বিয়ের অভিজ্ঞতায় বেশি বিশ্বাসী। সব শেষে বিয়ের রাতের বর্ণনা দিয়ে অঙ্কুর জৈন বলেন, “আমরা সেরা সময় কাটিয়েছি। খুবই বিশেষ ছিল সেই সময়টা। আতসবাজির রোশনাই থামলে যেন একটা অদ্ভুত সুন্দর মুহূর্ত তৈরি হয়েছিল। আমি খুবই আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিলাম। এমনকী কথাই সরছিল না আমার মুখ থেকে।”

‘সৌরভ যেন না আসে’, বিয়ের নিমন্ত্রণ পত্রে লিখে দিল বর, পড়ে ভিরমি খেলেন অতিথিরা !

ইটাহ, উত্তর প্রদেশ: ফের শুরু হয়েছে বিয়ের মরশুম। প্রতিদিনই কোথাও না কোথাও বেজে উঠছে বিসমিল্লার সানাই। সাত পাকে বাঁধা পড়ছেন যুগলরা। এ দেশে বিয়ে মানে উৎসব। হইহই ব্যাপার। মাসখানেক আগে থেকেই শুরু হয় প্রস্তুতি। কেনাকাটা, তত্ত্ব, বিয়ের কার্ড ছাপানো – কত কাজ। তবে নিমন্ত্রণ পত্র বা বিয়ের কার্ড সবসময়ই স্পেশ্যাল। ইদানীং এই নিয়ে নানারকম পরীক্ষানিরীক্ষা চলছে। ভাষা, বিন্যাসে লাগছে নতুনত্বের ছোঁয়া। এরকম একটি বিয়ের কার্ড এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল।

আরও পড়ুন– পেঙ্গুইন পশু না পাখি? অনেকেই জানেন না এর উত্তর; আপনি বলতে পারবেন?

সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই জিনিসই ভাইরাল হয়, যাতে আমোদের সমস্ত উপকরণ মজুত থাকে। রোহিত এবং রজনীর বিয়ের কার্ডেও তাই আছে। কার্ডের লেখা পড়ে ভিরমি খাচ্ছেন নেটিজেনরা। ব্যাপারটা কী? বিয়ের কার্ড ভর্তি শুধু অতিথিদের নাম লেখা। সঙ্গে একটা বার্তা। যা পড়লে হাসি থামবে না কিছুতেই। বিয়ের কার্ডে বর মহাশয় অনেক অতিথির নাম লিখেছেন। সঙ্গে লিখেছেন আরও একটা জিনিস। সেই নিয়েই এখন নেট দুনিয়ায় জোর চর্চা চলছে। এমনটা যে হতে পারে, বিশ্বাস করতে পারছেন না অনেকেই।

আরও পড়ুন- ‘ময়দান’-এ সৈয়দ আবদুল রহিমের চরিত্রে অনবদ্য অজয় দেবগন; অথচ ভারতীয় ফুটবলে স্বর্ণযুগ আনা মানুষটির বিষয়ে জানেনই না বহু মানুষ

সৌরভের উপর রাগ: ভাইরাল হওয়া কার্ডে বর মহাশয় বন্ধুদের নিমন্ত্রণ করেছেন। কার্ডে প্রত্যেকের নাম লেখা। ব্যাপারটা এত পর্যন্ত ঠিক ছিল। কিন্তু তারপর যে বার্তা দেওয়া হয়েছে, তাতেই লুকিয়ে রয়েছে আসল রহস্য। সেখানে লেখা, তাঁর বিয়েতে সৌরভ যেন না আসেন। আর যদি কোনওভাবে চলেও আসেন, দেখতে পেলেই তাড়িয়ে দেওয়া হবে। ১৫ এপ্রিল বিয়ে ছিল। অন্তত কার্ডে সেই রকমই লেখা। আপাতত সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরছে সেই কার্ডের ছবি। তবে সৌরভ বিয়েতে এসেছিলেন কি না, জানা যায়নি।

স্বাভাবিকভাবেই এমন কার্ড দেখে আমোদে মেতেছেন নেটিজেনরা। ফ্রেন্ডলিস্টে সৌরভ নামের বন্ধুদের ট্যাগ করে তাঁরা লিখছেন, “তোর আর কোনও মানসম্মান রইল না”। সৌরভ নামের ইউজাররাও পালটা কমেন্ট করছেন। তাঁদের প্রশ্ন, “রোহিত কি প্রাক্তন প্রেমিকাকে বিয়ে করল”? আরেকজন লিখেছেন, “ব্যাটা মহা বদমাশ তো”! এই বিয়ের কার্ডের মতোই সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ কিছু নিমন্ত্রণপত্র ভাইরাল হয়েছে। রাজস্থানের এক বিজেপি-সমর্থক দম্পতি তাঁদের বিয়ের কার্ডে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ছবি ছাপিয়েছিলেন। সেই নিয়েও প্রচুর হইচই হয়।

West Bardhaman News: চলছিল বিয়েবাড়ি, সবাই আনন্দে মশগুল! হঠাৎ কয়েক মিনিটের ঝড়ে লণ্ডভণ্ড হয়ে গেল সব

আসানসোল: চলছিল বিয়ে বাড়ি। আনন্দ উৎসবে মশগুল সবাই। অন্যদিকে আকাশে জমতে শুরু করে মেঘ। খানিক স্বস্তির আশা করছিলেন মানুষ। তীব্র গরমে অল্প বৃষ্টিতে স্বস্তি পাওয়া যাবে বলেই অনুমান করেছিলেন অনেকে। কিন্তু না। বৃষ্টির দেখা পাওয়া যায়নি। তবে হঠাৎ করেই এল বিশাল একটা ঝড়। কয়েক মিনিটের ঝড়ে লন্ডভন্ড হয়ে গেল সব। বিয়ে বাড়ির আনন্দ কার্যত অন্ধকার হয়ে গেল। মাত্র কয়েক মিনিটে যে এমন তীব্র ঝড় আসতে পারে, তা কারোর কল্পনার মধ্যেও ছিল না। আর সেই ছোট্ট ঝড় যে এমন ধ্বংসলীলা চালাতে পারে, সেই অনুমানও করতে পারেননি কেউ।

আরও পড়ুনঃ এই কেন্দ্রে মনোনয়ন জমায় জোরদার প্রতিযোগিতা, একই দিনে তিন প্রার্থীর চমক

আসানসোলের ইসমাইল এলাকায় চলছিল বিয়ে বাড়ি। মঙ্গলবার রাতের দিকে এই বিয়ে বাড়ি যখন চলছে, তখনই আকাশে হালকা মেঘের দেখা পাওয়া যায়। এই তীব্র গরমের মধ্যে বৃষ্টিতে খানিকটা স্বস্তির আশা সকলেই করছিলেন। কিন্তু জেলার কোথাও সেই অর্থে দেখা পাওয়া যায়নি বৃষ্টির। কিন্তু ইসমাইল এলাকায় হঠাৎ করে আসে ছোট্ট একটা ঝড়। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, হঠাৎ তীব্র আওয়াজ করে জোরে হাওয়া বয়তে শুরু করে। সেই ঝড়ে বিয়ে বাড়ির প্যান্ডেল ভেঙে পড়েছে। বাড়ির ছাদে থাকা জলের ট্যাংক ভেঙে পড়েছে হাওয়ার জোরে। যদিও কপালগুনে এই ঝড়ে কেউ আহত হন নি।

শুধু বিয়ে বাড়ির প্যান্ডেল ভেঙে পড়া নয়, ইসমাইল এলাকায় এই ঝড়ে আরও বেশ কিছু ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। লেভেল ক্রসিং এর গেট দুমড়ে গিয়েছে কয়েক মিনিটের ঝড়ে। কিন্তু হঠাৎ কেন এমন ঝড় এল, তা বুঝতে পারছেন না কেউই। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, মেঘ দেখা যাচ্ছিল আকাশে। ফলে প্রথমে হাওয়া বইতে শুরু করলে তারা মনে করেন ঝড় শুরু হবে। কিন্তু এমন তীব্র ঝড় আসবে কেউ বুঝতে পারেন নি। আর সেই ঝড় মাত্র কয়েক মিনিটের জন্য স্থায়ী হয়েছিল। সেই কয়েক মিনিটের মধ্যেই এমন ধ্বংসলীলা চালিয়েছে প্রকৃতি। অনেকেই আশঙ্কা করছেন, মিনি টর্নেডোর প্রকোপে এমন লণ্ডভণ্ড অবস্থা হয়েছে ইসমাইল এলাকায়।

উল্লেখ্য, কিছুদিন আগে উত্তরবঙ্গে এমনই তান্ডব চালিয়েছিল মিনি টর্নেডো। তার ফলে বহু গাছপালা ভেঙে পড়েছিল। ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল বহু। এমন কি বেশ কয়েকজনের প্রাণও গিয়েছে। আর তার মধ্যে আসানসোলে এই ঘটনা আতঙ্ক বাড়িয়েছে স্থানীয় মানুষের মনে। যেখানে বৈশাখ মাসে কালবৈশাখীর দেখা পাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছেন মানুষ, যেখানে এক ফোঁটা বৃষ্টির আশা করছেন সকলে, সেখানে এমন তীব্র ঝড় দেখে সবাই আতঙ্কিত। অন্যদিকে এই কয়েক মিনিটের ঝড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বিয়েবাড়িতে। বাড়ির সদস্যরা বলছেন, এই ঝড়ের ফলে ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকার ক্ষয় ক্ষতি হয়েছে তাদের।

নয়ন ঘোষ

Good Marriage Dates: বিয়ের কথা ভাবছেন, কিন্তু এই মাসে বিয়ে তো দূর, পাক কথা, আশীর্বাদও নয়, কেন একথা বলেন জ্যোতিষরা

চৈত্র মাসে বিয়ে না হওয়ার রীতি রয়েছে। বিয়ের পাকা কথা, আশীর্বাদ, এমনকি কেনাকাটা করতেও ভয় পান অনেকে। ঝুঁকি নিয়ে যদি কোন অশুভ ঘটনা বা বিপদ ঘটে যায়। এর পিছনে রয়েছে কয়েকটি কারণ। তথ্য - সুস্মিতা গোস্বামী
চৈত্র মাসে বিয়ে না হওয়ার রীতি রয়েছে। বিয়ের পাকা কথা, আশীর্বাদ, এমনকি কেনাকাটা করতেও ভয় পান অনেকে। ঝুঁকি নিয়ে যদি কোন অশুভ ঘটনা বা বিপদ ঘটে যায়। এর পিছনে রয়েছে কয়েকটি কারণ।
তথ্য – সুস্মিতা গোস্বামী
চৈত্র মাসেই বসন্তের আগমন ঘটে। তাই আবহাওয়ার পরিবর্তনজনিত কারণে শরীরে একাধিক সমস্যা দেখা যায়। বসন্ত ঋতুতে প্রায়শই জলের অভাব হওয়ায় ক্লান্ত লাগে। কিন্তু যৌনসঙ্গমের জন্য প্রয়োজন শক্তি এবং এনার্জির। যার কারণে এই মাসে যৌনতা নিষিদ্ধের পাশাপাশি বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে বিরত থাকার কথা বলা হয়।তথ্য - সুস্মিতা গোস্বামী
চৈত্র মাসেই বসন্তের আগমন ঘটে। তাই আবহাওয়ার পরিবর্তনজনিত কারণে শরীরে একাধিক সমস্যা দেখা যায়। বসন্ত ঋতুতে প্রায়শই জলের অভাব হওয়ায় ক্লান্ত লাগে। কিন্তু যৌনসঙ্গমের জন্য প্রয়োজন শক্তি এবং এনার্জির। যার কারণে এই মাসে যৌনতা নিষিদ্ধের পাশাপাশি বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে বিরত থাকার কথা বলা হয়।
তথ্য – সুস্মিতা গোস্বামী
চৈত্র নবরাত্রির নয় দিনে দেবী দুর্গা পৃথিবীতে অবতরণ করেন এবং সমস্ত মহিলাদের দেহে বাস করেন। চৈত্র নবরাত্রিতে অল্পবয়সী মেয়েদের পুজো করার এটাই অন্যতম কারণ।তাই ধর্মে বলা হয়েছে যে এই সময়ে যৌনমিলন করা উচিত নয়। কারণ দেবী দুর্গা সকল নারীর মধ্যে বিরাজমান এবং তাকে মা হিসাবে পুজো করা উচিৎ। তথ্য - সুস্মিতা গোস্বামী
চৈত্র নবরাত্রির নয় দিনে দেবী দুর্গা পৃথিবীতে অবতরণ করেন এবং সমস্ত মহিলাদের দেহে বাস করেন। চৈত্র নবরাত্রিতে অল্পবয়সী মেয়েদের পুজো করার এটাই অন্যতম কারণ।তাই ধর্মে বলা হয়েছে যে এই সময়ে যৌনমিলন করা উচিত নয়। কারণ দেবী দুর্গা সকল নারীর মধ্যে বিরাজমান এবং তাকে মা হিসাবে পুজো করা উচিৎ।
তথ্য – সুস্মিতা গোস্বামী
জানা গেছে, চৈত্র মাসের নবরাত্রি গ্রীষ্মের আগমনকে চিহ্নিত করে, যা আবহাওয়ার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেয়। এই ঋতুতে সংক্রমণের সম্ভাবনা বেশি থাকে এবং এই ধরনের সংক্রমণের বিস্তার এড়াতে, সেক্স করা এড়িয়ে চলতে বলা হয়। তথ্য - সুস্মিতা গোস্বামী
জানা গেছে, চৈত্র মাসের নবরাত্রি গ্রীষ্মের আগমনকে চিহ্নিত করে, যা আবহাওয়ার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেয়। এই ঋতুতে সংক্রমণের সম্ভাবনা বেশি থাকে এবং এই ধরনের সংক্রমণের বিস্তার এড়াতে, সেক্স করা এড়িয়ে চলতে বলা হয়।
তথ্য – সুস্মিতা গোস্বামী
চৈত্র মাসে শস্য কাটা, মাড়া ও তা গোলাজাত করার কাজে সকলকেই এতটাই ব্যস্ত থাকতে হয়, যে আর বিয়ের আয়োজন করার মতন অবকাশ থাকে না কোনও পরিবারে৷ এইভাবে চৈত্র মাসে বিয়ে না দেওয়াটাই ক্রমশ রেওয়াজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তথ্য - সুস্মিতা গোস্বামী
চৈত্র মাসে শস্য কাটা, মাড়া ও তা গোলাজাত করার কাজে সকলকেই এতটাই ব্যস্ত থাকতে হয়, যে আর বিয়ের আয়োজন করার মতন অবকাশ থাকে না কোনও পরিবারে৷ এইভাবে চৈত্র মাসে বিয়ে না দেওয়াটাই ক্রমশ রেওয়াজ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
তথ্য – সুস্মিতা গোস্বামী
হিন্দুশাস্ত্র মতে, এই মাসে মানুষের মধ্যে যৌন চাহিদা সবথেকে বেশি থাকে। এর কারণ হিসেবে বলা হয়, শীতের বিদায় আর বসন্তের শুরুতেই মনের মধ্যে কামরসের সঞ্চার ঘটে। এই মাসে কোন রকমের যৌনমিলন থেকে বিরত থাকতে বলা হয়। তাই, চৈত্র মাসে বিবাহ-বন্ধন এর জন্য মলমাস বলে আখ্যা দেওয়া হয়। তথ্য - সুস্মিতা গোস্বামী
হিন্দুশাস্ত্র মতে, এই মাসে মানুষের মধ্যে যৌন চাহিদা সবথেকে বেশি থাকে। এর কারণ হিসেবে বলা হয়, শীতের বিদায় আর বসন্তের শুরুতেই মনের মধ্যে কামরসের সঞ্চার ঘটে। এই মাসে কোন রকমের যৌনমিলন থেকে বিরত থাকতে বলা হয়। তাই, চৈত্র মাসে বিবাহ-বন্ধন এর জন্য মলমাস বলে আখ্যা দেওয়া হয়।
তথ্য – সুস্মিতা গোস্বামী

Bride in Palanquin: স্মৃতি উস্কে ফিরল পুরনো দিন, নতুন বউ শ্বশুরবাড়িতে এলেন পালকি চেপে

মৈনাক দেবনাথ, নদিয়া: ঐতিহ্য পরম্পরা রক্ষা করতেই পালকিতে বউ নিয়ে আসার সাবেকি রীতি আবারও ফিরে আসছে, ডাকা হচ্ছে ঝুমুর নাচ শিল্পীদেরও। ‘পালকিতে বউ চলে যায়’ গান গেয়ে রাতারাতি বিখ্যাত হন সঙ্গীতশিল্পী মিতা চট্টোপাধ্যায়। সে গান আজ সকলেরই মনে গাঁথা। গুনগুনিয়ে ওঠে ৮ থেকে ৮০ সকলেই, কিন্তু আধুনিকতার ছোঁয়ায় সে দৃশ্য বোধহয় ক্রমশ বিরল হয়ে পড়ছিল। অথচ সেই পেশার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন অনেকেই। তবে কিছু পরিবার এখনও আছেন যাঁরা তাঁদের বিয়ের অনুষ্ঠান চিরস্মরণীয় করে রাখতে এবং এ ধরনের বহু প্রাচীন ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে উদ্যত।

নদিয়ার শান্তিপুর ব্লকের গয়েশপুর পঞ্চায়েতের হিজুলি ঘোষপাড়া এলাকায় এইরকমই এক নিদর্শনের দেখা মিলল। কনে বর দু’জনেই একই পাড়ায় বেড়ে উঠেছে ছোটবেলা থেকে একই সঙ্গে। প্রথমে তাঁদের পছন্দের পরবর্তীতে পরিবারের সম্মতিতে চার হাত এক হওয়ার দিন। এই উপলক্ষে সন্ধ্যায় বসেছিল প্রীতিভোজ। যদিও মাত্র পাঁচটি বাড়ির ব্যবধান, বিয়ের পর নতুন বউ বাড়ি নিয়ে আসার ক্ষেত্রে তাঁরা শান্তিপুরের একটি ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের কাছ থেকে ভাড়া করেছেন সম্পূর্ণ লোহার তৈরি একটি পালকি। সামনে চারজন, পিছনে চারজন-মোট আটজন বেহারা এবং দুজন দারোয়ান-সহ একটি দল হাজির।

আরও পড়ুন : লর্ড ক্যানিংয়ের ডাইনিং টেবিলে ডিনার করতে চান? দোলের ছুটিতে ঘুরে আসুন চাবাগানের এই বাংলোয়

গ্রামের মেঠো পথ দিয়ে নতুন দম্পতি এগিয়ে চলেছেন গ্রামেরই সুপ্রাচীন বাগদেবী মন্দির এবং স্থানীয় জগন্নাথ মন্দিরে আশীর্বাদ নিতে। পিছনে রয়েছেন বর এবং কনেপক্ষ। আর এই উপলক্ষে গ্রামের রীতিমতো উৎসবের চেহারা নিয়েছে। হজুলি মোড় এলাকার চা বিক্রেতা সহদেব বাগ জানান বিগত ৫০ বছরের মধ্যে এ ধরনের ঘটনা চোখে পড়েনি, তবে আগে পালকিতে এভাবেই নতুন কনে আসত। নতুনভাবে এ প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা সাবেকি রীতিনীতি ফিরিয়ে নিয়ে আসার জন্য তিনি খুশি। ইভেন্ট ব্যবসায়ী কল্যাণ পাল জানান ‘‘এ প্রজন্মের ছেলেমেয়েদের বিবাহে ইদানীং মাঝেমধ্যেই এ ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করায় তাদের মতো বহু শিল্পীরা নিজেদের পেশায় উপার্জনের দিশা দেখছে।’’

Viral Married Life: অবাক দাম্পত্যে প্রাক্তন স্বামীকে নিয়েই নতুন বরের সঙ্গে সংসার নববধূর! কারণ জেনে মুগ্ধ সোশ্যাল মিডিয়া

বিয়ের পর স্বামীর ঘরে আসেন মেয়েরা। এই রীতি প্রচলিত বিশ্বের অধিকাংশ সমাজব্যবস্থায়। সেই রীতিতে নতুন দিক যোগ করলেন এক বধূ। তিনি স্বামীগৃহে তো এলেনই। একা নন। সঙ্গে নিয়ে এলেন প্রাক্তন স্বামীকেও। এই ঘটনা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হতে সময় লাগেনি স্বভাবতই।

ইন্টারনেটে তীব্র চর্চিত বা আলোচনার কেন্দ্রে থাকা এই নববধূর নাম ক্রিস। ৩৮ বছর বয়সি এই তরুণী সম্প্রতি বিয়ে করেছেন ৩৬ বছরের জেমস আর্মস্ট্রং-কে। বিয়ের আগে জেমসের কাছে একটি বিশেষ শর্ত রেখেছিলেন ক্রিস। বলেছিলেন, বিয়ের পর তাঁর সঙ্গে আনবেন প্রাক্তন স্বামী ব্র্যান্ডনকেও। হবু স্ত্রীর প্রস্তাবে অরাজি হননি জেমস। সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ, ব্র্যান্ডনকে যথেষ্ট যত্ন করেন জেমস। শুধু তাই নয়। স্ত্রী ক্রিসের সঙ্গে জেমসও এখন ব্র্যান্ডনের স্থানীয় অভিভাবক।

জানা গিয়েছে, ছোটবেলার বন্ধু ব্র্যান্ডনকে ২০০৬ সালে বিয়ে করেছিলেন ক্রিস। তাঁদের বিয়ের কিছু বছর পরই গাড়ি দুর্ঘটনায় আহত হন ব্র্যান্ডন। পরে শারীরিক ভাবে সুস্থ হয়ে উঠলেও কাটিয়ে উঠতে পারেননি মানসিক আঘাত। মানসিক দিক থেকে এখনও সম্পূর্ণ সুস্থ নন তিনি। প্রথমে স্বামীর পাশেই ছিলেন ক্রিস। কিন্তু ক্রমে এই লড়াই তাঁর কাছে দুঃসহ হয়ে ওঠে। এক সময় প্রথম স্বামী ব্র্যান্ডনকে ডিভোর্স করেন তিনি।

আরও পড়ুন : রবিবার কত ক্ষণ থাকবে ফাল্গুনী অমাবস্যা? এই বিশেষ কাজেই আসবে পুণ্য, কাটবে বিপদ

জীবনে চলার পথে নতুন সম্পর্কেও বাঁধা পড়েন ক্রিস। জেমসকে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু ক্রমে উপলব্ধি করেন তাঁর সাহচর্য দরকার ব্র্যান্ডনের। ইতিমধ্যেই প্রাক্তন স্বামীর স্থানীয় অভিভাবক হয়েছিলেন তিনি। দাম্পত্য না থাকলেও অভিভাবক হিসেবে থাকতেন মানসিক ভাবে অসুস্থ প্রাক্তন স্বামীর সঙ্গে।

দ্বিতীয় বিয়ে করার পরও প্রাক্তন স্বামীকে নিজের কাছেই রাখতে চান ক্রিস। সেই ইচ্ছে প্রকাশ করেন দ্বিতীয় পক্ষের স্বামী জেমসের কাছেও। সব কথা শুনে মানবিকতার খাতিরে রাজি না হয়ে থাকতে পারেননি জেমস আর্মস্ট্রং। দ্বিতীয় পক্ষের স্বামীর সম্মতিতেই প্রাক্তন স্বামীকে সঙ্গে নিয়ে তাঁর সঙ্গে থাকতে এসেছেন স্ত্রী। তাঁদের তিন জনকে বাহবা জানিয়েছে সোশ্যাল মিডিয়া।